আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন
আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে এডিবির আরও সহযোগিতা চান প্রধানমন্ত্রী
বাংলাদেশের জনগণের আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন ত্বরান্বিত করতে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংকের (এডিবি) কাছ থেকে আরও বেশি সহায়তা প্রত্যাশা করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
রবিবার গণভবনে এডিবির ভাইস প্রেসিডেন্ট (সেক্টর ও থিমস) ফাতিমা ইয়াসমিনের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎকালে এ প্রত্যাশা করেন প্রধানমন্ত্রী।
সাক্ষাৎ শেষে সাংবাদিকদের ব্রিফ করেন প্রধানমন্ত্রীর স্পিচ রাইটার নজরুল ইসলাম।
প্রধানমন্ত্রীকে উদ্ধৃত করে নজরুল ইসলাম বলেন, 'আমাদের মূল লক্ষ্য হচ্ছে দেশের জনগণের আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন এবং অন্তর্ভুক্তিমূলক উন্নয়ন। সরকার গ্রামীণ জনগণের উন্নয়নকে অগ্রাধিকার দিচ্ছে।'
আরও পড়ুন: ২ জেলার বন্যা নিয়ন্ত্রণ ও পানি ব্যবস্থাপনায় ৭১ মিলিয়ন ডলার ঋণ অনুমোদন এডিবির
সাক্ষাতে প্রধানমন্ত্রী এডিবি কর্মকর্তাকে জানান, তার সরকার দেশের জনগণের ক্রয়ক্ষমতা বাড়ানোর ওপর গুরুত্বারোপ করেছে। কারণ এটি শিল্পায়নের সম্প্রসারণে এবং আরও কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে সহায়তা করবে।
জলবায়ু পরিবর্তন অভিযোজন, কৃষি, নদী খনন ও পুনরুদ্ধারের মতো খাতগুলোর কথা উল্লেখ প্রধানমন্ত্রী বলেন, এসব খাতে ম্যানিলাভিত্তিক এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি) সহায়তা বাড়াতে পারে।
প্রধানমন্ত্রী এডিপিকে আরও বেশি জনকেন্দ্রিক প্রকল্প গ্রহণের আহ্বান জানান, যাতে অধিক সংখ্যক মানুষ উপকৃত হতে পারে।
বাংলাদেশকে এডিবির শীর্ষ অগ্রাধিকারপ্রাপ্ত দেশ উল্লেখ করে ভাইস প্রেসিডেন্ট ফাতিমা বলেন, ২০০৯ থেকে ২০২৩ সাল পর্যন্ত পাঁচবার দক্ষিণ এশীয় এই দেশের জন্য সহায়তা বাড়িয়েছে আঞ্চলিক ঋণদাতা এ সংস্থা।
তিনি প্রধানমন্ত্রীকে বলেন, এডিবি জলবায়ু পরিবর্তন অভিযোজন, মানবিক ও সামাজিক উন্নয়ন, কারিগরি শিক্ষা এবং স্বাস্থ্য খাতের প্রকল্পগুলোকে অগ্রাধিকার দেওয়ার পাশাপাশি নদী পুনরুদ্ধার, নদীভিত্তিক পর্যটন, বিনোদন কেন্দ্র এবং সেচ কেন্দ্রিক প্রকল্প বাস্তবায়নে আগ্রহী।
আরও পড়ুন: ঢাকায় জ্বালানি সরবরাহ বাড়াতে ১৬০ মিলিয়ন ডলার দেবে এডিবি
এর আগে গত বছরের সেপ্টেম্বরে এডিবিতে যোগ দেওয়ার আগে ফাতিমা বাংলাদেশের অর্থ বিভাগে সিনিয়র সচিব হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।
সৌজন্য সাক্ষাতে আরও ছিলেন প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব মো. তোফাজ্জল হোসেন মিয়া এবং অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের সচিব শাহরিয়ার কাদের সিদ্দিকী।
আরও পড়ুন: জলবায়ু অগ্রাধিকার সহায়তা হিসেবে এডিবির কাছ থেকে ৪০০ মিলিয়ন ডলার পাচ্ছে বাংলাদেশ
৮ মাস আগে
বাংলাদেশে আরও সৌদি বিনিয়োগ চান প্রধানমন্ত্রী
বাংলাদেশের আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন ত্বরান্বিত করতে সৌদি আরবের আরও বিনিয়োগ প্রত্যাশা করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
