তাপমাত্রা
সারা দেশে আরও বৃষ্টিপাতের পূর্বাভাস দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
ঢাকাসহ সব বিভাগে বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সোমবার (১ জুলাই) সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে এই তথ্য জানিয়েছে বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তর।
পূর্বাভাসে আরও বলা হয়েছে, ‘রংপুর, রাজশাহী, ঢাকা, ময়মনসিংহ, খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের অধিকাংশ জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে।’
আরও পড়ুন: দেশজুড়ে হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা
সোমবার সকাল ৬টা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় দেশের সর্বোচ্চ ১০৮ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে বান্দরবানে।
সারাদেশে দিন এবং রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে বলে উল্লেখ করেছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।
এতে আরও বলা হয়, আজ সকাল ৬টা পর্যন্ত গত ২৪ ঘণ্টায় দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল যশোরে ৩৩ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল বান্দরবানে ২৩ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
এদিকে পশ্চিমবঙ্গ ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থানরত একটি নিম্নচাপ মৌসুমি অক্ষরেখার সঙ্গে মিশে গেছে। মৌসুমী বায়ুর অক্ষ উত্তর প্রদেশ, বিহার, পশ্চিমবঙ্গ ও বাংলাদেশের মধ্যাঞ্চল হয়ে আসাম পর্যন্ত বিস্তৃত রয়েছে। মৌসুমি বায়ু বাংলাদেশের উপর সক্রিয় এবং উত্তর বঙ্গোপসাগরে প্রবল।
আরও পড়ুন: সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সংকেত দেখিয়ে যাওয়ার নির্দেশ আবহাওয়া অফিসের
৪ মাস আগে
আবারও তাপপ্রবাহের কবলে চুয়াডাঙ্গা, তাপমাত্রা ৩৯.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস
চুয়াডাঙ্গায় আবারও শুরু হয়েছে তাপপ্রবাহ। এতে ব্যাহত হচ্ছে স্বাভাবিক জীবনযাত্রা। তবুও জীবিকার তাগিদে এবং প্রয়োজন ছাড়া ঘরের বাইরে বের হতে হচ্ছে মানুষকে।
একদিকে তাপপ্রবাহ, অন্যদিকে বিদ্যুতের লো ভোন্টেজ আর লোডশেডিং। ঘরে-বাইরে কোথাও এক মুহূর্তও মিলছে না স্বস্তি।
আরও পড়ুন: সারা দেশে বয়ে যাচ্ছে মৃদু থেকে মাঝারি তাপপ্রবাহ
প্রচণ্ড তাপপ্রবাহ ও ভ্যাপসা গরমে প্রাণ ওষ্ঠাগত। সকাল থেকেই থাকছে প্রখর রোদের তাপ। এতে জনজীবন দুর্বিষহ হয়ে পড়েছে।
রোদের তীব্র তাপে মানুষ বাইরে বের হতে পারছে না। দিনমজুর, ভ্যান-রিকশাচালকরা কাজ করতে না পেরে অলস সময় পার করছেন।
বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে রাস্তা-ঘাটে লোকজনের চলাচল সীমিত হয়ে পড়ছে।
