ডেপুটি স্পিকার
শিশুদের সুরক্ষায় সরকারের সচেতনতার অভাব নেই: ডেপুটি স্পিকার
শিশুদের সুরক্ষায় সরকারের সচেতনতার কোনো অভাব নেই বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ জাতীয় সংসদের ডেপুটি স্পিকার মো. শামসুল হক টুকু।
তিনি বলেন, শিশু সুরক্ষার জন্য আমরা পরিবারকে ভাতা দিচ্ছি এবং শিশুর পরিচর্যার জন্য সরকার সহযোগিতাও করছে।
‘সকল শিশুই মূল্যবান, করবে দেশের উন্নয়ন’ এই প্রতিপাদকে সামনে রেখে শনিবার (২৫ মে) সাড়ে ১১টার দিকে গুলশান ১ লেকশোর হাইটসে ২৩ তম চাইল্ড পার্লামেন্টের অধিবেশন তিনি এ কথা বলেন।
আরও পড়ুন: ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা ছিল শেখ হাসিনাকে হত্যার নীল নকশা: ডেপুটি স্পিকার
প্ল্যান ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশের সহযোগিতায়, ওয়াই মুভস প্রকল্পের আওতায় এনসিটিএফের (ন্যাশনাল চিলড্রেন টাস্কফোর্স) চাইল্ড পার্লামেন্টের ২৩ তম অধিবেশন অনুষ্ঠিত হয়েছে।
ডেপুটি স্পিকার আরও বলেন, শিশু সুরক্ষায় অভিভাবকদের আরও সচেতন হতে হবে। ধর্মীয় অনুশাসন মেনে চলতে হবে এবং নৈতিক শিক্ষায় শিক্ষিত হতে হবে।
তিনি বলেন, শিক্ষার পাশাপাশি খেলাধুলা ও শরীর চর্চার সুযোগ দিতে হবে। বাল্যবিবাহ রোধ করতে হবে।
তিনি বলেন, এলাকাভিত্তিক পার্লামেন্টের আয়োজন করতে পারেন। সেখানে শিক্ষক, প্রতিনিধিদের নিয়ে এ বিষয়ে সচেতনতা বাড়াতে পারেন।
এসময় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ জাতীয় সংসদের ডেপুটি স্পিকার মো. শামসুল হক টুকু।
অধিবেশনে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন প্ল্যান ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশের ডিরেক্টর প্রোগ্রাম ম্যানেজমেন্ট অ্যান্ড ইমপ্লিমেন্টেশন আফরোজ মহল, এনসিটিএফ চাইল্ড পার্লামেন্টের ডেপুটি স্পিকার ডিকে দিব্বা মনি, প্যানেল ডেপুটি স্পিকার মাইশা আহমেদ, আরিয়ান আহমেদ বিজয়, সুমি আক্তার, এনসিটিএফ কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি জয়িতা দত্ত কথা, সাধারণ সম্পাদক ফাহিম জামান।
এ বছর চাইল্ড পার্লামেন্টের কোর কমিটির সদস্যরা ২৩ তম অধিবেশনের পূর্বে বিশেষ অঞ্চলের শিশুদের আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন, শিক্ষা স্বাস্থ্য এবং শিশু অধিকার সার্বিক পরিস্থিতিবিষয়ক চাইল্ড পার্লামেন্ট জরিপ-২০২৪ পরিচালনা করেন।
আরও পড়ুন: ধূমপান ও মাদকরোধে ঐক্যবদ্ধ পদক্ষেপ প্রয়োজন: ডেপুটি স্পিকার
কৃষকই শেখ হাসিনার উন্নয়নের মূল কারিগর : ডেপুটি স্পিকার
৬ মাস আগে
ধূমপান ও মাদকরোধে ঐক্যবদ্ধ পদক্ষেপ প্রয়োজন: ডেপুটি স্পিকার
ধূমপান ও মাদকরোধে আইনের প্রয়োগের পাশাপাশি ঐক্যবদ্ধ পদক্ষেপ প্রয়োজন বলে মনে করেন বাংলাদেশ জাতীয় সংসদের ডেপুটি স্পিকার মো. শামসুল হক টুকু।
বৃহস্পতিবার (২৩ মে) জাতীয় সংসদ ভবনের পার্লামেন্ট মেম্বারস ক্লাবে আয়োজিত ‘সচিত্র স্বাস্থ্য সতর্কবাণী: বৈশ্বিক প্রেক্ষাপট এবং বাংলাদেশ’ শীর্ষক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ কথা বলেন তিনি।