মঙ্গলবার (২৩ জানুয়ারি) বাংলাদেশে নিযুক্ত সৌদি রাষ্ট্রদূত ইসা ইউসেফ ইসা আলদুহাইলান প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে গণভবনে সাক্ষাৎ করতে গেলে এ কথা বলেন তিনি।
সাক্ষাৎ শেষে প্রধানমন্ত্রীর স্পিচ রাইটার এম নজরুল ইসলাম সাংবাদিকদের ব্রিফ করেন।
আরও পড়ুন: পুনরায় নির্বাচিত হওয়ায় শেখ হাসিনাকে চেক প্রধানমন্ত্রীর অভিনন্দন
শেখ হাসিনা রাষ্ট্রদূতকে বলেন, সৌদি আরব ও এর জনগণ বাংলাদেশের হৃদয়ের খুব কাছের।
তিনি বলেন, সৌদি আরব সব সময় বাংলাদেশের পাশে আছে।
বাংলাদেশের উন্নয়ন অগ্রযাত্রায় তার দেশের সহযোগিতা অব্যাহত রাখার অঙ্গীকার ব্যক্ত করেন সৌদি রাষ্ট্রদূত।
পুনর্নির্বাচিত হওয়ায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে সৌদি ক্রাউন প্রিন্স মোহাম্মদ বিন সালমান আল সৌদের একটি অভিনন্দন বার্তা হস্তান্তর করেন সৌদি রাষ্ট্রদূত।
বার্তায় যুবরাজ বাংলাদেশের উত্তরোত্তর অগ্রগতি ও সমৃদ্ধি কামনা করেন।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশের উন্নয়ন কর্মসূচিতে সহযোগিতা করতে ফ্রান্সের প্রতি প্রধানমন্ত্রীর আহ্বান
সৌদি রাষ্ট্রদূত বাংলাদেশের আটটি বিভাগে আটটি মসজিদ ও ইসলামিক ভাষা প্রতিষ্ঠান প্রতিষ্ঠায় তার দেশের ইচ্ছার কথা ব্যক্ত করেন।
প্রধানমন্ত্রী ঢাকায় ইনস্টিটিউট স্থাপনের জন্য উপযুক্ত জায়গা খুঁজে বের করার ব্যবস্থা নিতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে নির্দেশ দেন।
সৌদি রাষ্ট্রদূত বলেন, তারা আগামী দিনগুলোতে হজ ও ওমরাহ হজের প্রক্রিয়া সহজ করার ব্যবস্থা নিচ্ছেন।
তিনি বলেন, ক্রীড়া ও সংস্কৃতির ক্ষেত্রে সহযোগিতা বাড়াতে পারে সৌদি আরব ও বাংলাদেশ।
রাষ্ট্রদূত অন্যান্য পেশাজীবীদের পাশাপাশি বাংলাদেশ থেকে চিকিৎসা কর্মী নেওয়ার আগ্রহ প্রকাশ করেন।
প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প এবং বিনিয়োগ উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান, অ্যাম্বাসেডর-অ্যাট-লার্জ এম জিয়াউদ্দিন এবং মুখ্য সচিব মো.তোফাজ্জল হোসেন মিয়া এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন: মজুতদারদের জেলে পাঠানোর নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর
১০ মাস আগে
বাংলাদেশের আর্থ-সামাজিক অগ্রগতির প্রশংসা লুক্সেমবার্গের মন্ত্রীর
লুক্সেমবার্গের উন্নয়ন সহযোগিতা ও মানবিক বিষয়ক মন্ত্রী ফ্রাঁসোয়া ফায়োট বাংলাদেশের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নের এবং জোরপূর্বক বাস্তুচ্যুত ১১ লাখেরও বেশি রোহিঙ্গাকে আশ্রয় দেওয়ার ক্ষেত্রে বাংলাদেশের উদারতার প্রশংসা করেছেন।
তিনি বাংলাদেশের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে লুক্সেমবার্গের অব্যাহত সমর্থনের আশ্বাস দেন এবং পারস্পরিক স্বার্থে দুই দেশের মধ্যে বাণিজ্য ও বিনিয়োগ সম্পর্কের গুরুত্বের ওপর জোর দেন।
পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী মো. শাহরিয়ার আলম রবিবার বিকালে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন পদ্মায় ফ্রাঁসোয়া ফায়োটের সম্মানে মধ্যাহ্নভোজের আয়োজন করেন।
