ফাইজার
৫ বছরের কম বয়সী শিশুদের জন্য ফাইজারের টিকার অনুমোদন কানাডার
কানাডার স্বাস্থ্য অধিদপ্তর পাঁচ বছরের কম বয়সী শিশুদের ব্যবহারের জন্য কোভিড-১৯ এর ফাইজারের টিকার অনুমোদন দিয়েছে।
শুক্রবার দেশটির ফেডারেল স্বাস্থ্য অধিদপ্তর তাদের অনুমোদিত কোভিড-১৯ ভ্যাকসিনের তথ্য আপডেট করেছে।
এতে বলা হয়েছে, ছয় মাস থেকে চার বছর বয়সী শিশুদের শরীরে এই টিকা কোভিড-১৯ এর বিরুদ্ধে সুরক্ষা দিতে পারে।
আরও পড়ুন:৫-১১ বছর বয়সী শিশুদের ফাইজারের বুস্টার ডোজ দেয়ার আহ্বান সিডিসির
এর আগে শিশুদের শরীরে টিকার কার্যকারিতা ও ঝুঁকি নিয়ে পর্যালোচনা চলছিল। বলা হচ্ছে তিন ডোজের টিকা সিরিজের প্রথম দুটি ডোজ তিন সপ্তাহের ব্যবধানে দেয়া হবে এবং দ্বিতীয় ডোজ দেয়ার কমপক্ষে আট সপ্তাহ পরে তৃতীয় ডোজ দেয়া হবে।
গত জুলাই মাসে কানাডার স্বাস্থ্য বিভাগ মডার্না স্পাইকভ্যাক্সকে অনুমোদন করে। ফলে ফাইজার হবে এই বয়সী শিশুদের জন্য অনুমোদিত দ্বিতীয় টিকা।
গত সপ্তাহে কানাডার স্বাস্থ্য বিভাগ মডার্না স্পাইকভ্যাক্স কোভিড-১৯ ভ্যাকসিনের একটি সংমিশ্রিত একটি সংস্করণ অনুমোদন দিয়েছে। যা দ্বি-জাতীয় টিকা হিসেবে পরিচিত। এই টিকা ১৮ বছর বা তার বেশি বয়সীদের মধ্যে বুস্টার ডোজ হিসেবে মূল সার্স-কোভ-২ ভাইরাস ও ওমিক্রন (বিএ.১) ভেরিয়েন্ট উভয়ের বিরুদ্ধেই সুরক্ষা দেয়।
আরও পড়ুন:বাংলাদেশকে ফাইজারের আরও ৪০ লাখ টিকা দিল যুক্তরাষ্ট্র
বাংলাদেশকে ফাইজারের আরও ১ কোটি টিকা দিল যুক্তরাষ্ট্র
২ বছর আগে
বাংলাদেশকে ফাইজারের আরও ১ কোটি টিকা দিল যুক্তরাষ্ট্র
সারাদেশে কিশোর ও প্রাপ্তবয়স্ক নাগরিকদের টিকাদান কার্যক্রম অব্যাহত রাখতে বাংলাদেশকে ফাইজারের তৈরি কোভিড-১৯ টিকার আরও এক কোটি ডোজ দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র।
মঙ্গলবার (২৩ আগস্ট) ঢাকায় মার্কিন দূতাবাস জানিয়েছে, এই অনুদানের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশকে দেয়া যুক্তরাষ্ট্রের টিকা ডোজের সংখ্যা সাড়ে ৮ কোটি ছাড়িয়েছে।
আন্তর্জাতিক সহায়তা হিসেবে বাংলাদেশ যে পরিমাণ কোভিড-১৯ টিকা ডোজ এযাবতকালে পেয়েছে তার মধ্যে দুই-তৃতীয়াংশেরও বেশি টিকা ডোজ অনুদান দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র সরকার ও আমেরিকান জনগণ।
আরও পড়ুন: করোনা টিকাদানে বাংলাদেশের সাফল্যের প্রশংসা যুক্তরাষ্ট্রের
যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশের জাতীয় কোভিড-১৯ টিকাদান কর্মসূচির প্রতিটি ক্ষেত্রে সহায়তা প্রদানের লক্ষ্যে বাংলাদেশের সাথে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করে যাচ্ছে। তাদের কাজের প্রচেষ্টার মধ্যে রয়েছে বাংলাদেশের ৬৪টি জেলায় টিকাদান কার্যক্রমের সফল বাস্তবায়নের জন্য ৫১ হাজারেরও বেশি স্বাস্থ্যসেবাদানকারী ও অন্যান্য কর্মীদের নিরাপদ টিকাদান কার্যক্রম পরিচালনা বিষয়ে প্রশিক্ষণ প্রদান।
