বাস চলাচল
আজও চাঁপাইনবাবগঞ্জ-রাজশাহী রুটে বাস চলাচল বন্ধ
এক বাস চালককে মারধরের জের ধরে আজ মঙ্গলবার দ্বিতীয় দিনের মতো চাঁপাইনবাবগঞ্জ-রাজশাহী রুটে যাত্রীবাহী বাস চলাচল বন্ধ রয়েছে। ফলে চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন এ রুটে চলাচলকারী সাধারণ যাত্রীরা।
বাস বন্ধ থাকায় বাধ্য হয়ে অতিরিক্ত ভাড়া দিয়ে সিএনজি, অটোরিকশাসহ ছোট যানবাহনে যাতায়াত করতে হচ্ছে তাদের।
চাঁপাইনবাবগঞ্জের পরিরহন শ্রমিক নেতা আনারুল ইসলাম জানান, গত শনিবার রাজশাহীতে চাঁপাইনবাবগঞ্জের এক বাসচালককে মারধর করে রাজশাহীর পরিবহন শ্রমিকরা। এর জের ধরে চাঁপাইনবাবগঞ্জে রাজশাহীর একটি বাস ভাঙচুরের ঘটনা ঘটে। এমন পরিস্থিতিতে গতকাল (সোমবার) সকাল থেকে দুই জেলার মধ্যে সরাসরি যাত্রীবাহী বাস চলাচল বন্ধ হয়ে যায়।
আরও পড়ুন: নওগাঁ-বগুড়া-ঢাকা রুটে বাস চলাচল বন্ধ, যাত্রীদের দুর্ভোগ
তিনি আরও জানান, সমস্যা সমাধানের লক্ষে আজ সকাল ১১টায় রাজশাহী বাস মালিক সমিতি ভবনে উভয় জেলার বাস মালিক-শ্রমিক নেতাদের মধ্যে বৈঠক হওয়ার কথা আছে। দুপক্ষের মধ্যে সমঝোতা হলে বাস চলাচল স্বাভাবিক হয়ে যাবে।
১২৯ দিন আগে
স্বাভাবিক হয়েছে রাজশাহী-চাঁপাইনবাবগঞ্জ রুটে বাস চলাচল
শ্রমিক দ্বন্দ্বের অবসান হওয়ায় রাজশাহী-চাঁপাইনবাবগঞ্জ বাস চলাচল শুরু হয়েছে।
বুধবার (৩০ অক্টোবর) বিকাল থেকে বাস চলাচল শুরু হয়।
আরও পড়ুন: বুধবারও বন্ধ চাঁপাইনবাবগঞ্জ-রাজশাহী রুটে বাস চলাচল
চাঁপাইনবাবগঞ্জ পরিবহন শ্রমিক ইউনিয়নের সভাপতি সাইদুর রহমান বলেন, রাজশাহী মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনারের কার্যালয়ে চাঁপাইনবাবগঞ্জ ও রাজশাহীর পরিবহন শ্রমিক নেতাদের মধ্যে আলোচনা শেষে বাস চলাচল শুরু হয়।
উল্লেখ্য, শনিবার রাতে রাজশাহীর একটি বাসে চাঁপাইনবাবগঞ্জের একজন পরিবহন শ্রমিক যাত্রী হিসেবে ছিলেন। বাসে ভাড়া চাওয়াকে কেন্দ্র করে তার সঙ্গে রাজশাহীর বাসের কন্ট্রাক্টরের সঙ্গে কথা কাটাকাটি হয়।
এরপর বাসটি চাঁপাইনবাবগঞ্জ প্রবেশ করলে এর চালক হেলপারসহ ৩ জনকে মারধর করা হয়। এরই জের ধরে গত মঙ্গলবার সকাল থেকে চাঁপাইনবাবগঞ্জ-রাজশাহী রুটে সব ধরনের বাস চলাচল বন্ধ হয়ে যায়।
আরও পড়ুন: বুধবার ঢাকার বাতাসের মান 'অস্বাস্থ্যকর'
৪০০ দিন আগে
বুধবারও বন্ধ চাঁপাইনবাবগঞ্জ-রাজশাহী রুটে বাস চলাচল
শ্রমিকদের মারধরের জেরে বুধবার (৩০ অক্টোবর) দ্বিতীয় দিনের মতো চাঁপাইনবাবগঞ্জ-রাজশাহী রুটে সব ধরনের বাস চলাচল বন্ধ রয়েছে। ফলে চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন যাত্রীরা।
রাজশাহী মোটর শ্রমিক ইউনিয়নের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক রফিকুল ইসলাম পাখি জানান, শনিবার রাতে রাজশাহীর একটি বাসে যাচ্ছিলেন চাঁপাইনবাবগঞ্জের এক বাস শ্রমিক। তার কাছে ভাড়া চাওয়াকে কেন্দ্র রাজশাহীর বাস শ্রমিকের সঙ্গে কথা কাটাকাটি হয়। এরপর বাসটি চাঁপাইনবাবগঞ্জ প্রবেশ করলে এর চালক ও হেলপারসহ তিনজনকে মারধর করা হয়।