ডেপুটি স্পিকার বলেন, ‘ধূমপান ও মাদকরোধে আইনের প্রয়োজনীয়তা রয়েছে। তবে মানবসম্পদ রক্ষায় বিদ্যমান আইনের প্রয়োগ ও জনসচেতনতা সবচেয়ে বেশি জরুরি। শেখ হাসিনার নেতৃত্বে ধূমপান ও মাদকরোধে আমাদের ঐক্যবদ্ধ পদক্ষেপ প্রয়োজন।’
আরও পড়ুন: মাদক নিয়ন্ত্রণে সামাজিক আন্দোলন গড়ে তুলতে হবে: ডেপুটি স্পিকার
তিনি আরও বলেন, ধূমপান শুধু একজন মানুষের মৃত্যুর কারণই নয় বরং অর্থনৈতিক ক্ষতি, সামাজিক অবক্ষয় ও অন্যান্য ক্ষতিকে ছাপিয়ে এটি মানবসম্পদ ধ্বংসকারী একটি ব্যাধি। স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণের মাধ্যমে এ যুদ্ধে জয়ী হওয়ার উদ্যম প্রকাশ করেন তিনি।
শামসুল হক টুকু বলেন, তামাক উৎপাদনকারীদের জন্য বিকল্প কর্মসংস্থান তৈরি করার মতো সক্ষমতা সরকারের রয়েছে। আর এ খাত থেকে যে রাজস্ব আয় হয় তার তুলনায় তামাক ব্যবহারকারীদের পেছনে স্বাস্থ্য খাতে সরকারের ব্যয় অনেক বেশি।
তিনি আরও বলেন, আইনের প্রয়োগ, পারিবারিক সচেতনতা ও ধর্মীয় অনুশাসন তামাকজাত দ্রব্য ও মাদকের বিস্তার রোধ করতে পারে। এর সঙ্গে সঙ্গে সব রাজনৈতিক দলকে মাদকের বিরুদ্ধে একই প্লাটফর্মে আসতে হবে।
ডেপুটি স্পিকার আরও বলেন, ‘জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের মাদকমুক্ত, অপরাধমুক্ত ও দারিদ্রমুক্ত, সুখী-স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়তে হলে আওয়ামী লীগের সঙ্গে অন্যান্য সব রাজনৈতিক দলেরও মাদকের বিরুদ্ধে একমত হওয়া অত্যন্ত জরুরি।’
সাবেক সংসদ সদস্য শামীম হায়দার পাটোয়ারীর সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় আরও ছিলেন- সংসদ সদস্য ড. শ্রী বীরেন শিকদার, উম্মে কুলসুম স্মৃতি, মো. আব্দুল আজিজ, মো. তৌহিদুজ্জামান, আরমা দত্ত, সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা এবং গণমাধ্যমকর্মীরা।
আরও পড়ুন: সমাজের প্রতিটি ক্ষেত্রে নারীদের অবদানের যোগ্য সম্মান দিতে হবে: ডেপুটি স্পিকার
৬ মাস আগে
২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা ছিল শেখ হাসিনাকে হত্যার নীল নকশা: ডেপুটি স্পিকার
বাংলাদেশ জাতীয় সংসদের ডেপুটি স্পিকার মো. শামসুল হক টুকু বলেন, ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা ছিল শেখ হাসিনাকে হত্যা করার একটি নীল নকশা।
তিনি বলেন, আগস্ট মাস বাঙালি জাতির রক্তক্ষরণের মাস। ১৫ আগস্টের হত্যাকাণ্ডের ধারাবাহিকতায় সংঘটিত হয় ২১ আগস্টের গ্রেনেড হামলা।
আরও পড়ুন: মাদক নিয়ন্ত্রণে সামাজিক আন্দোলন গড়ে তুলতে হবে: ডেপুটি স্পিকার
মঙ্গলবার (২২ আগস্ট) পাবনা জেলার বেড়া উপজেলার কৈটোলায় বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেসা মুজিব বালিকা বিদ্যালয়ে জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিলে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
স্পিকার বলেন, বিএনপি-জামায়াত সরকার আওয়ামী লীগকে নেতৃত্বশূন্য করতেই এই অপচেষ্টা চালায়। গ্রেনেড হামলার পর উপর্যুপরি গুলি করে শেখ হাসিনাকে হত্যার চেষ্টা করা হয়।
