জাহিদ মালেক
মানিকগঞ্জ-৩: স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক নির্বাচিত
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে মানিকগঞ্জ-৩ আসন থেকে অনানুষ্ঠানিকভাবে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক।
আরও পড়ুন: জনবল সংকটকে চিকিৎসা খাতে বড় চ্যালেঞ্জ দেখছেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী
মালেক নৌকা প্রতীক নিয়ে আওয়ামী লীগের প্রার্থী হিসেবে ৬৭ হাজার ৩০৯ ভোট পেয়ে নিরঙ্কুশ বিজয় অর্জন করেন।
তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মফিজুল ইসলাম খান পেয়েছেন ২ হাজার ৭৯৩ ভোট।
আরও পড়ুন: মা-শিশুর মৃত্যুহার কমাতে ৫০০ সরকারি স্বাস্থ্য ইউনিটে ২৪ ঘণ্টা সেবা শুরু: স্বাস্থ্যমন্ত্রী
স্বাস্থ্য খাতের যন্ত্রপাতিও জলবায়ুবান্ধব হওয়া উচিত: স্বাস্থ্যমন্ত্রী
১০ মাস আগে
মা-শিশুর মৃত্যুহার কমাতে ৫০০ সরকারি স্বাস্থ্য ইউনিটে ২৪ ঘণ্টা সেবা শুরু: স্বাস্থ্যমন্ত্রী
স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণমন্ত্রী জাহিদ মালেক বলেছেন, মা ও শিশুর মৃত্যুহার কমিয়ে আনতে আমরা ৫০০টি সরকারি স্বাস্থ্যকেন্দ্রে ২৪ ঘণ্টা সার্ভিস শুরু করেছি। পর্যায়ক্রমে ৪০০টি স্বাস্থ্য কেন্দ্রেই ২৪ ঘণ্টা সেবা চালু করা হবে।
বৃহস্পতিবার (৭ ডিসেম্বর) সকালে রাজধানীর মিন্টো রোডের বঙ্গমাতা ফজিলাতুন্নেচ্ছা মুজিব কনভেনশন হলে স্বাস্থ্য শিক্ষা ও পরিবার কল্যাণ বিভাগের ৯-১৪ ডিসেম্বর ‘পরিবার কল্যাণ সেবা ও প্রচার সপ্তাহ’- পালন উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
এসময় তিনি বলেন, ‘প্রতি বছর দেশে এখনও ৬৫ হাজার শিশু এবং সাড়ে ৪ হাজার মা মাতৃত্বকালীন মারা যায়। এই সংখ্যা অনেক। যদিও গত বছরের তুলনায় এবার আমরা অন্তত পাঁচ ভাগ মা ও শিশু মৃত্যুহার কমাতে সক্ষম হয়েছি। তবুও এখনও বছরে এত মৃত্যু কোনোভাবেই কাম্য নয়।’
জাহিদ মালেক বলেন, ‘এখন আমাদের আগামীর লক্ষ্য পূরণ করতে হবে। আগামী ২০৩০ সালের মধ্যে মাতৃমৃত্যু হার ৭০ শতাংশ কমাতে হবে এবং শিশু মৃত্যুহার অর্ধেকে নামিয়ে আনতে হবে। তবে, এই লক্ষ্য অর্জনে আমাদের অবশ্যই বাল্যবিয়ে প্রতিরোধ করতে হবে, মায়েদের বাসায় প্রসবের পরিবর্তে প্রাতিষ্ঠানিক প্রসবের দিকে মনোযোগী হতে হবে এবং সরকারি স্বাস্থ্য সেবা কেন্দ্রসমূহকে ২৪ ঘণ্টা সার্ভিস ব্যবস্থায় কাজ করতে হবে।’
বর্তমানে প্রাইভেট স্বাস্থ্য কেন্দ্রগুলোতে আশঙ্কাজনক হারে সিজারিয়ান ব্যবস্থা বেড়ে গেছে উল্লেখ করে স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, ‘দেশে সিজার (অস্ত্রোপচার) করে বাচ্চা নেওয়ার হার আশঙ্কাজনকভাবে বেড়ে গেছে। বিনা কারণে অনেক মায়েরাও সিজার করে বাচ্চা নিতে আগ্রহী থাকেন। এটি কাম্য নয়।’
আরও পড়ুন: স্বাস্থ্য খাতের যন্ত্রপাতিও জলবায়ুবান্ধব হওয়া উচিত: স্বাস্থ্যমন্ত্রী
তিনি বলেন, ‘একবার সিজার করে বাচ্চা নিলে ওই মায়ের পরবর্তীতে বাচ্চা প্রসবে সমস্যা হতে পারে। এছাড়াও সারা জীবনের জন্য অন্যান্য সমস্যা নিয়ে চলতে হতে পারে। এটি এভাবে চলতে পারে না। দেশে বাড়িতে প্রসব এবং সিজার করে বাচ্চা নেওয়া অর্ধেকের বেশি কমাতে আমাদের সবাইকে একযোগে কাজ করতে হবে।’
