গণঅভ্যুত্থান
বৈষম্যবিরোধী গণঅভ্যুত্থানে আহতদের চিকিৎসা-পুনর্বাসনে একযোগে কাজ করতে হবে: স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
স্বাস্থ্য উপদেষ্টা নূরজাহান বেগম বলেছেন, বৈষম্যবিরোধী গণঅভ্যুত্থানে আমরা অনেক সন্তান হারিয়েছি। অনেক ছাত্র-জনতার অঙ্গহানি হয়েছে।
স্বাস্থ্য উপদেষ্টা বলেন, তাই আহতদের যথাযথ চিকিৎসা ও পুনর্বাসনের ব্যাপারে আমাদের সবাইকেই একযোগে কাজ করতে হবে।
বুধবার (১৮ ডিসেম্বর) বাংলাদেশে নিযুক্ত কানাডার হাইকমিশনার অজিত সিংয়ের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎকালে স্বাস্থ্য উপদেষ্টা এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, আহতদের কয়েকজনকে রোবোটিকস ফিজিওথেরাপির জন্য ব্যাংককে পাঠানো হয়েছে। এই ব্যয়বহুল যন্ত্রপাতি আমাদের দেশে নেই।
তিনি আরও বলেন, আহতদের জন্য এক সেট রোবোটিকস ফিজিওথেরাপি যন্ত্রপাতি চীন থেকে বিনামূল্যে পাওয়া যাচ্ছে।
আরও পড়ুন: স্থানীয় স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠানগুলোকে কার্যকরভাবে গড়ে তুলতে হবে: স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
সেটা স্থাপন করলে দেশেই আহতদের রোবোটিকস ফিজিওথেরাপির চিকিৎসা দেওয়া সম্ভব হবে বলে জানান নূরজাহান বেগম।
তিনি বলেন, কানাডা আমাদের ডাক্তার, নার্স, ফ্যাকাল্টি মেম্বারদের উন্নত প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করতে পারে। হাসপাতালগুলোর ব্যবস্থাপনা ও তত্ত্বাবধানজনিত ব্যাপারে প্রশিক্ষণে সহযোগিতা করতে পারে।
কানাডার হাইকমিশনার অজিত সিং বলেন, কানাডা সরকার বাংলাদেশের সঙ্গে উন্নয়ন সহযোগিতা, বাণিজ্যসহ বিভিন্ন সেক্টরে কাজ করে যাচ্ছে।
তিনি বলেন, বিশেষ করে স্বাস্থ্য খাতে আইসিডিডিআরবি এবং ব্র্যাকের সঙ্গে কাজ করে যাচ্ছে। কানাডায় বিপুল সংখ্যক বাংলাদেশির বসবাস রয়েছে।
এছাড়া বাংলাদেশে যদি কিছু হয় সেটার প্রভাব কানাডাতেও পড়ে বলে জানান বাংলাদেশে নিযুক্ত কানাডার হাইকমিশনার।
সাক্ষাতকালে উপস্থিত ছিলেন কানাডিয়ান হাইকমিশনের কর্মকর্তা অ্যাডওয়ার্ড ক্যাবরেরা, ফারজানা সুলতানা ও স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের যুগ্মসচিব মো. মামুনুর রশীদ।
আরও পড়ুন: রোগ প্রতিরোধে গুরুত্ব দিতে হবে: স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
৩ দিন আগে
গণঅভ্যুত্থানের বিশ্বাসের সঙ্গে বেঈমানি করলে প্রধান উপদেষ্টাকেও ছাড় দেওয়া হবে না: সারজিস আলম
গণঅভ্যুত্থানের বিশ্বাসের সঙ্গে বেঈমানি করলে প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূসকেও ছাড় দেওয়া হবে না বলে মন্তব্য করেছেন বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সমন্বয়ক সারজিস আলম।
তিনি বলেন, আমরা দালাল নই বা আমরা ক্ষমতা পিপাসু নই। ভারত ও বাংলাদেশের সম্পর্ক কী হবে তা তাদের কাজের মাধ্যমে নির্ধারিত হবে। সম্পর্ক ভালো রাখতে চাইলে খুনি হাসিনাকে আশ্রয় না দিয়ে ফেরত দিতে হবে। বাংলাদেশের মানুষ তার বিচার করবে।
শনিবার (১৪ ডিসেম্বর) দুপুরে রাজশাহী জেলা শিল্পকলা একাডেমিতে জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের আয়োজনে ‘শহীদ পরিবারের পাশে বাংলাদেশ’ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে সারজিস আলম এসব কথা বলেন।
আরও পড়ুন: আমরা ব্যর্থ হলে কারও অস্তিত্ব খুনি হাসিনা রাখবে না: সারজিস আলম
তিনি আরও বলেন, গুলি চালানো পুলিশ সদস্যদের শাস্তির বদলে বদলি করে নতুন করে পোস্টিং তদবির চলছে। মামলা বাণিজ্যের সঙ্গে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতা ও প্রশাসনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা জড়িত হচ্ছে বলেও অভিযোগ করেন তিনি।
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সমন্বয়ক বলেন, শেখ মুজিবের হত্যার বিচারের জন্য কবর থেকে লাশ উত্তোলনের প্রয়োজন না হলে জুলাই আগস্টের শহীদদের লাশ কেন তুলতে হবে?
