সেনানিবাস
সশস্ত্র বাহিনী দিবস উপলক্ষে ঢাকা সেনানিবাসে যান চলাচলে নিষেধাজ্ঞা
সশস্ত্র বাহিনী দিবস উপলক্ষে আজ বৃহস্পতিবার ঢাকা সেনানিবাসে যানবাহন চলাচল সীমিত করা হয়েছে।
আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তরের (আইএসপিআর) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়।
এতে বলা হয়, শহীদ জাহাঙ্গীর গেট থেকে স্টাফ রোড পর্যন্ত মূল সড়কে সকাল ৭টা থেকে বেলা ১১টা এবং দুপুর ১২টা থেকে সন্ধ্যা ৭টা পর্যন্ত সীমিত আকারে প্রবেশাধিকার থাকবে।
এ সময় শুধু সেনানিবাসের বাসিন্দা ও আমন্ত্রিত অতিথিদের বহনকারী যানবাহন চলাচল করতে পারবে। দিনের অনুষ্ঠানগুলো সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন নিশ্চিত করতে অন্যান্য সব ধরনের যানবাহনকে উল্লেখিত সময়ে এলাকাটি এড়িয়ে চলার জন্য অনুরোধ করা হচ্ছে।
সশস্ত্র বাহিনীকে সম্মাননা প্রদান
দেশের সেনানিবাস, নৌ ঘাঁটি ও বিমান বাহিনী স্থাপনার মসজিদসমূহে জাতীয় সমৃদ্ধি, সশস্ত্র বাহিনীর উত্তরোত্তর উন্নতি এবং ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধে আত্মোৎসর্গকারী মুক্তিযোদ্ধাদের বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করে বিশেষ মোনাজাতের মধ্য দিয়ে দিবসটি শুরু হয়।
রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস এক বাণীতে সশস্ত্র বাহিনীর অবদানের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।
শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে তারা ঢাকা সেনানিবাসের শিখা অনির্বাণে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন।
এরপর সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান, নৌবাহিনী প্রধান অ্যাডমিরাল মোহাম্মদ নাজমুল হাসান এবং বিমান বাহিনী প্রধান এয়ার চিফ মার্শাল হাসান মাহমুদ খান নিজ নিজ বাহিনীর পক্ষ থেকে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন।
সারা দেশে উদযাপন
ঢাকা সেনানিবাসের আর্মি মাল্টিপারপাস কমপ্লেক্সে প্রধান উপদেষ্টার দেওয়া সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে বীরত্বসূচক পদকপ্রাপ্ত ব্যক্তি ও তাদের পরিবারকে স্বীকৃতি দেওয়া হবে।
অনুষ্ঠানে বিচার বিভাগের সদস্য, ঊর্ধ্বতন বেসামরিক ও সামরিক কর্মকর্তা, বিদেশি কূটনীতিক এবং বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গসহ বিশিষ্ট অতিথিদের মধ্যে বক্তব্য, স্মারক উপহার বিতরণ এবং মতবিনিময় অনুষ্ঠিত হবে।
পরে বিকালে ঢাকা সেনানিবাসের সেনাকুঞ্জে আনুষ্ঠানিক সংবর্ধনা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হবে। অনুষ্ঠানটি বাংলাদেশ টেলিভিশন সরাসরি সম্প্রচার করবে।
বরিশাল, কক্সবাজার, বগুড়া, সিলেট, ঘাটাইল, চট্টগ্রাম, যশোর, রংপুর ও খুলনা সেনানিবাসেও অনুরূপ সংবর্ধনার আয়োজন করা হয়েছে।
ঢাকা, খুলনা, চাঁদপুর, বরিশাল ও চট্টগ্রামে বিশেষভাবে সজ্জিত নৌবাহিনীর জাহাজগুলো ২১ নভেম্বর বেলা ২টা থেকে সূর্যাস্ত পর্যন্ত জনসাধারণের প্রদর্শনের জন্য উন্মুক্ত থাকবে।
এছাড়া সশস্ত্র বাহিনী দিবস উপলক্ষে সেনাবাহিনীর পরিচালিত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোতে রচনা ও চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়।