এদিকে, দুই দিন ধরে বাস চলাচল বন্ধ থাকায় চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন যাত্রীরা। বাধ্য হয়েই ব্যাটারি চালিত অটোরিকশায় চড়ে যাতায়াত করতে হচ্ছে তাদের। আর এতে বাড়তি খরচের সঙ্গে সঙ্গে সময়ও বেশি লাগছে। সমস্যার সমাধানে প্রশাসনের হস্তক্ষেপ চেয়েছেন যাত্রীরা।
আরও পড়ুন: রাজশাহী-চাঁপাইনবাবগঞ্জ রুটে বাস চলাচল বন্ধ
চাঁপাইনবাবগঞ্জ বিশ্বরোড মোড়ে অটোরিকশার জন্য দাঁড়িয়ে থাকা নুরুল ইসলাম জানান, জরুরি কাজে রাজশাহী যেতে হচ্ছে। কাজ শেষে আবার ফিরে আসবেন। কিন্তু বাস চলাচল বন্ধ থাকায় বাধ্য হয়েই অটোরিকশায় যেতে হবে। ভাড়াও অনেক চাচ্ছে। তার ওপর যেতে সময়ও লাগবে বেশি।
এক উচ্চ বিদ্যালয়ে প্রধান শিক্ষক সিরাজুল ইসলাম বলেন, রাজশাহী শিক্ষা বোর্ডে কাজ আছে তাই রাজশাহী যেতে হবে। বাস বন্ধ থাকায় হয়রানির মধ্যে পড়লাম। এ সমস্যা সমাধানে প্রশাসন দ্রুত ব্যবস্থা নিবে এটাই প্রত্যাশা করছি।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ পরিবহন শ্রমিক ইউনিয়নের সভাপতি সাইদুর রহমান জানান, বাসে পরিবহন শ্রমিক নয়, সাধারণ যাত্রীর সঙ্গে কন্ডাক্টরের গন্ডোগল হয়। আর এরই জের ধরে মঙ্গলবার (২৯ অক্টোবর) সকাল থেকে এই রুটে বাস চলাচল বন্ধ হয়ে যায়।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ পরিবহন শ্রমিক নেতা সাইদুর রহমান জানান, সমস্যা সমাধানের বুধবার (৩০ অক্টোবর) বেলা ১১টায় রাজশাহী মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনারের কার্যালয়ে চাঁপাইনবাবগঞ্জ ও রাজশাহীর পরিবহন নেতাদের আলোচনায় বসার কথা রয়েছে।
৪০১ দিন আগে
ঢাকা-ময়মনসিংহ সড়কে বাস চলাচল বন্ধ, দুর্ভোগে যাত্রীরা
ঢাকা-ময়মনসিংহ সড়কে সব ধরনের বাস চলাচল বন্ধ রেখেছে পরিবহন মালিক সমিতির নেতা ও শ্রমিকেরা। এতে চরম দুর্ভোগে পড়েছেন যাত্রীরা। সকালে মহাখালী বাস টার্মিনাল থেকে ময়মনসিংহগামী কয়েকটি বাস এলেও পরে চলাচল বন্ধ হয়ে যায়।
শুক্রবার (২৭ অক্টোবর) সকাল ৭টা থেকে ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কে সব প্রকার যাত্রীবাহী বাস বন্ধ রয়েছে। তবে সকালে মাসকান্দা বাস টার্মিনালটিতে ময়মনসিংহগামী যাত্রীদের ভিড় হয়েছে।
আরও পড়ুন: নওগাঁ থেকে সব রুটে বাস চলাচল বন্ধ, ভোগান্তিতে যাত্রীরা
এদিকে পরিবহন মালিকরা বলছেন, অতীত থেকে শিক্ষা নিয়ে পরিবহন ভাঙচুরের ভয়ে তারা বাস চলাচল বন্ধ রেখেছে। তবে বিছিন্নভাবে কিছু বাস চলাচল করছে। ঢাকা থেকে ময়মনসিংহগামী বাসও চলাচল করছে অনেক কম। তবে জেলার অন্য রুটেও বাস চলাচলও সীমিত রয়েছে।
ঢাকাগামী যাত্রী প্লাবণ বলেন, জরুরি প্রয়োজনে আমার ঢাকা যাওয়া জরুরি ছিল কিন্তু বাসসহ সব ধরনের গণপরিবহন বন্ধ থাকায় আমি যেতে পারছি না।
