শিমুলিয়া-বাংলাবাজার নৌরুট
ঘন কুয়াশা: শিমুলিয়া-বাংলাবাজার নৌরুটে ফেরি চলাচল বন্ধ
ঘন কুয়াশায় শিমুলিয়া-বাংলাবাজার ও শিমুলিয়া-মাঝিরকান্দি নৌরুটে ফেরি চলাচল বন্ধ রয়েছে।
বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন করপোরেশনের (বিআইডব্লিউটিসি) বন্দর কর্মকর্তা মো শাহাদাত হোসেন জানান, বুধবার দিবাগত রাত আড়াইটা থেকে তীব্র কুয়াশার কারণে দুর্ঘটনা এড়াতে ফেরি চলাচল বন্ধ রাখা হয়েছে।
আরও পড়ুন: ঘন কুয়াশায় পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া নৌরুটে ফেরি চলাচল বন্ধ
তিনি বলেন, ‘চারটি ফেরি নোঙর করে রাখা হয়েছে। শিমুলিয়ায় ২৫০ যান পারাপারের অপেক্ষায় রয়েছে।’
এদিকে দুর্ঘটনা এড়াতে বৃহস্পতিবার সকাল থেকে দুটি রুটে লঞ্চ ও স্পিডবোট চলাচলও বন্ধ রয়েছে।
বন্দর কর্মকর্তা বলেন, ‘প্রতিদিন সকাল থেকে শিমুলিয়া থেকে বাংলাবাজার ও মাঝিরকান্দি নৌরুটে ৮৭ লঞ্চ ও ১০১ স্পিডবোট চলাচল করে। কুয়াশা কেটে গেলে আবার নৌযানগুলো চালু করা হবে।’
আরও পড়ুন: শিমুলিয়া-বাংলাবাজার নৌপথে ১৩ দিন পর ফেরি চলাচল শুরু
২ বছর আগে
শিমুলিয়ায় ঢাকামুখী যাত্রীদের ঢল
দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের ২১ জেলার প্রবেশপথ শিমুলিয়া-বাংলাবাজার নৌরুটে ঢাকামুখী যাত্রীদের ঢল নেমেছে। ঈদুল ফিতরের তিন দিনের ছুটি শেষ হওয়ায় সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোর চাকরিজীবিরা কাজে যোগদানের জন্য পরিবার-পরিজন নিয়ে ছুটছেন কর্মস্থলের দিকে।
সোমবার ঈদের চতুর্থ দিনেও ঢাকা থেকে অসংখ্য মানুষ গ্রামের বাড়িতে যাওয়ার জন্য ফেরিতে পার হতে শিমুলিয়া ঘাটে এসে নামছে। ফলে মানুষের যাওয়া-আসায় খুবই কর্মব্যস্ত হয়ে পড়েছে শিমুলিয়া ও বাংলাবাজার উভয় ফেরিঘাট।
এর আগে সরকারি নির্দেশনা অমান্য করে ঈদের আগে নাড়ির টানে ছুটেছিলেন তারা। সরকারি নির্দেশনা অনুযায়ী গণপরিবহন বন্ধ। সেই সাথে শিমুলিয়া ঘাটের ৮৭টি লঞ্চ ও সাড়ে ৪ শতাধিক স্পিডবোট ও প্রায় দুই শতাধিক ট্রলার বন্ধ রয়েছে। এসব গণনৌপরিবহন বন্ধ থাকায় স্বাভাবিকভাবেই এ রুটের যাত্রীরা ভিড় করছেন ফেরিগুলোতে। ১৮টি ফেরির প্রতিটিতেই একই রকমের গাদাগাদির চিত্র দেখা গেছে।
আরও পড়ুন: বিজিবির চেকপোস্ট উপেক্ষা করেই শিমুলিয়ায় ঘরমুখো মানুষের ঢল
সরেজমিনে দেখা যায়, ফেরি থেকে নেমে ঢাকাসহ বিভিন্ন কর্মস্থলে পৌঁছানোর জন্য অতিরিক্ত ভাড়া দিয়ে মোটরসাইকেল, সিএনজি, অটোরিকশা, প্রাইভেটকার ও ট্রাকে চড়ে রওনা হচ্ছে যাত্রীরা। ৭০ টাকার ভাড়া ১৫০-২০০ টাকা দিয়ে ঢাকায় যেতে হচ্ছে তাদের। ভোগান্তির শেষ নেই। অতিরিক্ত ভাড়া দিয়ে যাতায়াত করতে হচ্ছে। ঈদের আগে অনেক কষ্ট করে বাড়ি যেতে হয়েছে। এখন আবার কষ্ট করে কর্মস্থলে ফিরতে হচ্ছে।
আরও পড়ুন: শিমুলিয়া-বাংলাবাজার নৌরুটে ঢাকামুখী মানুষের চাপ
