মোংলা বন্দর
২ বছরের মধ্যে মোংলা বন্দরে কর্মচাঞ্চল্য বাড়বে: নৌপরিবহন উপদেষ্টা
নৌপরিবহন এবং বস্ত্র ও পাট উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অবসরপ্রাপ্ত) ড. এম সাখাওয়াত হোসেন বলেছেন, দেশের পুরোনো মোংলা বন্দরে উজ্জ্বল সম্ভাবনা আছে। আগামী দুই বছরের মধ্যে এই বন্দরে ব্যাপক কর্মচাঞ্চল্য বৃদ্ধি পাবে।
তিনি বলেন, ভবিষ্যতের জন্য যেভাবে তৈরি হবার কথা, তেমনভাবে গড়ে ওঠেনি এই বন্দর।
মোংলা বন্দরকে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে ব্র্যান্ডিংয়ের আহ্বান জানিয়েছেন ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) ড. এম সাখাওয়াত হোসেন।
বুধবার (৬ অক্টোবর) সকালে মোংলা বন্দরের কার্যক্রম পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে উপদেষ্টা এসব কথা বলেন।
আরও পড়ুন: ট্রাম্পকে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ইউনূসের অভিনন্দন
সাংবাদিক, ব্যবসায়ীসহ সংশ্লিষ্ট সকলকে মোংলা বন্দরকে নিয়ে বেশি বেশি প্রচার-প্রচারণার আহ্বান জানিয়ে উপদেষ্টা বলেন, মোংলা বন্দর এতদিন প্রচারের বাইরে ছিল। আপনারা যদি এই বন্দরকে নিয়ে প্রচারণা করেন, তাহলে এটি দেশ-বিদেশে আরও অনেক বেশি পরিচিতি লাভ করবে।
তিনি আরও বলেন, মোংলা বন্দর কর্তৃপক্ষ প্রচারণার পদক্ষেপ হিসেবে প্রচারপত্র তৈরি করবে বলে সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এই প্রচারপত্র তারা আমাদের দেশের বাইরে যে কূটনৈতিক মিশন রয়েছে, সেখানেও পাঠাবে। এছাড়া, মোংলা বন্দরকে দেশে বিদেশে তুলে ধরার লক্ষ্যে চলতি মাসে (নভেম্বর) টিভি ম্যাগাজিন অনুষ্ঠানে ‘ইত্যাদি’ মোংলা বন্দরে ধারণ করা হবে।
ড. এম সাখাওয়াত হোসেন বলেন, এখানে কন্টেইনার টার্মিনাল নেই। আশা করছি অতি সত্তর একটি চুক্তি হতে যাচ্ছে। চীনের অর্থায়নে জি টু জি পদ্ধতিতে একটি প্রজেক্ট বাস্তবায়ন করা হবে। এ বিষয়ে কমিটি গঠন করা হয়েছে। পুরো খরচটাকে কিভাবে কমানো যায় এ বিষয়ে কমিটি কাজ করেছে। বাংলাদেশে বোধহয় এটি প্রথম যেখানে চুক্তি হবার পরও পুরো বাজেটকে কম করা হয়েছে। প্রায় ২৭৫ কোটির মতো বাজেট কমিয়ে আনা হয়েছে। পূর্ণাঙ্গ একটি কমিটি ৭ দিন ধরে তাদের সঙ্গে আলোচনা করে বাজেট কমিয়ে আনতে সক্ষম হয়েছে। দুইটি কন্টেইনার টার্মিনাল নির্মাণ এবং কিছু আনুষঙ্গিক কাজ আশাকরি দুই বছরের মধ্যে সম্পন্ন করা সম্ভব।
তিনি আরও বলেন, গুরুত্বপূর্ণ এ প্রকল্প শেষ হলে চট্টগ্রাম বন্দরের ওপর যে বিশাল চাপ রয়েছে, তা কমে আসবে। বর্তমান বিশ্বে রিজিওনাল কানেক্টিভিটি খুব দরকার। এ জন্য মোংলা বন্দরকে আন্তর্জাতিক বন্দর হিসেবে গড়ে তোলা সম্ভব। প্রতিবেশী ল্যান্ড-লকড দেশ যেমন নেপাল, ভুটান তাদের জন্য এই বন্দর ব্যবহারের উপযোগী হবে। এখানে রেল, নৌ ও সড়ক যোগাযোগ ব্যবস্থা আছে। বিশেষ করে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে মোংলা বন্দরকে আঞ্চলিক বন্দর হিসেবে ব্যবহার করার বিষয় আলোচনা হয়েছে।
