আইপি টিভি
নিবন্ধনের অনুমতি পেল ১৪ আইপি টিভি
প্রথম পর্যায়ে ১৪টি আইপি টিভি নিবন্ধনের অনুমতি পেয়েছে। সোমবার তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয় থেকে এ সংক্রান্ত একটি প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।
অনুমোদন পাওয়া আইপি টিভিগুলো হলো মুভিবাংলা টিভি, জাগরণ টিভি, রূপসী বাংলা টিভি, হার্নেট টিভি, মাটি এন্টারটেইনমেন্ট টিভি, ফ্লিক্স আরকে টিভি, রাজধানী টিভি, ভয়েজ টিভি, জে এ টিভি, নিউজ২১ বাংলা টিভি, জাগরণী টিভি, সবেহপ্রাইম টিভি, দেশবন্ধু টিভি ও সিএইচডি নিউজ২৪ টিভি।
আরও পড়ুন: ৫৯টি আইপিটিভি বন্ধ করেছে বিটিআরসি
ওয়েব সিরিজে ‘কুরুচিপূর্ণ’ দৃশ্য: গ্রামীণফোন ও রবি’র কাছে ব্যাখ্যা চেয়েছে তথ্য মন্ত্রণালয়
৩ বছর আগে
আগামী বছর থেকে নিউজ পোর্টাল চালু করতে আগেই নিবন্ধন নিতে হবে
আগামী বছর থেকে অনলাইন নিউজ পোর্টাল চালু করতে আগেই নিবন্ধন নিতে হবে বলে জানিয়েছেন তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ।
বুধবার (৬ অক্টোবর) সচিবালয়ে গণমাধ্যম কেন্দ্রে ‘বিএসআরএফ সংলাপ’ অনুষ্ঠানে মন্ত্রী এ কথা বলেন। বাংলাদেশ সেক্রেটারিয়েট রিপোর্টার্স ফোরাম (বিএসআরএফ) এ সংলাপের আয়োজন করে।
মন্ত্রী বলেন, ‘পত্রিকা প্রকাশ করতে হলে প্রথমে ডিক্লারেশন নিতে হয়, এছাড়া কেউ পত্রিকা প্রকাশ করতে পারে না। অনলাইনের ক্ষেত্রে তো সেটা হওয়া সমীচীন। সুতরাং আমরা অনলাইন রেজিস্ট্রেশন প্রক্রিয়া মোটামুটি একটা পর্যায়ে নিয়ে যাব, আমরা আলোচনা করেছি আগামী বছর থেকে কোন অনলাইনকে আত্মপ্রকাশ করার আগেই রেজিস্ট্রেশন নিতে হবে। তাহলে এখানে একটা শৃঙ্খলা আসবে।’
আরও পড়ুন: অনুমোদন পেলো আরও ৮৫ অনলাইন নিউজ পোর্টাল
তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘আপাতত এটা (চালুর পর নিবন্ধন দেয়া) রেখেছি এজন্য যে, অনেকগুলো অনলাইন চালু আছে। আমরা রেজিস্ট্রেশন প্র্রক্রিয়া চালু করেছি অনেক পরে।’
তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘আইপি টিভি সারা পৃথিবীর বাস্তবতা, এটি নিউ মিডিয়া। এটিকে বন্ধ করা সমীচীন নয়। তবে ব্যাঙের ছাতার মতো আইপি টিভি, এটি হতে পারে না। এজন্য আইপি টিভি রেজিস্ট্রেশন প্রক্রিয়া শুরু করেছি। যেগুলো সত্যিকার অর্থে কাজ করতে চায়, তাদেরকে রেজিস্ট্রেশন দেয়া হবে।’
তিনি বলেন, ‘আমরা ভাবছি যখন কোন অনুষ্ঠান বা সংবাদ সম্মেলন হবে এক ঝলকে যেন কোনটা টিভি আর কোনটা আইপি টিভি এটা যেন বুঝা যায়। ওখানেও একটা শৃঙ্খলা আনতে হবে। একই ধরণের বুম (মাইক্রোফোন) যাতে ব্যবহার করতে না পারে। সেখানে যেন অ্যাট লিস্ট আইপি টিভি লেখা থাকে।’
আরও পড়ুন: পর্যায়ক্রমে বন্ধ করে দেয়া হবে অননুমোদিত নিউজ পোর্টাল: তথ্যমন্ত্রী
সম্প্রচার নীতিমালা অনুযায়ী কোন আইপি টিভি খবর প্রকাশ করতে পারবে না জানিয়ে হাছান মাহমুদ বলেন, ‘যে আইপি টিভি খবর প্রচার করে আমরা খুব সহসা সেগুলোর কার্যক্রম বন্ধ করার উদ্যোগ গ্রহণ করা হবে।
