সাবের হোসেন চৌধুরী
জলবায়ু অভিযোজনে সফলতার জন্য বিশ্বের ঐক্যবদ্ধ প্রয়াস জরুরি: পরিবেশমন্ত্রী
জলবায়ু অভিযোজনে সফলতা পেতে বিশ্বের ঐক্যবদ্ধ প্রয়াস জরুরি বলে মন্তব্য করেছেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তনমন্ত্রী সাবের হোসেন চৌধুরী।
তিনি বলেন, জলবায়ু অভিযোজন কার্যক্রম পরিচালনা করা বিশ্বের জন্য একটি চ্যালেঞ্জ। তাই জলবায়ু অভিযোজন কার্যক্রমের জন্য বিশ্বব্যাপী সংহতি জরুরি।
আরও পড়ুন: প্রাকৃতিক সম্পদের হিসাব প্রণয়নের উদ্যোগ নিয়েছে সরকার: পরিবেশমন্ত্রী
সোমবার ন্যাপ এক্সপো ২০২৪ -এর হাই-লেভেল ট্রান্সফরমেশনাল ডায়ালগ: এ ট্রান্সফর্মড ন্যাপ ফর দ্যা ফিউচার শীর্ষক অধিবেশনে এসব কথা বলেন পরিবেশমন্ত্রী।
তিনি আরও বলেন, ‘অভিযোজন শুধুমাত্র স্বল্পোন্নত দেশগুলোর জন্য একটি চ্যালেঞ্জ নয় বরং এটি আমাদের সবার জন্য একটি চ্যালেঞ্জ। তাই এ লক্ষ্যে বিশ্বব্যাপী সংহতি প্রয়োজন।’
সাবের হোসেন চৌধুরী বলেন, দেশের মাথাপিছু কার্বন নিঃসরণ মাত্র শূন্য দশমিক ৪৮ শতাংশ হলেও বৈশ্বিক জলবায়ু পরিবর্তনের সবচেয়ে খারাপ শিকারের অন্যতম দেশ বাংলাদেশ।
তিনি আরও বলেন, বৈশ্বিক তাপমাত্রা এক ডিগ্রি সেলসিয়াস বাড়লে জলবায়ু অভিযোজন কর্মসূচির খরচ বেড়ে যাবে। সুতরাং সবকিছুকে জলবায়ু পরিবর্তনের লেন্সে দেখতে হবে। আর্থিক রিটার্নের ক্ষেত্রে অভিযোজনকে ন্যায্যতা দেওয়া কঠিন।
পরিবেশমন্ত্রী বলেন, ‘ভবিষ্যতের প্রয়োজন মোকাবিলায় আমরা কীভাবে সক্ষমতা তৈরি করব? অর্থ খুবই গুরুত্বপূর্ণ কিন্তু সক্ষমতাও গুরুত্বপূর্ণ।’
জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব মোকাবিলায় বিশ্বব্যাপী চিন্তা করলেও স্থানীয়ভাবে কাজ করতে হবে বলে উল্লেখ করেন তিনি।
এর আগে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে (বিআইসিসি) ‘ন্যাশনাল অ্যাডাপটেশন প্ল্যান (ন্যাপ) এক্সপো ২০২৪’ শীর্ষক চার দিনব্যাপী জাতিসংঘের জলবায়ু অভিযোজন সম্মেলনের উদ্বোধন করেন।
আরও পড়ুন: অভিযোজনে সাফল্য বিশ্বকে জানাতে শুরু হচ্ছে ন্যাপ এক্সপো: পরিবেশমন্ত্রী
জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় বিসিডিপি গঠন করা হবে: পরিবেশমন্ত্রী
জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় জনস্বাস্থ্যের বিষয়টিও যুক্ত করা হবে: পরিবেশমন্ত্রী
জলবায়ু পরিবর্তনের অভিঘাতে বন্যা, ঘূর্ণিঝড়, সমুদ্রপৃষ্ঠের লবণাক্ততা বেড়ে যাওয়াসহ যেসব সংকট মোকাবিলায় গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে, তার সঙ্গে এখন থেকে জনস্বাস্থ্যের বিষয়টিও যুক্ত করা হবে বলে জানিয়েছেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তনমন্ত্রী সাবের হোসেন চৌধুরী।
মঙ্গলবার (১৬ এপ্রিল) সচিবালয়ে নিজ দপ্তরে ঢাকায় সুইডিশ দূতাবাসের জলবায়ু স্বাস্থ্য ও পরিবেশ গ্রুপের চেয়ারম্যান এবং ফার্স্ট সেক্রেটারি ডা. ড্যানিয়েল নোভাকের সঙ্গে বৈঠকালে এসব কথা বলেন মন্ত্রী।
