সৌজন্য সাক্ষাৎ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে প্রধান বিচারপতির সৌজন্য সাক্ষাৎ
প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদ।
বুধবার (৪ ডিসেম্বর) রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় তিনি সাক্ষাৎ করেন।
প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং জানিয়েছে, অন্তর্বর্তীকালীন সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর প্রধান উপদেষ্টা ও প্রধান বিচারপতির মধ্যে এটিই প্রথম একান্ত বৈঠক।
তারা প্রায় এক ঘণ্টা কথা বলেন।
২ সপ্তাহ আগে
কৃষি উপদেষ্টার সঙ্গে নরওয়ের রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
কৃষি উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরীর (অবসরপ্রাপ্ত) সঙ্গে বাংলাদেশে নিযুক্ত নরওয়ের রাষ্ট্রদূত হ্যাকন অ্যারাল্ড গুলব্র্যান্ডসেনের নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধি দল সাক্ষাৎ করেছে।
মঙ্গলবার (৫ নভেম্বর) কৃষি মন্ত্রণালয়ে তার অফিসে সাক্ষাৎ করেন তারা।
সাক্ষাৎকালে খাদ্য নিরাপত্তা, জলবায়ু, বন্যায় ফসলের ক্ষয়ক্ষতি, দেশের আইন-শৃঙ্খলা, পুলিশ ও রোহিঙ্গাসহ বিভিন্ন বিষয়ে আলোকপাত হয়।
শুরুতে কৃষি উপদেষ্টা নরওয়ের প্রতিনিধি দলকে স্বাগত জানান।
নরওয়ের রাষ্ট্রদূত হ্যাকন অ্যারাল্ড গুলব্র্যান্ডসেন বলেন, দুই দেশের পারস্পরিক সম্পর্ক, উন্নয়ন সহযোগিতা ও বাণিজ্যিক সম্পর্কের ইতিহাস রয়েছে। নরওয়ের বিভিন্ন কোম্পানি বাংলাদেশে কাজ করতে আগ্রহী।
আরও পড়ুন: এডিবি-ইডিসিএফের অর্থায়নে একসঙ্গে কৃষি গবেষণা করবে ইউজিসি ও বাকৃবি
নরওয়ের রাষ্ট্রদূত জলবায়ুজনিত অভিযোজন, শস্যের বহুমুখীকরণ, এক ফসলি জমিতে দুই বা ততোধিক ফসল চাষ ও মৎস্যখাতে একসঙ্গে কাজ করার বিষয়ে বাংলাদেশকে সহযোগিতা করার আগ্রহের কথা জানান।
নরওয়ের রাষ্ট্রদূত নাইট্রোজেন সার রপ্তানিতে তার দেশের আগ্রহের কথা জানালে কৃষি উপদেষ্টা বলেন, দেশে সারের চাহিদা রয়েছে। আমরা নিয়মিত বিভিন্ন দেশ থেকে সার আমদানি করছি, নরওয়ে চাইলে জিটুজি বা বেসরকারি খাতের মাধ্যমে সার রপ্তানি করতে পারে।
রাষ্ট্রদূত জোরপূর্বক বাস্তুচ্যুত মিয়ানমারের নাগরিকদের আশ্রয় দেওয়ায় বাংলাদেশের প্রশংসা করেন। এসময় উপদেষ্টা নরওয়েতে কিছু সংখক রোহিঙ্গা নাগরিকদের আশ্রয় দেওয়ার জন্য রাষ্ট্রদূতকে অনুরোধ করেন।
দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি ও পুলিশ সম্পর্কে রাষ্ট্রদূত জানতে চাইলে উপদেষ্টা বলেন, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতি হচ্ছে। সম্পূর্ণ স্বাভাবিক হতে অনেক সময় লাগবে না, অচিরেই স্বাভাবিক হয়ে যাবে।
প্রসঙ্গক্রমে উপদেষ্টা বলেন, কাজে যোগ না দেওয়া পুলিশের সংখ্যা অনেক কম। বিভিন্ন পদে পুলিশের নিয়োগ চলমান রয়েছে। পুলিশের মনোবল চাঙা করতে প্রয়োজনীয় কার্যক্রম চলমান আছে। পুলিশের সংস্কারে নরওয়ে সহযোগিতায় আগ্রহী বলে রাষ্ট্রদূত জানালে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা এ বিষয়ে পুলিশ সংস্কার কমিশনকে বলা হবে তারা যেন এ বিষয়ে যোগাযোগ করে।
কৃষি উপদেষ্টা বলেন, সাম্প্রতিক বন্যায় দেশে খাদ্য শস্যের উৎপাদন অনেক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। শস্য নষ্টের কারণে কিছু কিছু খাদ্যশস্য কেনা হবে।