এদিকে আবহাওয়া অফিস জানিয়েছে, মৌসুমের দ্বিতীয় দফায় তাপপ্রবাহ শুরু হয়েছে চুয়াডাঙ্গায়। গত চার দিন মাঝারি তাপপ্রবাহের কবলে পড়েছে জেলা। যা অব্যহত থাকতে পারে আরও তিন থেকে চার দিন।
সোমবার (১০ জুন) বেলা ৩টায় চুয়াডাঙ্গায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ৩৯ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৫৪ শতাংশ।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের কর্মকর্তারা বলছেন, বাতাসে জলীয়বাষ্প বেশি থাকার কারণে আর্দ্রতা বাড়ায় এমন তীব্র গরম অনুভূত হচ্ছে। যার কারণে প্রচুর পরিমাণে ঝড়ছে শরীরের ঘাম।
চুয়াডাঙ্গা আবহাওয়া অফিসের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জামিনুর রহমান বলেন, গত শুক্রবার (৭ জুন) থেকে চলতি মাসে মৌসুমের দ্বিতীয় দফায় তাপপ্রবাহ শুরু হয়েছে। চলতি মৌসুমের দ্বিতীয় দফার চলমান তাপপ্রবাহ আরও তিন থেকে চার দিন অব্যাহত থাকতে পারে।
আরও পড়ুন: তীব্র তাপপ্রবাহে ঝুঁকিতে থাকা বাংলাদেশকে ২ কোটি ২২ লাখ টাকা দিচ্ছে ইইউ
ভারতে তীব্র তাপপ্রবাহের মধ্যেই কিছু অঞ্চলে বৃষ্টির পূর্বাভাস
৫ মাস আগে
পরিবেশবান্ধব স্থাপনা তৈরি করতে শিক্ষামন্ত্রীর আহ্বান
বিশ্বব্যাপী যে উষ্ণায়ন হচ্ছে সেটাকে মাথায় রেখে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহের অবকাঠামো তৈরি করতে আহ্বান জানিয়েছেন শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী।
তিনি বলেন, এই ক্ষেত্রে ইনোভেশন আনতে হবে। ইনোভেশনের জায়গায় আমরা যথাযথভাবে এগিয়ে যাচ্ছি না। কিছু ইনোভেশন করতে পারলে আমরা খরচ কমাতে পারি।
তিনি আরও বলেন, তাপমাত্রা সহনীয় পর্যায়ে এনে স্থাপনাগুলো করা যেতে পারে। পরিবেশবান্ধব স্থাপনা তৈরি করারও আহ্বান জানান শিক্ষামন্ত্রী।
আরও পড়ুন: প্রযুক্তির ব্যবহারকারী না হয়ে প্রযুক্তির উদ্ভাবক হতে স্নাতকদের প্রতি আহ্বান শিক্ষামন্ত্রীর
রবিবার রাজধানীর সেগুনবাগিচায় আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউট অডিটোরিয়ামে শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তর আয়োজিত ‘২০২৩-২৪ অর্থবছরের আরএডিপি বাস্তবায়ন এবং চলমান উন্নয়ন কাজের অগ্রগতি ও মূল্যায়ন’ শীর্ষক এক কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
শিক্ষামন্ত্রী বলেন, এখন যেহেতু কারিকুলামে অ্যাক্টিভিটি করতে হয়, সেহেতু বিদ্যালয়গুলোর অভ্যন্তরীণ ডিজাইনে কীভাবে পরিবর্তন আনা যায় সেটা ভাবতে হবে। আমাদের লক্ষ্য হচ্ছে— শিক্ষা পরিবারের মাধ্যমিক, নিম্ন মাধ্যমিকে যে ৩০ হাজার প্রতিষ্ঠান আছে, সেগুলোর সবগুলোর যাতে কোথাও কোনো ধরনের সমস্যা না থাকে।
শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তরের প্রকৌশলীদের উদ্দেশে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, আমি আপনাদের বিশেষভাবে অনুরোধ করব শুধুমাত্র দাপ্তরিক কাজে নিজেদের ব্যস্ত রাখলেই হবে না। দাপ্তরিক কাজ অবশ্যই গুরুত্বপূর্ণ, কিন্তু আমাদের যেটা অভিজ্ঞতা, আমরা দেখছি, আমরা (প্রকৌশলীরা) দাপ্তরিক কাজে সীমাবদ্ধ হয়ে যাচ্ছি।
তিনি বলেন, গ্র্যাজুয়েট ইঞ্জিনিয়ার হোন অথবা ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার হোন তাকে অবশ্যই মাঠে যেতে হবে। মাথায় হেলমেট পরে, চোখে সান গ্লাস লাগিয়ে হাতা গুটিয়ে মাঠে নামতে হবে। আপনি মাঠে না নামলে আমার সন্তানও আপনাকে দেখে মাঠে নামবে না। আপনার সন্তান যদি দেখে আপনি মাঠে নামছেন না তাহলে তাদের মধ্যে ধারণা হবে প্রকৌশলীর কাজ তো ফ্যানের নিচে বসে থাকা, ফাইল সই করা।
মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের সচিব সোলেমান খানের সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন কারিগরি ও মাদরাসা শিক্ষা বিভাগের অতিরিক্ত সচিব শামসুর রহমান খান। স্বাগত বক্তব্য রাখেন শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তরের প্রধান প্রকৌশলী মো. দেলোয়ার হোসেন মজুমদার।
মো. সোলেমান খান বলেন, নতুন কারিকুলাম অনুযায়ী টিচিং ও লার্নিং পদ্ধতি ভিন্ন। সে অনুযায়ী অবকাঠামো উন্নয়ন ও আসবার পত্র সরবরাহ করতে হবে।
শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তরের প্রধান প্রকৌশলী মো. দেলোয়ার হোসেন মজুমদার তার স্বাগত বক্তব্যে বলেন, শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তরের ২৩ থেকে ২৪ অর্থবছরের প্রকল্পের বাস্তবায়ন অগ্রগতি হার ৮৩ শতাংশ (এপ্রিল ২৪ পর্যন্ত), যা জাতীয় গড়ের চেয়ে বেশি।
তিনি আরও বলেন, ২০০৯ সাল থেকে গত ১৫ বছরে শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তর ৪১টি প্রকল্পের মাধ্যমে প্রায় ৪০ হাজার ৫০০ কোটি টাকার প্রাক্কলিত ব্যয়ে প্রায় ২২ হাজার ভবন নির্মাণ করেছে।
কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের দক্ষতা বৃদ্ধির জন্য ৩০ জন সহকারী প্রকৌশলী, ৪০ জন উপসহকারী প্রকৌশলীর বুনিয়াদি প্রশিক্ষণসহ নানা পর্যায়ের ২০২৮ জন কর্মকর্তা ও কর্মচারীকে বিভিন্ন ধরনের প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছে।
আরও পড়ুন: স্মরণশক্তিকে মেধা বলার মানসিকতা থেকে বেরিয়ে আসতে হবে: শিক্ষামন্ত্রী
সুপারিশের কার্যকারিতা নেই, জল ঘোলা করার চেষ্টা হচ্ছে: শিক্ষামন্ত্রী
৫ মাস আগে
দাবদাহে পুড়ছে চুয়াডাঙ্গা, তাপমাত্রা ৪২ ডিগ্রি ছুঁই ছুঁই
দিন দিন তাপমাত্রার পারদ বেড়েই চলেছে চুয়াডাঙ্গায়। তাপদাহে ওষ্ঠাগত জনজীবন। ভ্যাপসা গরমে অস্বস্তি বেড়েছে কয়েকগুণ।
শনিবার দুপুর ৩টায় চুয়াডাঙ্গার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৪১ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়েছে। এসময় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৪২ শতাংশ।