আরও পড়ুন: জলবায়ু অভিযোজনে সাফল্য তুলে ধরতে ন্যাপ এক্সপো-২০২৪ বাংলাদেশ: পরিবেশমন্ত্রী
তিনি বলেন, ‘আমাদের জাতীয় অভিযোজন পরিকল্পনা (এনএপি) ২০২২ সালে চূড়ান্ত করা হয়েছিল। জলবায়ু পরিবর্তন ও স্বাস্থ্যের মধ্যে একটা জোরালো সম্পর্ক আছে। আমরা যখন এনএপি চূড়ান্ত করি, তখন স্বাস্থ্যের ক্ষেত্রে কয়েকটা রেফারেন্স ছিল। তবে সুনির্দিষ্টভাবে আমাদের ১১৩টি এজেন্ডার মধ্যে স্বাস্থ্য নিয়ে আমরা কোনো কাজ করিনি।’
পরিবশমন্ত্রী আরও বলেন, ‘এনএপিতে স্বাস্থ্যের বিষয়টি অন্তর্ভুক্ত করতে হবে। জরিপগুলো থেকে প্রাপ্ত তথ্যে আমরা দেখতে পাচ্ছি, উপকূলীয় এলাকার নারীদের মধ্যে নেতিবাচক প্রভাব আছে। এতে জনস্বাস্থ্যের বিষয়টি চলে আসে। উপকূলীয় এলাকায় এমনিতেই অনেক চ্যালেঞ্জ আছে। সেখানে লবণাক্ততা, সুপেয় পানির সংকট আছে, তার ওপর স্বাস্থ্যের বিষয়টিও চলে আসে।’
পরিবেশমন্ত্রী বলেন, স্বাস্থ্যের বিষয়টি পরিবেশেন সঙ্গে সরাসরি জড়িত না হলেও জনস্বাস্থ্যের সঙ্গে পরিবেশের একটা সম্পর্ক আছে। কাজেই একদিকে উন্নয়ন, আরেকদিকে পরিবেশ ও স্বাস্থ্য। এই তিনটি এক জায়গায় চলে আসে। কাজেই আমাদের পক্ষে নতুন করে একটি এনএপি তৈরি করা সম্ভব না, প্রয়োজনও নেই। তবে বর্তমানে ম্যাপের যে কাঠামো আছে ও ১১৩টি এজেন্ডায় স্বাস্থ্যের বিষয়টি নিয়ে আসতে চাই।
সাবের হোসেন বলেন, ঢাকায় সুইডিশ দূতাবাস অনেকদিন ধরে এ বিষয়টি নিয়ে কাজ করছে। তারা আগেও তাদের কিছু সুপারিশ আমাদের জানিয়েছে। কাজেই কীভাবে এ বিষয়টি নিয়ে আমরা সামনের দিকে যেতে পারি, তা নিয়ে আজ তাদের সঙ্গে কথা বলেছি।
তিনি বলেন, ‘জলবায়ু পরিবর্তনের প্রেক্ষাপটে স্বাস্থ্যখাতে যে ধরনের গুরুত্ব দেওয়া উচিত, আগামীতে সেটা আমরা করতে চাই। আমরা আলাদাভাবে স্বাস্থ্যের এনএপি করব না। তবে বর্তমানে যে এনএপি আছে, তাতে স্বাস্থ্যের বিষয়টি যোগ করতে চাই।’
তিনি আরও বলেন, সুইডেনের সঙ্গে আমাদের যে উন্নয়ন সম্পর্ক আছে, এই ক্ষেত্রটিকে ধরে সেটিকে আরও জোরদার করতে চাই।
তিনি আরও বলেন, কপ-২৮ এ দুবাইতে স্বাস্থ্যের জন্য একটা দিন নির্ধারণ করা হয়েছিল। এটা আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত। বাংলাদেশে এটার প্রভাব বিশ্বের অন্য যেকোনো দেশের চেয়ে বেশি। সেটা আমরা কীভাবে কার্যকরভাবে মোকাবিলা করতে পারি, সেটা দেখতে হবে।
আরও পড়ুন: পরিবেশ দূষণ নিয়ে অভিযোগের দ্রুত নিষ্পত্তির আহ্বান পরিবেশমন্ত্রীর
অতীতের ভুলভ্রান্তি পিছনে ফেলে সুন্দর ভবিষ্যতের দিকে এগিয়ে যেতে হবে: পরিবেশমন্ত্রী
অতীতের ভুলভ্রান্তি পিছনে ফেলে সুন্দর ভবিষ্যতের দিকে এগিয়ে যেতে হবে: পরিবেশমন্ত্রী
পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী সাবের হোসেন চৌধুরী বলেছেন, অতীতের ভুলভ্রান্তি পিছনে ফেলে সুন্দর ভবিষ্যতের দিকে এগিয়ে যেতে হবে।