তিনি আরও বলেন, বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যা করে একটি গোষ্ঠী এদেশে পাকিস্থানি সরকার কায়েম করতে চেয়েছিল। তারা এদেশের উন্নয়নকে পেছনে নিয়ে যেতে চেয়েছিল। কিন্তু শেখ হাসিনা অনেক প্রতিকূলতার মধ্য দিয়ে দেশে ফিরে এলেন। জাতির পিতা হত্যার বিচার করলেন এদেশের মাটিতেই। এছাড়া বাংলাদেশকে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়ার প্রত্যয়ে দিন রাত কাজ করে যাচ্ছেন তিনি।
আরও পড়ুন: আহমেদ ফিরোজ কবিরের মায়ের মৃত্যুতে ডেপুটি স্পিকারের শোক
সমাজের প্রতিটি ক্ষেত্রে নারীদের অবদানের যোগ্য সম্মান দিতে হবে: ডেপুটি স্পিকার
১ বছর আগে
মাদক নিয়ন্ত্রণে সামাজিক আন্দোলন গড়ে তুলতে হবে: ডেপুটি স্পিকার
বাংলাদেশ জাতীয় সংসদের ডেপুটি স্পিকার মো. শামসুল হক টুকু বলেছেন, আইনের মাধ্যমে মাদকের ব্যবহার কিছুটা কমানো যেতে পারে তবে নির্মূল করা সম্ভব নয়।
তিনি বলেন, মাদক প্রতিরোধে সামাজিক আন্দোলন গড়ে তুলতে হবে। সচেতনতা গড়ে তোলার মাধ্যমে প্রতিটি পরিবারকে, যুব সমাজকে এই অবক্ষয় থেকে বাঁচাতে হবে।
আরও পড়ুন: সমাজের প্রতিটি ক্ষেত্রে নারীদের অবদানের যোগ্য সম্মান দিতে হবে: ডেপুটি স্পিকার
এছাড়া রাষ্ট্রের উন্নয়নের অংশীদার হতে হলে সকল নাগরিককে মাদকবিরোধী দায়িত্ব নিতে হবে।
রবিবার (২৫ জুন) রাজধানীর শাহবাগে বারডেম হাসপাতাল মিলনায়তনে আইইউবিএটির সহযোগিতায় মাদকদ্রব্য ও নেশা নিরোধ সংস্থা (মানস) আয়োজিত ‘মাদকদ্রব্যের অপব্যবহার ও অবৈধ পাচার বিরোধী আন্তর্জাতিক দিবস ২০২৩’ উপলক্ষে আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
ডেপুটি স্পীকার বলেন, জনগণই সরকার, মাদককে রুখতে জনগণকে একযোগে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে। শেখ হাসিনার স্মার্ট বাংলাদেশ গড়তে মাদককে পরাজিত করতেই হবে।
তিনি বলেন, শেখ হাসিনাই একমাত্র রাজনীতিবীদ যিনি মাদকের বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স এবং ২০৪১ সালের মাঝে ধূমপানমুক্ত দেশ গড়ার ঘোষণা দিয়েছেন।
তিনি আরও বলেন, সমাজে নানাবিধ অপরাধ সংঘটিত হওয়ার মূল কারণ হচ্ছে মাদক। বিবাহ বিচ্ছেদ, যৌতুক, নারীর প্রতিসহিংসতা, সড়ক দুর্ঘটনা, নৈতিক অবক্ষয় সবকিছুর সঙ্গে জড়িয়ে আছে মাদক।
প্রতিটি পরিবারে মাদক নির্মূলে নারীরা তাদের সন্তানকে সঠিক পথে ফিরিয়ে আনতে সবচেয়ে বড় ভূমিকা পালন করতে পারে।
তিনি বলেন, সকল উন্নয়নেই নারীরা বড় ভূমিকা রাখছে, তাই এখানেও রাখতে পারে। নারীরা পারে না এমন কোনো কাজ নেই।
আরও পড়ুন: আহমেদ ফিরোজ কবিরের মায়ের মৃত্যুতে ডেপুটি স্পিকারের শোক
সমাজের প্রতিটি ক্ষেত্রে নারীদের অবদানের যোগ্য সম্মান দিতে হবে: ডেপুটি স্পিকার
১ বছর আগে
গেজেট হলেই শূন্য আসনে ৯০ দিনের মধ্যে নির্বাচন: ইসি
নির্বাচন কমিশনার (ইসি) মো. আলমগীর বলেন, গেজেট হলেই শুন্য আসনে ৯০ দিনের মধ্যে নির্বাচন।
