মহাসড়ক অবরোধ
লালমনিরহাটে বাসচাপায় স্কুলছাত্র নিহত, প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ
লালমনিরহাটের হাতীবান্ধা উপজেলায় যাত্রীবাহী বাসের চাপায় ইমাম ইসলাম (১৩) নামে এক স্কুলছাত্র নিহত হয়েছে। এ ঘটনায় ক্ষুব্ধ হয়ে লালমনিরহাট-বুড়িমারী মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেছে এলাকাবাসী।
বুধবার (৩ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যায় উপজেলার দিঘীরহাট এলাকায় ব্র্যাক কার্যালয়ের সামনে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
নিহত ইমাম উপজেলার সিংগিমারী শস্য গুদাম এলাকার সৌদি প্রবাসী নুর ইসলামের ছেলে। সে স্থানীয় হাতীবান্ধা সহর উদ্দিন সরকার সরকারি মডেল উচ্চ বিদ্যালয়ের ষষ্ঠ শ্রেণির শিক্ষার্থী ছিল।
আরও পড়ুন: কুমিল্লায় সড়ক দুর্ঘটনায় এক পরিবারের ৪ জন নিহত
পুলিশ জানিয়েছে, স্কুল ছুটির পর মহাসড়ক হয়ে বাড়ি ফিরছিল ইমাম। দিঘীরহাট এলাকায় পৌঁছালে বুড়িমারী থেকে আসা ঢাকাগামী ‘ফাওমিতা পরিবহনের’ একটি যাত্রীবাহী বাস তাকে চাপা দেয়। এতে ঘটনাস্থলেই নিহত হয় সে।
স্থানীয়রা জানান, তারা বাসটি আটক করে পুলিশের কাছে সোপর্দ করলেও চালক পালিয়ে যান। এ ঘটনায় ক্ষুব্ধ এলাকাবাসী লালমনিরহাট-বুড়িমারী মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেছে। এতে সড়কের দুপাশেই বেশকিছু যানবাহন আটকা পড়ে।
ঘটনাস্থলে উপস্থিত হাতীবান্ধা থানার উপপরিদর্শক (এসআই) সঞ্জয় কুমার জানান, ঘাতক বাসটি আটক রয়েছে। আইনি প্রক্রিয়া শেষে পরবর্তী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
৯১ দিন আগে
মরদেহ নিয়ে মায়ের মহাসড়ক অবরোধ: সেই ছেলে জীবিত উদ্ধার
সিলেটের ওসমানীনগর উপজেলায় নিখোঁজের পর লাশ শনাক্ত করে দাফন করা হলেও ১৭ দিন পর রবিউল ইসলাম নাইম (১৪) নামের ওই কিশোরকে জীবিত উদ্ধার করেছে পুলিশ।
শুক্রবার (২২ আগস্ট) হবিগঞ্জের নবীগঞ্জ উপজেলার সৈয়দপুর এলাকা থেকে তাকে উদ্ধার করে পুলিশ।
নাইম ওসমানীনগর উপজেলার গোয়ালাবাজার এলাকার গদিয়াচর গ্রামের কনাই মিয়ার ছেলে।
জানা যায়, নাইম ওসমানীনগর উপজেলার গোয়ালাবাজার-সংলগ্ন ব্রাহ্মণগ্রাম সুপ্রিম ফিলিং স্টেশন মার্কেটের বগুড়া রেস্টুরেন্টের কর্মচারী ছিল। গত ২৬ জুলাই ওই রেস্তোরাঁ থেকে নিখোঁজ হয় সে। এরপর গত ৩ আগস্ট মৌলভীবাজারের কুলাউড়া রেলস্টেশনের পাশের একটি ডোবা থেকে এক কিশোরের লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। খবর পেয়ে রবিউলের পরিবার লাশটি তাদের ছেলের বলে শনাক্ত করে এবং পরবর্তীতে আইনি প্রক্রিয়া শেষে তার লাশ দাফন করা হয়।
সে সময় রবিউলের পরিবারের অভিযোগ ছিল, বগুড়া রেস্টুরেন্টের মালিক বুলবুল মিয়া তাদের ছেলে রবিউলকে হত্যা করে কুলাউড়ায় লাশ ফেলে রেখেছেন।