তিনি বলেন, নতুন সম্ভাবনা ও আশার রঙিন স্বপ্ন নিয়ে শুরু হোক বাংলা নতুন বছর। এছাড়া নতুন ভবিষ্যতকে নতুনভাবে বরণ করে নিতে হবে।
আরও পড়ুন: বন কর্মকর্তার হত্যাকারীদের সর্বোচ্চ শাস্তি নিশ্চিতে কাজ করছে মন্ত্রণালয়: পরিবেশমন্ত্রী
রবিবার (১৪ এপ্রিল) রাজধানীর কারওয়ান বাজারে একুশে টেলিভিশনের ২৫ বছরে পদার্পণ উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে শুভেচ্ছা বক্তব্যে পরিবেশমন্ত্রী এসব কথা বলেন।
পরিবেশমন্ত্রী বলেন, অনেকের শ্রম, অনেকের মেধা ও অনেকের ত্যাগের বিনিময়ে একটি প্রতিষ্ঠান জনপ্রিয়তা অর্জন করে। অনেক ঘাত-প্রতিঘাত মোকাবিলা করে, অনেক চড়াই-উৎরাই পেরিয়ে একুশে টেলিভিশন জনপ্রিয়তা অর্জন করেছে।
এসময় দেশের পরিবেশ সুরক্ষায় জনসচেতনতা বৃদ্ধিতে কাজ করতে একুশে টেলিভিশনের প্রতি আহ্বান জানান মন্ত্রী। একুশে টেলিভিশনের সঙ্গে সম্পৃক্ত সবাইকে শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানান তিনি।
এসময় বক্তব্য দেন- মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ. ক. ম. মোজাম্মেল হক, বস্ত্র ও পাট মন্ত্রী জাহাঙ্গীর কবির নানক, স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী ডা. সামন্ত লাল সেন, নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী, তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ আলী আরাফাত, সংরক্ষিত আসনের সংসদ সদস্য আরমা দত্ত এবং একুশে টেলিভিশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা পীযূষ বন্দ্যোপাধ্যায়।
আরও পড়ুন: জলবায়ু অভিযোজনে সাফল্য তুলে ধরতে ন্যাপ এক্সপো-২০২৪ বাংলাদেশ: পরিবেশমন্ত্রী
বাংলাদেশ ফিলিস্তিনের জনগণের পক্ষে আছে, থাকবে: পরিবেশমন্ত্রী
বাংলাদেশ ফিলিস্তিনের জনগণের পক্ষে আছে, থাকবে: পরিবেশমন্ত্রী
বাংলাদেশ ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী জনগণের পক্ষে থাকবে বলে জানিয়েছেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তনমন্ত্রী সাবের হোসেন চৌধুরী।
তিনি বলেন, মানবাধিকারের সর্বোচ্চ লঙ্ঘন হচ্ছে ফিলিস্তিনে। প্রধানমন্ত্রী ফিলিস্তিনে ইসরায়েলের আগ্রাসনের নিন্দা করেছেন। এছাড়া ফিলিস্তিনের মুক্তি না হওয়া পর্যন্ত বাংলাদেশ ফিলিস্তিনের পক্ষে থাকবে।
আরও পড়ুন: চাঁদাবাজ ও ভূমিদখলকারীদের কোনো ছাড় নেই: পরিবেশমন্ত্রী
রবিবার (৭ এপ্রিল) অর্গানাইজেশন অব ইসলামিক কো-অপারেশন, ওআইসিভুক্ত দেশসমূহের দূতাবাস, কুয়েত সোসাইটি ফর রিলিফ-বাংলাদেশ অফিস এবং সোসাইটি ফর সোস্যাল অ্যান্ড টেকনোলজিকাল সাপোর্ট, কুয়েতের সৌজন্যে পবিত্র ঈদুল ফিতর উপলক্ষে ঢাকা-৯ নির্বাচনি এলাকার মুগদা থানাধীন ৭১ ও ৭২ নম্বর ওয়ার্ডের জনগণের মাঝে ঈদ উপহার হিসেবে খাদ্যসামগ্রী বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে পরিবেশমন্ত্রী এসব কথা বলেন।