তিনি আরও বলেন, আর কোনো শহীদের লাশ কবর থেকে উত্তোলন করতে দেওয়া হবে না। শহীদদের হত্যার বিচারকার্যে যারা অসহযোগিতা করবে তারাও হত্যাকারী হিসেবে বিবেচিত হবে।
এর আগে, সারজিস শহীদ পরিবারে সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। কাছে গিয়ে কথা বলেন। পরে জুলাই-আগস্টের গণঅভ্যুত্থানে রাজশাহী বিভাগের শহীদ পরিবারের মাঝে আর্থিক সহায়তার চেক হস্তান্তর করেন।
রাজশাহী বিভাগের ৬৩টি শহীদ পরিবারের মধ্যে ৪৬টি পরিবারকে আর্থিক সহায়তা দেওয়া হয় জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশন থেকে। প্রতিটি পরিবারকে পাঁচ লাখ টাকা করে সহায়তা দেওয়া হয়।
আরও পড়ুন: নির্বাচন কমিশন ১৬ বছরে সবচেয়ে বড় দুর্নীতিগ্রস্ত ছিল: সারজিস আলম
১ সপ্তাহ আগে
ফ্যাসিবাদী প্রত্যাবর্তনের পথ সুগম করবেন না: বিএনপি
ছাত্র নেতৃত্বাধীন গণঅভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের মধ্যে বিশৃঙ্খলামূলক কর্মকাণ্ড ও অনৈক্যের কারণে ফ্যাসিবাদ ফিরে আসার আশঙ্কা রয়েছে বলে সতর্ক করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
বৃহস্পতিবার জাতীয় প্রেস ক্লাবে মতবিনিময় সভায় বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘ফ্যাসিবাদ পরাজিত হয়েছে, কিন্তু যেকোনো সময় তারা ফিরে আসতে পারে। সেই পথ সুগম করে দেওয়া আমাদের উচিত নয়। দুঃখজনকভাবে আমরা এমন কর্মকাণ্ডে লিপ্ত হচ্ছি, যার ফলে তাদের ফিরে আসার যথেষ্ট সুযোগ তৈরি হয়েছে।’
'সংস্কারে লেখক ও শিল্পীদের ভূমিকা' শীর্ষক এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করে জাতীয় কবিতা পরিষদ।
আরও পড়ুন: অভ্যুত্থানে ‘ইউনিক নেতৃত্ব’ দিয়েছেন তারেক রহমান: ফখরুল
বিএনপির এই নেতা আরও বলেন, ফ্যাসিবাদী শক্তি সুপরিকল্পিতভাবে বাংলাদেশে ভয়াবহ পরিস্থিতি সৃষ্টির চেষ্টা করছে। ‘কিন্তু আমরা যারা যুদ্ধ করেছিলাম তারা কেন এখন অনৈক্য সৃষ্টি করছি? বিভিন্ন জায়গা থেকে পরস্পরবিরোধী বক্তব্য শুনলে আমরা আতঙ্কিত হয়ে পড়ি। রাজপথের আন্দোলনের মাধ্যমে দেশকে ভিন্ন দিকে ঠেলে দেওয়ার প্রচেষ্টা চলছে।’
ফখরুল বলেন, জাতিকে এখন একটি মাত্র লক্ষ্যে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে। প্রয়োজনীয় সংস্কার করে সংসদ পুনঃপ্রতিষ্ঠা করে সত্যিকারের গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র গঠন করতে হবে।
তিনি বলেন, ‘আমি বলতে চাই, আমাদের বিভেদ সৃষ্টি করা উচিত নয়। ঐক্য অটুট রেখে (গণঅভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে) এই সুযোগ কাজে লাগিয়ে এগিয়ে যেতে হবে। এটাও আমাদের দুর্ভাগ্য যে, স্বাধীনতার ৫৩ বছর পরও আমরা ক্ষমতার শান্তিপূর্ণ হস্তান্তর নিশ্চিত করতে পারিনি।’
কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্য অর্জনে জাতিকে অনুপ্রাণিত করতে লেখক, শিল্পী ও বুদ্ধিজীবীসহ সর্বস্তরের মানুষকে দায়িত্বশীল ভূমিকা পালনের আহ্বান জানান বিএনপি মহাসচিব।