এসময় স্বাস্থ্যমন্ত্রী আগামী ৯-১৪ ডিসেম্বর ছয় দিনব্যাপী পরিবার কল্যাণ সেবা ও প্রচার সপ্তাহের উদ্বোধন করেন।
স্বাস্থ্য শিক্ষা বিভাগের সচিব আজিজুর রহমানের সভাপতিত্বে সভায় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক এবিএম খুরশীদ আলম, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক শারফুদ্দিন আহমেদ এবং ইউএনএফপিএ’র বাংলাদেশ প্রতিনিধি মিস ক্রিস্টিাইন ব্লোকসসহ আরও অনেকে।
সভায় স্বাগত বক্তব্য দেন পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক সাহান আরা বানু এনডিসি।
সভায় জুম অনলাইনে দেশের ৮০টি উপজেলা হাসপাতাল স্বাস্থ্য প্রতিনিধি যুক্ত ছিলেন।
আরও পড়ুন: ‘ভেক্টর বাহিত রোগ বৃদ্ধির জন্য জলবায়ু পরিবর্তন দায়ী’
দেশের স্বাস্থ্যখাতে অভূতপূর্ব উন্নয়ন হয়েছে: স্পিকার
১১ মাস আগে
নির্বাচনে এলে বিএনপির অনেকের জামানত বাজেয়াপ্ত হয়ে যাবে: জাহিদ মালেক
স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী জাহিদ মালেক বলেছেন, বিএনপি নির্বাচনে আসতে ভয় পায়, তারা নির্বাচনে এলে অনেকের জামানত বাজেয়াপ্ত হয়ে যাবে।
শুক্রবার সন্ধ্যায় মানিকগঞ্জ সদর উপরজেলা জাগির উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে এক মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, ‘দেশের মানুষ শেখ হাসিনার পক্ষে আছে। যতো আন্দোলন করুক না কেন বিএনপি-জামায়াতের এতো শক্তি নেই যে ধাক্কা দিয়ে সরকারকে ফেলে দিবে। তাদের এতো শক্তি নেই যে নির্বাচন বানচাল করতে পারবে। আগামী ৭ জানুয়ারি দেশে অবাধ, সুষ্ঠ ও নিরপেক্ষ নির্বাচন হবে।’
আরও পড়ুন: মানুষ হত্যা করে ক্ষমতায় আসা যাবে না: স্বাস্থ্যমন্ত্রী
পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি আরশেদ আলী বিশ্বাসের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক জাহিদুল ইসলামের সঞ্চালনায় মতবিনিময় সভায় বক্তব্য দেন জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আইনজীবী গোলাম মহীউদ্দীন, সহ-সভাপতি পৌর মেয়র রমজান আলী, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সুলতানুল আজম খান আপেল, সাংগঠনিক সম্পাদক সুদেব সাহা, সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ইসরাফিল হোসেন, সাধারণ সম্পাদক আফসার উদ্দিন সরকার, জেলা শ্রমিক লীগের সভাপতি বাবুল সরকার, জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি আবু বকর সিদ্দিক তুষার প্রমূখ।
স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, বিএনপি জামায়াতের সময় বলা হয়েছিল মেয়েদের শিক্ষার প্রয়োজন নেই। তারা ঘরে থাকবে। তাদের বাইরে যাওয়ার প্রয়োজন নেই। কিন্ত শেখ হাসিনা ক্ষমতায় আসার পর নারীরা সবক্ষেত্রে এগিয়ে যাচ্ছেন। তারা দেশের প্রতিনিধিত্ব করছেন।
বিএনপিকে নির্বাচনে আসার আহ্বান জানিয়ে স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, ‘আপনাদের নির্বাচনে আসার সেই সাহস নেই। কারণ জ্বালাও-পোড়াও করে ভোট পাওয়া যায় না; মানুষকে হত্যা করে ভোট পাওয়া যায় না।’
আরও পড়ুন: এডিস মশা থাকলে ডেঙ্গু রোগীও থাকবে: স্বাস্থ্যমন্ত্রী
