নৌরুট
দুই ঘণ্টা বন্ধ থাকার পর দুই নৌরুটে ফেরি চলাচল শুরু
ঘন কুয়াশার কারণে মানিকগঞ্জের পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া ও আরিচা-কাজিরহাট নৌরুটে দুই ঘণ্টা ফেরি চলাচল বন্ধ ছিল।
বুধবার (১২ ফেব্রুয়ারি) সকাল ৮টার দিকে কুয়াশার প্রকোপ কমে গেলে পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া নৌরুটে ও সাড়ে ৮টায় আরিচা-কাজিরহাট নৌরুটে ফেরি চলাচল স্বাভাবিক হয়।
বিআইডব্লিউটিসি আরিচা অঞ্চলের উপমহাব্যবস্থাপক (ডিজিএম ) নাসির চৌধুরী জানান, বুধবার ভোর ৬টায় ঘন কুয়াশার প্রকোপ বেড়ে পুরো নৌপথ ঢেকে যায়। এতে নৌ দুর্ঘটনা এড়াতে পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া নৌরুটে ফেরি চলাচল বন্ধ করে দেওয়া হয়। এ সময় মাঝ নদীতে যাত্রী ও যানবাহন নিয়ে আটকা পড়ে গৌরি নামে একটি ফেরি। অন্য ১২টি ফেরি উভয়ঘাটে আটকিয়ে রাখা হয়।
আরও পড়ুন: আজও ঘন কুয়াশায় দুই নৌরুটে ফেরি চলাচল বন্ধ
এদিকে, একই কারণে আরিচা-কাজিরহাট নৌরুটে ভোর সাড়ে ৬টা থেকে ফেরি চলাচল বন্ধ করে দেওয়া হয়। এ সময় কাজিরহাট থেকে আরিচা আসার পথে মাঝ নদীতে আটকে পড়ে হামিদুর রহমান, শাহ আলী ও চিত্রা নামের তিনটি ফেরি। এছাড়া আরিচা থেকে কাজিরহাট যাওয়ার পথে ধানসিঁড়ি নামে অপর ফেরিটিও মাঝ নদীতে আটকে পড়ে।
ফেরি চলাচল বন্ধ হয়ে যাওয়ায় চারটি ঘাটে তিন শতাধিক যানবাহন পারের অপেক্ষায় থাকতে হয়। কুয়াশার প্রকোপ কমে গেলে সকাল ৮টায় পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া নৌরুটে ও সাড়ে ৮টায় আরিচা-কাজিরহাট নৌরুটে ফেরি চলাচল স্বাভাবিক হয়। ঘাটে আটকে থাকা যানবাহনগুলো পারাপার শুরু করে।
৩৫ দিন আগে
আজও ঘন কুয়াশায় দুই নৌরুটে ফেরি চলাচল বন্ধ
আজও ঘন কুয়াশার কারণে মানিকগঞ্জের আরিচা-কাজিরহাট ও পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া নৌরুটে ফেরি চলাচল বন্ধ রয়েছে। এ সময় চার ঘাটে পাড়ের অপেক্ষায় রয়েছে পাঁচ শতাধিক যানবাহন।
রবিবার (২ ফেব্রুয়ারি) রাত ১২টা থেকে এই দুই নৌরুটে ফেরি চলাচল বন্ধ রয়েছে।
আরও পড়ুন: ৮ ঘণ্টা বন্ধ থাকার পর দুই নৌরুটে ফেরি চলাচল শুরু
বিআইডব্লিউটিসি আরিচা অঞ্চলের ডিজিএম নাসির চৌধুরী জানান, রবিবার রাত ১২টার দিক ঘন কুয়াশার তীব্রতা বেড়ে পুরো নৌপথ ঢেকে যায়। বিকনবাতি অস্পষ্ট হয়ে গেলে নৌদুর্ঘটনা এড়াতে পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া নৌরুটে ফেরি চলাচল বন্ধ করে দেওয়া হয়। এ সময় উভয়ঘাটে ১২টি ফেরিকে আটকিয়ে রাখা হয়।
