বেকার
২০২৩ সালের প্রথম প্রান্তিকে বেকার সংখ্যা ২.৭০ লাখ বেড়েছে: বিবিএস
বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) পরিচালিত শ্রমশক্তির ওপর করা এক জরিপে বলা হয়েছে, চলতি বছরের (২০২৩) প্রথম প্রান্তিকে বেকার মানুষের সংখ্যা ২ লাখ ৭০ হাজার বেড়ে মোট ২৫ লাখ ৯০ হাজার হয়েছে।
মঙ্গলবার জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের (এনইসি) সম্মেলন কক্ষে এক সংবাদ সম্মেলনে জরিপ প্রতিবেদনটি প্রকাশ করে বিবিএস।
বিবিএসের মতে, ২০২৩ সালের প্রথম প্রান্তিকে (জানুয়ারি-মার্চ) দেশে ২৫ লাখ ৯০ হাজার লোক বেকার ছিল, যেখানে আগের বছরের (অক্টোবর-ডিসেম্বর) শেষ প্রান্তিকে এই সংখ্যা ছিল ২৩ লাখ ২০ হাজার।
প্রতিবেদনটি প্রকাশ করে পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী শামসুল আলম বলেন, শীতকালে বিশেষ করে কৃষি খাতে চাকরির সুযোগ কম থাকে। এখন ধান কাটার মৌসুম শুরু হওয়ায় কাজের সুযোগ বেড়েছে।
ফলে আবারও বেকারের সংখ্যা কমবে বলে জানান তিনি।
আরও পড়ুন: ২০২২ সালে দেশের প্রতিটি পরিবারের গড় ঋণ ছিল ৭০ হাজার ৫০৬ টাকা: বিবিএস জরিপ
শ্রমশক্তি জরিপ ২০২২ অনুসারে, দেশে মোট বেকার লোকের সংখ্যা ছিল ২৬ লাখ ৩০ হাজার। এর মধ্যে পুরুষের সংখ্যা ১৬ লাখ ৯০ হাজার এবং নারীর সংখ্যা ৯ লাখ ৪০ হাজার।
জরিপের তথ্যে জানা গেছে, ২০২৩ সালের প্রথম প্রান্তিকে দেশে বেকারত্বের হার ছিল ৩ দশমিক ৫১ শতাংশ। পুরুষদের মধ্যে বেকারত্বের হার ৩ দশমিক ৫৪ শতাংশ এবং মহিলাদের মধ্যে ৩ দশমিক ৪৬ শতাংশ।
শ্রম বাহিনী সমীক্ষা ২০২৩ অনুসারে, জানুয়ারি থেকে মার্চ পর্যন্ত দেশে নিযুক্ত মোট জনসংখ্যা ৭ কোটি ৩৬ লাখ এবং কর্মরত জনসংখ্যা বর্তমানে ৭ কোটি ১১ লাখ।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, শ্রমশক্তির বাইরে জনসংখ্যা ৪ কোটি ৬২ লাখ এবং শ্রমশক্তির অংশগ্রহণের হার ৬১ দশমিক ৩৭।
এতে বলা হয়েছে, কৃষি খাতে ৩ কোটি ১৯ লাখ মানুষ, শিল্প খাতে ১ কোটি ২২ লাখ এবং সেবা খাতে ২ কোটি ৬৯ লাখ মানুষ নিয়োজিত রয়েছে।
এ ছাড়া দেশের যুব শ্রমশক্তি খাতে রয়েছে ২ কোটি ৭৩ লাখ।
মোট কর্মসংস্থান জনসংখ্যা ৭ কোটি ৩৬ লাখ, যা দেশের মোট শ্রমশক্তির ২০ দশমিক ১৫ শতাংশ।
বিবিএস-এর মতে, বেকার জনসংখ্যা বলতে মূলত যারা গত সাত দিনে অন্তত এক ঘণ্টা কাজ করেননি, কিন্তু গত সাত দিনে কাজ করতে ইচ্ছুক এবং মজুরির জন্য কাজ করতে আগ্রহী ছিলেন।
আরও পড়ুন: ফেব্রুয়ারিতে সামগ্রিক মূল্যস্ফীতি ৮ দশমিক ৭৮ শতাংশ বেড়েছে: বিবিএস
জুলাইয়ে মূল্যস্ফীতি কমে ৭.৪৮ শতাংশ: বিবিএস
৯৪৭ দিন আগে
চাঁদপুরে ৩৯টি লবণ মিলই বন্ধ, বেকার হাজারো দিনমজুর
