দাদি
শেরপুর আগুনে পুড়ে দাদি-নাতির মৃত্যু
শেরপুর সদর উপজেলায় আগুনে পুড়ে দাদি ও নাতির মৃত্যু হয়েছে। এসময় ওই বাড়ির চারটি গরুও পুড়ে মারা যায়।
সোমবার দিবাগত রাত ৩টার দিকে সদরের কামারেরচর ইউনিয়নের পয়স্তিরচর গ্রামে এই অগ্নিকাণ্ড ঘটে।
নিহতরা হলেন- কামারেরচর ইউনিয়নের সাবেক ইউপি সদস্য ফিরোজা বেগম এবং তার নাতি শরিফ হোসেন।
আরও পড়ুন: ভাসানচরে সিলিন্ডার বিস্ফোরণ: চমেকে আরও এক রোহিঙ্গা শিশুর মৃত্যু
ফায়ার সার্ভিস ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, পয়াস্তিরচর গ্রামে কৃষক আমান উল্লাহর গোয়াল থেকে আগুনের সূত্রপাত হয়ে আগুন পাশের বসতঘরে ছড়িয়ে পড়ে। এ সময় ঘুমন্ত শিশু শরিফ আগুনে পুড়ে মারা যায়। আর ফিরোজা বেগম গরুগুলোকে আগুন থেকে রক্ষার জন্য গোয়ালঘরে গেলে মারাত্মকভাবে দগ্ধ হন।
শেরপুর ফায়ার সাভিসের পরিদর্শক দেলোয়ার হোসেন জানান, শেরপুর সদর থেকে ফায়ার সার্ভিসের একটি ইউনিট ঘটনাস্থলে এসে শরিফের লাশ উদ্ধার করে। আহত ফিরোজা বেগমকে উদ্ধার করে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে এনে ভর্তি করা হয়। পরে সেখানে সকাল ৮টার দিকে তিনি মারা যান। এছাড়া আগুনে গোয়ালঘরে থাকা চারটি গরু মারা যায়। আগুনে প্রায় ৮ লাখ টাকার সম্পদের ক্ষতি হয়েছে বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে।
আরও পড়ুন: মোটরসাইকেলের নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, যুবকের মৃত্যু
ঝিনাইদহে কারাগারে কয়েদির মৃত্যু
৮ মাস আগে
কক্সবাজারে দাদিকে বাঁচাতে গিয়ে নাতি খুন
কক্সবাজার শহরের সমিতি পাড়ায় দাদিকে বাঁচাতে গিয়ে সন্ত্রাসীদের ছুরির আঘাতে নাতি আলাউদ্দিন (১৭) নিহত হয়েছে।
শুক্রবার (২ ফেব্রুয়ারি) সকাল ৯টার দিকে এই ঘটনা ঘটে।
নিহত কিশোর কক্সবাজার পৌরসভার ১ নম্বর ওয়ার্ডের সমিতি পাড়া এলাকার বাসিন্দা ইমরানের পুত্র।
আরও পড়ুন: শিবগঞ্জে বাবার হাতে ছেলে খুনের অভিযোগ
কক্সবাজার পৌরসভার ১ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর আকতার কামাল জানান, নিহত কিশোরের দাদি ছোট্ট একটি চায়ের দোকান করেন। সেখানে স্থানীয় যুবক ফজল করিম, মুমিন চা খান।
চায়ের বিল চাওয়ায় দোকানিকে মারধর করে ছুরির আঘাত করে তারা। এ সময় দাদিকে বাঁচাতে এলে দুর্বৃত্তদের ছুরির আঘাতে নিহত হয় নাতি আলাউদ্দিন। পরে দুর্বৃত্তরা পালিয়ে যায়।
আরও পড়ুন: চট্টগ্রামে ৩৩ বছর পর খুনের মামলায় দুজনের ফাঁসির আদেশ
কক্সবাজার সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রকিবুজ্জামান বলেন, দুর্বৃত্তদের ছুরির আঘাতে এক কিশোরের মৃত্যু হয়েছে।
তিনি আরও বলেন, ঘটনাস্থল থেকে লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য কক্সবাজার জেলা সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। এই ঘটনায় জড়িতদের আটকের চেষ্টা চলছে।
আরও পড়ুন: সিলেটে প্রতিবেশীর ছুরিকাঘাতে যুবক খুনের অভিযোগ, গ্রেপ্তার ২
৯ মাস আগে
ময়মনসিংহে পুকুরে ডুবে দাদি-নাতনির মৃত্যু
