টেলিযোগাযোগ
নির্বাচনে টেলিযোগাযোগ সেবা নিশ্চিতে বিটিআরসির গৃহীত পদক্ষেপ
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন চলাকালীন ও নির্বাচন পরবর্তী সময়ে জরুরি সেবা হিসেবে মানসম্মত টেলিযোগাযোগ নেটওয়ার্ক নিশ্চিতকরণের প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে বিটিআরসি।
এ উপলক্ষে টেলিকম অপারেটরদের জরুরি নেটওয়ার্ক রক্ষণাবেক্ষণের জন্য নিয়োজিত যানবাহন চলাচল নিশ্চিত করার লক্ষ্যে নির্দেশনা দিয়েছে বিটিআরসি।
বিটিআরসির নির্দেশনা মোতাবেক সংশ্লিষ্ট সব মোবাইল, টাওয়ার-কো, এনটিটিএন, আইএসপি, আইআইজি, আইসিএক্স, আইজিডব্লিউ প্রভৃতি অপারেটরগুলোর গুরুত্বপূর্ণ সাইট, পপ, হাব-সাইটসহ অপটিক্যাল ফাইবার নেটওয়ার্ক রক্ষণাবেক্ষণসহ স্ব-স্ব টেলিকম অপারেটরদের সার্বক্ষণিক নেটওয়ার্ক নিশ্চিতকরণের কার্যক্রম গ্রহণ করা হয়। মানসম্মত টেলিযোগাযোগ সেবা নিশ্চিতকরণের অংশ হিসেবে টেলিকম অপারেটর কর্তৃক ৫ থেকে ৭ জানুয়ারি সার্বক্ষণিক নেটওয়ার্ক মনিটরিয়ের ব্যবস্থাকরণ, বিদ্যুৎ সরবরাহ নিশ্চিতকরণে পোর্টেবল ও ডিজেল জেনারেটরের নেটওয়ার্ক সচল রাখার স্বার্থে গুরুত্বপূর্ণ যন্ত্রপাতির ব্যবস্থাকরণ প্রয়োজনীয় মোবাইল বিটিএসের ব্যবস্থাকরণসহ নানাবিধ পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়।
সকল টেলিকম অপারেটরদের সার্বক্ষণিক মনিটরিং ও প্রয়োজনীয় দিক নির্দেশনা প্রণয়নসহ সার্বিকভাবে সব কার্যক্রম সুচারুরূপে পর্যবেক্ষণের জন্য বিটিআরসির কর্মকর্তাদের সমন্বয়ে একটি মনিটরিং সেল গঠন করা হয়।
বিটিআরসির মনিটরিং সেলের দায়িত্বরত কর্মকর্তাদের সার্বিক পর্যবেক্ষণ, তদারকি ও দিক নির্দেশনা প্রণয়নের মাধ্যমে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন চলাকালীন দেশব্যাপী নিরবচ্ছিন্ন টেলিযোগাযোগ সেবা নিশ্চিতকরণ বাস্তবায়ন হয়েছে।
৯ মাস আগে
স্মার্ট জীবনযাত্রার জন্য নিরবচ্ছিন্ন টেলিযোগাযোগ ও ডাকসেবা অপরিহার্য: পলক
পরিবর্তিত স্মার্ট জীবনযাত্রার জন্য নিরবচ্ছিন্ন ইন্টারনেটসহ টেলিযোগাযোগ ও উন্নত ডাকসেবা অপরিহার্য বরে জানিয়েছেন ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জনাব জুনাইদ আহমেদ পলক।
সোমবার বাংলাদেশ সচিবালয়ে ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের সম্মেলনকক্ষে ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগ ও এর অধীন দপ্তর ও সংস্থার কর্মকর্তাদের সঙ্গে মতবিনিময় অনুষ্ঠানে এ নির্দেশ দেন তিনি।
এসময় তিনি বলেন, গত ১৫ বছরে জলে, স্থলে-অন্তরীক্ষে ডিজিটাল বাংলাদেশ কর্মসূচি বাস্তবায়নের ধারাবাহিকতায় শক্তিশালী টেলিযোগাযোগ অবকাঠামো তৈরি হয়েছে এবং ২ হাজারের বেশি সেবা ডিজিটাইজ হয়েছে।
আরও পড়ুন: চট্টগ্রামে ছাত্রদল নেতাকে খুঁজে না পাওয়ায় ক্রীড়াবিদ ভাই গ্রেপ্তার