চাঁদপুর জেলার বিখ্যাত ব্যবসা কেন্দ্র পুরানবাজার সেই ব্রিটিশ আমল থেকেই কর্মাশিয়াল হাব হিসেবে খ্যাত। এর পাশেই নৌ, সড়ক ও রেলপথ থাকায় ব্যবসা বাণিজ্য প্রসার লাভ করেছে। প্রতিদিন কোটি কোটি টাকা এখানে লেনদেন হয়। এখান থেকে পাইকারি দরে লবণসহ নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্য কিনে জেলার খুচরা ব্যবসায়ীরা ব্যবসা বাণিজ্য করছেন।
এক সময়ে লবণ শিল্প ও লবণ ব্যবসা ছিল জমজমাট। সারাদিনই গম-গম আওয়াজ হতো এসব মিল কারখানায়। প্রতিদিন শত শত দিনমজুর জীবিকা করতো এসব মিলে কাজ করে। এখানে নদীর পাড়ে পাড়ে ৪০টি লবণ মিলে প্রতিদিন টনে টনে লবন উৎপাদন হতো আর প্যাকেটজাত করে পাঠানো হতো জেলা ও জেলার বাইরে শরিয়তপুর, ডামুডা, সুরেশ্বর, মতলব, গজারিয়া, ষাটনলসহ দূর দুরান্তের বিভিন্ন বাজারে নৌপথ ও সড়কের যানবাহনে।
কিন্তু কালের চক্রে আধুনিকতার ছোঁয়ায় এখন রাজধানীসহ বড় নগরীতে বড় বড় শিল্প কারখানায় আরও উন্নত প্যাকে উন্নতমানের রিফাইন্ড লবণ জেলা উপজেলার হাট-বাজারে ও দোকানের দ্বারপ্রান্তে নিজস্ব যানবাহনে পৌঁছে দেয়ায় পুরানবাজারের এ লবণ ব্যবসায় নেমেছে ব্যাপক ধস। একে একে বন্ধ হয়ে গেছে সব মিল ও লবণ ব্যবসা। এটা গত এক দশকের দৃশ্য–জানান ব্যবসায়ীরা।
আরও পড়ুন: ব্যাংকে তারল্য সংকট নেই, বলছে বিএবি
বেকার হয়ে গেছে হাজারো দিন মজুর। প্রতিটি মিলে কাজ করতো একশ’ বা তার কিছু বেশি দিনমজুর। এখন এসব মিলগুলো পড়ে আছে পরিত্যক্ত অবস্থায়। পুরানবাজারে ঘুরে ঘুরে দেখলাম এসব লবণ মিলগুলি এখন বন্ধ, তালা মারা, যেনো ভুতড়ে গলি।
মেঘনা-ডাকাতিয়ার মোহনায় নদীর পাড়ে পুরানবাজারে জনতা সল্ট মিলের স্বত্বাধিকারী একে আজাদ ইউএনবিকে জানান- জেলার প্রসিদ্ধ ব্যবসা কেন্দ্র পুরানবাজারে শুধু তার মিলটিই কোন রকমে টিকে আছে। পুরানবাজারে ৪০টি লবণ মিল ছিল। ব্যবসা ছিল জমজমাট। এখন ৩৯টি লবণ মিলই বন্ধ।
তিনি বলেন, ‘কমপিটিশন মার্কেটে, অনেক কষ্ট হচ্ছে টিকে থাকতে। শতাধিক দিনমজুর এখানে কাজ করছেন। দুই ধরনের লবণ এখানে উৎপাদন হয়। আমাদের জন্য আয়োডিনযুক্ত লবণ আর গো-খাদ্যের জন্য সাধারণ লবণ।
দিনমজুর হারুনর রশীদ, বাবুল মিয়া, বশির গাজীসহ অনেকেই জানান, আগে শত শত দিনমজুর ৩৯টি মিলে কাজ করতো। কত ব্যস্ত ছিল লবণ মিল এলাকাগুলো! র্দীঘনি:শ্বাস ফেলে এক লবণ শ্রমিক বললেন, ‘কোথায় গেলো সেই দিনগুলো! বেকার সব দিনমজুররা এখানে সেখানে কাজ করছে। কেউ কেউ না ফেরার দেশেও চলে গেছে।
কথা হলো প্রবীণ লবণ ব্যবসায়ী ও পুরানবাজারে অবস্থিত চাঁদপুর চেম্বার অব কর্মার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রিজ এর সভাপতি আলহাজ্ব জাহাংগীর আখন্দ সেলিমের (৭৫) সঙ্গে। একান্ত আলাপনে তিনি বলেন, পুরানবাজার নদী ভাঙন প্রবণ এলাকা হওয়ার কারণে, কাঁচামালের তীব্র সংকট, ব্যাংক লোন না দেয়া /না পাওয়া ও সরকারি পৃষ্ঠপোষকতার অভাবে চেষ্টা থাকা সত্বেও ব্যবসায়ীরা লবণ ব্যবসায় এগুতে পারেনি। তাছাড়া, কাংখিত