নেত্রকোনার থেকে আসা আরেক যাত্রী বলেন, আমি ঢাকায় যাওয়ার জন্য আসছি। এসে দেখি বাস চলাচল বন্ধ এখন উপায় না দেখে ফিরে যাচ্ছি। আমার মতো শত শত যাত্রীরা চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন।
নগরীর মাসকান্দা বাসস্ট্যান্ডের ম্যানেজার খোরশেদ আলম বলেন, বাস মালিকদের নির্দেশে বাস চলাচল বন্ধ রয়েছে। তারা বলছেন- রাস্তায় যদি ভাঙচুর হয় তাহলে এর দায় কে নেবে। শনিবার (২৮ অক্টোবর) বাস চলাচল বন্ধ থাকতে পারে বলেও জানান তিনি।
এ বিষয়ে জানতে পরিবহন মালিক সমিতির মহাসচিব মাহবুবুর রহমান বলেন, নিরাপত্তার স্বার্থে বাস মালিক ও শ্রমিকরা নিজ থেকে পরিবহন বন্ধ রেখেছে। তবে বিছিন্নভাবে কিছু বাস চলাচল করছে।
আরও পড়ুন: পরিবহন শ্রমিকদের বিরোধের জেরে নাটোর-রাজশাহী রুটে উভয় জেলার বাস চলাচল বন্ধ
রুট পারমিটের দোহাই দিয়ে ঢাকা-পটুয়াখালীর ৪ উপজেলায় বাস চলাচল বন্ধ, ভোগান্তিতে ঈদযাত্রীরা
৭৬৯ দিন আগে
রুট পারমিটের দোহাই দিয়ে ঢাকা-পটুয়াখালীর ৪ উপজেলায় বাস চলাচল বন্ধ, ভোগান্তিতে ঈদযাত্রীরা
মোটা অঙ্কের চাঁদা না পেয়ে দীর্ঘদিন ধরে পটুয়াখালীর বাউফল-দশমিনা-গলাচিপা-দুমকি উপজেলায় ঢাকাগামী বাস ঢুকতে দিচ্ছে না বলে জেলা বাস মালিক সমিতি বিরুদ্ধে অভিযোগ উঠেছে। ২২ বছর ধরে এ রুটে দুরপাল্লার বাস চলাচল করলেও পদ্মাসেতু চালুর পর রুট পারমিটের দোহাই দিয়ে বাস বন্ধ করে দেয় মালিক সমিতি।
এতে চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন লাখ লাখ সাধারণ যাত্রী।
সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, ২০০০ সালের শুরুর দিকে বাউফল-গলাচিপা-দশিমনা ও দুমকি সড়কে ঢাকাগামী বাস সার্ভিস চালু হয়। এ রুটে সাধারণ যাত্রীসহ মালামাল (কাঁচামাল, মাছ) পরিবহন করত বাসগুলো।
২০২১ সালের অক্টোবর মাসে পটুয়াখালীর পায়রা (লেবুখালী) সেতু ও গত বছরের জুন মাসে পদ্মাসেতু চালুর পরে এ রুটে যাত্রী ও পণ্য পরিবহনে আসে নতুন দিগন্ত। দিবা ও নৈশ কোচে সুগন্ধা, মুন, অন্তরা, মেঘনা, হানিফ, বেপারী, খান জাহান, চেয়ারম্যান পরিবহনসহ বিভিন্ন কোম্পানির প্রায় ২৫টি বাস চলাচল করতো।
আরও পড়ুন: পদ্মাসেতুর রেল প্রকল্প: আড়াই ঘণ্টায় যাতায়াত ঢাকা থেকে যশোর
পায়রা ও পদ্মা সেতু হয়ে সাড়ে চার ঘন্টায় ঢাকায় পৌঁছে যেত যাত্রীরা।
শুধু যাত্রী নয়, উপকূলীয় জেলার চার উপজেলা থেকে মাছসহ বিভিন্ন পণ্য পৌঁছে যেত ঢাকার মোকামে। সাত মাস আগে গত বছরের আগস্ট মাসে অযৌক্তিক রুট পারমিটের দোহাই দিয়ে বাউফল দশমিনা গলাচিপা ও দুমকি উপজেলায় বাস বন্ধ করে দেয় পটুয়াখালী জেলা বাস মালিক সমিতি।
এতে বিপাকে পড়ে যায় সাধারণ যাত্রী, ক্ষুদ্র ও মাঝারি ব্যবসায়ীরা।
