করোনাকাল
করোনা স্বাভাবিক না হলে গুচ্ছে ভর্তি পরীক্ষা নয়, শিগগিরই নতুন সিদ্ধান্ত
করোনা পরিস্থিতি স্বাভাবিক না হলে ২০২০-২০২১ শিক্ষাবর্ষের গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষা হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষার সদস্য সচিব ও জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার প্রকৌশলী মো. ওহিদুজ্জামান।
তিনি বলেন, ‘গুচ্ছ পরীক্ষা নিয়ে আপাতত কোন সিদ্ধান্ত নেই আমাদের। করোনা পরিস্থিতি স্বাভাবিক না হওয়া পর্যন্ত আমরা কোন সিদ্ধান্তে যেতে পারছি না৷ খুব শিগগিরই সবাইকে নিয়ে একটি অনলাইন মিটিং ডাকা হবে। তখন কোন সিদ্ধান্ত আসলে জানিয়ে দেয়া হবে।’
আরও পড়ুন: জবির নতুন ভিসি ড. ইমদাদুল হক
এ বিষয়ে বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. ছাদেকুল আরেফিন বলেন, আমরা খুব শিগগিরই অনলাইনে একটি মিটিং ডাকবো এবং সকল সিদ্ধান্ত মিটিং এর উপর ভিত্তি করেই নেয়া হবে। তাছাড়া আমাদের প্রাথমিক আবেদন শেষ হয়েছে সিলেকশন রেজাল্ট প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।
আরও পড়ুন: ব্লাড ক্যান্সারে জবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু
কবে নাগাদ সিলেকশন এর ফলাফল প্রকাশ করা হবে জানতে চাইলে তিনি বলেন, এটা তো প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। আর আমরা মিটিং এর আগে কিছু জানাতে পারছি না।
প্রসঙ্গত, দেশে চলমান করোনাভাইরাস পরিস্থিতি বিবেচনায় গত ১৯ জুন থেকে ২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষে ২০টি সাধারণ এবং বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষা শুরু হওয়া কথা থাকলেও, গত ১১ জুন তা স্থগিত করা হয়।
৩ বছর আগে
কর্মহীন গণপরিবহন শ্রমিকদের পাশে মেয়র জাহাঙ্গীর
গাজীপুর মহানগরের বিভিন্ন এলাকার গণপরিবহন শ্রমিকদের পাশে দাঁড়িয়েছেন নগর মেয়র ও মহানগর আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম।
টানা লকডাউনে কর্মহীন হয়ে সবচেয়ে বিপর্যস্ত অবস্থায় পড়েছেন গণপরিবহনের বিশেষ করে বাস শ্রমিকরা।
মেয়র তার ব্যক্তিগত পক্ষ থেকে নগরের বিভিন্ন এলাকারপরিবহন শ্রমিক, চালক, কন্টাকটার ও হেলপারদের প্রত্যেকের ৫ হাজার, ৩ হাজার ও ২ হাজার টাকা করে আর্থিক সহায়তা প্রদান করেন।
শ্রমিকদের আর্থিক দূরবস্থার কথা ভেবে নিজের বাসা থেকে স্বাস্থ্যবিধি মেনে ও সুশৃঙ্খলভাবে তিনি তাদের নগদ অর্থ প্রদান করেছেন।
আরও পড়ুন: ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় অসহায়দের বাড়ি বাড়ি খাদ্য সহায়তা পৌঁছে দিলেন ইউএনও