আরও পড়ুন: ২৫ বছরের ইতিহাসে খুলনায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৪১.৮ ডিগ্রির রেকর্ড, সতর্কতা জারি
এদিকে তীব্র গরমে হাঁসফাঁস করছে প্রাণীরা। চলমান দাবদাহে ব্যাহত হচ্ছে কৃষিকাজ। গরমে একটু স্বস্তি পেতে গাছের ছায়ায় আশ্রয় নিচ্ছে মানুষ।
জেলাটিতে গত এক সপ্তাহ ধরে চলছে মৃদু, মাঝারি ও তীব্র দাবদাহ।
চুয়াডাঙ্গা আবহাওয়া অফিস সূত্রে জানা যায়, টানা ১৯ দিন (৬ মে থেকে ২৩ মে পর্যন্ত) চুয়াডাঙ্গার তাপমাত্রা ৩৩ থেকে ৩৯ ডিগ্রির মধ্যে উঠা নামা করছিল।
শুক্রবার (২৪ মে) দুপুর ৩ টায় চুয়াডাঙ্গার তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এসময় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৪২ শতাংশ।
শনিবার (২৫ মে) দুপুর ৩ টায় চুয়াডাঙ্গার তাপমাত্রা উঠেছে ৪১ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াসে। এসময় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৪২ শতাংশ।
ভ্রাম্যমাণ ডাব বিক্রেতা মো. আক্তার হোসেন জানান, কয়েকদিন বৃষ্টির পর আবার তাপমাত্রা বাড়ছে। আজ ভ্যাপসা গরমে ডাব বেশি বিক্রি হচ্ছে।
চুয়াডাঙ্গায় শহীদ চত্বর মোড় ঘুরে দেখা যায়, জীবিকার তাগিদে ঘর থেকে বাইরে বের হওয়া মানুষের মুখে ক্লান্তির ছাপ। অনেকেই ক্লান্তি দূর করতে ভিড় জমাচ্ছে শরবতের দোকানে। এক গ্লাস শরবতে মিলছে ক্ষণিকের প্রশান্তি।
চুয়াডাঙ্গা প্রথম শ্রেণির আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগারের জ্যেষ্ঠ পর্যবেক্ষক রাকিবুল হাসান বলেন, গত ৬ মে থেকে ২৪ মে পর্যন্ত ৩৪ ডিগ্রি থেকে ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াস মধ্যে উঠানামা করছিল।
সবশেষ শনিবার (২৫ মে) দুপুর ৩ টায় চুয়াডাঙ্গার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৪১ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এসময় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৪২ শতাংশ। বাতাসে জলীয় বাষ্পর পরিমাণ বেশি থাকায় ভ্যাপসা গরমে অস্বস্তি বেড়েছে কয়েকগুণ।
আরও পড়ুন: চুয়াডাঙ্গার শুক্রবারের তাপমাত্রা ৪০ ডিগ্রি
৪৩ ডিগ্রিও ছাড়িয়ে গেল পাবনার তাপমাত্রা!
৫ মাস আগে
চুয়াডাঙ্গার শুক্রবারের তাপমাত্রা ৪০ ডিগ্রি
প্রায় ২০ দিন পর আবারও তাপপ্রবাহের কবলে পড়েছে চুয়াডাঙ্গা। ফের বাড়তে শুরু করেছে তাপমাত্রার পারদ।
শুক্রবার (২৪ মে) বিকালে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এসময় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৪২ শতাংশ।
চুয়াডাঙ্গা আবহাওয়া অফিস এ তথ্য নিশ্চিত করে।
আরও পড়ুন: ৪৩ ডিগ্রিও ছাড়িয়ে গেল পাবনার তাপমাত্রা!
