তাপমাত্রা
সাত জেলায় ঝড়বৃষ্টির পূর্বাভাস, নদীবন্দরে ১ নম্বর সংকেত
গত কয়েকদিনের ভারী বৃষ্টিপাতের প্রবণতা ধীরে ধীরে কমছে। তবে মৌসুমি বায়ু বাংলাদেশের ওপর মোটামুটি সক্রিয় এবং উত্তর বঙ্গোপসাগরে তা মাঝারি অবস্থায় থাকায় এখনই বৃষ্টি থেকে পরিত্রাণ পাচ্ছে না দেশবাসী।
দেশের অভ্যন্তরীণ নদীবন্দরগুলোর জন্য বুধবার (৪ জুন) আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আজ (বুধবার) সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় বরিশাল, পটুয়াখালী, নোয়াখালী, কুমিল্লা, চট্টগ্রাম, কক্সবাজার ও সিলেট অঞ্চলের ওপর দিয়ে পশ্চিম অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে অস্থায়ীভাবে ঘণ্টায় ৪৫-৬০ কিলোমিটার বেগে বৃষ্টি, বজ্রসহ বৃষ্টি অথবা ঝড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে।
এসব এলাকার নদীবন্দরগুলোকে ১ নম্বর সতর্ক সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে বলে জানিয়েছে রাষ্ট্রীয় সংস্থাটি।
বৃষ্টিপাতের পূর্বাভাস
আজ সকাল ৯টা থেকে ২৪ ঘণ্টার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, রংপুর, ঢাকা, ময়মনসিংহ ও সিলেট বিভাগের অনেক জায়গায় এবং রাজশাহী, খুলনা, বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেই সঙ্গে সারা দেশের কোথাও কোথাও মাঝারি ধরনের ভারী থেকে ভারী বর্ষণের সম্ভাবনাও রয়েছে।
বৃষ্টিপাতের এই ধারা আগামীকালও (বৃহস্পতিবার) অব্যাহত থাকতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অফিস। তবে বৃষ্টি ঝরার প্রবণতা কিছুটা হ্রাস পেতে পারে বলে জানানো হয়েছে।
এ বিষয়ে তাদের পূর্বাভাস, খুলনা ও সিলেট বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় এবং রংপুর, রাজশাহী, ময়মনসিংহ, ঢাকা, বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগের দুয়েক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে।
পরের দিন (শুক্রবার) বৃষ্টির পরিমাণ কিছুটা কমলেও বৃহস্পতিবারের মতোই থাকবে জানিয়ে রাষ্ট্রীয় সংস্থাটি বলেছে, রংপুর, রাজশাহী, ঢাকা, ময়মনসিংহ, খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের দুয়েক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে।
তবে ঈদের দিন (শনিবার) সকাল থেকে দুয়েক জায়গায় বৃষ্টি হলেও সারা দেশের আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। ঈদের পরের দিনও সারা দেশের আবহাওয়া একই রকম থাকবে বলে পূর্বাভাসে বলা হয়েছে।
এ বিষয়ে বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ওই দুদিন চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের দুয়েক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ বিদ্যুৎ চমকানো বা হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। এ ছাড়া দেশের অন্যত্র আকাশ অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা থাকলেও আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে।
তাপমাত্রা
গতকালের মতো আজও খুলনা বিভাগের ওপর দিয়ে হালকা থেকে মাঝারি ধরনের তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে, তবে আজ এই তালিকায় যুক্ত হয়েছে দুটি জেলা—রাজশাহী ও পাবনা। এই তাপপ্রবাহ অব্যাহত থাকতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অফিস।