ফখরুল বলেন, রাষ্ট্র পুনর্গঠনে লেখক-শিল্পীদের ভূমিকা দীর্ঘদিনের। কিন্তু হাসিনার ফ্যাসিবাদী শাসনবিরোধী আন্দোলনে তা স্পষ্ট হয়নি।
তিনি আরও বলেন, গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ বিনির্মাণ ও প্রয়োজনীয় সংস্কারের মাধ্যমে গণতান্ত্রিক সংস্কৃতি লালন করা একটি চ্যালেঞ্জিং কাজ। ‘সমাজের সর্বস্তরের মানুষের ঐক্যবদ্ধ প্রচেষ্টার মাধ্যমে আমাদের এটি অর্জন করতে হবে।’
আরও পড়ুন: ফখরুলের সঙ্গে ভুটানের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ, সার্ক নিয়ে আলোচনা
৩ সপ্তাহ আগে
এক মাসের মধ্যে হাসিনাসহ ৪৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ করার নির্দেশ
গণঅভ্যুত্থান চলাকালে গণহত্যা ও মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ ৪৫ জনের বিরুদ্ধে দায়ের করা দুটি মামলার প্রতিবেদন এক মাসের মধ্যে দিতে তদন্ত সংস্থাকে নির্দেশ দিয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল।
ট্রাইব্যুনালের প্রধান কৌঁসুলি মো. তাজুল ইসলাম জানান, বিচারপতি গোলাম মর্তুজা মজুমদারের নেতৃত্বে তিন সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল এ আদেশ দেন।
তিনি বলেন, পলাতক আসামিদের বিষয়ে আদালতকে জানাতে তদন্ত সংস্থাকে নির্দেশ দেন আদালত। এছাড়া এ বিষয়ে শুনানির জন্য ১৭ ডিসেম্বর দিন ধার্য করেছেন।
এর আগে সকালে নয়জন সাবেক মন্ত্রীসহ ১৩ জনকে ট্রাইবুনালে হাজির করা হয় এবং তাদের এসব মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়।
আরও পড়ুন: হাসিনার স্বৈরতন্ত্রকে সহজতর করেছে বিচার বিভাগ: টিআইবির নির্বাহী পরিচালক
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের প্রধান কৌঁসুলি তাজুল ইসলাম বলেন, মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় গ্রেপ্তার দেখানোর পর সোমবার তাদের ট্রাইব্যুনালে হাজির করা হয়।
এসব আসামির সবাই অন্য মামলায় কারাগারে রয়েছেন বলেও জানান তিনি।
ট্রাইব্যুনালের যাদের হাজির হয়েছে, তাদের মধ্যে রয়েছেন-সাবেক আইনমন্ত্রী আনিসুল হক, সাবেক বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রী লেফটেন্যান্ট কর্নেল (অব.) ফারুক খান, শ্রমিক পার্টির সভাপতি রাশেদ খান মেনন, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের সভাপতি হাসানুল হক ইনু, সাবেক ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্য প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক, সাবেক প্রধানমন্ত্রীর জ্বালানি, বিদ্যুৎ ও খনিজ সম্পদবিষয়ক উপদেষ্টা তৌফিক-ই-এলাহী চৌধুরী।
এছাড়াও রয়েছেন-সাবেক মন্ত্রী ড. দীপু মনি, শেখ হাসিনার উপদেষ্টা এবং ব্যবসায়ী সালমান এফ রহমান, সাবেক মন্ত্রী কামাল আহমেদ মজুমদার, সাবেক মন্ত্রী গোলাম দস্তগীর গাজী, সাবেক বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক, সাবেক স্বরাষ্ট্রসচিব জাহাঙ্গীর আলম।