ময়মনসিংহের ঈশ্বরগঞ্জে গোসল করতে নেমে পুকুরের পানিতে ডুবে দাদি ও নাতনির মৃত্যু হয়েছে। সোমবার (১০ জুলাই) দুপুরে উপজেলার বড়হিত ইউনিয়নের বুনিয়াদপুর গ্রামে এই ঘটনা ঘটে।
নিহতরা হলেন- ওই এলাকার মেসুর উদ্দিনের স্ত্রী সাহেরা খাতুন (৬৫) ও ছেলে সুজনের মেয়েশিশু জান্নাত (৪)।
আরও পড়ুন: নারায়ণগঞ্জে পুকুরে ডুবে ৩ শিক্ষার্থীর মৃত্যু
নিহতের পরিবার ও পুলিশ সূত্রে জানা যায়, সোমবার দুপুরে সাহেরা খাতুন নামে ওই নারী তার চার বছর বয়সী নাতনি জান্নাতকে কোলে নিয়ে বাড়ির সামনে পুকুরে গোসল করতে নামে।
গোসলের এক পর্যায়ে সাহেরার উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা দেখা দেয়। এ সময় তার কোলে থাকা নাতনিসহ দুইজনেই পানিতে ডুবে যান। দীর্ঘ সময় পর গোসল থেকে না ফেরায় পরিবারের লোকজন পুকুর পাড়ে গিয়ে দেখেন দাদি-নাতনির লাশ ভেসে উঠেছে।
পরে স্বজনরা পুকুর থেকে তাদের লাশ উদ্ধার করে।
ঈশ্বরগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোস্তাছিনুর রহমান বলেন, নিহত পরিবারের পক্ষ থেকে কোনো অভিযোগ না থাকায় ময়নাতদন্ত ছাড়াই লাশ পরিবারের কাছে হস্তান্তর ও দাফনের অনুমতি দেওয়া হয়েছে।
এছাড়া এ বিষয়ে থানায় অপমৃত্যুর মামলা হয়েছে বলেও জানান তিনি।
আরও পড়ুন: যশোরে পুকুরে ডুবে ২ শিশুর মৃত্যু
চট্টগ্রামে পুকুরে ডুবে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
১ বছর আগে
ভোলায় শিশু নির্যাতনের ভিডিও ভাইরাল, দাদি কারাগারে
ভোলার বোরহানউদ্দিন উপজেলায় মোবাইল ফোন চুরির ঘটনায় সাত বছরের শিশুকে নির্যাতনের ভিডিও ভাইরাল হয়েছে। পরে রবিবার পুলিশ শিশু নির্যাতনের দায়ে দাদিকে গ্রেপ্তার করে আদালতে পাঠায়। আদালত জামিন না মঞ্জুর করে তাকে কারাগারে পাঠিয়েছেন।
সোমবার বিকালে বোরহানউদ্দিন থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শাহীন ফকির এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, নির্যাতিত শিশু তানিশার বাবা মো. হারুন হাওলাদার এবং মা মনোয়ারা বেগম। প্রায় ছয় বছর আগে তানিশার বাবা মায়ের বিবাহ বিচ্ছেদ হয়। পরে বাবা দ্বিতীয় বিয়ে করে চট্টগ্রামে থাকেন। মা মনোয়ারা বেগমেরও অন্যত্র বিয়ে হয়ে যায়। সেই থেকে তানিশা তার নানার বাড়িতে বসবাস করত। সম্প্রতি তানিশাকে তার দাদার বাড়িতে আনা হয়। গত ২৩ জুন সকালে উপজেলার দেউলা ইউনিয়নের বড়পাতা গ্রামের হাওলাদার বাড়িতে একটি মোবাইল ফোন হারায়। ওই ফোন তানিশা চুরি করেছে এমন অভিযোগ তুলে দাদি সোনিয়া বেগম তানিশাকে অমানবিক নির্যাতন করেন। স্থানীয় এক কিশোর মোবাইল ফোনে নির্যাতনের একটি ভিডিও করে। পরে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে পোস্ট করলে ভিডিওটি ভাইরাল হয়।
আরও পড়ুন: গাজীপুরে নারী নির্যাতন মামলায় কাউন্সিলর গ্রেপ্তার
২ বছর আগে
খরচ না দেয়ায় ছেলের ওপর রাগ করে নাতিকে অপহরণ!
কুমিল্লার মুরাদনগরে ছেলে ভরণ-পোষণের খরচ না দেয়ায় রাগে নাতিকে অপহরণ করানোর অভিযোগ উঠেছে দাদির বিরুদ্ধে।
৫ বছর আগে