তিনি বলেন, আমরা মিডিয়ায় দেখেছি, তারা পদত্যাগ করেছেন। এজন্য আসন শূন্য হওয়ার কোনো গেজেট পাইনি। যদি সত্যিকার অর্থেই তারা পদত্যাগ করে থাকেন, তাহলে আসন শূন্য হওয়ার ৯০ দিনের মধ্যে নির্বাচন হবে। স্পিকার বা তার অনুপস্থিতিতে যদি ডেপুটি স্পিকারের কাছে পদত্যাগপত্র দেন, তখন গেজেট হবে।
রবিবার (১১ ডিসেম্বর) রাজধানীর আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে নিজ কার্যালয়ে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন তিনি।
নির্বাচন কমিশনার বলেন, গেজেট হলে তাদের কাজ শুরু হবে। যতক্ষণ পর্যন্ত গেজেট না হবে, ততক্ষণ পর্যন্ত তাদের কাজ শুরু করার সুযোগ নেই।
এছাড়া কোনো সংসদ সদস্য পদত্যাগ করলে ৯০ দিনের মধ্যে নির্বাচন করতে হবে, এটাই ইসির দায়িত্ব।
আরও পড়ুন: শর্ত পূরণ হলে নিবন্ধন পেতে পারে জামায়াত: নির্বাচন কমিশনার
আসন শূন্য হওয়ার ৯০ দিনের মধ্যে উপনির্বাচন করার বাধ্যবাধকতার কথা জানিয়ে তিনি বলেন, ‘এটা তো সাংবিধানিক বাধ্যবাধকতা। নির্বাচন করতেই হবে। কারণ আসন শূন্য রাখার তো কোনো সুযোগ নেই।’
এমপিদের পদত্যাগ নিয়ে তিনি আরও বলেন, ‘তাদের পদত্যাগ ভিন্ন একটি ইস্যু। যতটা না নির্বাচন সম্পর্কিত, ততটা রাজনৈতিক। এটা স্বাভাবিক হিসেবেই দেখছি। একজন সংসদ সদস্য তিনি পদত্যাগ করতে পারেন। এটা সংবিধানে বলা আছে, যে কীভাবে পদত্যাগ করবেন সেটা বলা আছে। এখানে ইসির উৎসাহিত, নিরুৎসাহিত করার কোনো সুযোগ নেই।’
জাতীয় সংসদের স্পিকারের কাছে পদত্যাগপত্র জমা দিয়েছেন বিএনপির সাত জন সংসদ সদস্য (এমপি)।
রবিবার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে জাতীয় সংসদ সচিবালয়ে স্পিকারের কাছে পদত্যাগপত্র জমা দেন তারা।
পদত্যাগের ঘোষণা দেয়া সাতজন এমপি হলেন-চাঁপাইনবাবগঞ্জ-২ আসনের মো. আমিনুল ইসলাম, চাঁপাইনবাবগঞ্জ-৩ আসনের মো. হারুন অর রশিদ, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ আসনের আবদুস সাত্তার, বগুড়া-৪ আসনের মো. মোশাররফ হোসেন, বগুড়া–৬ আসনের গোলাম মোহাম্মদ সিরাজ, ঠাকুরগাঁও-৩ আসনের জাহিদুর রহমান এবং সংরক্ষিত নারী আসনের সংসদ সদস্য রুমিন ফারহানা।
বিদেশে থাকায় চাঁপাইনবাবগঞ্জ-৩ আসনের সংসদ সদস্য হারুন অর রশিদ এবং অসুস্থতার কারণে ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ আসনের সংসদ সদস্য আবদুস সাত্তার সশরীরে উপস্থিত ছিলেন না। তাদের পক্ষে পদত্যাগপত্র জমা দেন ব্যারিস্টার রুমিন ফারহানা।
শনিবার (১০ ডিসেম্বর) বিকালে রাজধানীর গোলাপবাগে দলের ঢাকা বিভাগীয় গণসমাবেশ থেকে বিএনপির দলীয় সাতজন এমপি পদত্যাগ করবেন বলেও ঘোষণা দেয়া হয়।
গণসমাবেশে বিএনপির এমপিরা ধারাবাহিকভাবে বক্তব্য দিয়ে এই পদত্যাগ করার ঘোষণা দেন।
তবে চাঁপাইনবাবগঞ্জ-৩ আসনের সংসদ সদস্য মো. হারুন অর রশিদ অস্ট্রেলিয়ায় থাকায় তিনি গণসমাবেশে উপস্থিত ছিলেন না।
আরও পড়ুন: জানুয়ারিতে প্রস্তাব পাস না হলে ১৫০ আসনে ইভিএমে ভোট সম্ভব না: নির্বাচন কমিশনার আলমগীর
গাইবান্ধা-৫ উপনির্বাচন ১৫ জানুয়ারির মধ্যে হতে পারে: নির্বাচন কমিশনার