নরওয়ের রাষ্ট্রদূত খাদ্য নিরাপত্তা বিষয়ে সরকারের সঙ্গে নিবিড়ভাবে কাজ করার আগ্রহ জানালে কৃষি উপদেষ্টা তাকে ধন্যবাদ জানান এবং এ বিষয়ে কৃষি মন্ত্রণালয় তথা সরকারেরও আগ্রহের কথা ব্যক্ত করেন।
উপদেষ্টা কৃষি ও মৎস্যখাতে বাংলাদেশ থেকে তরুণ গবেষক নেওয়ার জন্য নরওয়েকে অনুরোধ করেন। রাষ্ট্রদূত এ বিষয়ে আন্তরিকভাবে কাজ করবেন বলে উপদেষ্টাকে আশ্বাস দেন।
এ সময় কৃষি মন্ত্রণালয় ও নরওয়ে দূতাবাসের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন: চাঁপাইনবাবগঞ্জ থেকে কৃষিজাত পণ্যের জন্য বিশেষ ট্রেন স্থগিত
১ মাস আগে
মরিশাসের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে হাইকমিশনার জকি আহাদের সৌজন্য সাক্ষাৎ
মরিশাসে নিযুক্ত বাংলাদেশের হাইকমিশনার জকি আহাদ মরিশাস প্রজাতন্ত্রের প্রধানমন্ত্রী, প্রতিরক্ষা, স্বরাষ্ট্র ও বিদেশি যোগাযোগ মন্ত্রী, রড্রিগেস, আউটার আইল্যান্ডস এবং টেরিটোরিয়াল ইন্টিগ্রিটির মন্ত্রী প্রভীন্দ কুমার জগনাথের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন।
বুধবার (১০ জুলাই) দুপুরে তিনি এ সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন।
মরিশাসের প্রধানমন্ত্রী হাইকমিশনারকে তার অফিসে উষ্ণ অভ্যর্থনা জানান এবং উভয় পক্ষ বাংলাদেশ ও মরিশাসের দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের বিষয়ে গভীর সন্তোষ প্রকাশ করেন।
আরও পড়ুন: মরিশাসে মাদক রোধবিষয়ক সম্মেলনে তথ্য প্রতিমন্ত্রী
হাইকমিশনার মরিশাসের প্রধানমন্ত্রীকে তার অফিসে উষ্ণ অভ্যর্থনার জন্য ধন্যবাদ জানান। সাক্ষাৎকালে উভয় পক্ষ বাংলাদেশ ও মরিশাসের দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক ও পারস্পরিক অভিন্ন স্বার্থ সম্পর্কিত বেশ কয়েকটি বিষয় তুলে ধরেন।
হাইকমিশনার জকি আহাদ মরিশাসের প্রধানমন্ত্রীকে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর উষ্ণ শুভেচ্ছা পৌঁছে দেন। তিনি মরিশাসে আসার পর থেকে উষ্ণ অভ্যর্থনা ও সৌহার্দ্যপূর্ণ সহযোগিতার জন্য মরিশাস সরকারের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন। তিনি দুই দেশের মধ্যে বিদ্যমান বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক জোরদার করতে এবং দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক ও সহযোগিতাকে নতুন মাত্রায় উন্নীত করার জন্য সর্বাত্মক প্রচেষ্টার আশ্বাস দেন।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পক্ষ থেকে প্রধানমন্ত্রী প্রভীন্দ কুমার জগনাথকে আমন্ত্রণ জানান তিনি। পারস্পরিক সুবিধাজনক সময়ে বাংলাদেশ সফর করবেন মরিশাস প্রজাতন্ত্রের প্রধানমন্ত্রী। এছাড়াও আহাদ বাংলাদেশ ও মরিশাসের মধ্যে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক বৃদ্ধির গুরুত্ব তুলে ধরেন।
বিভিন্ন আন্তর্জাতিক ফোরামে রোহিঙ্গা ইস্যুতে বাংলাদেশকে পূর্ণ সমর্থন অব্যাহত রাখায় আহাদ মরিশাসের প্রধানমন্ত্রীকে কৃতজ্ঞতা ব্যক্ত করেন।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার গতিশীল ও দূরদর্শী নেতৃত্বে বর্তমান সরকারের উল্লেখযোগ্য অর্জন সম্পর্কে মরিশাস প্রজাতন্ত্রের প্রধানমন্ত্রীকে জানান হাইকমিশনার।
