জাতীয় প্রেস ক্লাব
‘লুটেরাদের’ সুবিধা দিতে জ্বালানি তেলের মূল্য বৃদ্ধি: বিএনপি
বিএনপির জ্যৈষ্ঠ নেতা আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী অভিযোগ করে বলেছেন, ‘ক্ষমতাসীন দলের লুটেরাদের’ সুবিধা দিতে জ্বালানি তেলের দাম বাড়ানো হয়েছে। তিনি বলেন, ‘তারা (সরকার) ডিজেল ও কেরোসিনের মূল্য বৃদ্ধি করেছে যা সকল পণ্যসহ বাস ও ট্রাক ভাড়াও বাড়াবে।’
শুক্রবার জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ আয়োজিত দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির প্রতিবাদে এক মানববন্ধনে তিনি এসব কথা বলেন।
বিএনপির স্ট্যান্ডিং কমিটির এই সদস্য উদ্বেগ প্রকাশ করে বলেন, ‘ডিজেলের দাম বাড়ার ফলে কৃষকদের উৎপাদন খরচ বেড়ে যাবে এবং এতে তারা সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত হবে।’
তিনি বলেন, ‘তারা (আওয়ামী লীগ নেতারা) দ্রব্যের দাম, ডিজেলের দাম ও বিদ্যুতের শুল্ক বারবার বাড়িয়ে লুটপাট করছে। যারা লুটপাটের সাথে সরাসরি জড়িত তাদের জ্বালানি তেলের দাম বৃদ্ধি সুবিধা দেবে।’
খসরু বলেন, ‘ডিজেলের দাম লিটার প্রতি ১৫ টাকা করে বাড়ানো হয়েছে এবং এ টাকা সাধারণ জনগণের পকেট থেকে নেয়া হবে।’
তিনি অভিযোগ করে বলেন, ‘জনগণের কাছে কোনো জবাবদিহিতা না থাকায় সরকার সব পণ্য ও ইউটিলিটি সার্ভিসের শুল্ক একের পর এক বাড়িয়ে যাচ্ছে। তারা (আওয়ামী লীগ নেতারা) লুটপাটের মাধ্যমে টাকা বানায় এবং তা অবৈধভাবে বিদেশে পাচার করে।’
এর আগে বুধবার গ্রাহক পর্যায়ে ডিজেল ও কেরোসিনের মূল্য বৃদ্ধি করেছে সরকার। এছাড়া ১২ কেজি ওজনের এলপি গ্যাস সিলিন্ডারের দাম এক হাজার ২৫৯ টাকা থেকে বাড়িয়ে এক হাজার ৩১৩ টাকা করা হয়েছে যা বৃহস্পতিবার (৪ নভেম্বর) থেকে কার্যকর হয়।
আরও পড়ুন: শুধু নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে গণতান্ত্রিক দল নির্বাচনে অংশ নেবে: বিএনপি
সরকারের সাথে আলোচনার কোন সম্ভাবনা নেই: বিএনপি
ঢাকা এখন বিষাক্ত গ্যাস চেম্বারে পরিণত হয়েছে: বিএনপি
২ বছর আগে
সরকারবিরোধী আন্দোলনের আহ্বান বিএনপির
বিএনপির জ্যেষ্ঠ নেতা খন্দকার মোশাররফ হোসেন বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলোকে ৯০ দশকের গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের জন্য বর্তমান সরকারের বিরুদ্ধে একযোগে আন্দোলন শুরু করার বিষয়ে ঐক্যমতে পৌঁছানোর আহ্বান জানিয়েছেন।
তিনি বলেছেন, ‘আমাদের প্রধান কাজ এখন গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার করা, কিন্তু শেখ হাসিনার সরকার যতদিন ক্ষমতায় থাকবে ততদিন এটা সম্ভব হবে না। সুতরাং, গণতন্ত্র এবং জনগণের অধিকার পুনরুদ্ধার করতে আমাদের অবশ্যই এই স্বৈরাচারী শাসন ব্যবস্থাকে উৎখাত করতে হবে।’