২ বছর আগে
তামাকের বিরুদ্ধে যুদ্ধেও বাঙালি জাতি খালি হাতে ফিরবেনা: ডেপুটি স্পিকার
ডেপুটি স্পিকার মো. শামসুল হক টুকু বলেছেন, বাঙালি জাতি আন্দোলন করে কখনো খালি হাতে ফেরেনি। তাই তামাকের বিরুদ্ধে যুদ্ধেও তাঁরা খালি হাতে ফিরবে না।
বুধবার ঢাকার সোনারগাঁও হোটেলের চিত্রা হলে মাদকদ্রব্য ও নেশা নিরোধ সংস্থার উদ্যোগে আয়োজিত ‘মাদক নিয়ন্ত্রণ’ মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে তিনি এসব কথা বলেন।
শামসুল হক টুকু বলেন, তামাকের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়ে শুধু সরকারের দিকে তাকিয়ে থাকলে হবে না। সরকারের পাশাপাশি ব্যক্তি উদ্যোগে তামাকের বিরুদ্ধে রাজনীতিবিদ, সাংবাদিক ও বুদ্ধিজীবীসহ সবাইকে যার যার অবস্থানে থেকে সাধ্যানুযায়ী ভূমিকা রাখতে হবে।
প্রধানমন্ত্রীর ঘোষণা অনুযায়ী ২০৪১ সালের মধ্যে দেশ মাদকমুক্ত হওয়ার প্রসঙ্গে ডেপুটি স্পিকার বলেন, আমরা প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে নির্দিষ্ট সময়ের মাঝেই তামাকমুক্ত করতে পারবো। জাতির ভিতর তামাক-বিরোধী ঝড় উঠেছে, এখন শুধু এই কার্যক্রমকে এগিয়ে নিতে হবে। আমরা ২৩ বছর সময় নিয়েছি মুক্তিযুদ্ধকে সংগঠিত করতে বিজয় লাভ করেছি ৯ মাসে।
কাজেই ধৈর্য্য ধারণ করে সঠিক কাজটি করে যেতে হবে।
আরও পড়ুন: সংসদ ভবন এলাকায় স্পিকার-ডেপুটি স্পিকারের বাসভবন নির্মাণ বৈধ
এছাড়া তিনি আরও বলেন, শুধু আইন করে দেশকে মাদকমুক্ত করা যাবে না, এর সঙ্গে পারিবারিক শিক্ষা, সামাজিক শিক্ষা ও নৈতিকতার উন্নয়ন ঘটাতে হবে। তামাক-বিরোধী আইন পাশ হওয়া সময়ের ব্যাপার।
ডেপুটি স্পিকার আরও বলেন, করোনার বিরুদ্ধে হাজার হাজার কোটি টাকা আমরা ব্যয় করেছি, অথচ তামাকের চেয়ে ১৬ গুণ অধিক মরণঘাতী ব্যাধি নিয়ে ব্যক্তি পর্যায়ে আমরা অনেকেই উদাসীন। এটি রোধে আমাদের সম্মিলিত উদ্যোগ প্রয়োজন।
তামাক-বিরোধী অবস্থানে নিজের ব্যক্তিগত উদ্যোগ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, আমি একবার দলীয় কমিটি গঠনে ডোপ টেস্ট করিয়ে নেগেটিভ রিপোর্টধারীদের নিয়ে কমিটি গঠন করেছি।
এছাড়া চাকরির ক্ষেত্রে ডোপ টেস্ট বাধ্য করতে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটিতে কাজ করেছি, বর্তমানে বিধানটি চালু রয়েছে। এভাবে যার যেখানে মাদক-বিরোধী কাজ করার সুযোগ আছে সবারই তা করা উচিৎ।
পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির সভাপতি সাবের হোসেন চৌধুরী, সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির সভাপতি সিমিন হোসেন রিমি, সংসদ সদস্য বীরেন শিকদার, সংসদ সদস্য শিরীন আখতার ও সংসদ সদস্য বাসন্তী চাকমা মতবিনিময় সভায় বক্তব্য দেন।
মতবিনিময় সভায় ড. অরূপরতন চৌধুরীর সভাপতিত্বে, জাতীয় অধ্যাপক ডা. এ কে আজাদ খান, অধ্যাপক ডা. সোহেল রেজা চৌধুরী, ফেরদৌস ওয়াহিদ এবং সমাপনী বক্তব্য দেন সাংগঠনিক সম্পাদক মতিউর রহমান তালুকদার। এছাড়া গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ ও গণমাধ্যম কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন: ডেপুটি স্পিকার হলেন শামসুল হক টুকু