তিনি বলেন, দুটি স্থলবন্দর যা আঞ্চলিক সংযোগের জন্য তৈরি হচ্ছে, একটি আখাউড়া আরেকটি সিলেটে। সিলেটে যেটি হবে সেটা নেপাল ও ভুটানের কাছাকাছি। আমাদের প্রতিবেশি রাষ্ট্র বন্ধুপ্রতীম দেশ ভারতের ওপর নির্ভর করবে যে তারা এই স্থলবন্দরটিকে ব্যবহার করতে দেবে কিনা। আমি আশা করি, তারাও চাইবে এই আঞ্চলিক সংযোগটি যেন হয়।
উপদেষ্টা বলেন, ভারতের অর্থায়নে আরেকটি প্রকল্প আছে যেটি এক্সিম ব্যাংকের মাধ্যমে সম্পন্ন হবে। দুইটি ইয়ার্ড ও আনুষঙ্গিক রাস্তা তৈরি হবে। ভারত এ প্রকল্পে কনসাল্টটেন্ট নিয়োগ করলেও ঠিকাদার নিয়োগ করেনি, তাই কার্যক্রম শুরু হয়নি। আশা করি চলমান প্রকল্পগুলো বাস্তবায়িত হলে মোংলা বন্দরের বর্তমান অবস্থার আমূল পরিবর্তন ঘটবে।
মোংলা বন্দরের বেশ কিছু জায়গা আছে অব্যবহৃত, এই অব্যবহৃত জায়গাগুলো কাজে লাগাতে চেয়ারম্যানকে নির্দেশনা দিয়ে উপদেষ্টা বলেন, ইকোপার্ক তৈরি করা হলে দেশি-বিদেশি পর্যটক এখানে ঘুরতে আসবে।
এছাড়া মোংলা বন্দরের রাজস্ব বৃদ্ধি পাবে বলেও জানান ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অবসরপ্রাপ্ত) ড. এম সাখাওয়াত হোসেন।
উপদেষ্টা সরেজমিনে পরিদর্শন করেন এবং কাজের মান ও অগ্রগতি দেখে সন্তোষ প্রকাশ করেন। চলমান সকল প্রকল্প দ্রুততার সঙ্গে সম্পন্ন করতে সংশ্লিষ্ট সকলকে নির্দেশনা দেন। পরিদর্শনকালে মোংলা বন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান রিয়ার এডমিরাল শাহীন রহমান এবং বন্দরের অন্যান্য কর্মকর্তা ও নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন: দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি আগের চেয়ে অনেক ভালো: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
১ মাস আগে
মোংলা বন্দরে পড়ে থাকা ১০৭টি বিলাসবহুল গাড়ি নিলামে
খুলনার মোংলা বন্দরে জাপান থেকে আমদানি করা বিভিন্ন ব্রান্ডের ১০৭ বিলাসবহুল গাড়ি নিলামে তোলা হচ্ছে।
বুধবার (৫ জুন) সকাল থেকে বৃহস্পতিবার (৬ জুন) সন্ধ্যার মধ্যে বাংলাদেশ কাস্টমসের ই-অকশন ওয়েবসাইটের মাধ্যমে যে কেউ নিবন্ধন করে নিলামে অংশ নিতে পারবেন।
এর আগে সোমবার (৩ জুন) মোংলা কাস্টমস হাউসের ওয়েবসাইটে নিলামের জন্য গাড়ি ও অন্যান্য পণ্যের চূড়ান্ত ক্যাটালগ প্রকাশ করা হয়। এসময় গাড়ি ছাড়াও কিছু গ্যাস সিলিন্ডার ও অন্যান্য পণ্যের তালিকাও প্রকাশ করা হয়।
আরও পড়ুন: হোন্ডার বৈদ্যুতিক গাড়িতে বিনিয়োগ ঘোষণা, লক্ষ্য যুক্তরাষ্ট্র-চীনের বাজার
নিলামে ওঠা এসব গাড়ির মধ্যে রয়েছে- নিশান, পাজারো, এক্সিও হাইব্রিড, পিয়ার্স হাইব্রিড, টয়োটা ভিজ, প্রোবক্স, অ্যাকুয়া হাইব্রিড, টয়োটা হাইব্রিড, করোলা ফিল্টার, হাইয়েচ, মাইক্রো ও অ্যাম্বুলেন্স। নিলামে ওঠা গাড়ির মধ্যে রয়েছে ১৯৯৩, ৯৬, ৯৭, ৯৮, ৯৯, ২০০৬, ৭, ৮, ৯, ১১, ১৩, ১৭, ১৮, ১৯, ২০, ২১ ও ২২ সালের বিভিন্ন মডেল।
