রেজিস্ট্রার
উপাচার্য ও রেজিস্ট্রার পদত্যাগ না করায় চাঁবিপ্রবির প্রধান ফটকে তালা
উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. নাসিম আখতার ও রেজিস্ট্রার প্রকৌশলী মেজর মো. আবদুল হাইয়ের (অব.) পদত্যাগের দাবিতে চাঁদপুর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (চাঁবিপ্রবি) ক্যাম্পাসের মূল ফটকে তালা ঝুলিয়েছে শিক্ষার্থীরা। এতে ভেতরে আটকা পড়েন শিক্ষক ও কর্মচারীরা।
মঙ্গলবার (১৩ আগস্ট) দুপুরে চাঁদপুর শহরের ওয়াপদা গেইট খলিশাডুলি এলাকার চাঁদপুর-কুমিল্লা আঞ্চলিক মহাসড়কের পাশে অবস্থিত অস্থায়ী ক্যাম্পাসে তালা ঝুলিয়ে দেন বিক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীরা।
আরও পড়ুন: সব বাধা পেরিয়ে শুরু হচ্ছে চাঁবিপ্রবির শিক্ষা কার্যক্রম
এর আগে, সোমবার (১২ আগস্ট) বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে উপাচার্য ও রেজিস্ট্রারের পদত্যাগের দাবিতে ২৪ ঘণ্টার আল্টিমেটাম দেন শিক্ষার্থীরা। তবে এ ব্যাপারে উপাচার্য ও রেজিস্ট্রার সাড়া না দেওয়ায় আজ এ পদক্ষেপ নেন শিক্ষার্থীরা। এরপর ক্যাম্পাসের সামনে আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীরা ক্রিকেট, দাবা, লুডু ও ফুটবল খেলে অবস্থান কর্মসূচি পালন করেন।
এদিকে, গত ১০ আগস্ট পদত্যাগ করবেন না বলে সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছেন চাঁবিপ্রবি ভিসি ড. নাছিম আখতার।
বিশ্ববিদ্যালয়ের দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী তাজনীন তাজ ছোঁয়া, মো. আলআমিন খান, ওমর ফারুক ও পালকন সৌরভসহ বেশ কয়েকজন বিক্ষুব্ধ শিক্ষার্থী বলেন, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় আমাদের আন্দোলন প্রতিহত করতে ভিসি ছাত্রলীগের ক্যাডারদের এনে শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা চালান। এমনকি গোয়েন্দা সংস্থার কাছেও আমাদের তথ্য দেন।
তারা আরও বলেন, বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার চার বছর হলেও নূন্যতম সুযোগ-সুবিধা পাইনি আমরা। আমাদের দাবি না মানায় মঙ্গলবার সবাইকে ভেতরে রেখে ফটকের তালা ঝুলিয়ে দেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসের বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করা হয়েছে। আমরা এই স্বৈরাচারী উপাচার্য ও রেজিস্ট্রার পদত্যাগ না করা পর্যন্ত কোনো অবস্থাতেই তালা খুলব না।
আরও পড়ুন: ২৪ ঘণ্টার মধ্যে চাঁবিপ্রবি উপাচার্যের পদত্যাগ দাবি
চাঁবিপ্রবির উপাচার্যের পদত্যাগ দাবি
৪ মাস আগে
খুলনায় সাবেক ভিসি ও রেজিস্ট্রারের বিরুদ্ধে ধর্ষণ মামলা নিতে আদালতের নির্দেশ
খুলনা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য (ভিসি) ড. শহীদুর রহমান খান ও বর্তমান রেজিস্ট্রার খন্দকার মাজহারুল আনোয়ারের বিরুদ্ধে সোনাডাঙ্গা থানায় ধর্ষণ মামালার এজাহার গ্রহণের নির্দেশ দিয়েছেন আদালত।
সোমবার দুপুরে খুলনার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-৩ এর বিচারক আব্দুস ছালাম এ আদেশ দেন।
আদালতে অভিযোগকারী নারী ২০২১ সাল থেকে খুলনা কৃষি বিশ্ববিদ্যায়ে কর্মরত রয়েছেন।
আদেশের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ওই আদালতের স্পেশাল পিপি অ্যাডভোকেট ফরিদ আহম্মেদ।
আদালত সূত্রে জানা গেছে, খুলনা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের অস্থায়ী অফিসের পঞ্চম তলায় আবাসিকভাবে থাকতেন সাবেক উপাচার্য।