লাশ উদ্ধারের পর ওসমানীনগর ও কুলাউড়া থানায় মামলা করতে চাইলে প্রথমে দুটি থানাই গড়িমসি করে। এতে ক্ষুব্ধ হয়ে ৬ আগস্ট লাশ নিয়ে রবিউলের মা ও স্বজনরা সিলেট-ঢাকা মহাসড়ক অবরোধ করেন। কিন্তু লাশ দাফন করা হলেও গেল শুক্রবার (২২ আগস্ট) সৈয়দপুর এলাকায় রবিউলকে জীবিত অবস্থায় পাওয়া যায়। অর্থাৎ, নিখোঁজের ১৭ দিন পর রবিউলকে জীবিত অবস্থায় উদ্ধার করে পুলিশ।
পুলিশ জানিয়েছে, সৈয়দপুর এলাকায় রবিউলের নানার বাড়ি। রবিউল তার নানার বাড়িতে আত্মগোপনে ছিল। শুক্রবার হঠাৎ তার পরিবারের লোকজনই তাকে খুঁজে পেয়ে কুলাউড়া থানাপুলিশকে খবর দিলে পুলিশ রবিউলকে হেফাজতে নিয়ে শনিবার মৌলভীবাজার আদালতে তার জবানবন্দি রেকর্ডের জন্য পাঠায়। ঠিক কি কারণে সে আত্মগোপনে ছিল, তা সে আদালতের কাছে ১৬৪ ধারায় জবানবন্দিতে জানিয়েছে।
পুলিশের ধারণা, রেস্তোরাঁর মালিকের সঙ্গে মনোমালিন্যের কারণে সে আত্মগোপনে ছিল।
আরও পড়ুন: সিলেটে ছেলের মরদেহ নিয়ে মহাসড়কে মায়ের বিচার দাবি
এদিকে, কুলাউড়া রেলস্টেশনের পাশের ডোবা থেকে যে কিশোরের লাশ উদ্ধার করে সেটি রবিউলের বলে করে দাফন করা হয়েছে, এখন পর্যন্ত ওই কিশোরের পরিবার বা অন্য কোনো পক্ষ থেকে খোঁজ নেওয়া হয়নি। তবে যদি কেউ ওই কিশোরের খোঁজ নিতে আসেন, কিংবা দাবি করেন, তাহলে আগের ডিএনএ পরীক্ষার রিপোর্ট ও ময়নাতদন্তের রিপোর্ট অনুযায়ী আইনি ব্যবস্থা গ্রহণ এবং তার লাশ পরিবারের হেফাজতে দেওয়া হবে বলে জানিয়েছে পুলিশ।
কুলাউড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. ওমর ফারুক কওমি বলেছেন, রবিউলের পরিবার থেকে যে মামলাটি করা হয়েছে তা হয়তো নিষ্পত্তি হয়ে যাবে। যেহেতু এটি হত্যা মামলা ছিল এবং এখন রবিউলকে জীবিত উদ্ধার করা হয়েছে তাই মামলাটি শেষ হয়ে যাবে।
তিনি আরও বলেন, ‘আগের লাশ উদ্ধার ও দায়েরকৃত মামলার বিষয়ে আদালতের নির্দেশনা অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
১০৩ দিন আগে
বরিশালে স্বাস্থ্যখাত সংস্কারের দাবিতে মহাসড়ক অবরোধ, আমরণ অনশন
বরিশাল শের-ই-বাংলা চিকিৎসা মহাবিদ্যালয় (শেবাচিম) হাসপাতালসহ দেশের স্বাস্থ্যখাত সংস্কারের তিন দফা দাবিতে নগরের নথুল্লাবাদ বাস টার্মিনালসংলগ্ন মহাসড়ক ও সদর রোড অবরোধ এবং আমরণ অনশন কর্মসূচি চলছে।
মঙ্গলবার (১২ আগস্ট) দুপুর ১২টার দিকে ছাত্রজনতা পৃথক দুটি স্থানে অবরোধ শুরু করে। এতে দুই সড়কে যানবাহন আটকে যাত্রীদের ভোগান্তির সৃষ্টি হয়। তবে পুলিশি সহায়তায় বিকল্প পথ ব্যবহার করে অধিকাংশ যানবাহন গন্তব্যে পৌঁছানো হচ্ছে।
অন্যদিকে, শেবাচিম হাসপাতালের বিভিন্ন অনিয়ম, দুর্নীতি ও চিকিৎসাসেবার মানোন্নয়নের দাবিতে সাত দফা দাবিতে সোমবার বেলা ১১টা থেকে হাসপাতালের প্রধান ফটকে কয়েকজন শিক্ষার্থী আমরণ অনশন শুরু করেছেন।
আরও পড়ুন: বরিশালে স্বাস্থ্যখাত সংস্কার আন্দোলনে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
এর আগে, টানা আন্দোলনের ১৮তম দিনে সাড়ে চার ঘণ্টা মহাসড়ক অবরোধ শেষে সংবাদ সম্মেলনে বরিশাল ব্লকেড কর্মসূচি চালানোর ঘোষণা দেন সংগঠক মহিউদ্দিন রনি।