দিবসটির তাৎপর্য তুলে ধরে জাতীয় পত্রিকাগুলো বিশেষ ক্রোড়পত্র প্রকাশ করেছে।
সশস্ত্র বাহিনী দিবস সারা বাংলাদেশ জুড়ে উৎসাহ ও শ্রদ্ধার সঙ্গে উদযাপিত হয়। এর মাধ্যমে সামরিক বাহিনী জাতির গর্ব হিসেবে ফুটে উঠে।
১৪ ঘণ্টা আগে
সেনানিবাসের ভেতরে বিদেশি মিশনের কেউ অবস্থান করছে না: আইএসপিআর
আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর) জানিয়েছে, বর্তমানে সেনানিবাসের ভেতরে বিদেশি মিশনসমূহের কোনো ব্যক্তিবর্গ অবস্থান করছেন না। এক্ষেত্রে, গুজবে কান না দিয়ে সকলকে ধৈর্যশীল ও সহযোগী মনোভাব প্রদর্শন করার জন্য বিনীতভাবে অনুরোধ জানানো হয়েছে।
শনিবার (১৭ আগস্ট) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে আইএসপিআর।
আরও পড়ুন: জনগণের সঙ্গে অসদাচরণের জন্য দোষী সেনা সদস্যদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে: আইএসপিআর
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সারা দেশে ছাত্র-জনতার আন্দোলনে রাজনৈতিক পট পরিবর্তনের ফলে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির ব্যাপক অবনতি হয়। এমন পরিস্থিতিতে বাংলাদেশে অবস্থিত বিভিন্ন বিদেশি মিশনের নিরাপত্তা জোরদারের জন্য অনুরোধ করা হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, সেসময় পুলিশ ও অন্যান্য আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর অনুপস্থিতিতে সেনাবাহিনীর কাছে তারা (বিদেশি মিশনে কর্মরতরা) নিরাপত্তা পেতে সহায়তা চায়। এ কারণে ঢাকার কূটনৈতিক এলাকা ও দূতাবাসগুলোর নিরাপত্তায় সেনাসদস্য মোতায়েন করা হয়, যা বর্তমানেও চলমান রয়েছে।
আইএসপিআর জানায়, এসময় ভারতীয় হাইকমিশনের অনুরোধে শুধুমাত্র অসামরিক সদস্যদের ঢাকা সেনানিবাসসহ অন্যান্য সেনানিবাসে আশ্রয় দেওয়া হয়। পাশাপাশি কিছু সংখ্যক সদস্য নিজ নিজ কনস্যুলেট ভবনে এবং বিভিন্ন হোটেলে অবস্থান করায় সেসব স্থানেরও নিরাপত্তা দেওয়া হয়।
এছাড়া, রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রে কর্মরত কয়েকজন রাশিয়ান বিশেষজ্ঞকেও নিরাপত্তা দেওয়া হয়েছে জানিয়ে বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, এ বিষয়ে সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়কে সকল তথ্যাদি দেওয়া হয়েছে।
আরও পড়ুন: ডিজিএফআইয়ের নতুন মহাপরিচালক মেজর জেনারেল ফয়জুর রহমান: আইএসপিআর
লুট হওয়া অস্ত্র ও গোলাবারুদের তথ্য চেয়ে আইএসপিআরের আহ্বান
৩ মাস আগে
সশস্ত্র বাহিনী দিবস উপলক্ষে মঙ্গলবার সেনানিবাসে যানবাহন চলাচলে নিষেধাজ্ঞা
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৩ পালনের জন্য আয়োজিত বিভিন্ন কর্মসূচির কারণে মঙ্গলবার (২১ নভেম্বর) ঢাকা সেনানিবাস এলাকায় যানবাহন চলাচল সীমাবদ্ধ থাকবে।
সোমবার (২০ নভেম্বর) জারি করা আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তরের (আইএসপিআর) এক বিজ্ঞপ্তি অনুসারে, সকাল ৭টা থেকে বেলা ১১টা ও দুপুর ১২টা থেকে সন্ধ্যা ৭টা পর্যন্ত এই এলাকায় যান চলাচল সীমাবদ্ধ থাকবে।
