আত্মপ্রকাশ
নতুন রাজনৈতিক দল ‘বাংলাদেশ স্বরাজ পার্টি’র আত্মপ্রকাশ
দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে নতুন মাত্রা যোগ রাজনৈতিক দল হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেছে বাংলাদেশ স্বরাজ পার্টি (বিএসপি)।
মঙ্গলবার (৬ মে) দুপুরে সিলেট জেলা প্রেসক্লাবে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে দলের নেতারা দলটির লক্ষ্য, উদ্দেশ্য এবং গঠনের পেছনের প্রেক্ষাপট তুলে ধরেন।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে বিএসপির সিলেট বিভাগের সভাপতি মাসুদুর রহমান চৌধুরী (মসুদ মিয়া) বলেন, ‘বাংলাদেশ স্বরাজ পার্টি’ শুধুমাত্র আরেকটি নতুন দল নয়, বরং এটি একটি আধুনিক, সময়োপযোগী ও মূল্যবোধভিত্তিক রাজনৈতিক চেতনার বহিঃপ্রকাশ। বর্তমানে দেশের রাজনীতি পুরনো ও জরাজীর্ণ কাঠামোর বেড়াজালে আবদ্ধ। প্রচলিত দলগুলোর ব্যর্থতার কারণে দেশ আজ রাজনৈতিক দিকনির্দেশনা, নীতি ও আদর্শহীনতায় ভুগছে।
বিএসপি নেতা মসুদ মিয়া বলেন, ‘মানুষ অনেক সময় তার স্বপ্নের চেয়েও বড় হয়। আমাদের স্বপ্ন সীমিত হলেও, আমাদের দৃষ্টিভঙ্গি উন্নত, লক্ষ্য সুদূরপ্রসারী। আমরা চাই বাংলাদেশ হোক পৃথিবীর বুকে অনন্য এক রাষ্ট্র।’
তিনি বলেন, রাজনৈতিক ও সামাজিকভাবে বাংলাদেশের বর্তমান চিত্র অত্যন্ত নৈরাজ্যপূর্ণ। একদিকে অর্থনৈতিক বৈষম্য, অন্যদিকে আদর্শিক বিভাজন জাতিকে দুর্বল করে তুলছে। এ অবস্থায় জাতীয় ঐক্য এবং সুশাসনের বিকল্প নেই। গণতন্ত্রের চর্চা হাজার বছরের পুরোনো হলেও, আজো তা অনেক ক্ষেত্রে অপূর্ণ থেকে গেছে। জনগণের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণে একটি নতুন রাজনৈতিক চিন্তার দল গঠনের প্রয়োজন ছিল বলেই ‘বাংলাদেশ স্বরাজ পার্টি’র আত্মপ্রকাশ। দেশের দীর্ঘদিনের বঞ্চনা, চাপা ক্ষোভ ও নাগরিক অধিকার হরণ—এসব কষ্টেরই প্রতিফলন হচ্ছে বিএসপির আত্মপ্রকাশ।
আরও পড়ুন: ‘গণহত্যাকারী আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধকরণ মঞ্চ’ প্ল্যাটফর্মের আত্মপ্রকাশ
সংবাদ সম্মেলনে বিএসপি’র প্রতিষ্ঠাতা আহ্বায়ক গিয়াস উদ্দিন আহমদ বলেন, নতুন রাজনৈতিক আদর্শ ও ভবিষ্যতের জন্য একটি রূপরেখা তৈরির লক্ষ্যেই তারা দেশের মানুষকে সঙ্গে নিয়ে এগিয়ে যেতে চান। দেশের সকল শ্রেণি-পেশার মানুষকে এই নতুন রাজনৈতিক আন্দোলনে যুক্ত হয়ে একটি উন্নত, ন্যায্য ও মানবিক বাংলাদেশ গঠনে এগিয়ে আসার আহ্বান জানান তিনি।
এ সময় সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন, বিএসপির সিলেট জেলার সভাপতি হারুন রাজা চৌধুরী, সিলেট বিভাগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক কাজী তোফায়েল আজম, সিলেট জেলার যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক নির্মল চদ্ৰ ধর, সিলেট জেলার সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক দুধু মিয়া, সিলেট জেলার সদস্য বাবরু মিয়া, অশীল মিয়া, মো. বশির মিয়া, আরজু মিয়া, ফুরাই চন্দ্র দেবনাথ, সাজ্জাদ আলী, ফারুক মিয়া, মিনা বেগম চৌধুরী, মো. সানুর মিয়া, আনহার আলী প্রমুখ।