করোনা মহামারির মধ্যেও টেকসই জিডিপি প্রবৃদ্ধি, অর্থনৈতিক স্বনির্ভরতা অর্জন, নারীর ক্ষমতায়নসহ সাম্প্রতিক বছরগুলোতে অভ্যন্তরীণ রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক ও সামাজিক ক্ষেত্রের পাশাপাশি আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে বাংলাদেশের অর্জিত সাফল্যসমূহ তিনি তুলে ধরেন।
মরিশাসের প্রধানমন্ত্রী বাংলাদেশের সামগ্রিক সাফল্য অর্জন এবং এ অর্জনে বর্তমান সরকারের নেতৃত্বের প্রশংসা করেন। তারা উভয়ে বাণিজ্য, বিনিয়োগ ও কর্মসংস্থানের উপর বিশেষ জোর দিয়ে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতা আরও গভীর ও জোরদার করার সম্ভাব্য সুযোগ নিয়ে আলোচনা করেন।
আলোচনায় তারা উভয় দেশের উচ্চ পর্যায়ের সফর, ব্যবসায়ী প্রতিনিধি সফর, ব্যবসা-বাণিজ্য, বিনিয়োগ, কৃষি, শিক্ষা ও মরিশাসে বাংলাদেশি কর্মী নিয়োগসহ পারস্পরিক স্বার্থ সংশ্লিষ্ট বিষয়ে আলোচনা করেন। বাংলাদেশি কর্মী নিয়োগ বিষয়ে আলোচনা সময় বাংলাদেশের হাইকমিশনার বাংলাদেশ থেকে আরও বেশি কর্মী নিয়োগের ওপর জোরালো গুরুত্বারোপ করেন। মরিশাসের প্রধানমন্ত্রী এ ব্যাপারে হাইকমিশনারকে সর্বাত্মক সহযোগিতার আশ্বাস দেন।
তিনি প্রক্রিয়াধীন সমঝোতা স্মারক ও চুক্তিসমূহ চূড়ান্তকরণে বাংলাদেশ হাইকমিশনের সঙ্গে তার সরকারের ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করার আশ্বাস দেন।
হাইকমিশনের প্রথম সচিব (রাজনৈতিক) ও দূতালয় প্রধান মো. জাহাঙ্গীর আলম ও প্রথম সচিব (শ্রম) মো. আসাদুজ্জামানসহ মরিশাসের প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় ও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন: মরিশাসের প্রেসিডেন্টের কাছে হাইকমিশনার জকি আহাদের পরিচয়পত্র পেশ
মরিশাসের তথ্য প্রযুক্তি মন্ত্রীর সঙ্গে বাংলাদেশের তথ্য প্রতিমন্ত্রীর বৈঠক
৫ মাস আগে
বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রীর সঙ্গে কানাডাসহ তিন দেশের প্রতিনিধির সৌজন্য সাক্ষাৎ
বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী আহসানুল ইসলাম টিটু বলেছেন, বাংলাদেশের রপ্তানিযোগ্য নতুন পণ্য ও নতুন রপ্তানির বাজার সম্প্রসারণে নির্দেশনা দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী।
তিনি বলেন, বাংলাদেশের রপ্তানি আয়ের উল্লেখযোগ্য অংশ আসে তৈরি পোশাক খাত থেকে। বাংলাদেশ ওষুধ, বাইসাইকেল রপ্তানি করতে আগ্রহী।
আরও পড়ুন: বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে সিআইএস-বিসিসিআইকে একযোগে কাজের আহ্বান বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রীর
সোমবার (১২ ফেব্রুয়ারি) বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে প্রতিমন্ত্রীর অফিসকক্ষে কানাডার হাইকমিশনার ডা. লিলি নিকোলস, ইরানের রাষ্ট্রদূত মনসুর চাভোশি ও নেপালের রাষ্ট্রদূত ঘনশ্যাম ভান্ডারির সঙ্গে পৃথকভাবে সাক্ষাৎ করেন।
কানাডার হাইকমিশনার জানান, কানাডা ও বাংলাদেশের বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক দীর্ঘদিনের। তিনি কানাডা থেকে ক্যানোলা তেল রপ্তানি করতে আগ্রহ প্রকাশ করেন।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশে বাণিজ্যিক সম্পর্ক বাড়ানোর জোরালো আহ্বান বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রীর