অপর দিকে মানিকগঞ্জের আরিচা-কাজিরহাট নৌরুটেও ঘন কুয়াশার প্রকোপ বেড়ে গেলে নৌদুর্ঘটনা এড়াতে ফেরি চলাচল বন্ধ করে দেওয়া হয়। তখন দুই ঘাটে পাঁচটি ফেরিকে আটকিয়ে রাখা হয়।
ডিজিএম নাসির চৌধুরী জানান, দুই নৌরুটে ফেরি চলাচল বন্ধ হয়ে যাওয়ায় চারটি ঘাটে পারাপারের অপেক্ষায় আটকে রয়েছে পাঁচ শতাধিক যানবাহন। এই পরিস্থিতিতে ঘন কুয়াশার প্রকোপ না কমা পর্যন্ত ফেরি চলাচল স্বাভাবিক করানো সম্ভব হবে না।
আরও পড়ুন: ঘন কুয়াশায় দুই নৌরুটে ফেরি চলাচল বন্ধ, অপেক্ষায় ৬ শতাধিক যানবাহন
৪৪ দিন আগে
৯ ঘণ্টা পর দুই নৌরুটে ফেরি চলাচল স্বাভাবিক
ঘন কুয়াশায় মানিকগঞ্জের আরিচা-কাজিরহাট ও পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া নৌরুটে ৯ ঘণ্টা বন্ধ থাকার পর ফেরি চলাচল স্বাভাবিক হয়েছে।
আরিচা সেক্টরের ডিজিএম নাসির চৌধুরী জানান, মধ্যরাত থেকে পদ্মা ও যমুনা নদীর অববাহিকায় ঘন কুয়াশার প্রকোপ বাড়তে থাকায় নৌদুর্ঘটনা এড়াতে রাত দেড়টা থেকে পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া নৌরুটে ফেরি চলাচল বন্ধ করে দেওয়া হয়।
এ সময় মাঝ নদীতে আটকে পড়ে বরকত ও কপোতী নামে দুটি ফেরি। এছাড়া ঘন কুয়াশায় আরিচা-কাজিরহাট নৌরুটেও রাত দেড়টা থেকে ফেরি চলাচল বন্ধ রাখা হয়। এ সময় মাঝ নদীতে যানবাহন নিয়ে নোঙর করে রাখা হয় খান জাহান আলী ও চিত্রা নামে দুটি ফেরি।
ঘাট কর্তৃপক্ষ জানায়, পাটুরিয়ায় ৬টি ও দৌলতদিয়া ৪টি এবং আরিচাঘাটে ৩টি ফেরি যাত্রী ও যানবাহন বোঝাই করে আটকে রাখা হয়েছে।
আরও পড়ুন: ঘন কুয়াশায় ২ নৌরুটে ফেরি চলাচল বন্ধ, মাঝ নদীতে ৪ ফেরি
এদিকে, ফেরি চলাচল বন্ধ হয়ে যাওয়ায় ৪টি ঘাটে পারাপারের অপেক্ষায় আটকে রয়েছে পাঁচ শতাধিক যানবাহন। এর মধ্যে চার শতাধিক পণ্যবাহী ট্রাক, বাকিগুলো যাত্রীবাহী বাস, প্রাইভেটকার-মাইক্রোবাস।
আরিচা সেক্টরের ডিজিএম নাসির চৌধুরী জানান, সকাল সাড়ে ১০টায় ঘন কুয়াশার প্রকোপ কমে যাওয়ায় মানিকগঞ্জের আরিচা-কাজিরহাট ও পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া নৌরুটে ফেরি চলাচল স্বাভাবিক হয়েছে। তবে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে প্রথমে যাত্রীবাহী বাসসহ ব্যক্তিগত যানবাহন প্রাইভেটকার, মাইক্রোবাস, অ্যাম্বুলেন্স পারাপার করা হচ্ছে। পর্যায়ক্রমে পন্যবাহী ট্রাক পারাপার করা হবে।
৫৪ দিন আগে
ঘন কুয়াশায় ২ নৌরুটে ফেরি চলাচল বন্ধ, মাঝ নদীতে ৪ ফেরি
ঘন কুয়াশায় মানিকগঞ্জের আরিচা-কাজিরহাট ও পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া নৌরুটে ফেরি চলাচল বন্ধ রয়েছে। মাঝ নদীতে আটকে আছে চারটি ফেরি। চার ঘাটে পারাপারের অপেক্ষায় রয়েছে পাঁচ শতাধিক যানবাহন।