মন্ত্রী বলেন, এবার আমরা ২৫ হাজার পরিবারকে সাহায্য করেছি। প্রতি পরিবারে ৪ জন সদস্য হলেও এক লাখ মানুষকে সাহায্য করেছি। তাদের আপনজন নিয়ে, প্রিয়জন নিয়ে যাতে আনন্দে ঈদ উদযাপন করতে পারে তার ব্যবস্থা করা হচ্ছে। আসুন, আমরা সবাই সাধারণ মানুষের পাশে দাঁড়াই।
বাংলাদেশে নিযুক্ত ফিলিস্তিনের রাষ্ট্রদূত ইউসেফ এস ওয়াই রামাদান বলেন, আমরা বাংলাদেশি ভাই-বোনদের অবদান কখনো ভুলব না। ফিলিস্তিন স্বাধীন হলে আমরা শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করব, বাংলাদেশের ভাই-বোনেরা আমাদের পাশে ছিলেন।
এসময় বক্তব্য দেন- বাংলাদেশে নিযুক্ত ফিলিস্তিনের রাষ্ট্রদূত ইউসেফ এস ওয়াই রামাদান ছাড়াও মুগদা থানা আওয়ামী লীগের সভাপতি মোশাররফ হোসেন বাহার, সবুজবাগ থানা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক চিত্তরঞ্জন দাসসহ স্থানীয় আওয়ামী লীগ ও এর অঙ্গসংগঠনের নেতারা।
আরও পড়ুন: বন কর্মকর্তার হত্যাকারীদের সর্বোচ্চ শাস্তি নিশ্চিতে কাজ করছে মন্ত্রণালয়: পরিবেশমন্ত্রী
আওয়ামী লীগ সরকার সবসময় জনগণের পাশে থাকবে: পরিবেশমন্ত্রী
জলবায়ু অভিযোজনের জন্য সরকার প্রতি বছর ৩.৫ বিলিয়ন ডলার ব্যয় করছে: পরিবেশমন্ত্রী
সরকার জলবায়ু অভিযোজন কর্মকাণ্ডের জন্য প্রতি বছর ৩.৫ বিলিয়ন ডলার ব্যয় করছে বলে জানিয়েছেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তনমন্ত্রী সাবের হোসেন চৌধুরী।
তিনি বলেন, বাংলাদেশে অভিযোজন কার্যক্রমের জন্য বছরে ৯ বিলিয়ন ডলার প্রয়োজন, তাই অতিরিক্ত অর্থ আমাদের সংগ্রহ করতে হবে।
এ ক্ষেত্রে সরকার, এনজিও ও আন্তর্জাতিক উন্নয়ন অংশীদারদের মধ্যে সহযোগিতা গুরুত্বপূর্ণ বলে মন্তব্য করেন সাবের হোসেন চৌধুরী।
রাজধানীর ইন্টারকন্টিনেন্টাল হোটেলে যুক্তরাজ্য সরকারের পররাষ্ট্র, কমনওয়েলথ এবং উন্নয়ন অফিসের (এফসিডিও) প্রকৃতিভিত্তিক অভিযোজন প্রতি সমৃদ্ধ ও দক্ষ জীবনধারা এবং জীবিকা বাংলাদেশ (নব্পল্লব) প্রকল্প উদ্বোধন করার সময় এ কথা বলেন।
আরও পড়ুন: বন্যপ্রাণী পাচার-শিকার রোধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে: পরিবেশমন্ত্রী
মন্ত্রী সাবের চৌধুরী জানান, বিশ্বের বৃহত্তম ম্যানগ্রোভ বন সুন্দরবন এবং পাখি ও মাছের প্রজননক্ষেত্র হাকালুকি হাওরের মতো অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এলাকা রক্ষায় কাজ করা হবে। আয় বৃদ্ধির কৌশল এবং প্রাকৃতিক দুর্যোগ মোকাবিলায় প্রশিক্ষণ প্রদানের পাশাপাশি এই এলাকাগুলোতে চ্যালেঞ্জ কমাতে আশেপাশের সম্প্রদায়ের সঙ্গে সহযোগিতা করা হবে।
পরিবেশবান্ধব প্রযুক্তিতে প্রশিক্ষণ দেওয়া, সম্পদ ব্যবস্থাপনা পদ্ধতি উন্নীতকরণ এবং সহনশীল ফসল এবং জলবায়ু-প্রতিরোধীর মতো সমাধানগুলো চালু করার ক্ষেত্রে জড়িত করা হবে।
আরও পড়ুন: জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় বাংলাদেশে সহযোগিতা বাড়াবে এডিবি: পরিবেশমন্ত্রী