১০ মাস আগে
বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রীর সঙ্গে ভারতের হাইকমিশনার ও রাশিয়ার রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী আহসানুল ইসলাম টিটুর সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন ঢাকায় নিযুক্ত ভারতের হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মা ও রাশিয়ার রাষ্ট্রদূত আলেকজান্ডার ভি মানতিৎস্কি।
বৃহস্পতিবার (২৫ জানুয়ারি) মন্ত্রণালয়ে বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রীর দপ্তরে ভারতের হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মা ও রাশিয়ার রাষ্ট্রদূত আলেকজান্ডার ভি মানতিৎস্কি পৃথক পৃথক সাক্ষাৎ করেন।
বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী জানান, ভারত সরকারের কাছে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের একটি তালিকা দেবে বাংলাদেশ সরকার। বিশেষ করে পেঁয়াজ, চিনি, আদা-রসুন ইত্যাদি যেন জরুরি মুহূর্তে আমদানি করা সম্ভব হয়।
এটি নিশ্চিতে একটি সমঝোতা স্মারক সই করার উপর গুরুত্বারোপ করে তিনি বলেন, ভারত বাংলাদেশের অকৃত্রিম বন্ধু। ভারত যেকোনো সংকটে বাংলাদেশের পাশে ছিল ও ভবিষ্যতে থাকবে।
ভারতের সঙ্গে বাংলাদেশের মধ্যকার আমদানি-রপ্তানি পরিসংখ্যান তুলে ধরে আহসানুল ইসলাম টিটু ভারত সরকারকে বাংলাদেশ থেকে আরও বেশি পণ্য আমদানি করার আহ্বান জানান।
আরও পড়ুন: বিভ্রান্তিকর তথ্য যারা ছড়ায় তাদের জবাবদিহি নিশ্চিতে কাঠামো বিবেচনা করছে সরকার: তথ্য প্রতিমন্ত্রী
বিশেষ করে ভারতের সেভেন সিস্টার্সের সঙ্গে যোগাযোগ ব্যবস্থা উন্নত করে বাংলাদেশি পণ্য আমদানি যেমন হস্তশিল্প, ইলেক্ট্রনিকস, পাটজাত ও চামড়াজাত পণ্য এবং খাদ্য পণ্য প্রবেশের সুযোগ তৈরি করার অনুরোধ জানান।
এছাড়া, সেভেন সিস্টার্সে বসবাসরত মানুষ যারা পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে ভ্রমণ করেন তাদের ঢাকা বিমানবন্দর ব্যবহার করে ভ্রমণ করতে ভারত সরকারকে অনুরোধ জানান তিনি।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, উভয় দেশের জনগণের মধ্যে যোগাযোগ বৃদ্ধির জন্য বর্ডার হাটগুলোকে আরও সক্রিয় করতে হবে। এসময় মৌলভীবাজারে একটি বর্ডার হাট উদ্বোধনের অপেক্ষায় আছে জানালে ভারতীয় হাইকমিশনার যৌথভাবে উদ্বোধন করতে সম্মত হন। এছাড়া নতুন করে বর্ডার হাট চালুর লক্ষ্যে সাম্ভাব্য স্থানসমূহ চিহ্নিত করতে একসঙ্গে কাজ করারও প্রত্যয় ব্যক্ত করেন।
ভারতীয় হাইকমিশনার জানান, বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যেকার ব্যবসা-বাণিজ্য সম্প্রসারণের ব্যাপক সম্ভাবনা রয়েছে। তিনি দুই দেশের ব্যবসায়ীদের মধ্যে যোগাযোগ বাড়ানোর উপর গুরুত্বারোপ করে বলেন, আগামী মাসে দেশটিতে একটি মেগা শো হবে যেখানে বাংলাদেশি প্রতিনিধিদের অংশ নেওয়ার আমন্ত্রণ জানান।
উভয় দেশের পণ্য বহুমূখীকরণের মাধ্যমে রপ্তানি বৃদ্ধি করতে ভারতে বেস্ট অব বাংলাদেশ প্রোডাক্ট এবং বাংলাদেশে বেস্ট অব ইন্ডিয়া প্রোডাক্ট শো আয়োজনের পরামর্শও দেন প্রণয় ভার্মা। বাণিজ্য সম্প্রসারণের লক্ষ্যে প্রস্তাবের সঙ্গে একমত পোষণ করে বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী এব্যাপারে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের আশ্বাস দেন।