আরিচা সেক্টরের ডিজিএম নাসির চৌধুরী জানান, মধ্য রাত থেকে পদ্মা ও যমুনা নদীর অববাহিকায় ঘণ কুয়াশার প্রকোপ বাড়তে থাকায় নৌ দুর্ঘটনা এড়াতে রাত দেড়টা থেকে পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া নৌরুটে ফেরি চলাচল বন্ধ করে দেওয়া হয়। এ সময় মাঝ নদীতে আটকে পড়ে বরকত ও কপোতী নামে দুইটি ফেরি। এছাড়া ঘন কুয়াশায় আরিচা-কাজিরহাট নৌরুটেও রাত দেড়টা থেকে ফেরি চলাচল বন্ধ রাখা হয়। এ সময় মাঝ নদীতে যানবাহন নিয়ে নোঙর করে রাখা হয় খান জাহান আলী ও চিত্রা নামে দুইটি ফেরি।
ঘাট কর্তৃপক্ষ জানায়, পাটুরিয়ায় ৬টি ও দৌলতদিয়া ৪টি এবং আরিচাঘাটে ৩টি ফেরি যাত্রী ও যানবাহন বোঝাই করে আটকে রাখা হয়েছে।
আরও পড়ুন: চাঁদপুর-শরীয়তপুর ফেরি চলাচল স্বাভাবিক
৫৪ দিন আগে
ঘন কুয়াশায় ১১ ঘণ্টা বন্ধের পর দুই নৌরুটে ফেরি চলাচল স্বাভাবিক
ঘন কুয়াশায় পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া নৌরুটে ১০ ঘণ্টা ও আরিচা-কাজিরহাট নৌরুটে ১১ ঘন্টা বন্ধ থাকার ফেরি চলাচল স্বাভাবিক হয়েছে।
বিআইডব্লিউটিসির ডিজিএম নাসির চৌধুরী জানান, শনিবার (৪ জানুয়ারি) সন্ধ্যার পর থেকে আরিচা-কাজিরহাট নৌপথে কুয়াশার প্রকোপ বাড়তে থাকে। এক পর্যায়ে রাত সাড়ে ১১টায় কুয়াশার তীব্রতা বেড়ে পুরো নৌপথ ঢেকে যায়। এতে চ্যানেলের বিকন বাতিসহ নৌচ্যানেল অস্পষ্ট হয়ে যায়।
বাধ্য হয়ে দুর্ঘটনা এড়াতে ফেরি চলাচল বন্ধ করে দেওয়া হয়। এ সময় মাঝ নদীতে খান জাহান আলী নামে একটি রো রো ফেরি যাত্রী ও যানবাহন নিয়ে আটকে পড়ে।
আরও পড়ুন: কুয়াশায় পাটুরিয়া-দৌলতদিয়াো ও আরিচা-কাজিরহাটে ফেরি চলাচল বন্ধ
এছাড়া আরিচা ঘাটে চিত্রা, কৃষাণী ও শাহ আলী নামে তিনটি ফেরি ও কাজিরহাট ঘাটে ধানসিঁড়ি নামে অপর একটি ফেরিকে আটকে রাখা হয়েছে।
এদিকে, রাত ১টায় কুয়াশার তীব্রতায় পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া নৌরুট বন্ধ করে দেওয়া হয়। সেসময় মাঝ নদীতে আটকে পড়ে বীরশ্রেষ্ঠ জাহাঙ্গীর ও বাইগার নামে দুইটি ফেরি। এছাড়া পাটুরিয়া ও দৌলতদিয়া ঘাটে মোট ৮টি ফেরি আটকে রাখা হয়েছে।
ফেরি চলাচল বন্ধ হয়ে যাওয়ায় উভয় ঘাটে তিন শতাধিক যানবাহন পারের অপেক্ষায় আটকে পড়ে। কুয়াশা কমে গেলে সকাল সাড়ে ১০টার দিকে আরিচা-কাজিরহাট ও বেলা ১১টার দিকে পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া নৌরুটে ফেরি চলাচল স্বাভাবিক হয়। বহরে অতিরিক্ত চারটি ফেরি যুক্ত করা হয়েছে।
ডিজিএম নাসির চৌধুরী জানান, অগ্রাধিকার ভিত্তিত্বে যাত্রীবাহী বাস, প্রাইভেটকার ও মাইক্রোবাস পারাপার করা হবে। পর্যায়ক্রমে পণ্যবাহী ট্রাক পারাপার হবে।