তিনি আরও বলেন, অফিস ও অফিস ব্যবস্থাপনা ডিজিটাইজ হওয়ায় প্রত্যন্ত অঞ্চলে বসেও মানুষ কাজ করতে পারছেন। তিনি মানুষের জীবনধারা সচল রাখতে প্রাকৃতিক দুর্যোগসহ যে কোনো পরিস্থিতে নিরবচ্ছিন্ন ডাক ও টেলিযোগাযোগ সেবা নিশ্চিত করতে দেশ প্রেমের মহানব্রত নিয়ে সর্বোচ্চ নিষ্ঠা, সততা ও সতর্কতার সঙ্গে দায়িত্ব পালনের জন্য সংশ্লিষ্টদের নির্দেশ দেন।
ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে ডাক ও টেলিযোগাযোগ খাতের গুরুত্ব তুলে ধরে বলেন, ১৯৭৩ সালে আন্তর্জাতিক টেলিকমিউনিকেশন্স ইউনিয়ন ও ইউনিভার্সেল পোস্টাল ইউনিয়নের সদস্যপদ গ্রহণ, ১৯৭৫ সালের ১৪ জুন বেতবুনিয়ায় ভূ-উপগ্রহ কেন্দ্র প্রতিষ্ঠা, টিএন্ডটি বোর্ড গঠন ও কারিগরি শিক্ষা প্রসারে গৃহীত কর্মসূচির মধ্য দিয়ে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান টেলিযোগাযোগ প্রযুক্তি বিকাশে বৈপ্লবিক পরিবর্তনের সূচনা করেছিলেন। ডিজিটাল শিল্প বিপ্লবের বঙ্গবন্ধুর বপন করা বীজ অঙ্কুরিত হয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার গতিশীল নেতৃত্বে ৯৬ থেকে ২০০১ সাল পর্যন্ত পাঁচ বছরে তা চারা গাছে পরিণত হয়।
২০০৮ সালে দূরদৃষ্টি সম্পন্ন রাজনীতিক শেখ হাসিনার ঘোষিত ডিজিটাল বাংলাদেশ কর্মসূচি বাস্তবায়নের ধারাবাহিকতায় ২০০৯ সাল থেকে গত ১৫ বছরের বাংলাদেশ আজ বিশ্বের বিস্ময়। ডিজিটাল বাংলাদেশ বাস্তবায়নে প্রধানমন্ত্রীর পেছনে থেকে যে মানুষটি কাজ করে গেছেন তিনি হলেন ২০০৭ সালে ওয়ার্ল্ড ইকোনোমিক ফোরাম থেকে ‘ইয়াং গ্লোবাল লিডার’ অ্যাওয়ার্ড বিজয়ী সজীব ওয়াজেদ জয়। শেখ হাসিনা সরকার ২০০৯ সালে দায়িত্বভার গ্রহণকালে বাংলাদেশের টেলিডেনসিটি ছিল ৩০ শতাংশ। বর্তমানে (আগস্ট -২০২৩ পর্যন্ত) এই হার শতকরা ১০৯ ভাগে উন্নীত হয়েছে। ২০০৮ সালে যেখানে মোবাইল গ্রাহক ছিল ০৪ কোটি ৪৬ লাখ, বর্তমানে (আগস্ট -২০২৩ পর্যন্ত) তা ১৮ কোটি ৮৬ লাখ অতিক্রম করেছে।
এই সময়ে দেশে ইন্টারনেট গ্রাহক ছিল মাত্র ৪০ লাখ, বর্তমানে (আগস্ট-২০২৩ পর্যন্ত) এ সংখ্যা ১৩ কোটি ১৯ লাখ।
২০০৮ সালে ব্যান্ডউইদথের ব্যবহার যেখানে ছিল ৭ দশমিক ৫ জিবিপিএস বর্তমানে তা প্রায় ৫০০০ জিবিপিএস অতিক্রম করেছে। এরই ধারাবাহিকতায় শুরু হয়েছে স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণের অভিযাত্রা।
স্মার্ট বাংলাদেশ হচ্ছে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের লালিত স্বপ্নের সোনার বাংলা বাস্তবায়নের সোপান।
তিনি ডাক ও টেলিযোগাযোগাযোগ বিভাগের প্রতিমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব লাভ করায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রতি গভীর কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন।
পলক আরও বলেন, ডিজিটাল বাংলাদেশের স্বপ্নদ্রষ্টা শেখ হাসিনার হাত ধরেই আসবে সেই রূপকথার মতো দেশ ‘স্মার্ট বাংলাদেশ’।
২০২২ সালের ৭ এপ্রিল ডিজিটাল বাংলাদেশ টাস্কফোর্সের তৃতীয় বৈঠকেই ডিজিটাল বাংলাদেশ টাস্কফোর্সের নাম পরিবর্তন করে ‘স্মার্ট বাংলাদেশ টাস্কফোর্স’-করার সিদ্ধান্ত হয় বলে উল্লেখ করেন মন্ত্রী।