পুটয়াখালী জেলা বাস মালিক সমিতির নেতাদের কাছে সাধারণ বাস মালিক ও শ্রমিকেরা জিম্মি হয়ে পড়েছেন। সমিতির প্রভাব খাটিয়ে নেতারা সাধারণ বাস মালিক ও শ্রমিকদের জিম্মি করে রেখেছেন। তাদের ইচ্ছে মত পটুয়াখালী জেলায় বাস চলে। ভয়ে তাদের খাম খেয়ালির বিরুদ্ধে কেউ প্রকাশ্য মুখ খুলেন না।
এছাড়া কেউ প্রতিবাদ করলে বাস বন্ধ ও শ্রমিকদের চাকরি হারাতে হয়।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে একাধিক বাসের মালিক ও সুপার ভাইজার জানান, লেবুখালী (পায়রা) ও পদ্মাসেতু চালু হওয়ার পর এ রুটে বাস যাত্রী বেড়ে যায়। এতে বাসের সংখ্যাও বাড়ে। এ বিষয়কে পুঁজি করে জেলা বাস মালিক সমিতির শীর্ষ দুই নেতা বাস প্রতি এক লাখ টাকা চাঁদা দাবি করে। অনেক মালিক ওই টাকা দিতেও রাজি হয়।
তবে স্থানীয় বাস মালিক ও প্রভাবশালী আওয়ামী লীগ নেতা জেলা বাস মালিক সমিতিকে চাঁদা দিতে অস্বীকৃতি জানায়। এতেই বাঁধে বিপত্তি। চাঁদার টাকা না পেয়ে উপজেলা পর্যায় রুট পারমিট না থাকার দোহাই দিয়ে বাস চলাচল বন্ধ করে করে দেয় সমিতির লোকজন।
দশমিনা উপজেলার নলখোলা বাস স্টান্ডে অন্তরা পরিবহনের কাউন্টার পরিচালক মো. চাঁন মিয়া, মুন পরিবহনের কবির মৃধা ও ছাত্রলীগ নেতা আবু সাঈদ বলেন, জেলার রুট পারমিট নিয়ে সারাদেশে দুরপাল্লার বাস চলাচল করে। বাউফল-দশমিনা-গলাচিপা -দুমকি রুটে ২২ বছর ধরে বাস চলাচল করেছে। সাত মাস ধরে অযৌক্তিক রুট পারমিটের দোহাই দিয়ে বাস মালিক সমিতি এ রুটে বাস ঢুকতে দিচ্ছেন। কিন্তু একই জেলার কুয়াকাটা, মহিপুর, খেপুপাড়া, তালতলী, কলাপাড়া উপজেলায় কিভাবে ঢাকাগামী বাস চলাচল করে।
তাদের জন্য কি আইন ভিন্ন ?
পটুয়াখালী বাস মালিক সমিতি খাম খেয়ালি করে বাস বন্ধ করে দিয়েছেন। এতে পদ্মা সেতুর সুফল থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন চার উপজেলার লাখ লাখ মানুষ।
তথ্য মতে, চার উপজেলা প্রতিদিন দুই হাজার যাত্রী ঢাকা যাতায়াত করতেন। বাস বন্ধ থাকায় তারা বিকল্প পথে যাতায়াত করেন। এতে ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন সাধারণ যাত্রীরা। পটুয়াখালী হয়ে বাউফল দশমিনা গলাচিপায় যেতে অতিরিক্ত টাকা ও সময় ব্যয় হচ্ছে। এছাড়াও এ রুটের বাসে কাঁচামাল ও মাছ ব্যবসায়ীরা ঢাকার মোকামে সহজে মালামাল পাঠাতো। অল্প সময়ে পণ্য ঢাকাতে পৌঁছে যেতো। এতে খরচও কম হত। বাস বন্ধ থাকায় লঞ্চে মালামাল পাঠাতে হয়। এতে সময় ও ব্যয় বেশি লাগছে। ঠিক সময় মোকামও ধরা যাচ্ছে না। পচনশীল এসব মালামালের ব্যাপক ক্ষতি হচ্ছে।
আরও পড়ুন: পদ্মাসেতুর রেল সংযোগ উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী
এদিকে মালিক সমিতির চাঁদাবাজির প্রতিবাদ ও পুনরায় বাস চালুর দাবিতে বাউফল ও দশমিনা উপজেলার সাধারণ যাত্রীরা কয়েক দফায় মানববন্ধন করলেও বাস চালুতে উদ্যোগ নিচ্ছেন না সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ।