তিনি বলেন, ‘সরকারি হাসপাতালগুলোতে অব্যবস্থাপনা, রোগীদের হয়রানি এবং স্বাস্থ্যখাতের সিন্ডিকেট ভাঙার তিন দফা দাবি পূরণ না হওয়া পর্যন্ত রাজপথ ছাড়ব না।’
মহিউদ্দিন রনি জানান, রবিবার ২৪ ঘণ্টার আল্টিমেটাম দিয়ে শেবাচিম হাসপাতালে স্বাস্থ্য উপদেষ্টাকে সরাসরি আসার আহ্বান জানানো হয়েছিল। অনিয়ম ও দুর্নীতির তদন্তের পর তিন দফা দাবির প্রতি সুস্পষ্ট আশ্বাস চাওয়া হয়েছিল। কিন্তু সময় শেষ হলেও তিনি বরিশালে আসেননি। তাই দাবির পক্ষে তারা বরিশাল ব্লকেড কর্মসূচি চালাচ্ছেন।
তিনি আরও বলেন, ‘বরিশালবাসীর আর্তনাদ এখনও মন্ত্রণালয় পর্যন্ত পৌঁছায়নি, সংশ্লিষ্টদের টনক নড়েনি। শেবাচিম হাসপাতালে রোগীদের ওপর দুর্নীতি, ভোগান্তি ও অবহেলা চলতে থাকলে আন্দোলন কঠোর হবে।’
অবরোধ চলাকালে কুয়াকাটা থেকে আসা যানবাহনগুলো নগরের সি অ্যান্ড বি রোডের চৌমাথা থেকে নবগ্রাম রোড হয়ে কাশিপুর চৌমাথা দিয়ে বিকল্প পথে পাঠানো হয়। এতে যানবাহনগুলো ঘণ্টার পর ঘণ্টা আটকে না থেকে বিকল্প পথ ব্যবহার করে মহাসড়কে যুক্ত হয়ে গন্তব্যে পৌঁছায়। একই পথে ঢাকা থেকে কুয়াকাটাগামী গাড়িগুলোও চলাচল করেছে।
অতিরিক্ত ১০ কিলোমিটার পথ অতিক্রম করলেও যাত্রীরা ঘণ্টার পর ঘণ্টা আটকে থাকার ঝামেলা থেকে মুক্তি পেয়েছে। তবে সময় বেশি লাগায় ভোগান্তি ছিল।
অবরোধ চলাকালে আন্দোলনকারীরা অ্যাম্বুল্যান্সসহ জরুরি যানবাহনের চলাচল নির্বিঘ্ন রাখতে ইমার্জেন্সি লেন তৈরি করেন। ঘটনাস্থলে পুলিশসহ আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা অবস্থান করছেন।
আরও পড়ুন: টানা পঞ্চম দিনের মতো ঢাকা-বরিশাল মহাসড়ক অবরোধ, যাত্রীদের ভোগান্তি চরমে
বরিশাল বিমানবন্দর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জাকির হোসেন সিকদার জানান, তিন দফা দাবিতে শিক্ষার্থীরা আজও মহাসড়ক ও সদর রোড অবরোধ করেছে। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রয়েছে।
গত ১৯ দিন ধরে তিন দফা দাবিতে ছাত্রজনতা বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করে আসছে।
১১৩ দিন আগে
ছাত্রলীগ নেতাকে গ্রেপ্তার ইস্যুতে পুলিশ-শিক্ষার্থী সংঘর্ষ, থানা ঘেরাও, মহাসড়ক অবরোধ
চট্টগ্রামের পটিয়ায় আসামি ধরিয়ে দেওয়াকে কেন্দ্র করে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রদের সঙ্গে সংঘর্ষ ও তাদের ওপর লাঠিচার্জের অভিযোগ উঠেছে পুলিশের বিরুদ্ধে। এ ঘটনায় অন্তত ১১ জন আহত হয়েছেন। তাদের হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে বলে দাবি করেছেন সংগঠনটির নেতারা।
এই ঘটনার প্রতিবাদে বুধবার (২ জুলাই) সকাল থেকে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়ক অবরোধ করে থানার সামনে বিক্ষোভ করছেন শিক্ষার্থীরা।
সংগঠনটির এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, জুলাই দিবস উপলক্ষে আয়োজিত মোমবাতি প্রজ্বলন কর্মসূচি শেষে থানার সামনে শান্তিপূর্ণ স্লোগান দেওয়ার সময় পুলিশ অতর্কিত লাঠিচার্জ করলে পটিয়া থানা চত্বর রণক্ষেত্রে পরিণত হয়।