২১৩ দিন আগে
আইনজীবীদের আন্দেলনের নতুন প্ল্যাটফর্ম ‘ইউনাইটেড লইয়ার্স ফ্রন্টের’ আত্মপ্রকাশ
আইনের শাসন, গণতন্ত্র, বিচার বিভাগের স্বাধীনতা, লুণ্ঠিত ভোটাধিকার ফেরানো, সার্বজনীন মানবাধিকার প্রতিষ্ঠা এবং আইনজীবীদের মর্যাদা রক্ষায় দেশব্যাপি একটি বৃহৎ পরিসরে আন্দেলনের জন্য সুপ্রিমকোর্টের বিভিন্ন মতাদর্শের আইনজীবীরা মিলে একটি নতুন প্ল্যাটফর্ম গঠন করেছে।
সোমবার দুপুরে বিপুল সংখ্যক আইনজীবীর উপস্থিতিতে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে ‘ইউনাইটেড লইয়ার্স ফ্রন্ট (ইউএলএফ)’ নামে এই নতুন সংগঠনের যাত্রা শুরুর ঘোষেণা দেওয়া হয়।
নতুন এই সংগঠনের আহ্বায়ক সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সাবেক সভাপতি ও বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট জয়নুল আবেদীন।
আরও পড়ুন: খোকন-কায়সারসহ ২৪ আইনজীবীর আগাম জামিন
যুগ্ম আহ্বায়ক গণফোরাম নেতা সিনিয়র ও আইনজীবী সুব্রত চৌধুরী।
৩৬ সদস্য বিশিষ্ট এই আহ্বায়ক কমিটির সদস্য হিসেবে রয়েছেন- সিনিয়র আইনজীবী মোহাম্মদ মহসিন রশিদ, এ. এম. মাহবুব উদ্দীন খোকন, জগলুল হায়দার আফ্রিক, গিয়াস উদ্দিন আহম্মেদ, গরীব এ নেওয়াজ, ড. ফরিদুজ্জামান ফরহাদ, সংগঠনের প্রধান সমন্বয়কারী কায়সার কামাল, সদস্য কে. এম. জাবির, মাসুদ আহমেদ তালুকদার, বদরুদ্দোজা বাদল, আব্দুল জব্বার ভূইয়া, শাহ আহম্মেদ বাদল, রুহুল কুদ্দুস কাজল, ড. গোলাম রহমান ভুইয়া, শেখ জুলফিকার বুলবুল চৌধুরী, শফি উদ্দিন ভূইয়া, ফাহিমা নাসরিন মুন্নী, সমন্বয়কারী সৈয়দ মামুন মাহবুব, গাজী কামরুল ইসলাম সজল এ.বি.এম. রফিকুল হক তালুকদার রাজা প্রমুখ।
কমিটির সকল সদস্য সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন।
সংবাদ সম্মেলনের লিখিত বক্তব্যে বলা হয়, আইনের শাসন, গণতন্ত্র, মানবাধিকার এবং স্বাধীন সুপ্রিম কোর্ট বারসহ সমস্ত বার সমূহকে স্বাধীন রাখার জন্য আইনজীবীদের নির্দলীয় প্লাটফর্ম প্রয়োজন।
সেই লক্ষ্যেই গঠিত হয়েছে ইউনাইটেড লইয়ার্স ফ্রন্ট। সুপ্রিম কোর্ট বার ও সারা দেশের বারগুলোতে নৈরাজ্যকর পরিস্থিতিতে বারের সাবেক সভাপতি, সম্পাদক, সাবেক নির্বাচিত নেতৃত্ব এবং বিভিন্ন জেলা বারে গণতন্ত্রকামী আইনজীবী সংগঠন সমূহ এবং বিশিষ্ট আইনজীবীগণ একাধিকবার পারস্পারিক মতবিনিময় করেন।
সেই মতবিনিময় সভাগুলোতে সকলেই একমত পোষণ করেন, সুপ্রিম কোর্ট বারসহ সমস্ত বার সমিতি সমূহকে সরকার সমর্থিত আইনজীবীদের সৃষ্ট অশান্ত এবং চরম নৈরাজ্য থেকে উত্তরণের জন্য আইনজীবীদের মধ্যে পারস্পারিক শ্রদ্ধা, সৌহার্দ এবং স্বাধীন বিচার বিভাগের অস্তিত্ব অক্ষুন্ন রাখা।