বাংলাদেশে নিযুক্ত ব্রিটিশ হাইকমিশনার সারাহ কুক, পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব (পরিবেশ) ড. ফাহমিদা খানম, কেয়ার এশিয়ার আঞ্চলিক পরিচালক রমেশ সিং, প্রধান বন সংরক্ষক মো. আমির হোসাইন চৌধুরী, জলবায়ু বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক আইনুন নিশাত এবং নবপল্লবের চিফ অব পার্টি সেলিনা শেলী খান অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন।
অনুষ্ঠানে দাতা সংস্থা প্রতিনিধি, অতিথি ও বাংলাদেশের পরিবেশ রক্ষায় কর্মরত কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন: নদীর দখল ও দূষণমুক্ত করতে একযোগে কাজ করতে হবে: পরিবেশমন্ত্রী
বন্যপ্রাণী পাচার-শিকার রোধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে: পরিবেশমন্ত্রী
বাংলাদেশে বন্যপ্রাণী পাচার ও শিকারের বিরুদ্ধে দৃষ্টান্তমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তনমন্ত্রী সাবের হোসেন চৌধুরী।
রবিবার বাংলাদেশ সচিবালয়ে নিজ কার্যালয়ে সেন্টার ফর রিসার্চ অ্যান্ড ইনফরমেশনের একটি প্রতিনিধি দলের সঙ্গে বৈঠককালে এ কথা বলেন তিনি।
বৈঠকে বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ এবং অবৈধ পাচার প্রতিরোধের কৌশল নিয়ে আলোচনা করা হয়।
আরও পড়ুন: জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় বাংলাদেশে সহযোগিতা বাড়াবে এডিবি: পরিবেশমন্ত্রী
এ সময় বন্যপ্রাণী পাচারকারীদের জন্য ট্রানজিট পয়েন্ট এবং অভ্যন্তরীণ বাজার হিসেবে বাংলাদেশের ভূমিকা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেন পরিবেশমন্ত্রী। তিনি বলেন, অপরাধীদের জন্য প্রতিবেশী দেশগুলোর তুলনায় কঠোর শাস্তি বাস্তবায়নের পরিকল্পনা করছে বাংলাদেশ।
তিনি বলেন, বন বিভাগের বন্যপ্রাণী অপরাধ নিয়ন্ত্রণ ইউনিটকে শক্তিশালী করা হবে।
আরও কার্যকর ব্যবস্থা প্রয়োগের জন্য বিধিমালা সংশোধন করার প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করেন সাবের হোসেন চৌধুরী।
আরও পড়ুন: বায়ুদূষণ রোধে ২০ বছরের পুরোনো বাস প্রত্যাহার করতে হবে: পরিবেশমন্ত্রী
বন্যপ্রাণী রক্ষার গুরুত্ব তুলে ধরে মন্ত্রী বলেন, সুন্দরবন সংরক্ষণে বাঘ সংরক্ষণ অতীব গুরুত্বপূর্ণ। সেখানে বেআইনি কার্যকলাপ প্রতিরোধের ওপর গুরুত্বারোপ করেন তিনি।
এছাড়াও সমন্বিত প্রচেষ্টার মাধ্যমে বৈশ্বিক জীববৈচিত্র্যের হটস্পট পার্বত্য চট্টগ্রামকে রক্ষা করার ওপর জোর দেন পরিবেশমন্ত্রী।
অনুষ্ঠানে আরও ছিলেন, পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব (প্রশাসন) ইকবাল আবদুল্লাহ হারুন এবং সেন্টার ফর রিসার্চ অ্যান্ড ইনফরমেশনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।
আরও পড়ুন: সম্পদের বিভাজন রোধে সব উন্নয়ন সহযোগীদের এক প্ল্যাটফর্মে আসা প্রয়োজন: পরিবেশমন্ত্রী
জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় বাংলাদেশে সহযোগিতা বাড়াবে এডিবি: পরিবেশমন্ত্রী
পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তনমন্ত্রী সাবের হোসেন চৌধুরী বলেছেন, জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব মোকাবিলায় প্রয়োজনীয় তহবিলের খুবই প্রয়োজন বাংলাদেশের এবং এক্ষেত্রে বাংলাদেশে সহযোগিতা বাড়াবে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি)।
রবিবার সচিবালয়ে নিজ দপ্তরে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংকের (এডিবি) ভাইস প্রেসিডেন্ট ফাতিমা ইয়াসমিনের নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধি দলের সঙ্গে বৈঠকে তিনি এ কথা বলেন।
এ সময় জলবায়ু মোকাবিলায় ৯ বিলিয়ন ডলারের প্রয়োজনীয়তার কথা উল্লেখ করে অবকাঠামো উন্নয়ন, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা এবং শিক্ষার জন্য সরকারের ৩.৫ বিলিয়ন ডলার বরাদ্দের কথা তুলে ধরেন মন্ত্রী।
আরও পড়ুন: বায়ুদূষণ রোধে ২০ বছরের পুরোনো বাস প্রত্যাহার করতে হবে: পরিবেশমন্ত্রী
বৈঠকে বাংলাদেশে এডিবির কান্ট্রি ডিরেক্টর এডিমন গিন্টিংও ছিলেন।
অভিযোজন প্রচেষ্টায় বিনিয়োগে বেসরকারি খাতের অনীহার কথা স্বীকার করে সাবের অভিযোজন কর্মসূচি নগদীকরণ এবং স্থানীয়ভাবে নেতৃত্বাধীন উদ্যোগকে অগ্রাধিকার দেওয়ার ওপর জোর দেন।
এছাড়াও আন্তঃসীমান্ত বায়ু দূষণের বিষয়টি তুলে ধরেন পরিবেশমন্ত্রী। যা বাংলাদেশের বায়ু দূষণের ৩০ শতাংশের জন্য দায়ী। এর মোকাবিলার গুরুত্ব নিয়ে আলোচনা করেন তিনি।
ডেল্টা প্ল্যান, মুজিব ক্লাইমেট প্রসপারিটি প্ল্যান ও ন্যাশনাল অ্যাডাপটেশন প্ল্যানের মতো গুরুত্বপূর্ণ উদ্যোগ বাস্তবায়নে বাংলাদেশকে সহযোগিতা দিতে এডিবির দৃঢ় অঙ্গীকার ব্যক্ত করেন সংস্থাটির ভাইস প্রেসিডেন্ট ফাতিমা ইয়াসমিন।
তিনি বাংলাদেশের সঙ্গে এডিবির দৃঢ় অংশীদারিত্ব এবং জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় রূপান্তরমূলক প্রকল্প গ্রহণে এডিবির নিবেদনের কথা পুনর্ব্যক্ত করেন।
মোট ৯.৮ বিলিয়ন মার্কিন ডলার বরাদ্দের মধ্যে এডিবি বাংলাদেশের জন্য ২ বিলিয়ন মার্কিন ডলার বিশেষ করে প্রতিশ্রুতি দিয়েছে, যা দেশের টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রার প্রতি তার গভীর প্রতিশ্রুতির প্রতিফলন।
আরও পড়ুন: নদীর দখল ও দূষণমুক্ত করতে একযোগে কাজ করতে হবে: পরিবেশমন্ত্রী
বায়ুদূষণ রোধে ২০ বছরের পুরোনো বাস প্রত্যাহার করতে হবে: পরিবেশমন্ত্রী
বায়ুদূষণ রোধে ২০ বছরের বেশি বয়সী বাসগুলো ঢাকা শহর থেকে প্রত্যাহার করার নির্দেশ দিয়েছেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তনমন্ত্রী সাবের হোসেন চৌধুরী।
রবিবার বায়ুদূষণ নিয়ন্ত্রণে গণপরিবহনের কালো ধোঁয়া নির্গমন বন্ধ ও উন্মুক্ত স্থানে নির্মাণ সামগ্রী না রাখা এবং বায়োমাস বর্জ্য পোড়ানো বন্ধের বিষয়ে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে আয়োজিত মত বিনিময় সভায় এ নির্দেশ দেন তিনি।