মঙ্গলবার বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের (বিএফইউজে) প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে জাতীয় প্রেস ক্লাবে এক আলোচনা সভায় খন্দকার মোশাররফ হোসেন এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, ‘বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলোর ভিন্ন মত ও মতাদর্শ আছে।’ কিন্তু তিনি মনে করেন, আওয়ামী লীগ সরকারকে ক্ষমতাচ্যুত করার ক্ষেত্রে তাদের মতভেদ নেই। কারণ জনগণ তা থেকে মুক্তি পেতে চায়। সুতরাং, আসুন আমরা একটি ঐক্যবদ্ধ প্ল্যাটফর্ম গঠন করি অথবা এই সরকারের পতন নিশ্চিত করে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের জন্য একযোগে আন্দোলন শুরু করি। এটা এখন সময়ের দাবি। আমাদের অতীতেও এমন আন্দোলন করার ইতিহাস রয়েছে (এইচএম এরশাদের বিরুদ্ধে)।
আরও পড়ুন: সরকারকে ‘ক্ষমতাচ্যুত’ করতে ঐক্যবদ্ধ আন্দোলন চান ড. কামাল
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মোশাররফ বলেন, ‘বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলোর এখন একটিই লক্ষ্য থাকা উচিত- বর্তমান 'স্বৈরাচারী' সরকারের হাত থেকে মানুষকে মুক্ত করা। আমরা কি এই ইস্যুতে ঐক্যমতে পৌঁছাতে পারি না? জনগণের আকাঙ্ক্ষা অনুযায়ী সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানাচ্ছি।’
তিনি অভিযোগ করেন, ক্ষমতাসীন দল মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসকে 'নির্মমভাবে বিকৃত' করছে এবং জনগণকে বিভ্রান্ত করতে এবং সত্যকে চাপা দেয়ার জন্য বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের ভূমিকা এবং তার কবর ও মৃতদেহ নিয়ে 'মিথ্যা' মন্তব্য করছে।
‘আমরা বিশ্বাস করি যে দেশে প্রকৃত গণতান্ত্রিক চর্চা থাকলে কোন সরকার, দল এবং ব্যক্তি এইভাবে ইতিহাস বিকৃত করতে পারে না’, বিএনপি নেতা বলেন।
অনুষ্ঠানে নাগরিক ঐক্যের আহ্বায়ক মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, ঐতিহাসিক সত্যকে দমন করার যে কোনো প্রচেষ্টা ব্যর্থ হবে। ক্ষমতাসীন দলের নেতারা জিয়াউর রহমানকে কেন্দ্র করে একটি বিতর্ক সৃষ্টির চেষ্টা করছেন, যাতে দেশের বাস্তব সমস্যা থেকে মানুষের দৃষ্টি অন্য দিকে সরিয়ে নেয়া যায়।
আরও পড়ুন: সরকার হটাতে শক্তিশালী জোট চান ফখরুল
ভবিষ্যত প্রজন্মের ‘ভয়ংকর ক্ষতি’ করছে সরকার: বিএনপি
৩ বছর আগে
স্বাধীনতাবিরোধীদের প্রশ্রয়দাতাদের রাজনীতি করার অধিকার নেই: তথ্যমন্ত্রী
তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, ‘যে অপশক্তি স্বাধীনতাবিরোধীদের আশ্রয়-প্রশ্রয় দেয় এবং স্বাধীনতার ইতিহাস বিকৃত করে, সেই বিএনপি-জামাতচক্র এই দেশে রাজনীতি করার অধিকার রাখে না, এর একটি ফয়সালা হওয়া প্রয়োজন।’
রবিবার দুপুরে রাজধানীতে জাতীয় প্রেস ক্লাবে জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা সংসদ আয়োজিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি একথা বলেন।
বীর মুক্তিযোদ্ধা মোহাম্মদ আব্দুল হাইয়ের সভাপতিত্বে সভায় ত্রাণ ও পুনর্বাসন মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি ক্যাপ্টেন (অব.) এ বি তাজুল ইসলাম এমপি প্রধান আলোচক হিসেবে এবং মুক্তিযোদ্ধা সংসদের সাবেক মহাসচিব বীর মুক্তিযোদ্ধা সফিকুল বাহার মজুমদার টিপুসহ বীর মুক্তিযোদ্ধা আলহাজ্ব শরীফ উদ্দিন, বীর মুক্তিযোদ্ধা আনোয়ার হোসেন পাহাড়ী, আওয়ামী লীগ নেতা এম এ করিম প্রমুখ বক্তব্য দেন।