বাউফলের লিমন, দশমিনার সহিদ ও গলাচিপার আনোয়ারসহ একাধিক যাত্রীরা বলেন, পায়রা ও পদ্মসেতু চাল হবার পর থেকে নিজ বাড়ি থেকে কম সময় ঢাকা পৌঁছে যেতাম। ঢাকা থেকে ফিরতামও কম সময়ে। বাস চলাচল বন্ধ করে দেওয়ায় দীর্ঘসময় ধরে লঞ্চে যাওয়া আসা করতে হয়। বিকল্প পথে পটুয়াখালী হয়ে যাওয়া আসা করলে খরচ বেশি লাগে। পদ্মাসেতুর সুফল থেকে বঞ্চিত হচ্ছি আমরা।
বাউফল উপজেলার বৃহৎ বানিজ্যিক বন্দর কালাইয়ার মৎস্য আড়ৎদার মো. রেদোয়ান ইসলাম শাকিল বলেন, ঢাকার মোকামে আমরা প্রতিদিন মাছ পাঠাই। বাসে মাছ পাঠাতে আমাদের জন্য সুবিধা হয়। যেকোনো সময় পাঠানো যায়। মোকামেও কম সময়ে পৌঁছে যায়। বাস বন্ধ থাকায় এখন বাধ্য হয়ে লঞ্চে পাঠাতে হয়। অনেক সময় ঢাকার বাজারে ঠিক সময় মাছ পৌঁছানো যায় না। যাতে করে মাছ পচে যায়। এতে আমাদের ব্যাপক লোকসানের মুখে পড়তে হয়।
দশমিনা-ঢাকাগামী পরিবহনের মালিক অ্যাডভোকেট ইকবাল মাহমুদ লিটন বলেন, দক্ষিনের দূরপাল্লার যাত্রীদের স্বপ্ন পদ্মা সেতু পারাপার হওয়া। আর সেই স্বপ্নের দ্বারে বাঁধা হয়ে দাঁড়িয়েছে জেলা বাস মালিক সমিতির শীর্ষ দুই নেতা।
তাদের চাহিদা পুরন না করায় আচমকা পটুয়াখালী থেকে জেলার সব উপজেলায় পরিবহন চলাচল বন্ধ করে দেয়।
লিটন বলেন, জেলা প্রশাসক বারবার তাগিদ দিলেও মালিক সমিতি কোন কর্নপাত করছে না। প্রধানমন্ত্রীর চ্যালেঞ্জের বাস্তবায়নকৃত স্বপ্নের পদ্মা সেতুতে ভ্রমন সুফল পাওয়া থেকে বঞ্চিত করার এমন ধৃষ্টতা পটুয়াখালী জেলা বাস মালিক সমিতির নেই। নির্বিঘ্নে সব উপজেলায় পরিবহন চালুর জন্য তিনি সরকারের উচ্চ পর্যায়ের জরুরি হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন।
চাঁদা দাবির অভিযোগ অস্বীকার করে পটুয়াখালী জেলা বাস মালিক সমিতির সভাপতি রিয়াজ মৃধা বলেন, দুরপাল্লার গাড়ির রুট পারমিট জেলা শহর পর্যন্ত। এর বাহিরে উপজেলা বা ইউনিয়নে পারমিট নেই।
যার কারণি ওই সব রুটে গাড়ি চলাচল বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। সারাদেশে ও পটুয়াখালী জেলার বাকি উপজেলাগুলোতে কিভাবে ঢাকাগামী দুরপাল্লার বাস চলে এবং বউফল-দশমিনা- গলাচিপা- রুটে ২২ বছর কিভাবে বাস চলছিল এমন প্রশ্নে জবাবে তিনি বলেন, বিএনপি সরকারের আমঅেবৈধভাবে বাউফল -দশমিনা-গলাচিপা-দুমকি রুটে অবৈধভাবে দুরপাল্লার বাস সার্ভিস চালু করে।
এখন আর অবৈধভাবে বাস চালুর সুযোগ নেই। রুট পারমিট মেনেই বাস চলবে। আর কুয়াকাটা পর্যাটন এলাকা হওয়ায় সেখানে চলার অনুমতি দেওয়া হয়েছে।
বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের পটুয়াখালী ও বরগুনা সার্কেলের সহকারী চালক মো. আবদুল জলিল মিয়া বলেন, উপজেলা পর্যায় ঢাকার কোন বাস চলাচলের রুট পারমিট সারা দেশের ন্যায় পটুয়াখালীতেও নেই। এমনকি নিয়ম অনুযায়ী জেলা সদর ব্যতিত কোন উপজেলায় বা ইউনিয়ন পর্যায় বাস কাউন্টারও থাকতে পারবে না। এ সুযোগ নিয়ে জেলা বাস মালিক সমিতি অবৈধ সুবিধা দাবি করে থাকেন কোচ মালিকদের কাছে।