সাংবাদিক তোয়াব খানের মৃত্যুতে ডেপুটি স্পিকারের শোক
২ বছর আগে
সাংবাদিক তোয়াব খানের মৃত্যুতে ডেপুটি স্পিকারের শোক
একুশে পদকপ্রাপ্ত সাংবাদিক তোয়াব খানের মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন জাতীয় সংসদের ডেপুটি স্পিকার মো.শামসুল হক টুকু।
আরও পড়ুন: বর্ষীয়ান সাংবাদিক তোয়াব খান মারা গেছেন
এক শোকবার্তায় তিনি বলেন, তোয়াব খান স্বাধীনতা যুদ্ধে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। সাতক্ষীরায় জন্মগ্রহণকারী বরেণ্য এই সাংবাদিক স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের শব্দ সৈনিকের ভূমিকা পালন করেন। তার মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করছি এবং তার শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জানাচ্ছি।
শনিবার সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়।
২ বছর আগে
সংসদ ভবন এলাকায় স্পিকার-ডেপুটি স্পিকারের বাসভবন নির্মাণ বৈধ
সংসদ ভবন এলাকায় স্পিকার ও ডেপুটি স্পিকারের বাসভবন নির্মাণের সিদ্ধান্ত বৈধ বলে রায় দিয়েছেন সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ।
হাইকোর্টের দেয়া রায় বাতিল করে মঙ্গলবার (১৬ আগস্ট) প্রধান বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকীর নেতৃত্বাধীন তিন বিচারপতির আপিল বিভাগ এ রায় দিয়েছেন।
আদালতে রিটের পক্ষে ছিলেন ব্যারিস্টার তানজিব উল আলম। আর রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল শেখ মোহাম্মদ মোরশেদ।
এর আগে ২০০২ সালে সংসদ ভবন এলাকায় স্পিকার ও ডেপুটি স্পিকারের বাসভবন নির্মাণের প্রক্রিয়া শুরু হলে ২০০৩ সালে এর বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টে রিট আবেদন করে বাংলাদেশ পরিবেশ আন্দোলন (বাপা) ও ইনস্টিটিউট অব আর্কিটেক্টস।
রিট আবেদনে বলা হয়, লুই আই কানের মূল নকশা লঙ্ঘন করে সংসদ ভবন এলাকায় এসব আবাসিক ভবন নির্মাণ করা হচ্ছে। পরবর্তীতে ২০০৪ সালের ২১ জুন হাইকোর্ট ওই রিট আবেদনের ওপর রায়ে বলেন, সংসদ ভবন এলাকায় স্পিকার ও ডেপুটি স্পিকারের বাসভবন নির্মাণ কার্যক্রম অবৈধ। সেই সঙ্গে রায়ে সংসদ ভবন এলাকাকে জাতীয় ঐতিহ্য ঘোষণার নির্দেশ দেন।
তবে হাইকোর্টের ওই রায় স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষ আপিল বিভাগে আবেদন করে। আপিল বিভাগ হাইকোর্টের রায় স্থগিত করেন। পরে রাষ্ট্রপক্ষ আপিলের অনুমতি চেয়ে আবেদন (লিভ টু আপিল) করলে তা মঞ্জুর করেন আপিল বিভাগ। এরপর রাষ্ট্রপক্ষ হাইকোর্টের রায়ের বিরুদ্ধে নিয়মিত আপিল করেন। অবশ্য হাইকোর্টের রায় স্থগিত থাকা অবস্থায় স্পিকার ও ডেপুটি স্পিকারের বাসভবন নির্মাণ শেষ হয়। ২০১৫ সালে আপিলের শুনানিকালে আপিল বিভাগ রাষ্ট্রপক্ষকে লুই আইকানের মূল নকশা দাখিল করতে বলেন। পরে মূল নকশা বিদেশ থেকে এনে তা দাখিল কর হয়।