আরও পড়ুন: পুলিশ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে ধর্ষণের অভিযোগ, মামলা নিতে আদালতের নির্দেশ
সেখানে খাওয়ার কোনো ব্যবস্থা না থাকায় রেজিস্টার ওই নারীকে খাবারের ব্যবস্থা করার দায়িত্ব দেন। ওই নারী প্রতিদিন খাবার পৌঁছে দিতেন। সেই সুবাদে তাকে বিভিন্ন সময়ে কু-প্রস্তাব দিতে থাকেন ভিসি।
এক পর্যায়ে ২০২১ সালের ১৬ ডিসেম্বর সন্ধ্যা ৬ টায় খাবার দিতে গেলে পূর্ব থেকে পরিকল্পিতভাবে রেজিস্টারের সহযোগিতায় তাকে জোরপূর্বক ধর্ষণ করেন। পরে রেজিস্টার ওই নারীকে বলেন, ‘আজকের ঘটনা তুমি কাউকে বলবে না, তাহলে তোমার চাকরি থাকবে না, আর স্যারকে বলে স্যারের সঙ্গে তোমার বিবাহ করিয়ে দিব। তুমি তোমার স্বামীকে তালাক দিয়ে দাও।’
পরে ওই নারী চাকরির কথা বিবেচনা করে ও সামাজিক অবস্থান লোক-লজ্জার ভয়ে কাউকে কিছু না জানিয়ে নিজ স্বামীকে তালাক দেয়ার সিদ্ধান্ত নেন। পরে তার স্বামীকে তালাক দেন। এরপর থেকে ২০২২ সালের ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত বিভিন্ন সময়ে নারীর সঙ্গে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে মেলামেশা করতে থাকেন। এক পর্যায়ে ভিসির মেয়াদ শেষ হলে খুলনা বদলি হয়ে যান এবং নারীর সঙ্গে যোগাযোগ বন্ধ করে দেন।
পরবর্তীতে ২০২৩ সালে ৭ ফেব্রুয়ারি সাবেক ভিসি খুলনাতে আসলে ওই নারী তার সঙ্গে দেখা করেন। একপর্যায়ে পায়ে ধরে কান্নাকাটি করে বিবাহ করার আকুতি জানান। তবে ভিসি তাতে রাজি হননি।
পরে ওই নারী স্বজনদের বিষয়টি জানিয়ে সোনাডাঙ্গা মডেল থানায় মামলা করতে গেলে থানা কর্তৃপক্ষ মামলা গ্রহণ না করে আদালতে মামলা করার পরামর্শ দেন।
আরও পড়ুন: আদালতের নির্দেশ অমান্য করায় এসি ল্যান্ড ও শিক্ষা কর্মকর্তাকে কারণ দর্শানোর আদেশ
১ বছর আগে
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় প্রেসের গোডাউনে নকল নিকাহনামা-রেজিস্ট্রার
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় একটি প্রেসের গোডাউন থেকে নকল নিকাহনামা (কাবিননামা) ও রেজিস্ট্রার বই উদ্ধারের করেছে জেলা প্রশাসনের ভ্রাম্যমাণ আদালত।
মঙ্গলবার (১৭ জানুয়ারি) দুপুরে জেলা শহরের মসজিদ রোডের ভূঁইয়া ম্যানশন-২ এর ২য় তলায় মেঘনা আর্ট প্রেসের গোডাউন থেকে এগুলো উদ্ধার করা হয়।
আরও পড়ুন: ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় আইনজীবী সমিতির আদালত বর্জন প্রত্যাহার
ভ্রাম্যমাণ আদালতে নেতৃত্ব দেন জেলা প্রশাসনের সহকারী কমিশনার ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ফয়সাল আহমেদ। এ সময় প্রেসের মালিককে দেড় লাখ টাকা জরিমানা করা হয়।
অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক হেলেনা পারভীন জানান, বাল্যবিয়ে প্রতিরোধের অংশ হিসেবে এই অভিযান। নিবন্ধিত আমাদের যে কাজীরা আছেন, তারা আমাদের নির্দিষ্ট নিকাহনামা ও রেজিস্ট্রারে বিবাহ নিবন্ধিত করে থাকেন। তারা সরকারের অনুমোদন ছাড়া নিকাহনামা ও রেজিস্ট্রারগুলো ছাপিয়ে আসছিল।
তিনি আরও জানান, যারা কাজী নন তারা এসব নকল কাগজগুলো ব্যবহার করছেন। এই ক্ষেত্রে বাল্যবিবাহের ঝুঁকিটা অনেক বেশি থাকে। তাই অভিযান চালিয়ে রেজিস্ট্রার ও নিকাহনামাগুলো জব্দ করা হয়েছে। এছাড়া প্রেসের মালিককে দেড় লাখ টাকা জরিমানা করা হয়েছে।
তিনি আরও জানান, তাদের সতর্ক করে দেয়া হয়েছে, যদি ভবিষ্যতে এমন কিছু তারা পুনরায় করে প্রেস সিলগালা করে দেয়া হবে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা কাজী সমিতির সভাপতি মাওলানা শাহ ইয়াহ ইয়া মাসউদ বলেন, একজন নিকাহ রেজিস্ট্রার তার রেজিস্ট্রেশন যেন বাদ না যায় সে কারণে বাল্যবিয়ে করান না। আমরা খুঁজে খুঁজে বের করেছি কোথায় কোথায় কিভাবে বাল্যবিয়ে সম্পাদিত হয়।