পরিবেশমন্ত্রী আরও বলেন, বৃহত্তর জাতীয় স্বার্থে কোনো আপস করা হবে না। ৮ এপ্রিলের মধ্যে ঢাকা শহরে চলাচলকারী ২০ বছরেরও বেশি বয়সী বাসের তালিকা দেবে বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষ। পরিবহন মালিক সমিতি ২০ এপ্রিলের মধ্যে ২০ বছরের অধিক বয়সী বাস প্রত্যাহারের পরিকল্পনা দেবে।
সাবের চৌধুরী বলেন, সরকারি উন্নয়ন কর্মকাণ্ডে দূষণ নিয়ন্ত্রণের বরাদ্দ দেওয়া বাজেট দূষণ নিয়ন্ত্রণ কর্মকাণ্ড বাস্তবায়নে ব্যয় করতে হবে। তিতাস গ্যাস, বিদ্যুৎ বিভাগ, ওয়াশা, সিটি করপোরেশন সমন্বয় করে রাস্তার খননকার্য সংশ্লিষ্ট উন্নয়ন পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করবে। বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম করপোরেশনকে সালফারসহ ডিজেল আমদানি বন্ধ করতে হবে।
তিনি আরও বলেন, উন্মুক্তভাবে যাতে বর্জ্য পোড়ানো না হয়, সিটি করপোরেশন সে বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেবে। রাজউক, সিটি করপোরেশন, পুলিশ বিভাগ নির্মাণকালে নির্মাণ সামগ্রী ঢেকে রাখার বিষয়টি নিশ্চিত করবে। রাজউকের পরিবেশ দূষণ নিয়ন্ত্রণ সংশ্লিষ্ট শর্ত মেনে চলতে ব্যর্থ হলে সংশ্লিষ্ট নির্মাণ কার্যক্রমের অনুমতি বাতিল করতে হবে।
এ সময় পুরাতন যানবাহন পুরোপুরি নিয়ম মেনে স্ক্র্যাপ করার নির্দেশও দেন পরিবেশমন্ত্রী।
সভায় আরও ছিলেন, গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের সচিব নবিরুল ইসলাম, পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব (প্রশাসন) ইকবাল আব্দুল্লাহ হারুন, অতিরিক্ত সচিব (পদূনি) তপন কুমার বিশ্বাস, অতিরিক্ত সচিব (পরিবেশ) ড. ফাহমিদা খানম, পরিবেশ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ড. আবদুল হামিদ, বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান নুর মোহাম্মদ মজুমদার, বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন এসোসিয়েশনের সহসভাপতি মাহবুবুর রহমান এবং ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির সভাপতি আজমল উদ্দিন আহমদসহ বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি সংস্থার প্রতিনিধিরা।
জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলা করে স্থিতিস্থাপক সমাজ গড়ে তুলতে নারীরা শক্তিশালী ভূমিকা পালন করতে পারে: পরিবেশমন্ত্রী
জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলা করে স্থিতিস্থাপক সমাজ গড়ে তুলতে নারীরা শক্তিশালী ভূমিকা পালন করতে পারে বলে জানিয়েছেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তনমন্ত্রী সাবের হোসেন চৌধুরী।
তিনি বলেন, এ কারণে সহযোগিতামূলক প্রচেষ্টা ও সম্মিলিত পদক্ষেপ আরও স্থিতিস্থাপক ও টেকসই বিশ্ব বিনির্মাণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে। জলবায়ু সমস্যা মোকাবিলা করার জন্য মূল স্টেকহোল্ডার হিসেবে নারীদের সম্ভাবনাকে কাজে লাগাতে হবে।