এছাড়াও যুক্তরাষ্ট্র ১৮টি ফ্রিজার ভ্যান, ৭৫০টি ফ্রিজার ইউনিট ও ৮০০০ টিকা বহন বাক্স অনুদান দেওয়ার পাশাপাশি ৪ কোটি ৭০ লাখ টিকা সরাসরি প্রদানের লক্ষ্যে বাংলাদেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলগুলোতে ৫ কোটি ৭০ লাখ ডোজ টিকা পরিবহনে সহায়তা করেছে।
যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশে কোভিড-১৯ সংশ্লিষ্ট উন্নয়ন ও মানবিক সহায়তা হিসেবে ১৪ কোটি ডলার বা ১ হাজার ৪০০ কোটি টাকারও বেশি অনুদান দিয়েছে। বিশ্বব্যাপী কোভ্যাক্স কার্যক্রমের আওতায় কোভিড-১৯ টিকার অতি-শীতলীকৃত মজুদ, পরিবহন ও নিরাপদ ব্যবহার-বিধি অনুসরণে সহায়তার জন্য যুক্তরাষ্ট্র ৪০০ কোটি ডলার অনুদান দিয়েছে। আর এই অনুদানের মাধ্যমে যুক্তরাষ্ট্র বিশ্বব্যাপী কোভিড-১৯ টিকা গ্রহণের ন্যায়সঙ্গত সুযোগ তৈরি করার ক্ষেত্রে বৃহত্তম দাতা দেশের মর্যাদা লাভ করেছে।
আরও পড়ুন: করোনা টিকা উৎপাদনের প্রযুক্তি ও জ্ঞান ভাগ করে নেয়ার আহ্বান ঢাকার
বাংলাদেশকে ফাইজারের আরও ৪০ লাখ টিকা দিল যুক্তরাষ্ট্র
২ বছর আগে
শিশুদের করোনার পরীক্ষামূলক টিকাদান শুরু ১১ আগস্ট
দেশের প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের (৫-১১ বছর) করোনার টিকাদান কার্যক্রম পরীক্ষামূলকভাবে ১১ আগস্ট থেকে শুরু হবে বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক।
তিনি বলেন, ‘পরীক্ষামূলক টিকাদান কার্যক্রম শেষে ২৬ আগস্ট পুরোদমে শিশুদের টিকাদান কার্যক্রম শুরু হবে।’
রবিবার নিপসম অডিটোরিয়ামে বিশ্ব মাতৃদুগ্ধ সপ্তাহ-২০২২ উপলক্ষে আয়োজিত এক অনুষ্ঠান শেষে এসব কথা বলেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী।
তিনি বলেন, আজও পাঁচ থেকে ১১ বছর বয়সী শিশুদের জন্য ফাইজারের বিশেষভাবে তৈরি ১৫ লাখ টিকা এসেছে। সব মিলিয়ে শিশুদের টিকাদানে আমরা পুরোপুরি প্রস্তুতি নিয়ে রেখেছি।
আরও পড়ুন: দেশে পৌঁছেছে শিশুদের করোনার টিকা
জাহিদ মালেক বলেন, ‘আমরা টিকা কার্যক্রমে সফল হয়েছি। এশিয়ায় প্রথম স্থান অধিকার করেছি।’
করোনাভাইরাস সংক্রমণ প্রতিরোধে দেশে এখনো প্রথম, দ্বিতীয় ও বুস্টার ডোজ দেয়া হচ্ছে। তবে কিছুদিন পর আর দ্বিতীয় ডোজ পাওয়া যাবে না বলে জানান স্বাস্থ্যমন্ত্রী।
তিনি বলেন, ‘দ্বিতীয় ডোজের জন্য আমাদের কাছে যে পরিমাণ টিকা সংরক্ষিত আছে, সেগুলোর মেয়াদ শেষ হয়ে যাবে। তাই যারা এখনো টিকা নেননি, তারা দ্রুত টিকা নিয়ে নিন।’
২ বছর আগে
বাংলাদেশকে ফাইজারের আরও ৪০ লাখ টিকা দিল যুক্তরাষ্ট্র
বাংলাদেশকে ফাইজারের আরও ৪০ লাখ রেডি টু ইউজ ডোজ টিকা অনুদান হিসেবে দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র।