লাভও হচ্ছিল না। উর্পযুপরি লস/ লোকসান হচ্ছিল। হতাশ ও নিরাশ হয়ে লবণ ব্যবসায়ীরা একে একে তাদের লবণের ব্যবসা গুটিয়ে ফেলতে থাকেন। ফলে গত ৮/১০ বছরে লবণ শিল্প ও কারখানাগুলিতে তালা ঝুলছে। বেকার হয়ে গেছে হাজারো দিনমজুর। এরা আর সুদিন দেখবে বলে মনে হচ্ছে না। এসব লবণ মিল এখন পরিত্যক্ত বা গোডাউন হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে। আবার কবে লবণ শিল্প সমৃদ্ধ হবে বা আদৌ লবণ মিলগুলো আবার চালু হবে কি না-তা কেউ জানে না। এমনকি তাঁর নিজের লবণ মিলও বন্ধ ও পরিত্যক্ত।
আরও পড়ুন: ঋণ পেতে আইএমএফের শর্ত মেনে কাজ করছে সরকার
আরও ২০ হাজার টন চাল আমদানির অনুমতি দিতে চিঠি
১০৯৬ দিন আগে
গরীব ও বেকার ছাত্রদের জন্য ‘ড্রাইভিং ট্রেনিং প্রোগ্রাম’ চালু কাতার চ্যারিটির
কর্মসংস্থান তৈরি ও আর্থিকভাবে স্বনির্ভর করার লক্ষ্য নিয়ে গরীব ও বেকার ছাত্রদের জন্য ‘ড্রাইভিং ট্রেনিং প্রোগ্রাম’ চালু করেছে কাতার চ্যারিটি।
রাজধানী ধামরাইয়ে প্রাথমিকভাবে বিভিন্ন জেলার বেশ কিছু আগ্রহী ছাত্রকে নিয়ে দুই মাসব্যাপী এই প্রশিক্ষণ প্রোগ্রাম শুরু হয়েছে। টেনিং চলাকালীন ছাত্ররা থাকা ও খাওয়ার সুবিধাও পাবে।
কাতার চ্যারিটির প্রকল্প পরিচালক সোহেল আলম জানিয়েছেন, ইনকাম জেনারেটিং প্রজেক্টের অংশ হিসেবে কাতার চ্যারিটি এই ড্রাইভিং ট্রেনিং প্রোগ্রাম চালু করেছে। যাতে করে ছাত্ররা বেকার না থেকে সহসা উপার্জন করতে সক্ষম হয়।
তিনি জানান, ট্রেনিং প্রোগ্রাম শেষে কাতার চ্যারিটির অর্থায়নে প্রত্যেককে ড্রাইভিং লাইসেন্সও করে দেয়া হবে।
ইনকাম জেনারেটিং প্রজেক্টের আওতায় কাতার চ্যারিটি গত ৫ বছরে ১১৫টি প্রজেক্ট বাস্তবায়ন করেছে। এতে উপকৃত হয়েছে ৬০০ জন।
আরও পড়ুন: পাহাড়ের দুর্গম এলাকায় হেলিকপ্টারের সাহায্যে করোনার টিকা পৌঁছে দিল সেনাবাহিনী
৩৩৩-তে সাহায্য চেয়ে রিকশাভ্যান পেলেন হাটহাজারীর প্রদীপ
১৩৫৯ দিন আগে
মাশরুম চাষে সফল যশোরের ফয়সাল
২৬ বছরের যুবক ফয়সাল আহম্মেদ। বন্ধুর সঙ্গে আড্ডার ছলেই উদ্যোক্তা হওয়ার স্বপ্ন জাগে। আর এতেই স্বল্প পুঁজি নিয়ে মাশরুম চাষও শুরু করে দেন তিনি। ইউটিউবে চাষের পদ্ধতি ও পরিচর্যার ভিডিও দেখে শুরুতেই সফল হন। এরপর আর পেছনে তাকাতে হয়নি তাকে।
ফয়সাল আহম্মেদ যশোরের বাঘারপাড়ার দরাজহাট গ্রামের হাজী হায়দার আলীর ছেলে। তিনি ছাতিয়ানতলা দাখিল মাদরাসায় ইমামতি করেন।
ফয়সাল জানান, নিজের ব্যবহৃত মোবাইল ফোন ও পালন করা একটি ছাগল বিক্রি করে ৩০ হাজার টাকার পুঁজি নিয়ে গত বছরের ২০ ফেব্রুয়ারি বাড়ির আঙিনায় মাশরুম চাষ শুরু করেন। মাগুরার ড্রিম মাশরুম সেন্টার থেকে ৩০০ পিস স্পন (বীজ) এনে প্রথমে এক হাজার বেডে চাষ করেন। আর প্রথম চালানেই ২০ হাজার টাকা মতো লাভ হয় তার।