মঙ্গলবার রাত পৌনে ১০টার দিকে সংঘটিত এ ঘটনায় অন্তত ১১ জন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আহত হন, যাদের মধ্যে দুজনের অবস্থা গুরুতর।
আহতদের মধ্যে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সংগঠক আশরাফুল ইসলাম তৌকির (২১) ও সাইফুল ইসলাম (১৭) গুরুতর আহত হয়ে পটিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি রয়েছেন। বাকিরা প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়ে ঘরে ফিরেছেন।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, মোমবাতি প্রজ্বলন কর্মসূচি শেষ করে থানার মোড়ে গেলে বৈষম্যবিরোধী ছাত্ররা সেখানে রাঙামাটি জেলা ছাত্রলীগ নেতা দীপংককে দেখতে পেয়ে তাকে গ্রেপ্তারের জন্য পুলিশের ওপর চাপ সৃষ্টি করেন। কিন্তু পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার না করায় ছাত্ররা বিক্ষোভ করতে থাকেন। এ সময় পুলিশ শিক্ষার্থীদের ওপর লাঠিচার্জ করে ছত্রভঙ্গ করে দেয়। এ সময় বেশ কয়েকজন আহত হয়।
এই খবর ছড়িয়ে পড়লে গতকাল রাতেই বেশ কয়েকজন শিক্ষার্থী থানার সামনে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ করতে থাকেন।
আহত আশরাফুল ইসলাম তৌকির অভিযোগ করে বলেন, ‘আমরা শান্তিপূর্ণভাবে প্রতিবাদ করছিলাম। দীপংকরকে দেখে পুলিশকে বুঝিয়ে দিচ্ছিলাম। হঠাৎ করেই পুলিশ আমাদের ওপর আক্রমণ চালায়। কোনো কারণ ছাড়াই তারা লাঠিচার্জ করে।’
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের দক্ষিণ চট্টগ্রাম অঞ্চলের সমন্বয়ক গোলাম মওলা মাশরাফ বলেন, ‘পুলিশ এখন বট, দুই নম্বর ও ফাও হয়ে গেছে। চাঁদাবাজ, টেন্ডারবাজদের রক্ষা করছে আর নিরীহ ছাত্রদের পেটাচ্ছে। আমরা মৃত্যুকে ভয় পাই না, এই বিপ্লব মরার জন্যই করছি।’
তিনি আরও অভিযোগ করেন, ‘চিহ্নিত সন্ত্রাসীদের ধরতে ব্যর্থ পুলিশ এখন আন্দোলনকারীদের হুমকি দিচ্ছে। তবে আমরা থেমে থাকব না।’
পটিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক ডা. মো. নওশাদ জানান, ‘আহতদের মধ্যে দুইজনের অবস্থা গুরুতর হওয়ায় তাদের হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। বাকি ছাত্রদের প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে।’
এদিকে, ঘটনার প্রতিবাদে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতারা এক জরুরি সংবাদ সম্মেলন করেন।
এ সময় তারা বলেন, ‘ওসি ও সংশ্লিষ্ট এসআইদের অপসারণসহ অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নিতে হবে। এই ঘটনার বিচার না হলে আমরা আরও কঠোর কর্মসূচি দেব।’
পটিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবু জাহেদ মো. নাজমুন নূর বলেন, ‘বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতা-কর্মীরা ছাত্রলীগের এক নেতাকে থানায় নিয়ে এসে মব সৃষ্টি করে মারধর করেছিলেন। এ সময় তাদের সঙ্গে ধস্তাধস্তিতে ৩-৪ জন পুলিশ সদস্যও আহত হয়েছেন।’
শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত, বুধবার সকাল থেকে ওসির অপসারণের দাবি করে চট্টগ্রাম কক্সবাজার মহাসড়ক অবরোধ করে রেখেছেন ছাত্ররা। তবে বিকল্প সড়ক বাইপাস দিয়ে যানবাহন চলাচল স্বাভাবিক রয়েছে।
১৫৫ দিন আগে
মানিকগঞ্জে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত, মহাসড়ক অবরোধ
মানিকগঞ্জের শিবালয়ে একটি মোটরসাইকেলের পেছনে দ্রুতগতির আরেকটি মোটরসাইকেলের ধাক্কায় নিশাদ (২৫) নামের এক যুবক নিহত হয়েছেন। এতে আহত হয়েছেন আরও দুজন। ঘটনার পর ক্ষুব্ধ জনতা ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক অবরোধ করলে সৃষ্টি হয় দীর্ঘ যানজট।
শুক্রবার (২৩ মে) সন্ধ্যায় উপজেলার ঢাকা-আরিচা মহাসড়কের ফলসাটিয়া অক্সিজেন রিসোর্টের সামনে এই দুর্ঘটনা ঘটে।
আহতদের উদ্ধার করে হাসপাতালে নেওয়া হলে নিশাদ নামে এক যুবক মারা যান। গুরুতর আহত দুজন তাসলিমা (৪০) ও আহাদকে (৪৫) উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় স্থানান্তরের পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, শুক্রবার সন্ধ্যায় অক্সিজেন রিসোর্টের সামনে হাইওয়ে পুলিশ একটি মোটরসাইকেলকে সংকেত দিয়ে থামায়। ওই মোটরসাইকেল থামার পরপরই দ্রুতগতিতে আসা আরেকটি মোটরসাইকেল পেছন থেকে ধাক্কা দেয়। এতে উভয় মোটরসাইকেলের তিনজন সড়কে ছিটকে পড়ে গুরুতর আহত হন।
এ ঘটনাকে কেন্দ্র করে প্রায় তিন ঘণ্টা সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করে ক্ষুব্ধ জনতা। এতে সড়কের উভয় পাশে সৃষ্টি হয় কয়েক কিলোমিটার দীর্ঘ যানজট; দুর্ভোগে পড়েন যানজটে আটকে পড়া যাত্রীসাধারণ।
এরপর রাত ৯টার দিকে যৌথবাহিনী ঘটনাস্থলে পৌঁছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনলে যান চলাচল স্বাভাবিক হয়।
আরও পড়ুন: সিলেটে গাছের সঙ্গে ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
প্রত্যক্ষদর্শী ও স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, বসুন্ধরা রিসোর্টের সামনে হাইওয়ে পুলিশ প্রতিদিনই গাড়ি থামিয়ে কাগজপত্র দেখার নামে অর্থ আদায় করে। আজকের দুর্ঘটনাও সেই চেকপোস্টের কারণেই হয়েছে। ঘটনার পর পুলিশ সদস্যরা দ্রুত ঘটনাস্থল ত্যাগ করে।
বরংগাইল হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, ‘সড়কে কাগজপত্র তল্লাশি চললেও আমরা কোনো অবৈধ অর্থ আদায় করি না। দুর্ঘটনায় আহতদের সঙ্গে সঙ্গে হাসপাতালে পাঠানো হয়। এক যুবকের মৃত্যু হয়েছে, বাকি দুজনকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় পাঠানো হয়েছে।’
এ ঘটনায় মামলার প্রস্তুতি চলছে বলেও জানান তিনি।
১৯৪ দিন আগে
আ.লীগ নিষিদ্ধের দাবি: জাবিতে বিক্ষোভ, মহাসড়ক অবরোধ
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে গণহত্যার দায়ে অনতিবিলম্বে আওয়ামী লীগ ও তার সহযোগী সংগঠনগুলোকে নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল করেছে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) শিক্ষার্থীরা। এ সময় ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক অবরোধ করা হয়।