জনবল সংকটকে চিকিৎসা খাতে বড় চ্যালেঞ্জ দেখছেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী
১১ মাস আগে
এডিস মশা থাকলে ডেঙ্গু রোগীও থাকবে: স্বাস্থ্যমন্ত্রী
স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণমন্ত্রী জাহিদ মালেক বলেছেন, যে পর্যন্ত এডিস মশা থাকবে সে পর্যন্ত ডেঙ্গু রোগীও থাকবে। তাই আমাদের মশা কমাতে হবে।
মঙ্গলবার (৭ নভেম্বর) বিকালে সচিবালয়ে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে চীন সরকারের ডেঙ্গু কিট হস্তান্তর অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
মন্ত্রী বলেন, আমরা চীন সরকারের পক্ষ থেকে প্রায় ১০ লাখ ডেঙ্গু টেস্ট কিট পাব। পাশাপাশি তারা বেশ কিছু যন্ত্রপাতিও দিবে। এর মধ্যে রয়েছে- ব্লাড সেপারেটর, ফ্রিজার, অটো হেমাটোলাইজার ও ব্লাড ব্যাগ। এসব জিনিস আমাদের ডেঙ্গু চিকিৎসায় প্রয়োজন হয়।
এসব জিনিস আমাদের রয়েছে এবং যেগুলো পেলাম তাতে আমাদের হাসপাতালগুলো আরও বেশি সমৃদ্ধ হবে।
আরও পড়ুন: ডেঙ্গুর টিকা আপাতত কোনো কাজে আসছে না: স্বাস্থ্যমন্ত্রী
তিনি বলেন, মশার ওষুধ স্প্রে করতে হবে, নিজের আঙ্গিনা ও ঘরের ভেতর নিজেদেরই পরিষ্কার রাখতে হবে। এর বাইরে ডোবা-নালা যেগুলো রয়েছে সেগুলো সিটি করপোরেশন ও পৌরসভা করবে।
তিনি আরও বলেন, তাদের আমরা সব সময় বলে আসছি, বছরব্যাপী একটি কর্মসূচি তাদের করা প্রয়োজন। যার মাধ্যমে ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে আনা সম্ভব হবে। তা না হলে প্রতিবছরই ডেঙ্গুর সমস্যা দেখা দেবে।
ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে দাবি করে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণমন্ত্রী বলেন, ডেঙ্গু চিকিৎসার জন্য আলাদা বেড রয়েছে, আইভি ফ্লুয়িড বা স্যালাইনের কোনো অভাব নেই।
মন্ত্রী বলেন, ডেঙ্গুর চিকিৎসাও সঠিকভাবে দেওয়া হচ্ছে। কিন্তু ডেঙ্গু এখনও আছে, প্রতিদিন প্রায় ১০ জন ডেঙ্গুতে মারা যাচ্ছে এবং দুই হাজারের বেশি লোক প্রতিদিন আক্রান্ত হচ্ছে।
তিনি বলেন, আমি যেটা দেখেছি, ঢাকার বাইরে সারাদেশে এখন ডেঙ্গু সংক্রমণ এবং মৃত্যুর হার বেশি। ঢাকায় সংক্রমণের হার কমে আসছে, কিন্তু মৃত্যু হচ্ছে। এর কারণ হচ্ছে ক্রিটিকাল কেসগুলো ঢাকায় নিয়ে আসার চেষ্টা করা হয়। লম্বা সময় জার্নি করে আসার কারণে অনেক সময় রোগী শক সিনড্রোমে চলে যায়। ফ্লুইডের অভাবেও তারা মারা যান।
স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, নারীদের সংক্রমণ কম হলেও মৃত্যুর হার বেশি। নারীরা অনেক সময় চিকিৎসা নিতে দেরি করেন। নারীদের ব্যাপারে আরও বেশি সজাগ হওয়া প্রয়োজন। তাদের তাড়াতাড়ি পরীক্ষা ও চিকিৎসা দেওয়া প্রয়োজন। তাহলেই নারীদের মৃত্যুহার কমে যাবে।
আরও পড়ুন: জনবল সংকটকে চিকিৎসা খাতে বড় চ্যালেঞ্জ দেখছেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী
কালাজ্বর নির্মূলে বিশ্বের প্রথম দেশ হিসেবে বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দিয়েছে ডব্লিউএইচও: স্বাস্থ্যমন্ত্রী
১ বছর আগে
ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণ করতে হলে মশা নিয়ন্ত্রণ করতে হবে: স্বাস্থ্যমন্ত্রী
ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণ করতে হলে মশা নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। আর মশা নিয়ন্ত্রণ করতে হলে সিটি করপোরেশনের মেয়র ও পৌরসভাকে দীর্ঘ পরিকল্পনা নিতে হবে বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক।
তিনি বলেন, 'ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণ করতে হলে মশা নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। আর মশা নিয়ন্ত্রণ করতে হলে পৌরসভা ও সিটি করপোরেশন মেয়রদের একটা দীর্ঘ অর্থাৎ সারা বছরের পরিকল্পনা থাকতে হবে।’
আরও পড়ুন: সামাজিক আন্দোলন গড়ে তুলে এডিস মশা নিয়ন্ত্রণ করতে হবে: স্বাস্থ্যমন্ত্রী
মঙ্গলবার (১৭ অক্টোবর) সচিবালয়ে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে এক ব্রিফিংয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।
তিনি আর বলেন, ‘চিকিৎসার বিষয়ে কোনো ঘাটতি নেই। আমাদের চিকিৎসক ও নার্সদের প্রশিক্ষণ দিয়েছি; হাসপাতালগুলোতে যথেষ্ট শয্যা আছে। কেবল ঢাকায় না,জেলা ও উপজেলা পর্যায়ের হাসপাতালগুলোতেও ডেঙ্গুর জন্য আলাদা শয্যা তৈরি করেছি। সব জায়গায় যাতে যথেষ্ট পরিমাণ ফ্লুইড মানে স্যালাইন থাকে সেই ব্যবস্থা করা হয়েছে। আমরা নিজেরা স্যালাইন আমদানি করেছি, প্রাইভেট প্রতিষ্ঠানগুলোকেও আমদানির অনুমোদন দিয়েছি। প্রাইভেট প্রতিষ্ঠানগুলোও প্রায় ৫০ লাখ প্যাকেট স্যালাইন তৈরি করে। স্যালাইনের কোনো ঘাটতি নেই।’
আরও পড়ুন: ডেঙ্গুর টিকা আপাতত কোনো কাজে আসছে না: স্বাস্থ্যমন্ত্রী
তিনি বলেন, 'আমার অনুরোধ যারা ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হচ্ছেন তারা সময়মতো পরীক্ষা করে নেবেন। তাড়াতাড়ি হাসপাতালে আসবেন। চিকিৎসা নিলে ভালো হয়ে যাবেন। দেরি করে এলে আর কিছু করার থাকে না।’
মন্ত্রী বলেন, ‘আমি যখন মানিকগঞ্জে গেলাম সেখানে দেখলাম ৫০০ ডেঙ্গু রোগী হাসপাতলে। আগে পাঁচটা রোগী ছিল না। আশপাশের জেলা থেকে এসেছে, সেখানে ডেঙ্গু ছড়িয়েছে। সেখানে ড্রেনে ময়লা পড়ে আছে। এগুলো যদি পরিস্কার করা বা ওষুধ ব্যবহার করা না হয়, তাহলে তো আর ডেঙ্গু কমবে না।'
তিনি আরও বলেন, ডেঙ্গুর জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে। যে পদক্ষেপগুলো নেওয়া হচ্ছে তা পর্যাপ্ত না। যদি পর্যাপ্তই হতো তাহলে আড়াই লাখ মানুষ এ রোগে আক্রান্ত হবেন না। এখন পর্যন্ত এক হাজার ১০০ জনের মৃত্যু হয়েছে ডেঙ্গুতে। কাজেই এটা বড়ো সংখ্যা, আমরা খুবই দুঃখিত। কিন্তু স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে যে পরামর্শ দেওয়ার কিংবা চিকিৎসা দেওয়ার, সেটা দেওয়া হচ্ছে। সারাদেশে পরিকল্পনা নেওয়া দরকার। তবেই ডেঙ্গু কমবে। তাছাড়া ডেঙ্গু কমবে না।'
আরও পড়ুন: ডেঙ্গুরোগীর জন্য সরকারের ব্যয় ৫০ হাজার টাকা: স্বাস্থ্যমন্ত্রী
১ বছর আগে
২০২৩ সালে বাংলাদেশ-ইন্দোনেশিয়ার অংশীদারিত্ব আরও শক্তিশালী হয়েছে: রাষ্ট্রদূত হেরু
বাংলাদেশে নিযুক্ত ইন্দোনেশিয়ার রাষ্ট্রদূত হেরু হার্তান্তো সুবোলো বলেছেন, ৫১ বছরের কূটনৈতিক সম্পর্কে অগ্রগতি ও উন্নয়নে স্থিতিশীলতা ও দৃঢ়তা দেখিয়েছে বাংলাদেশ ও ইন্দোনেশিয়া।
তিনি বলেন, ‘২০২৩ সালে দুই দেশ একটি শক্তিশালী অংশীদারিত্ব অর্জন করেছে।’