মেয়র জাহাঙ্গীর আলম বলেন, পর্যায়ক্রমে কর্মহীন হয়ে পড়া আরও অসহায় পরিবহন শ্রমিকদের পরিবার-পরিজনের কথা বিবেচনা করে আর্থিক সহায়তা প্রদান করা হবে। মহামারি করোনাভাইরাসের সংক্রমণের বিস্তার ঠেকাতে সরকারের নির্দেশনা মেনে লকডাউন বাস্তবায়ন করে ধৈর্য ধরে গণপরিবহন চালানো থেকে বিরত থাকার জন্য তিনি এ সময় শ্রমিকদের প্রতি অনুরোধ জানান।
এছাড়াও গণপরিবহন শ্রমিকসহ দুস্থ ও অসহায়দের জন্য আর্থিক ও খাদ্য সহায়তা করতে প্রস্তুত রয়েছেন বলে তিনি জানান।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশে করোনায় ক্ষতিগ্রস্তদের খাদ্য সহায়তা দিল মালয়েশিয়া কমিউনিটি
৩ বছর আগে
শৈলকুপায় দুর্ঘটনায় নিহতদের পরিবারে খাদ্য সামগ্রী পৌঁছে দিলেন ইউএনও
ঝিনাইদহের শৈলকুপায় সড়ক দুর্ঘটনায় নিহতদের পরিবারের কাছে টাকা ও ঘাদ্য সামগ্রী পৌঁছে দিলেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) কানিজ ফাতেমা লিজা।
নিহত পরিবারদের ৫০ হাজার টাকা ও দুই বস্তা খাদ্য সামগ্রী সহায়তা প্রদান করা হয়।
বৃহস্পতিবার শৈলকুপার দুধসর নামক স্থানে ইজিবাইক-প্রাইভেট কারের মুখোমুখি সংঘর্ষে তিন জন নিহত হয়।
নিহতরা হলেন শৈলকুপা উপজেলার ফুলহরি গ্রামের ফজলুর রহমানের স্ত্রী তহুরা খাতুন (৫০), একই উপজেলার শ্রীপুর গ্রামের ইনসার আলীর ছেলে সজিব হোসেন (১৮) ও দুধসর গ্রামের রফিকুল ইসলাম জোয়ার্দ্দারের স্ত্রী রেনুকা খাতুন (৫০)।
সংশ্লিষ্টরা জানান, সড়ক দুর্ঘটনার পরপরই জেলা প্রশাসক মো. মজিবর রহমান মৃত পরিবারদের খোঁজ খবর নেন। তিনি তাৎক্ষণিকভাবে তাদেরকে আর্থিক সহায়তা প্রদানের ঘোষণা করেন। সেই মোতাবেক শৈলকুপা উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে বৃহস্পতিবার তাদের পরিবারদের ৫০ হাজার টাকা আর্থিক সহায়তা ও দুই বস্তা খাদ্যসামগ্রী প্রদান করা হয়েছে। এদের মধ্যে তহুরা খাতুনের পরিবারকে ২০ হাজার, সজিব হোসেনের পরিবারকে ২০ হাজার ও রেনুকা খাতুনের পরিবারকে ১০ হাজার টাকা আর্থিক সহায়তা প্রদান করা হয়েছে।
৩ বছর আগে
মানবিক সহায়তা পেল ফরিদপুরের ৫ শতাধিক অসহায় মানুষ
করোনার দ্বিতীয় ঢেউ মোকাবিলায় প্রধানমন্ত্রী প্রদত্ত মানবিক সহায়তা পেয়েছে ফরিদপুরের ৫ শতাধিক অসহায় মানুষ।
জেলা প্রশাসনের আয়োজনে ও জেলা প্রশাসক অতুল সরকারের নির্দেশনায় সোমবার বেলা ১১টার দিকে ফরিদপুর জেলা প্রশাসন স্কুল অ্যান্ড কলেজ চত্বরে এ কার্যক্রমের উদ্বোধন করা হয়।
এ সময় সহায়তা হিসেবে প্রত্যেকের হাতে ১০ কেজি চাল, ২ কেজি আলু ও এক কেজি করে ডাল ও লবন তুলে দেয়া হয়।
আরও পড়ুন: ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় অসহায়দের বাড়ি বাড়ি খাদ্য সহায়তা পৌঁছে দিলেন ইউএনও