এরফলে অসহ্য গরমে দরদরিয়ে ঘামছে মানুষ। তাপমাত্রার সঙ্গে ভ্যাপসা গরম বাড়ায় জনজীবনে অস্বস্তি নেমে এসেছে।
সাকিব ও সাকিল দুই বন্ধু হেঁটে মার্কেটে যাচ্ছিলেন। তারা বলেন, কয়দিন তো তাপমাত্রা ভালোই ছিল। শুক্রবার এত গরম লাগছে, যা সহ্য করার মতো না। রাস্তায় ভ্যান-রিকশা পাচ্ছি না, আমরা দুইজন হেঁটে হেঁটে মার্কেটে যাচ্ছি।
ব্যাটারিচালিত পাখিভ্যানের চালক শুকুর আলী বলেন, এমনিতেই ছুটির দিন। তারপর আবার গরম, তাই বাড়ি থেকে বের হননি। সন্ধ্যায় বের হওয়ার ইচ্ছা আছে। কারণ এই গরমে ও রোদে যাত্রী পাওয়া যাবে না।
চুয়াডাঙ্গা আবহাওয়া অফিস সূত্রে জানা যায়, গত ১৯ দিন চুয়াডাঙ্গার তাপমাত্রা ৩৩ থেকে ৩৮ ডিগ্রির মধ্যে উঠা নামা করছিল। সর্বশেষ এ মাসের ৫ তারিখে ৪০ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছিল।
চুয়াডাঙ্গা প্রথম শ্রেণির আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগারের জৈষ্ঠ পর্যবেক্ষক রাকিবুল হাসান বলেন, গত ৬ মে থেকে ২৩ মে পর্যন্ত ৩৩ ডিগ্রি থেকে ৩৯ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে উঠানামা করছিল। সর্বশেষ শুক্রবার (২৪ মে) দুপুর ৩ টায় চুয়াডাঙ্গার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এসময় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৪২ শতাংশ। এছাড়া বাতাসে জলীয়বাষ্পর পরিমাণ বেশি থাকায় ভ্যাপসা গরমে জনজীবনে অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছে।
আরও পড়ুন: চুয়াডাঙ্গায় তাপমাত্রার পারদ কমলেও পুড়ছে তীব্র রোদে
৫ দশকের মধ্যে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা যশোরে
৫ মাস আগে
চুয়াডাঙ্গায় তাপমাত্রার পারদ কমলেও পুড়ছে তীব্র রোদে
গত কয়েক দিন ধরে চুয়াডাঙ্গায় তীব্র থেকে অতি তীব্র তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে। তাপমাত্রার পারদ সামান্য কমলেও প্রখর রোদ ও গরমে নাভিশ্বাস উঠেছে বাসিন্দাদের।
বুধবার (১ মে) বিকালে চুয়াডাঙ্গায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৪২ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ১২ শতাংশ।
গতকাল মঙ্গলবার (৩০ এপ্রিল) এ জেলার ৩৬ বছরের ইতিহাসে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৪৩ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়। যেটি বাংলাদেশের ইতিহাসে তৃতীয় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা।
একদিনের ব্যবধানে তাপমাত্রা প্রায় ১ ডিগ্রি সেলসিয়াস কমলেও রোদের উত্তাপ কমেনি। যে কারণে বিপর্যস্ত সময় পার করছে সব শ্রেণির মানুষ।
চুয়াডাঙ্গার প্রথম শ্রেণির আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগারের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জামিনুর রহমান বলেন, বিকাল ৩টায় চুয়াডাঙ্গায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৪২ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
প্রসঙ্গত, চুয়াডাঙ্গা আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগার সূত্রে জানা গেছে ২০০২ সালের পর থেকে চলতি বছরের ৩০ এপ্রিল জেলায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ৪৩ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ ছাড়া ২০০৫ সালের ২ জুন ৪৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ২০১২ সালের ৪ জুন ৪২ দশমিক ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ২০০৪ সালের ১৩ মে ৪২ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছিল।
আর ২০০৯ সালের ২৭ এপ্রিল সর্বোচ্চ ৪১ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়।
এছাড়া ২০২৩ সালের ১৯-২০ এপ্রিল সর্বোচ্চ ৪২ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রার রেকর্ড রয়েছে এই জেলার।
৬ মাস আগে
৪৩ ডিগ্রিও ছাড়িয়ে গেল পাবনার তাপমাত্রা!