বৃহস্পতিবার (৮ মে) দিবাগত রাত ১টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের বটতলা এলাকা থেকে একটি বিক্ষোভ মিছিল বের করা হয়। এরপর মিছিলটি ক্যাম্পাসের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়ক প্রদক্ষিণ করে মেইন গেইট (ডেইরি গেইট) সংলগ্ন ঢাকা-আরিচা মহাসড়কে অবস্থান নেয়।
এ সময় শিক্ষার্থীরা প্রায় ৩০মিনিট সময় ধরে মহাসড়ক অবরোধ করে রাখেন। এতে মহাসড়কের দুই লেনের যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। শেষে রাত দুইটা নাগাদ তারা মিছিলটি সরিয়ে নিলে আবারও যান চলাচল স্বাভাবিক হয়।
আরও পড়ুন: আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বাদ জুমা বড় জমায়েতের ডাক
বিক্ষোভ চলাকালে শিক্ষার্থীরা বলেন, গত ১৭ বছরের আওয়ামী দুঃশাসনে বাংলাদেশকে একটি কারাগারে রুপান্তর করা হয়েছিল। পরিশেষে গত বছরের জুলাই আন্দোলনে দুই হাজার ছাত্র জনতার রক্তের ওপর হোলি খেলেছে পতিত আওয়ামী লীগ সরকার। অনতিবিলম্বে এই সন্ত্রাসী সংগঠনটিকে নিষিদ্ধ করতে হবে। অন্যথায় কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি দেওয়া হয় অবস্থান কর্মসূচি থেকে।
মিছিলে অংশগ্রহণকারী শিক্ষার্থীদের ‘আওয়ামী লীগের ঠিকানা, এই বাংলায় হবে না’, ‘আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ কর, করতে হবে করতে হবে’, ‘অমার ভাই কবরে, খুনি কেনো বাহিরে’, ‘আওয়ামী লীগের সন্ত্রাসীরা, হুঁশিয়ার সাবধান’, ‘আওয়ামী লীগের গদিতে, আগুন জ্বালো একসাথে’, ‘আওয়ামী লীগের কালো হাত, ভেঙে দাও গুঁড়িয়ে দাও’ ইত্যাদি স্লোগান দিতে শোনা যায়।
২০৯ দিন আগে
সাভারে বেক্সিমকো শ্রমিকদের মহাসড়ক অবরোধ, ৩ গাড়িতে আগুন
বন্ধ কারখানা খুলে দেওয়ার দাবিতে চন্দ্রা-নবীনগর মহাসড়ক অবরোধ করেছে বেক্সিমকো গ্রুপের আন্দোলনরত শ্রমিকরা। বুধবার (২২ জানুয়ারি) বিকাল ৪টার দিকে আশুলিয়ার শ্রীপুর বাসস্ট্যান্ড এলাকায় শ্রমিকরা মহাসড়ক অবরোধ করে।
এর আগে মঙ্গলবার (২১ জানুয়ারি) শ্রমিকদের এক সমাবেশে বুধবার বিকাল ৩টার মধ্যে বন্ধ কারখানা খুলে দেওয়া ও ব্যাংকিং সুবিধাসহ অন্যান্য সকল সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিত করার আল্টিমেটাম দেওয়া দেন শ্রমিকনেতারা। তাদের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে সুনির্দিষ্ট কোনো ঘোষণা না পেয়ে বেক্সিমকো গ্রুপের প্রায় ৪০ হাজার শ্রমিক সড়ক অবরোধ করে।
আরও পড়ুন: হাজারীবাগের চামড়ার গুদামের আগুন নিয়ন্ত্রণে
এ সময় সড়কে টায়ার জ্বালিয়ে অবস্থান নেন তারা। একপর্যায়ে আশুলিয়ার মোজার মিল এলাকায় ২টি বাস ও ১টি ট্রাকে আগুন দেয় তারা। এ সময় একাধিক যানবাহনে ভাঙচুর ও সংবাদকর্মীদের ওপর হামলা করা হয়।
আশুলিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নুর আলম সিদ্দিকী বলেছেন, ঘটনাস্থলে পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে, পরিস্থিতি কিছুটা শান্ত আছে। ঘটনায় জড়িতদের আইনের আওতায় আনার চেষ্টা চলছে।
