জাপান
বাংলাদেশ থেকে দক্ষ কর্মী নিতে চায় জাপান: প্রবাসী কল্যাণ প্রতিমন্ত্রী
প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী শফিকুর রহমান চৌধুরী বলেছেন, ‘জাপানের বিভিন্ন খাত, বিশেষ করে কেয়ার গিভিং, কৃষিসহ অন্যান্য খাতে প্রচুর দক্ষ শ্রমিকের প্রয়োজন রয়েছে। তাই এসব খাতে বাংলাদেশ থেকে দক্ষ কর্মী নিতে চায় দেশটি।’
প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ে মঙ্গলবার (১৬ জুলাই) প্রতিমন্ত্রীর অফিস কক্ষে ঢাকায় নিযুক্ত জাপানের রাষ্ট্রদূত ইওয়ামা কিমিনরিয়ের সঙ্গে সাক্ষাৎ শেষে এসব কথা বলেন তিনি।
আরও পড়ুন: ১২ ক্যাটাগরিতে ওমানে শ্রমবাজার উন্মুক্ত হয়েছে: প্রবাসী কল্যাণ প্রতিমন্ত্রী
প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘রাষ্ট্রদূত জাপানি ভাষা শিক্ষার ওপর জোর দিয়েছেন। আমরাও কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে (টিটিসি) জাপানি ভাষা ও কারিগরি জ্ঞানে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত কর্মীদের নিয়োগ দিতে আমাদের প্রস্তুতির কথা বলেছি।’
প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্রগুলোতে যুগোপযোগী ও আধুনিক যন্ত্রপাতি স্থাপনের ব্যবস্থা করা হচ্ছে জানিয়ে তিনি বলেন, ‘আমাদের প্রশিক্ষকদের জাপানি ভাষায় দক্ষ করতে তাদের সহযোগিতা চেয়েছি। আধুনিক যন্ত্রপাতির ও ভালো মানের ভাষা প্রশিক্ষকদের সমন্বয় আমরা আমাদের কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্রসমূহ শিগগিরই সাজাতে সক্ষম হব।’
বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. রুহুল আমিন, বাংলাদেশ জনশক্তি কর্মসংস্থান ও প্রশিক্ষণ ব্যুরোর মহাপরিচালক সালেহ আহমদ মোজাফফর, প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মো. খায়রুল আলম প্রমুখ।
আরও পড়ুন: নতুন বছরে রেমিটেন্স যোদ্ধাদের আরও আন্তরিক ও স্মার্ট সেবা প্রদান করা হবে: প্রবাসী কল্যাণ প্রতিমন্ত্রী
প্রবাসী কল্যাণ প্রতিমন্ত্রী ও মালয়েশিয়ার মানবসম্পদ মন্ত্রীর বৈঠক মঙ্গলবার
বাংলাদেশকে ‘সবুজ দেশে’ রূপান্তরে জাপানের সহযোগিতা চান পরিবেশমন্ত্রী
পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তনমন্ত্রী সাবের হোসেন চৌধুরী বলেছেন, ‘বাংলাদেশে সবুজ বিনিয়োগ, সক্ষমতা বৃদ্ধি এবং প্রযুক্তি হস্তান্তরের মাধ্যমে জলবায়ু ঝুঁকিপূর্ণ দেশ থেকে সবুজ, টেকসই ও সমৃদ্ধ দেশে রূপান্তরের ক্ষেত্রে জাপানের অব্যাহত সহায়তা আমাদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।’
বাংলাদেশের জলবায়ু ঝুঁকিকে সহিষ্ণুতা ও তারপর সমৃদ্ধিতে রূপান্তরিত করার জন্য জাপানকে মুজিব জলবায়ু সমৃদ্ধি পরিকল্পনা (এমসিপিপি) বাস্তবায়িত করতে বিনিয়োগের আমন্ত্রণ জানিয়েছেন তিনি।
আরও পড়ুন: জলবায়ু ন্যায়বিচার নিশ্চিতে বৈশ্বিক সহযোগিতার বাড়ানোর আহ্বান পরিবেশমন্ত্রীর
