পঞ্চম শ্রেণির ছাত্রী
মাদারীপুরে পঞ্চম শ্রেণির ছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগে যুবক গ্রেপ্তার
মাদারীপুর সদর উপজেলায় সোমবার পঞ্চম শ্রেণির এক ছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগে সোমবার এক যুবককে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
গ্রেপ্তার বাবু সরদার (২০) উপজেলার ঘাটমাঝি এলাকার বাসিন্দা।
মাদারীপুরের পুলিশ সুপার মাসুদ আলম খান বলেন, 'মেয়েটিকে ধর্ষণের প্রাথমিক প্রমাণ পাওয়া গেছে এবং আশঙ্কাজনক অবস্থায় তাকে মাদারীপুর সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: নাটোরে গৃহবধূকে ধর্ষণের অভিযোগে যুবক গ্রেপ্তার
পরিবারের সদস্যরা জানান, শুক্রবার রাতে বাবু সরদার ও তার সহযোগীরা ভুক্তভোগীর বাড়ির বাইরে অপেক্ষা করছিলেন। মেয়েটি বাথরুম ব্যবহার করতে বের হলে তারা বন্দুকের মুখে ফেলে মেয়েটিকে একটি নির্জন স্থানে নিয়ে যায়, যেখানে বাবু তাকে ধর্ষণ করে। এক পর্যায়ে মেয়েটি অসুস্থ হয়ে পড়লে বাবুর সহযোগীরা তাকে বাড়িতে ফেলে রেখে যায়।
এ ঘটনায় ওই ছাত্রীর মা বাদী হয়ে বাবু সরদারসহ তিনজনকে আসামি করে সদর থানায় একটি হত্যা মামলা করেন।
মামলায় অন্য আসামিরা হলেন- একই এলাকার শাহীন মোড়ল (৩৫)। রাশেদ মাতব্বর,৩৫; এবং জিয়া চৌকিদার, ২৭।
পুলিশ গ্রেপ্তার বাবুকে সোমবার বিকালে আদালতে পাঠিয়েছে।
আরও পড়ুন: সিলেটে গৃহবধূকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, গ্রেপ্তার ৫
চট্টগ্রামে নারী ইন্সুরেন্স কর্মী সংঘবদ্ধ ধর্ষণের শিকার, গ্রেপ্তার ৩
১ বছর আগে
পঞ্চম শ্রেণির ছাত্রীর সঙ্গে ছেলের বিয়ে, সেই শিক্ষিকা সাময়িক বরখাস্ত
চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলার বেগমপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষিকা শামসুন্নাহারকে অবশেষে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। মঙ্গলবার (২৯ মার্চ) তাকে সাময়িক বরখাস্তের আদেশে সই করেন নিয়োগকারী কর্মকর্তা চুয়াডাঙ্গা জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার মোস্তাফিজুর রহমান।
বিষয়টি নিশ্চিত করে জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, নিজ ছেলের সঙ্গে পঞ্চম শ্রেণির ছাত্রীর বিয়ের বিষয়টি গণমাধ্যম থেকে আমার নজরে আসে। এরপর সোমবার সকালে সরজমিনে একজন সহকারী উপজেলা শিক্ষা অফিসারকে সরজমিনে পাঠানো হয়। তদন্তকারী কর্মকর্তা ঘটনার সত্যতা পেয়েছেন। মঙ্গলবার সকালে শিক্ষিকা বেগম শামসুন্নাহারকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে।
এর আগে ২৮ মার্চ বার্তা সংস্থা ইউএনবিসহ গণমাধ্যমে এ নিয়ে প্রতিবেদন প্রকাশ হলে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ নড়েচড়ে বসে।