ক্যান্টনমেন্ট এলাকায় অবস্থানরত লোকজন ও অনুষ্ঠানে আমন্ত্রিত অতিথিদের বহনকারী যানবাহন ছাড়া সব ধরনের যানবাহনকে শহীদ জাহাঙ্গীর গেট থেকে স্টাফ রোড এড়িয়ে চলার জন্য অনুরোধ করা হচ্ছে।
সেনানিবাসের ভেতরের রাস্তাগুলো যানজটমুক্ত রাখতে এ নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে বলেও বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।
আরও পড়ুন: ২৩ বছরে জাতিসংঘ মিশন থেকে সশস্ত্র বাহিনীর আয় ২৭,৯৪১ কোটি টাকা: আইনমন্ত্রী
জাতির সেবার মাধ্যমে অর্জিত মর্যাদা সমুন্নত রাখুন: সশস্ত্র বাহিনীর প্রতি প্রধানমন্ত্রী
সশস্ত্র বাহিনীর শহীদদের প্রতি রাষ্ট্রপতির গভীর শ্রদ্ধা
১ বছর আগে
আইএসপিআর পরিচালকের সঙ্গে ডিজাব নেতাদের মতবিনিময়
আন্ত:বাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তরের (আইএসপিআর) পরিচালক লেফটেন্যান্ট কর্নেল আবদুল্লাহ ইবনে জায়েদের সঙ্গে ডিফেন্স জার্নালিস্ট অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ডিজাব) নবনির্বাচিত নেতারা সৌজন্য সাক্ষাৎ ও মতবিনিময় করেছেন।
বৃহস্পতিবার (১২ মে) ঢাকা সেনানিবাসস্থ আইএসপিআর কার্যালয়ের সভাকক্ষে এই মতবিনিময় অনুষ্ঠিত হয়। এসময় আইএসপিআর পরিচালক ডিজাবের নেতাদের ফুল দিয়ে শুভেচ্ছা জানান।
মতবিনিময়কালে বক্তারা বলেন, বর্তমানে সশস্ত্র বাহিনীর সঙ্গে গণমাধ্যমকর্মীদের পেশাগত সুসম্পর্ক বিরাজ করছে। এই সম্পর্ক আরও উন্নয়নে ডিজাব আগামীতে আরও দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করবে।
২ বছর আগে
সেনাবাহিনীকে সর্বোচ্চ ত্যাগ স্বীকারে প্রস্তুত থাকতে হবে: জেনারেল আজিজ
ভবিষ্যতে মাতৃভূমির অখন্ডতা রক্ষা তথা জাতীয় প্রয়োজনে সেনাবাহিনীকে সর্বোচ্চ ত্যাগ স্বীকারে সর্বদা প্রস্তুত থাকার নির্দেশ দিয়েছেন সেনাপ্রধান জেনারেল আজিজ আহমেদ।
তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশ সেনাবাহিনী দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষার পাশাপাশি প্রাকৃতিক ও মানবসৃষ্ট দুর্যোগ মোকাবিলাসহ দেশের আর্থসামাজিক এবং অবকাঠামোগত উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখে চলেছে। ভবিষ্যতেও মাতৃভূমির অখন্ডতা রক্ষায় সেনাবাহিনীকে সর্বোচ্চ ত্যাগ স্বীকারে সর্বদা প্রস্তুত থাকতে হবে।’
আরও পড়ুন:আল জাজিরার প্রতিবেদন সম্পূর্ণ উদ্দেশ্যপ্রণোদিত: সেনাপ্রধান
মঙ্গলবার সকাল ১১টায় যশোর সেনানিবাসের এসটিসি অ্যান্ড এস প্যারেড গ্রাউন্ডে আয়োজিত বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর চারটি ইউনিটের রেজিমেন্টাল কালার প্রদান অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।
অনুষ্ঠানে সেনাপ্রধান ১৬ ও ১৭ ইঞ্জিনিয়ার কনস্ট্রাকশন ব্যাটালিয়ন এবং ১০ ও ১১ সিগন্যাল ব্যাটালিয়নের কালার প্যারেডে অংশগ্রহণ শেষে পতাকা প্রদান করেন।
আরও পড়ুন:দেশের প্রয়োজনে সর্বোচ্চ ত্যাগ স্বীকারের নির্দেশ সেনাপ্রধানের
এর আগে অনুষ্ঠানের শুরুতে এসটিসি অ্যান্ড এস প্যারেড গ্রাউন্ডে সেনাবাহিনী প্রধান উপস্থিত হলে যশোর ৫৫ পদাতিক ডিভিশনের জিওসি মেজর জেনারেল মো. নুরুল আনোয়ার তাকে অভ্যর্থনা জানান।