‘জিয়ার লাশ নিয়ে কথা বলে ধর্মীয় অনুভুতিতে আঘাত দেয়া হচ্ছে’- বিএনপি মহাসচিবের এই বক্তব্যের জবাবে আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হাছান মাহমুদ বলেন, ‘জনগণ মনে করে এবং দলিল বলে আপনারাই প্রতারণাটা করেছেন। আমাদের বীরশ্রেষ্ঠ রুহুল আমিনের মেয়ের জামাই রাঙ্গুনিয়ার তৎকালীন চেয়ারম্যান জহির এবং বর্তমান চেয়ারম্যান কুতুব উদ্দিন দু’জনই চট্টগ্রামের রাঙ্গুনিয়াতে জিয়াউর রহমানের কথিত লাশ দাফনের প্রত্যক্ষদর্শী। তারাও বলেছেন যে তারা কোনো লাশ দেখেননি।’
আরও পড়ুন: বিএনপি নেতারা আবোল-তাবোল বলছেন: তথ্যমন্ত্রী
‘১৯৭১ সালের ২৬ মার্চের প্রথম প্রহরে বঙ্গবন্ধু স্বাধীনতা ঘোষণা করার পর এটি সমগ্র বাংলাদেশে প্রচার করা হয় এবং চট্টগ্রামে তৎকালীন স্থানীয় আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এম এ হান্নান ২৬ মার্চ স্বাধীনতার ঘোষণা রেডিওতে বারবার প্রচার করতে থাকেন’ উল্লেখ করে ড. হাছান বলেন, ‘চট্টগ্রাম জেলা আওয়ামী লীগ অফিসের কর্মচারী নূরুল হক ২৬ মার্চ গোলাগুলির মধ্যে সারাদিন চট্টগ্রাম শহরে জীবন বাজি রেখে রিকশায় করে স্বাধীনতার ঘোষণা মাইকিং করেন। ২৭ মার্চ জিয়াউর রহমানকে ধরে এনে ঘোষণা পাঠ করতে দেয়া হলে প্রথমে ভুল করেন ও পরে শুদ্ধভাবে বঙ্গবন্ধুর নামে ঘোষণাটি পাঠ করেন।’
মন্ত্রী বলেন, ‘দুঃখজনক হলেও সত্য স্বাধীনতার ৫০ বছর অতিক্রান্ত হওয়ার পরও বঙ্গবন্ধুকে খাটো করার অপচেষ্টা চালানো হয় এবং স্বাধীনতার খলনায়কদেরকে নায়ক বানানোর চেষ্টা করা হয়।’
এ বি তাজুল ইসলাম বলেন, ‘জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে হত্যার পেছনের ষড়যন্ত্রকারীদের বিচারের মাধ্যমে দেশে ন্যায় প্রতিষ্ঠার কাজকে পূর্ণাঙ্গ করা সম্ভব হবে।’
আরও পড়ুন: জিয়া ও খালেদা দুজনই হত্যার রাজনীতির পথে হেঁটেছেন: তথ্যমন্ত্রী
বিএনপিকে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না: তথ্যমন্ত্রী
৩ বছর আগে
মৌলবাদীদের মূলোৎপাটন করতে না পারলে মহামারি হিসেবে দেখা দেবে: প্রতিমন্ত্রী
মৌলবাদীদের মূলোৎপাটন করতে না পারলে মহামারি হিসেবে দেখা দেবে বলে মন্তব্য করেছেন সমাজকল্যাণ প্রতিমন্ত্রী বীর মুক্তিযোদ্ধা আশরাফ আলী খান খসরু।
তিনি বলেন, ‘পৃথিবী যখন মৌলবাদীর হিংস্র থাবায় জর্জরিত, ঠিক এমন সময়ে বাংলাদেশেও এই থাবা থেকে পিছিয়ে নেই। এই মৌলবাদীদের এখনই যদি মূলোৎপাটন করতে না পারি, তাহলে আগামী দিনে বাংলাদেশের জন্য তা মহামারি হিসেবে দেখা দেবে। যেভাবে দেখা দিয়েছে পাকিস্তানে। এগুলো কিন্তু এদেশের উন্নয়নের জন্য অনেক বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করবে।’
মঙ্গলবার জাতীয় প্রেস ক্লাব মিলনায়তনে বৃহত্তর ময়মনসিংহ সাংবাদিক সমিতি-ঢাকার উদ্যোগে প্রীতিভোজ ও সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।
সমাজকল্যাণ প্রতিমন্ত্রী বলেন, আজকে জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের বাংলা, তার সুযোগ্য কন্যা আওয়ামী লীগের সভাপতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আমরা উন্নয়নের মহাসড়কে সংযুক্ত হয়েছি।