পত্রিকার প্রচার সংখ্যা বাস্তব সম্মত নয় জানিয়ে হাছান মাহমুদ বলেন, ‘আমরা সেখানেও একটা শৃঙ্খলা আনার উদ্যোগ নিয়েছি। (প্রচার সংখ্যা) অন্তত বাস্তবতার কাছাকাছি আনতে হবে। এই রকম অবাস্তব ও ভৌতিক প্রচার সংখ্যা যুগের পর যুগ চলতে থাকবে, সেটি হয় না। কিছু পত্রিকা আছে হঠাৎ হঠাৎ বের হয়, যেদিন বিজ্ঞাপন পায় সেদিন বের হয়, যেদিন ক্রোড়পত্র পায় সেদিন বের হয়। এসব পত্রিকার যিনি সম্পাদক, তিনিই রিপোর্টার, তিনিই প্রকাশক। ওনার একটা ব্রিফকেস আছে, পত্রিকাও ব্রিফিকেস বন্দি। ব্রিফকেসে করে সেই পত্রিকার অফিসে অফিসে বিলি করে বেড়ায়। এগুলো আসলে পত্রিকা নয়, আমরা সেগুলো বন্ধ করার উদ্যোগ নিয়েছি। ইতোমধ্যে ২১০টির ব্যাপারে সব ডিসিদের কাছে নির্দেশনা পাঠানো হয়েছে। এগুলো বের হয় না সেগুলো বন্ধ করার উদ্যোগ নেয়া হয় না। আরও ২০০-এর বেশি আছে এই রকমের পত্রিকা। সেগুলোকে চিহ্নিত করা হয়েছে, ধীরে ধীরে সবার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে।
এক প্রশ্নের জবাবে তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘গণমাধ্যম কর্মী আইন প্রায় চূড়ান্ত পর্যায়ে, এটি সংসদে পাস হলে, ইলেকট্রনিক মিডিয়া এমনকি অনলাইন মিডিয়ার সংবাদিকরাও আইনগত সুরক্ষা পাবে। এখন যে কথায় কথায় ছাঁটাই, বিনা নোটিশে ছাঁটাই, তুমি কালকে থেকে আসিও না- এগুলোর বলার সুযোগ থাকবে না।’
আরও পড়ুন: অনিবন্ধিত নিউজ পোর্টাল বন্ধে সময় পেল বিটিআরসি
মন্ত্রী বলেন , ‘বিদেশি চ্যানেলগুলো ক্লিন ফিড (বিজ্ঞাপন ছাড়া অনুষ্ঠান) যখন পাঠাবে তখনই সেগুলোর সম্প্রচার শুরু হবে । ’
পূর্ব নির্ধারিত সিদ্ধান্ত অনুযায়ী গত ১ অক্টোবর থেকে ক্লিন ফিড নেই এমন বিদেশি চ্যানেলের সম্প্রচার বন্ধ রয়েছে।
বিএসআরএফ সভাপতি তপন বিশ্বাসের সভাপতিত্বে এবং সাধারণ সম্পাদক মাসউদুল হকের সংলাপ সঞ্চালনায় তথ্যমন্ত্রী আরও বলেন, ‘ক্যাবল অপারেটরদের দু-বছর আগে থেকে তাগাদা দিয়েছি, বাংলাদেশের আইন অনুযায়ী বিদেশি চ্যানেলগুলোকে ক্লিন ফিড চালাতে হবে। তাগাদা দেয়ার পর বেশ কয়েকবার তাদের সঙ্গে বসেছি। মাস দেড়েক আগে সবার সঙ্গে বসেছিলাম, সিদ্ধান্ত ছিল ১ অক্টোবর থেকে ক্লিন ফিড কার্যকর হবে। এটি ছিল সর্বসম্মত সিদ্ধান্ত।’
৩ বছর আগে
শিগগিরই তৈরি হবে আইপি টিভি রেজিস্ট্রেশন নির্দেশিকা: তথ্যমন্ত্রী
খুব শিগগিরই আইপি টিভির রেজিস্ট্রেশন দেয়া হবে এবং তার আগে নির্দেশিকা তৈরি করা হবে বলে জানিয়েছেন তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ।আইপি টিভিকে নিউ মিডিয়ার একটি মাধ্যম হিসেবে বর্ণনা করে মন্ত্রী বলেন, ‘আমরা চাই নিউ মিডিয়া আরও বিকশিত হোক। কিন্তু পাশাপাশি এটি যেন কোনোভাবেই ভিন্নভাবে ব্যবহৃত না হয়, আমাদের কৃষ্টি, সংস্কৃতি, ঐতিহ্য যাতে সংরক্ষিত হয়। আমাদের নতুন প্রজন্ম এই মাধ্যমকে যেন জীবন গড়ার কাজে লাগাতে পারে, তারা যাতে জীবন গড়ার ক্ষেত্রে আরও প্রত্যয়ী হয়, তাদের মধ্যে দেশপ্রেম, দেশাত্মবোধ, মূল্যবোধ, মমত্ববোধ এগুলো যাতে আরো বিকশিত হয়, যন্ত্র ব্যবহারের সাথে মানুষ যেন যন্ত্র হয়ে না যায়, মানবিকতা টিকে থাকে, সেদিকে লক্ষ্য রাখা জরুরি। সেই লক্ষ্যে আমরা কতগুলো নির্দেশিকা ঠিক করছি এবং এই খাতটাকে আরও বিকশিত করাই আমাদের উদ্দেশ্য। নিয়মনীতির ভিত্তিতে দেশের প্রয়োজনে এবং ভবিষ্যত প্রজন্ম গড়ার প্রয়োজনে, বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের ঠিকানায় দেশটাকে নিয়ে যাওয়ার স্বার্থে যেন এটি ব্যবহৃত হয়, সে লক্ষ্যেই আমরা এই কাজগুলো করছি।’
আরও পড়ুন: নিউজপোর্টালের শৃঙ্খলায় হাইকোর্টের নির্দেশনা সহায়ক: তথ্যমন্ত্রী
বুধবার সচিবালয়ে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে অনুষ্ঠিত ‘আইপি টিভি’র রেজিস্ট্রেশন প্রদান সংক্রান্ত পর্যালোচনায় আন্তমন্ত্রণালয় সভা’য় তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক, তথ্য ও সম্প্রচার সচিব মো. মকবুল হোসেন, ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের সচিব মো. আফজাল হোসেন এবং বাংলাদেশ টেলিকমিউনিকেশন্স কোম্পানি, বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন-বিটিআরসি এবং তথ্য অধিদপ্তরের প্রধানদের সাথে বৈঠক শেষে তিনি সাংবাদিকদের একথা বলেন।তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘আইপি টিভি’র পাশাপাশি আজকের বৈঠকে ওটিটি প্লাটফর্ম নীতিমালা এবং নিউ মিডিয়ার অন্যান্য মাধ্যমগুলো নিয়ে আলোচনা হয়েছে। ক্রমবিকশমান বহুমুখী এই মাধ্যম নিয়ে আমরা নানা পর্যালোচনা করেছি এবং বৈঠকে আমরা সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছি। খুব সহসা আইপি টিভির রেজিস্ট্রেশন দেয়া হবে, তার আগে নির্দেশিকা তৈরি করা হবে।’
আরও পড়ুন: ৩০ সেপ্টেম্বরের পর দেশে ক্লিন ফিড ছাড়া বিদেশি চ্যানেল চলবে না: তথ্যমন্ত্রীড. হাছান বলেন, ‘বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার নেতৃত্বে এবং প্রধানমন্ত্রীর আইসিটি বিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয়ের নির্দেশনায় আজকে বাংলাদেশ সত্যিকার অর্থে ডিজিটাল বাংলাদেশে রূপান্তরিত হয়েছে। এই ডিজিটাল বাংলাদেশের ধারণাটি আইসিটি উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয়ের কাছ থেকেই এসেছে, যেটি প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধুকন্যার হাত ধরে বাস্তবায়িত হয়েছে। এবং তার পরিপ্রেক্ষিতে আমাদের দেশে বহুমুখী সম্প্রচার কার্যক্রম হচ্ছে। আগে সম্প্রচার শুধুমাত্র রেডিও-টেলিভিশনের মাধ্যমে হতো। এখন নিউ মিডিয়ার মাধ্যমে সম্প্রচার হচ্ছে।’তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘আমরা বাংলাদেশে আইপি টিভি রেজিস্ট্রেশন দেয়ার জন্য উদ্যোগ গ্রহণ করেছি, ছয়শ’র মতো আবেদন জমা পড়েছে। আমরা যাচাই বাছাই করে রেজিস্ট্রেশন দেয়ার উদ্যোগ নিয়েছি এবং অনেকগুলোর বাছাই কাজ সম্পন্ন হয়েছে। রেজিস্ট্রেশন দেয়ার আগে একটি নির্দেশিকা অর্থাৎ রেজিস্ট্রেশন শর্তাবলী নির্ধারণ করার লক্ষ্যেই আমাদের আজকের বৈঠক। এই বিষয়টি যদিওবা আমরা দেখভাল করছি, কিন্তু এই বিষয়টির সাথে অন্যান্য মন্ত্রণালয়গুলো যুক্ত, বিশেষ করে টেলিকম ও আইসিটি।’