এই লক্ষ্যে আমরা জেলা প্রশাসক, অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট ও জেলা রেজিস্ট্রারের সঙ্গে কথা বলে বিভিন্ন পদক্ষেপ নিয়েছি।
এর উৎসটা বের করতে গিয়ে দেখা যায় মেঘনা প্রেস নকল নিকাহনামা ও রেজিস্ট্রারসহ বিভিন্ন কাগজ বানিয়ে গোপনে বিক্রয় করে।
আরও পড়ুন: ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ছুরিকাহত এসআই বিপদমুক্ত নয়: চিকিৎসক
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় যুবকের ছুরিকাঘাতে এসআই আহত
১ বছর আগে
কর্মচারীদের চাকরি স্থায়ীকরণের দাবিতে জবি রেজিস্ট্রার অবরুদ্ধ
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে (জবি) চাকরি স্থায়ী করণের দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি পালন করছে বিশ্ববিদ্যালয়ের ৩য় ও ৪র্থ শ্রেণীর কর্মচারীরা। এ সময়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার প্রকৌশলী মো. ওহিদুজ্জামামানকে অবরুদ্ধ করে রাখেন তারা।
আজ মঙ্গলবার (৭ জুন) সকাল থেকে রেজিস্ট্রারকে অবরুদ্ধ করার পর উপাচার্যের দপ্তরের সামনে অবস্থান কর্মসূচি পালন করছেন কর্মচারীরা।
কর্মচারীরা বলেন, দীর্ঘ ১০ থেকে ১২ বছর যাবত আমরা দৈনিক হাজিরাভিত্তিক বিশ্ববিদ্যালয়ে কাজ করে যাচ্ছি। দৈনিক ৬০০ টাকায় আমরা পরিবার সন্তান নিয়ে সংসার চালাতে পারছি না এখন। আমাদের নিয়োগ না হওয়াতে বঞ্চিত হচ্ছি। আমাদের দাবি একটাই চাকরি স্থায়ীকরণ চাই।
আরও পড়ুন: জবিতে ১৬ জন সাময়িক বহিষ্কার, ৪ জনের পরীক্ষা বাতিল
অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়ে এডহক বা অস্থায়ী চুক্তিভিত্তিক পদের কর্মচারীদের স্থায়ী করার অনেক নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি দেয়া হয়। ঢাকার মধ্যে আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ে কোনো নিয়োগ হয় না। আমাদের অনেকের সার্টিফিকেট অনুযায়ী চাকরির বয়সসীমাও পার হয়ে যাচ্ছে। আমরা এর সুরাহা চাই।
তারা আরও বলেন, চুক্তি ভিত্তিক বাস চালক ও হেলপাররা বেতন ছাড়া কোনো বোনাস ভাতা পায় না। এমনকি কোনো উৎসব বা ঈদেও কোনো প্রকার ভাতা পায়না। পরিবহনের টেকনিশিয়ান হেল্পাররা হাজিরা ভিত্তিক কাজ করছে। অর্গান অনুসারে আমাদের পদ কম কিন্তু ইউজিসি দিচ্ছে না। অথচ শিক্ষকদের নিয়োগ চাইলেই পাওয়া যায়। তিনশো পদ চাইলে ইউজিসি ১০ টা পদ দেয়। এটা আমাদের মনে হয় ভিক্ষা দেয়। প্রয়োজনে আমরা ইউজিসি কার্যালয় অবরুদ্ধ করে দিব বলেন কর্মচারীরা।
এসময় রেজিস্ট্রার, প্রকৌশলী মো. ওহিদুজ্জামান বলেন, আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের যথেষ্ট পদ নেই। আমরা ইউজিসির কাছে আড়াইশোর উপরে পদ চেয়েছিলাম কিন্তু ইউজিসি পদ দিয়েছে মাত্র ১০ টা।
আমরাও চাই পদ স্থায়ী হোক। কিন্তু ইউজিসি যদি পদ না দেয় আমাদের কিছু করার নেই।
বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক ড. মোস্তফা কামাল তাদের দাবিগুলো লিখে জমা দিতে বলেছেন এবং উপাচার্যের সঙ্গে আলাপ করে সিদ্ধান্ত জানানোর আশ্বাস দিয়েছেন।
আরও পড়ুন: নোয়াখালীতে সড়ক দুর্ঘটনায় জবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু
২ বছর আগে
সুপ্রিম কোর্টের নতুন রেজিস্ট্রার জেনারেল হলেন বজলুর রহমান