মোংলা বন্দর কর্তৃপক্ষের সহকারী ট্রাফিক ম্যানেজার মো. কুদরত আলী বলেন, ‘২০০৯ সালের ৩ জুন জাপান থেকে মোংলা বন্দর দিয়ে গাড়ি আমদানি শুরু হয়। প্রথম চালানে এ বন্দর দিয়ে ২৫৫টি গাড়ি আমদানি করা হয়। সেই থেকে এ পর্যন্ত মোংলা বন্দর দিয়ে এক লাখ ৮৪ হাজার ৮৯৯টি গাড়ি আমদানি করা হয়েছে, যা মোট আমদানি গাড়ির শতকরা ৬০ ভাগ।’
মোংলা কাস্টম হাউসের রাজস্ব কর্মকর্তা মো. শফিকুল ইসলাম জানান, মোংলা বন্দর দিয়ে আমদানি করা এসব গাড়ি ৩০ দিনের মধ্যে ছাড় করানোর নিয়ম থাকলেও সংশ্লিষ্ট আমদানিকারকরা তা করেনি। আমদানিকারকদের আরও ১০ কার্যদিবস সময় দেওয়ার পরও ছাড় না করায় নিয়মানুযায়ী পর্যায়ক্রমে নিলামে ওঠানো হচ্ছে এসব গাড়ি। গাড়ির নিলামে অনলাইনে বিড করা যাবে। এরপর নিলামে অংশগ্রহণকারীদের মধ্যে সর্বোচ্চ দরদাতার তালিকা প্রকাশের পর গাড়িগুলো বিক্রি হবে।
মোংলা কাস্টম হাউসের যুগ্ম কমিশনার মাহফুজুর রহমান জানান, মোংলা কাস্টমের রাজস্ব আয়ের শতকরা ৫২ শতাংশ আসে আমদানি করা গাড়ির শুল্ক থেকে। দীর্ঘদিন আমদানি করা গাড়ি বন্দরে পড়ে থাকলে অন্যান্য পণ্য রাখায় সমস্যা তৈরি হয়। নিলাম প্রক্রিয়া চালু রাখলে গাড়ি বা অন্যান্য পণ্য রাখতে ব্যবসায়ীদের সুবিধার পাশাপাশি সঠিক সময় সরকারের রাজস্ব আদায় করা সম্ভব হয়।
আরও পড়ুন: টেসলার বৈদ্যুতিক গাড়িকে টক্কর দিতে চীনা কোম্পানির নতুন ব্র্যান্ড
৬ মাস আগে
রামপাল বিদ্যুৎকেন্দ্রের ২৯,৬৩০ মেট্রিক টন কয়লা পৌঁছেছে মোংলায়
রামপাল তাপ বিদ্যুৎকেন্দ্রের জন্য ২৯ হাজার ৬৩০ মেট্রিক টন কয়লা নিয়ে মোংলা বন্দরে ভিড়েছে পানামা পতাকাবাহী বাণিজ্যিক জাহাজ।
রবিবার সকাল সাড়ে ৯টায় মোংলা বন্দরের হাড়বাড়িয়ায় নোঙর করে ওই বাণিজ্যিক জাহাজটি। ইতোমধ্যে জাহাজের কয়লা খালাস শুরু হয়েছে।
এর আগে ১৫ আগস্ট ইন্দোনেশিয়া থেকে ৫৩ হাজার ৬৩০ মেট্রিক টন কয়লা নিয়ে বাংলাদেশের উদ্দেশে ছেড়ে আসে জাহাজটি। পরে চট্রগ্রাম বন্দরে ২৪ হাজার মেট্রিক টন কয়লা খালাস করে। অবশিষ্ট ২৯ হাজার ৬৩০ মেট্রিক টন কয়লা নিয়ে মোংলা বন্দরে আসে জাহাজটি।
আরও পড়ুন: রামপাল বিদ্যুৎকেন্দ্রের জন্য কয়লা নিয়ে আসা জাহাজের বিরুদ্ধে মামলা
জাহাজটির স্থানীয় শিপিং এজেন্ট মেসার্স টগি শিপিং অ্যান্ড লজিস্টিক লিমিটেডের সহকারী ব্যবস্থাপক (খুলনা) খন্দকার রিয়াজুল হক বলেন, সকালে নোঙর করা জাহাজ থেকে কয়লা খালাস শুরু হয়েছে। খালাস শেষে লাইটার জাহাজে তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের জেটিতে নেওয়া হবে।
এর আগে গেল ২৮ আগস্ট রামপাল তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্রের জন্য ৩০ হাজার ৯৫০ মেট্রিক টন কয়লা নিয়ে মোংলা বন্দরে এসেছিল পানামা পতাকাবাহী আরেক বাণিজ্যিক জাহাজ।