রবিবার (১ অক্টোবর) সন্ধ্যায় ঢাকায় ইন্দোনেশিয়া প্রজাতন্ত্রের দূতাবাস তার ৭৮তম স্বাধীনতা দিবস উদযাপনের সময় রাষ্ট্রদূত এসব কথা বলেন।
গত মাসে জাকার্তায় সে দেশের প্রেসিডেন্ট জোকো উইদোদো ও বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের মধ্যে দ্বিপক্ষীয় বৈঠকের সময়, উভয় নেতা দুই দেশের মধ্যে একটি সুনির্দিষ্ট সহযোগিতার বিষয়ে সম্মত হন।
সেসসময় দুই দেশের মধ্যে স্বাস্থ্য, জ্বালানি ও কৃষিক্ষেত্রে সহযোগিতা বিষয়ক তিনটি সমঝোতা স্মারক সই হয়েছে।
তিনি আশা করেন, ইন্দোনেশিয়া ও বাংলাদেশের মধ্যে অংশীদারিত্ব বন্ধুত্বের চেতনায় ভাস্বর হবে এবং ভবিষ্যতে তা আরও শক্তিশালী হবে।
অনুষ্ঠানে অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশের স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণমন্ত্রী জাহিদ মালেক। ইন্দোনেশিয়ার ঐতিহ্যবাহী বাদ্যযন্ত্র গং বাজিয়ে তাকে সংবর্ধনা জানানো হয়।
স্বাস্থ্যমন্ত্রী তার বক্তৃতায় বলেন, বাংলাদেশে হাসপাতাল স্থাপন, ভ্যাকসিন তৈরির শিল্প এবং সংক্রামক ও অসংক্রামক রোগসহ বিভিন্ন স্বাস্থ্য খাতে ইন্দোনেশিয়া ও বাংলাদেশের মধ্যে সহযোগিতার উজ্জ্বল সম্ভাবনা রয়েছে।
তিনি বিশ্বাস করেন, বাংলাদেশ ও ইন্দোনেশিয়ার মধ্যে সম্পর্ক নতুন উচ্চতায় পৌঁছাবে। কারণ উভয় দেশের সাংস্কৃতিক, সামাজিক ও অন্যান্য অভিন্ন স্বার্থ রয়েছে।
তিনি বর্ণিল কূটনৈতিক সংবর্ধনা আয়োজনের জন্য ইন্দোনেশিয়ার দূতাবাসকে অভিনন্দন জানান।
আরও পড়ুন: জনগণের মধ্যে সংযোগের অভাবে বাধাগ্রস্ত হচ্ছে ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্ক: ভারতীয় বিশেষজ্ঞ
১ বছর আগে
সামাজিক আন্দোলন গড়ে তুলে এডিস মশা নিয়ন্ত্রণ করতে হবে: স্বাস্থ্যমন্ত্রী
স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক বলেন, ডেঙ্গুতে এরই মধ্যে সাত শতাধিক মৃত্যু হয়েছে। আর মৃত্যু দেখতে চাই না।
তিনি বলেন, প্রতিটি বাড়িতে গিয়ে সরকারের পক্ষে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন করা সম্ভব নয়, এর জন্য সামাজিক আন্দোলন গড়ে তুলতে হবে।
আরও পড়ুন: ডেঙ্গুরোগীর জন্য সরকারের ব্যয় ৫০ হাজার টাকা: স্বাস্থ্যমন্ত্রী
শনিবার (৯ সেপ্টেম্বর) দুপুরে মানিকগঞ্জ কর্নেল মালেক মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ডেঙ্গু ওয়ার্ড পরিদর্শন শেষে গণমাধ্যমকর্মীদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।
মন্ত্রী বলেছেন, এডিস মশা সারা দেশে ছড়িয়ে গেছে। দেশে দেড় লাখ মানুষ ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়েছে। প্রতিদিন আড়াই হাজার নতুন রোগী ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হচ্ছে।
ভারত থেকে স্যালাইন আমদানি করা হচ্ছে উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, এরই মধ্যে সাত লাখ স্যালাইন আমদানির অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। আজ-কালের মধ্যে সাড়ে তিন লাখ স্যালাইন চলে আসবে। বাকিগুলো শিগগিরই এসে পৌঁছাবে। সবাই মিলে কাজ করলে কোভিডের মতো ডেঙ্গুও নিয়ন্ত্রণ করা যাবে।