পরে, রাশিয়ার রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে বৈঠককালে আহসানুল ইসলাম বলেন, বাংলাদেশ-রাশিয়ার সম্পর্ক ঐতিহাসিক। সময়ের ব্যবধানে এই সম্পর্ক নতুন মাত্রা লাভ করেছে। উভয় দেশের সম্পর্ক বিশেষ করে ব্যবসা-বাণিজ্য এবং অর্থনৈতিক সম্পর্ক জোরদার করতে রাশিয়া সরকারের প্রতি আহ্বান জানান।
রাশিয়া বাংলাদেশ থেকে আমদানির চেয়ে রপ্তানি বেশি করে থাকে উল্লেখ করে এই ব্যবধান কমানোর জন্য বাংলাদেশ থেকে আরও বেশি পণ্য রাশিয়াতে আমদানির আহ্বান জানালে রাশিয়ার রাষ্ট্রদূত ফার্মাসিউটিক্যালস, পাট ও চামড়াজাত পণ্য, সিরামিকস, খাদ্যপণ্য ইত্যাদি পণ্য আমদানি করার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন।
উভয় দেশের মধ্যে কৌশলগত বাণিজ্যিক দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক বাড়াতে রাশিয়ায় বাংলাদেশি পণ্যের বিশেষ করে হস্তশিল্পের প্রদর্শনীর আয়োজন করার আহ্বান জানালে রাষ্ট্রদূত মস্কোতে প্রদর্শনী আয়োজনে সবধরনের সহযোগিতা করার প্রতিশ্রুতি দেন।
আহসানুল ইসলাম টিটু বাংলাদেশ ও রাশিয়ার আমদানি-রপ্তানিতে সরাসরি বিনিময় ব্যবস্থা চালুকরণের বিষয়টি দ্রুত নিষ্পত্তি করার আহ্বান জানান।
এসময় রাশিয়ার রাষ্ট্রদূত বাংলাদেশে রাশিয়ান বিশ্ববিদ্যালয়ের শাখা স্থাপনের আগ্রহ প্রকাশ করলে যথাযথ কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে সহযোগিতার আশ্বাস দেন বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী।
আরও পড়ুন: দেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের জাল ছিন্ন করা হবে : তথ্য প্রতিমন্ত্রী আরাফাত
টিআইবির গবেষণা আন্তর্জাতিক মানদণ্ডে পড়ে না: আরাফাত
১০ মাস আগে
রাষ্ট্রপতির সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ ইন্দোনেশিয়ায় নিযুক্ত রাষ্ট্রদূত তারিকুলের
রাষ্ট্রপতি মোঃ সাহাবুদ্দিনের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন ইন্দোনেশিয়ায় নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মো. তারিকুল ইসলাম।
রবিবার (২৪ আগস্ট) দুপুরে বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতির সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন তিনি।
রাষ্ট্রপতির প্রেস সচিব মো. জয়নাল আবেদীন জানান সাক্ষাৎকালে নতুন রাষ্ট্রদূত দায়িত্ব পালনে রাষ্ট্রপতির দিক নির্দেশনা প্রত্যাশা করেন।
রাষ্ট্রপতি মোঃ সাহাবুদ্দিন বলেন, ইন্দোনেশিয়া ও বাংলাদেশের মধ্যে দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক উন্নয়নের পাশাপাশি ব্যবসা-বাণিজ্য বৃদ্ধির যথেষ্ট সুযোগ রয়েছে।
এ সময় রাষ্ট্রপতি বাংলাদেশ থেকে তৈরি পোশাক, ওষুধ, সিরামিকসহ বিভিন্ন পণ্যের ইন্দোনেশিয়ায় রপ্তানি বৃদ্ধিসহ দু'দেশের মধ্যে বিদ্যমান বাণিজ্য বিনিয়োগ সম্ভাবনাগুলোকে কাজে লাগাতে নতুন রাষ্ট্রদূতকে কাজ করার নির্দেশ দেন।
বাংলাদেশ ও ইন্দোনেশিয়ার মধ্যে ব্যবসা-বাণিজ্য বৃদ্ধির লক্ষ্যে ব্যবসায়ীদের পারস্পরিক সফর বিনিময়ের উপর জোর দেন রাষ্ট্রপতি।