সাবেক কৃষিমন্ত্রী ড. আব্দুর রাজ্জাককে হাজির করার কথা থাকলেও অসুস্থতার কারণে তাকে হাজির করা যায়নি।
এর আগে গত ২৭ অক্টোবর ১৪ আসামিকে ১৮ নভেম্বরের মধ্যে হাজির করার নির্দেশ দেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল।
এছাড়া সাবেক আইজিপি আবদুল্লাহ আল মামুন, সাবেক সেনা কর্মকর্তা জিয়াউল আহসান, সাবেক পুলিশ কর্মকর্তা আবদুল্লাহ আল কাফি, আরাফাত হোসেন, আবুল হাসান ও মাজহারুল ইসলামকে ২০ নভেম্বর আদালতে হাজির করার নির্দেশ দেন আদালত।
৫ আগস্ট শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন সরকারের পতনের পর হত্যা, নির্যাতন, অপহরণ ও হয়রানিসহ বিভিন্ন অভিযোগ তথ্যপ্রযুক্তিতে জমা পড়ে। জুলাই ও আগস্টের গণঅভ্যুত্থানে ১০০০ এর বেশি মানুষ নিহত এবং বহু মানুষ আহত হন।
আরও পড়ুন: ইন্টারপোলের মাধ্যমে হাসিনাকে গ্রেপ্তারে আইজিপিকে আইসিটির প্রধান কৌঁসুলির চিঠি
১ মাস আগে
গণঅভ্যুত্থানে আহতদের বিদেশে চিকিৎসার দাবি বিএনপির
জুলাইয়ের গণঅভ্যুত্থানে গুরুতর আহত রোগীদের যথাযথ চিকিৎসার জন্য বিদেশে পাঠানোর দাবি জানিয়েছে বিএনপি।
বৃহস্পতিবার জাতীয় অর্থোপেডিক হাসপাতাল ও পুনর্বাসন প্রতিষ্ঠান (নিটোর) পরিদর্শন করে বিএনপির একটি প্রতিনিধি দল। এ সময় তারা এ দাবি জানান।
আন্দোলনে ভুক্তভোগী প্রত্যেক নাগরিককে জুলাই স্মৃতি ফাউন্ডেশন থেকে প্রতিশ্রুত আর্থিক সহায়তা দ্রুত দিতে সরকারের প্রতি আহ্বান জানান দলের নেতারা।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘যাদের অবস্থা সংকটাপন্ন এবং এ দেশে চিকিৎসা করা সম্ভব নয়, তাদের দ্রুত শনাক্ত করতে সরকারের প্রতি আমারা আহ্বান জানাচ্ছি। বিশেষ করে যারা দৃষ্টিশক্তি হারিয়েছেন বা আঘাত পেয়েছেন এবং তাদের চিকিৎসা দেশে সম্ভব নয়, তাদের যথাযথ চিকিৎসার জন্য বিদেশে পাঠাতে হবে।’
এর আগে সালাহ উদ্দিন, বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী ও স্বাস্থ্যবিষয়ক সম্পাদক ডা. রফিকুল ইসলাম হাসপাতাল পরিদর্শন করেন এবং ক্ষতিগ্রস্ত রোগীদের সঙ্গে কথা বলেন।
বুধবার স্বাস্থ্য উপদেষ্টা নূরজাহান বেগম জুলাই মাসের আন্দোলনে আহতদের দেখতে জাতীয় অর্থোপেডিক হাসপাতাল ও পুনর্বাসন প্রতিষ্ঠান (নিটোর) পরিদর্শনে যান। এ সময় আহত রোগীদের ক্ষোভের মুখে তিনি সেখান থেকে চলে যেতে বাধ্য হন।
আরও পড়ুন: মার্কিন দূতাবাসের চার্জ দ্য অ্যাফেয়ার্সের সঙ্গে বিএনপির প্রতিনিধি দলের সাক্ষাৎ
এ সময় তার সঙ্গে ছিলেন বাংলাদেশে নিযুক্ত ব্রিটিশ হাইকমিশনার সারাহ কুক।
পরে জুলাইয়ের গণঅভ্যুত্থানে আহত হয়ে বর্তমানে চিকিৎসাধীন- এমন একদল রোগী যথাযথ চিকিৎসার দাবিতে নিটোরের সামনের সড়ক অবরোধ করেন।
পরিদর্শন শেষে সালাহউদ্দিন সাংবাদিকদের বলেন, ‘আমরা শুনেছি স্বাস্থ্য উপদেষ্টা ও ব্রিটিশ হাইকমিশনার এই হাসপাতালে এসেছিলেন কিন্তু সব রোগীর সঙ্গে দেখা করতে পারেননি, এতে তাদের মধ্যে অসন্তোষের সৃষ্টি হয়েছে।’