ডাক ও টেলিযোগাযোগ সচিব বলেন, নিরাপদ ও নিরবচ্ছিন্ন ডাক ও টেলিযোগাযোগ সেবা নিশ্চিত করতে ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রীর নির্দেশনা বাস্তবায়নে ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগ বদ্ধপরিকর।
আরও পড়ুন: দেশের উন্নয়ন দর্শনের মূল কারিগর বঙ্গবন্ধু: পলক
২৮ অক্টোবর থেকে রাজনৈতিক সহিংসতা- নাশকতার অভিযোগে র্যাবের হাতে গ্রেপ্তার ৮২০
১০ মাস আগে
দেশে রবি’র ডেটা ও ভিডিও নেটওয়ার্ক সেবা বৃদ্ধি
নিলামে অর্জিত এল২৬০০ স্পেকট্রাম ব্যান্ডের প্রয়োগ, অব্যাহত বিনিয়োগ এবং নেটওয়ার্ক অপ্টিমাইজেশনের মাধ্যমে সারাদেশে রবি’র গ্রাহকরা এখন আরও উন্নত ডেটা ও ভিডিও নেটওয়ার্ক সেবা উপভোগ করছেন।
রবিবার (৮ অক্টোবর) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে রবি আজিয়াটা লিমিটেড।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ডেটার ব্যবহার বেশি এমন ৫০ শতাংশ সাইটে রবি এখন এল২৬০০ স্পেকট্রাম প্রয়োগ করছে। যেসব এলাকার সাইটে এল২৬০০ স্পেকট্রাম স্থাপন করা হয়েছে সেখানে নেটওয়ার্ক ক্ষমতা দ্বিগুণ হয়ে ডেটার গতি ৫০ শতাংশ পর্যন্ত বেড়েছে।
এল২৬০০ স্পেকট্রাম স্থাপনের মাধ্যমে সারাদেশে নেটওয়ার্ক সেবা উন্নত করার এ প্রক্রিয়া অব্যাহত থাকবে বলেও সংবাদ বিজ্ঞপ্তিটিতে উল্লেখ করা হয়।
আরও পড়ুন: অ্যাপেল আইফোন ১৫ রিভিউ: নতুন কী থাকছে?
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়েছে, একটি সাইটের সক্ষমতা দ্বিগুণ হওয়ার অর্থ হলো সাইটটি আরও ভাল সেবা নিশ্চিত করার মাধ্যমে দ্বিগুণ ডেটা ভলিউম পরিবহন করতে সক্ষম। এর ফলে ভোল্টি ব্যবহারকারীরা তাদের ডিভাইসে ভালো মানের স্বর (শব্দ) উপভোগ করতে পারবেন।
রবি’র চিফ কর্পোরেট অ্যান্ড রেগুলেটরি অফিসার সাহেদ আলম বলেন, আমরা বিশ্বাস করি, এল২৬০০ স্পেকট্রাম প্রয়োগের মাধ্যমে উন্নত নেটওয়ার্ক নিশ্চিত করে গ্রাহকদের আরও ভালো সেবা দিতে পারবো। সারাদেশে আমাদের এই কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে।
এ ছাড়াও নেটওয়ার্ক অপ্টিমাইজেশন কার্যক্রম গত বছরের তুলনায় রবি এবং এয়ারটেল ব্যবহারকারীদের জন্য কল ড্রপের হার প্রায় ৬০ শতাংশ কমাতে অবদান রেখেছে। এদিকে, চলতি বছরের শুরু থেকে সামগ্রিকভাবে রবি'র মোবাইল কলের মান নির্দেশক মিন ওপিনিয়ন স্কোর (এমওএস) প্রায় ৫০ শতাংশ উন্নত হয়েছে বলে অভ্যন্তরীণ গ্রাহক জরিপে উঠে এসেছে।
আরও পড়ুন: টেশিসকে ডিজিটাল হাবে পরিণত করতে সরকার বদ্ধপরিকর: মোস্তাফা জব্বার
১ বছর আগে
দেশে ৫জি চালুর পরিবেশ নিশ্চিত করা হয়েছে: টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী
ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তফা জব্বার বলেছেন, দেশে ৫জি সেবা চালু করার জন্য দেশে যে পরিবেশ থাকা দরকার, সেটি ইতোমধ্যেই নিশ্চিত করা হয়েছে।
তিনি বলেন, ‘পঞ্চম শিল্প বিপ্লবের মহাসড়কের নাম ৫জি। ৫জি সেবা চালু করার জন্য দেশে যে পরিবেশ থাকা দরকার সেটি ইতোমধ্যেই নিশ্চিত করা হয়েছে।’
