সেরাম ইনস্টিটিউট
সেরাম ইনস্টিটিউট থেকে টিকা পাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী: স্বাস্থ্যমন্ত্রী
স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক বলেছেন, চুক্তি অনুযায়ী সেরাম ইনস্টিটিউট থেকে টিকা পাওয়ার ব্যাপারে এখনও আমরা আশাবাদী। তবে টিকা না পেলে টাকা ফেরত আনা হবে।
বৃহস্পতিবার সচিবালয়ে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে এক সভা শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা জানান।
আরও পড়ুন: আগামী মাসে ২ কোটি মানুষকে টিকা দেয়া হবে: স্বাস্থ্যমন্ত্রী
মন্ত্রী বলেন, আমাদের ভারতে যে অর্ডার দেয়া ছিল, তার দুই কোটি ৩০ লাখ টিকা এখনও পাইনি, এখনও আমরা অপেক্ষায় আছি। আমরা সেরাম ইন্সটিটিউট ও বেক্সিমকোর সাথে যোগাযোগে থাকি, ওনারা আমাদেরকে আশ্বস্ত করেও আসছেন, আমরা টিকা পাব।
আরও পড়ুন: নতুন করে সাড়ে ১০ কোটি টিকার চুক্তি হয়েছে: স্বাস্থ্যমন্ত্রী
মন্ত্রী আরও বলেন, যদি আমরা এ টিকা না পাই তাহলে অবশ্যই আমাদের টাকা-পয়সা নিয়ে আসতে হবে এবং ফেরত দিতে হবে। আমরা আশা করি পাবো, আমরা আশা ছাড়িনি।
৩ বছর আগে
মাসে এক কোটির বেশি টিকার ব্যবস্থা হয়েছে: প্রধানমন্ত্রী
প্রতিমাসে এক কোটির বেশি করোনা টিকার ডোজ পেতে সরকার ব্যবস্থা নিয়েছে বলে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জানিয়েছেন।
বুধবার জাতীয় সংসদে তিনি বলেন, ‘প্রতিমাসে এক কোটিরও বেশি টিকা পেতে ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে।’
জাতীয় সংসদের প্রশ্নোত্তরে সরকার দলীয় সংসদ সদস্য শহীদুজ্জামান সরকারের প্রশ্নের জবাবে প্রধানমন্ত্রী এ কথা জানান।
শেখ হাসিনা বলেন, চুক্তি অনুযায়ী সিনোফার্মা থেকে বাংলাদেশ আগামী অক্টোবর থেকে প্রতিমাসে দুই কোটি টিকার ডোজ পাবে। ডিসেম্বর পর্যন্ত সিনোফার্ম থেকে প্রায় ছয় কোটি ডোজ আসবে।
তিনি বলেন, এখন পর্যন্ত (৩০ আগস্ট) প্রায় ১ কোটি ৮২ লাখ ৮৯ হাজার ১৮ জন টিকার প্রথম ডোজ এবং ৭৮ লাখ ৪০ হাজার ১৬৯ জন দ্বিতীয় ডোজসহ মোট ২ কোটি ৬১ লাখ ২৯ হাজার ১৮৭ ডোজ টিকা দেয়া হয়েছে।
শেখ হাসিনা বলেন, ‘জনগণকে বিনামূল্যে টিকা দিতে টিকা সংগ্রহ করা হচ্ছে।’
প্রধানমন্ত্রী বলেন, সরকার সকল টিকা উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানের সাথে যোগাযোগ স্থাপন করেছে।
তিনি বলেন, ‘আমরা কেবল ভারতের সেরাম ইনস্টিটিউট থেকে সাড়া পাই এবং অগ্রিম টাকা দিয়ে তিন কোটি ডোজ টিকা সংগ্রহে চুক্তি করি।’
আরও পড়ুন: স্কুল শিক্ষার্থীদের টিকা দেয়ার বিষয়ে সিদ্ধান্ত শিগগিরই
অন্যান্য টিকা উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানগুলোর কাছ থেকে তখন কোনো সাড়া পাওয়া যায়নি বলে প্রধানমন্ত্রী উল্লেখ করেন।
তিনি বলেন, পরবর্তীতে চীন থেকে সিনোফার্ম এবং রাশিয়ার স্পুটনিক-ভি থেকে সাড়া পাওয়ার পর আমরা সাথে সাথে উদ্যোগ গ্রহণ করি। এরপর সিনোফার্মের সাথে চুক্তি করি এবং স্থানীয়ভাবে উৎপাদনের জন্য সমঝোতা চুক্তি করেছি।
৩ বছর আগে
তথ্য সংগ্রহ আর চুরি এক জিনিস নয়: হাছান মাহমুদ
