ফাতেমা বেগম
সিরাজগঞ্জে বৃদ্ধাকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ
সিরাজগঞ্জের তাড়াশ উপজেলায় ফাতেমা বেগম নামে (৬৮) এক নারীকে পিটিয়ে আহত করার পাঁচ দিন পর তার মৃত্যু হয়েছে।
পারিবারিক কলহের জের ধরে ফাতেমার ভাতিজা ও নাতিরা তাকে বেধড়ক পিটিয়ে আহত করেছে বলে অভিযোগ উঠেছে।
আরও পড়ুন: রূপগঞ্জে স্ত্রীকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ
নিহত ফাতেমা বেগম উপজেলার বড়ভাটরা গ্রামের মৃত হাসমত আলীর স্ত্রী।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, সোমবার দুপুরে ফাতেমার ছেলের বউ রেশমার সঙ্গে ভাতিজা নজরুল ইসলামের পুত্রবধূ মীমের ঝগড়া শুরু হয়। একপর্যায়ে ফাতেমার ভাতিজা নজরুল ইসলাম, নজরুলের ছেলে আরিফ, আরেক ভাতিজা আলমাছ আলী ও আলমাছ আলীর দুই ছেলে বাদশা ও ইমন মিলে লাঠিসোঁটা নিয়ে হামলা ও মারধর শুরু করে।
আরও পড়ুন: কেরাণীগঞ্জে যুবককে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ
তারা নিহতের দুই পুত্রবধূ রেশমা ও মেহেরজানকে মারধর করার পর ঘরের ভেতরে গিয়ে ফাতেমাকে মারধর করে গুরুতর আহত করেন।
তাকে ওইদিন সিরাজগঞ্জ ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট বঙ্গমাতা ফজিলাতুন্নেছা মুজিব জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে চিকিৎসা নেওয়ার পর কিছুটা সুস্থ হলে বুধবার তাকে বাড়িতে আনা হয়।
আরও পড়ুন: বাঘায় স্ত্রীর ভাইকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ
শুক্রবার সকালে তিনি আবারও অসুস্থ হয়ে পড়লে হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
তাড়াশ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. নজরুল ইসলাম বলেন, খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে নিহতের লাশ উদ্ধার করে শনিবার সকালে ওই হাসপাতাল মর্গে পাঠিয়েছে।
আরও পড়ুন: বাগেরহাটে বাড়িতে প্রবেশের পথ নিয়ে বিরোধের জেরে নারীকে পিটিয়ে হত্যা, আহত ৫
তিনি আরও বলেন, এ ঘটনায় নিহতের ছেলে জহির উদ্দিন বাদী হয়ে সাতজনের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা দায়ের করেছে। এ মামলার আসামিদের গ্রেপ্তারে পুলিশি অভিযান চলছে।
১১ মাস আগে
ভাঙা টিনের চালায় আতঙ্কে রাত কাটে ফাতেমার
ফাতেমা বেগম। বয়স ৪০-এর কাছাকাছি। আছে নিজের আড়াই শতক জমি। তবে নেই বসবাস উপযোগী ঘর। বাস করেন ভাঙা টিনের চালার ছাপরাতে। এ ভাঙা চালার ঘরে ঝড়-তুফানের ভয় আর আতঙ্কে নির্ঘুম রাত পোহাতে হয় তাকে।
৩ বছর আগে