আরও পড়ুন: ইন্দোনেশিয়া থেকে ৬৪ হাজার টন কয়লা নিয়ে জাহাজ ভিড়েছে মাতারবাড়ীতে
রামপাল তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের ৫৫ হাজার টন কয়লা নিয়ে মোংলায় আরও এক জাহাজ
১ বছর আগে
রামপাল বিদ্যুৎকেন্দ্রের ২৬,৬২০ মেট্রিক টন কয়লা পৌঁছেছে মোংলায়
বাগেরহাটের রামপাল তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্রের জ্বালানি কয়লা নিয়ে একটি জাহাজ মোংলা বন্দরে ভিড়েছে।
ইন্দোনেশিয়া থেকে কয়লা নিয়ে আসা চীনের পতাকাবাহী এমভি জে হ্যায়-৫২৬ নামের জাহাজটি শনিবার ভোরে মোংলা বন্দরের হাড়বাড়িয়ায় নোঙর করে।
জাহাজটিতে ২৬ হাজার ৬২০ মেট্রিক টন জ্বালানি কয়লা রয়েছে।
শনিবার সকাল ৯টা ৪০ মিনিটি থেকে ওই জাহাজের কয়লা খালাসের কাজ শুরু হয়। খালাস কয়লা লাইটারেজ জাহাজে রামপাল তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্রের নিজস্ব জেটিতে নেওয়া হচ্ছে।
আরও পড়ুন: কয়লার অভাবে ৮ দিন ধরে রামপাল বিদ্যুৎকেন্দ্র বন্ধ
এমভি জে হ্যায়-৫২৬ জাহাজের স্থানীয় শিপিং এজেন্ট টগি শিপিং অ্যান্ড লজিস্টিক লিমিটেডের খুলনার সহকারী ব্যবস্থাপক খন্দকার রিয়াজুল হক বলেন, রামপাল তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্রের জ্বালানি কয়লা নিয়ে জাহাজটি গত ২৭ মে ইন্দোনেশিয়া থেকে মোংলা বন্দরের উদ্দেশে ছেড়ে আসে।
তিনি আরও বলেন, জাহাজটি শনিবার ভোর ৫টার দিকে বন্দরের পশুর চ্যানেলের হাড়বাড়িয়ার-১১ নম্বর অ্যাংকোরেজে নোঙর করে। জাহাজটিতে ইন্দোনেশিয়া থেকে আমদানি করা ২৬ হাজার ৬২০ মেট্রিক টন জ্বালানি কয়লা রয়েছে।
রিয়াজুল হক বলেন, রামপাল তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্রের জন্য ইন্দোনেশিয়া থেকে আমাদানি করা কয়লা নিয়ে আরও একটি জাহাজ চলতি মাসের শেষের দিকে মোংলা বন্দরে ভিড়বে।
জানা গেছে, এর আগে রামপাল বিদ্যুৎ কেন্দ্রের জন্য ১৬ মে বাংলাদেশি পতাকাবাহী জাহাজ এমভি বসুন্ধরা ইমপ্রেসে ৩০ হাজার মেট্রিক টন এবং ২৯ মে এমভি বসুন্ধরা ম্যাজেস্টি জাহাজে ৩০ হাজার ৫০০ মেট্রিক টন কয়লা মোংলা বন্দরে আসে। পরে ওই জাহাজ থেকে কয়লা খালাস করে রামপাল তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্রের জেটিতে নেওয়া হয়।
আরও পড়ুন: রামপাল বিদ্যুৎকেন্দ্র থেকে চুরি যাওয়া মালামাল জব্দ, গ্রেপ্তার ১
বাগেরহাটের রামপালে কয়রাভিত্তিক ১ হাজার ৩২০ মেগাওয়াট মৈত্রী সুপার থার্মাল পাওয়ার প্ল্যান্ট রয়েছে। এই বিদ্যুৎ কেন্দ্রের নামকরণ করা হয়েছে বাংলাদেশ-ইন্ডিয়া ফ্রেন্ডশিপ পাওয়ার কোম্পানি প্রাইভেট লিমিটেড।