অবশ্য অন্যত্র দিনের তাপমাত্রা সামান্য কমলেও রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে বলে জানানো হয়েছে। এই ধারা পরের দিনও অব্যাহত থাকতে পারে।
তবে ঈদের আগের দিন সারা দেশে দিন ও রাতের তাপমাত্রা সামান্য বাড়তে পারে, যা পরের দিন, অর্থাৎ ঈদের দিনও অব্যাহত থাকতে পারে।
ঢাকার কী অবস্থা
ভোরের দিকে বৃষ্টি হওয়ার পর সকাল থেকে মেঘাচ্ছন্ন রয়েছে ঢাকার আকাশ। আবহাওয়া অধিদপ্তরের বিজ্ঞপ্তিও আকাশ আংশিক মেঘলা থেকে অস্থায়ীভাবে মেঘলা থাকতে পারে বলে জানিয়েছে।
আজ (বুধবার) দুপুর ১২টায় ঢাকা ও আশপাশের এলাকার তাপমাত্রা ছিল ২৪ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৭৫ শতাংশ।
সকাল ৬টা থেকে পরবর্তী ৬ ঘণ্টায় বৃষ্টিপাত না হলেও দুপুর ১২টা থেকে পরবর্তী ৬ ঘণ্টায় বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনার কথা জানিয়েছে আবহাওয়া অফিস। এই সময়ে এই অঞ্চলের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
১৮৩ দিন আগে
ঈদযাত্রার মধ্যে কেমন থাকবে দেশের আবহাওয়া
ঈদুল আজহা উপলক্ষে বৃহস্পতিবার (৫ জুন) থেকে দশ দিনের ছুটিতে যাচ্ছে দেশ। পরিবার-পরিজনের সঙ্গে ঈদ করতে গত কয়েকদিন থেকেই ঘরমুখো মানুষের বাড়ি ফেরা শুরু হলেও ঈদযাত্রার মূল স্রোত শুরু হবে বৃহস্পতিবার থেকে। তবে ঘরে ফেরা মানুষের কপালে দুশ্চিন্তার ভাঁজ ফেলেছে গত কয়েকদিন ধরে হতে থাকা বৃষ্টি।
বৃষ্টিপাতের পরিমাণ কমলেও সারা দেশেই কমবেশি মাঝারি থেকে ভারি বৃষ্টিপাত হয়ে চলেছে এখনও। ফলে এই সময়ে ঈদযাত্রা কতটা স্বস্তির বা ভোগান্তির হবে, তা নিয়ে অনেকের মনেই রয়েছে সংশয়।
এ ব্যাপারে আবহাওয়া অধিদপ্তর বলছে, দক্ষিণ-পশ্চিম মৌসুমি বায়ু বাংলাদেশের ওপর মোটামুটি সক্রিয় ও উত্তর বঙ্গোপসাগরে তা মাঝারি অবস্থায় রয়েছে।
মঙ্গলবার (৩ জুন) সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, ময়মনসিংহ ও সিলেট বিভাগের অনেক জায়গায়; রংপুর, ঢাকা, চট্টগ্রাম বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় এবং রাজশাহী, খুলনা ও বরিশাল বিভাগের দুয়েক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। একই সঙ্গে ময়মনসিংহ ও চট্টগ্রাম বিভাগের কোথাও কোথাও মাঝারি ধরনের ভারি এবং সিলেট বিভাগের কোথাও কোথাও মাঝারি ধরনের ভারি থেকে অতি ভারি বর্ষণের সম্ভাবনা রয়েছে।
আরও পড়ুন: নদীবন্দরে ১ নম্বর সংকেত, ঢাকায় হালকা বৃষ্টির পূর্বাভাস
বুধবার (৪ জুন) দেশের বেশিরভাগ অঞ্চলেই বৃষ্টি অব্যাহত থাকতে পারে। এর মধ্যে সিলেট বিভাগের অনেক জায়গায়; রংপুর, ময়মনসিংহ, ঢাকা, বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় এবং রাজশাহী ও খুলনা বিভাগের দুয়েক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেই সঙ্গে সিলেট বিভাগের কোথাও কোথাও মাঝারি ধরনের ভারি থেকে ভারি বর্ষণ হতে পারে।
পরবর্তী তিন দিন, অর্থাৎ বৃহস্পতি, শুক্র ও শনিবার (ঈদের দিন) এই ধারা অব্যাহত থাকলেও বৃষ্টিপাতের প্রবণতা কমতে পারে। আবহাওয়ার খবর বলছে, এই সময়ে সারা দেশের দুয়েক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে।
ফলে বৃষ্টির কারণে ঈদযাত্রার শুরুর দিকে ভোগান্তি থাকলেও সময়ের সঙ্গে সঙ্গে তা ধীরে ধীরে কমে আসবে বলে ধারণা করা যায়।
গরম কেমন থাকবে?