মঙ্গলবার রাজধানীর একটি হোটেলে টেলিকম অ্যান্ড টেকনোলজি রিপোর্টার্স নেটওয়ার্ক, বাংলাদেশ (টিআরএনবি) এবং রবির যৌথ উদ্যোগে ‘৫জি প্রযুক্তি: সম্ভাবনা ও করণীয়’ শীর্ষক এক গোলেটেবিল আলোচনায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে মন্ত্রী এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, এমন পরিস্থিতিতে ৫জি সেবাকে ঘিরে টেলিযোগাযোগ খাতের সকল অংশীদারদের নিয়ে এ আয়োজন সত্যিই সময়োপযোগী। ৫জি'র ব্যবসায়িক দিকের সঙ্গে সঙ্গে তা যেন সাধারণ মানুষের জীবনযাত্রার বাস্তব সমস্যা সমাধান করতে পারে সেদিকেও আমাদের প্রত্যেককে সচেষ্ট হতে হবে। এটি করা সম্ভব হলেই ৫জি বাণিজ্যিকভাবে সফল হবে।’
আরও পড়ুন: মোবাইল অপারেটরদের সেবার মান বাড়ানোর আহ্বান মোস্তফা জব্বারের
মোস্তফা জব্বার বলেন, মোবাইল ফোন অপারেটর রবির ২৫ বছর পূর্তি উপলক্ষে আয়োজিত এ অনুষ্ঠান টিআরএনবি সভাপতি রাশেদ মেহেদী সভাপতিত্ব ও সঞ্চালনা করেন। অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন টিআরএনবির সাধারণ সম্পাদক মাসুদুজ্জামান রবিন।
মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইন্সন্টিটিউট অব বিজনেস অ্যাডমিনিস্ট্রেশন’র সহযোগী অধ্যাপক ড. খালেদ মাহমুদ।
অনুষ্ঠানে টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিটিআরসি চেয়ারম্যান শ্যাম সুন্দর সিকদার বলেন, ‘৫জি চালুর বিষয়ে আমরা সবাই মানসিকভাবে প্রস্তুত। এখন প্রয়োজন একটি সমন্বিত বাজার সমীক্ষা করা যাতে আমরা বুঝতে পারি কীভাবে আমরা ৫জি সেবা বাণিজ্যিকভাবে চালু করতে পারি, অ্যামটব এখানে অগ্রণী ভূমিকা পালন করতে পারে।’
বিটিআরসির সিস্টেম অ্যান্ড সার্ভিসেস বিভাগের মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল নাসিম পারভেজ বলেন, ‘৫জি স্পেকট্রাম রোলআউট করতে হবে, আমাদের ৭০০ ও ৩.৫ স্পেকট্রাম রেডি আছে। নীতিমালা আছে, প্রয়োজনে সবার কল্যাণে নীতিমালা পরিবর্তন করা হবে। স্পেকট্রাম শেয়ার করার প্রয়োজন হলেও তার উদ্যোগ নেয়া হবে। মানুষ কেন ৫জি নেবে কতটুকু লাভবান হবে এসব বিষয়ে সার্ভে করার প্রয়োজন রয়েছে। নেটওয়ার্কগুলো কোথায় কোথায় প্রয়োজন আছে, গ্রাহকরা ৫জি সেবায় কতটা উপকৃত হবেন তা স্টাডি করে বুঝতে হবে।’
রবি’র চিফ কর্পোরেট অ্যান্ড রেগুলেটরি অফিসার সাহেদ আলম বলেন, ‘আমরা ৫জি নিয়ে প্রস্তুত আছি। নিয়ন্ত্রক কমিশনের দিক নির্দেশনায় আমরা কাজ করে যাচ্ছি। খাদ্য-বস্ত্রের পাশাপাশি এখন সবাই চায় কানেকটিভিটি। দ্রুত ৫জি কানেকটিভিটি দেয়ার জন্য আমরা কাজ করে যাচ্ছি। বৈদেশিক মুদ্র্রায় বিপুল পরিমাণ সফটওয়্যার এবং অন্যান্য যন্ত্রপাতি আমদানি করতে হচ্ছে। বর্তমান পরিস্থিতিতে আমদানি কমিয়ে স্বনির্ভর হতে আমাদের নিজস্ব মেধা কাজে লাগানোর জন্য উদ্যোগ নিতে হবে।’
আরও পড়ুন: ডিসেম্বরের মধ্যে দেশে ফাইভ-জি চালু হবে: মোস্তফা জব্বার