উপজেলা শিক্ষা অফিসার উত্তম কুমার কুণ্ডু বলেন, ‘গণমাধ্যমে বিষয়টি জানতে পেরে সোমবার সকালে সহকারী উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা মাসুমা আক্তার সরজমিনে গিয়ে ঘটনার সত্যতার জন্য ঘটনাস্থলে পাঠানো হয়। পরে ওই শিক্ষিকা ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে লিখিত বক্তব্য দিয়েছেন। এরপর আমি তাৎক্ষণিক উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা এবং নিয়োগকারী কর্মকর্তা জেলা শিক্ষা অফিসার বরাবর ওই শিক্ষিকার বিরুদ্ধে বিভাগীয় ও আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করার অনুরোধ জানিয়ে পত্র দিয়েছিলাম। মঙ্গলবার তাকে বরখাস্ত করা হয়েছে।’
উল্লেখ্য, গত ২০ মার্চ চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলার তিতুদহ ইউনিয়নের ছোটশলুয়া গ্রামের বিলপাড়ার দিনমুজুর অসোক আলীর মেয়ে (১১) বেগমপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পঞ্চম শ্রেণির ছাত্রী একই বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষিকা শামসুন্নাহার তার ছেলে যদুপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের দশম শ্রেণির ছাত্র আব্দুর রহমানের বিয়ে দেন । প্রথম কয়েকদিন বিষয়টি গোপন থাকলেও নব বিবাহিতা স্ত্রীকে নিয়ে ঘটা করে শশুর বাড়ী ছোটশলুয়া গ্রামে বেড়াতে আসলে তা জানাজানি হয়ে যায়। এ নিয়ে বিভিন্ন মহলে নানা সমালোচনা শুরু হয়।
পড়ুন: পঞ্চম শ্রেণির ছাত্রীর সঙ্গে ছেলের বিয়ে দিলেন স্কুলশিক্ষিকা
পাঠ্যক্রমে বাল্যবিয়ের কুফল অন্তর্ভূক্ত করা হবে
২ বছর আগে
পঞ্চম শ্রেণির ছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা, ধর্ষক গ্রেপ্তার
লালমনিরহাটের পাটগ্রাম পৌরসভায় পঞ্চম শ্রেণির এক মাদরাসাছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে।
এ ঘটনায় বৃহস্পতিবার ধর্ষণের শিকার ছাত্রীর বড় ভাই বাদী হয়ে পাটগ্রাম থানায় একটি ধর্ষণ ও অবৈধ গর্ভপাত করার দায়ে মামলা করেছে।
থানা পুলিশ অভিযান চালিয়ে ওই দিন রাতেই ধর্ষক রাব্বি ইসলামকে (২০) গ্রেপ্তার করে। রাব্বি পাটগ্রাম পৌরসভার বেংকান্দা গ্রামের রহমত আলীর ছেলে।
আরও পড়ুন: নেত্রকোণায় বিয়ের আশ্বাসে মাদরাসাছাত্রীকে ধর্ষণ, ইমাম গ্রেপ্তার
অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে, ছাত্রীর বাবা প্রায় ৫ বছর পূর্বে মারা যায় এরপর থেকে বড় ভাই ভ্রাম্যমাণভাবে হাটে-বাজারে ঝালমুড়ির দোকান করে। মেয়ের মা প্রতিদিন হোটেলে কাজ করতে যায়। বাড়ি ফাঁকা থাকায় প্রতিবেশী রাব্বি ইসলাম বিয়ের আশ্বাস দেখিয়ে তাকে ধর্ষণ করেছে। এতে মেয়েটি অন্তঃসত্ত হয়ে পড়ে।
অন্তঃসত্তার ঘটনা জানতে পেরে গত ২০ মার্চ রাব্বি মেয়েটিকে জোর করে গর্ভপাতের ওষুধ খাওয়ায়। এতে গুরুতর অসুস্ত হয়ে পড়ে ওই ছাত্রী। পরে তাকে গত ২২ মার্চ পাটগ্রাম উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসার জন্য ভর্তি করা হয়। চিকিৎসক তাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠায়।