আবহাওয়া অধিদপ্তরের তথ্যমতে, ঢাকায় আজ (মঙ্গলবার) সকাল ৬টায় তাপমাত্রা ২৪.৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস থাকলেও খুলনা বিভাগের ওপর দিয়ে মৃদু তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে। গত ২৪ ঘণ্টায় দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রাও রেকর্ড করা হয়ে এই বিভাগেই, সাতক্ষীরায় গতকাল সর্বোচ্চ ৩৭.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়।
আরও পড়ুন: গভীর নিম্নচাপের তীব্রতা কমলেও ৩ নম্বর সংকেত বহাল
বৃষ্টিপাতের মধ্যেও খুলনা বিভাগের জেলাগুলোতে আগামী ২৪ ঘণ্টায় তাপমাত্রা বাড়তে পারে বলে আভাস দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।
তবে বৃষ্টিপাতের কারণে পরের দুদিন সারা দেশে গরম কিছুটা কমতে পারে। আবার তার পর থেকে বৃষ্টি কমার সঙ্গে সঙ্গে ফের বাড়তে থাকবে তাপমাত্রা।
এরপর ঈদের পর থেকে তাপমাত্রা আরও বাড়ার পূর্বাভাস দিয়েছে রাষ্ট্রীয় সংস্থাটি। ফলে ঈদ-পরবর্তী যাত্রায় বৃষ্টির বাগড়া কম হবে বলেই ধারণা করা হচ্ছে।
১৮৫ দিন আগে
ঢাকাসহ পাশ্ববর্তী এলাকায় বাড়বে তাপমাত্রা, ঝড়বে বৃষ্টি
ঢাকাসহ পাশ্ববর্তী এলাকার দিনের তাপমাত্রা সামান্য বেড়ে যেতে পারে। একই সঙ্গে হতে পারে বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টি।
সোমবার (১৯ মে) সকাল ৭টা থেকে পরবর্তী ৬ ঘণ্টার পূর্বাভাসে এ তথ্য জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।
পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আজ (সোমবার) ঢাকাসহ পাশ্ববর্তী এলাকায় বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। এ ছাড়া, দিনের তাপমাত্রা প্রায় সামান্য বৃদ্ধি পেতে পারে। এ সময় আকাশ অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা থাকতে পারে। পাশাপাশি দক্ষিণ অথবা দক্ষিণ-পূর্ব দিক থেকে ঘণ্টায় ১০-১৫ কিলোমিটার বেগে বাতাস প্রবাহিত হতে পারে।
এ ছাড়াও, সোমবার সারা দেশের সন্ধ্যা ৬টা থেকে পরবর্তী ১২০ ঘণ্টার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, রংপুর, ময়মনসিংহ ও সিলেট বিভাগের অনেক জায়গায়; রাজশাহী ও ঢাকার কিছু কিছু জায়গায় এবং খুলনা, বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগের দুয়েক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ বিদ্যুৎ চমকানো, হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে।
আরও পড়ুন: ঢাকার বাতাস আজ ‘অস্বাস্থ্যকর’
সেইসঙ্গে রংপুর, ময়মনসিংহ ও সিলেট বিভাগের কোথাও কোথাও মাঝারি ধরনের ভারী থেকে ভারী বর্ষণও হতে পারে।
তাছাড়া, দিনের তাপমাত্রা অপরিবর্তিত থাকতে পারে এবং রাতের তাপমাত্রা সামান্য হ্রাস পেতে পারে।
এদিকে, গতকাল (রবিবার) ঈশ্বরদীতে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৩৪ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং সিলেটে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ২১ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এছাড়া গত ২৪ ঘণ্টায় রাঙ্গামাটিতে সর্বোচ্চ ১২০ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে।
২০০ দিন আগে
আজ সারা দেশে বৃষ্টির সম্ভাবনা, কমতে পারে দিনের তাপমাত্রা
গত সপ্তাহের তীব্র তাপপ্রবাহের পর সারা দেশে কমতে শুরু করেছে তাপমাত্রা। এরই ধারাবাহিকতায় রাজধানী ঢাকাসহ পাশ্ববর্তী এলাকায় দিনের তাপমাত্রা আরও কমতে পারে, পাশাপাশি বৃষ্টিও হতে পারে বলে পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।
রবিবার (১৯ মে) সকাল ৭টা থেকে পরবর্তী ৬ ঘণ্টার পূর্বাভাসে এ তথ্য জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।
পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আজ (রবিবার) ঢাকাসহ পাশ্ববর্তী এলাকায় বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। এ ছাড়া, দিনের তাপমাত্রা প্রায় সামান্য হ্রাস পেতে পারে। এ সময় আকাশ অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা থাকতে পারে। পশ্চিম দক্ষিণ অথবা পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ১০-১৫ কিলোমিটার বেগে বাতাস প্রবাহিত হতে পারে।
আরও পড়ুন: বজ্রপাত নিয়ে সতর্কবার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
এ ছাড়াও, রবিবার সারা দেশের সন্ধ্যা ৬টা থেকে পরবর্তী ১২০ ঘণ্টার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, রংপুর, রাজশাহী, ময়মনসিংহ, ঢাকা ও সিলেট বিভাগের অনেক জায়গায় এবং খুলনা, বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ বিদ্যুৎ চমকানো বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে।
তাছাড়া, দিনের তাপমাত্রা সামান্য হ্রাস পেতে পারে এবং রাতের তাপমাত্রা অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
এদিকে গতকাল (শনিবার) যশোরে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৩৬ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং ঈশ্বরদীতে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ২১ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এছাড়া গত ২৪ ঘণ্টায় রাজশাহীর তাড়াশীতে সর্বোচ্চ ৬৬ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে।
২০১ দিন আগে
আজ সারা দেশে কমতে পারে তাপমাত্রা
সারা দেশে দিনের তাপমাত্রা সামান্য কমতে পারে, তবে রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকার সম্ভাবনা রয়েছে।
রবিবার (১১ মে) সারা দেশের সন্ধ্যা ৬টা থেকে পরবর্তী ১২০ ঘণ্টার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে এই তথ্য জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।
পূর্বাভাসে আরও বলা হয়েছে, ময়মনসিংহ ও সিলেট বিভাগের কিছু জায়গায় এবং রংপুর, রাজশাহী, ঢাকা, খুলনা, বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগের দুয়েক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। এছাড়া, বিদ্যুৎ চমকানোরও সম্ভাবনা রয়েছে।
আরও পড়ুন: দূষিত শহরের তালিকায় দশম স্থানে ঢাকা, বাতাসের মান ‘অস্বাস্থ্যকর’
এ ছাড়া, রাজধানী ঢাকাসহ পাশ্ববর্তী এলাকার সকাল ৭টা থেকে পরের ৬ ঘণ্টার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে জানানো হয়েছে, আজ (রবিবার) দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকবে। ঢাকার আকাশ এ সময় পরিষ্কার থাকবে। পাশাপাশি পশ্চিম অথবা দক্ষিণ-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ১০-১৫ কিলোমিটার বেগে বাতাস প্রবাহিত হতে পারে। তবে আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে।
এদিকে গতকাল (শনিবার) সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৪০ দশমিক ১ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ২৯ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এদিন চাঁদপুরে ৬ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে।
২০৮ দিন আগে
চুয়াডাঙ্গায় ৪১ ডিগ্রি ছাড়াল তাপমাত্রা, গলে গেছে সড়কের পিচ
চুয়াডাঙ্গায় শুরু হয়েছে তীব্র তাপপ্রবাহ। গরমে অতিষ্ঠ হয়ে পড়েছে জনজীবন। শুক্রবার (৯ মে) বিকাল ৩টায় জেলার তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৪১ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা চলতি মৌসুমে এখন পর্যন্ত সর্বোচ্চ। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতা ছিল মাত্র ২৪ শতাংশ।