তিনি বলেন, রোগীরা তাদের জানিয়েছেন, চিকিৎসা ছাড়া সরকারের পক্ষ থেকে আর কোনো সহযোগিতা তারা পাননি।
এই বিএনপি নেতা বলেন, ‘আমরা বুঝতে পারছি, চিকিৎসার বাইরেও তাদের সহায়তা প্রয়োজন। অনেকে জানিয়েছেন, প্রতিশ্রুত এক লাখ টাকা তারা এখনো পাননি। আমরা সরকারের প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি, যত দ্রুত সম্ভব তাদের এই সহায়তা দিতে।’
তিনি বলেন, বুধবার রাতে দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান পাঁচ লাখ টাকা অনুদান দিয়েছেন। উদ্ভূত পরিস্থিতিতে হাসপাতালে যাওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন।
সালাহউদ্দিন জানান, ওই টাকা তারা বিএনপির স্বাস্থ্যবিষয়ক সম্পাদক রফিকুল ইসলামকে আহতদের মধ্যে বিতরণের জন্য দিয়েছেন।
তিনি বলেন, বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরসহ দলের অন্যান্য নেতারা হাসপাতালে গিয়ে জুলাই মাসের আন্দোলনে ক্ষতিগ্রস্তদের আর্থিক সহায়তা দিয়েছেন।
বিএনপি নেতা প্রতিশ্রুতি দিয়ে বলেন, ‘আমরা আমাদের দলের পক্ষ থেকে তাদের সহায়তা ও সমর্থন অব্যাহত রাখব। আমাদের দেশ পরিচালনার দায়িত্ব দেওয়া হলে গণঅভ্যুত্থানে যারা নিহত ও আহত হয়েছেন তাদের পরিবারকে পুনর্বাসনের ব্যবস্থা করব।’
ফ্যাসিবাদী আওয়ামী লীগ ও তাদের দোসররা কীভাবে গণহত্যা চালানোর পর আবার বাংলাদেশে রাজনীতি করার কথা ভাবতে পারে, তা নিয়েও প্রশ্ন তোলেন সালাহউদ্দিন।
আরও পড়ুন: অবিলম্বে নির্বাচনি রোডম্যাপের দাবিতে বিভাগীয় সমাবেশের পরিকল্পনা বিএনপির
১ মাস আগে
গণঅভ্যুত্থানই অন্তর্বর্তী সরকারের বৈধতা: উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ
গণঅভ্যুত্থানই বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের বৈধতা বলে মন্তব্য করেছেন শ্রম ও কর্মসংস্থান উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া।
রবিবার (১০ নভেম্বর) সচিবালয়ে বর্তমান শ্রম পরিস্থিতি পর্যালোচনা-সংক্রান্ত একটি সমন্বয় সভা শেষে তিনি সাংবাদিকদের এই মন্তব্য করেন।
এ সময় উপদেষ্টা বলেন, ‘এই সরকারের বৈধতা এসেছে গণঅভ্যুত্থান থেকে। যা সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে তা হলো লিগ্যাল রেটিফিকেশন এবং অন্যান্য প্রয়োজনীয় কার্যক্রম।’
আরও পড়ুন: নতুন উপদেষ্টা হিসেবে শপথ নিলেন আরও তিনজন
সরকারকে বৈধতা দিতে অধ্যাদেশ হচ্ছে, একইসঙ্গে সংস্কার কাজ কতদূর এগোলো- এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘সংবিধানের ১০৬ নম্বর অনুচ্ছেদ অনুযায়ী, আগেই এই সরকারের বৈধতাকে স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছে এবং যে অধ্যাদেশের কথা বলা হচ্ছে, তার মাধ্যমে আরও লিগ্যাল রেটিফিকেশন হবে।’
‘গত তিন মাসে আমাদের কর্মকাণ্ডের অগ্রগতি আপনারা দেখেছেন। সংস্কার কমিশনের সঙ্গে আমাদের প্রধান উপদেষ্টা নিয়মিত বৈঠক করছেন এবং রিপোর্টের ভিত্তিতে সংস্কার কার্যক্রম চলবে।’