দিন যতোই যাচ্ছে সময়ের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে তাপমাত্রা। অসহনীয় এই দাবদাহে জনজীবন বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে।
পাবনা জেলার উপর দিয়ে বয়ে যাচ্ছে তীব্র থেকে অতি তীব্র মাত্রার তাপপ্রবাহ।
আরও পড়ুন: চুয়াডাঙ্গায় ১০ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৪৩ ডিগ্রি
মঙ্গলবার (৩০ এপ্রিল) পাবনার ঈশ্বরদীতে ৪৩ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে, যা জেলায় চলতি মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা। আর বাতাসের আদ্রর্তা ছিল ১৫ শতাংশ।
এর আগে সোমবার (২৯ এপ্রিল) পাবনার ঈশ্বরদীতে ৪২ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছিল। আর বাতাসের আদ্রর্তা ছিল ১২ শতাংশ।
ঈশ্বরদী আবহাওয়া অফিসের সহকারী পর্যবেক্ষক নাজমুল হক রঞ্জন বলেন, ঈশ্বরদীতে ৪৩ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে। এটিই চলতি মৌসুমের সর্বোচ্চ। এ তাপমাত্রা আরও বাড়ার শঙ্কা রয়েছে। সেই সঙ্গে জেলায় অতি তীব্র তাপদাহ বয়ে যাচ্ছে।
আরও পড়ুন: ২৫ বছরের ইতিহাসে খুলনায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৪১.৮ ডিগ্রির রেকর্ড, সতর্কতা জারি
৬ মাস আগে
তাপমাত্রা ছাড়িয়েছে ৪৩ ডিগ্রি, লোডশেডিং রেকর্ড ৩২০০ মেগাওয়াট
সোমবার দেশে তাপমাত্রা ছাড়িয়েছে ৪৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এই সময় নজিরবিহীন বিদ্যুৎ ঘাটতির ফলে সাম্প্রতিক সময়ে বিদ্যুৎ বিভ্রাটের সর্বোচ্চ রেকর্ড গড়ে লোডশেডিং প্রায় ৩২০০ মেগাওয়াটে পৌঁছেছে।
বিদ্যুৎ সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা জানান, সোমবার দুপুর ২টায় পাওয়ার গ্রিড কোম্পানি অব বাংলাদেশের (পিজিসিবি) ন্যাশনাল লোড ডেসপ্যাচ সেন্টারে (এনএলডিসি) রেকর্ড ৩ হাজার ১৯৬ মেগাওয়াট ঘাটতির কথা জানানো হয়।
দিনের ‘পিক আওয়ারে’ ১৬ হাজার ২০০ মেগাওয়াট চাহিদার বিপরীতে দেশে বিদ্যুৎ উৎপাদন দাঁড়িয়েছে ১২ হাজার ৭৫৩ মেগাওয়াট। বিদ্যুৎ ঘাটতি ৩ হাজার ৪৪৭ মেগাওয়াটের।
সন্ধ্যার ‘পিক আওয়ারে’ চাহিদা ১৭ হাজার ২০০ মেগাওয়াট ছাড়িয়ে বিদ্যুৎ ঘাটতি আরও বেড়ে যাওয়ার শঙ্কা দেখা দিয়েছে।
রবিবারেও অত্যধিক লোডশেডিং দেখা যায়। এদিন দুপুরে ১ হাজার ৮৬৪ মেগাওয়াট লোডশেডিং হয়।
এর আগে গত সোমবার (২২ এপ্রিল) রাত ৯টায় সর্বোচ্চ বিদ্যুৎ উৎপাদন রেকর্ড করা হয় ১৬ হাজার ২৩৩ মেগাওয়াট; তবে চলমান তাপপ্রবাহে বিদ্যুতের চাহিদা বেড়ে যাওয়ায় সারাদেশে লোডশেডিং অব্যাহত রয়েছে।
বিশেষ করে গ্রামীণ এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ পরিস্থিতির অবস্থা ভয়াবহ।