বিআইডব্লিউটিসি’র শিমুলিয়া ঘাটের এজিএম মো. শফিকুল ইসলাম বলেন, করোনার কারণে ফেরি ছাড়া সব নৌযান বন্ধ। ফলে ফেরিতেই সব চাপ। ফেরিতে মানুষ বেশি, গাড়ি কম। মানুষের চাপে ফেরিতে গাড়ি ওঠানো যাচ্ছে না। ১৮টি ফেরি সচল রয়েছে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা করছে পুলিশ ও প্রশাসনের কর্মকর্তারা।
শিমুলিয়া ট্রাফিক পুলিশের ইন্সপেক্টর (টিআই) হাফিজুর রহমান বলেন, ঈদের ছুটি শেষ। তাই কর্মস্থলে ফিরছে মানুষ। সোমবার সকাল থেকে শিমুলিয়া ঘাটে দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলমুখী যাত্রীর চাপ ছিল। বেলা বাড়ার সাথে সাথে আরও যাত্রীর চাপ বেড়ে যায়। প্রতিটি ফেরিতে গাদাগাদি করে ঢাকামুখী যাত্রীরা আসছিল। কর্মস্থলে ফেরা মানুষ সামাজিক দূরত্ব বজায় না রেখে এবং স্বাস্থ্যবিধি না মেনে গাদাগাদি করে নদী পার হচ্ছেন। এতে করোনাভাইরাস সংক্রমণের ঝুঁকি আরও বেড়ে যাচ্ছে।
৩ বছর আগে
শিমুলিয়া-বাংলাবাজার নৌরুটে ঢাকামুখী মানুষের চাপ
করোনা ঝুঁকি নিয়ে কর্মস্থলে যোগ দিতে শিমুলিয়া-বাংলাবাজার নৌরুটে ঢাকায় ফিরছেন অনেক মানুষ। ঈদ শেষে করোনার ভয় উপেক্ষা করে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে কর্মস্থলে ছুটছেন তারা।
রবিবার সকাল থেকে শিমুলিয়া ঘাটে মানুষ চাপ বেড়েছে। হাজার হাজার শ্রমজীবী মানুষ ফেরিতে করে নদী পার হয়ে শিমুলিয়ায় এসে পৌঁছেছেন।
এদিকে, করোনাভাইরাসের কারণে সারাদেশে গণপরিবহন বন্ধ থাকায় অতিরিক্ত ভাড়া দিয়ে বিভিন্ন যানবাহনে কর্মস্থলে ছুটছেন যাত্রীরা।
আরও পড়ুন: বিজিবির চেকপোস্ট উপেক্ষা করেই শিমুলিয়ায় ঘরমুখো মানুষের ঢল
বিআইডব্লিউটিসির এজিএম শফিকুল ইসলাম জানান, করোনাভাইরাসের কারণে সারাদেশে গণপরিবহন বন্ধ থাকলেও জরুরি পরিষেবার যানবাহন পারাপারের জন্য ফেরি সচল রাখা হয়েছে। কিন্তু ফেরি সচল থাকায় জরুরি পরিষেবার যানবাহনের সাথে কর্মস্থলে ফেরা মানুষ সামাজিক দূরত্ব বজায় না রেখে এবং স্বাস্থ্যবিধি না মেনে গাদাগাদি করে নদী পার হচ্ছেন। এতে করোনাভাইরাস সংক্রমণের ঝুঁকি আরও বেড়ে যাচ্ছে। ১৮টি ফেরি দিয়ে পারাপার করেও কুলিয়ে ওঠা যাচ্ছে না।
আরও পড়ুন: শনিবার থেকে দিনে ফেরি চলাচল বন্ধ ঘোষণা
তিনি জানান, মুন্সীগঞ্জের শিমুলিয়ায় চাপ না থাকলেও মাদারীপুরের বাংলাবাজার ঘাটে কর্মস্থলে ফেরা মানুষের প্রচণ্ড চাপ রয়েছে। রবিবার সকাল থেকে মানুষের চাপে ফেরিতে ঠিকমতো গাড়ি পার করা যাচ্ছে না। প্রতিটি ফেরিতেই মানুষের উপচেপড়া ভিড়। গাদাগাদি করে ফেরিতে নদী পার হচ্ছে হাজার হাজার মানুষ।
আরও পড়ুন: নাব্যতা সংকটে দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া ঘাটে তীব্র যানজট, ভোগান্তি চরমে
ঢাকামুখী যাত্রীরা বলেন, জীবনের ঝুঁকি থাকলেও কর্মস্থলে যেতেই হবে, না যেতে পারলে চাকরি থাকবে না।
৩ বছর আগে
ঘন কুয়াশা: শিমুলিয়া-বাংলাবাজার নৌরুটে ফেরি চলাচল বন্ধ
ঘন কুয়াশার কারণে দুর্ঘটনা এড়াতে শিমুলিয়া-বাংলাবাজার নৌরুটে ফেরি চলাচল বন্ধ রেখেছে বিআইডব্লিউটিসি। এতে উভয়পাড়ে পারাপারের অপেক্ষায় আটকা পড়েছে দুই শতাধিক যানবাহন।
৩ বছর আগে