আরও পড়ুন: জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব মোকাবিলায় সব পক্ষকে এগিয়ে আসতে হবে: পরিবেশমন্ত্রী
শনিবার (২৩ মার্চ) রাজধানীর পার্লামেন্ট ক্লাব মিলনায়তনে সার্ক বিজনেস কাউন্সিল অব উইমেনস ইন্ডিয়ান চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি আয়োজিত ‘জলবায়ু পরিবর্তন ও পরিবেশগত অবক্ষয়- নারীর উপর প্রভাব এবং এগিয়ে যাওয়ার পথ’ শীর্ষক এক সেমিনারে তিনি এসব কথা বলেন।
পরিবেশমন্ত্রী বলেন, বিদেশিরা এখন বাংলাদেশের কাছ থেকে জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলার কৌশল শিখতে আগ্রহী। যাইহোক, জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় যে পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে তা যথেষ্ট নয়।
তিনি আরও বলেন, এর জন্য সঠিক গবেষণা প্রয়োজন। সর্বোপরি বেসরকারি খাতসহ সবাইকে নিয়ে জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলা করা প্রয়োজন।
সেমিনারটি ফলপ্রসূ আলোচনার জন্য একটি প্ল্যাটফর্ম হিসেবে কাজ করেছে যেখানে নীতিনির্ধারক, পরিবেশ বিশেষজ্ঞ, নারী নেত্রী এবং সুশীল সমাজের প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন: সুস্থভাবে বাঁচতে ক্ষতিকর প্লাস্টিক-পলিথিনের ব্যবহার বন্ধ করতে হবে: পরিবেশমন্ত্রী
বর্জ্য থেকে সার উৎপাদনে কর্মসূচি গ্রহণ করছে সরকার: পরিবেশমন্ত্রী
সুস্থভাবে বাঁচতে ক্ষতিকর প্লাস্টিক-পলিথিনের ব্যবহার বন্ধ করতে হবে: পরিবেশমন্ত্রী
সুস্থভাবে বেঁচে থাকতে হলে ক্ষতিকর প্লাস্টিক ও পলিথিনের পণ্যের ব্যবহার বন্ধ করতে হবে বলে জানিয়েছেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী সাবের হোসেন চৌধুরী।
তিনি বলেন, পলিথিন ব্যাগের পরিবর্তে পরিবেশবান্ধব পাটের ব্যাগ ব্যবহার করতে হবে।
আরও পড়ুন: সবুজ ভবিষ্যৎ নির্মাণে একসঙ্গে কাজ করবে বাংলাদেশ ও নর্ডিক দেশগুলো: পরিবেশমন্ত্রী
বুধবার (২০ মার্চ) পবিত্র ঈদ উল ফিতর উপলক্ষে প্রায় পাঁচ হাজার প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর মাঝে ঈদ উপহার বিতরণের পর পরিবেশমন্ত্রী এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, বায়ুদূষণের উৎসগুলো চিহ্নিত করেছে সরকার। বায়ুদূষণে এককভাবে নয় যৌথভাবে কাজ করা হলে আগামী বছর কিছুটা উন্নতি দেখতে পাওয়া যাবে।
ঈদ উপহার বিতরণ অনুষ্ঠানে পরিবেশবান্ধব আয়োজনের জন্য আয়োজকদের ধন্যবাদ জানান পরিবেশমন্ত্রী।
তিনি বলেন, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ সরকার সবসময় জনগণের পাশে দাঁড়ায়।
তিনি আরও বলেন, ঈদ উল ফিতর একটি আনন্দের উৎসব। এই সময়ে দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে সর্বাত্মক চেষ্টা চালাচ্ছে সরকার।
আরও পড়ুন: বর্জ্য থেকে সার উৎপাদনে কর্মসূচি গ্রহণ করছে সরকার: পরিবেশমন্ত্রী
জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব মোকাবিলায় সব পক্ষকে এগিয়ে আসতে হবে: পরিবেশমন্ত্রী