এ নিয়ে বাংলাদেশকে দেয়া যুক্তরাষ্ট্রের টিকার পরিমাণ দাঁড়াল ৬ কোটি ৮০ লাখের বেশি।
সোমবার ঢাকায় মার্কিন দূতাবাস জানিয়েছে, ডোজগুলো বাংলাদেশ সরকারকে সারাদেশে টিকাদান ও বুস্টার প্রচারণা সম্প্রসারণ এবং কোভিড-১৯ থেকে মানুষকে রক্ষা করতে সহায়তা করবে।
আরও পড়ুন: কোভিড টিকার কারণে ২০২১ সালে ২০ মিলিয়ন মৃত্যু এড়ানো গেছে
৫ বছরের কম বয়সী শিশুরাও করোনার টিকা নিতে পারবে: এফডিএ
২ বছর আগে
৫-১১ বছর বয়সী শিশুদের ফাইজারের বুস্টার ডোজ দেয়ার আহ্বান সিডিসির
মার্কিন সরকারের উপদেষ্টারা ৫-১১ বছর বয়সী শিশুদের জন্য বুস্টার ডোজ হিসাবে ফাইজারের টিকা দেয়া উচিত বলে মন্তব্য করেছেন।
বৃহস্পতিবার সেন্টার ফর ডিজিজ কন্ট্রোল অ্যান্ড প্রিভেনশন (সিডিসি) দ্রুত প্যানেলের এই সুপারিশটি গ্রহণ করেছে বলে জানা গেছে। ঠিক যেমনটা ইতোমধ্যেই ১২ বা তার বেশি বয়সের জন্য সুপারিশ করা হয়েছে।
সিডিসি পরিচালক ডা. রোচেল ওয়ালেনস্কি একটি বিবৃতিতে বলেছেন,আশা করা হচ্ছে সংক্রমণ আবার বৃদ্ধি পাওয়ার এই পরিস্থিতিতে বুস্টার ডোজ ৫ থেকে ১১ বছর বয়সী শিশুদের সুরক্ষা বাড়িয়ে দেবে।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশকে ফাইজারের আরও ৩০ লাখ টিকা দিলো যুক্তরাষ্ট্র
তিনি আরও বলেন,আমরা জানি এই ভ্যাকসিনগুলো নিরাপদ, এবং আমাদের অবশ্যই সুরক্ষিত শিশুদের সংখ্যা বাড়াতে হবে।
এই সপ্তাহের শুরুর দিকে, ফুড অ্যান্ড ড্রাগ অ্যাডমিনিস্ট্রেশন ফাইজারের বাচ্চাদের বুস্টার অনুমোদন করেছে, যা তরুণদের দেয়া শেষ ডোজের অন্তত পাঁচ মাস পরে দেয়া হবে।
আরও পড়ুন: ফাইজারের করোনার পিল ব্যবহারের সুপারিশ বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার
২ বছর আগে
জুনে ৫-১২ বছরের শিশুদের টিকা: স্বাস্থ্যমন্ত্রী
আগামী জুনের মধ্যে ৫ থেকে ১২ বছরের শিশুদের টিকা দেয়ার ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণমন্ত্রী জাহিদ মালেক।
তিনি বলেন, ‘জুনের মধ্যে ৫ থেকে ১২ বছরের শিশুদের টিকা দেয়ার ব্যবস্থা নিয়েছি আমরা। এই টিকার আওতায় আসবে প্রায় দুই কোটি শিশু। এই বিশেষ ধরণের (ফাইজার) টিকা শিশুদের জন্য তৈরি করা হয়েছে। দুই কোটি টিকার চাহিদা আমরা পাঠিয়েছি। আমরা বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার অনুমোদন পেয়েছি। আমাদের ৩০ লাখ টিকা ইতোমধ্যে এসেছে।’
শুক্রবার সন্ধ্যায় মানিকগঞ্জ সদর উপজেলা গড়পাড়া শুভ্রসেন্টারে স্বাস্থ্যমন্ত্রীর ব্যক্তিগত উদ্যোগে ইফতার মাহফিলের প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, ‘আমরা শিশুদের মা-বাবাদের বলবো ৫ থেকে ১২ বছরের শিশুদের জন্ম নিবন্ধন করে নেবেন। জন্ম নিবন্ধন দিয়ে টিকার রেজিষ্ট্রেশন করে ফেলবেন। যাতে টিকা নিতে কোন সমস্যা না হয়।