স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, যে পর্যন্ত মশা না কমবে, রোগীর সংখ্যাও কমবে না, মৃত্যুও কমবে না।
তিনি বলেন, ডেঙ্গুর প্রকোপ কমাতে হলে মশা কমাতে হবে। আর এ জন্য সিটি কর্পোরেশন, পৌরসভাকে কার্যকর ভূমিকা রাখতে হবে।
আরও পড়ুন: করোনাভাইরাসের টিকা তৈরিতে বাংলাদেশকে সহায়তা করবে বিশ্বব্যাংক: স্বাস্থ্যমন্ত্রী
স্যালাইন উৎপাদনে হিমশিম খাচ্ছে ওষুধ কোম্পানিগুলো: স্বাস্থ্যমন্ত্রী
১ বছর আগে
সংসদে ওষুধ ও কসমেটিকস বিল-২০২৩ কণ্ঠভোটে পাস
বিভিন্ন অপরাধের জন্য ২০ হাজার টাকা থেকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের বিধান রেখে সংসদে ‘ওষুধ ও কসমেটিকস বিল, ২০২৩’- পাস হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (৭ সেপ্টেম্বর) স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক বিলটি উত্থাপন করলে তা কণ্ঠভোটে পাস হয়।
প্রস্তাবিত আইনে প্রসাধনী সামগ্রীকে এর এখতিয়ারে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। এটি প্রাথমিকভাবে ওষুধের আমদানি, রপ্তানি, উৎপাদন ও বিক্রয় নিয়ন্ত্রণের জন্য তৈরি করা হয়েছে, যেখানে কঠোর শাস্তির বিধান রয়েছে।
বিলে রেজিস্ট্রেশন ছাড়া ওষুধ তৈরি বা নকল ওষুধ তৈরির জন্য সর্বোচ্চ শাস্তি যাবজ্জীবন কারাদণ্ড এবং ১০ লাখ টাকা জরিমানার প্রস্তাব করা হয়েছে।
প্রস্তাবিত আইনে অ্যান্টিবায়োটিক অপব্যবহারের বিরুদ্ধে একটি মনিটরিং ব্যবস্থা চালু করার এবং এই জাতীয় ওষুধের অপব্যবহার রোধে নিবন্ধিত ডাক্তারের প্রেসক্রিপশন ছাড়া অ্যান্টিবায়োটিক বিক্রির জন্য ২০ হাজার টাকা জরিমানা করার বিধানও অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।
বিদ্যমান আইনে এ ধরনের অপরাধের সর্বোচ্চ শাস্তি তিন বছরের জেল এবং দুই লাখ টাকা জরিমানা।
নকল ও ভেজাল প্রসাধনী দেশের বাজারে সয়লাব হয়ে পড়ে জনস্বাস্থ্যের ওপর ক্ষতিকর প্রভাব ফেলে এমন অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে প্রসাধনী উৎপাদন, আমদানি, বিপণন ও বিক্রয়কে ওষুধ আইনের আওতায় আনার সিদ্ধান্ত নেয় সরকার।
কসমেটিক পণ্য উৎপাদন, আমদানি, সংরক্ষণ এবং বিক্রয়ের সঙ্গে জড়িত সংস্থাগুলোকে সরকারের কাছ থেকে নতুন লাইসেন্স নিতে হবে।
আরও পড়ুন: বিএসএমএমইউ ভিসি, প্রো-ভিসি ও কোষাধ্যক্ষের মেয়াদ ৪ বছর বাড়াতে সংসদে বিল উত্থাপন
স্বাস্থ্যসেবা অধিদপ্তর এবং ওষুধ প্রশাসন অধিদপ্তর যে কোনো ওষুধের ক্ষেত্রে প্রসাধনী উৎপাদন, বিপণন, আমদানি ও বিক্রয় নিয়ন্ত্রণ করবে।
লাইসেন্সিং কর্তৃপক্ষ আইনের অধীনে প্রণীত বিধিতে মনোনীত হবে।
বিলে জনস্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর নকল ও ভেজাল ওষুধ ও প্রসাধনী উৎপাদন, বিক্রয় ও বিপণনসহ অন্তত ৩০টি অপরাধ সংজ্ঞায়িত করা হয়েছে।
প্রসাধনী আমদানি, উৎপাদন এবং বিপণন — ব্যক্তিগত যত্ন এবং ত্বকের যত্নের জন্য ব্যবহৃত রাসায়নিক যৌগের মিশ্রণ- এখন বাংলাদেশ স্ট্যান্ডার্ডস অ্যান্ড টেস্টিং ইনস্টিটিউশন দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়।
প্রস্তাবিত আইন অনুযায়ী, মাদক আইনে মামলা নিষ্পত্তির জন্য প্রতিটি জেলা শহরে আলাদা আদালত থাকবে।