এ সময় রাষ্ট্রপতির কার্যালয়ের সচিব সম্পদ বড়ুয়া, সামরিক সচিব মেজর জেনারেল এস এম সালাহ উদ্দিন ইসলাম এবং সচিব সংযুক্ত মো. ওয়াহিদুল ইসলাম খান এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
১১ মাস আগে
নবনিযুক্ত বিটিআরসির চেয়ারম্যানের সঙ্গে এমটব নেতাদের সৌজন্য সাক্ষাৎ
মোবাইল টেলিকম খাতের সংগঠন এমটবের শীর্ষ কর্মকর্তারা বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনের (বিটিআরসি) নবনিযুক্ত চেয়ারম্যান মহিউদ্দিন আহমেদের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন।
বৃহস্পতিবার (১৪ ডিসেম্বর) এমটবের একটি প্রতিনিধি দল তার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন।
গ্রামীণফোনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ও এমটব সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট ইয়াসির আজমানের নেতৃত্বে প্রতিনিধি দলে এ সময় উপস্থিত ছিলেন গ্রামীণফোনের রেগুলেটরি অ্যাফেয়ার্স বিভাগের সিনিয়র ডিরেক্টর হোসেন সাদাত, এমটব মহাসচিব লেফটেন্যান্ট কর্নেল মোহাম্মদ জুলফিকার (অব.), বাংলালিংকের চিফ কর্পোরেট অ্যাফেয়ার্স অফিসার তাইমুর রহমান, বিটিআরসি চেয়ারম্যান মহিউদ্দিন আহমেদ, বাংলালিংকের কর্পোরেট ও রেগুলেটরি বিভাগের উপপরিচালক মোস্তফা কামাল মাসুদ, টেলিটকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এ. কে. এম. হাবিবুর রহমান, বাংলালিংকের হেড অব কর্পোরেট কমিউনিকেশন তৌহিদ আহমেদ, রবির ভাইস প্রেসিডেন্ট শাহ ফজলে খুদা এবং টেলিটকের উপমহাব্যবস্থাপক মামুন রশিদ প্রমুখ।
আরও পড়ুন: বিটিআরসির নতুন মহাপরিচালক খলিল-উর-রহমান
সাক্ষাৎকালে অপারেটরদের শীর্ষ কর্মকর্তাদের সঙ্গে এক সংক্ষিপ্ত আলোচনায় অংশ নেন বিটিআরসি চেয়ারম্যান।
এমটব মহাসচিব লেফটেন্যান্ট কর্নেল মোহাম্মদ জুলফিকার (অব.) বলেন, ‘বিটিআরসির নবনিযুক্ত চেয়ারম্যান মহিউদ্দিন আহমেদকে আন্তরিকভাবে স্বাগত জানাতে পেরে আমরা অত্যন্ত আনন্দিত। আমরা নিশ্চিত যে একজন অভিজ্ঞ প্রকৌশলী হিসেবে টেলিকম রেগুলেশন এবং ইন্ডাস্ট্রি ইকোসিস্টেম সম্পর্কে দীর্ঘ অভিজ্ঞতার কারণে তিনি এই খাতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখতে সক্ষম হবেন। তার দিকনির্দেশনায় টেলিযোগাযোগ শিল্প নতুন এবং সৃজনশীল উন্নয়নের পথে আরও বেগবান হবে এবং দেশের ডিজিটালাইজেশন প্রক্রিয়াকে এক অনন্য উচ্চতায় নিয়ে যাবে বলেও আশাবাদ ব্যক্ত করেন তিনি।
তিনি বলেন, ‘আমরা নিশ্চিত যে তার কৌশলগত দৃষ্টিভঙ্গি এবং লক্ষ্য অর্জনের প্রতি ঐকান্তিক প্রচেষ্টা টেলিযোগাযোগ শিল্পের উল্লেখযোগ্য অগ্রগতির দ্বার উন্মোচন করবে। তার অসাধারণ কর্মদক্ষতা এবং নেতৃত্বের গুণাবলি আমাদের সকলকে কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্য অর্জনে অনুপ্রাণিত করবে। তার নির্দেশনায় বিটিআরসি এবং টেলিকম খাত একে অপরের পরিপূরক হিসেবে এগিয়ে যাবে।’
আরও পড়ুন: বিটিআরসির চেয়ারম্যান হলেন মহিউদ্দিন আহমেদ
১ বছর আগে
সালমান এফ রহমানের সঙ্গে বিশ্বব্যাংকের কান্ট্রি ডিরেক্টর আবদৌলায়ে সেকের সৌজন্য সাক্ষাৎ
প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ উপদেষ্টা সালমান এফ রহমানের সঙ্গে বাংলাদেশ ও ভুটানের দায়িত্বপ্রাপ্ত বিশ্বব্যাংকের কান্ট্রি ডিরেক্টর আবদৌলায়ে সেক সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন।