তথ্য সংগ্রহ আর তথ্য চুরি এক জিনিস নয় বলে মন্তব্য করেছেন তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ।
তিনি বলেন, ‘তথ্য সংগ্রহ করার নিয়ম আছে, সংগ্রহ আর চুরির মধ্যে প্রভেদ ভুলে এটিকে গুলিয়ে ফেলা ঠিক নয়।’
বুধবার সচিবালয়ে মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে আলহামরা নাসরিন হোসেন লুইজা সম্পাদিত ‘ছবির ভাষায় মহানায়ক বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশ’ অ্যালবাম প্রকাশনা উৎসবে সমসাময়িক বিষয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাব এ কথা বলেন মন্ত্রী।
অঙ্গনা ও অরণ্যের সঞ্চালনায় স্বাধীন বাংলা বেতারকেন্দ্রের কণ্ঠশিল্পী ড. মনোরঞ্জন ঘোষাল এবং গ্রন্থটির সম্পাদক অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন।
টিআইবি’র মন্তব্য ‘দেশে তথ্য প্রকাশ বাধাগ্রস্ত হচ্ছে’ এর জবাবে মন্ত্রী বলেন, ‘রোজিনার ঘটনাটি অনভিপ্রেত। সেটি আমি আগেও বলছি আজকেও একই কথা বলব। কিন্তু দুর্নীতি বা যেকোনো বিষয়ে তথ্য সংগ্রহের জন্য মন্ত্রণালয় বা যেকোনো অফিসে সাংবাদিকরা যেমন আবেদন করতে পারে, নাগরিকরাও করতে পারে। সে পদ্ধতিতে না পেলে তথ্য কমিশন আছে। সেখানে আবেদন করলে কমিশন সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে তথ্য দেয়ার জন্য বলে এবং গাফিলতি হলে জরিমানাসহ নানাধরণের শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করে। তথ্য কমিশন গঠনের পর এ পর্যন্ত ১ লাখ ২০ হাজারের মতো আবেদন নিষ্পত্তি হয়েছে। সুতরাং দুর্নীতি বা যেকোনো তথ্য প্রাপ্তি নিশ্চিত করতেই শেখ হাসিনার সরকারই তথ্য কমিশন গঠন করেছে এবং সেভাবে মানুষ তথ্য পাচ্ছেও।’
আরও পড়ুন: সুশাসনের ঘাটতি করোনাভাইরাস নিয়ন্ত্রণকে দীর্ঘায়িত করছে: টিআইবি
উদাহরণ দিয়ে ড. হাছান বলেন, ‘তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী পদে থাকাকালীনও আমি কোনো অফিসে গিয়ে বিনা অনুমতিতে তাদের অগোচরে কোনো গোপনীয় তথ্য নিয়ে নেই তাহলে নিশ্চয়ই আমি অপরাধী এবং সেক্ষেত্রে আমার বিরুদ্ধে সেই অফিসের কর্তৃপক্ষ যেকোনো আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করতে পারে। আর সেই তথ্য যদি কোনো রাষ্ট্রীয় গোপন নথি হয় তাহলে সেই অপরাধটা আরো বড়।’
‘প্রত্যেক মন্ত্রীকে দু’টি শপথ নিতে হয়, একটি হচ্ছে মন্ত্রী হিসেবে আরেকটি রাষ্ট্রীয় গোপনীয়তা রক্ষা করার’ উল্লেখ করে হাছান মাহমুদ বলেন, ‘সেজন্য রাষ্ট্রীয় গোপনীয়তা রক্ষা করা যেকোন মন্ত্রীর দায়িত্ব। টিআইবি এক্ষেত্রে তথ্য সংগ্রহ এবং তথ্য চুরি দুটি বিষয়কে গুলিয়ে ফেলেছে বিধায় আমি টিআইবি’র এই বক্তব্যের সাথে একমত নই।’
'তবে টিআইবি’র মতো সামাজিক সংগঠনের দরকার আছে, তারা স্বচ্ছতা, জবাবদিহিতা নিশ্চিত করার জন্য কাজ করে, এটিই স্বাভাবিক এবং আমরাও সেটি চাই', বলেন ড. হাছান।