অবশেষে হাইকোর্টের ওই রায়ের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রপক্ষের করা আপিল আজ মঞ্জুর করে রায় দেন আপিল বিভাগ। রায়ে দেশের সর্বোচ্চ আদালত আজ হাইকোর্টের রায় (স্যাটাসাইড) বাতিল করেন।
পড়ুন: অর্থ পাচার নিয়ে সুইস রাষ্ট্রদূতের বক্তব্য বিব্রতকর: হাইকোর্ট
সুইস ব্যাংকের কাছে তথ্য না চাওয়ার কারণ জানতে চেয়েছেন হাইকোর্ট
২ বছর আগে
চিরনিদ্রায় শায়িত ডেপুটি স্পিকার ফজলে রাব্বি
গাইবান্ধায় পারিবারিক কবরস্থানে চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন ডেপুটি স্পিকার মো. ফজলে রাব্বী মিয়া। সোমবার সন্ধ্যা ৬টায় জেলার সাঘাটা উপজেলার গাটিয়া গ্রামে তৃতীয় নামাজে জানাজা শেষে তাকে দাফন করা হয়।
ঢাকা বিমানবন্দর থেকে দুপুর ২টার দিকে সশস্ত্র বাহিনীর একটি হেলিকপ্টারযোগে গাইবান্ধার বোনারপাড়া কাজী আজহার আলী উচ্চ বিদ্যালয় প্রাঙ্গণে তার মরদেহ আনা হয়।
নিউইয়র্ক থেকে ফজলে রাব্বির মরদেহ নিয়ে এমিরেটস এয়ারলাইন্সের একটি ফ্লাইট সোমবার সকাল ৮টা ৪০ মিনিটে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছায়।
সকাল সাড়ে ১০টার দিকে জাতীয় ঈদগাহ প্রাঙ্গণে তার প্রথম নামাজে জানাজা অনুষ্ঠিত হয়।
তার মরদেহ সাঘাটা উপজেলার ভরতখালী উচ্চ বিদ্যালয় প্রাঙ্গণে মানুষের শেষ শ্রদ্ধা জানানোর জন্য রাখা হয় যেখানে তার দ্বিতীয় নামাজে জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। সেখানে পুলিশ ও স্থানীয় সরকার তাকে গার্ড অব অনার দেয়।
এরপর তার মরদেহ দাফনের আগে অন্য নামাজে জানাজার জন্য গোটিয়া গ্রামে তার পৈতৃক বাড়িতে নিয়ে যাওয়া হয়।
ডেপুটি স্পিকারকে তার গ্রামের পারিবারিক কবরস্থানে তার দুই ছেলের কবরের পাশে দাফন করা হয়।
অ্যাডভোকেট ফজলে রাব্বি ২২ জুলাই নিউইয়র্কের মাউন্ট সিনাই হাসপাতালে বিকাল ৩.৫৫ মিনিটে (নিউইয়র্ক সময়) শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। মৃত্যুকালে তার বয়স ছিল ৭৬ বছর।
এই বীর মুক্তিযোদ্ধা ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় ১১ নম্বর সেক্টরে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে যুদ্ধ করেন।
গাইবান্ধা-৫ আসনের সাতবারের সংসদ সদস্য ফজলে রাব্বি তার তিন মেয়ে রেখে গেছেন। তার স্ত্রী আনোয়ারা রাব্বি ২০২০ সালের মে মাসে মারা যান।
তিনি একজন স্বনামধন্য সংগঠক ছিলেন এবং বিদেশে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে জনমত সৃষ্টিতে অনেক অবদান রেখেছেন।
ফজলে রাব্বি ১৯৮০ থেকে ৮১ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন ফর ভলান্টারি স্টেরিলাইজেশন (বিএভিএস), গাইবান্ধার চেয়ারপার্সন ছিলেন।
তিনি তার নিজ নির্বাচনী এলাকায় বেশ কয়েকটি স্কুল, কলেজ ও মাদরাসা প্রতিষ্ঠা করেন।
তিনি একজন স্বনামধন্য সংগঠক, যিনি বিদেশে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে জনমত তৈরিতে অনেক অবদান রেখেছেন। ফজলে রাব্বী ১৯৪৬ সালের ১৬ এপ্রিল জন্মগ্রহণ করেন। তিনি ১৯৭৯ থেকে ১৯৮৬ সাল পর্যন্ত গাইবান্ধা আইন কলেজের প্রতিষ্ঠাতা সম্পাদক এবং ১৯৭৮-৭৯ সাল পর্যন্ত গাইবান্ধা বারের নির্বাচিত সম্পাদক ছিলেন।