আরও পড়ুন: সুপ্রিম কোর্ট বার সম্পাদকের কক্ষ ভাঙচুর: ২৫ আইনজীবীর আগাম জামিন
আইনজীবীদের ঐক্যবদ্ধ মোর্চার তিন দফা লক্ষ্য সম্পর্কে লিখিত বক্তব্যে বলা হয়, বিচার অঙ্গণের দুর্নীতির মূলোৎপাটনসহ সারা দেশের সমস্ত আইনজীবী সমিতিসমূহ যেন স্বাধীন ও নির্ভীকভাবে আইনজীবিদের সম্মান ও স্বার্থসংরক্ষণের জন্য সারা দেশব্যাপী আইনজীবীদের সঙ্গে নিয়ে আন্দোলন সংগ্রাম ধারাবাহিকভাবে পরিচালিত করবে।
দ্বিতীয় দফায় বলা হয়েছে, দেশের আইন অঙ্গণের পরিবেশ শান্ত রাখা এবং কোনো অবস্থাতেই যাতে বিচার বিভাগের ভাবমূর্তি ক্ষুন্ন করার জন্য যথাযথ কর্তৃপক্ষের অনুমতি ব্যতিত আইনশৃঙ্খলা বাহিনী অনুপ্রবেশ না করতে পারে এবং দেশের সকল বারে যাতে বহিরাগতদের প্রবেশ না হয়। সেদিকে সজাগ দৃষ্টি রাখা।
তৃতীয় দফায় বলা হয়েছে, যেহেতু গত ১৫, ১৬ মার্চ সুপ্রিম কোর্ট বারে কোন নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়নি। তাই সাংবিধানিক সংকট পূরণের লক্ষ্যে বারের সদস্যরা গত ৩০ মার্চ সংবিধানের ১৭(৩)(এ) অনুযায়ী তলবী সাধারণ সভার মাধ্যমে একটি অন্তবর্তীকালীন কমিটি ঘোষিত হয়।
সেই সভায় সভাপতিত্ব করেন ব্যারিস্টার এম. আমির-উল-ইসলাম। সংবিধান অনুযায়ী এই কমিটি হচ্ছে বারের কমিটি। ইউএলএফ এই কমিটি অর্থাৎ সুপ্রিম কোর্টবারের কমিটির সব ধরনের কার্যক্রমে প্রতিনিয়ত সমর্থন ও সহযোগিতা প্রদান করবে।
এছাড়াও প্রত্যেক বার সমিতিতে যাতে আইনজীবীগণ সুষ্টভাবে ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারে সেই লক্ষ্যে প্রত্যেক বারে ধারাবাহিক আন্দোলন গড়ে তোলা।
সংবাদ সম্মেলনে জয়নুল আবেদীন বলেন, বিনা বিচারে শুধুমাত্র রাজনৈতিক বিশ্বাস এবং ভিন্ন মতের জন্য শীর্ষ রাজনৈতিক নেতৃত্বসহ গণতন্ত্রকামী বহু রাজনৈতিক নেতা-কর্মীদেরকে বছরের পর বছর কারাগারে অহেতুক আটক রাখা হয়েছে, যা সংবিধানের সুস্পষ্ট লঙ্ঘন।
তিনি বলেন, আমরা সাংবিধানিক শাসন এবং সংবিধান বিরোধী এই ধরনের জুলুম-নির্যাতন এর বিরুদ্ধে আইনজীবীদের সঙ্গে নিয়ে জোরদার আন্দোলন গড়ে তুলবো। শুধু সুপ্রিম কোর্ট বার নয়, সারা দেশে পর্যায়ক্রমে আইনজীবীদের সঙ্গে ধারাবাহিক মতবিনিময় করা, সমস্ত জেলা বারগুলোতে সফর এবং বৈঠক যার মূল উদ্দেশ্য সমৃদ্ধ আইনজীবীদের সঙ্গে নিয়ে একটি ঐক্যবদ্ধ যৌক্তিক গণমুখী আন্দোলন গড়ে তোলা হবে।
তিনি আরও বলেন, আইনজীবীদের বৃহত্তর আন্দোলনের লক্ষ্যে প্রত্যেক বারে ইউএলএফের কমিটি গঠন করা হবে।
আরও পড়ুন: সুশাসন নিশ্চিত করতে আইনজীবীরা বড় ভূমিকা রাখতে পারেন: রাষ্ট্রপতি
৯০৭ দিন আগে
নতুন রাজনৈতিক জোটের ‘জাতীয়তাবাদী সমমনা জোট’ আত্মপ্রকাশ
বিএনপি নেতৃত্বাধীন ২০ দলীয় জোটের ১১টি দলের সমন্বয়ে ‘জাতীয়তাবাদী সমমনা জোট’ নামে নতুন একটি রাজনৈতিক প্লাটফর্ম আত্মপ্রকাশ করেছে। সরকারবিরোধী আন্দোলন জোরদার করতে জোটটি আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দেয়।