তিনি বলেন, ‘তবে অতীতে দেখা গেছে টিআইবি বিভিন্ন বিষয়ে গবেষণার কথা বললেও অনেকক্ষেত্রে গবেষণা না করে শুধু রিপোর্ট তৈরি করে সেটিকে গবেষণা বলে চালিয়ে দেয়, যেটি সমীচীন নয়। ২০১০ সালের শুরুতে বন ও পরিবেশ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে থাকাকালে বনবিভাগ নিয়ে টিআইবি ২০১০ সালে যে চলতি দুর্নীতি রিপোর্ট প্রকাশ করেছিল, সেখানকার তথ্য ছিল পুরনো, ২০০৫ থেকে ২০০৭ সালের। এছাড়া, টিআইবি যেসব দেশ থেকে ফান্ড পায় তাদের নিয়ে কোনো রিপোর্ট করতে দেখি না।’
টিকা প্রসঙ্গে মন্ত্রী বলেন, ‘টিকার জন্য একটি সূত্রের ওপর নির্ভরতা নিয়ে টিআইবি প্রশ্ন রেখেছে। মনে রাখতে হবে, বাংলাদেশ হচ্ছে টিকা দেয়া শুরু করা দেশগুলোর প্রথম সারির অন্যতম। এবং বাংলাদেশ শুরু থেকেই একটি সূত্রের ওপর নির্ভর করেনি, যত স্থান থেকে টিকা পাওয়ার সম্ভাবনা ছিল সবার সাথেই যোগাযোগ করেছে। কিন্তু যখন টিকা বাজারে এলো তখন সবদেশই নিজেদের প্রয়োজনটার কথা মাথায় রেখেছে, অন্যদেশকে টিকা দেয়ার জন্য এগিয়ে আসেনি। তখন সেরাম ইনস্টিটিউট প্রথমে এগিয়ে এসেছে, বাংলাদেশ তাদের সাথে চুক্তি করেছে এবং সেই মোতাবেক টিকাও এসেছে। কিন্তু পরে ভারতের করোনা পরিস্থিতি অবনতি হয়। কিন্তু বাংলাদেশ অন্যান্য দেশের সাথেও প্রথম থেকেই যোগাযোগ রাখার কারণেই এখন চীন ও অন্যান্য দেশ থেকেও টিকা আসছে। হঠাৎ করে যোগাযোগ করলে এতো তাড়াতাড়ি টিকা আসত না।’
তথ্যমন্ত্রী ‘ছবির ভাষায় মহানায়ক বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশ’ অ্যালবাম মোড়ক উন্মোচনকালে গ্রন্থটিতে বঙ্গবন্ধুর দুর্লভ কিছু ছবির এবং বাংলার পাশাপাশি ইংরেজিতে ছবির বর্ণনার প্রশংসা করেন এবং নিষ্ঠার সাথে দীর্ঘদিন ধরে এ বিষয়ে কাজের জন্য আলহামরা নাসরিন হোসেন লুইজা, গ্রন্থটির প্রকাশক বর্ণ প্রকাশ লিমিটেড এবং সম্পাদকের সহযোগীদেরকে ধন্যবাদ ও অভিনন্দন জানান।
মন্ত্রী বলেন, প্রকৃতপক্ষে বঙ্গবন্ধুকে নতুন প্রজন্মের সাথে পরিচয় করিয়ে দেয়ার জন্য এধরণের অ্যালবাম খুবই সহায়ক।
৩ বছর আগে
করোনা: ভারতে প্রায় ৪ লাখ নতুন শনাক্ত, মৃত্যু ৩৬৮৯
ভারতে রবিবার সকাল পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় নতুন করোনা রোগী শনাক্ত হয়েছে ৩ লাখ ৯২ হাজার ৪৮৮ জন। বর্তমানে দেশটিতে মোট সংক্রমিতের সংখ্যা দাঁড়াল ১ কোটি ৯৫ লাখ ৫৭ হাজার জনে।
দেশটিতে নতুন করে ৩ হাজার ৬৮৯ জন করোনা রোগীর মৃত্যুর পর মোট মৃতের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২ লাখ ১৫ হাজার ৫৪২ জনে।
বর্তমানে দেশটিতে করোনা রোগী আছে ৩৩ লাখ ৪৯ হাজার ৬৪৪ জন। এখন পর্যন্ত দেশটিতে সুস্থ হয়েছে ১ কোটি ৫৯ লাখ ৯২ হাজার ২৭১ জন।
প্রতিবেশী এই দেশটিতে করোনারে সর্বোচ্চ প্রকোপের মধ্যেই কেন্দ্রীয় সরকার লকডাউন ঘোষণা করে। রাজধানী দিল্লিতে ৩ মে (সোমবার) পর্যন্ত লকডাউন চলবে।
ভারতের রাজধানী দিল্লিই দেশটির সবচেয়ে করোনা ঝুঁকিপূর্ণ ও আক্রান্ত অঞ্চল।
দিল্লির স্বাস্থ্য বিভাগ জানায়, এ পর্যন্ত ১৬ হাজার ৫৫৯ জন করোনায় মৃত্যুবরণ করেছে।
দেশটিতে শনিবার (১ মে) থেকে ১৮ বছরের ওপরের সকলের জন্য তৃতীয় ধাপে গণটিকাদান কর্মসূচি শুরু করা হয়েছে। গত জানুয়ারি থেকে এই পর্যন্ত দেশটিতে ১৫ কোটি ৬০ লাখ ডোজ করোনার টিকা প্রদান করা হয়েছে।