নিউইয়র্কে জাতিসংঘে বাংলাদেশের স্থায়ী মিশনে জাপানের পরিবেশ প্রতিমন্ত্রী মটোমে তাকিসাওয়ার সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় বৈঠকে পরিবেশমন্ত্রী এ আহ্বান জানান।
বৈঠকে আগামী এনডিসি ও কার্বন নিঃসরণ কমানোর পদক্ষেপের অংশ হিসেবে বাংলাদেশের মিথেন গ্যাস হ্রাস লক্ষ্য পূরণে জাপানের সহায়তা কামনা করেন পরিবেশমন্ত্রী। এ বিষয়ে গবেষণা, জ্ঞান ভাগাভাগি ও সক্ষমতা বৃদ্ধিতে দেশটির সহায়তা কামনা করেন তিনি।
তিনি প্রস্তাব করেন, পরিবেশ অধিদপ্তরের অধীনে সক্ষমতা বৃদ্ধির ওপর জোর দিয়ে জয়েন্ট ক্রেডিটিং মেকানিজমের (জেসিএম) মাধ্যমে জাপান-বাংলাদেশের মধ্যে সহযোগিতা বাড়ানো যেতে পারে।
প্রতিমন্ত্রী তাকিসাওয়া এশিয়া প্যাসিফিক ক্লাইমেট চেঞ্জ অ্যাডাপ্টেশন ইনফরমেশন প্ল্যাটফর্মের (এপি-প্ল্যাট) মাধ্যমে বাংলাদেশ ও জাপানের মধ্যে বিদ্যমান সহযোগিতার কথা উল্লেখ করেন।
বর্জ্য ব্যবস্থাপনার জন্য নতুন প্রযুক্তির কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, এটি বাংলাদেশ ও জাপানের মধ্যে সহযোগিতার একটি গুরুত্বপূর্ণ ক্ষেত্র হতে পারে।
উভয় পক্ষই আসন্ন বহুপাক্ষিক আলোচনা, যেমন: জীববৈচিত্র্য-সংক্রান্ত জাতিসংঘ কনভেনশন (ইউএনসিবিডি), ফ্রেমওয়ার্ক কনভেনশন অব ক্লাইমেট চেঞ্জ (ইউএনএফসিসিসি), জাতিসংঘের কনভেনশন অন কমব্যাটিং ডেজার্টিফেশনের (ইউএনসিসিডি) পাশাপাশি সমসাময়িক বিষয়ে আলোচনা করেন। এসময় প্লাস্টিক চুক্তি ও অভিন্ন উদ্বেগের বিষয়ে দুই দেশের অবস্থানের গুরুত্ব নিয়ে আলোচনা করা হয়।
মন্ত্রীরা জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবেলা, বর্জ্য ব্যবস্থাপনা, দুর্যোগ ঝুঁকি হ্রাস ও আগাম সতর্কীকরণ ব্যবস্থাসহ বিদ্যমান দ্বিপাক্ষিক সহযোগিতা বৃদ্ধির প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করেন এবং নীতিগতভাবে বাংলাদেশ-জাপান সম্পর্ককে আরও গভীর করতে সহযোগিতার একটি সমঝোতা স্মারক সই করে এগিয়ে যেতে সম্মত হন।
পরে মন্ত্রী স্টপ ইকোসাইড ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান জোজো মেহতার সঙ্গে একটি বৈঠক করেন ও বড় ধরনের পরিবেশগত অপরাধ মোকাবিলায় ইতিবাচক অগ্রগতি এবং এ বিষয়ে জাতীয় আইনগুলো উন্নত করার সুযোগ নিয়ে আলোচনা করেন।
আরও পড়ুন: ঝুঁকিপূর্ণ দেশগুলোর প্রয়োজনে জাতিসংঘকে আরও সচেতন হওয়ার আহ্বান পরিবেশমন্ত্রীর
বাংলাদেশ ও ইউরোপীয় বিনিয়োগ ব্যাংক পরিবেশ ও অর্থনৈতিক সহযোগিতা জোরদার করবে: পরিবেশমন্ত্রী
বাংলাদেশের বিশ্বস্ত ও পরীক্ষিত বন্ধু জাপান: রেলপথমন্ত্রী
রেলপথমন্ত্রী জিল্লুল হাকিম বলেছেন,বাংলাদেশের বিশ্বস্ত ও পরীক্ষিত বন্ধু জাপান। বাংলাদেশ তার উন্নয়নের জন্য জাপানের কাছ থেকে অনেক বেশি পরিমাণে সরকার উন্নয়ন সহায়তা পেয়ে থাকে।
তিনি বলেন, ‘জাপান বাংলাদেশের উন্নয়নমূলক প্রকল্পে আর্থিক ও কারিগরি সহায়তা করেছে। বাংলাদেশ রেলওয়ের অনেক প্রকল্প বাস্তবায়ন করছে। ভবিষ্যতেও রেলওয়ের প্রকল্পে জাপানের কাজ করার সুযোগ রয়েছে।’