এ বিষয় নিয়ে বরিশাল বিভাগীয় কমিশনারের কার্যালয়ে একাধিকবার নিস্ফল সভা হয়েছে। আগামিতে বিআরটিএর পরিচালকের সাথে বিষয়টি নিয়ে সভা করার বথা রয়েছে বলে জানান তিনি।
তবে ঢাকার যাত্রীবাহী দুরপাল্লার পরিবহনগুলো বাস মালিক সমিতির সাথে সমঝোতা করেই সারাদেশে চলছে বলে জানান এই কর্মকর্তা।
জেলা প্রশাসক মো. শরিফুল ইসলাম জানান, বাস মালিক সমিতির সভাপতি ও সম্পাদককে তার দপ্তরে ডেকে পাঠিয়ে আসন্ন ঈদের প্রাক্কালে সাধারণ যাত্রীদের নিরাপদ যাত্রায় পরিবহন সুবিধা দেয়ার কথা বলা হলেও তারা সরকারি নির্দেশনা মানছেন না।
এছাড়া বিষয়টি জেলা প্রশাসন গুরুত্বের সঙ্গে দেখছে বলে জানান তিনি।
আরও পড়ুন: নির্ধারিত সময়ে শেষ হচ্ছে না পদ্মাসেতুর নির্মাণ কাজ: সেতুমন্ত্রী
৯৫৯ দিন আগে
বিএনপির মহাসমাবেশ সামনে রেখে খুলনায় ২ দিন বাস চলাচল বন্ধের ঘোষণা
খুলনায় বিএনপির বিভাগীয় গণসমাবেশ সামনে রেখে দুই দিন আন্তজেলা বাস চলাচল বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত হয়েছে। মঙ্গলবার রাতে খুলনা জেলা বাস-মিনিবাস মালিক সমিতি ও খুলনা মোটর শ্রমিক ইউনিয়ন যৌথভাবে এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
খুলনা মোটর শ্রমিক ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক জাকির হোসেন বিপ্লব বলেন, আগামী ২১ ও ২২ অক্টোবর খুলনা থেকে সকল বাস চলাচল বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। বাস মালিক সমিতি এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে, শ্রমিক ইউনিয়ন এর সঙ্গে একাত্মতা প্রকাশ করেছে।
আরও পড়ুন: নওগাঁয় অনির্দিষ্টকালের জন্য বাস চলাচল বন্ধ
এদিকে, আগামী ২২ অক্টোবর খুলনায় বিভাগীয় গণসমাবেশের আয়োজন করেছে বিএনপি। ওই দিন দুপুরে নগরীর সোনালী ব্যাংক চত্বরে এই সমাবেশ অনুষ্ঠিত হবে।
খুলনা জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মনিরুল হাসান বাপ্পী অভিযোগ করে বলেন, খুলনার বিভিন্ন উপজেলা এবং বিভাগের ৯টি জেলা থেকে সমাবেশে নেতাকর্মীদের আসা বাধাগ্রস্ত করতে পরিকল্পিতভাবে বাস বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। বিষয়টি তারা আগেই আশঙ্কা করেছিলেন। সে অনুযায়ী তারা প্রস্তুতি নিয়েছেন।
তিনি বলেন, বিভাগের ১০ জেলার নেতাকর্মীদের যে কোনোভাবে সমাবেশে আগেভাগে আসতে বলা হয়েছে। নেতাকর্মীরা আগে এসে খুলনা নগরীর আবাসিক হোটেল ও আত্মীয়দের বাসায় অবস্থান নেবেন।
প্রসঙ্গত, খুলনা থেকে প্রতিদিন গড়ে প্রায় ১২শ’ বাস দেশের ১৮টি রুটে চলাচল করে বলেও তিনি জানান।
আরও পড়ুন: খুলনায় বুধবার থেকে দূরপাল্লার বাস চলাচল বন্ধ
খুলনা থেকে ৩ রুটে বাস চলাচল বন্ধ
১১৪২ দিন আগে
সিলেট-ময়মনসিংহ রুটে বাস চলাচল শুরু