এর আগের দিন, বৃহস্পতিবার (৮ মে) চুয়াডাঙ্গায় দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ৩৯ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। পরপর দুই দিন সর্বোচ্চ তাপমাত্রার কারণে তীব্র গরমে জনজীবন কার্যত অচল হয়ে পড়েছে।
জরুরি প্রয়োজন ছাড়া মানুষ ঘর থেকে বের হচ্ছেন না। প্রচণ্ড রোদের মধ্যে কাজে নেমে পড়া শ্রমিক, দিনমজুর, রিকশা ও ভ্যানচালকরা কষ্টে দিন কাটাচ্ছেন। শহরের কোর্টরোড ও বড়বাজার সড়কে রোদের তাপে পিচ গলে যাওয়ার চিত্র দেখা গেছে।
আরও পড়ুন: আজ সারা দেশে বাড়তে পারে তাপমাত্রা
চুয়াডাঙ্গা সড়ক বিভাগের অতিরিক্ত দায়িত্বে থাকা নির্বাহী প্রকৌশলী মুহাম্মদ মনজুরুল করিম বলেন, ‘বিভিন্ন স্থানে সড়কের পিচ গলে যাওয়ার খবর পেয়েছি। সংশ্লিষ্ট স্থানে বালু ছিটিয়ে দেওয়া হচ্ছে, যাতে যান চলাচলে সমস্যা না হয়। তবে তাপপ্রবাহ অব্যাহত থাকলে সামান্য বিঘ্ন ঘটতে পারে।’
তীব্র গরমে চুয়াডাঙ্গার হাসপাতালগুলোতে হিট স্ট্রোকের রোগীর সংখ্যা বাড়ার আশঙ্কা রয়েছে। সিভিল সার্জন ডা. হাদী জিয়া উদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘৩৮ ডিগ্রি তাপমাত্রা অতিক্রম করলেই হিট স্ট্রোকের সম্ভাবনা বাড়ে, বিশেষ করে শিশু ও বয়স্কদের মধ্যে। তাই অতি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে না যাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে। পাশাপাশি বেশি করে পানি ও তরলজাতীয় খাবার খেতে বলা হচ্ছে।’
গরমে চুয়াডাঙ্গা শহরের একটি অলিগলিতে বাদাম বিক্রি করা এক ভ্রাম্যমাণ ব্যবসায়ী বলেন, ‘ভাজা বাদাম বিক্রি করে সংসার চলে। কিন্তু এই গরমে কেউ বের হচ্ছে না। দুই দিন কিছুটা সহনীয় থাকলেও আজ অতিরিক্ত গরমে বিক্রি প্রায় বন্ধ।’
একই অভিযোগ মুরগি খামারিদের। চুয়াডাঙ্গার এক খামারি জানান, ‘তীব্র গরমে ব্রয়লার মুরগি মারা যাচ্ছে। তার ওপর লোডশেডিংয়ের কারণে খামারের পরিবেশ আরও ভয়াবহ হয়ে উঠেছে। পোল্ট্রি, লেয়ার, সোনালি—সব জাতের মুরগি মারা যাচ্ছে।’
চুয়াডাঙ্গার প্রথম শ্রেণির আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগারের পর্যবেক্ষক জামিনুর হক জানান, ‘আজ চুয়াডাঙ্গার ওপর দিয়ে তীব্র তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে। এ অবস্থা আগামী ১৩ মে পর্যন্ত অব্যাহত থাকতে পারে এবং আরও বাড়ার সম্ভাবনা রয়েছে।’
আরও পড়ুন: চুয়াডাঙ্গায় তাপমাত্রা ৩৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস ছাড়িয়েছে, গরমে বিপর্যস্ত জনজীবন
২০৯ দিন আগে
আজ সারা দেশে বাড়তে পারে তাপমাত্রা
সারা দেশে দিন ও রাতের তাপমাত্রা বাড়তে সম্ভাবনা রয়েছে। পাশাপাশি কোথাও কোথাও তাপপ্রবাহ অব্যাহত থাকতে পারে।
বৃহস্পতিবার (৮ মে) সারাদেশের সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ১২০ ঘণ্টার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে এই তথ্য জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।
পূর্বাভাসে আরও বলা হয়েছে, অন্যান্য স্থানে আকাশ অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। এছাড়া, আবহাওয়া প্রধানত শুস্ক থাকতে পারে।
আরও পড়ুন: আজ সারা দেশে বইতে পারে তাপপ্রবাহ