সোমবার (৮ জুলাই) দুপুর ১২টায় রেল ভবনে মন্ত্রীর অফিস কক্ষে রেলপথমন্ত্রী জিল্লুল হাকিম ও বাংলাদেশে নিযুক্ত জাপানের রাষ্ট্রদূত ইয়াওমা কিমিনোরি সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন।
আরও পড়ুন: ট্রেন বন্ধ রেখে বাস মালিকদের সুবিধা দেওয়া বিকৃত মানসিকতার পরিচয়: রেলপথমন্ত্রী
সৌজন্য সাক্ষাৎ শেষে রেলপথমন্ত্রী সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন।
এসময় রেলপথমন্ত্রী বঙ্গবন্ধু রেলওয়ে সেতুর কাজ দ্রুত গতিতে এগিয়ে নেওয়ার জন্য ধন্যবাদ জানান এবং রেলওয়ের চলমান বিভিন্ন প্রকল্প নিয়ে আলোচনা করেন।
রেলপথমন্ত্রী জাপানের রাষ্ট্রদূতকে বাংলাদেশের মাতারবাড়ী রেলওয়ে প্রকল্পে আর্থিক ও কারিগরি সহযোগিতার আহ্বান জানিয়ে বলেন, ‘মাতারবাড়ীকে কেন্দ্র করে যে উন্নয়ন কার্যক্রম পরিচালনা করা হচ্ছে তা সম্পন্ন হলে অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে যুগান্তকারী পরিবর্তন ঘটবে। এজন্য সরকার যোগাযোগ ব্যবস্থা উন্নয়নে জোর দিচ্ছে। মাতারবাড়ী গভীর সমুদ্র বন্দর রেল নেটওয়ার্কে যুক্ত হলে গভীর সমুদ্র বন্দর থেকে সরাসারি রেলপথে কন্টেইনার পরিবহন করা যাবে এবং মাতারবাড়ী বন্দর থেকে বিভিন্ন স্থানে দ্রুত পণ্য পরিবহন করা যাবে।’
জাপানের রাষ্ট্রদূত বাংলাদেশ রেলওয়ের সঙ্গে কাজ করা এবং ভবিষ্যতে আর্থিক সহযোগিতার আশ্বাস দিয়ে বলেন, ‘বাংলাদেশের সঙ্গে জাপানের সুসম্পর্ক রয়েছে। ভবিষ্যতে বিভিন্ন খাতে পারস্পরিক সহযোগিতার মাধ্যমে সেই সম্পর্কের আরও উন্নয়ন ঘটবে।’
উপস্থিত ছিলেন, মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. হুমায়ুন কবির, বাংলাদেশ রেলওয়ের মহাপরিচালক সরদার সাহাদাত আলীসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।
আরও পড়ুন: দক্ষিণ কোরিয়া আমাদের গুরুত্বপূর্ণ উন্নয়ন অংশীদার: রেলপথমন্ত্রী
বিএনপির আমলে বন্ধ হওয়া রেললাইন আজ সচল হয়েছে: রেলপথমন্ত্রী
গ্রীষ্মের দাবদাহে জাপানে হিট স্ট্রোকের সতর্কতা জারি
তীব্র গ্রীষ্মকালীন দাবদাহে বিপর্যস্ত অবস্থায় জাপানবাসী। তাপমাত্রা ৩৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস ছাড়িয়ে যাওয়ায় টোকিওসহ জাপানের অনেক জায়গায় বছরের প্রথম হিট স্ট্রোক সতর্কতা জারি করা হয়েছে।
জাপানের জাতীয় আবহাওয়া সংস্থার (জেএমএ) সতর্কবার্তায় বলা হয়েছে, উচ্চ আর্দ্রতার কারণে তাপজনিত অসুস্থতার ঝুঁকি আরও বেড়ে যাওয়ায় জনসাধারণের সতর্কতা অবলম্বন প্রয়োজন।
জেএমএ টোকিও অঞ্চলসহ ১৫টি এলাকায় হিট স্ট্রোক সতর্কতা জারি করে লোকজনকে প্রয়োজনীয় সতর্কতা অবলম্বন এবং বাইরের কার্যক্রম এড়িয়ে চলার আহ্বান জানিয়েছে।
জাপানে ‘দুর্যোগ স্তরের গ্রীষ্মকালীন তাপমাত্রা’ বিরাজমান যার ফলে রোদের পরিমাণ ও গরমের তীব্রতাও অনেক বেশি।