ভারতে বর্তমানে সেরাম ইনস্টিটিউট এবং বায়োটেক ইন্টারন্যাশনাল এর তৈরি দুই ধরনের টিকা ব্যবহার হচ্ছে। তবে, দেশটি শনিবার রাশিয়ার তৈরি স্পুটনিক-ভি ভ্যাক্সিনের প্রথম চালান সংগ্রহ করে।
৩ বছর আগে
মে মাসের প্রথম সপ্তাহে ২১ লাখ টিকা আসছে
মে মাসের প্রথম সপ্তাহের মধ্যে বাংলাদেশ কোভিড-১৯ ভ্যাকসিনের ২১ লাখ ডোজ পাবে বলে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. এবিএম খুরশীদ আলম জানিয়েছেন।
তিনি বলেন, ‘এক লাখ কোভ্যাক্স দেবে। আর ২০ লাখ দেবে সেরাম ইনস্টিটিউট। গণটিকাদানের প্রথম ও দ্বিতীয় ডোজে কার্যক্রমের চলবে।
রবিবার বিশ্ব ম্যালেরিয়া দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভার পরে এক অনলাইন ব্রিফিংয়ে তিনি এ তথ্য জানান
মহাপরিচালক বলেন, চীনের উপহারের টিকা নেয়া হচ্ছে। এটা প্রয়োগের ব্যাপারে সিদ্ধান্ত দেবে করোনা বিষয়ক জাতীয় পরামর্শক কমিটি।
আরও পড়ুন: টিকার মজুদ নিয়ে চিন্তার কিছু নেই: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
তিনি বলেন, ভারতে করোনার নতুন রূপ শনাক্ত হওয়ায় দেশটির সাথে জরুরি পণ্য পরিবহণ ছাড়া সব ধরনের যোযাযোগ বন্ধের প্রস্তাব করা হয়েছে। দেশে তিনটি ফার্মাসিউটিক্যালস'র করোনার টিকা তৈরি সক্ষমতা আছে৷ সব ধরনের টিকা ব্যবহারের সময় কিছু ক্ষতি হয়। করোনার ক্ষেত্রেও পাঁচ থেকে দশ শতাংশের মতো ক্ষতি হয়ে থাকতে পারে।
আরও পড়ুন: অন্যান্য দেশ থেকেও করোনার টিকা আনার উদ্যোগ সরকারের
৩ বছর আগে
করোনা: ২৪ ঘণ্টায় দেশে টিকা নিয়েছেন সোয়া দুই লাখেরও বেশি মানুষ
দেশব্যাপী চলমান টিকাদান কর্মসূচিতে গত ২৪ ঘণ্টায় সারা দেশে করোনার টিকা নিয়েছেন দুই লাখ ২৬ হাজার ৭৫৫ জন। যাদের মধ্যে পুরুষ এক লাখ ৪৫ হাজার ২০৩ জন এবং নারী ৭১ হাজার ৫৫২ জন।
৩ বছর আগে
ঢাকায় পৌঁছাল অক্সফোর্ড টিকার ৫০ লাখ ডোজ
উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান ভারতের সেরাম ইনস্টিটিউট থেকে বাংলাদেশের ক্রয় করা অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকার তৈরি কোভিড-১৯ টিকা ‘কোভিশিল্ড’-এর প্রথম চালানের ৫০ লাখ ডোজ নিরাপদে ঢাকায় এসে পৌঁছেছে।
৩ বছর আগে
দেশে টিকা দেয়ার পরিকল্পনা প্রকাশ
সরকার কোভিড-১৯ মোকাবিলায় জাতীয় ভ্যাকসিন কার্যক্রমের পরিকল্পনা প্রকাশ করেছে। মারাত্মক এই ভাইরাসের প্রকোপ দূর করতে ১৩.৮২ কোটি লোকের প্রত্যেককে ভ্যাকসিনের দুটি করে ডোজ দেয়ার লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয়েছে।
৩ বছর আগে
দেশে কোভিড-১৯ টিকাদান শুরু ২৭ জানুয়ারি
করোনাভাইরাস মহামারি রোধে দেশে টিকাদান কর্মসূচি শুরু হবে আগামী ২৭ জানুয়ারি।
৩ বছর আগে
ভারতের সেরাম ইনস্টিটিউটে আগুনে নিহত ৫
বিশ্বের বৃহত্তম টিকা প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠান ভারতের সেরাম ইনস্টিটিউটের নির্মাণাধীন এক ভবনে বৃহস্পতিবার অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় পাঁচজন মারা গেছেন বলে কর্মকর্তারা জানিয়েছেন।
৩ বছর আগে