বেসরকারি মেডিকেল
বেসরকারি মেডিকেল ও ডেন্টাল কলেজে শৃঙ্খলা নিশ্চিতে সংসদে বিল পাস
বেসরকারি মেডিকেল ও ডেন্টাল কলেজে শৃঙ্খলা নিশ্চিতে সংসদে বিল পাস
বেসরকারি মেডিকেল ও ডেন্টাল কলেজে শৃঙ্খলা নিশ্চিত করার জন্য দুটি পৃথক নির্দেশনার পরিবর্তে একটি আইনের আওতায় এনে বেসরকারি মেডিকেল কলেজ ও ডেন্টাল কলেজ বিল, ২০২২ সংসদে পাস হয়েছে।
সোমবার স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক সংসদে বিলটি পাসের প্রস্তাব করেন এবং এটি কণ্ঠভোটে পাস হয়।
আরও পড়ুন:লাইনচ্যুতির আড়াই ঘন্টা পর ঢাকায় যাত্রা করেছে আন্তনগর পদ্মা এক্সপ্রেস
এর আগে গত ৩০ মার্চ স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক বিলটি উত্থাপন করেন এবং তা আরও যাচাই-বাছাইয়ের জন্য সংশ্লিষ্ট সংসদীয় স্থায়ী কমিটিতে পাঠানো হয়।
দেশের বেসরকারি মেডিকেল ও ডেন্টাল কলেজগুলো এখন বেসরকারি মেডিকেল কলেজ স্থাপন ও পরিচালনা নীতিমালা ২০১১ এবং বেসরকারি ডেন্টাল কলেজ স্থাপন ও পরিচালনা নীতিমালা ২০০৯ এর অধীনে পরিচালিত হয়।
বিল অনুসারে, একটি বেসরকারি মেডিকেল বা ডেন্টাল কলেজে কমপক্ষে ৫০ জন শিক্ষার্থী থাকতে হবে এবং প্রস্তাবিত আইন অনুসারে শিক্ষক-শিক্ষার্থী অনুপাত ১:১০ হতে হবে।
মেডিকেল কলেজ প্রতিষ্ঠার জন্য যে কোনো বাণিজ্যিক ব্যাংকে তিন কোটি টাকা এবং ডেন্টাল কলেজের জন্য দুই কোটি টাকা রিজার্ভ ফান্ড হিসেবে জমা দিতে হবে।
প্রস্তাবিত আইনে বলা হয়েছে, যে কোনো মেডিকেল কলেজে একাডেমিক কাজের জন্য এক লাখ বর্গফুট এবং হাসপাতালের জন্য আরও এক লাখ বর্গফুট জায়গা থাকতে হবে। একটি ডেন্টাল কলেজের জন্য হাসপাতালের জায়গা হতে হবে ৫০ হাজার বর্গফুট।
প্রস্তাবিত আইন অনুযায়ী মেডিকেল ও ডেন্টাল কলেজগুলোকে যেকোনো পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত হতে হবে।
বিল অনুযায়ী মেডিকেল ও ডেন্টাল কলেজের একাডেমিক ফি নির্ধারণ করবে সরকার।
প্রস্তাবিত আইন লঙ্ঘনের ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ দুই বছরের কারাদণ্ড বা ১০ লাখ টাকা জরিমানা বা উভয় দণ্ডে দণ্ডিত করা হবে।
বর্তমানে দেশে প্রায় ৭০টি বেসরকারি মেডিকেল কলেজ এবং ২৬টি বেসরকারি ডেন্টাল কলেজ রয়েছে।
আরও পড়ুন:ফের ঢাকার বাতাসের মান ‘ভালো’
মিয়ানমারের মর্টার শেল ছোড়ার তীব্র প্রতিবাদ জানাল ঢাকা
২ বছর আগে
বেসরকারি মেডিকেল ও ডেন্টাল কলেজে শৃঙ্খলা নিশ্চিতে সংসদে বিল উত্থাপন
বেসরকারি মেডিকেল ও ডেন্টাল কলেজে শৃঙ্খলা নিশ্চিত করার জন্য দুটি পৃথক নির্দেশনার পরিবর্তে একটি আইনের আওতায় এনে বেসরকারি মেডিকেল কলেজ ও ডেন্টাল কলেজ বিল, ২০২২ সংসদে উত্থাপন করা হয়েছে।