বৃহস্পতিবার দুপুরে মধ্য টোকিওর তাপমাত্রা ৩৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস ছাড়িয়ে যায়। অন্যদিকে শিজুওকা, গুনমা ও তোচিগি অঞ্চলে তাপমাত্রা ৩৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস ছাড়িয়েছে। যা বছরের প্রথম তাপপ্রবাহের আভাস দিচ্ছে বলে জানিয়েছে জেএমএ।
শিজুওকায় ৩৮.৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে, যা এ বছর জাপানে সর্বোচ্চ এবং ১৯৪০ সালে পর্যবেক্ষণ শুরু হওয়ার পর থেকে রেকর্ড।
শুক্রবার, কান্তো থেকে কিউশু পর্যন্ত তীব্র তাপপ্রবাহের, রৌদ্রোজ্জ্বল আকাশ এবং উচ্চ তাপমাত্রার পূর্বাভাস দিয়েছে জেএমএ।
অন্যদিকে পশ্চিম জাপানের তোহোকু, হোকুরিকু ও জাপান সাগরে দুপুরের পর বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে।
বর্ষা মৌসুমের কারণে শনিবার বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে আর রবিবার কান্তো থেকে কিউশুর প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে আবারও তাপমাত্রা বেড়ে যাবে।
কৃষিখাতে সহযোগিতা বাড়াতে গভীর আগ্রহ জাপানের
বাংলাদেশের কৃষিখাতে সহযোগিতা জোরদার করতে গভীর আগ্রহ প্রকাশ করেছে ঢাকায় নিযুক্ত জাপানের রাষ্ট্রদূত আইওয়ামা কিমিনোরি।
বুধবার (৩ জুলাই) সচিবালয়ে কৃষিমন্ত্রী ড. মো. আব্দুস শহীদের সঙ্গে সাক্ষাৎকালে তিনি এ আগ্রহের কথা জানান।
রাষ্ট্রদূত আইওয়ামা কিমিনোরি বলেন, ‘সরকারি-বেসরকারি সদস্যদের সমন্বয়ে একটি প্রতিনিধিদল শিগগিরই বাংলাদেশে আসবে।’
আরও পড়ুন: কৃষিতে ৬ জনকে রাষ্ট্রীয় শুদ্ধাচার পুরস্কার দিয়েছে ডিএই
এসময় জয়েন্ট ওয়ার্কিং গ্রুপের মাধ্যমে দুই দেশের মধ্যে কৃষিখাতে সহযোগিতার ক্ষেত্রসমূহ চিহ্নিত করতে জাপানের রাষ্ট্রদূত গুরুত্বারোপ করেন।
কৃষিমন্ত্রী এসময় বাংলাদেশের কৃষিবিজ্ঞানীদের প্রশিক্ষণ, বাংলাদেশে কৃষিযন্ত্র তৈরির কারখানা স্থাপন, পোস্ট হার্ভেস্ট ব্যবস্থাপনা, ফুড প্রসেস ও কুল চেইন, হিমাগার নির্মাণ প্রভৃতি ক্ষেত্রে জাপানের সহযোগিতা কামনা করেন।
এর আগে বুধবার দুপুরে কৃষিমন্ত্রী সঙ্গে ঢাকায় নিযুক্ত দক্ষিণ কোরিয়ার রাষ্ট্রদূত পার্ক ইয়ং সিক সাক্ষাৎ করেন।
সাক্ষাৎকালে দুই দেশের কৃষিখাতে সহযোগিতা জোরদার করার বিষয়ে গুরুত্বারোপ করা হয়।
এসময় কৃষি মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম সচিব মো. মাহমুদুর রহমান ও মুহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন: ছাদ কৃষির প্রদর্শনী করবে ডিএনসিসি
খুলনায় ৮৫ লাখ টাকা আত্মসাতের মামলায় কৃষি ব্যাংকের ৩ কর্মকর্তা কারাগারে
উত্তর কোরিয়ার হাইপারসনিক মিসাইল বিস্ফোরণের সন্দেহ দক্ষিণ কোরিয়ার
দক্ষিণ কোরিয়া ও জাপানের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের ত্রিদেশীয় সামরিক মহড়া প্রস্তুতির আগে উত্তর কোরিয়ায় একটি হাইপারসনিক মিসাইল বিস্ফোরিত হয়েছে বলে সন্দেহ প্রকাশ করেছে দক্ষিণ কোরিয়া।