পড়ুন: ৫ বছরের কম বয়সী শিশুদের টিকা ব্যবহারের অনুমতি চেয়েছে ফাইজার
তিনি বলেন, বাংলাদেশ বিশ্বের এমন একটি দেশে যেখানে প্রায় ৭৫ ভাগ জনগনকে টিকা দেয়া হয়েছে। টার্গের নির্দিষ্ট জনগণের ৯৫ ভাগ লোককে টিকা দেয়া হয়েছে। আমরা ইতোমধ্যে প্রায় ২৫ কোটি ডোজ টিকা দিয়ে ফেলেছি। এখন বুস্টার ডোজ দিচ্ছি। যারা বুস্টার ডোজ নেননি তারা দ্রুত বুস্টার ডোজ নেবেন।
মন্ত্রী বলেন, টিকা দেয়ার সফলতার জন্য প্রধানমন্ত্রী ভ্যাকসিন হিরো হয়েছেন, এবার ভ্যাকসিন চ্যাম্পিয়ন ঘোষণা করা হয়েছে।
করোনার চর্তুথ ঢেউ প্রসঙ্গে মালেক বলেন, আমাদের দেশে অধিকাংশ মানুষ টিকা নিয়েছেন, তাই চতুর্থ ঢেউ দেশে সেইভাবে আসবে না।
এসময় জেলা প্রশাসক মুহাম্মদ আব্দুল লতিফ, পুলিশ সুপার মোহাম্মদ গোলাম আজাদ খান, জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা গোলাম মহীউদ্দীন, সাধারণ সম্পাদক বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুস সালাম উপস্থিত ছিলেন।
পড়ুন: বিশ্বে সবচেয়ে কম দামে টিকা দিয়েছে বাংলাদেশ: স্বাস্থ্যমন্ত্রী
২ বছর আগে
বাংলাদেশকে ফাইজারের আরও ৩০ লাখ টিকা দিলো যুক্তরাষ্ট্র
বাংলাদেশকে করোনার ফাইজারের টিকার আরও ৩০ লাখ ডোজ অনুদান হিসেবে দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র।
শুক্রবার মার্কিন দূতাবাস জানিয়েছে, সর্বশেষ চালানসহ বাংলাদেশে মোট ৬৪ মিলিয়ন ডোজ অনুদান দেয়া হয়েছে।
এই চালানে ফাইজার ভ্যাকসিনের একটি নতুন রেডি-টু-গো ফর্মুলেশন রয়েছে যা দেয়ার আগে মিশ্রণের প্রয়োজন হয় না।
এই নতুন মিশ্রণটি ন্যূনতম কোল্ড-চেইন ক্ষমতাসহ দীর্ঘ সময়ের জন্য সংরক্ষণ করা যাবে।
দূতাবাস জানিয়েছে, এই নতুন টিকা ঠিক সময়ে পৌঁছেছে যাতে একটি নতুন বুস্টার ক্যাম্পেইন শুরু করা যায়।
আরও পড়ুন: ফাইজারের করোনার পিল ব্যবহারের সুপারিশ বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার
বাংলাদেশকে ফাইজারের আরও এক কোটি টিকা দিলো যুক্তরাষ্ট্র
২ বছর আগে
ফাইজারের করোনার পিল ব্যবহারের সুপারিশ বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার
জাতিসংঘের স্বাস্থ্য সংস্থা শুক্রবার হাসপাতালে ভর্তির সর্বোচ্চ ঝুঁকিতে থাকা মৃদু ও মাঝারি কোভিড রোগীদের জন্য প্যাক্সলোভিড নামে বিক্রি হওয়া নির্মাট্রেলভির ও রিটোনাভির ব্যবহারের ‘দৃঢ় সুপারিশ করেছে’।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা জানায়, ফাইজার মুখে খাওয়া অ্যান্টিরেট্রোভাইরাল ওষুধটি তৈরি করেছে এবং ‘এটি এখন পর্যন্ত উচ্চ ঝুঁকিপূর্ণ রোগীদের জন্য সেরা থেরাপিউটিক পছন্দ।’
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা এ সুপারিশ করেছে তিন হাজারের বেশি রোগীকে নিয়ে দৈবচয়নভাবে নিয়ন্ত্রিত পরীক্ষার নতুন উপাত্তের ভিত্তিতে এবং এতে পাওয়া যায় এটি হাসপাতালে ভর্তির ঝুঁকি ৮৫ শতাংশ হ্রাস করে।