সেখানে পরীক্ষা-নীরিক্ষা করে চিকিৎসক জানায়, ছাত্রীটি ৬-৭ সপ্তাহের অন্তঃসত্তা। পরিবারের জিজ্ঞাসাবাদে মেয়েটি সব ঘটনা খুলে বলে। এ ঘটনায় ওই ছাত্রীর ভাই ঝালমুড়ি বিক্রেতা থানায় মামলা দায়ের করে। পুলিশ রাতেই অভিযান চালিয়ে ধর্ষক রাব্বি ইসলামকে গ্রেপ্তার করে।
আরও পড়ুন: বিয়ানীবাজারে পঞ্চম শ্রেণির ছাত্রীকে ‘সংঘবদ্ধ ধর্ষণ’, আটক ২
পাটগ্রাম থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সুমন কুমার মহন্ত বলেন, ‘ধর্ষণ ও অবৈধ গর্ভপাতের মামলায় রাব্বি ইসলামকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাকে শুক্রবার আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে প্রেরণ করা হয়েছে।’
৩ বছর আগে
বিয়ানীবাজারে পঞ্চম শ্রেণির ছাত্রীকে ‘সংঘবদ্ধ ধর্ষণ’, আটক ২
সিলেটের বিয়ানীবাজার উপজেলায় পঞ্চম শ্রেণিতে পড়ুয়া এক শিক্ষার্থীকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের অভিযোগে দুজনকে আটক করে পুলিশে সোপর্দ করেছে এলাকাবাসী।
তারা হলেন উপজেলার বাহাদুরপুর দক্ষিণ ঠিকরপাড়া গ্রামের মৃত ছাইদ আলীর ছেলে ফয়ছল আহমদ পেটলা ও উত্তর গাঙ্গপার এলাকার মৃত আব্দুর খালিকের ছেলে মিশুক আহমদ।
মঙ্গলবার রাত ৯টার দিকে উপজেলার লাউতা ইউনিয়নে এ ঘটনা ঘটে।
বুধবার তাদের বিরুদ্ধে বিয়ানীবাজার থানায় মামলা দায়ের করেছেন ভুক্তভোগীর বাবা।
জানা যায়, মঙ্গলবার রাত ৯টার দিকে ঘরের বারান্দায় নলকূপ থেকে পানি নিতে বের হলে ১২ বছর বয়সী ওই শিশুকে জোরপূর্বক তুলে নিয়ে পাশের একটি নির্জন জায়গায় অভিযুক্ত দুই ধর্ষক পালাক্রমে ধর্ষণ করে অজ্ঞান অবস্থায় রেখে পালিয়ে যায়। এ সময় পরিবারের সদস্যরা খোঁজাখুঁজি করে অজ্ঞান অবস্থায় তাকে ঘটনাস্থল থেকে উদ্ধার করেন। এ ঘটনা জানাজানি হলে স্থানীয়রা ধর্ষকদের আটক করে রাখেন। পরে পুলিশের কাছে সোপর্দ করে।
বিয়ানীবাজার থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) মেহেদী হাসান জানান, অভিযুক্ত দুই ধর্ষককে আটক করে বুধবার আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে প্রেরণ করা হয়েছে।
দেশের ধর্ষণ পরিস্থিতি
বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব লেবার স্টাডিজ (বিলস্) সম্প্রতি জানিয়েছে, সদ্য সমাপ্ত হওয়া বছরে সারাদেশে ১২ জন গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার হয়েছেন। এছাড়া ২০২০ সালে মোট ৪৪ জন গৃহকর্মী নানা ধরনের নির্যাতনের শিকার হয়েছেন। এদের মধ্যে চারজনকে হত্যা এবং ১২ জনের রহস্যজনক মৃত্য, ধর্ষণের শিকার ১২ জন, শারীরিক আঘাত ও নিপীড়নের শিকার ১২ জন এবং নির্যাতন সহ্য করতে না পেরে চারজন আত্মহত্যা করেছেন।
এদিকে করোনাকালে সারা দেশে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ ও শিশুদের জনসমাগমের অনুপস্থিতি সত্ত্বেও ২০২০ সালের জানুয়ারি থেকে ডিসেম্বর সময়ে ৭১৬ শিশু ধর্ষণের শিকার হয়েছে।
আরও পড়ুন: কাপ্তাইয়ে বিস্কুটের লোভ দেখিয়ে শিশু ধর্ষণ, যুবক গ্রেপ্তার