এদিকে কয়লা সংকটের কারণে ৯ জুন থেকে পটুয়াখালীর পায়রা তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্রের উৎপাদন বন্ধ হয়ে যায়। এই দু:সংবাদের মধ্যে ইন্দোনেশিয়া থেকে আমদানি কয়লা নিয়ে জাহাজ মোংলায় আসায় রামপাল তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্রর জন্য অনেকটা সুখবর বয়ে এনেছে বলে জানাচ্ছেন অনেকে।
আরও পড়ুন: রামপাল বিদ্যুৎকেন্দ্র: সেপ্টেম্বরে শেখ হাসিনা-নরেন্দ্র মোদির যৌথভাবে ১ম ইউনিট সম্পন্নের ঘোষণা
১ বছর আগে
রাশিয়া থেকে রূপপুর বিদ্যুৎকেন্দ্রের পণ্য নিয়ে জাহাজ মোংলা বন্দরে
দেশে নির্মাণাধীন রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের পণ্য নিয়ে রাশিয়া থেকে আরও একটি জাহাজ মোংলা বন্দরে ভিড়েছে। সোমবার বেলা ১১টার দিকে এমভি আনকা স্কাই নামে ভ্যানুয়াটি পতাকাবাহী জাহাজটি বন্দরের ৮নং জেটিতে নোঙ্গর করে।
জাহাজটিতে ৩৩৯ প্যাকেজ রূপপুর বিদ্যুৎকেন্দ্রের বিভিন্ন পণ্য রয়েছে।
আরও পড়ুন: মার্কিন নিষেধাজ্ঞায় মোংলা বন্দরে ভিড়তে পারেনি রুশ জাহাজ
এমভি আনকা স্কাই জাহাজের স্থানীয় শিপিং এজেন্ট কনেভেয়ার শিপিং লাইন্সের ম্যানেজার অপারেশন (শিপিং) সাধন কুমার চক্রবর্তী সাংবাদিকদের জানান, গত ২৮ এপ্রিল ৩৩৯ প্যাকেজের রাশিয়ার নোভরোসিস্ক বন্দর থেকে এক হাজার ১৪৯ মেট্রিক টন পণ্য নিয়ে জাহাজটি ছেড়ে আসে। রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের জন্য এই পণ্য আনা হচ্ছে।
তিনি আরও বলেন, জাহাজে বিদ্যুৎকেন্দ্রের অবকাঠামো নির্মাণ, ইলেকট্রিক্যাল ও মেশিনারি বিভিন্ন পণ্য রয়েছে। এই মালামাল ২৪ ঘণ্টার মধ্যে সড়ক পথে রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের ডিপোতে নেওয়া হবে।
জাহাজ থেকে এসব পণ্য খালাস করে আপাত বন্দরের জেটিতে রাখা হচ্ছে।
জানা গেছে, এর আগে ৬ মে রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের মালামাল নিয়ে রাশিয়া থেকে এমভি আনকা সান নামে একটি জাহাজ মোংলা বন্দরে নোঙ্গর করে। আর ২৫ এপ্রিল এমভি ইয়ামাল অরনাল নামে অপর একটি জাহাজ রূপপুর বিদ্যুৎকেন্দ্রের মালামাল নিয়ে মোংলা বন্দরে নোঙ্গর করে।
তার আগে এমভি ড্রাগনবল ও এমভি কামিল্লা নামে জাহাজ রূপপুর বিদ্যুৎকেন্দ্রের মালামাল নিয়ে মোংলা বন্দরে নোঙ্গর করে। ধারাবাহিকভাবে রূপপুর বিদ্যুৎকেন্দ্রের মালামাল নিয়ে বিদেশি জাহাজ মোংলা বন্দরে ভিড়ছে।
এছাড়া আগামি দুই সপ্তাহের মধ্যে রাশিয়া থেকে আরও একটি জাহাজ রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের মালামাল নিয়ে মোংলা বন্দরে ভিড়বে বলে জানা গেছে।
আরও পড়ুন: মোংলা বন্দরে পৌঁছেছে বঙ্গবন্ধু রেল সেতুর মালামাল নিয়ে বিদেশি জাহাজ
মোংলা বন্দরে বঙ্গবন্ধু রেলসেতু ও রূপপুরের মেশিনারি পণ্যবাহী ৩ জাহাজ
১ বছর আগে
মোংলা বন্দরে ড্রেজার থেকে নদীতে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু
বাগেরহাটের মোংলা বন্দরে একটি ড্রেজারে কাজ করা সময় দুর্ঘটনার শিকার হয়ে নদীতে পড়ে একজন শ্রমিকের মৃত্যু হয়েছে। বন্দরের ৫ নম্বর জেটি–সংলগ্ন পশুর নদে শনিবার বিকালে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
পরে রাত সাড়ে ৯টার দিকে ড্রেজারের পাখায় জড়ানো অবস্থায় ওই লাশটি উদ্ধার করেন ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরা।
নিহত নাঈম দেওয়ান (২৮) নামের ওই শ্রমিকের বাড়ি মুন্সিগঞ্জে।
আরও পড়ুন: মোংলা বন্দরে সারবোঝাই কার্গো জাহাজডুবি
মোংলা ইপিজেড ফায়ার সার্ভিস অ্যান্ড সিভিল ডিফেন্সের জ্যেষ্ঠ স্টেশন কর্মকর্তা মো. আরদেশ আলী বলেন, বন্দরের জেটিতে ভাড়ায় নিয়োজিত এ জেড কোম্পানির ‘সিএসডি বোখারি’ নামের একটি ড্রেজারে শ্রমিকের কাজ করতেন নাঈম। বিকালে ড্রেজারের পাখা পরিষ্কার করছিলেন তিনি। এ সময় হঠাৎ পাখা খুলে তাঁর শরীরের ওপর পড়ে। পাখার আঘাতে তিনি পানিতে পড়ে যান। এরপর অনেক খোঁজ চালিয়েও নাঈমকে না পাওয়ায় ফায়ার সার্ভিসকে খবর দেয় বন্দর কর্তৃপক্ষ।
পরে রাত সাড়ে ৯টার দিকে ড্রেজারের পাখায় জড়ানো অবস্থায় নাঈমের লাশ উদ্ধার করা হয়।
মোংলা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ মনিরুল ইসলাম বলেন, ড্রেজারের শ্রমিকের মৃত্যুর খবর শুনে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। এ ব্যপারে আইনানুগ প্রক্রিয়া চলমান রয়েছে।
আরও পড়ুন: মোংলা বন্দরে লাইটার জাহাজ ডুবি, নিখোঁজ ৩
মোংলা বন্দরে পৌঁছেছে মেট্রোরেলের আরও ৪ ইঞ্জিন, ৮ কোচ
১ বছর আগে
মোংলা বন্দরে পৌঁছেছে বঙ্গবন্ধু রেল সেতুর মালামাল নিয়ে বিদেশি জাহাজ
বঙ্গবন্ধু রেলওয়ে সেতুর মালামাল নিয়ে আরও একটি বিদেশি জাহাজ মোংলা বন্দরে ভিড়েছে। পানামা পতাকাবাহী এমভি মারস নামে ওই জাহাজটি শুক্রবার দুপুরে বন্দরের ৭ নম্বর জেটিতে নোঙর ফেলে।
জাহাজটিতে বঙ্গবন্ধু রেলওয়ে সেতুর জন্য ১৯৩ প্যাকেজে এক হাজার ৫১৯ মেট্রিকটন সেতুর মুল অবকাঠামোর মালামাল রয়েছে। এখন ওই জাহাজ থেকে মালামাল খালাসের কাজ চলছে।
এমভি মারস জাহাজের স্থানীয় শিপিং এজেন্ট হক এন্ড সন্স লিমিটেডের খুলনার অপারেশন ম্যানেজার (শিপিং বিভাগ) শওকত আলী সাংবাদিকদের জানান, বঙ্গবন্ধু রেলওয়ে সেতুর মুল অবকাঠামো তৈরির মালামাল নিয়ে জাহাজটি ১৬ জানুয়ারি ভিয়েতনামের হাইপোং বন্দর থেকে মোংলা বন্দরের উদ্দেশে ছেড়ে আসে। শুক্রবার দুপুরে জাহাজটি মোংলা বন্দরে নোঙর ফেলে। জাহাজটিতে সেতুর জন্য ১৯৩ প্যাকেজে এক হাজার ৫১৯ মেট্রিক টন মালামাল রয়েছে। জাহাজ থেকে মালামাল খালাস করা হচ্ছে।
আরও পড়ুন: মোংলা বন্দরে বঙ্গবন্ধু রেলসেতু ও রূপপুরের মেশিনারি পণ্যবাহী ৩ জাহাজ
তিনি আরও বলেন, এরপর মালামাল নৌযানে করে মোংলা থেকে সিরাজগঞ্জে বঙ্গবন্ধু রেলওয়ে সেতুর জেটিতে নেয়া হবে। এনিয়ে পঞ্চম বারের মতো বঙ্গবন্ধু রেলওয়ে সেতুর মালামাল নিয়ে জাহাজ মোংলা বন্দরে ভিড়েছে।