আরও পড়ুন: কোনো সাংবাদিক অহেতুক হয়রানির শিকার হবেন না: তথ্যমন্ত্রীতথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক বলেন, ‘তথ্যপ্রযুক্তির ব্যাপক সম্প্রসারণের যুগে এখন বিনোদন, শিক্ষা, প্রশিক্ষণ প্রত্যেকটির মাধ্যমগুলো পরিবর্তন হয়েছে। এক সময় যা শুধু ইলেক্ট্রনিক বা প্রচলিত প্রিন্ট মিডিয়ার মধ্যে সীমাবদ্ধ ছিল, এখন নতুন নতুন মাধ্যম যেমন সোশ্যাল মিডিয়া, ইন্টারনেট প্রটোকল টেলিভিশন ও রেডিও, ওভার দি টপ (ওটিটি) প্লাটফর্ম, ভিডিও স্ট্রিমিং, ভিডিও অন ডিমান্ড এরকম অসংখ্য নতুন প্রযুক্তিনির্ভর সম্প্রচার মাধ্যম তৈরি হয়েছে।’এই নতুন সম্প্রচার মাধ্যমগুলো দেশে বিকশিত হোক, আমাদের তরুণরা, শিল্পী, সাহিত্যিক, সংস্কৃতিমনা, প্রযুক্তিবিদরা এর উদ্যোক্তা হোক সেটা আমরা চাই উল্লেখ করে প্রতিমন্ত্রী পলক বলেন, ‘পাশাপাশি বাংলাদেশের শিল্প, সাহিত্য-সংস্কৃতি, ধর্মীয় অনুভূতি এগুলো যেন সংরক্ষিত থাকে, দেশের স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব এবং আমাদের সামাজিক মূল্যবোধ যেন আঘাতপ্রাপ্ত না হয় এবং আমাদের পরবর্তী প্রজন্ম যাতে বিকৃত সংস্কৃতি বা বিকৃত বিনোদনে উৎসাহিত না হয়, সেজন্য সময়ের দাবি যে আইপি টিভি এবং আইপি রেডিও’র একটি নির্দেশিকা প্রয়োজন।তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মো. মিজান-উল-আলম ও খাদিজা বেগম, তথ্য অধিদপ্তরের প্রধান তথ্য অফিসার মো. শাহেনুর মিয়া, বিটিসিএলের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ড. মো. রফিকুল মতিন, তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম সচিব মো. আবদুস সাত্তার সরকার, বিটিআরসি পরিচালক লেফটেন্যান্ট কর্ণেল রেজা, তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের উপসচিব রুজিনা বেগম, আইন কর্মকর্তা মো. সাইদুর রহমান গাজী প্রমুখ এসময় উপস্থিত ছিলেন।সাংবাদিক নেতারা সঙ্গে তথ্যমন্ত্রীর বৈঠকএর আগে সাংবাদিক সংগঠনের নেতাদের সাথে বৈঠক করেন তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ। সচিবালয়ে তার দপ্তরে বৈঠকে মিলিত হন বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়ন-বিএফইউজে সভাপতি মোল্লা জালাল, মহাসচিব মো. আব্দুল মজিদ, জাতীয় প্রেসক্লাবের সভাপতি ফরিদা ইয়াসমিন, সাধারণ সম্পাদক ইলিয়াস খান, ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি-ডিআরইউ সভাপতি মুরসালীন নোমানী, সাধারণ সম্পাদক মশিউর রহমান খান।