বুধবার জাতীয় প্রেসক্লাবে এক সংবাদ সম্মেলনে ন্যাশনাল পিপলস পার্টির (এনপিপি) চেয়ারম্যান ও সদ্য আবির্ভূত জোটের সমন্বয়ক ফরিদুজ্জামান ফরহাদ এ ঘোষণা দেন।
আরও পড়ুন: পঞ্চগড়ে পুলিশ-বিএনপি সংঘর্ষ: ৮১ জনের নামে মামলা, অজ্ঞাত আসামি ২ হাজার
ফরহাদ বলেন, ‘আমরা (১১টি দল) ঐক্যবদ্ধ হয়ে আজ (বুধবার) জাতীয়তাবাদী সমমনা জোট গঠন করেছি। এই জোটের নাম জাতীয়তাবাদী সমমনা জোট।’
তিনি বলেন, গণমানুষের আশা-আকাঙ্খা অনুযায়ী বাংলাদেশ গড়তে এবং দেশের রাজনৈতিক সংকট নিরসনে তারা এই জোট গঠন করেছেন।
এনপিপি নেতা বলেন, ‘দেশের রাষ্ট্রীয় কাঠামো মেরামতের জন্য বিএনপি ঘোষিত ১০ দফা এবং দলের ২৭ দফা দাবিতে আমাদের সমর্থন দিয়ে আমরা যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গে থাকব।’
নতুন ১১-দলীয় জোটের দলগুলো হলো ন্যাশনাল পিপলস পার্টি-এনপিপি, জাগপা (খন্দকার লুৎফুর), ডেমোক্রেটিক লীগ (ডিএল), বাংলাদেশ ন্যাপ, বিকল্প ধারা (নুরুল আমিন), সাম্যবাদী দল, গণদল, ন্যাপ-ভাসানী, ইসলামী ঐক্যজোট। পিপলস লীগ ও বাংলাদেশ সংখ্যালঘু জনতা পার্টি।
এর আগে ২২ ডিসেম্বর ২০ দলীয় জোটের ১২টি দল নিয়ে '১২ দলীয় জোট' গঠিত হয়।
১২টি দলের মধ্যে রয়েছে জাতীয় পার্টি (কাজী জাফর), কল্যাণ পার্টি, লেবার পার্টি, জাতীয় দল, বাংলাদেশ এলডিপি, জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টি-জাগপা (তাসমিয়া প্রধান), এনডিপি, এলডিপি (সেলিম), মুসলিম লীগ, জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম, ইসলামী ঐক্যজোট, ইসলামী দল ও সাম্যবাদী দল।
নতুন দু’টি জোটে রয়েছে ইসলামী ঐক্যজোট ও সাম্যবাদী দল।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে জাতীয়তাবাদী সমমনা জোটের সমন্বয়ক ফরহাদ বলেন, সাম্যবাদী দল ও ইসলামী ঐক্যজোট আমাদের সঙ্গে আছে, তারা এখন আর কোনো জোটে নেই।
তবে সংবাদ সম্মেলনে ইসলামী ঐক্যজোট ও পিপলস লীগের কোনো প্রতিনিধি উপস্থিত ছিলেন না।
সংবাদ সম্মেলনে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন ও চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য আমানুল্লাহ আমান উপস্থিত ছিলেন।
২০১২ সালের ১৮ এপ্রিল চারদলীয় জোট ২০-দলীয় জোটে সম্প্রসারিত হয়েছিল।
আরও পড়ুন: বিএনপি নেতা মির্জা আব্বাস ও তার স্ত্রীর বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল দুদকের
যুগপৎ আন্দোলন: বিএনপির লিয়াজোঁ কমিটি গঠন
১০৭৩ দিন আগে
‘বাংলা সংস্কৃতি বলয়’র আত্মপ্রকাশ ২০ সেপ্টেম্বর
অনলাইনে বিশ্ব সম্মেলনের মাধ্যমে আগামী ২০ সেপ্টেম্বর বাংলা সংস্কৃতির আন্তর্জাতিক সংগঠন ‘বাংলা সংস্কৃতি বলয়’র আত্মপ্রকাশ ঘটবে।
১৯০৫ দিন আগে
রোহিঙ্গা অধিকার: রাখাইনে নতুন সশস্ত্র গ্রুপ এআরএ’র আত্মপ্রকাশ
নিগৃহীত রোহিঙ্গাদের অধিকার রক্ষায় মিয়ানমারে আরাকান রোহিঙ্গা আর্মি (এআরএ) নামে একটি নতুন সশস্ত্র গোষ্ঠী আত্মপ্রকাশ করেছে।
১৯১৭ দিন আগে