রাষ্ট্রায়ত্ত বাংলাদেশ টেলিকমিউনিকেশনস কোম্পানি লিমিটেডে (বিটিসিএল)-এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক ড. মো. রফিকুল মতিন বলেন, ‘আমরা অর্থনৈতিক অঞ্চলগুলোকে কানেক্ট করছি। আমরা চেষ্টা করছি ৫জি যখন আসবে ওই সংযোগ যেন কাজে লাগাতে পারি। সব অপারেটরেদর সঙ্গে আমরা একসঙ্গে কাজ করছি এবং অবকাঠামো শেয়ারিং করা হলে আমরা এগিয়ে যাব।’
গ্রামীণফোনের কর্পোরেট অ্যাফেয়ার্স অফিসার হোসেন সাদাত বলেন, ‘৫জির শুরুতে আমাদের ইকোসিস্টেম পরিবর্তন করতে হবে, টাওয়ারগুলোতে প্রচুর বিদ্যুৎ লাগবে। আমরা বিটিআরসির নির্দেশনায় কাজ করছি। ৭০টি দেশ ৫জি চালুর কাজ শুরু করেছে। আমাদেরও পরীক্ষামূলকভাবে ৫জি সেবা শুরু করতে হবে।’
বাংলালিংক’র রেগুলেটরি অপারেশন’র ডেপুটি ডিরেক্টর মুখলেসুর রহমান বলেন, ‘অনেক কিছুই আমাদের ৫জি নিয়ে শিখতে হচ্ছে। সবাইকে এক সঙ্গে কাজ করে অভিজ্ঞতা নিয়ে ৫জি শুরু চালু করতে হবে।’
টেলিটকের অতিরিক্ত মহাব্যবস্থাপক (৫জি) রেজাউল করিম রিজভী বলেন, ‘৫জি নিয়ে এমন একটি আলোচনা সভা আয়োজন করার জন্য আমি টিআরএনবি ও রবিকে ধন্যবাদ জানাই। আমরা ইতোমধ্যে ৫জি নিয়ে কাজ শুরু করেছি যার ধারাবাহিকতায় কিছুদিন আগে আমরা সফলভাবে ফাইভজি ট্রাইল পরিচালনা করেছি। এই আলোচনার ফলে এই খাতে উন্নতির নতুন নতুন ধারা উদ্ভাবন করতে পারবো যা ৫জি বাস্তবায়নে আমাদের আরও এগিয়ে নিয়ে যাবে।’
ইন্টারনেট সার্ভিস প্রোভাইডার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (আইএসপিএবি) ইমদাদুল হক বলেন, ‘৫জি প্রত্যান্ত অঞ্চলে পৌঁছে দিতে ট্রান্সমিশন নেটওয়ার্ক সহজলভ্য ও অ্যাকটিভ শেয়ারিং থাকতে হবে।’
অনুষ্ঠানে অ্যামটব মহাসচিব এস এম ফরহাদসহ টেলিযোগাযোগ খাত সংশ্লিষ্ট অন্যান্যরা বক্তব্য দেন।
আরও পড়ুন: ডিজিটাল বাংলাদেশ মানে দেশের সার্বিক উন্নয়ন: মোস্তফা জব্বার
১ বছর আগে
জাতীয় গ্রিডে বিপর্যয়: টেলিকম পরিষেবা ব্যাহত হতে পারে
অ্যাসোসিয়েশন অব মোবাইল টেলিকম অপারেটরস অব বাংলাদেশ (এএমটিওবি) জানিয়েছে, জাতীয় পাওয়ার গ্রিড বিপর্যয়ের কারণে দেশের কিছু অংশে টেলিকম পরিষেবা ব্যাহত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
মঙ্গলবার এক বিবৃতিতে সংস্থাটি জানায়, ‘জাতীয় পাওয়ার গ্রিড বিপর্যয়ের কারণে দেশের কিছু অংশে টেলিযোগাযোগ পরিষেবা ব্যাহত হতে পারে। এই অসুবিধার জন্য আমরা দুঃখিত।’
জাতীয় বিদ্যুৎ সঞ্চালন গ্রিডে বিপর্যয় হওয়ায় এদিন দুপুর ২টা ৫ মিনিট থেকে দেশের উত্তরাঞ্চলের কিছু অংশ বাদে সারা দেশ বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে।
বাংলাদেশ পাওয়ার ডেভেলপমেন্ট বোর্ড (বিপিডিবি) ও পাওয়ার গ্রিড কোম্পানি অব বাংলাদেশের (পিজিসিবি) কর্মকর্তাদের মতে, দেশের পূর্বাঞ্চলে, বিশেষ করে যমুনা নদীর পূর্ব দিকের জেলাগুলোর কোথাও কোথাও ট্রান্সমিশন লাইন ট্রিপ হয়েছে।
পিজিসিবির একজন শীর্ষ কর্মকর্তা জানান, রংপুর বিভাগের মাত্র কয়েকটি জেলায় বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন ছিল।