আরও পড়ুন: সাংবাদিক নেতাদের ব্যাংক হিসাব তলবে উদ্বেগের কারণ নেই: তথ্যমন্ত্রীবৈঠক শেষে মন্ত্রী সাংবাদিকদের বলেন, ‘সাংবাদিকরা আমাদের উন্নয়ন সহযোগী। সাংবাদিক নেতাদের ব্যাংক হিসাব তলব নিয়ে কেউ যেন পানি ঘোলা না করতে পারে এবং সরকারের সাথে সাংবাদিকদের হৃদ্যতাপূর্ণ সম্পর্ক নষ্ট করতে না পারে, সে বিষয়ে সবাইকে সতর্ক থাকতে হবে। এতে কোনোভাবেই ভুলবুঝাবুঝির অবকাশ নেই। আমি তথ্য মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত মন্ত্রী হিসেবে বিষয়টা দেখছি।’
৩ বছর আগে
গণমাধ্যমের নৈতিকতার চর্চা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ: তথ্যমন্ত্রী
সমাজ ও রাষ্ট্রের বহুমাত্রিক বিকাশে গণমাধ্যমের প্রসারের পাশাপাশি এক্ষেত্রে নৈতিকতার চর্চা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বলে মন্তব্য করেছেন তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ। মঙ্গলবার রাজধানীর সেগুনবাগিচায় জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি (ডিআরইউ) আয়োজিত ‘সাংবাদিকতায় বঙ্গবন্ধু’ আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ মন্তব্য করেন।
আরও পড়ুন: বিএনপি জঙ্গিগোষ্ঠী দিয়ে গ্রেনেড হামলা চালিয়েছিল: তথ্যমন্ত্রীতথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘রাষ্ট্র, গণতন্ত্র ও সমাজের বহুমাত্রিক বিকাশের স্বার্থে গণমাধ্যমের প্রসার ও স্বাধীনতা যেমন প্রয়োজন, একইসাথে সাংবাদিকতা এবং গণমাধ্যমের নীতি-নৈতিকতাও আবশ্যক। তা না হলে রাষ্ট্রের চতুর্থ স্তম্ভ ক্ষতিগ্রস্ত হয়, রাষ্ট্রও ক্ষতিগ্রস্ত হয়। প্রসারের সাথে নীতি-নৈতিকতা থাকলেই কেবল গণমাধ্যমের উদ্দেশ্য সফল হবে।’তিনি বলেন, ‘যে সমস্ত পত্রপত্রিকা প্রকাশ হয় না, সেগুলোর ডিক্লারেশন রাখার যৌক্তিকতা নিয়ে অবশ্যই প্রশ্ন দেখা দেয়। এগুলো ভূতুড়ে পত্রিকা। এখানে নিয়োগকৃতদের বেতন দেয়া হয় না, এরা চাঁদাবাজিসহ নানা কিছুতে লিপ্ত হয় এবং সেই বদনামটা সাংবাদিক সমাজের ওপর বর্তায়, যা কখনোই সমীচীন নয়। এজন্য আমরা ভূতুড়ে পত্রিকার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া শুরু করেছি।’
আরও পড়ুন: বিএনপির পায়ের তলায় মাটি নেই: তথ্যমন্ত্রীঅনলাইন গণমাধ্যমকে মন্ত্রী আজকের পৃথিবীর বাস্তবতা হিসেবে বর্ণনা করেন এবং সেইসাথে বলেন, ‘যথেচ্ছভাবে নয়, তথ্য-উপাত্ত সংগ্রহ করে তবেই অনলাইন গণমাধ্যমের রেজিস্ট্রেশন দেয়া হচ্ছে। একইসাথে যেসমস্ত অনলাইন পোর্টাল সংবাদ ছাড়া ভিন্ন উদ্দেশ্যে পরিচালিত হয়, এগুলোর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে। একইসাথে আইপি টিভির জন্য ছয়শ’ আবেদন পড়েছে। একটি মামলার প্রেক্ষিতে হাইকোর্টের একজন বিচারপতিও মন্তব্য করেছেন, যা রায়ের অংশ। এক্ষেত্রটিও আমরা সর্তকতার সাথে দেখছি। মন্ত্রিসভায় পাস করা নীতিমালা অনুযায়ী আইপি টিভি কোনো সংবাদ প্রচার করতে পারবে না। খুব সহসা আইপি টিভি’র রেজিস্ট্রেশন দেয়ার পাশাপাশি ব্যবস্থাও নেয়া হবে।’