তিনি বলেন, ‘২০০৮ সালের নির্বাচনের প্রাক্কালে আমরা বলেছিলাম ডিজিটাল বাংলাদেশ। আমরা বলেছিলাম যোগাযোগের ক্ষেত্রে এগিয়ে যাব। সেটা আমরা এগিয়ে চলেছি। এই মহামারির সময়েও আমরা ডিজিটাল যোগাযোগের মাধ্যমে সব কর্মকাণ্ড করছি। সব জুমের মাধ্যমে করতে পারছি। অর্থনৈতিক দিক দিয়ে বিশ্বের যে কোন উন্নয়নশীল দেশের উদাহরণ হিসেবে দাড় করিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। কাজেই এই মৌলবাদীদের হিংস্র থাবা আমরা রোধ করতে না পারলে বাংলাদেশ কিন্তু পিছিয়ে পড়বে।’
বৃহত্তর ময়মনসিংহের সাংবাদিকদের উদ্দেশে আশরাফ আলী খান বলেন, ‘এই এলাকার কয়েকজন মন্ত্রী আছেন, সংসদের হুইফও আছেন, যে কোন সময় যে কোন সহযোগিতার জন্য প্রয়োজন মনে করলে স্মরণ করবেন। আমরা হাত বাড়িয়ে দিব।’
সুশৃঙ্খলভাবে ব্যক্তি স্বার্থ না দেখে, সমষ্টি স্বার্থের দিকে তাকিয়ে এই সংগঠনকে একতাবদ্ধভাবে এগিয়ে নেয়ারও প্রত্যাশা করেন প্রতিমন্ত্রী।
এ সময় তথ্য প্রতিমন্ত্রী ডা. মুরাদ হাসান বলেন, ‘সবার দাবি গণমাধ্যমে কর্মী আইন, সম্প্রচার আইন- এই দুটোর কার্যক্রম অনেক দুর এগিয়ে গিয়েছে। আগামি ১ এপ্রিল থেকে জাতীয় সংসদের অধিবেশন বসছে। আশা করছি এই অধিবেশনে বা পরবর্তী অধিবেশনের মধ্যে আমরা এই দুটি আইন সংসদে যাতে পাশ করতে পারি সেজন্য জোরালোভাবে তথ্য মন্ত্রণালয় কাজ করছে। এই আইন পাশ হলে সাংবাদিকদের কাজের নিরাপত্তা, সকল দাবি অধিকার প্রতিষ্ঠা হবে বলে বিশ্বাস করি।’
সভাপতির বক্তব্যে বৃহত্তর ময়মনসিংহ সাংবাদিক সমিতি-ঢাকার সভাপতি মোল্লা জালাল বলেন, এই সমিতি কোন দল নয়, এটি কোন ক্লাবও নয়, প্রতিষ্ঠানও নয়।
তিনি বলেন, ‘এটি মাই ম্যান কনসেপ্ট। শিশির বিন্দু যেমন ধরা যায় না, দেখা বা ছোয়া যায় না, অনুভব করা যায়, মাই ম্যান কনসেপ্ট হচ্ছে ওই জিনিস একে অপরের বন্ধু স্বজন অন্তরঙ্গ হয়ে যাই। আমরা মাই ম্যানরা যখন ঐক্যবদ্ধ থাকি তখন সব অর্জন আমাদের পাশে আসে। তাই আগামীতে এই কনসেপ্টকে আরও শক্তিশালী করতে হবে।’
সমিতির সাধারণ সম্পাদক নুরুল হাসান খানের পরিচালনায় বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব আবদুল মজিদ, জাতীয় প্রেস ক্লাবের যুগ্ম সম্পাদক আশরাফ আলী, নেত্রকোণা সাংবাদিক ফোরামের সাধারণ সম্পাদক মাসুদ করিম, কিশোরগঞ্জ সাংবাদিক ফোরামের সাধারণ সম্পাদক হামিদ মোহাম্মদ জসীম, ময়মনসিংহ সাংবাদিক সমিতির সভাপতি উৎপল কুমার সরকার, জামালপুর সাংবাদিক সমিতির সভাপতি আবু সাঈদ, শেরপুর সাংবাদিক ফোরামের আহ্বায়ক হকিকত জাহান হকি ও টাঙ্গাইল সাংবাদিক ফোরামের সভাপতি তালুকদার হারুণ বক্তব্য দেন।
এ সময় জামালপুর সাংবাদিক ফোরাম’ ঢাকার সাধারণ সম্পাদক উবায়দুল্লাহ বাদল, টাঙ্গাইল সাংবাদিক ফোরাম’ ঢাকার সাধারণ সম্পাদক ফিরোজ মান্না, ময়মনসিংহ সাংবাদিক ফোরাম’ ঢাকার সাধারণ সম্পাদক মোশাররফ হোসেন প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
৩ বছর আগে
জাতীয় প্রেস ক্লাবের প্রথম নারী সভাপতি ফরিদা ইয়াসমিন
জাতীয় প্রেস ক্লাবের প্রথম নারী সভাপতি নির্বাচিত হয়ে বৃহস্পতিবার ইতিহাস সৃষ্টি করেছেন দৈনিক ইত্তেফাকের ফরিদা ইয়াসমিন।
৩ বছর আগে