আগারগাঁওস্থ বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ ভবনে উপদেষ্টা সালমান এফ রহমানের অফিস কক্ষে রবিবার (১ অক্টোবর) দুপুরে এ সাক্ষাৎ অনুষ্ঠিত হয়।
আরও পড়ুন: ‘উন্নয়ন ও গণতন্ত্র রক্ষার গুরুত্ব বিষয়ে সহযোগিতা নিয়ে আলোচনা করেছি’: মোমেনের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের স্টেট ডিপার্টমেন্ট কাউন্সেলরের সাক্ষাৎ
বাংলাদেশের উন্নয়নে বিশ্বব্যাংকের সহযোগিতা বাড়ানোর পাশাপাশি বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নের ভূয়সী প্রশংসা করেন আবদৌলায়ে সেক। একই সঙ্গে বৈশ্বিক কারণে সৃষ্ট রিজার্ভের সাময়িক সমস্যাও বাংলাদেশ কাটিয়ে উঠবে বলে আশা প্রকাশ করেন তিনি।
এ ছাড়া বিশ্বব্যাংকের এই কান্ট্রি ডিরেক্টর করোনা ও রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে সৃষ্ট সমস্যার মধ্যেও বাংলাদেশে যে উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রয়েছে তারও ভূয়সী প্রশংসা করেন।
বিশ্বব্যাংকের কান্ট্রি ডিরেক্টর আবদৌলায়ে সেককে স্বাগত জানান উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান। বাংলাদেশে বিগত ১৪ বছরে অর্জিত অর্থনৈতিক অগ্রগতির সার্বিক চিত্র তুলে ধরেন তিনি। অব্যাহত সহযোগিতার জন্য বিশ্বব্যাংকের প্রতি কৃতজ্ঞতাও প্রকাশ করেন।
আরও পড়ুন: তত্ত্বাবধায়ক সরকারে ফেরার উপায় নেই, ভয়েস অব আমেরিকার সঙ্গে সাক্ষাৎকারে প্রধানমন্ত্রী
রাষ্ট্রপতির সঙ্গে প্রধান বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকীর বিদায়ী সাক্ষাৎ
১ বছর আগে
জাকার্তায় রাষ্ট্রপতি সাহাবুদ্দিনের সঙ্গে আইওআরএ সেক্রেটারি জেনারেলের সৌজন্য সাক্ষাৎ
ইন্ডিয়ান ওশান রিম অ্যাসোসিয়েশনের (আইওআরএ) সেক্রেটারি জেনারেল ড. সালমান আল ফারিসি বুধবার রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন।
ইন্দোনেশিয়ার জাকার্তা কনভেনশন সেন্টারে (জেসিসি) এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
রাষ্ট্রপতির প্রেস সচিব জয়নাল আবেদীন ইউএনবিকে বলেন, সাক্ষাৎকালে সেক্রেটারি জেনারেল আইওআরএ'র কার্যক্রম সম্পর্কে রাষ্ট্রপতিকে অবহিত করেন।
আইওআরএ'র উন্নয়নে বাংলাদেশের গৃহীত উদ্যোগের প্রশংসা করে তিনি সংস্থাটির ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা সম্পর্কে রাষ্ট্রপতিকে অবহিত করেন।
আরও পড়ুন: জাকার্তায় আসিয়ান শীর্ষ সম্মেলনের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে যোগ দিয়েছেন রাষ্ট্রপতি সাহাবুদ্দিন
তিনি বলেন, তারা স্থলবেষ্টিত দেশগুলোকেও সহায়তা করার পরিকল্পনা করছে।
বাংলাদেশের সাম্প্রতিক উন্নয়নকে একটি মাইলফলক হিসেবে উল্লেখ করে রাষ্ট্রপতি সাহাবুদ্দিন বলেন, অনেক দেশ এখন বাংলাদেশ থেকে অনুপ্রাণিত।
আইওআরএ'র উন্নয়নে বাংলাদেশ বড় ভূমিকা রাখবে বলে তিনি আশ্বস্ত করেন।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মেরিটাইম অ্যাফেয়ার্স ইউনিটের সচিব রিয়ার অ্যাডমিরাল (অব.) মো. খুরশেদ আলম এবং রাষ্ট্রপতির সংশ্লিষ্ট সচিবরা এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