এসময় পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী তার স্বাগত বক্তব্যে ১৯৭২ সালের ফেব্রুয়ারিতে লুক্সেমবার্গের বাংলাদেশের স্বাধীনতাকে স্বীকৃতি দেওয়া এবং গত বছর দুই দেশের দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কের ৫০তম বার্ষিকী উপলক্ষে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও লুক্সেমবার্গের প্রধানমন্ত্রী জেভিয়ার বেটেলের মধ্যে বিনিময়সমূহের কথা কৃতজ্ঞতার সঙ্গে স্মরণ করেন।
আরও পড়ুন: শাহরিয়ার আলম ১-৫ মে ব্রাসেলসে উচ্চপর্যায়ের বৈঠকে যোগ দেবেন
তিনি বাংলাদেশের ঝুঁকিপূর্ণ জনগোষ্ঠীর আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে, বিশেষ করে উত্তরাঞ্চলের জেলাগুলোর চরাঞ্চলে সহায়তা অব্যাহত রাখার জন্য লুক্সেমবার্গ সরকারকে ধন্যবাদ জানান।
বাংলাদেশ ও লুক্সেমবার্গ জাতিসংঘ ও আসেমসহ বিভিন্ন আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক অঙ্গনে নিবিড়ভাবে কাজ করছে উল্লেখ করে প্রতিমন্ত্রী রোহিঙ্গা সংকট মোকাবিলায় ইউরোপীয় ইউনিয়ন, জাতিসংঘ ও অন্যান্য আন্তর্জাতিক পর্যায়ে লুক্সেমবার্গের মানবিক ও রাজনৈতিক সহায়তার প্রশংসা করেন।
মধ্যাহ্নভোজে আরও উপস্থিত ছিলেন- পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য নাহিম রাজ্জাক; রিয়ার এডমিরাল (অব.) মোঃ খুরশেদ আলম, ভারপ্রাপ্ত পররাষ্ট্র সচিব; বাংলাদেশে নিযুক্ত লুক্সেমবার্গের রাষ্ট্রদূত পেগি ফ্রান্টজেন; কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগ, স্বাস্থ্যসেবা বিভাগ, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়, জাতীয় দক্ষতা উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ, প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব/সচিব; ইউএনডিপি ও ডব্লিউএফপি, সিডিএ'র আবাসিক প্রতিনিধি, বাংলাদেশে ইইউ প্রতিনিধিদলের প্রতিনিধি, ইউএনএইচসিআরের উপ-প্রতিনিধি; ফ্রেন্ডশিপ ইন্টারন্যাশনালের কো-চেয়ার মার্ক এলভিঙ্গার।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশ-যুক্তরাজ্যের ব্যাপক সহযোগিতা আরও গভীর করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ আমি: সারা কুক
এর আগে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা জানাতে ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে বঙ্গবন্ধু স্মৃতি জাদুঘর পরিদর্শন করেন ফ্রাঁসোয়া ফায়োট।
তিনি জাতির পিতার প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন, জাদুঘর পরিদর্শন করেন এবং দর্শনার্থী বইয়ে সই করেন।জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মেমোরিয়াল ট্রাস্টের ট্রাস্টি বোর্ডের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মাশুরা হোসেন জাদুঘরে ফ্রাঁসোয়া ফায়োটকে স্বাগত জানান।
আরও পড়ুন: মেক্সিকোর সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক জোরদার করতে বদ্ধপরিকর বাংলাদেশ
১ বছর আগে
বাংলাদেশের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে বীমা ক্রমবর্ধমান গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে: চীনা রাষ্ট্রদূত