আরও পড়ুন: ৯ ঘণ্টা পর দুই নৌরুটে ফেরি চলাচল শুরু
৭৩ দিন আগে
ঘন কুয়াশায় ২ নৌরুটে চলাচল বন্ধ, মাঝ নদীতে ৪ ফেরি
ঘন কুয়াশায় মানিকগঞ্জের আরিচা-কাজিরহাট ও পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া নৌরুটে ফেরি চলাচল বন্ধ রয়েছে। মাঝ নদীতে আটকে আছে চারটি ফেরি। চার ঘাটে পারাপারের অপেক্ষায় রয়েছে তিন শতাধিক যানবাহন।
বিআইডব্লিউটিসি কর্তৃপক্ষ জানায়, ঘন কুয়াশায় বুধবার(১১ ডিসেম্বর) দিবাগত রাত ৩টা থেকে পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া নৌরুটে ফেরি চলাচল বন্ধ করে দেওয়া হয়। এসময় মাঝ নদীতে আটকে পড়ে শাহপরান ও এনায়েতপুরী নামে দুইটি ফেরি।
এছাড়া ঘন কুয়াশার কারণে আরেক নৌরুট আরিচা-কাজিরহাটে রাত ১২টা থেকে ফেরি চলাচল বন্ধ রাখা হয়। এসময় মাঝ নদীতে যানবাহন নিয়ে নোঙর করে রাখা হয় হামিদুর রহমান ও কৃষাণী নামে দুইটি ফেরি।
আরও পড়ুন: আরিচা-কাজিরহাট নৌপথে আবারও ফেরি চলাচল বন্ধ
এছাড়া পাটুরিয়াঘাটে ৪টি ও দৌলতদিয়াঘাটে ৬টি ফেরি এবং আরিচাঘাটে যাত্রী ও যানবাহন বোঝাই আরও চারটি ফেরি আটকে রাখা হয়েছে বলেও জানান ঘাট কর্তৃপক্ষ।
এদিকে, মধ্য রাত থেকে ফেরি চলাচল বন্ধ হয়ে যাওয়ায় চারটি ঘাটে পারাপারের অপেক্ষায় আটকে রয়েছে তিন শতাধিক যানবাহন। এর মধ্যে দুই শতাধিক পণ্যবাহী ট্রাক, বাকীগুলো যাত্রীবাহী বাস। এছাড়াও প্রাইভেটকার-মাইক্রোবাস রয়েছে।
এদিকে, ঘন কুয়াশায় ফেরি বন্ধ হয়ে পড়ায় ঘাটগুলোতে আটকে পড়া যাত্রীরা কনকনে শীতে দুর্ভোগে পড়েছেন। নদী পার হতে আসা বেশ কয়েকটি অ্যাম্বুলেন্সে রোগীরাও আটকে পড়েছেন।
আরিচা সেক্টরের ডিজিএম নাসির চৌধুরী জানান, ঘন কুয়াশা প্রাকৃতিক বিষয়। কুয়াশা না কেটে যাওয়া পর্যন্ত ফেরি চালানো সম্ভব হবে না। ফেরিতে উচ্চ মাত্রা ফগ লাইট লাগানো থাকলেও সেগুলো কাজে আসছে না বলেও জানান কর্তৃপক্ষ।
কুয়াশার প্রকোপ কেটে গেলে ফেরি চলাচল স্বাভাবিক হবে বলেও জানান এই কর্মকর্তা।
আরও পড়ুন: কুয়াশায় সাড়ে ৮ ঘণ্টা বন্ধের পর দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া রুটে ফেরি চালু
৯৭ দিন আগে
নাব্যতা সংকটে আরিচা-কাজিরহাট নৌরুটে ফেরি চলাচল বন্ধ
নাব্যতা সংকটের কারণে মানিকগঞ্জের আরিচা-কাজিরহাট নৌরুটে ফেরি চলাচল বন্ধ রয়েছে। এতে উভয়পাড়ে ২০০ পণ্যবাহী ট্রাক আটকা পড়েছে।
শনিবার (৯ নভেম্বর) ফেরি চলাচল বন্ধের তথ্য নিশ্চিত করেছে বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌ-পরিবহন করপোরেশন (বিআইডব্লিউটিসি)।
বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌ-পরিবহন করপোরেশন কর্মকর্তারা জানান, সংকট নিরসনে নদীতে ড্রেজিং করেও কোনো সুফল পাওয়া যাচ্ছে না।
আরও পড়ুন: ঘন কুয়াশায় ৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকার পর পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া নৌরুটে ফেরি চলাচল শুরু
বিআইডব্লিউটিসির আরিচা আঞ্চলের ম্যানেজার আবু আব্দুল্লাহ বলেন, এই নৌরুটে ৪টি রো-রো ফেরি চলাচল করছে। যানবাহন নিয়ে ফেরি চলতে গেলে কমপক্ষে ৮ ফুট নাব্যতার প্রয়োজন। এদিকে গত কয়েকদিন নদীতে পানি কমতে থাকায় মূল চ্যানেলের বিভিন্ন অংশে ডুবোচর জেগে উঠেছে।
তিনি আরও বলেন, ওইসব স্থানে পানির গভীরতা ৬ ফুটের নিচে নেমে গেছে। কোনোভাবেই ফেরি চলাচল সম্ভব হচ্ছে না। বাধ্য হয়ে শনিবার ভোর থেকে আরিচা-কাজিরহাট নৌরুটে ফেরি চলাচল বন্ধ রাখা হয়।
বিআইডব্লিউটিসির আরিচা আঞ্চলিক কার্যালয়ের ডিজিএম নাসির মোহাম্মদ চৌধুরী বলেন, নাব্যতা সংকটের কারণে ও নদীতে পানি কমতে থাকায় মূল চ্যানেলের বিভিন্ন অংশে ডুবোচর জেগে ওঠায় ফেরি চলতে গিয়ে আটকে যাচ্ছিল। এরপরও হাফলোড নিয়ে ফেরি চালু রাখা হয়।
আরও পড়ুন: নাব্য সংকটে আরিচা-কাজিরহাট নৌরুটে ফেরি চলাচল বন্ধ
তিনি আরও বলেন, নদীতে পানি কমতে থাকায় চ্যানেলটি আরও সরু হয়ে যায়। এত চ্যানেলটি ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়ে। তাই বাধ্য হয়ে ফেরি চলাচল সম্পূর্ণভাবে বন্ধ রাখা হয়। এতে মানিকগঞ্জের আরিচা ঘাটে শতাধিক ও পাবনার কাজিরহাটে দুই শতাধিক পণ্যবাহী ট্রাক আটকে পড়েছে।
বিআইডব্লিউটিসির ড্রেজিং ইউনিটের আরিচা অঞ্চলের প্রকৌশলী ওসমান গনী বলেন, এই বছর আরিচা-কাজিরহাটসহ পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া নৌরুটে ৩৮ লাখ ঘনমিটার পলি অপসারণের লক্ষমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে।
১৩০ দিন আগে
ঘন কুয়াশায় ৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকার পর পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া নৌরুটে ফেরি চলাচল শুরু
ঘন কুয়াশায় পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া নৌরুটে রবিবার (৩ নভেম্বর) ভোর রাত সাড়ে ৪টা থেকে সকাল সাড়ে ৭টা পর্যন্ত তিন ঘণ্টা ফেরি চলাচল বন্ধ ছিল। কুয়াশার কারণে মাঝ পদ্মায় আটকে থাকে বীরশ্রেষ্ঠ জাহাঙ্গীর ও বরকত নামে ২টি ফেরি। এছাড়া পাটুরিয়ায় ৪টি ও দৌলতদিয়া ঘাটে ৪টি ফেরি চলাচল বন্ধ রাখতে হয়। ফেরি চলাচল বন্ধ থাকায় দুর্ভোগে পড়েন নদী পারের অপেক্ষায় থাকা যাত্রীরা।