তিনি বলেন, ‘ফ্যাসিবাদী ব্যবস্থা বিলোপ করার জন্যই সংস্কার কমিশনগুলো গঠন করা হয়েছে। সংস্কার কমিশনের প্রস্তাবনার ভিত্তিতে স্টেক হোল্ডারদের সঙ্গে বসে, রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে বসে সংস্কার কার্যক্রম শেষ করার রূপরেখা ইতোমধ্যে দেওয়া হয়েছে। এর মাধ্যমে আমরা আশা করি একটি নতুন বাংলাদেশ যেটার কথা আমরা মুখে বলছি, সেটার বাস্তবায়ন সম্ভব হবে।’
আরও পড়ুন: পাচার হওয়া অর্থ ফেরাতে সিঙ্গাপুরের সহযোগিতা চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা
তিনি আরও বলেন, আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা দেশের বাইরে বসে তাদের অফিশিয়াল সোশ্যাল মিডিয়া পেজে পোস্ট করছেন। শ্রমিকদের উস্কানি দিতে শনিবার তাদের পেজে কয়েকটি পোস্ট করা হয়, যা তার নজর এড়ায়নি।
এ বিষয়ে সাংবাদিকদের উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘এসব বিষয়ে আপনাদের একটা ভূমিকা থাকা উচিত। আমরাও কাজ করছি।’
‘(আওয়ামী লীগের) এসব কর্মকাণ্ডে কেউ সাড়া দেয়নি। তা না হলে আজকের আওয়ামী লীগের আহ্বানে এত বড় একটা কর্মসূচিতে শ্রমিকেরা মিছিল নিয়ে আসত। কেউ তো আসেনি।’
আরও পড়ুন: উপদেষ্টা পরিষদের আকার বাড়ছে, শপথ নিচ্ছেন আরও ৫ জন
১ মাস আগে
গণঅভ্যুত্থানে আহত ৭ বাংলাদেশিকে বিনামূল্যে চিকিৎসা দেবে তুরস্ক
জুলাই গণঅভ্যুত্থানে আহত ৭ বাংলাদেশিকে বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা দেবে তুরস্ক। বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহতদের উন্নত চিকিৎসার জন্য পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অনুরোধের পরিপ্রেক্ষিতে তুর্কি সরকার এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
পররাষ্ট্র উপদেষ্টা রাষ্ট্রদূত মো. তৌহিদ হোসেন ও পররাষ্ট্র সচিব রাষ্ট্রদূত মো. জসীম উদ্দিনের সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎকালে গণঅভ্যুত্থানে আহতদের উন্নত চিকিৎসা দেওয়ার অনুরোধ জানায় বাংলাদেশ।
আরও পড়ুন: নবায়নযোগ্য জ্বালানিতে কর অব্যাহতি: দেশে সৌরবিদ্যুৎ কেন্দ্র বাড়ানোর পরিকল্পনা
রবিবার (৩ নভেম্বর) পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
উল্লেখ্য, ২৭ আগস্ট প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রপতি রিসেপ তাইয়িপ এরদোয়ানের টেলিফোন সংলাপকালে এরদোয়ান অন্তর্বর্তী সরকারের সংস্কার কার্যক্রমে সহযোগিতার আগ্রহ প্রকাশ করেন।
এর জন্য তুরস্কের একটি সরকারি প্রতিনিধিদল গত ১৩ অক্টোবর থেকে ১৫ অক্টোবর পর্যন্ত বাংলাদেশ সফর করে। এসময় নির্বাচন ব্যবস্থা, আর্থিক খাতসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের গৃহীত সংস্কার কার্যক্রমে সম্ভাব্য সহযোগিতার বিষয়ে তুকি প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বাংলাদেশের সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় ও সংস্থাসমূহের বৈঠক হয়।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশে ইথিওপিয়ান এয়ারলাইন্সের কার্যক্রম শুরু