বুধবার স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক বিলটি উত্থাপন করেন এবং তা আরও যাচাই-বাছাইয়ের জন্য সংশ্লিষ্ট সংসদীয় স্থায়ী কমিটিতে পাঠানো হয়। কমিটিকে ৬০ দিনের মধ্যে প্রতিবেদন দিতে বলা হয়েছে।
দেশের বেসরকারি মেডিকেল ও ডেন্টাল কলেজগুলো এখন বেসরকারি মেডিকেল কলেজ স্থাপন ও পরিচালনা নীতিমালা ২০১১ এবং বেসরকারি ডেন্টাল কলেজ স্থাপন ও পরিচালনা নীতিমালা ২০০৯ এর অধীনে পরিচালিত হয়।
আরও পড়ুন: সংসদে পিরোজপুরে বঙ্গবন্ধু বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার বিল পাস
বিল অনুসারে, একটি বেসরকারি মেডিকেল বা ডেন্টাল কলেজে কমপক্ষে ৫০ জন শিক্ষার্থী থাকতে হবে এবং প্রস্তাবিত আইন অনুসারে শিক্ষক-শিক্ষার্থী অনুপাত ১:১০ হতে হবে।
মেডিকেল কলেজ প্রতিষ্ঠার জন্য যে কোনো বাণিজ্যিক ব্যাংকে তিন কোটি টাকা এবং ডেন্টাল কলেজের জন্য দুই কোটি টাকা রিজার্ভ ফান্ড হিসেবে জমা দিতে হবে।
প্রস্তাবিত আইনে বলা হয়েছে, যে কোনো মেডিকেল কলেজে একাডেমিক কাজের জন্য এক লাখ বর্গফুট এবং হাসপাতালের জন্য আরও এক লাখ বর্গফুট জায়গা থাকতে হবে। একটি ডেন্টাল কলেজের জন্য হাসপাতালের জায়গা হতে হবে ৫০ হাজার বর্গফুট।
আরও পড়ুন: গণমাধ্যমকর্মী বিল সংসদে উত্থাপন
প্রস্তাবিত আইন অনুযায়ী মেডিকেল ও ডেন্টাল কলেজগুলোকে যেকোনো পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত হতে হবে।
বিল অনুযায়ী মেডিকেল ও ডেন্টাল কলেজের একাডেমিক ফি নির্ধারণ করবে সরকার।
প্রস্তাবিত আইন লঙ্ঘনের ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ দুই বছরের কারাদণ্ড বা ১০ লাখ টাকা জরিমানা বা উভয় দণ্ডে দণ্ডিত করা হবে।
বর্তমানে দেশে প্রায় ৭০টি বেসরকারি মেডিকেল কলেজ এবং ২৬টি বেসরকারি ডেন্টাল কলেজ রয়েছে।
২ বছর আগে
বেসরকারি মেডিকেলে চিকিৎসা ফি নির্ধারণ করে দেয়া হবে: স্বাস্থ্যমন্ত্রী
স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণমন্ত্রী জাহিদ মালেক রবিবার বলেছেন, দেশের বেসরকারি মেডিকেল হাসপাতালগুলোতে চিকিৎসা ফি সরকার নির্ধারণ করে দেবে।
৩ বছর আগে
মন্ত্রিসভায় বেসরকারি মেডিকেল ও ডেন্টাল কলেজ বিলের খসড়ার নীতিগত অনুমোদন
বেসরকারি মেডিকেল ইনস্টিটিউটগুলোকে দুটি পৃথক নীতিমালার পরিবর্তে একক আইনের আওতায় আনার লক্ষ্যে ‘বেসরকারি মেডিকেল ও ডেন্টাল কলেজ বিল, ২০২০’ এর খসড়ায় নীতিগত অনুমোদন দিয়েছে মন্ত্রিসভা।
৪ বছর আগে