বিআইডব্লিউটিসি আরিচা সেক্টরের সহকারী জেনারেল ম্যানেজার আবদুস সালাম জানান, মধ্য রাত থেকে কুয়াশার প্রকোপ বাড়তে থাকে। ভোর রাত সাড়ে ৪টায় ঘন কুয়াশায় পুরো নৌপথ ঢেকে যায়। এতে নৌ দুর্ঘটনা এড়াতে ফেরি চলাচল বন্ধ রাখা হয়। এসময় মাঝ পদ্মায় আটকে পড়ে বীরশ্রেষ্ঠ জাহাঙ্গীর ও বরকত। এছাড়া আরও ৮টি ফেরি উভয় ঘাটে আটকিয়ে রাখা হয়।
সকাল সাড়ে ৭টায় ঘন কুয়াশার প্রকোপ কেটে ফেরি চলাচল স্বাভাবিক হয় বলে জানান আবদুস সালাম।
এদিকে ফেরি বন্ধ থাকায় পাটুরিয়া ও দৌলতদিয়া পাড়ে আটকে পড়ে অর্ধশত যাত্রীবাহী বাস ও শতাধিক পণ্যবাহী ট্রাক।
১৩৬ দিন আগে
ঈদের ১১ দিন বাল্কহেড চলাচল বন্ধ থাকবে: নৌপ্রতিমন্ত্রী
ঈদুল আজহা উপলক্ষে নৌরুটের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে আগামী ১৩-২৩ জুন ১১ দিন সব নৌরুটে বাল্কহেড চলাচল বন্ধ থাকবে বলে জানিয়েছেন নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী।
বৃহস্পতিবার (২৩ মে) নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ে ঈদুল আজহা উপলক্ষে নৌপথে জলযান সুষ্ঠুভাবে চলাচল এবং যাত্রীদের নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণে কর্মপন্থা গ্রহণসংক্রান্ত বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।
নৌপ্রতিমন্ত্রীর সভাপতিত্বে এ সভায় আরও জানানো হয়, ঈদ উপলক্ষে কাজীরহাট, পাটুরিয়াঘাটে ফেরি সংখ্যা বাড়ানো হবে। কিছু রুটে লঞ্চের সংখ্যা বাড়বে। ঈদের আগের ৩ দিন ও পরের ৩ দিন মিলে ৭ দিন পশুবাহী ও পচনশীল পণ্যবাহী ট্রাক ছাড়া সাধারণ ট্রাক ও কাভার্ড ভ্যান ফেরিতে পারাপার বন্ধ থাকবে।
আরও পড়ুন: সড়ক যোগাযোগে উন্নতির কারণে ঈদযাত্রায় কমেছে নৌপথের যাত্রী
নৌপ্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘গত ঈদুল ফিতরে ঈদযাত্রা নিরাপদ হয়েছে। সব পথে নিরাপদে যাত্রীরা বাড়ি ফিরতে পেরেছে। পরিবারের সঙ্গে আনন্দময় ঈদ করেছে। এবারও যাতে ঈদ আনন্দময় ও নিরাপদ হয়, সে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।’
যাত্রীসহ নৌপথে কোরবানির পশু পরিবহন নিরাপদ করার জন্য সবাই একযোগে কাজ করছে বলে জানান খালিদ মাহমুদ চৌধুরী।
তিনি বলেন, ‘যাত্রীসেবার ক্ষেত্রে সরকার আন্তরিক। দেশবিরোধী-আইনবিরোধী কিছু মানুষ নৌপথের ক্ষেত্রেও আছে। তারা বিশৃঙ্খলা তৈরি করে সরকারের বা আমাদের সংস্থাগুলোর ভাবমূর্তি নষ্ট করতে চায়। আমরা গোয়েন্দা নজরদারি বাড়ানোর সুপারিশ করেছি।’
নৌপ্রতিমন্ত্রী আরও বলেন, এবারের ঈদ মৌসুমে আবহাওয়া ঝুঁকিপূর্ণ থাকতে পারে বলে আবহাওয়া অফিস থেকে জানিয়েছে। যারা যাত্রী ও পণ্য পারাপার করবেন, তাদের আবহাওয়া বার্তাগুলো সঠিকভাবে পালনের আহ্বান জানান তিনি।