এছাড়া, রাজধানী ঢাকাসহ পাশ্ববর্তী এলাকার সকাল ৭টা থেকে পরবর্তী ৬ ঘণ্টার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে জানানো হয়েছে, আজ (বুধবার) দিনের তাপমাত্রা সামান্য বৃদ্ধি পেতে পারে। এ সময় আকাশ অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। পাশাপাশি দক্ষিণ অথবা দক্ষিণ-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ১০-১৫ কিলোমিটার বেগে বাতাস প্রবাহিত হতে পারে। তবে আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে।
এদিকে গতকাল (বুধবার) সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৩৬ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ২১ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এছাড়া চট্টগ্রামের হাতিয়ায় মাত্র ১ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে।
২১১ দিন আগে
সারা দেশে তাপমাত্রা বাড়ার পূর্বাভাস
সারা দেশেই দিন ও রাতের তাপমাত্রা বাড়তে পারে। এছাড়া দেশের আট বিভাগেই অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ বিদ্যুৎ চমকানো বা বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে।
শনিবার (৩ মে) সারাদেশের সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ১২০ ঘণ্টার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে এই তথ্য জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।
পূর্বাভাসে বলা হয়েছে রংপুর, রাজশাহী, রংপুর, ঢাকা, ময়মনসিংহ, খুলনা ও সিলেট বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় এবং বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগের দু'এক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ বিদ্যুৎ চমকানো বা বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। এছাড়া দেশের অন্যত্র অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে।
আরও পড়ুন: তিন বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে
এছাড়া, রাজধানী ঢাকাসহ পাশ্ববর্তী এলাকার সকাল ৭টা থেকে পরবর্তী ৬ ঘণ্টার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে জানানো হয়েছে, আকাশ অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। পাশাপাশি দক্ষিণ অথবা দক্ষিণ-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৮-১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস প্রবাহিত হতে পারে। তবে আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে। এছাড়া দিনের তাপমাত্রা অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
এদিকে গতকাল (শুক্রবার) সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৩৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ২০ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এছাড়া যশোর ও সাতক্ষীরায় ৪৮ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে।
২১৬ দিন আগে
৪০ ছুঁই ছুঁই চুয়াডাঙ্গার তাপমাত্রা, জনজীবনে দুর্ভোগ
চুয়াডাঙ্গায় প্রচণ্ড গরমে জনজীবনে নেমে এসেছে চরম দুর্ভোগ। বুধবার (২৩ এপ্রিল) বেলা ৩টায় জেলার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করেছে ৩৯ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। বাতাসের আর্দ্রতা ২৮ শতাংশ।
এমন টানা তাপপ্রবাহের ফলে জনসাধারণ, কৃষক ও শিক্ষার্থীরা পড়েছেন বিপাকে।
এর আগে আজ দুপুর ১২টায় তাপমাত্রা ছিল ৩৬ দশমিক ৫ ডিগ্রি ও বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৪৬ শতাংশ। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে তাপমাত্রা বেড়ে যায় ও আর্দ্রতা হ্রাস পায়। ফলে গরমের তীব্রতা বেড়ে যায়।