গত ৯ জানুয়ারি অনলাইন সংবাদ সম্মেলনে ‘বাংলাদেশ শিশু পরিস্থিতি ২০২০’ শিরোনামে এ চিত্র তুলে ধরে মানুষের জন্য ফাউন্ডেশন (এমজেএফ)।
শিশু অধিকার বিষয়ক সংবাদের আধেয় বিশ্লেষণ করে প্রাপ্ত তথ্য থেকে সার্বিক চিত্র উপস্থাপন করেন এমজেএফের শিশু সুরক্ষা বিভাগের সমন্বয়ক রাফেজা শাহীন।
পাঁচটি জাতীয় বাংলা দৈনিক এবং তিনটি জাতীয় ইংরেজি দৈনিকে প্রকাশিত শিশু অধিকার বিষয়ক সংবাদ পর্যালোচনা অনুযায়ী, গত বছর ৭১৬ শিশু ধর্ষণের শিকার হয়েছে। তাদের মধ্যে করোনাকালে ধর্ষণের শিকার হয়েছে ৬২৬ শিশু এবং ধর্ষণের চেষ্টা করা হয়েছে ৩৭ শিশুকে।
আইন ও সালিশ কেন্দ্রের (আসক) তথ্য অনুযায়ী, সদস্য সমাপ্ত ২০২০ সালের জানুয়ারি থেকে ৩০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ৯৭৫ নারীকে ধর্ষণ করা হয়েছে, যার মধ্যে ২০৮ জনকে গণধর্ষণ করা হয়। এর মধ্যে ধর্ষণের পরে ৪৫ জনকে হত্যা করা হয়েছে এবং অন্য ১২ জন আত্মহত্যা করেছে।
এছাড়াও, মানবাধিকার বিষয়ক সংগঠনটি বলছে যে ১৬১ জন নারীকে যৌন হয়রানি করা হয়েছে এবং তাদের মধ্যে ১২ জন আত্মহত্যা করেছেন।
আসক আরও বলছে, যৌন হয়রানির প্রতিবাদ করায় তিনজন নারী ও নয়জন পুরুষকে হত্যা করা হয়। এছাড়া ৬২৭টি শিশুকে ধর্ষণ করা হয়েছে এবং ২০ জন ছেলেকে শ্লীলতাহানি করা হয়েছে এবং ২১ জন নারী অ্যাসিড আক্রমণের শিকার হয়েছেন।
ধর্ষণের সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড
ধর্ষণের সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ডের বিধান রেখে গত ১৭ নভেম্বর জাতীয় সংসদে ‘নারী ও শিশু নির্যাতন দমন (সংশোধন) বিল-২০২০’ পাস হয়।
নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন-২০০০-এর ৯ (১) ধারা অনুযায়ী ধর্ষণের সর্বোচ্চ শাস্তি ছিল যাবজ্জীবন কারাদণ্ড। এখন ওই ধারায় ‘যাবজ্জীবন সশ্রম কারাদণ্ড’ শব্দগুলোর পরিবর্তে ‘মৃত্যুদণ্ড বা যাবজ্জীবন সশ্রম কারাদণ্ড’ শব্দগুলো প্রতিস্থাপিত করা হয়েছে।
এর আগে, দেশে সম্প্রতি ধর্ষণের ক্রমবর্ধমান ঘটনার বিরুদ্ধে ব্যাপক প্রতিবাদের পরিপ্রেক্ষিতে সংসদের অধিবেশন না থাকায় গত ১৩ অক্টোবর ঘৃণ্য এ অপরাধের সর্বোচ্চ শাস্তি হিসেবে মৃত্যুদণ্ডের বিধান রেখে এ সংক্রান্ত আইনের (নারী ও শিশু নির্যাতন দমন) একটি সংশোধনী প্রস্তাব অধ্যাদেশ আকারে জারি করা হয়েছিল।
বিশেষ করে সিলেট এমসি কলেজে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ ও নোয়াখালীর বেগমগঞ্জে গৃহবধূকে শ্লীলতাহানির প্রতিবাদে দেশজুড়ে ধর্ষণ ও নারী নির্যাতন বিরোধী আন্দোলন এবং ধর্ষণকারীদের সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড করার দাবির মধ্যেই সরকার এ পদক্ষেপ নিয়েছিল।
৩ বছর আগে
পঞ্চম শ্রেণির ছাত্রীকে তুলে নিয়ে বিয়ের চেষ্টা, প্রেমিক গ্রেপ্তার
লালমনিরহাটের আদিতমারীতে পঞ্চম শ্রেণির এক স্কুলছাত্রীকে তুলে নিয়ে বিয়ের চেষ্টা করার অভিযোগে শনিবার প্রেমিককে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
৩ বছর আগে