এ সময় ফরিদপুরের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) দীপক কুমার রায়, ফরিদপুর সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোঃ মাসুম রেজা, সদর উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) মুহাম্মদ আল আমিন, নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মোঃ বায়েজিদুর রহমান সহ কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
প্রথম দিনে সদর উপজেলার ৫ শত দরিদ্র মানুষের মাঝে মানবিক সহায়তা প্রদান করা হয়। ইতোপূর্বে ফরিদপুরের জেলা প্রশাসক অতুল সরকার উদ্ভাবিত ‘মানবিক সহায়তা কার্ডের’ মাধ্যমে বিগত বছরের ন্যায় এ বছরও এ সহায়তা প্রদান করা হচ্ছে।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশে করোনায় ক্ষতিগ্রস্তদের খাদ্য সহায়তা দিল মালয়েশিয়া কমিউনিটি
ফরিদপুর সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. মাসুম রেজা জানান, করোনাকালীন সময়ে দরিদ্র মানুষের মাঝে প্রধানমন্ত্রী প্রদত্ত মানবিক সহায়তা প্রদান করা হয়েছে। চন্ডিপুরে অবস্থিত আশ্রায়ন কেন্দ্রের অসহায় মানুষের মাঝে পুষ্টিসমৃদ্ধ খাবার বিতরণ করা হয়েছে। মাচ্চর, কানাইপুর সহ আশ পাশের কয়েকটি আশ্রায়ন কেন্দ্রের ১১০ জন অসহায় মানুষকে চন্ডিপুর আশ্রায়ন কেন্দ্রে আনা হয়। সেখানে স্বাস্থ্যবিধি মেনে সকলের হাতে চাল, ডাল, তেল, লবন সহ পুষ্টিসমৃদ্ধ খাবারের একটি প্যাকেট তুলে দেয়া হয়েছে।
ফরিদপুরের জেলা প্রশাসক অতুল সরকার বলেন, করোনাকালীন সময়ে প্রধানমন্ত্রীর মানবিক সহায়তা জেলার সকল দরিদ্র মানুষের হাতে পর্যায়ক্রমে তুলে দেয়া হবে। সোমবার সদর উপজেলার পাঁচ শতাধিক অসহায় মানুষের হাতে সহায়তা হিসেবে খাদ্য সামগ্রী দেয়া হয়েছে। এছাড়া আশ্রায়ন কেন্দ্রে থাকা অসহায় মানুষের মাঝে পুষ্টিসমৃদ্ধ খাদ্য সামগ্রী বিতরণ করা হয়েছে।
তিনি জানান, প্রধানমন্ত্রীর পক্ষ হতে প্রদত্ত মানবিক সহায়তাকে একটি সুন্দর পরিকল্পনার মাধ্যমে সুষম বণ্টন নিশ্চিত করার জন্য মানবিক সহায়তা কার্ড প্রস্তুত করে প্রকৃত দুঃস্থদের মাঝে বিতরণের উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে।
জেলা প্রশাসক বলেন, করোনাকালীন সময়ে অসহায় মানুষের মাঝে মানবিক সহায়তা কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে।
সহায়তা পেয়ে খুব খুশি রাবেয়া পারভীন। তিনি বলেন, এখন আর পরের দিকে চেয়ে থাকতে হবে না। যা পেয়েছি তা দিয়েই আমার ১৫-২০ দিন চলে যাবে। মানুষের বাড়িতে কাজ করে কোনরকমে চলতাম। করোনাকালীন সময়ে কাজ বন্ধ হয়ে গেছে। খুব কষ্ট করে চলতে হচ্ছিল। শেখ হাসিনার কাছে আমি কৃতজ্ঞ। করোনাকালীন সময়ে তিনি আমাদের গরীবের কথা মনে রেখেছেন।
৩ বছর আগে
সিরাজগঞ্জে দুধ নিয়ে বিপাকে খামারিরা
করোনার কারণে দুগ্ধ ভাণ্ডার খ্যাত দেশের অন্যতম সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুর উপজেলায় প্রতিদিন উৎপাদিত সাড়ে ২০ লাখ লিটার দুধ নিয়ে বিপাকে পড়েছেন খামারিরা।