আরও পড়ুন: চলতি মাসেই আইপি টিভির অনুমোদন দেয়া শুরু: তথ্যমন্ত্রী‘সাংবাদিকতায় বঙ্গবন্ধু’ প্রসঙ্গে ড. হাছান বলেন, ‘জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান একজন সাংবাদিকবান্ধব নেতা ছিলেন। তখন যারা সাংবাদিক ছিলেন তারা বঙ্গবন্ধুকে অকুণ্ঠ সমর্থন জানিয়েছেন। সেই কারণে বঙ্গবন্ধুর দর্শন ও বাঙালির জন্য তার চিন্তা জনগণের মধ্যে ছড়িয়ে দেয়া সহজ হয়েছিল। স্বাধীন হওয়ার পর দেশে একটি বিশেষ পরিস্থিতি তৈরি করা হয়েছিল। বাসন্তী নামের একজন নারীকে শাড়ির চেয়ে বেশি দামের জাল পরিয়ে ছবি ছাপানোসহ কিছু পত্রপত্রিকায় ক্রমাগত অপপ্রচার চালানো হচ্ছিল। পরে প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধুকন্যা দেশে আসার পর সেই বাসন্তীর সাথে দেখা করেছেন, তার ঘরও পাকা করে দিয়েছেন। স্বাধীনতা উত্তর সে অবস্থায় বাকশাল প্রতিষ্ঠার পর পত্রপত্রিকার সংখ্যা নির্ধারণের জন্য বঙ্গবন্ধু সাংবাদিকদের নিয়ে একটি কমিটি করে দিয়েছিলেন যেখানে ছিলেন মিজানুর রহমান, অধ্যাপক খালেদ, আনিসুজ্জামান খান, গিয়াস কামাল চৌধুরী, আমানুল্লাহ খান, আব্দুল গণি হাজারী, শুধুমাত্র সলিমুজ্জামান ছিলেন তথ্য মন্ত্রণালয়ের উপসচিব। এর বাইরেও সাংবাদিক এনায়েতুল্লাহ খানের পরামর্শ নেয়া হয়েছিল। তাদের পরামর্শেই পত্রিকার সংখ্যা সীমিত করা হয়েছিল। কিন্তু কোনো সাংবাদিক বেকার হননি, বেশিরভাগ চাকুরিচ্যুতদের অন্যত্র চাকুরি দেয়া হয়েছিল, বাকিরা তথ্য ও বেতার মন্ত্রণালয়ে গিয়ে ভাতা নিয়ে আসতেন।’
আরও পড়ুন: টিকা নিয়ে অপপ্রচার শাস্তিযোগ্য অপরাধ: তথ্যমন্ত্রীহাছান মাহমুদ বলেন, ‘বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা সাংবাদিক সমাজের জন্য যা করেছেন তা অতীতে কেউ করেনি। করোনার মধ্যে এদেশে তিনি সাংবাদিকদের সহায়তায় যে উদ্যোগ নিয়েছেন, আশেপাশের দেশে তা করা হয়নি। সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্ট প্রতিষ্ঠায় সাংবাদিকদের তেমন কোনো জোরালো দাবি ছিল না, প্রধানমন্ত্রী নিজেই এই স্থায়ী ব্যবস্থা করেছেন। আজ কল্যাণ ট্রাস্টের মাধ্যমে হাজার হাজার সাংবাদিক উপকৃত হচ্ছে এবং এটি সাংবাদিকদের একটি ভরসাস্থল। কেউ মারা গেলে পরিবার তিন লাখ টাকা পায়। সাংবাদিকদের পরিবারকে সহায়তার জন্যও নীতিমালার খসড়া হয়েছে। ডিআরইউ’র এই জায়গাটাও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দিয়েছেন। আর জাতীয় প্রেসক্লাবের জায়গা বঙ্গবন্ধু দিয়েছেন। বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেলের যাত্রাও বঙ্গবন্ধুকন্যার হাত ধরে। সেখানে অনেক কর্মসংস্থান হয়েছে।