বুধবার (২৬ জুন) মিসাইলটি উৎক্ষেপণের সময় বিস্ফোরিত হয় বলে জানিয়েছে দক্ষিণ কোরিয়ার সামরিক বাহিনী।
দক্ষিণ কোরিয়ার জয়েন্ট চিফস অব স্টাফ এক বিজ্ঞপ্তিতে বলেছেন, বুধবার স্থানীয় সময় ভোর সাড়ে ৫টার দিকে উত্তর কোরিয়ার রাজধানী এলাকা থেকে একটি ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র উৎক্ষেপণ করা হয়। মিসাইলটি উত্তর-পূর্ব জলসীমার দিকে নিক্ষেপ করা হয়েছিল, তবে উৎক্ষেপণের পরপরই তা বিস্ফোরিত হয়।
তিনি বলেন, ক্ষেপণাস্ত্রটি উত্তর-পূর্ব উপকূলীয় ওনসান শহরের পানির ওপর দিয়ে উড়ে যাওয়ার সময় বিস্ফোরিত হয়। উৎক্ষেপণের স্থান থেকে ২৫০ কিলোমিটার দূরে সমুদ্রের পানিতে ক্ষেপণাস্ত্রের টুকরোগুলো ছড়িয়ে ছিটিয়ে ছিল।
তবে তাৎক্ষণিকভাবে এ ঘটনায় কোনো ক্ষয়ক্ষতির খবর দিতে পারেননি তিনি।
আরও পড়ুন: ফের ক্ষেপণাস্ত্র ছুঁড়ে বিরোধীদের উদ্দেশে হুঁশিয়ারি উ. কোরিয়ার
তার সন্দেহ, ক্ষেপণাস্ত্রটি একটি পূর্ণ-জ্বালানির হাইপারসনিক মিসাইল। ইঞ্জিনের ত্রুটির কারণেই সেটি সাধারণ উৎক্ষেপণের চেয়ে বেশি পরিমাণে ধোঁয়া ছড়ায়।
এ বিষয়ে যুক্তরাষ্ট্রের ইন্দো-প্যাসিফিক কমান্ড বলেছে, মার্কিন অঞ্চল বা তার মিত্রদের জন্য তাৎক্ষণিকভাবে হুমকি সৃষ্টি না করলেও উত্তর কোরিয়ার এমন কর্মকাণ্ডের নিন্দা জানায় যুক্তরাষ্ট্র।
দক্ষিণ কোরিয়া ও জাপানের প্রতিরক্ষায় যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিশ্রুতি অটল বলেও এসময় জানানো হয়।
বুধবার উত্তর কোরিয়ার এই ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র উৎক্ষেপণ জাপানের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ও শনাক্ত করেছে বলে জানিয়েছে।
বিদেশে দক্ষ জনশক্তি পাঠাতে ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করার আহ্বান প্রবাসীকল্যাণ প্রতিমন্ত্রীর
বিদেশে দক্ষ জনশক্তি পাঠাতে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করার আহ্বান জানিয়েছেন প্রবাসীকল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী শফিকুর রহমান চৌধুরী।
বৃহস্পতিবার (২০ জুন) রাজধানীর মিরপুরে বাংলাদেশ-জার্মান কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে বিনা খরচে জাপানগামী টেকনিক্যাল ইন্টার্নদের স্মার্ট কার্ড ও সনদ বিতরণ অনুষ্ঠানে তিনি এ আহ্বান জানান।
দক্ষতা ছাড়া দেশে-বিদেশে কোথাও মর্যাদা নেই উল্লেখ করে প্রতিমন্ত্রী বলেন, বিদেশে বাংলাদেশের শ্রমবাজারের টেকসই উন্নয়নের জন্য অবশ্যই শ্রমিকদের কারিগরি দক্ষতা বাড়াতে হবে। এজন্য আমাদের কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্রগুলো বিশেষ ভূমিকা রাখতে সক্ষম হবে।
জাপানগামী টেকনিক্যাল ইন্টার্নদের উদ্দেশে প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘আপনারা একেকজন দেশের প্রতিনিধি, বাংলাদেশের অ্যাম্বাসেডর। আপনাদের কাজ, চলাফেরা, ব্যবহারে দেশের সুনাম হবে। খারাপ কাজ করলে নিজের, পরিবার, দেশের দুর্নাম।’