বিক্রি ও সংরক্ষণের অভাবে হাজার হাজার লিটার দুধ নষ্ট হচ্ছে। মিষ্টির দোকান, চা স্টল বন্ধ এবং হাট-বাজারে লোক সমাগম কমে যাওয়ায় খোলা বাজারেও দুধের চাহিদা কমছে ।
সংশ্লিষ্টরা জানান, এক সময় এ অঞ্চলে কর্মসংস্থানের একমাত্র উৎস ছিল তাঁত। এখন গরু লালন-পালন আয়ের পথ দেখলেও করোনার কারণে সেই ব্যবসায় ভাটা পড়ে যাচ্ছে। এ উপজেলার খামারগুলোতে প্রতিদিন ২০ লাখ ৫০ হাজার লিটার দুধ উৎপাদন হয়। করোনা সংক্রমণ মোকাবিলায় সরকারের এক সপ্তাহের লকডাউনে উৎপাদিত দুধ বিক্রি করতে না পেরে লোকসান গুনছেন খামারিরা। বিক্রি করতে না পেরে অনেক খামারিই রাস্তায় দুধ ঢেলে প্রতিবাদ জানাচ্ছেন। ছোট খামারিদের অনেকেই গরু বিক্রি করে দিচ্ছেন বলে জানা গেছে।
আরও পড়ুন : গরুর খুরা রোগে খুলনায় কমেছে দুধ উৎপাদন
সিরাজগঞ্জ প্রাণিসম্পদ অফিস সূত্র জানায়, ১৯৭৩ সালে সিরাজগঞ্জে সমবায়ভিত্তিক রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠান মিল্কভিটার একটি দুগ্ধ প্রক্রিয়াজাতকরণ কারখানা গড়ে ওঠে। এরপরই অঞ্চলটিতে হাজার হাজার গরুর খামার গড়ে ওঠে। সেখান থেকে মিল্কভিটা এখন প্রতিদিন দুই লাখ ২৫ হাজার লিটার দুধ সংগ্রহ করে। বর্তমানে জেলায় ১৫ হাজার ৩৮০টি সমবায় ভিত্তিক গো-খামারের প্রায় সাড়ে ১০ লাখ গবাদিপশু থেকে প্রতিদিন ২০ লাখ ৫০ হাজার লিটার দুধ উৎপাদন হয়।
খামারিরা জানান, গত বছর করোনা সংক্রমণ শুরুর পর থেকে ক্রমাগত গো-খাদ্যের দাম বেড়েছে। সেই তুলনায় দুধের দাম বাড়েনি। এছাড়া ভেজাল খাদ্যে বাজার সয়লাব হওয়ায় গবাদি পশুর রোগও বেড়েছে। অনেকের গরু নানা রোগে মারা গেছে, আবার কেউ কম মূল্যে বিক্রি করেছেন।
শাহজাদপুর রেশমবাড়ির খামারি ও মিল্কভিটার পরিচালক আব্দুস সামাদ ফকির জানান, এ অঞ্চলের উৎপাদিত দুধের প্রায় সাড়ে তিন লাখ লিটার প্রাণ, আড়ং, অ্যাংকার ও ঈগলু কেনে। অবশিষ্ট ৯ লাখ লিটার দুধ ঢাকাসহ বিভিন্ন জেলার হোটেল ও মিষ্টির দোকানে সরবরাহ করা হয়।
জামিরতার খামার মালিক সানোয়ার হোসেন বলেন, শাহজাদপুরে দুধকে কেন্দ্র করে নানান অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডের সুযোগ তৈরি হয়েছে। কেউ দুধ পরিবহন করে। কেউ গোবর কিনে সার তৈরি করে। আবার কেউ ঘাস চাষ করে বিক্রি করেন।
আরও পড়ুন: ভেজাল দুধ তৈরি, মানিকগঞ্জে ব্যবসায়ীর কারাদণ্ড
শাহজাদপুরের সৌরভ ডেইরি ফার্ম লিমিটেডের পরিচালক সৌরভ হোসেন বলেন, খামারের ৭০ গরুর মধ্যে ২০টি প্রতিদিন ৩০০ লিটার দুধ দেয়। এখন করোনার জন্য ন্যায্য মূল্যে দুধ বিক্রি করতে পারছি না। গত বছরে যে লোকসান হয়েছে এ বছরে তার চেয়েও বেশি লোকসান হচ্ছে। হয়তো আর খামারই চালাতে পরব না। ক্ষতি পুষিয়ে দিতে সরকারকে উদ্যোগ নেয়ার দাবি জানান তিনি।