তবে বিভিন্ন বিদ্যুৎ সংস্থার গ্রামীণ পর্যায়ের কর্মকর্তারা জানান, যে পরিমাণ লোডশেডিং হয় রিপোর্টে তার চেয়ে কম আসে। কারণ বিদ্যুৎ সরবরাহে স্থানীয়ভাবে হওয়া বিঘ্নগুলো সবসময় তালিকাভুক্ত হয় না। এতে গ্রাহকদের পরিস্থিতি আরও খারাপ হয়ে যায়। যে কারণে দিন-রাতে কয়েক ঘণ্টা করে বিদ্যুৎ ছাড়াই কাটিয়ে দিতে হয়।
বাংলাদেশ পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ডের (বিআরইবি) একজন কর্মকর্তা ইউএনবিকে বলেন, ‘গ্রামীণ এলাকায় বিদ্যুৎ বিভ্রাট এত ঘন ঘন হয় যেকোনো সমস্যা হলে গ্রাহকদের দিনে ও রাতে উভয় ক্ষেত্রেই বিদ্যুৎ পেতে কয়েক ঘণ্টা অপেক্ষা করতে হয়।’
সরকারি সূত্রে জানা গেছে, রাজধানী ঢাকা ও অন্যান্য বড় শহরে বিদ্যুৎ বিভ্রাট এড়াতে কৌশলগতভাবে গ্রামাঞ্চলে স্থানান্তর করা হয়। এই নীতিগত সিদ্ধান্ত এই গ্রীষ্মে প্রচণ্ড গরমের মধ্যে লোডশেডিংয়ের মাত্রা গ্রামীণ মানুষের দুর্দশা আরও বাড়িয়ে তুলছে।
এদিকে, রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন পেট্রোবাংলার সর্বশেষ পরিসংখ্যান থেকে জানা যায়, প্রায় ৪ হাজার এমএমসিএফডি চাহিদার বিপরীতে দেশে গ্যাস উৎপাদন হয়েছে দৈনিক ৩ হাজার ১০৫ মিলিয়ন ঘনফুট।
এই গ্যাস সংকটের কারণে বেশ কয়েকটি বিদ্যুৎকেন্দ্র, বিশেষ করে গ্যাসের ওপর নির্ভরশীল বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলো উৎপাদন বন্ধ করে দিয়েছে, যা এই সংকটময় সময়ে বিদ্যুৎ সরবরাহে আরও চাপ সৃষ্টি করেছে।
৬ মাস আগে
চুয়াডাঙ্গায় ১০ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৪৩ ডিগ্রি
১০ বছর পর আবারও রেকর্ড তাপমাত্রা দেখা গেল চুয়াডাঙ্গায়। সোমবার তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৪৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
এর আগে ২০১৪ সালের ২১ মে ৪৩ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করে এই জেলার তাপমাত্রা। আবার গত ১০ বছর পর ৪৩ ডিগ্রি তাপমাত্রা হলো চুয়াডাঙ্গায়।
বিকাল ৩টায় তাপমাত্রা ৪৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়েছে। যা সন্ধ্যার মধ্যে আরও বাড়ার আশঙ্কা রয়েছে। চুয়াডাঙ্গায় বাতাসের আর্দ্রতা ১৩ শতাংশ।
এর মধ্যে গত ২৪ এপ্রিল মধ্যরাতে কালবৈশাখীর প্রভাবে ঝড়-বৃষ্টি হলেও কমেনি তাপমাত্রা। বরং বেড়ে গিয়ে ১০ বছরের রেকর্ড ভেঙেছে।
এপ্রিলের শুরু থেকেই ৩৮ থেকে ৪০ ডিগ্রির মাঝামাঝি তাপমাত্রা রেকর্ড হলেও মাসের মাঝামাঝি থেকে ৪০-৪২ ডিগ্রি পার করেছে। মৃদু থেকে মাঝারি তাপপ্রবাহ থেকে তীব্র থেকে অতি তীব্র তাপপ্রবাহ বইছে জেলাটিতে।
চুয়াডাঙ্গার প্রথম শ্রেণির আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগারের ইনচার্জ জামিনুর রহমান বলেন, সোমবার বিকাল ৩টায় চুয়াডাঙ্গায় ৪৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে। সর্বশেষ ২০১৪ সালে এ জেলায় ৪৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়। ১০ বছর পর আবার ৪৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হলো।