গ্রিড বিকল হয়ে যাওয়ায় ঢাকা, চট্টগ্রাম, সিলেট, বরিশাল ও ময়মনসিংহ বিভাগে একের পর এক কেন্দ্র বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়।
আরও পড়ুন: গুগল স্ট্রিমিং গেম পরিষেবা বন্ধ করবে আগামী জানুয়ারিতে
বিপিডিবির পরিচালক (জনসংযোগ) শামীম হাসান জানান, বিপিডিবি এবং পিজিসিবি উভয়ের প্রকৌশলীরা বিদ্যুৎ সঞ্চালন পুনরুদ্ধারের জন্য যথাসাধ্য চেষ্টা করছেন।
দুপুর ২টা ৪৫ মিনিট পর্যন্ত ওই বিভাগের বেশ কিছু এলাকায় বিদ্যুৎ সরবরাহ স্বাভাবিক হয়েছে।
পিজিসিবি কর্মকর্তারা অবশ্য বলেছেন যে তারা গ্রিড বিপর্যয়ের সঠিক কারণ ও অবস্থান এখনও শনাক্ত করতে পারেনি।
জাতীয় পাওয়ার গ্রিড ব্যর্থতা বাংলাদেশের টেলিকম পরিষেবাকে কীভাবে প্রভাবিত করে তা এখন দেখার বিষয়।
২০১৭ সালের ২ মে দেশের ৩২টি জেলায় গ্রিড বিপর্যয়ের সর্বশেষ ঘটনা ঘটেছিল।
আরও পড়ুন: অক্টোবর থেকে কলড্রপে টকটাইম ফেরত: বিটিআরসি
দেশের প্রথম ‘ক্যাশ লেস’ ক্যাম্পাস হবে হাজী দানেশ: আইসিটি প্রতিমন্ত্রী
২ বছর আগে
ঢাকা- কক্সবাজার ট্রেন চালু হবে আগামী বছরের জুনে
২০২০ সালের জুন মাসে ঢাকা থেকে পর্যটন এলাকা কক্সবাজারে ট্রেন চালু হবে বলে জানিয়েছন রেলমন্ত্রী নূরুল ইসলাম সুজন।
রবিবার বিকালে রেলভবনে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রেল সেতুতে সিগন্যালিং ও টেলিযোগাযোগ ব্যবস্থার চুক্তি সই অনুষ্ঠানে মন্ত্রী এ তথ্য জানান ।
তিনি বলেন, আপনারা জেনে আনন্দিত হবেন, ২০২৩ সালের জুন মাসেই ঢাকা থেকে ট্রেনে কক্সবাজার যেতে পারবেন। সে জন্য আমরা কাজ অনেক দূর এগিয়েছি। আশা করছি এর মধ্যে সকল কাজ শেষ হবে।
আরও পড়ুন: শিগগিরই ভারত-বাংলাদেশ ট্রেন চলাচল শুরু
টিকিট কালোবাজারি থেকে রেল মুক্ত হতে পারেনি। এজন্য আমরা অনেকগুলো পদক্ষেপ নিয়েছি। এখন নতুন প্রতিষ্ঠানকে (সহজডটকম) দায়িত্ব দেয়া হয়েছে। মাত্র দুই-তিন মাস হয়েছে, আমরা অপেক্ষা করতে চাই, দেখি আমরা কতটুকু তাদের সার্ভিস পাই।
মন্ত্রী বলেন, টিকিট কালোবাজারি-এগুলো সমাধানের জন্য আমরা পদক্ষেপ নিয়েছি, কথা বলছি। ইনশাআল্লাহ ভবিষ্যতে এ ধরনের সমস্যা থাকবে না।
আরও পড়ুন: পদ্মা সেতু হয়ে ঢাকা-ভাঙ্গা ট্রেন চালু আগামী বছরের জুনে: রেলমন্ত্রী
২ বছর আগে
অনিবন্ধিত নিউজ পোর্টাল ৭ দিনের মধ্যে বন্ধের নির্দেশ
অনিবন্ধিত ও অননুমোদিত অনলাইন নিউজ পোর্টাল আগামী সাত দিনের মধ্যে বন্ধের নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট। বংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি) ও প্রেস কাউন্সিলের চেয়ারম্যানকে এ নির্দেশ বাস্তবায়ন করতে বলা হয়েছে।
এক সম্পূরক আবেদনের শুনানি নিয়ে মঙ্গলবার বিচারপতি মো. মজিবুর রহমান মিয়া ও বিচারপতি মো.কামরুল হোসেন মোল্লার হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেন। আদালতে আবেদনের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী রাশিদা চৌধুরী নীলু ও জারিন রহমান। রাষ্ট্রপক্ষে শুনানি করেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল নওরোজ মো. রাসেল চৌধুরী।