প্রতিমন্ত্রী আরও বলেন, ‘আপনারা দেশের সুদিন, দুর্দিনে মানুষের পাশে থাকবেন। বিনা খরচে, বৈধভাবে জাপানে যাচ্ছেন, বৈধ পথে রেমিটেন্স পাঠাবেন। আপনাদের রেমিট্যান্স অ্যাওয়ার্ড দেওয়া হবে।’
ভবিষ্যতে যারা বিদেশ যেতে চায় তাদের প্রশিক্ষণের মাধ্যমে দক্ষ হয়ে যাওয়ার জন্য উৎসাহ দিতে আহ্বান জানান প্রতিমন্ত্রী।
এসময় বিএমইটির মহাপরিচালক সালেহ আহমেদ মোজাফফর বলেন, যাদের ভাষাগত যোগ্যতা আছে তারা ইন্টার্ন হিসেবে বিভিন্ন শিল্প কারখানায় ইন্টার্ন করে দক্ষতা অর্জন করে। ৩ বছরের সফল ইন্টার্ন শেষে জাপানি কোম্পানিতে ৫ বছরের জন্য দক্ষ কর্মী হিসেবে কাজ করতে পারবে। এই ৫ বছর শেষ হলে সারাজীবন দক্ষ কর্মী হিসেবে কাজ করতে পারবে সে সুযোগ রয়েছে।
অনুষ্ঠানে জানানো হয়, এ প্রোগ্রামের আওতায় বিএমইটির মাধ্যমে এরইমধ্যে ৫৮৪ জন টেকনিক্যাল ইন্টার্ন (কর্মী) সম্পূর্ণ বিনা অভিবাসন ব্যয়ে জাপানে গিয়েছেন। তারা জাপানের বিভিন্ন শিল্প প্রতিষ্ঠানে জাপানের অত্যাধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে কাজ করে দক্ষতা অর্জন করেছেন। বৈদেশিক মুদ্রা পাঠানোর মাধ্যমে দেশের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নের অবদান রাখছেন।
এরই ধারাবাহিকতায় বিনা খরচে আরও ২৫ জন টেকনিক্যাল ইন্টার্ন (কর্মী) জাপানে যাচ্ছেন।
এসময় আরও ছিলেন- প্রবাসীকল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মো. খায়রুল আলম, বাংলাদেশ-জার্মান কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের অধ্যক্ষ ফৌজিয়া শাহনাজসহ অন্যান্যরা।
মোংলা বন্দরে পড়ে থাকা ১০৭টি বিলাসবহুল গাড়ি নিলামে
খুলনার মোংলা বন্দরে জাপান থেকে আমদানি করা বিভিন্ন ব্রান্ডের ১০৭ বিলাসবহুল গাড়ি নিলামে তোলা হচ্ছে।
বুধবার (৫ জুন) সকাল থেকে বৃহস্পতিবার (৬ জুন) সন্ধ্যার মধ্যে বাংলাদেশ কাস্টমসের ই-অকশন ওয়েবসাইটের মাধ্যমে যে কেউ নিবন্ধন করে নিলামে অংশ নিতে পারবেন।
এর আগে সোমবার (৩ জুন) মোংলা কাস্টমস হাউসের ওয়েবসাইটে নিলামের জন্য গাড়ি ও অন্যান্য পণ্যের চূড়ান্ত ক্যাটালগ প্রকাশ করা হয়। এসময় গাড়ি ছাড়াও কিছু গ্যাস সিলিন্ডার ও অন্যান্য পণ্যের তালিকাও প্রকাশ করা হয়।
আরও পড়ুন: হোন্ডার বৈদ্যুতিক গাড়িতে বিনিয়োগ ঘোষণা, লক্ষ্য যুক্তরাষ্ট্র-চীনের বাজার
নিলামে ওঠা এসব গাড়ির মধ্যে রয়েছে- নিশান, পাজারো, এক্সিও হাইব্রিড, পিয়ার্স হাইব্রিড, টয়োটা ভিজ, প্রোবক্স, অ্যাকুয়া হাইব্রিড, টয়োটা হাইব্রিড, করোলা ফিল্টার, হাইয়েচ, মাইক্রো ও অ্যাম্বুলেন্স। নিলামে ওঠা গাড়ির মধ্যে রয়েছে ১৯৯৩, ৯৬, ৯৭, ৯৮, ৯৯, ২০০৬, ৭, ৮, ৯, ১১, ১৩, ১৭, ১৮, ১৯, ২০, ২১ ও ২২ সালের বিভিন্ন মডেল।