সুপ্রিম কোর্টের নতুন রেজিস্ট্রার জেনারেল হিসেবে সিলেটের জেলা ও দায়রা জজ মো. বজলুর রহমানকে নিয়োগ দেয়া হয়েছে। সোমবার আইন মন্ত্রণালয় থেকে এ নিয়োগের বিষয়ে এক প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, ‘বাংলাদেশের প্রধান বিচারপতির অভিপ্রায় অনুযায়ী সিলেটের জেলা ও দায়রা জজ মো. বজলুর রহমানকে বর্তমান কর্মস্থল হতে বদলি করে পুনরাদেশ না দেয়া পর্যন্ত সুপ্রিম কোর্টের রেজিস্ট্রার জেনারেল পদে নিয়োগের উদ্দেশ্যে তাঁর চাকরি প্রধান বিচারপতির অধীন ন্যস্ত করা হলো।’
উল্লেখ্য, সুপ্রিমকোর্টের বর্তমান রেজিস্ট্রার জেনারেল মো. আলী আকবর আজ সোমবার (২৮ ফেব্রুয়ারি) অবসরে যাচ্ছেন। নতুন নিয়োগ পাওয়া জেলা ও দায়রা জজ বজলুর রহমান বর্তমান রেজিস্ট্রার জেনারেল আলী আকবরের স্থলাভিষিক্ত হবেন।
আরও পড়ুন: সুপ্রিম কোর্ট লিগ্যাল এইডের চেয়ারম্যান হলেন বিচারপতি জাহাঙ্গীর
২ বছর আগে
গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষার আবেদন শুরু বৃহস্পতিবার
গুচ্ছভুক্ত ২০টি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থীদের ভর্তি পরীক্ষার প্রাথমিক আবেদন বৃহস্পতিবার থেকে শুরু হচ্ছে। চলবে ১৫ এপ্রিল পর্যন্ত। যেসব শিক্ষার্থীর ন্যূনতম আবেদন যোগ্যতা থাকবে তারাই আবেদন করতে পারবেন।
বুধবার জিএসটি গুচ্ছভুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর সমন্বিত ভর্তি কমিটির সদস্য সচিব জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার প্রকৌশলী মো. ওহিদুজ্জামানের পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এ তথ্য জানা যায়।
বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, যে সকল শিক্ষার্থী ২০১৯ বা ২০২০ সালে এইচএসসি/আলিম ও সমমান পরীক্ষায় উত্তীর্ণ তারাই আবেদন করতে পারবেন। প্রাথমিক আবেদনে বিজ্ঞান শাখার শিক্ষার্থীদের জন্য ন্যূনতম জিপিএ ৮.০, বাণিজ্য শাখায় ন্যূনতম জিপিএ ৭.৫ এবং মানবিক শাখার জন্য ন্যূনতম জিপিএ ৭.০ থাকতে হবে। তবে প্রত্যেক বিভাগের শিক্ষার্থীদের এসএসসি এবং এইচএসসি পরীক্ষায় নূন্যতম জিপিএ ৩.৫ থাকতে হবে।
আরও পড়ুন: রাবিতে ভর্তি পরীক্ষার জন্য তিন লাখ আবেদন জমা
শুধুমাত্র এ বছরের জন্যই গুচ্ছভুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ে ২০১৯ ও ২০২০ সালে এইচএসসি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীরা ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে পারবে। আগামী বছর হতে পূর্ববর্তী বছরের উত্তীর্ণ অর্থাৎ সেকেন্ড টাইমার শিক্ষার্থীরা আবেদন করতে পারবেন না।
আরও পড়ুন: মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা স্থগিত চেয়ে রিট খারিজ
উল্লেখ্য, গুচ্ছভুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়সমূহের প্রাথমিক আবেদনে শিক্ষার্থীদের কোনো ফি প্রদান করতে হবে না। প্রাথমিক আবেদনকারীদের মধ্য হতে রেজাল্টের ভিত্তিতে চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ করা হবে ২৩ এপ্রিল এবং এসএমএসের মাধ্যমে তা শিক্ষার্থীদের জানানো হবে। পরীক্ষা শুরু হবে ১৯ জুন থেকে।
ভর্তি পরীক্ষার বিস্তারিত তথ্যাদি ভর্তি সংশ্লিষ্ট ওয়েব সাইটে (www.gstadmission.org এবং www.gstadmission.ac.bd) পাওয়া যাবে।
৩ বছর আগে
প্রেসিডেন্সি বিশ্ববিদ্যালয়ে মুজিব কর্নার উদ্বোধন
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী উপলক্ষে প্রেসিডেন্সি বিশ্ববিদ্যালয় (পিইউ) সোমবার ঢাকার গুলশানে বিশ্ববিদ্যালয়টির ক্যাম্পাসে ‘মুজিব কর্নার’ চালু করা হয়েছে।
৪ বছর আগে