আরও পড়ুন: ডেপুটি স্পিকার ফজলে রাব্বী জনগণের আইনজীবী ছিলেন: শেখ তাপস
ডেপুটি স্পিকার ফজলে রাব্বির মরদেহ ঢাকায় পৌঁছেছে
২ বছর আগে
ডেপুটি স্পিকার ফজলে রাব্বির মরদেহ ঢাকায় পৌঁছেছে
ডেপুটি স্পিকার ফজলে রাব্বী মিয়ার মরদেহ সোমবার ঢাকায় পৌঁছেছে।
বিমানবন্দর আর্মড পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (এসপি) মোহাম্মদ জিয়াউল হক জানান, সকাল ৮টা ৪০ মিনিটের দিকে এমিরেটস এয়ারলাইন্সের একটি ফ্লাইট নিউইয়র্ক থেকে ফজলে রাব্বির মরদেহ নিয়ে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছায়।
সকাল সাড়ে ১০টার দিকে জাতীয় ঈদগাহ প্রাঙ্গণে তার প্রথম জানাজা অনুষ্ঠিত হয়।
সশস্ত্র বাহিনীর একটি হেলিকপ্টারে করে দুপুর ১টা ৪০ মিনিটে তার মরদেহ ঢাকা থেকে গাইবান্ধার সাঘাটার বোনারপাড়া কাজী আজহার আলী উচ্চ বিদ্যালয় প্রাঙ্গণে নিয়ে যাওয়া হবে।
আরও পড়ুন: ডেপুটি স্পিকার ফজলে রাব্বী মিয়া আর নেই
শেষ শ্রদ্ধা জানানোর জন্য তার মরদেহ সাঘাটা উপজেলার ভরতখালী উচ্চ বিদ্যালয় প্রাঙ্গণে রাখা হবে সেখানে বিকাল ৩টার দিকে তার দ্বিতীয় জানাজা অনুষ্ঠিত হবে।
এরপর তার মরদেহ গোটিয়া গ্রামে নিয়ে যাওয়া হবে, সেখানে আরেকটি জানাজা অনুষ্ঠিত হবে।
জাতীয় সংসদ সচিবালয় অনুসারে, বিকাল ৫টার দিকে সরকারের পক্ষ থেকে গার্ড অব অনার শেষে নিজ গ্রামের পারিবারিক কবরস্থানে দুই ছেলের কবরের পাশে ডেপুটি স্পিকারকে দাফন করা হবে।
আরও পড়ুন: ডেপুটি স্পিকার ফজলে রাব্বী মিয়ার মৃত্যুতে প্রধানমন্ত্রীর শোক
অ্যাডভোকেট ফজলে রাব্বি ২২ জুলাই নিউইয়র্কের মাউন্ট সিনাই হাসপাতালে বিকাল ৩টা ৫৫ মিনিটে (নিউইয়র্ক সময়) শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৭৬ বছর।
১৯৭১ সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় ১১ নম্বর সেক্টরে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে যুদ্ধ করেন তিনি।
গাইবান্ধা-৫ আসনের সংসদ সদস্য ফজলে রাব্বি মৃত্যুকালে তিন মেয়ে, আত্মীয়স্বজন ও গুণগ্রাহী রেখে গেছেন। তার স্ত্রী আনোয়ারা রাব্বি ২০২০ সালের মে মাসে মারা যান।
তিনি একজন স্বনামধন্য সংগঠক ছিলেন এবং বিদেশে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে জনমত গড়তে অনেক অবদান রেখেছিলেন।
অ্যাডভোকেট ফজলে রাব্বি ১৯৮০ থেকে ৮১ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন ফর ভলান্টারি স্টেরিলাইজেশন (বিএভিএস), গাইবান্ধার চেয়ারপারসন ছিলেন।
আরও পড়ুন: ডেপুটি স্পিকার ফজলে রাব্বির মৃত্যুতে পররাষ্ট্রমন্ত্রীর শোক
তিনি তার নির্বাচনী এলাকায় বেশ কয়েকটি স্কুল, কলেজ ও মাদরাসা প্রতিষ্ঠা করেন।
ফজলে রাব্বি ১৯৪৬ সালের ১৬ এপ্রিল জন্মগ্রহণ করেন। ১৯৭৯- ৮৬ সাল পর্যন্ত গাইবান্ধা আইন কলেজের প্রতিষ্ঠাতা সম্পাদক ছিলেন তিনি। তিনি ১৯৭৮-৭৯ সাল পর্যন্ত গাইবান্ধা বার এর নির্বাচিত সম্পাদক ছিলেন।
২ বছর আগে