মোংলা বন্দরের হারবার মাস্টার ক্যাপ্টেন শাহিন মজিদ জানান,জাহাজ থেকে বঙ্গবন্ধু রেলওয়ে সেতুর মালামাল খালাস কাজ চলছে। রবিবারের মধ্যে খালাস কাজ শেষ হতে পারে। বঙ্গবন্ধুর সেতুর মালামাল নিয়ে আরও একটি জাহাজ শিগগিরই মোংলা বন্দরে ভিড়বে।
প্রসঙ্গত, সিরাজগঞ্জে যমুনা নদীর উপর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান রেলওয়ে সেতুর নির্মাণ কাজ চলছে।
উল্লেখ্য, দেশে চলমান বিভিন্ন মেগা প্রকল্পের মালামাল নিয়ে বিদেশি জাহাজ প্রায় প্রতি মাসে মোংলা বন্দরে ভিড়ছে। জাহাজ থেকে মালামাল খালাস করার পর মোংলা থেকে প্রকল্প এলাকায় নেয়া হচ্ছে। স্বপ্নের পদ্মা সেতুর চালু হওয়ার পর থেকে অধিকাংশ ব্যবহারকারীরা মোংলা বন্দর ব্যবহার করছে। মোংলা বন্দরে ফিরে এসেছে কর্মচঞ্চলতা।
আরও পড়ুন: মার্কিন নিষেধাজ্ঞায় মোংলা বন্দরে ভিড়তে পারেনি রুশ জাহাজ
মেট্রোরেলের মালামাল নিয়ে আরও একটি জাহাজ মোংলা বন্দরে
১ বছর আগে
মোংলা বন্দরে বঙ্গবন্ধু রেলসেতু ও রূপপুরের মেশিনারি পণ্যবাহী ৩ জাহাজ
বঙ্গবন্ধু রেলওয়ে সেতু ও রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রের বিভিন্ন মেশিনারি পণ্য নিয়ে তিনটি বিদেশি জাহাজ মোংলা বন্দরে ভিড়েছে।
বিদেশ থেকে আমদানি করা মালামাল নিয়ে জাহাজ তিনটি রবিবার সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত বন্দরের জেটিতে নোঙর করে।
ইতোমধ্যে জাহাজ থেকে মালামাল খালাস কাজ শুরু হয়েছে।
বন্দর সূত্র জানায়, বঙ্গবন্ধু রেলওয়ে সেতুর তিন হাজার ৩৫২ দশমিক ৩৮৯ মেট্রিকটন স্টিল পাইপ নিয়ে পানামা পতাকাবাহী এমভি কি শিয়া সান নামে জাহাজটি রবিবার সকালে বন্দরের সাত নম্বর জেটিতে নোঙর করে।
একই সময়ে রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রের জন্য চার হাজার ৭১৬ দশমিক ০২৬ মেট্রিকটন মেশিনারি পণ্য নিয়ে পানামা পতাকাবাহী লিবার্টি হারভেস্ট নামে অপর একটি জাহাজ বন্দরের আট-নং জেটিতে ভিড়েছে।
এদিন দুপুরে রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রের আরও তিন হাজার ৬৩৩ মেট্রিকটন পণ্য নিয়ে রুশ পতাকাবাহী এমভি কামিল্লা বন্দরের ৯ নম্বর জেটিতে নোঙর করে।
রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রের মেশিনারি পণ্য নিয়ে আসা জাহাজ লির্বাটি হারভেস্ট এর শিপিং এজেন্ট অবিরত এজেন্সির ম্যানেজিং ডিরেক্টর মো. কামরুজ্জামান সাংবাদিকদের জানান, আট-নং জেটিতে নোঙর করা জাহাজ থেকে রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রের পণ্য খালাস কাজ শুরু করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: শুভেচ্ছা সফরে দেশে এলো যুক্তরাজ্যের রাজকীয় নৌবাহিনীর যুদ্ধজাহাজ
১ বছর আগে
মেট্রোরেলের মালামাল নিয়ে আরও একটি জাহাজ মোংলা বন্দরে
মেট্রোরেলের মালামাল নিয়ে আরও একটি বিদেশি জাহাজ মোংলা বন্দরে ভিড়েছে।