এরপর প্যারেড কমান্ডার লেফটেন্যান্ট কর্ণেল মো. শাহাবউদ্দিনের নেতৃত্বে কালার প্যারেডে অংশগ্রহণকারী ব্যাটালিয়নদের সম্মিলিত চৌকষ দল কুচকাওয়াজ প্রদর্শন এবং সেনাবাহিনী প্রধানকে সালাম প্রদান করেন।
আরও পড়ুন:সরকারের নির্দেশে যেকোনো সংকটে সেনাবাহিনী কাজ করবে: সেনাপ্রধান
পতাকা প্রদান শেষে সেনাপ্রধান বলেন, ‘ব্যাটালিয়নের রেজিমেন্টাল কালার প্রদান অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকতে পেরে আমি অত্যন্ত আনন্দিত ও গর্বিত।’
এ জন্য তিনি জিওসি ৫৫ পদাতিক ডিভিশন ও এরিয়া কমান্ডার যশোর এরিয়াসহ সংশ্লিষ্ট সকলকে ধন্যবাদ জানান।
তিনি বলেন, আজকের এ বিশেষ দিনে আমি শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করি সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙ্গালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে। যিনি বাঙ্গালি জাতীকে মহান মুক্তিযুদ্ধে অনুপ্রাণিত করেছিলেন। আর তার ফলশ্রুতিতে আজ আমরা স্বাধীন ও সার্ভভৌমত্ব দেশ বাংলাদেশ পেয়েছি।
এছাড়া তিনি স্বাধীনতা যুদ্ধে আত্মদানকারী ৩০ লাখ বীর শহীদ,বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ থেকে শুরু করে পার্বত্য চট্রগ্রামের সন্ত্রাস দমন অভিযান, জাতিসংঘ শান্তি রক্ষা মিশন ও পিলখানা হত্যাকাণ্ডে আত্মদানকারী ১ হাজার ৮৮৬ জন শহীদকে শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করেন।।
তিনি বলেন, ‘স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীতে দেশের বিশেষ অর্জন স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উন্নয়নশীল দেশে উত্তরণ। অনেক প্রতিকূলতা পেরিয়ে এ অর্জন প্রধানমন্ত্রীর দেশপ্রেম ও অবিচল নেতৃত্বের অবদান। সেই সাথে সেনাবাহিনীর প্রতি প্রধানমন্ত্রীর আস্থা আমাদেরকে আরও নিরলসভাবে কাজ করতে অনুপ্রাণিত করবে।’
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় বাংলাদেশ সেনাবাহিনী আজ একটি আধুনিক, যুগোপযুগী এবং চৌকসবাহিনী হিসেবে বিশ্বে মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়েছে বলে সেনাপ্রধান উল্লেখ করেন।
জেনারেল আজিজ রেজিমেন্টাল কালার প্রাপ্ত ইউনিটদেরকে অভিনন্দন জানিয়ে বলেন, রেজিমেন্টাল কালার প্রাপ্তি যে কোন ইউনিটের জন্য একটি বিরল সম্মান এবং পবিত্র আমানত। জাতির পিতার জন্মশতবার্ষিকী এবং স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীর মাহেন্দ্রক্ষণে এই বিরল প্রাপ্তি নিঃসন্দেহে আরও অধিক গৌরবের ও আনন্দময়।
তিনি কর্মদক্ষতা, কঠোর পরিশ্রম ও কর্তব্য নিষ্ঠার স্বীকৃতি স্বরুপ প্রাপ্ত পতাকার মর্যাদা রক্ষা এবং দেশ মাতৃকার যে কোন প্রয়োজনে সর্বোচ্চ ত্যাগ স্বীকারে ইউনিট সমূহকে প্রস্তুত থাকতে নির্দেশ প্রদান করেন।
অনুষ্ঠানে ঊর্ধ্বতন সেনাকর্মকর্তাসহ বিভিন্ন পদবীর সেনাসদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
৩ বছর আগে
চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় প্রস্তুত থাকতে বললেন সেনা প্রধান
নাটোর, ২৮ অক্টোবর (ইউএনবি)- একুশ শতকের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় সেনাবাহিনীর ইঞ্জিনিয়ারিং কোরের সদস্যদের সর্বদা প্রস্তুত থাকার আহ্বান জানিয়েছেন সেনাবাহিনীর প্রধান জেনারেল আজিজ আহমেদ।
৫ বছর আগে