দুই জেলার বাস মালিক সমিতির দ্বন্দ্বে টানা ১৪ দিন বন্ধ থাকার পর সোমবার থেকে সিলেট-ময়মনসিংহ সড়কে রুটে বাস চলাচল শুরু হয়েছে।
রবিবার বিকাল ৪টার দিকে হবিগঞ্জে হোটেল হাইওয়ে ইন-এ বৈঠক শেষে বাস চলাচলের সিদ্ধান্ত আসেন সিলেট ও ময়মনসিংহ জেলার বাসা মালিক ও পরিবহন শ্রমিক সংগঠনের নেতারা।
আরও পড়ুন: মালিক সমিতির দ্বন্দ্ব: ১৩ দিন সিলেট-ময়মনসিংহ রুটে বাস চলাচল বন্ধ
সংশ্লিষ্টরা জানান, সিলেট-ময়মনসিংহ রুটে ময়মনসিংহের ৭০টি বাস চলাচল করে। সম্প্রতি এই রুটে সিলেট জেলা বাস মালিক সমিতি পাঁচটি নতুন বাস নামান। কিন্তু সিলেট জেলার বাসগুলো চলাচলে নিষেধ করে ময়মনসিংহ জেলা বাস মালিক সমিতি। এই নিয়ে দুপক্ষের দ্বন্দ্ব শুরু হয়। এর পরিপ্রেক্ষিতে গত ১ আগস্ট থেকে এই রুটে বাস চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। ফলে সিলেট, ময়মনসিংহ, নেত্রকোনা ও কিশোরগঞ্জে যাতায়াতকারীরা বিপাকে পড়েন।
আরও পড়ুন: সিলেটে বিআরটিসি বাস চলাচলে পরিবহন শ্রমিকদের বাধা
এ ব্যাপারে সিলেট জেলা বাস মিনিবাস কোচ মাইক্রোবাস শ্রমিক ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক আব্দুল মুহিম জানান, দুই জেলার বাস মালিক সমিতি ও পরিবহন শ্রমিক সংগঠনের শীর্ষ নেতাদের উপস্থিতিতে দ্বন্দ্বের সমাধান হয় এবং এই রুটে উভয় জেলার বাস চলাচলের সিদ্ধান্তের ফলে সকল সমস্যার অবসান ঘটে।
১২০৭ দিন আগে
দ্বিগুণ ভাড়ায় চট্টগ্রাম মহানগরীতে বাস চলাচল শুরু
সারাদেশে চলমান পরিবহন ধর্মঘটের তৃতীয় দিনে রবিবার সকাল থেকে চট্টগ্রাম মহানগরীতে বাস চলাচল শুরু হয়েছে। তবে দূর পাল্লার সকল পরিবহন বন্ধ রয়েছে।
তবে দ্বিগুণ ভাড়াতে মহানগরীতে বাস চলাচল করছে। আগে ওঠানামা পাঁচ টাকা নির্ধারিত হলেও বরিবার থেকে সে ভাড়া ১০ টাকা করে নেয়া হচ্ছে বলে পরিবহন মালিকদের সংগঠন কর্তৃপক্ষ জানিয়েছেন।
এদিকে, চলমান পরিবহন ধর্মঘটের মধ্যেও চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন বাস মালিক সমিতি নামে পরিবহন মালিকদের সংগঠনের নেতারা শনিবার সন্ধ্যায় গণমাধ্যমকে বাস চালানোর কথা জানায়।
সমিতির সভাপতি বেলায়েত হোসেন বেলাল বলেন, সকাল থেকে আমাদের সমিতির অধীন যে বাসগুলো আছে তা মহানগরীতে চলাচল করছে। যাত্রীদের যাতে কোন ধরনের ভোগান্তি না হয় সে দিকে লক্ষ্য রেখে আমরা সিটি এলাকায় বাস চালু করেছি।
আরও পড়ুন: পরিবহন ধর্মঘটের তৃতীয় দিন: দুর্ভোগে যাত্রীরা
তিনি বলেন, ‘আগে ওঠানামা পাঁচ টাকা নিলেও এখন ওঠানামা ১০ টাকা করে নেয়া হচ্ছে। অন্যান্য ভাড়া কিলোমিটারে ঠিকই আছে। আগে যানবাহন চলাচল করে পরিস্থিতি স্বাভাবিক করি। তারপর সরকার যেভাবে ভাড়া নির্ধারণ করবে সেভাবেই ভাড়া নেবো। দু’দিনের মধ্যে সব কিছু স্বাভাবিক হয়ে যাবে।’
এদিকে দূরপাল্লার বাস বন্ধ থাকায় সিএনজিচালিত অটোরিকশাসহ ব্যক্তিগত গাড়িতে গন্তব্যে পৌঁছানোর চেষ্টা করছেন যাত্রীরা। এজন্য তাদের দ্বিগুণ ভাড়া দিতে হচ্ছে। অনেক যাত্রীবাহী গাড়ি একজনের সিটে দু’জন বসিয়েও নিচ্ছে।