বিলের ওপর আলোচনায় অংশ নিয়ে জাতীয় পার্টির সদস্য ফখরুল ইমাম ও শামীম হায়দার পাটোয়ারী বলেন, প্রসাধনী এবং একই ধরনের আইটেম ভিন্ন ভিন্ন পণ্য। কিন্তু ওষুধ প্রশাসনের অধীনে কেন দেওয়া হচ্ছে।
জাপা সদস্য পীর ফজলুর রহমান বলেন, স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় সঠিকভাবে দায়িত্ব পালন করতে পারছে না।
তিনি বলেন, ‘২৩৬টি ওষুধের দাম বাড়ানো হয়েছে। স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় এসব বিষয়ে কিছুই করছে না। এরপরও কেন তাদের এই দায়িত্ব দেওয়া হবে তা পরিষ্কার নয়।’
গণফোরাম সদস্য মোকাব্বির খান বলেন, এই বিলের সঙ্গে স্বার্থান্বেষী মহল জড়িত।
তিনি আরও বলেন, ‘এর মধ্যে কয়েকটি ধারা জনস্বার্থের পরিপন্থী হতে পারে। তাই কোনো পীর-দরবেশের স্বার্থে তাড়াহুড়ো করে বিল পাস করা ঠিক হবে না।’
স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, প্রসাধনী ব্যবসায়ীদের ক্ষতি সরকারের উদ্দেশ্য নয়।
তিনি বলেন, ‘সরকারের উদ্দেশ্য হল জনগণের স্বাস্থ্য রক্ষা করা এবং ভেজাল ওষুধ ও প্রসাধনী প্রতিরোধ করা।’
আরও পড়ুন: সংসদে বাণিজ্য সংগঠন (সংশোধন) বিল, ২০২৩ উত্থাপন
মামলাজট কমাতে সংসদে অধিগ্রহণ ও প্রজাস্বত্ব (সংশোধন) বিল পাস
১ বছর আগে
স্যালাইন উৎপাদনে হিমশিম খাচ্ছে ওষুধ কোম্পানিগুলো: স্বাস্থ্যমন্ত্রী
ডেঙ্গুর প্রাদুর্ভাবের মধ্যে হঠাৎ করেই দেশে স্যালাইনের চাহিদা বেড়ে যাওয়ায় দেশের ওষুধ কোম্পানিগুলো প্রয়োজনীয় স্যালাইন উৎপাদনে হিমশিম খাচ্ছে বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণমন্ত্রী জাহিদ মালেক।
তিনি বলেন, ‘প্রতিদিন গড়ে প্রায় ৪০ হাজার ব্যাগ স্যালাইনের প্রয়োজন হয়। মাসিক চাহিদা দাঁড়িয়েছে প্রায় ১২ লাখ ব্যাগ।’ এ অবস্থায় দেশের সব স্যালাইন উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানকে উৎপাদন বাড়াতে বলা হয়েছে।
শনিবার (১২ আগস্ট) মানিকগঞ্জ সদর হাসপাতালের ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট ডেঙ্গু ইউনিট পরিদর্শন শেষে মন্ত্রী এ কথা বলেন।
প্রয়োজনে বিদেশ থেকে স্যালাইন আমদানি করতে মন্ত্রণালয়কে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে বলেও জানান মন্ত্রী।
আরও পড়ুন: বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা অনুমোদন দিলে ডেঙ্গুর টিকা আনার চেষ্টা করব: স্বাস্থ্যমন্ত্রী
তিনি আরও বলেন, দেশের কোনো সরকারি হাসপাতালে ডেঙ্গু পরীক্ষার কিটের কোনো অভাব নেই
তিনি আরও বলেন, কোনো সরকারি হাসপাতালে ডেঙ্গু টেস্টিং কিটের ঘাটতি থাকলে চাহিদা অনুযায়ী দ্রুত সরবরাহ করা হবে।
শুক্রবার সকাল পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় দেশে আরও ৯ জনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে। বাংলাদেশে এ বছর মশাবাহিত রোগে মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩৭৩ জনে। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, এ বছর এখন পর্যন্ত ৮০ হাজার ৭৪ জন ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়েছেন। আর ৭০ হাজার ২৬ জন সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন।
আরও পড়ুন: প্রয়োজনে দেশের বাইরে থেকে স্যালাইন আনা হবে: স্বাস্থ্যমন্ত্রী