এ সময় আরও ছিলেন নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মো. মোস্তফা কামাল।
আরও পড়ুন: অভ্যন্তরীণ নৌপথের ৮০ শতাংশ শ্রমিক চর্ম-অন্ত্রের রোগে আক্রান্ত: এসসিআরএফ
৩০০ দিন আগে
ঘন কুয়াশায় পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া নৌরুটে ফেরি চলাচল বিঘ্নিত
ঘন কুয়াশার কারণে রবিবার রাত ১১টা থেকে পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া নৌরুটে ফেরি চলাচল বন্ধ রয়েছে। মাঝ নদীতে যাত্রী ও যানবাহন নিয়ে আটকে আছে তিনটি ফেরি।
এছাড়া উভয় পাড়ে আরও ১১টি ফেরিকে নোঙর করে রাখা হয়েছে। ফেরি বন্ধ থাকায় পদ্মার উভয়পাড়ে আটকে পড়েছে পণ্যবাহী ট্রাকসহ যাত্রীবাহী বাস, প্রাইভেটাকর, মাইক্রোবাস মিলে তিন শতাধিক যানবাহন। পারাপারের অপেক্ষায় থাকা যাত্রীরা পড়েছেন চরম দুর্ভোগে।
বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহণ করপোরেশনের (বিআইডব্লিউটিসি) ডেপুটি জেনারেল ম্যানেজার (ডিজিএম) শাহ মোহাম্মদ খালেজ নেওয়াজ জানান, রবিবার সন্ধ্যার পর থেকেই কুয়াশার প্রকোপ বাড়তে থাকে। এক পর্যায়ে রাত ১১টার দিকে কুয়াশার তীব্রতা বেড়ে পুরো নৌপথ ঢেকে যায়। এতে নৌদুর্ঘটনা এড়াতে ফেরি চলাচল বন্ধ রাখা হয়েছে। এসময় মাঝ পদ্মায় যাত্রী ও যানবাহন নিয়ে নোঙর করে রাখা হয়েছে ফেরি বনলতা, হাসনা হেনা ও রজনীগন্ধা নামের তিনটি ফেরি ও লঞ্চ।
আরও পড়ুন: ঘন কুয়াশায় পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া নৌপথে ৫ ঘন্টা বন্ধের পর ফেরি চলাচল শুরু
এ ছাড়া পাটুরিয়া প্রান্তে ফেরি বীরশ্রেষ্ঠ রুহুল আমিন, ভাষা শহীদ বরকত ও মাধবী লতা নামের তিনটি ফেরি যানবাহন বোঝাই করে ঘাটে নোঙর করে আছে। এছাড়াও দৌলতদিয়া ফেরিঘাটে ফেরি বীরশ্রেষ্ঠ জাহাঙ্গীর, কেরামত আলী, শাহ পরান ও চন্দ্র মল্লিকা নামের চারটি ফেরি নোঙর করে রাখা হয়েছে।
দীর্ঘ সময় থেকে ফেরি পারাপার বন্ধ থাকায় পাটুরিয়া ও দৌলতদিয়া ঘাটে পারাপারের অপেক্ষায় আটকে পড়েছে তিন শতাধিক যানবাহন। এদের মধ্যে যাত্রীবাহী বাস, ছোটগাড়ি প্রাইভেটকার, মাইক্রোবাস মিলে শতাধিক যানবাহন ও আরও শতাধিক পন্যবাহী ট্রাক রয়েছে বলে তিনি জানান। ঘন কুয়াশার তীব্রতা না কাটা পর্যন্ত ফেরি চলাচল স্বাভাবিক হবে না বলেও তিনি জানান।
একই কারণে আরিচা-কাজিরহাট নৌরুটেও রাত ১১টা থেকে ফেরি চলাচল বন্ধ রয়েছে। উভয়ঘাটে আটকে রাখা হয়েছে ৫টি ফেরিকে।
আরও পড়ুন: পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া ও আরিচা-কাজিরহাট নৌপথে ১১ ঘন্টা পর ফেরি চলাচল স্বাভাবিক
ঘন কুয়াশায় পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া নৌরুটে ফেরি চলাচল বন্ধ
৭৭৯ দিন আগে