বাংলাদেশের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে বীমা ক্রমবর্ধমান গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে বলে জানিয়েছেন ঢাকায় নিযুক্ত চীনা রাষ্ট্রদূত লি জিমিং।
রাষ্ট্রদূত লি বৃহস্পতিবার সিনোসফট কোম্পানি লিমিটেড ও বাংলাদেশ বীমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষের মধ্যে চুক্তি স্বাক্ষর প্রত্যক্ষ করেন।
বাংলাদেশ বীমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান ড. মোহাম্মদ জয়নুল বারী, প্রকল্প পরিচালক ডা. মো. কামরুজ্জামান এবং সিনোসফট কোম্পানি লিমিটেডের এক্সিকিউটিভ সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট সান জিজি অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।
রাষ্ট্রদূত লি বলেন, ‘এই প্রকল্পটি বাংলাদেশের বীমা শিল্পের তথ্যায়ন ও ডিজিটালাইজেশন প্রক্রিয়াকে ত্বরান্বিত করতে সাহায্য করবে।’
আরও পড়ুন: বীমা সেবায় মানুষের আস্থা ফিরিয়ে আনুন: প্রধানমন্ত্রী
তিনি বলেন, বাংলাদেশ ইন্স্যুরেন্স সেক্টর ডেভেলপমেন্ট প্রজেক্ট চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে যা বাংলাদেশ ও চীনের মধ্যে প্রযুক্তি সহযোগিতার আরেকটি বড় পদক্ষেপ।
রাষ্ট্রদূত আরও উল্লেখ করেন, চীনের জাতীয় পুনর্জাগরণের ‘চীনা স্বপ্ন’ ও বাংলাদেশের ‘সোনার বাংলা’ লক্ষ্যগুলো পরস্পর সম্পর্কযুক্ত।
চীনা রাষ্ট্রদূত বলেন, বেল্ট অ্যান্ড রোড ইনিশিয়েটিভ ও ভিশন ২০৪১ পরিপ্রেক্ষিতে পরিকল্পনা আরও একীভূত হবে।
তিনি এই প্রকল্পের সাফল্য কামনা করেন এবং আশা করেন যে দুই দেশ প্রযুক্তি সহযোগিতা বাড়াতে এবং জনগণকে আরও ভালো সেবা প্রদানে একসঙ্গে কাজ করবে।
আরও পড়ুন: রোহিঙ্গাদের দ্রুত প্রত্যাবাসনে চেষ্টা করছে চীন: রাষ্ট্রদূত লি জিমিং
জয়নুল বারী বাংলাদেশের বিভিন্ন ক্ষেত্রে যেমন বাণিজ্য, বিনিয়োগ, বড় প্রকল্প এবং প্রযুক্তিতে চীনের সহযোগিতার কথা উল্লেখ করেন।
ঢাকায় চীনা দূতাবাস তাকে উদ্ধৃত করে জানিয়েছে, বাংলাদেশের উন্নয়নে চীন অত্যন্ত ইতিবাচক ভূমিকা পালন করেছে।
আরও পড়ুন: বীমার সুবিধা সম্পর্কে জনসচেতনতা বাড়ানোর আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর
২ বছর আগে
ঐক্যের আহ্বান জানিয়ে সংসদে রাষ্ট্রপতির ভাষণ
জাতীয় সংসদকে জনগণের আশা ও আকাঙ্ক্ষার কেন্দ্রবিন্দু উল্লেখ করে রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ গণতন্ত্রের ধারাবাহিকতা, আইনের শাসন ও আর্থ-সামাজিক উন্নয়নের জন্য রাজনৈতিক দলগুলোর পাশাপাশি শ্রেণি ও পেশা নির্বিশেষে সকলের মধ্যে একতা তৈরির জন্য ঐক্যবদ্ধ প্রচেষ্টার আহ্বান জানিয়েছেন।
৩ বছর আগে
আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে সকলকে এক হয়ে কাজ করার আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর
জনগণের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নের জন্য দেশকে ক্ষুধা-দারিদ্র্যমুক্ত সোনার বাংলাদেশ হিসাবে গড়ে তুলতে সরকারের পাশাপাশি সবাইকে নিজ নিজ অবস্থান থেকে কাজ করার আহ্বান জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
৩ বছর আগে