আরও পড়ুন: বঙ্গবন্ধুর ছায়াকেও ভয় পেত খুনিচক্র: তথ্যমন্ত্রীডিআরইউ সভাপতি মুরসালিন নোমানী সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক মসিউর রহমান খানের সঞ্চালনায় সভায় ডিবিসি২৪ চ্যানেলের চেয়ারম্যান ইকবাল সোবহান চৌধুরী, বিএফইউজের সাবেক সভাপতি মঞ্জুরুল আহসান বুলবুল, ডিআরইউ’র সাবেক সভাপতি এম শফিকুল করিম ও সাইফুল ইসলাম সাবেক সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ শুকুর আলী শুভ ও রাজু আহমেদ, যুগ্মসম্পাদক আরাফাত দাড়িয়া, নারী বিষয়ক সম্পাদক রীতা নাহার ও সদস্য মোতাহার হোসেন, মানিক লাল ঘোষ প্রমুখ বক্তব্য দেন।
৩ বছর আগে
অবৈধ আইপি টিভির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিবে সরকার: তথ্যপ্রতিমন্ত্রী
তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী ডা. মুরাদ হাসান এমপি বলেন, দেশে কোন আইপি টিভির অনুমোদন নেই। অনুমোদনহীন ও অবৈধ আইপি টিভির বিরুদ্ধে অচিরেই ব্যবস্থা নেবে সরকার। এবং যাদের বিরুদ্ধে চাঁদাবাজিসহ নানা অভিযোগ রয়েছে, তাদের বিরুদ্ধে কেউ অভিযোগ করলে প্রচলিত আইনে ব্যবস্থা নেয়া হবে।
মন্ত্রী আরও বলেন, এ পর্যন্ত সাতশ’ আইপি টিভির আবেদন জমা পড়েছে, যাচাই বাচাই শেষে অনুমোদন প্রক্রিয়া শুরু হবে। এছাড়া অনলাইন পোর্টালের অনুমোদন কার্যক্রম চলমান আছে, বাকিগুলোও পর্যায়ক্রমে দেয়া হবে।
আরও পড়ুনঃ চলতি মাসেই আইপি টিভির অনুমোদন দেয়া শুরু: তথ্যমন্ত্রী
শুক্রবার দুপুরে শেরপুর সার্কিট হাউজে উপস্থিত সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন প্রতিমন্ত্রী ডা. মুরাদ হাসান। বাংলাদেশ সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্টের করোনাকালীন প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ তহবিলের অনুদানের চেক বিতরণ উপলক্ষে প্রতিমন্ত্রী ডা. মুরাদ হাসান এদিন শেরপুরে আসেন। এসময় প্রতিমন্ত্রীর সাথে জাতীয় সংসদের হুইপ আতিউর রহমান আতিক এমপি, জেলা প্রশাসক মো. মোমিনুর রশীদ, পুলিশ সুপার হাসান নাহিদ চৌধুরীসহ দলীয় নেতাকর্মী ও স্থানীয় গণমাধ্যম কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
এদিকে বিকেলে জেলা শিল্পকলা একাডেমি মিলনায়তনে আয়োজিত অনুষ্ঠানের দ্বিতীয় পর্যায়ে তালিকাভুক্ত জেলার ৪৬ জন সাংবাদিকের হাতে অনুদানের চেক তুলে দেন প্রধান অতিথি তথ্য ও যোগাযোগ সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী ডা. মো. মুরাদ হাসান এমপি। এসময় প্রত্যেক সাংবাদিককে ১০ হাজার টাকার অনুদানের চেক প্রদান করা হয়।
আরও পড়ুনঃ নিয়মনীতিহীন আইপি টিভি'র বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: তথ্যমন্ত্রী
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন হুইপ আতিউর রহমান আতিক এমপি। জেলা প্রশাসক মো. মোমিনুর রশীদের সভাপতিত্বে অন্যান্যের মাঝে পুলিশ সুপার হাসান নাহিদ চৌধুরী, জেলা আ’লীগের সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট চন্দন কুমার পাল পিপি, পৌর মেয়র গোলাম মোহাম্মদ কিবরিয়া, প্রেসক্লাব সভাপতি শরিফুর রহমান, সাধারণ সম্পাদক মেরাজ উদ্দিন প্রমুখ বক্তব্য দেন।