আরও পড়ুন: অনলাইন নিউজ পোর্টালের জন্য নিবন্ধন বাধ্যতামূলক করেছে সরকার
পরে রাশিদা চৌধুরী সাংবাদিকদের বলেন, ‘এর আগে এ সংক্রান্ত রিট আবেদনের প্রাথমিক শুনানি নিয়ে আদালত গত ১৬ আগস্ট রুলসহ আদেশ দিয়েছিলেন। সে রিটেই সম্পূরক আবেদন করে অনিবন্ধিত, অননুমোদিত নিউজপোর্টাল বন্ধের আরজি জানিয়েছিলাম। আদালত সম্পূরক আবেদনের শুনানির পর আজ বিটিআরসির চেয়ারম্যান ও প্রেস কাউন্সিলের চেয়ারম্যানকে সাত দিনের মধ্যে অনিবন্ধিত নিউজ পোর্টাল বন্ধ করে প্রতিবেদন দিতে বলেছেন।’
এর আগে গত ৫ মে সংবেদনশীল সংবাদসহ যেকোনও খবর প্রকাশের ক্ষেত্রে সংবাদমাধ্যমগুলোর জন্য ‘নৈতিক নীতিমালা’ প্রণয়ন চেয়ে সংশ্লিষ্টদের একটি আইনি নোটিশ পাঠানো হয়। তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের সচিব, বিটিআরসি চেয়ারম্যান এবং বাংলাদেশ প্রেস কাউন্সিলের চেয়ারম্যানকে এ নোটিশ পাঠানো হয়। তবে সে নোটিশের কোনও জবাব না পেয়ে হাইকোর্টে রিট দায়ের করেন আইনজীবী জারিন রহমান ও রাশিদা চৌধুরী নীলু।
আরও পড়ুন: অনলাইন নিউজ পোর্টালের নিবন্ধন নিয়ে উদ্বিগ্ন না হওয়ার আহ্বান তথ্যমন্ত্রীর
রিট আবেদনে বলা হয়, সম্প্রতি রাজধানীতে ২১ বছরের এক মেয়ের লাশ উদ্ধারের ঘটনায় দণ্ডবিধি আইনের ৩০৬ ধারায় আত্মহত্যায় প্ররোচনার অভিযোগে মামলা দায়ের করা হয়। এ ঘটনাটিকে কেন্দ্র করে দেশের সংবাদমাধ্যমগুলোর মধ্যে, বিশেষ করে বিভিন্ন অনলাইন নিউজ পোর্টালে অগ্রহণযোগ্যভাবে নিউজ পরিবেশন করা হয়েছে। অথচ এসব সংবাদ পরিবেশনা বন্ধে বিটিআরসি কিংবা প্রেস কাউন্সিল কোনও উদ্যোগ গ্রহণ করেনি। এমতাবস্থায় বাংলাদেশ প্রেস কাউন্সিল কর্তৃক সংবাদ পরিবেশনের ক্ষেত্রে নৈতিক নীতিমালা প্রণয়ন জরুরি হয়ে উঠেছে। একইসঙ্গে দেশে অনিবন্ধিত নিউজ পোর্টালগুলো চালু থাকার পরও বিটিআরসি কোনও পদক্ষেপ গ্রহণ করেনি। তাই এসব পোর্টালের রেজিস্ট্রেশনও জরুরি।’
ওই রিটের শুনানি নিয়ে গত ১৬ আগস্ট হাইকোর্ট অনুমোদনহীন ও অনিবন্ধিত অনলাইন নিউজ পোর্টাল বন্ধে এবং নিবন্ধনের জন্য বিবেচনাধীন অনলাইন নিউজ পোর্টালগুলোকে নিবন্ধন দিতে কেন নির্দেশ দেয়া হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল জারি করে।
আরও পড়ুন: শুরু হচ্ছে অনলাইন নিউজ পোর্টাল নিবন্ধন
ওই রুলে প্রেস কাউন্সিল আইন ১৯৭৪ এর ১১(২)(খ) অনুযায়ী কার্যকর ও উপযুক্ত একটি নৈতিক আচরণবিধি প্রণয়ণে নিষ্ক্রিয়তাকে কেন আইনগত কর্তৃত্ব বহির্ভূত ঘোষণা করা হবে না জানতে চাওয়া হয় এবং পত্রিকা ও অন্যান্য সংবাদ সংস্থা, সাংবাদিকদের উচ্চমানসম্পন্ন পেশাদারিত্বের জন্য একটি নৈতিক আচরণবিধি করার নির্দেশ কেন দেয়া হবে না, তাও রুলে জানতে চাওয়া হয়। এছাড়া ন্যাশনাল ব্রডকাস্ট পলিসি-২০১৪ অনুযায়ী একটি ‘ব্রডকাস্টিং কমিশন’ গঠনে যথাযথ পদক্ষেপ নিতে কেন নির্দেশ দেয়া হবে না, তাও জানতে চান হাইকোর্ট। তথ্য সচিব, বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনের চেয়ারম্যান ও বাংলাদেশ প্রেস কাউন্সিলের চেয়ারম্যানকে সাত দিনের মধ্যে রুলের জবাব দিতে বলেন হাইকোর্ট। এই রিটে সম্পূরক আবেদন দাখিল করে অনিবন্ধিত নিউজ পোর্টাল বন্ধের নির্দেশনা চেয়ে আবেদন করে রিটকারীপক্ষ। আজ সে আবেদনের শুনানি শেষে হাইকোর্ট এই আদেশ দেন।