এসপিএম ব্যাংকক নামে ওই বিদেশি জাহাজটি রবিবার বিকালে বন্দরের ৭নং জেটিতে নোঙর করে।
জাহাজটিতে মেট্রোরেলের চারটি ইঞ্জিন, আটটি রেলের কোচ, ৪০৬টি প্যাকেজে মেশিনারি এবং ইলেকট্রিক্যাল পণ্য রয়েছে।
জাপান থেকে আমদানি করা মেট্রোরেলের এটি ১৩তম চালান বলে জানা গেছে।
আরও পড়ুন: রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রের তৃতীয় চালান মোংলা বন্দরে পৌঁছেছে
এসপিএম ব্যাংকক জাহাজের স্থানীয় শিপিং এজেন্ট এনশিয়েট স্টিম শীপ কোম্পানির ব্যবস্থাপক মো. ওয়াহিদুজ্জামান সাংবাদিকদের জনান, ৫ নভেম্বর জাপানের কোবে বন্দর থেকে মেট্রোরেলের মালামাল নিয়ে জাহাজটি মোংলা বন্দরের উদ্দেশ্যে ছেড়ে আসে।
রবিবার বিকাল ৩টায় এসপিএম ব্যাংকক নামে জাহাজটি বন্দরের জেটিতে নোঙর করেছে। জাহাজটিতে মেট্রোরেলের চারটি ইঞ্জিন, আটটি রেলের কোচ, ৪০৬টি প্যাকেজে আনুষাঙ্গিক মেশিনারি এবং ইলেকট্রিক্যাল পণ্য রয়েছে।
জাহাজটি জেটিতে নোঙর করার পর খালাস কাজ শুরু করা হয়। জাহাজ থেকে মালামাল খালাস করে নদী পথে নৌযানে করে ঢাকার উত্তরার দিয়াবাড়িতে মেট্রোরেলের ডিপোতে নেয়া হবে।
ব্যবস্থাপক মো. ওয়াহিদুজ্জামান আরও জানান, এপর্যন্ত ১৩টি চালানে মেট্রোরেলের ১৫২টি কোচ এবং ১২০টি ইঞ্জিনসহ বিভিন্ন মালামাল আমাদানি করা হয়। এরই ধারাবাহিকতায় বাকি কোচ এবং ইঞ্জিনসহ মালামাল আমাদানি করে মোংলা বন্দরে খালাস করে নৌযানে করে ঢাকায় মেট্রোরেলের ডিপোতে নেয়া হবে।
আরও পড়ুন: মোংলা বন্দরে ট্রলার ডুবে জেলে নিখোঁজ, উদ্ধার ২১
ট্রানজিট: চূড়ান্ত পর্যায়ে চট্টগ্রাম-মোংলা বন্দর হয়ে ভারতীয় পণ্যের নিয়মিত চলাচল
২ বছর আগে
মোংলা বন্দরে ট্রলার ডুবে জেলে নিখোঁজ, উদ্ধার ২১
ঘূর্ণিঝড় সিত্রাং-এর প্রভাবে সোমবার মোংলা বন্দরে একটি ট্রলার ডুবে এক জেলে নিখোঁজ ও ২১ জনকে উদ্ধার করা হয়েছে।
মোংলা বন্দর কর্তৃপক্ষের হারবার মাস্টার ক্যাপ্টেন শাহীন মজিদ জানান, নিখোঁজ জেলে ভোলার মো. নয়ন (২৮)।
তিনি বলেন, সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে ঝড়ের সময় প্রবল ঢেউয়ের মধ্যে বন্দরের ফেয়ারওয়ে বয় এলাকায় ‘এফবি আমরাফুল ইসলাম সাদ’ নামের ট্রলারটি ডুবে যায়।
মার্শাল আইল্যান্ড পতাকাবাহী ‘ভেগা ষ্টেন্ডান্ট’ বিদেশি জাহাজের স্থানীয় শিপিং এজেন্ট টগি শিপিংয়ের মো. রিয়াজ বলেন, ঝড়ের কবলে পড়া উত্তাল ঢেউয়ের তোড়ে ফেয়ারওয়েতে ফিশিং বোট ডুবে যায়। এ দৃশ্য দেখে ওই বিদেশি জাহাজের নাবিকরা তাৎক্ষণিক ২১ জেলেকে উদ্ধার করে।
হারবার মাস্টার ক্যাপ্টেন শাহিন বলেন, উদ্ধার হওয়া জেলেদের সবাই ভোলার মনপুরা এলাকার এবং জাহাজ থেকে পাইলট বোটের মাধ্যমে তাদের মোংলা বন্দরে আনা হবে।
পড়ুন: ঘূর্ণিঝড় সিত্রাং দুর্বল হয়ে নিম্নচাপে পরিণত
ঘূর্ণিঝড় সিত্রাং: ঢাকা-খুলনা ও ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কে যান চলাচল সচল
২ বছর আগে