উল্লেখ্য, এর আগেও প্রথম দফায় জেলার ১৬ জন সাংবাদিক এ অনুদান পেয়েছিলেন।
৩ বছর আগে
নিয়মনীতিহীন আইপি টিভি'র বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: তথ্যমন্ত্রী
নিয়মনীতিহীন আইপি টিভি'র বিরুদ্ধে অচিরেই ব্যবস্থা নেয়া হবে বলে মন্তব্য করেছেন তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ।
শুক্রবার দুপুরে মন্ত্রী ঢাকায় তাঁর সরকারি বাসভবনে সাংবাদিকদের এ সংক্রান্ত প্রশ্নের জবাবে এই মন্তব্য করেন।
আরও পড়ুনঃ ইউটিউব চ্যানেল, আইপি টিভিগুলো সংবাদ পরিবেশন করতে পারবে না: তথ্যমন্ত্রী
তথ্যমন্ত্রী বলেন, 'কিছু আইপি টিভি অনেক সময় গুজব রটানোয় যুক্ত হয়, অসত্য তথ্য পরিবেশন ও ভাঁড়ামোতে লিপ্ত হয়। আবার দেখা যায় অনুমোদন পাবার আগেই কেউ কেউ টেলিভিশন চ্যানেলের মতো অফিস খুলে বসেছে, জেলা প্রতিনিধি নিয়োগ দিচ্ছে। এ সকল বিষয়কে একটা নিয়মনীতির মধ্যে আনা প্রয়োজন।'
সারাদেশব্যাপী ব্যাঙের ছাতার মতো আইপি টিভি খুলে যার যেমন ইচ্ছে তেমন করবে সেটা কখনও আইনসম্মত বা বাঞ্ছনীয় নয় উল্লেখ করে ড. হাছান বলেন, ভালো মানের আইপি টিভি অনুমোদন পাবে এবং যেগুলোর বিষয়ে নানা অভিযোগ আছে, সেগুলো খতিয়ে দেখে সহসাই ব্যবস্থা নেয়া হবে।
সম্প্রচারমন্ত্রী জানান, মন্ত্রণালয় আইপি টিভিগুলোর কাছ থেকে রেজিষ্ট্রেশনের জন্য দরখাস্ত আহবান করেছিল। পাঁচ শতাধিক দরখাস্ত জমা পড়েছে এবং সেগুলো যাচাই-বাছাইয়ের কাজও আমরা গুছিয়ে এনেছি। যেগুলোর মান ভালো, সেগুলোর রেজিষ্ট্রেশন দেয়া হবে।
আরও পড়ুনঃ ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন নিয়ে অ্যামনেস্টির বক্তব্য উদ্দেশ্যপ্রণোদিত: তথ্যমন্ত্রী
এসময় জয়যাত্রা নামের আইপি টিভি পরিচালনাকারী হেলেনা জাহাঙ্গীর সম্পর্কে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তথ্যমন্ত্রী বলেন, 'ফাঁকফোকর দিয়ে দলের উপকমিটিতে এ ধরণের কারোর প্রবেশ সমীচীন হয়নি, এদের কমিটিতে রাখার বিষয়ে আরও সতর্ক হওয়া প্রয়োজন ছিল। যারা সুপারিশ করেছেন, তাদের আরও জানাশোনার দরকার ছিল। তাঁর বিষয়ে ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে এবং তাঁর আইপি টিভির বিষয়ে অভিযোগগুলো আমরা খতিয়ে দেখবো, সত্যতা পেলে অবশ্যই ব্যবস্থা নেয়া হবে।'
আরও পড়ুনঃ ক্ষমতাহীনদের ক্ষমতাবান করতে পারে সাংবাদিকরা: তথ্যমন্ত্রী
তথ্যমন্ত্রী এরপর বাংলাদেশ চলচ্চিত্র প্রদর্শক সমিতির প্রধান উপদেষ্টা সুদীপ্ত কুমার দাস এবং বিশিষ্ট চলচ্চিত্র পরিচালক মুশফিকুর রহমান গুলজারের সঙ্গে দেশের চলচ্চিত্র শিল্পের নানাদিক নিয়ে আলোচনা করেন।
৩ বছর আগে
ইউটিউব চ্যানেল, আইপি টিভিগুলো সংবাদ পরিবেশন করতে পারবে না: তথ্যমন্ত্রী
তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ জানিয়েছেন, দেশের ইউটিউব চ্যানেল ও আইপি টিভিগুলো শুধুমাত্র বিনোদন চ্যানেল হিসেবে কাজ করতে পারবে, কোনো সংবাদ পরিবেশন করতে পারবে না।
৪ বছর আগে