তিনি জানান, চাষের শুরু থেকেই ইউটিউব দেখেন তিনি। এর কয়েক মাস পরে মাগুরায় ড্রিম মাশরুম সেন্টার থেকে তিনদিনের প্রশিক্ষণ নিয়ে মাশরুম চাষের পাশাপাশি বীজ উৎপাদনও শুরু করেন। আগ্রহ আর ইচ্ছা শক্তির বলে মাশরুম চাষের এক বছরের মধ্যেই সফলতা অর্জন করেন তিনি।
আরও পড়ুন: তরমুজ চাষে সফল হওয়ার প্রত্যাশা পাঁচ তরুণের
বর্তমানে দুটি ঘর করে দেড় হাজার বেডে মাশরুম চাষ করেছেন। এ থেকে তিনি দেড় হাজার থেকে দুই হাজার কেজির মতো মাশরুম উত্তোলনের লক্ষ্যমাত্রা নিয়েছেন। একই সঙ্গে বসতঘরের একটি কক্ষে বীজ উৎপাদনের কাজ করছেন। ওয়েস্টার, প্রিয় টু ও ডাব্লিউ এস জাতের বীজ ব্যবহার করছেন তিনি। এতে সব মিলিয়ে প্রায় তিন লাখ টাকা খরচ হয়েছে তার।
১৪৪৪ দিন আগে
খুলনায় বন্ধ রাষ্ট্রায়ত্ত পাটকলের নারী শ্রমিকদের মানবেতর জীবন
সরকারের সিদ্ধান্তে চলতি বছরের ১ জুলাই দেশে রাষ্ট্রায়ত্ত পাটকল বন্ধ হয়ে যায়। এর মধ্যে খুলনার নয়টি মিল রয়েছে। এসব মিলে স্থায়ী ও অস্থায়ী মিলিয়ে প্রায় ৪০ হাজার শ্রমিক কর্মরত ছিলেন। যার বড় একটি অংশ নারী শ্রমিক। করোনার প্রাদুর্ভাবের মধ্যে মিলগুলো বন্ধ হয়ে যাওয়ায় দিশেহারা হয়ে পড়েছেন এসব শ্রমিকরা।
১৯১৫ দিন আগে
করোনা: খুলনায় ২০ হাজার শ্রমিক কর্মহীন
করোনাভাইরাসের প্রভাবে খুলনায় চার মাসের বেশি দোকানপাট বন্ধ থাকায় প্রায় ২০ হাজার শ্রমিক-কর্মচারী বেকার হয়ে পড়েছেন। এছাড়া ক্ষুদ্র ও মাঝারি ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের আরও প্রায় ২০ হাজার শ্রমিক চাকরি হারানোর শঙ্কায় রয়েছেন।
১৯৩৯ দিন আগে
সরকার আর শিক্ষিত বেকার তৈরি করতে চায় না: শিক্ষামন্ত্রী
শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি বলেছেন, বিভিন্ন বিষয়ে অনার্স ও মাস্টার্স ডিগ্রি অর্জন করা অনেকেই চাহিদা অনুযায়ী চাকরি পাচ্ছেন না এবং কোনো কারিগরি শিক্ষা না থাকায় তারা বেকার থেকে যাচ্ছেন। সরকার আর এ ধরণের শিক্ষিত বেকার তৈরি করতে চায় না।
১৯৬৯ দিন আগে
দেশের ১.৩ কোটি নাগরিক চাকরি হারানোর ঝুঁকিতে
করোনাভাইরাসের কারণে সৃষ্ট চলমান সংকটময় পরিস্থিতিতে দেশের ১.৩ কোটি নাগরিক চাকরি হারানোর ঝুঁকিতে রয়েছেন।
১৯৯৫ দিন আগে
বিপাকে কর্মহীন অটোরিকশা চালকরা, চান সরকারের সহায়তা
করোনাভাইরাসের বিস্তার ঠেকাতে দেশব্যাপী চলমান শাটডাউনের কারণে কর্মহীন হয়ে পড়া সিএনজিচালিত অটোরিকশা চালকরা দুঃখ-দুর্দশার মধ্যে দিনাতিপাত করছেন।
২০৬০ দিন আগে
করোনাভাইরাস: বেকার হয়ে পড়েছেন কয়েক হাজার হোটেলকর্মী
করোনাভাইরাসের বিস্তার রোধে সরকার ঘোষিত সাধারণ ছুটির মধ্যে বেশিরভাগ খাবারের দোকান বন্ধ থাকায় বেকার হয়ে পড়েছেন বিভিন্ন হোটেল, রেস্তোরাঁ ও মিষ্টির দোকানে কাজ করা হাজার হাজার শ্রমিক। চাকরি না থাকায় কঠিন সময় পার করছেন তারা।
২০৬৬ দিন আগে