সিরাজগঞ্জ জেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা আক্তারুজ্জামান ভূঁইয়া জানান, করোনাকালীন সময়ে খামারিদের কথা ভেবে মিল্কভিটা, প্রাণ, আড়ং, অ্যাংকার, ঈগলু কোম্পানিদের বলেছি, লকডাউনকালীন সময়ে কোনোভাবেই দুধ কম নেয়া যাবে না। খামারিদের উৎপাদিত অবশিষ্ট দুধ বাজারে সঠিকভাবে বিক্রির জন্য ভ্রাম্যমাণ গাড়ির ব্যবস্থা করা হয়েছে। যে সব খামারি দুধ বিক্রি করতে পারবে না তারা এসব ভ্রাম্যমাণ গাড়িতে দুধ দেবে। এ গাড়ি প্রাণিসম্পদ অফিসের কর্মকর্তারা মনিটরিং করবে। এভাবে দশ দিন তারা ভ্রাম্যমাণ সেবা দেবেন খামারিদের।
ক্ষতিগ্রস্থ খামারিদের প্রণোদনার জন্য সরকারের কাছে আবেদন করা হবে বলেও জানান এই প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা।
৩ বছর আগে
সরকারি নিষেধাজ্ঞা অমান্য: ঢাকাগামী কোচের সুপারভাইজার ও চালকের জরিমানা
করোনাকালে সরকারি নিষেধাজ্ঞা অমান্য করায় ঠাকুরগাঁওয়ের রাণীশংকৈল উপজেলায় ঢাকাগামী একটি কোচের সুপারভাইজার ও চালককে জরিমানা করেছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত।
আরও পড়ুন: স্কুল চালু রাখার দায়ে সিরাজগঞ্জে শিক্ষকের জরিমানা
মীরডাঙ্গী বাজারে বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা ৭টার ঢাকাগামী নাজ ক্লাসিক পরিবহনের ওই সুপারভাইজার ও চালককে পাঁচ হাজার টাকা করে জরিমানা করা হয়।
দণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন- সুপারভাইজার নুরুজ্জামান ও চালক ফারুক আহম্মেদ।
আরও পড়ুন: চাঁদপুরে স্বাস্থ্যবিধি না মেনে বিয়ের আয়োজন, লাখ টাকা জরিমানা
সংশ্লিষ্টরা জানান, করোনাকালে সরকারি নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে এবং স্বাস্থ্যবিধি না মেনে যাত্রী পরিবহনের অপরাধে দণ্ডবিধি ১৮৬০ এর ২৬৯ ধারায় সুপারভাইজারকে ৫ হাজার ও চালকের লাইসেন্স না থাকায় তাকে সড়ক পরিবহন আইনে পাঁচ হাজার করে মোট ১০ হাজার টাকা জরিমানা করে ভ্রাম্যমাণ আদালত।
ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেন সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট প্রীতম সাহা।
এ সময় থানার আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর উপস্থিত ছিলেন।
৩ বছর আগে
‘ঘরে থাকাই নিরাপদ, ই-কমার্সই ভবিষ্যৎ’ জানাল ই-ক্যাব
বৃহস্পতিবার ই-কমার্স ব্যবসায়ীদের সংগঠন ই-কমার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ এক সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করে।
৩ বছর আগে
কুমিল্লার খাদি কাপড়: করোনায় ৫ মাসে বিক্রি কমেছে ১৮৬ কোটি টাকা
কুমিল্লার ঐতিহ্যের স্মারক খাদি কাপড়ের ব্যাপক চাহিদা থাকলেও করোনার কারণে তা অর্ধেকের নিচে নেমে এসেছে।
৪ বছর আগে