৩ বছর আগে
পার্বত্য জেলার ৫৯ ইউনিয়নে বসছে অপটিক্যাল ফাইবার
বান্দরবান, রাঙামাটি এবং খাগড়াছড়ি জেলার ৫৯টি ইউনিয়নে খুব শিগগরই অপটিক্যাল ফাইবার স্থাপনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার।
বুধবার অর্থনৈতিক বিষয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির বৈঠকে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের প্রকল্পটির প্রস্তাব অনুমোদন দেয়া হয়েছে।
মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সিদ্ধান্ত সম্পর্কে সাংবাদিকদের ব্রিফিংয়ে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের অতিরিক্ত সচিব শামসুল আরেফিন বলেন, ‘প্রকল্পটি বাস্তবায়নের কাজ বাংলাদেশ সেনাবাহিনীকে দেয়া হয়েছে ।
আরও পড়ুন: আপনজনদের হাতে ইন্টারনেটে যৌন নিপীড়নের শিকার ৬৯ শতাংশ
তিনি বলেন, পার্বত্য এলাকার দুর্গম এলাকাগুলোতে ফাইবার অপটিকাল স্থাপনের ক্ষেত্রে বিভিন্ন পদক্ষেপ এবং নিরাপত্তা ঝুঁকির কথা বিবেচনা করে এই দায়িত্ব বাংলাদেশ সেনাবাহিনীকে দেয়া হয়েছে।
তথ্য যোগাযোগ প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের আওতায় বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিলের তত্ত্বাবধানে ‘টেলিযোগাযোগ সুবিধাবঞ্চিত এলাকায় ব্রডব্যান্ড কানেক্টিভিটি স্থাপন (কানেক্টেড বাংলাদেশ)’ শিরোনামের প্রজেক্টটি বাস্তবায়নের পরিকল্পনা রয়েছে।
অনুমোদনের এই পর্যায়ে চুক্তিটি কত টাকা ব্যয়ে সম্পন্ন করা হবে তা উল্লেখ করা হয়নি তবে মন্ত্রিসভায় চূড়ান্ত অনুমোদনের পর তা জানা যেতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশ থেকে ইন্টারনেট ব্যান্ডউইডথ আমদানি করতে চায় ভুটান
এদিন সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির ২০তম বৈঠকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগের ১১টি প্রস্তাব অনুমোদন দেয়া হয়।
বৈঠকে সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগের আওতায় ছয়টি, স্থানীয় সরকার বিভাগের দুটি, জননিরাপত্তা বিভাগের একটি, পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের একটি এবং শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের একটি প্রস্তাব ছিল।
৩ বছর আগে
টেলিযোগাযোগের সুরক্ষা নিয়ে আলোচনায় বসতে পারে ঢাকা-ওয়াশিংটন
টেলিযোগাযোগের সুরক্ষা নিয়ে বাংলাদেশ ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে একটি উচ্চ পর্যায়ের প্রতিনিধি পর্যায়ে আলোচনা অনুষ্ঠিত হতে পারে।
৪ বছর আগে