মোংলা বন্দর কর্তৃপক্ষের সহকারী ট্রাফিক ম্যানেজার মো. কুদরত আলী বলেন, ‘২০০৯ সালের ৩ জুন জাপান থেকে মোংলা বন্দর দিয়ে গাড়ি আমদানি শুরু হয়। প্রথম চালানে এ বন্দর দিয়ে ২৫৫টি গাড়ি আমদানি করা হয়। সেই থেকে এ পর্যন্ত মোংলা বন্দর দিয়ে এক লাখ ৮৪ হাজার ৮৯৯টি গাড়ি আমদানি করা হয়েছে, যা মোট আমদানি গাড়ির শতকরা ৬০ ভাগ।’
মোংলা কাস্টম হাউসের রাজস্ব কর্মকর্তা মো. শফিকুল ইসলাম জানান, মোংলা বন্দর দিয়ে আমদানি করা এসব গাড়ি ৩০ দিনের মধ্যে ছাড় করানোর নিয়ম থাকলেও সংশ্লিষ্ট আমদানিকারকরা তা করেনি। আমদানিকারকদের আরও ১০ কার্যদিবস সময় দেওয়ার পরও ছাড় না করায় নিয়মানুযায়ী পর্যায়ক্রমে নিলামে ওঠানো হচ্ছে এসব গাড়ি। গাড়ির নিলামে অনলাইনে বিড করা যাবে। এরপর নিলামে অংশগ্রহণকারীদের মধ্যে সর্বোচ্চ দরদাতার তালিকা প্রকাশের পর গাড়িগুলো বিক্রি হবে।
মোংলা কাস্টম হাউসের যুগ্ম কমিশনার মাহফুজুর রহমান জানান, মোংলা কাস্টমের রাজস্ব আয়ের শতকরা ৫২ শতাংশ আসে আমদানি করা গাড়ির শুল্ক থেকে। দীর্ঘদিন আমদানি করা গাড়ি বন্দরে পড়ে থাকলে অন্যান্য পণ্য রাখায় সমস্যা তৈরি হয়। নিলাম প্রক্রিয়া চালু রাখলে গাড়ি বা অন্যান্য পণ্য রাখতে ব্যবসায়ীদের সুবিধার পাশাপাশি সঠিক সময় সরকারের রাজস্ব আদায় করা সম্ভব হয়।
আরও পড়ুন: টেসলার বৈদ্যুতিক গাড়িকে টক্কর দিতে চীনা কোম্পানির নতুন ব্র্যান্ড
ঢাকায় জাপানের বিশেষ দূত
মিয়ানমারে জাপানের জাতীয় পুনর্মিলন বিষয়ক বিশেষ দূত ও নিপ্পন ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান ইওহেই সাসাকাওয়া বাংলাদেশ সফর করছেন।
দুই দিনের সফরে সোমবার ঢাকায় আসেন তিনি।
বিমানবন্দরে তাকে স্বাগত জানান পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব ড. মো. নজরুল ইসলাম।
আরও পড়ুন: জাপান সব সময় বাংলাদেশের পাশে আছে: জাপানের প্রধানমন্ত্রী কিশিদা
ব্যবসা খাতে ২০ বছর কাজ করার পর ১৯৮১ সালে নিপ্পন ফাউন্ডেশনে যোগ দেন সাসাকাওয়া।
স্বাস্থ্য, শিক্ষা, খাদ্য সুরক্ষা এবং সামুদ্রিক সুরক্ষার মতো বিভিন্ন ক্ষেত্রে সমস্যাগুলো মোকাবিলায় রাজনৈতিক, সরকারি, একাডেমিক এবং বেসরকারি খাতের সংস্থাগুলো সঙ্গে নিজের কাজে একটি উদ্যোক্তা মনোভাবের জন্য পরিচিত সাসাকাওয়া।
আরও পড়ুন: বেনজীরের বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়নি : পররাষ্ট্রমন্ত্রী
জাপান আইটি উইকে বেসিসের অংশগ্রহণ
এশিয়ার তথ্যপ্রযুক্তি খাতের মিলনমেলা হিসেবে খ্যাত জাপানের টোকিও বিগসাইটে অনুষ্ঠিত জাপান আইটি উইক ২০২৪-এ বাংলাদেশ হাই-টেক পার্ক কর্তৃপক্ষের সহযোগিতায় বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব সফটওয়্যার অ্যান্ড ইনফরমেশন সার্ভিসেসের (বেসিস) ২১টি সদস্য প্রতিষ্ঠান অংশগ্রহণ করছে।
আজ বুধবার (২৪ এপ্রিল) এটি শুরু হয়ে আগামী ২৬ এপ্রিল পর্যন্ত চলবে এই আয়োজন।
বিনিয়োগকারী তথ্যপ্রযুক্তিবিদদের মধ্যে মেলবন্ধন তৈরিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে এই মিলনমেলা।