মঙ্গলবার (২২ এপ্রিল) চুয়াডাঙ্গায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৩৬ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা আজকের তুলনায় কম। একদিনেই তাপমাত্রা ৩ ডিগ্রির বেশি বেড়ে যাওয়ায় মানুষ ভোগান্তিতে পড়েছেন।
এদিকে জেলা শহরের রাস্তাঘাট ছিল অনেকটাই ফাঁকা। খোলা আকাশের নিচে কাজ করা শ্রমজীবী মানুষ ও দিনমজুররা রোদে কাজ করতে গিয়ে হাঁসফাঁস করছেন।
গরমে অনেকেই হিটস্ট্রোক, পানিশূন্যতা ও দুর্বলতায় ভুগছেন বলে জানিয়েছে হাসপাতাল সূত্র।
আরও পড়ুন: তাপমাত্রা ৪০ ছুঁই ছুঁই, চুয়াডাঙ্গায় বসন্তেই গ্রীষ্মের আঁচ
চুয়াডাঙ্গা প্রথম শ্রেণির আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগারের পর্যবেক্ষক রকিবুল হাসান বলেন, ‘এখন দিনে দিনে তাপমাত্রা আরও বাড়বে। আজ ৩৯ দশমিক ৫ ডিগ্রি রেকর্ড করা হয়েছে, যা চলমান তাপপ্রবাহের এক উজ্জ্বল প্রমাণ। বাতাসে আর্দ্রতা ছিল ২৮ শতাংশ।’
আবহাওয়া অফিস সূত্রে জানা গেছে, এই তাপপ্রবাহ আরও কয়েকদিন অব্যাহত থাকতে পারে। দুপুর ১২টা থেকে বিকাল ৫টা পর্যন্ত সরাসরি রোদের মধ্যে না থাকার পরামর্শ দিয়েছে স্বাস্থ্য বিভাগ।
২২৫ দিন আগে
ঢাকায় আজ বাড়তে পারে গরম
রাজধানী ঢাকা ও আশপাশের এলাকায় দিনের তাপমাত্রা দুপুর পর্যন্ত আগের তুলনায় কিছুটা বাড়তে পারে। এছাড়া মৌসুমি আবহাওয়ার প্রভাবে সিলেট বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় এবং ময়মনসিংহ ও চট্টগ্রামের দুয়েক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
বুধবার (২৩ এপ্রিল) আবহাওয়ার পূর্বাভাসে এ তথ্য জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। দেশের ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে বলে পূর্বাভাসে জানানো হয়েছে। এসময় দক্ষিণ-পশ্চিম অথবা দক্ষিণ দিক থেকে ঘণ্টায় ১০-১৫ কিলোমিটার বেগে বাতাস প্রবাহিত হতে পারে।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়েছে, আজ সকাল ৬টায় ঢাকার তাপমাত্রা ছিল ২৮ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৮৬ শতাংশ। ঢাকার আকাশ মেঘাচ্ছন্ন থাকলেও বৃষ্টির সম্ভাবনা কম। আবহাওয়া শুষ্ক থাকার সম্ভাবনাই বেশি।
আরও পড়ুন: চার জেলায় তাপপ্রবাহের সতর্কতা, সারা দেশে বাড়বে গরম
আর গতকাল (মঙ্গলবার) সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৩৫ দশমিক ০ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং আজকের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ২৮ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ ছাড়া গত ২৪ ঘণ্টায় কোনো বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়নি বলেও জানানো হয়েছে।
বৃষ্টির পাশাপাশি কালবৈশাখী ঝড় ও বজ্রপাতের বিষয়েও সতর্ক করেছে রাষ্ট্রীয় সংস্থাটি। এর আগে সোমবার (২১ এপ্রিল) সকালে বজ্রপাত নিয়ে সতর্কবার্তা দেয় আবহাওয়া অধিদপ্তর।
বজ্রপাত থেকে রক্ষায় বেশ কিছু পরামর্শ দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। এতে বলা হয়েছে, বজ্রপাত হলে ঘরের মধ্যে থাকতে হবে। জানালা ও দরজা বন্ধ রাখতে হবে। সম্ভব হলে যাত্রা এড়িয়ে চলতে হবে। বজ্রপাত হলে নিরাপদ আশ্রয়ে আশ্রয় নিতে হবে।
তবে গাছের নিচে আশ্রয় নেওয়া যাবে না বলে সতর্কবার্তায় বলা হয়েছে। এতে আরও বলা হয়, কংক্রিটের মেঝেতে শোয়া যাবে না এবং কংক্রিটের দেয়ালে হেলান দেওয়াও যাবে না। পাশাপাশি বৈদ্যুতিক ও ইলেকট্রনিক ডিভাইসের প্লাগ খুলে রাখতে হবে।
কেউ জলাশয়ে থাকলে তাৎক্ষণিকভাবে উঠে আসার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। আবহাওয়া অধিদপ্তর বলছে, বিদ্যুৎ পরিবাহক বস্তু থেকে দূরে থাকুন। শিলা বৃষ্টির সময় ঘরে অবস্থান করুন।
২২৬ দিন আগে