আরও পড়ুন: দেশে করোনা শনাক্ত ২১
তবে ডাব্লুএইচও বলছে, প্রাপ্যতা, দ্বিপক্ষীয় চুক্তিতে দাম নিয়ে স্বচ্ছতার অভাব, ওষুধ দেয়ার আগে তাৎক্ষণিক ও সঠিক পরীক্ষার প্রয়োজনীয়তা জীবন রক্ষাকারী এই ওষুধকে নিম্ন ও মধ্যম আয়ের দেশগুলোর জন্য একটি বড় চ্যালেঞ্জে পরিণত করছে।
ফাইজারের মূল্য নির্ধারণ ও লেনদেন আরও স্বচ্ছ করার দৃঢ় সুপারিশও করেছে জাতিসংঘের এই সংস্থাটি।
২ বছর আগে
বাংলাদেশকে ফাইজারের আরও এক কোটি টিকা দিলো যুক্তরাষ্ট্র
সারাদেশে টিকাদান কর্মসূচি অব্যাহত রাখতে কোভ্যাক্সের আওতায় বাংলাদেশকে আরও এক কোটি (১০ মিলিয়ন) ডোজ ফাইজার টিকা দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র।
সোমবার ঢাকায় মার্কিন দূতাবাস জানিয়েছে, সর্বশেষ এই অনুদানটি বিশ্বব্যাপী সব দেশের মধ্যে বাংলাদেশকে যুক্তরাষ্ট্রের দেয়া করোনা ভ্যাকসিনের বৃহত্তম প্রাপক করে তুলেছে।
বাংলাদেশকে এই পর্যন্ত ৬১ মিলিয়ন করোনার টিকা অনুদান হিসেবে দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র।
মার্কিন দূতাবাসের চার্জ ডি’অ্যাফেয়ার্স হেলেন লাফেভ বলেছেন, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের দেয়া এই চালানটি টিকা দেয়ার ক্ষেত্রে দু’দেশের মধ্যে অংশীদারিত্ব এবং আমেরিকান জনগণের উদারতার বিষয়টি তুলে ধরে।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশকে ফাইজারের আরও ৬০ লাখ ডোজ টিকা দিলো যুক্তরাষ্ট্র
৫ বছরের কম বয়সী শিশুদের টিকা ব্যবহারের অনুমতি চেয়েছে ফাইজার
২ বছর আগে
বাংলাদেশকে আরও ৬২ লাখ টিকা দিল যুক্তরাষ্ট্র
বাংলাদেশকে ফাইজারের করোনা টিকার আরও ৬২ লাখ ডোজ দিয়েছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। এর মাধ্যমে তরুণ ও দুর্গম এলাকার মানুষের মাঝে টিকাদান কার্যক্রম আরও জোরদার করা সম্ভব হবে।
কোভ্যাক্সের আওতায় মার্কিন সরকার এ পর্যন্ত পাঁচ কোটি ৫১ লাখ ডোজ টিকা দিয়েছে। আগামী মাসে আরও কয়েক মিলিয়ন জোজ আসার কথা রয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্র দূতাবাসের চার্জ ডি’অ্যাফেয়ার্স হেলেন লা’ফেইভ বলেন, সম্প্রতি ১০ কোটি মানুষকে কমপক্ষে এক ডোজ টিকা দেয়ার মাইলফলক অতিক্রম করায় আমরা বাংলাদেশ সরকারকে সাধুবাদ জানাই। যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশকে জীবনরক্ষাকারী টিকা সহায়তা অব্যাহত রাখবে এবং ২০২২ সালের মাঝামাঝি নাগাদ দেশের ৭০ শতাংশ মানুষকে পুরো ডোজ টিকা সম্পন্ন করতে সহায়তা করবে।
ভ্যাকসিন সহায়তার পাশাপাশি জাতীয় করোনা টিকাকরণ অভিযানে সহায়তা করার জন্য বাংলাদেশের সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশকে ফাইজারের আরও ৬০ লাখ ডোজ টিকা দিলো যুক্তরাষ্ট্র
২ বছর আগে