তিনি আরও জানান, আগামী দু-একদিন বৃষ্টির সম্ভাবনা নেই। তাপমাত্রা কিছুটা বাড়তে পারে বা একইরকম থাকবে।
এদিকে আবহাওয়া অধিদপ্তর জানায়, যশোর ও রাজশাহী জেলায় অত্যধিক তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে এবং খুলনা বিভাগ, টাঙ্গাইল, ফরিদপুর, গোপালগঞ্জ, নওগাঁ, পাবনা ও নীলফামারী জেলার কোথাও কোথাও তীব্র তাপপ্রবাহ চলছে।
বরিশাল বিভাগ, ঢাকা, রাজশাহী ও রংপুর বিভাগের কিছু অংশ, ময়মনসিংহ, মৌলভীবাজার, রাঙ্গামাটি, চাঁদপুর, নোয়াখালী, ফেনী ও বান্দরবান জেলায় মৃদু থেকে মাঝারি ধরনের তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে এবং তা অব্যাহত থাকতে পারে।
আর্দ্রতা বেড়ে যাওয়ায় ভ্যাপসা গরম থাকতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অফিস।
এর আগে রবিবার দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল যশোরে ৪২ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং সোমবার সকাল ৬টা পর্যন্ত সুনামগঞ্জে ১৮ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে।
৬ মাস আগে
বাগেরহাটের তাপমাত্রা ৪১.৭ ডিগ্রি
বাগেরহাটের উপর দিয়ে বয়ে যাচ্ছে তীব্র তাপপ্রবাহ। এতে অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছে জনজীবন।
শনিবার (২০ এপ্রিল) বিকাল ৩টায় মোংলা আবহাওয়া পর্যবেক্ষণ কেন্দ্র সর্বোচ্চ ৪১ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রের্কড করে।
এর আগে শুক্রবার (১৯ এপ্রিল) বাগেরহাটে তাপমাত্রা ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াস রের্কড করা হয়।
আরও পড়ুন: মেহেরপুরে তীব্র গরম, তাপমাত্রা পৌঁছাতে পারে ৪০ ডিগ্রিতে
এদিকে প্রচণ্ড তাপদাহের প্রভাব পড়েছে প্রাণীদের উপরও। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে সূর্যের তাপও বাড়তে থাকে।
শনিবার দুপুরে শহরের পুরাতন বাজার, লোকালবোর্ড ঘাট, নাগের বাজার, মেইন রোড, কাঁচাবাজারসহ বিভিন্ন এলাকায় ঘুরে দেখা গেছে, প্রচণ্ড গরম উপেক্ষা করে রোদের মধ্যে দিনমজুর, শ্রমিকরা কাজ করছে। আর রিকশা চলকরা ঘাম ঝরিয়ে যাত্রী পরিবহন করছে। এসময় শরবত, পানি, ডাব, আইসক্রিমের দোকানে তৃষ্ণার্ত মানুষের ভিড় দেখা গেছে।
এদিকে আবহাওয়া বিভাগ বলছে, বাগেরহাটের উপর দিয়ে আরও কয়েকদিন তীব্র তাপপ্রবাহ বয়ে যেতে পারে।
মোংলা আবহাওয়া পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. হারুন অর রশিদ বলেন, গত কয়েকদিন ধরে বাগেরহাটে তীব্র তাপপ্রবাহ বেড়ে চলেছে।
তিনি আরও বলেন, বুধ ও বৃহস্পতিবার বাগেরহাটে তাপমাত্রা ছিল ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াস। তীব্র তাপপ্রবাহ আরও কয়েকদিন বয়ে যেতে পারে।
আরও পড়ুন: মেহেরপুরের তাপমাত্রা ৪১.৩ ডিগ্রি
টানা চতুর্থ দিনের মতো দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা চুয়াডাঙ্গায়
৭ মাস আগে