৩১৬ দিন আগে
বকেয়া বেতনের দাবিতে গাজীপুরে বেক্সিমকোর শ্রমিকদের ফের মহাসড়ক অবরোধ
বকেয়া বেতন পরিশোধের দাবিতে বেক্সিমকো ইন্ডাস্ট্রিয়াল পার্কের শ্রমিকরা গাজীপুরের চন্দ্রা-নবীনগর মহাসড়ক আবারো অবরোধ করায় যান চলাচল ব্যাহত হয়।
সোমবার (২৫ নভেম্বর) শ্রমিকদের এই অবরোধের কারণে বিকল্প পথে ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কের গাজীপুর এবং কালিয়াকৈর থেকে ধামরাই আঞ্চলিক সড়ক দিয়ে ঢাকা ও উত্তরাঞ্চলের সাথে চলাচল করছে দূরপাল্লার বাসসহ অন্যান্য যানবাহন।
শ্রমিক অসন্তোষকে ঘিরে নিরাপত্তাজনিত কারণে আশপাশের কয়েকটি কারখানা ছুটিও ঘোষণা করা হয়েছে।
বিক্ষুব্ধ শ্রমিকেরা জানায়, বেক্সিমকো ইন্ডাস্ট্রিয়াল পার্কের এক মাসের বকেয়া বেতনের দাবিতে ৭ দিন চন্দ্রা-নবীনগর মহাসড়ক অবরোধের পরে রবিবারে বেতন দেওয়া হবে, এমন আশ্বাসে শ্রমিকরা গত বৃহস্পতিবার রাতে অবরোধ তুলে নেয়। কিন্তু গতকাল রবিবার বিকাল পর্যন্ত বকেয়া বেতন না পেয়ে শ্রমিকেরা আবারও অবরোধ-আন্দোলনে নামে।
আরও পড়ুন: বেক্সিমকো গ্রুপে রিসিভার হলেন বাংলাদেশ ব্যাংকের ইডি
এ বিষয়ে গাজীপুর শিল্প পুলিশের পরিদর্শক রাজিব হোসেন জানান, কিছু শ্রমিক বেতন পেলেও অনেকে এখনো তাদের বকেয়া বেতন পায়নি। এ কারণে তারা সড়ক অবরোধ করেছে। দুপুরের পর বাকি শ্রমিকদের বকেয়া বেতন পরিশোধ করার কথা রয়েছে। তাদেরকে বুঝিয়ে সড়ক থেকে সরানোর চেষ্টা করা হচ্ছে।
পুলিশ ও শ্রমিকরা আরও জানায়, গাজীপুর মহানগরের কাশিমপুর থানার সারাবো এলাকায় অবস্থিত বেক্সিমকো ইন্ডাস্ট্রিয়াল পার্কের কারখানাগুলোতে কমপক্ষে ৪০ হাজার শ্রমিক কর্মরত। তাদের মধ্যে পোশাক কারখানার শ্রমিকরা অক্টোবর মাসের বেতন পাননি।
তিনি জানান, বকেয়া বেতনের দাবিতে গত ১৪ নভেম্বর আন্দোলনে নামে শ্রমিকরা। গত ২১ নভেম্বর বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় শ্রমিকের বেতনের টাকা পরিশোধের চূড়ান্ত আশ্বাস দেন কর্তৃপক্ষ। অনেকেই বেতনের টাকা পেয়ে ওই দিন রাতেই অবরোধ প্রত্যাহার করে। এতে চন্দ্রা-নবীনগর সড়ক দিয়ে যানবাহন চলাচল শুরু হয়।
শুক্র ও শনিবার ওই মহাসড়ক স্বাভাবিক ছিল। কিন্তু রবিবার সারাদিন অপেক্ষা করেও বাকি শ্রমিকরা তাদের বকেয়া বেতনের টাকা না পেয়ে বিকালে ফের সড়ক অবরোধ করে। রাতের বিরতির পর সোমবার সকাল থেকে আবারও অবরোধ শুরু করে বলে জানান পুলিশের এই কর্মকর্তা।
আরও পড়ুন: বেক্সিমকোর শেয়ার কারসাজি: ৯ বিনিয়োগকারীর ৪২৮ কোটি ৫২ লাখ টাকা জরিমানা করেছে বিএসইসি
৩৭৪ দিন আগে
গাজীপুরে আবারও মহাসড়ক অবরোধ করেছে শ্রমিকরা
অবরোধ প্রত্যাহার করার মাত্র দুই ঘণ্টা পর গাজীপুর মহানগরের মোগরখারের টিএন্ডজেড গ্রুপের পাঁচটি কারখানার শ্রমিকরা ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কে যান চলাচল বন্ধ করে দিয়েছে।
সোমবার (১১ নভেম্বর) বিকাল ৪টার দিকে অবরোধ কর্মসূচি শুরু করেন শ্রমিকরা।