১ মাস আগে
জুলাই-আগস্ট গণঅভ্যুত্থানে আহত ২৪৫ জনকে আর্থিক সহায়তা দেওয়া হয়েছে: সারজিস
জুলাই-আগস্টের গণঅভ্যুত্থানে ক্ষতিগ্রস্ত ২৪৫ জন এখন পর্যন্ত ২ কোটি ৪১ লাখ টাকার বেশি অর্থ সহায়তা পেয়েছেন।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম নেতা সারজিস আলম মঙ্গলবার (২৯ অক্টোবর) এক ফেসবুক পোস্টে এ তথ্য জানান।
আরও পড়ুন: জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সাধারণ সম্পাদক সারজিস এবং প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা স্নিগ্ধ
ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, ঢাকা সম্মিলিত সামরিক হাসপাতাল, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়, জাতীয় অর্থোপেডিক হাসপাতাল ও অর্থোপেডিক পুনর্বাসন প্রতিষ্ঠান (নিটোর), চক্ষু ইনস্টিটিউট, ট্রমা সেন্টার, সিআরপি সাভারসহ বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ২৪৫ জন আহতকে ২ কোটি ৪১ লাখ টাকা সহায়তা দিয়েছে জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশন।
তিনি বলেন, এখন স্বচ্ছভাবে শনাক্ত করার কাজের জন্য কিছুটা সময় লাগছে। তবে খুব অল্প সময়ের মধ্যে যাচাই-বাছাই শেষ করে পর্যায়ক্রমে আহতদের কাছে আর্থিক সহায়তা পৌঁছে দেওয়া হবে।
তিনি আরও বলেন, গণঅভ্যুত্থানে ক্ষতিগ্রস্তদের সংখ্যাকে আমরা মুক্তিযোদ্ধা তালিকার মতো প্রশ্নবিদ্ধ করতে চাই না। এজন্য আমরা যাচাইয়ের দিকে সর্বোচ্চ মনোযোগ দিচ্ছি।
এছাড়া জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের পক্ষ থেকে ২০০ শহীদ পরিবারকে চার দিনের মধ্যে আর্থিক সহায়তা দেওয়া হবে বলে জানান তিনি।
আরও পড়ুন: পুলিশ বিচারের ঊর্ধ্বে নয়, তাদেরও বিচার হবে: সারজিস
আওয়ামী লীগ নিজেদের কর্মের ফল ভোগ করছে: সারজিস আলম
১ মাস আগে
জুলাই-আগস্টের গণঅভ্যুত্থানে জড়িতদের বিরুদ্ধে মামলা-গ্রেপ্তার নয়: স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
জুলাই-আগস্টের গণঅভ্যুত্থান সংশ্লিষ্ট ঘটনার জন্য কোনো মামলা, গ্রেপ্তার বা হয়রানি করা হবে না বলে জানিয়েছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।
এ বিষয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে বলে সোমবার মন্ত্রণালয় থেকে জানানো হয়েছে।
আরও পড়ুন: ১৮ ডিসেম্বর থেকে রাজনৈতিক সমাবেশ নিষিদ্ধ করল স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, ‘গত ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানে স্বৈরাচারী ফ্যাসিস্ট সরকারের পতনের মাধ্যমে বৈষম্যমুক্ত নতুন বাংলাদেশ গড়ার পথে নবযাত্রা সূচিত হয়েছে। এ গণঅভ্যুত্থানকে সফল করতে যেসব ছাত্র-জনতা সক্রিয়ভাবে আন্দোলনের মাঠে থেকে এর পক্ষে কাজ করেছেন, ১৫ জুলাই থেকে ৮ আগস্ট পর্যন্ত ঘটে যাওয়া কোনো ঘটনার জন্য তাদের বিরুদ্ধে কোনো মামলা দায়ের, গ্রেপ্তার বা হয়রানি করা হবে না।’
মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে আরও জানানো হয়, এ বিষয়ে সংশ্লিষ্টদের সর্বোচ্চ সতর্ক থাকার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। এ বিষয়ে অসত্য তথ্য দিয়ে কোনো সুবিধা অর্জনের বিষয়েও সংশ্লিষ্টদের সতর্ক করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন: ওসিদের বদলির জন্য স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে নির্দেশ ইসি’র
২ মাস আগে
গণঅভ্যুত্থানে নিহত শিশুদের পরিবারকে ৫০ হাজার টাকা করে দেওয়া হবে: উপদেষ্টা শারমীন এস মুরশিদ
সমাজকল্যাণ এবং মহিলা ও শিশুবিষয়ক উপদেষ্টা শারমীন এস মুরশিদ বলেছেন, জুলাই-আগস্টে ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানে মোট ১০৫ জন শিশুর মৃত্যু হয়েছে। তাদের পরিবারকে ৫০ হাজার টাকা করে দেওয়া হবে।
রবিবার (৬ অক্টোবর) দুই মন্ত্রণালয়ের কার্যক্রম নিয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে উপদেষ্টা শারমীন এস মুরশিদ এ কথা বলেন।
তিনি বলেন, ১০৫ জন শিশুর মৃত্যু বিষয়টি এটি স্বাস্থ্যসেবা বিভাগ চূড়ান্ত করেছে। আমরা সেখান থেকে তথ্য নিয়ে এসেছি।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশকে ক্লিন এয়ার প্রকল্পে ৩০০ মিলিয়ন ডলার ঋণ দেবে বিশ্বব্যাংক: উপদেষ্টা রিজওয়ানা
তিনি আরও বলেন, বিশ্ব শিশু দিবসে সোমবার (৭ অক্টোবর) আমরা নিহত প্রত্যেক শিশুর পরিবারের হাতে ৫০ হাজার টাকা করে দেব।
তিনি বলেন, শিশু হিসেবে ১৮ বছর বয়স ধরে এ তালিকা করা হয়েছে।
ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে অনুদান হস্তান্তরের এ অনুষ্ঠানটি হবে বলেও জানিয়েছেন উপদেষ্টা শারমীন এস মুরশিদ।
তিনি বলেন, সমাজসেবা কার্যালয় ও উপজেলা রোগী কল্যাণ সমিতির মাধ্যমে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত শিক্ষার্থীদের মোট ৮২ লাখ ৭০ হাজার ৮৯৮ টাকার সেবা দেওয়া হয়েছে। গণঅভ্যুত্থানে আহত ছাত্র-শ্রমিক-জনতা পুনর্বাসন ও চিকিৎসার জন্য বিশ্বব্যাংক থেকে ৫ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের সহায়তা পাচ্ছি। এটির ফরমালিটি শেষ পর্যায়ে।
মহিলা ও শিশুবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অধীনে ১২টি ডে কেয়ার রয়েছে জানিয়ে শারমীন এস মুরশিদ বলেন, সরকারি প্রতিটি প্রতিষ্ঠান একটি ছোট্ট কর্নার আমরা দাবি করছি এই ডে কেয়ারের জন্য। এজন্য আমরা সব সরকারি প্রতিষ্ঠানে একটা চিঠি দেব। ২০২৬ সালের জুনের মধ্যে সব সরকারি প্রতিষ্ঠানে ডে কেয়ার খোলার লক্ষ্যমাত্রা রয়েছে।
তিনি বলেন, আমরা বেসরকারি ক্ষেত্রে ডে কেয়ারটা আনতে যাচ্ছি, রোজগার এবং সেবা দুটোই যাতে আমরা দিতে পারি। আমাদের লক্ষ্য মাথায় রেখে আমরা ধীরে ধীরে সেদিকেই এগিয়ে যাচ্ছি।
আরও পড়ুন: জাতিসংঘ সফর শেষে দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা ইউনূস
২ মাস আগে