গত ৩ নভেম্বর তেল ও ডিজেলের দাম বৃদ্ধির সিদ্ধান্তের পর শুক্রবার (৫ নভেম্বর) সকাল থেকে পরিবহন মালিকেরা গাড়ি চলাচল বন্ধ রাখার ঘোষণা দেন। এতে বিপাকে পড়েন দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে আসা যাত্রীরা।
চট্টগ্রাম থেকে দূরপাল্লার সব বাস ছাড়ে নগরীর অলঙ্কার মোড় ও এ কে খান মোড় থেকে। শুক্রবার সকাল থেকে বাসের সব কাউন্টার বন্ধ। কাউন্টারের সামনে ও রাস্তায় যাত্রীদের ভিড়। যদিও রাতে দু-একটি গাড়ি চালালেও ভাড়া ছিল দ্বিগুণ।
১৪৮৯ দিন আগে
চাঁদাবাজির প্রতিবাদে সুনামগঞ্জে বাস ধর্মঘট
সড়ক পথে চাঁদাবাজির প্রতিবাদে সুনামগঞ্জে অনির্দিষ্টকালের ধর্মঘটের ডাক দিয়েছে শ্রমিক ইউনিয়ন। ধর্মঘটের কারণে রবিবার সকাল থেকে আন্তঃজেলা বাস চলাচল বন্ধ রয়েছে।
এ বিষয়ে সুনামগঞ্জ জেলা পরিবহন শ্রমিক ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক নুরুল হক জানান, সুনামগঞ্জ থেকে ছেড়ে যাওয়া আন্তঃজেলা বাসগুলো সিলেটের বাইপাস সড়কে গেলেই শ্রমিক ইউনিয়নের নাম ব্যবহার করে কিছু চাঁদাবাজ ৫০ টাকা করে গাড়ি প্রতি জোর করে আদায় করে। এ বিষয়ে বাস চালকসহ শ্রমিকদের পক্ষ থেকে সিলেটের শ্রমিক ইউনিয়নের নেতাদের জানানো হয়। তারা বিষয়টি দেখার আশ্বাস দিলেও শনিবার পর্যন্ত চাঁদাবাজি বন্ধ হয়নি।
আরও পড়ুন: বাস ধর্মঘটে অচল দেশের বিভিন্ন জেলা
শ্রমিকরা জানান, বিষয়টি সুনামগঞ্জের পুলিশ সুপার, সিলেট বিভাগের ডিআইজিসহ আইন প্রয়োগকারী সংস্থার কর্তাদের জানানো হয়। কিন্তু কোন কিছুতেই চাঁদাবাজি বন্ধ হয়নি। উল্টো চাঁদাবাজরা বিভিন্ন জায়গায় নালিশ করায় বাইপাস সড়কে বাস গেলেই শ্রমিকদের মারধর করা হয়। হয়রানি চাঁদাবাজি বন্ধ না হলে এই ধর্মঘটের অব্যাহত থাকবে বলে জানিয়েছে তারা।
সুনামগঞ্জ জেলা বাস মিনিবাস মালিক সাধারণ সম্পাদক জুয়েল মিয়া জানান, চাঁদাবাজি ও মারধরের ঘটনার নালিশ করেও বিচার না পেয়ে ধর্মঘট ডেকেছে আন্তঃজেলা বাসের শ্রমিকরা।
আরও পড়ুন: রাজশাহীতে দ্বিতীয় দিনেও দূরপাল্লার বাস চলাচল বন্ধ, দুর্ভোগে যাত্রীরা
সুনামগঞ্জের পুলিশ সুপার মো. মিজানুর রহমান বলেন, শ্রমিক ইউনিয়নের নেতারা সিলেটের বাইপাস সড়কে চাঁদাবাজির বিষয়টি আমাকে জানিয়েছিলেন। আমি তাদের সিলেটে পুলিশ কর্মকর্তাদের জানানোর পরামর্শ দিয়েছিলাম। যেহেতু বিষয়টি আমার জেলার মধ্যে নয়, এজন্য আমাদের পক্ষে ব্যবস্থা নেয়া সম্ভব হয়নি।
আরও পড়ুন: সিলেটে বিআরটিসি বাস চলাচলে পরিবহন শ্রমিকদের বাধা
১৫৩৮ দিন আগে
নওগাঁয় বাস চলাচল পুনরায় শুরু
নওগাঁয় অভ্যন্তরীণ সব সড়ক এবং সেখান থেকে বগুড়া, রাজশাহী, ঢাকা, সিলেট ও চট্টগ্রামসহ দূরপাল্লার সব পথে বাস চলাচল দুই দিন বন্ধ থাকার পর পুনরায় শুরু হয়েছে।
১৮৪১ দিন আগে