১ বছর আগে
প্রয়োজনে দেশের বাইরে থেকে স্যালাইন আনা হবে: স্বাস্থ্যমন্ত্রী
স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণমন্ত্রী জাহিদ মালেক বলেছেন, বর্তমানে ডেঙ্গুর জন্য স্যালাইনের বেশ চাহিদা সৃষ্টি হয়েছে। হঠাৎ করে ১০/১২ গুণ চাহিদা বেড়ে যাওয়ায় বিভিন্ন স্থানে স্যালাইনের সংকট দেখা দিয়েছে।
তিনি বলেন, চাহিদা পূরণে দেশের সকল স্যালাইন উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানকে উৎপাদন বাড়ানোর জন্য বলা হয়েছে। প্রয়োজনে দেশের বাইরে থেকে স্যালাইন আমদানির জন্য মন্ত্রণালয়কে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
শুক্রবার (১১ আগস্ট) বিকালে মানিকগঞ্জ সদর উপজেলার ঢাকুলি এলাকায় প্রায় দেড় কিলোমিটার পাকা রাস্তার নির্মাণকাজের ভিত্তি প্রস্তর উদ্বোধনকালে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী এসব কথা বলেন।
এসময় স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, দেশের হাসপাতালগুলোতে চিকিৎসক ও নার্সরা যথাসাধ্য সেবা দিয়ে যাচ্ছে। ডেঙ্গু প্রতিরোধে মশা নিধনে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানকে আরও গতিশীল হতে হবে। কারণ মশা কমলেই ডেঙ্গুর প্রাদুর্ভাব কমে যাবে।
তিনি বলেন, মন্ত্রণালয় থেকে সিটি করপোরেশন ও পৌরসভাকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে বেশি করে মশা মারার ওষধ প্রয়োগ করার জন্য। এছাড়া মানুষজনকেও সচেতন হতে হবে। কারণ এডিস মশা যাতে জন্ম না হয় এর জন্য বাড়ির আশে পাশে পরিস্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে হবে।
আরও পড়ুন: বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা অনুমোদন দিলে ডেঙ্গুর টিকা আনার চেষ্টা করব: স্বাস্থ্যমন্ত্রী
তিনি আরও বলেন ডেঙ্গু পরীক্ষার কিটের কোনো সংকট নেই, পর্যাপ্ত কিট রয়েছে। যদি কোনো সরকারি হাসপাতালে ডেঙ্গু পরীক্ষার কিট সংকট দেখা দেয়, তবে চাহিদা মোতাবেক তা দ্রত সরবরাহ করা হবে।
পরে ঢাকুলী সরকার প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠে জাগীর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ আয়োজিত জনসভায় প্রধান অতিথি হিসেবে যোগ দেন স্বাস্থামন্ত্রী জাহিদ মালেক।
জাগীর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি শামীম হোসেনের সভাপতিত্বে সাধারণ সম্পাদক জাগীর ইউপি চেয়ারম্যান জাকির হোসেনের সঞ্চালনায় স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক ছাড়াও বক্তব্য রাখেন জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আব্দুস সালাম, সহসভাপতি পৌর মেয়র রমজান আলী, যুগ্ম সধারণ সম্পাদক সুলতানুল আজম খান আপেল, সাংগঠনিক সম্পাদক সুদেব সাহা, সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আফসার উদ্দিন সরকার, পৌর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক জাহিদুল ইসলাম প্রমুখ।
আরও পড়ুন: সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ডেঙ্গুর প্রকোপ থাকতে পারে: স্বাস্থ্যমন্ত্রী
গত বছরের চেয়ে এ বছর ডেঙ্গুরোগী পাঁচগুণ বেশি: স্বাস্থ্যমন্ত্রী
১ বছর আগে