১ সেপ্টেম্বর এআরএ এক বিবৃতির মাধ্যমে তাদের উপস্থিতি ঘোষণা করেছে বলে রবিবার ইউএনবিকে একটি সূত্র জানিয়েছে।
এআরএ জানায়, তারা তাদের সকল মানবাধিকার, রোহিঙ্গাদের অধিকার পুনরুদ্ধার এবং অন্যান্য জাতিগত সংখ্যালঘুদের সাথে সমান অধিকার নিশ্চিত করতে মিয়ানমার থেকে রোহিঙ্গাদের নিয়ে একটি সশস্ত্র দল গঠন করেছে।
বিবৃতিতে এআরএ জানায়, তাদের দল উত্তর রাখাইন রাজ্যে উপস্থিত থাকবে এবং তারা অন্য দেশের ভূমি ব্যবহার করবে না।
এতে বলা হয়, তারা সকল ধর্মকে সমর্থন করবে এবং সংখ্যালঘুদের জীবন ও মর্যাদা রক্ষায় কাজ করবে।
বিবৃতিতে বলা হয়, ‘আমরা আমাদের লক্ষ্য অর্জনে দৃঢ় প্রতিজ্ঞ।’
এতে বলা হয়, ‘আমরা আপনাদের সবাইকে যথাযথ শ্রদ্ধার সাথে অবহিত করতে চাই যে শান্তিপূর্ণ সহাবস্থানের মাধ্যমে আরাকান অঞ্চলের উন্নয়নের জন্য আমাদের সবাইকে একত্রে কাজ করা উচিত।’
বাংলাদেশ ১১ লাখেরও বেশি রোহিঙ্গাকে আশ্রয় দিয়েছে। সর্বশেষ ২০১৭ সালের আগস্ট মাসে মিয়ানমারের সামরিক বাহিনী রাখাইন রাজ্যে গণহত্যা শুরু করলে ৭ লাখ ৪০ হাজারেরও বেশি রোহিঙ্গা বাংলাদেশে পালিয়ে আসতে বাধ্য হয়। রোহিঙ্গাদের প্রত্যাবাসন নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে আলোচনা চলছে। কিন্তু বাংলাদেশের প্রস্তুতি সত্ত্বেও গত কয়েক বছর চেষ্টা করেও এখনও কোনো রোহিঙ্গাকে মিয়ানমারে প্রত্যাবাসন সম্ভব হয়নি।