জাপানের এই ট্রেড শোতে অংশগ্রহণকারী বেসিস সদস্যরা বিভিন্ন দেশের সঙ্গে ব্যবসা সম্প্রসারণের জন্য বিটুবি মিটিং, সেমিনার এবং নেটওয়ার্কিং ইভেন্টে অংশগ্রহণ করবে।
এছাড়াও অংশগ্রহণকারী স্টলগুলোতে বেসিস সদস্যদের তথ্যপ্রযুক্তি পণ্য এবং পরিষেবা সম্পর্কে জানানো এবং বাংলাদেশের তথ্যপ্রযুক্তি খাতের ব্র্যান্ডিং করার মাধ্যমে বাংলাদেশের তথ্যপ্রযুক্তি খাতের সক্ষমতা তুলে ধরা হবে।
মেলার অংশ হিসেবে বুধবার জাপান আইটি উইক ২০২৪-এ ‘ডিজিটাল বাংলাদেশ: আপনার আইটি গন্তব্য’ শীর্ষক সেমিনার আয়োজিত হয়।
সেমিনারে স্বাগত বক্তব্য দেন জাপানে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত শাহাবুদ্দিন আহমদ।
সেমিনারে প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন জাপানে নিযুক্ত বাংলাদেশের দূতাবাসের বাণিজ্যিক কাউন্সিলর আরিফুল হক এবং ডেসটেনি ইংকের সিওও রেজওয়ানুর কবির। এতে আরও বক্তব্য দেন বাংলাদেশ হাইটেক পার্ক কর্তৃপক্ষের ব্যবস্থাপনা পরিচালক জিএসএম জাফরুল্লাহ।
আরও পড়ুন: অনুষ্ঠিত হলো বেসিস নির্বাচনের প্রার্থী পরিচিতি সভা
সেমিনারে বলা হয়, তথ্যপ্রযুক্তি ক্ষেত্রে বিনিয়োগকারীদের জন্য পরবর্তী গন্তব্য হলো বাংলাদেশ। বাংলাদেশের তথ্যপ্রযুক্তি কোম্পানিগুলো যেকোনো আন্তর্জাতিক চাহিদা অনুযায়ী পণ্য ও সেবা প্রদানে সক্ষম। আন্তর্জাতিক সফটওয়্যার ও অ্যাপ মার্কেটেও বাংলাদেশের সাফল্য ঈর্ষণীয়।
এবারের জাপান আইটি উইকে বেসিসের সদস্য ১৬টি তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ প্যাভিলিয়নে নিজেদের সেবা প্রদর্শন করবে। প্রতিষ্ঠান গুলো হলো- ন্যাসেনিয়া লিমিটেড, ব্রেইন স্টেশন ২৩ পিএলসি, কাওয়াই অ্যাডভান্সড টেকনোলজি অ্যান্ড সলিউশন লিমিটেড, বিজেআইটি লিমিটেড, ড্রিমঅনলাইন লিমিটেড, এট্রাবিট আইসিটি সলিউশন, এডুসফট কনসালট্যান্টস লিমিটেড, বাইনেট সলিউশন্স লিমিটেড, ফ্রনচার টেকনোলজিস লিমিটেড, এসটিআইটিবিডি, পেন্টা গ্লোবাল লিমিটেড, ন্যানোসফট সিস্টেম, হ্যালো ওয়ার্ল্ড কমিউনিকেশন্স লিমিটেড, বিডিকলিং আইটি লিমিটেড, ইন্টেলিয়ার লিমিটেড এবং রেভো ইন্টারেক্টিভ।
প্রথম দিনে ‘ভিজিটর’ হিসেবে অংশ নিচ্ছেন বেসিসের পাঁচটি সদস্য প্রতিষ্ঠান। সেগুলো হলো- প্রাইডসিস আইটি লিমিটেড, দেশলিংক লিমিটেড, কিউ এ হার্বার লিমিটেড, বিটেক্স টেকনোলজিস লিমিটেড ও হাইপার ট্যাগ সলিউশন্স লিমিটেড।
বাংলাদেশ থেকে জাপান আইটি উইকে অংশগ্রহণে সার্বিক বিষয়ে সমন্বয় করেন বেসিস পরিচালক ও বেসিস জাপান ডেস্কের চেয়ারম্যান একেএম আহমেদুল ইসলাম বাবু।
স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে এবং তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি খাতের প্রকৃত উন্নয়নে বেসিস জাপানের আইটি মার্কেট অন্বেষণ এবং বাংলাদেশে জাপানি বিনিয়োগের সুবিধার্থে বেশ কয়েক বছর ধরে কাজ করছে।
আরও পড়ুন: পর্দা নামলো বেসিস সফটএক্সপোর