শ্রমিকরা জানায়, তিন মাসের বকেয়া বেতন কখন কীভাবে পরিশোধ করা হবে তার সুস্পষ্ট ঘোষণা না পেয়ে তারা আবারও অবরোধে নামেন। এর আগে কিছুটা বিভ্রান্তির কারণে তারা সড়ক থেকে উঠে গিয়েছিলেন।
আরও পড়ুন: গাজীপুরে বকেয়া বেতনের দাবিতে তিন দিন ধরে মহাসড়ক অবরোধ
শ্রমিকরা আরও জানায়, তাদের তিন মাসের বকেয়া বেতন, ওভারটাইম বিলসহ সব পাওনাদির দাবিতে কয়েকদিন ধরেই আন্দোলন করছিলেন। কিন্তু বেতন ভাতা পরিশোধ না হওয়ায় তারা সড়কে নামতে বাধ্য হন।
তারা বলছেন, বকেয়া আদায় না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলনের মাঠে থাকবেন।
গাজীপুর শিল্প পুলিশের সহকারী পুলিশ সুপার মোশাররফ হোসেন বলেন, এদিকে দুই ঘণ্টা পর আবারও অবরোধ সৃষ্টি করলে ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক ও ঢাকা-বাইপাস সড়কে যান চলাচলে স্থবিরতা দেখা দেয়।
তিনি আরও বলেন, যাত্রীবাহী বাস ও পণ্য বোঝাই ট্রাক, কাভার্ডভ্যানসহ বিভিন্ন যানবাহন আটকা পড়ে। অফিস ও কর্মস্থল থেকে ফেরা লোকজন পড়েন চরম ভোগান্তিতে। আর এই তিনদিন ধরে যে সকল পরিবহন চালকরা ও লোকজন সড়কে আটকে আছেন তারা পড়েছেন যন্ত্রণায়।
আরও পড়ুন: গাজীপুরে দ্বিতীয় দিনের মতো মহাসড়ক অবরোধ, ২০ কারখানা ছুটি ঘোষণা
৩৮৮ দিন আগে
তিন দিন ধরে নবীনগর-চন্দ্রা মহাসড়ক অবরোধ করে রেখেছে শ্রমিকরা
সাভারের আশুলিয়ায় বকেয়া বেতনের দাবিতে তিন দিন ধরে নবীনগর-চন্দ্রা মহাসড়ক অবরোধ করে রেখেছে তৈরি পোশাক কারখানার শ্রমিকরা। এ ঘটনায় মহাসড়কটিতে যান চলাচল বন্ধ রয়েছে। চরম দুর্ভোগে পড়েছে যাত্রীরা।
এছাড়াও ঢাকা-আরিচা মহাসড়কের নবীনগর, ও বাইপাইল আব্দুল্লাহপুর মহাসড়কের বিভিন্ন স্থানে তীব্র যানজট দেখা দিয়েছে।
শিল্প পুলিশ জানায়, বকেয়া বেতনের দাবিতে সোমবার (৩০ সেপ্টেম্বর) সকাল থেকে নবীনগর-চন্দ্রা মহাসড়ক অবরোধ করে অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ থাকা বার্ডস গার্মেন্টসের শ্রমিকরা। তিন দিনেও শ্রমিকদের বুঝিয়ে সড়ক থেকে সরানো যায়নি। যার ফলে এখন পর্যন্ত মহাসড়কটি বন্ধ রয়েছে।
আরও পড়ুন: আশুলিয়ায় গার্মেন্টস শ্রমিকেদর সংঘর্ষে নারী শ্রমিক নিহত
বিষয়টি সমাধানের জন্য বার্ডস গার্মেন্টসের কোনো কর্মকর্তাকে খুঁজে পাওয়া যায়নি বলে জানায় শিল্প পুলিশ।
এদিকে আশুলিয়ায় শ্রমিক অসন্তোষ প্ররোচনায় এবং সেনাবাহিনী ও র্যাবের গাড়ি ভাঙচুরের অভিযোগে ৩৬ জনকে আটক করেছে যৌথ বাহিনী। পরে মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে তাদের আদালতে পাঠায় পুলিশ।
আশুলিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবু বকর সিদ্দিক জানান, দুই থেকে একটি ছাড়া সকাল থেকে আশুলিয়ার সব তৈরি পোশাক কারখানায় শ্রমিকরা কাজে যোগ দিয়েছে।
যেকোনো অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে কারখানাগুলোর সামনে টহল দিচ্ছেন যৌথ বাহিনীর সদস্যরা।
আরও পড়ুন: শ্রমিক অসন্তোষে আশুলিয়ায় ২১৯ কারখানা বন্ধ
৪২৮ দিন আগে