ইন্ডিয়ান ওশান রিম অ্যাসোসিয়েশন (আইওআরএ) একটি গতিশীল আন্তঃসরকারি সংস্থা, যার লক্ষ্য হচ্ছে- এর ২৩টি সদস্য রাষ্ট্র ও ১১টি সংলাপ অংশীদারের মাধ্যমে ভারত মহাসাগর অঞ্চলে আঞ্চলিক সহযোগিতা ও টেকসই উন্নয়ন জোরদার করা।
আরও পড়ুন: আসিয়ান সম্মেলনে রাষ্ট্রপতি বাংলাদেশ দলের নেতৃত্ব দেবেন
৪৩তম আসিয়ান সম্মেলনে যোগ দিতে জাকার্তার উদ্দেশে রওনা হয়েছেন রাষ্ট্রপতি
১ বছর আগে
আগামী দিনে বাংলাদেশের সঙ্গে বাণিজ্য ও বিনিয়োগ সহযোগিতা আরও গভীর হবে: উজবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী
বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত ড. মোহাম্মদ মনিরুল ইসলাম মঙ্গলবার (২৯ আগস্ট) উজবেকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বখতিয়ার ওডিলোভিচ সাইডভের সঙ্গে তার কার্যালয়ে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন।
বাংলাদেশ রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে আলাপকালে তিনি বাংলাদেশ রাষ্ট্রদূতের কর্মকালীন সময়ে তার কূটনৈতিক মিশনের সার্বিক সাফল্য কামনা করেন এবং বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর কাছে তার ব্যক্তিগত শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন পৌঁছে দিতে অনুরোধ করেন।
বাংলাদেশকে দক্ষিণ এশিয়ার মধ্যে উজবেকিস্তানের গুরুত্বপূর্ণ বন্ধু ও অংশীদার হিসেবে অভিহিত করে তিনি দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক উন্নয়নের ওপর গুরুত্বারোপ করেন।
আর্থ-সামাজিক ক্ষেত্রে বাংলাদেশের অগ্রগতির ভূয়সী প্রশংসা করে বখতিয়ার ওডিলোভিচ সাইডভ আগামী দিনে দেশটির সঙ্গে ব্যবসা-বাণিজ্য ও বিনিয়োগ সহযোগিতা আরও গভীর ও ফলপ্রসূ হবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন, বিশেষ করে তৈরি পোশাক ও ওষুধ শিল্প খাতে অপার সম্ভাবনা রয়েছে বলে তিনি উল্লেখ করেন।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশ-যুক্তরাজ্য কৌশলগত সংলাপ আগামী মাসে
মনিরুল ইসলাম বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর পক্ষ থেকে উজবেকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীকে তার আন্তরিক অভিনন্দন ও শুভ কামনা জানান এবং তাকে বাংলাদেশ সফরের আমন্ত্রন জানান।
প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে দেশের অগ্রযাত্রার চিত্র তুলে ধরে তিনি উজবেকিস্তানের ব্যবসায়ী নেতৃবৃন্দকে আরও বিস্তৃত বাংলাদেশের বানিজ্য ও বিনিয়োগ সুবিধাসমূহ কাজে লাগানোর বিষয়ে উদ্বুদ্ধ করতে পররাষ্ট্রমন্ত্রীকে আন্তরিকভাবে অনুরোধ করেন।
রাষ্ট্রদূত বাংলাদেশে উজবেকিস্তানের দূতাবাস স্থাপন এবং ঢাকা-তাসখন্দ সরাসরি ফ্লাইট পুনরায় চালুর বিষয়ে উজবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রীর দৃষ্টি আকর্ষণ করেন।
আলাপকালে রাষ্ট্রদূত ড. ইসলাম দু’দেশের মধ্যে সর্ব্বোচ্চ পর্যায়ে দ্বিপক্ষীয় সফর আয়োজনের বিষয়ে উজবেকিস্তান পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সহায়তা কামনা করেন।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশিদের ওমরাহ যাত্রা সহজ করতে নুসুক প্ল্যাটফর্মের প্রস্তাব সৌদি আরবের
সামরিক ও নিরাপত্তা সহযোগিতাই ঢাকা-বেইজিং সম্পর্কের ভিত্তি: রাষ্ট্রদূত ইয়াও
১ বছর আগে