নববর্ষ উদযাপন
ব্যাংককে বাংলাদেশ দূতাবাসে বাংলা নববর্ষ উদযাপন
উৎসাহ উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ দূতাবাস, ব্যাংকক দূতাবাস প্রাঙ্গণে বাংলা নববর্ষ ১৪২৯ উদযাপন করেছে। করোনা অতিমারির কারণে স্বাস্থ্যবিধি মেনে এ সীমিত পরিসরে এ আয়োজন করা হয়।
অনুষ্ঠানের শুরুতে বাংলা নববর্ষ-১৪২৯ উপলক্ষ্যে রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর বাণী পাঠ করেন যথাক্রমে দূতাবাসের মিনিস্টার (কনস্যুলার) আহমদ তারেক সুমীন ও মিনিস্টার (ইকনোমিক) সৈয়দ রাশেদুল হোসেন। অনুষ্ঠানে মঙ্গল শোভাযাত্রার ওপর নির্মিত একটি বিশেষ প্রামাণ্যচিত্র প্রদর্শন করা হয়।
আরও পড়ুন: উৎসাহের মধ্য দিয়ে পালিত হচ্ছে পহেলা বৈশাখ
শুভেচ্ছা বক্তব্যে রাষ্ট্রদূত মো. আব্দুল হাই উপস্থিত সকলকে বাংলা নববর্ষের শুভেচ্ছা জানান। তিনি বলেন, জাতি, ধর্ম, বর্ণ নির্বিশেষে সবার অংশগ্রহণের মধ্য দিয়ে বাংলা নববর্ষ কালক্রমে বাঙালি সংস্কৃতির সার্বজনীন উৎসবে পরিণত হয়েছে। তিনি তাঁর বক্তব্যে ইউনেস্কো-এর অপরিমেয় সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য হিসেবে মঙ্গল শোভাযাত্রা এর অন্তর্ভূক্তির কথা উল্লেখ করে নববর্ষ উদযাপনের আন্তর্জাতিক করণের কথা তুলে ধরেন। বাংলা নববর্ষ উদযাপন আমাদের সংবিধান থেকে উৎসারিত। বাংলা নববর্ষ উদযাপনের প্রাতিষ্ঠানিকীকরণের ক্ষেত্রে তিনি বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অবদানের কথা তুলে ধরেন। রাষ্ট্রদূত আরও বলেন, সার্বজনীন এ উৎসবে মঙ্গল শোভাযাত্রা আশির দশকের শেষাংশে শুরু হলেও এর উপাদানগুলো প্রাচীন। মঙ্গল শোভাযাত্রার মাধ্যমে তা এক নতুন মাত্রা পেয়েছে এবং এ উৎসবের আন্তর্জাতিকীকরণ হয়েছে। ‘এসো হে বৈশাখ এসো এসো’ গানটি প্রদর্শনের মধ্য দিয়ে পহেলা বৈশাখের অনুষ্ঠানের সমাপ্তি ঘোষণা করা হয়।
২ বছর আগে
নববর্ষ উদযাপন: দারাজের ‘বৈশাখী মেলা’ ক্যাম্পেইন
পহেলা বৈশাখের আনন্দ সবার মাঝে ছড়িয়ে দিতে টানা পঞ্চমবারের মতো দারাজ আয়োজন করেছে ‘বৈশাখী মেলা’ ক্যাম্পেইন। ‘জাগো বাঙালি বর্ষবরণের আনন্দে’ শীর্ষক শ্লোগান নিয়ে ৪ এপ্রিল দারাজ প্ল্যাটফর্মে শুরু হওয়া এই ক্যাম্পেইনটি চলবে চলতি মাসের ১৪ তারিখ পর্যন্ত।
রবিবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গ্রাহকদের চাহিদার সাথে মিল রেখে ফ্যাশন ও বিউটি এবং স্বাস্থ্য থেকে শুরু করে গ্রোসারি, টেলিভিশন এবং স্মার্টফোন পর্যন্ত একাধিক ক্যাটাগরিতে বিভিন্ন অসধারণ ডিল দিয়ে সাজানো হয়েছে পুরো ক্যাম্পেইনটি। বৈশাখী কালেকশন যেমন- শাড়ি, পাঞ্জাবি ও অন্যান্য ঐতিহ্যবাহী পণ্যগুলোর উপর থাকা বিশেষ ছাড় ক্রেতাদের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছে। ক্রেতাদের সর্বাধিক সন্তুষ্টির জন্য এই ক্যাম্পেইনে রয়েছে অসংখ্য আকর্ষণীয় ডিল। এর মধ্যে আছে ব্র্যান্ড ডাবল টাকা ভাউচার, মেগা ডিলস, গেস অ্যান্ড গেট ইট ফ্রি, ১৪২৮ টাকা ডিলস, ব্র্যান্ড ফ্রি শিপিং এবং মেগা ভাউচার।
আরও পড়ুন: স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উদযাপনে দারাজের ‘রোড শো’
এছাড়াও দারাজের নতুন গ্রাহকরা তাদের অর্ডারের উপর পাচ্ছেন বিশেষ ছাড়।
এই ক্যাম্পেইনের আওতায় ৫টি সেরা ডিল হচ্ছে- স্যামসাং ৪৩″ আরইউ৭১০০ ৪কে ইউএইচডি স্মার্ট এলইডি টিভি (৪১,৮৫০ টাকা); শার্প ইলেকট্রিক ওভেন, ইও-৬০এনকে (১১,৮৩৯ টাকা); উইমেন’স রেড কালার হাফ সিল্ক শাড়ি (৮০০ টাকা); ড্যানিয়েল ক্লেইন ডিকে১২১৩৪-৫ রিস্ট ওয়াচ ফর মেন (৩,৯০৬ টাকা); ও শাওমি এমআই রেডমি এয়ারডটস ট্রু ওয়্যারলেস ইয়োথ থ্রিডি স্টেরিও ব্লুটুথ ইয়ারফোন (৯৫৪ টাকা)।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশের স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তীতে দারাজের আকর্ষণীয় অফার
ক্যাম্পেইনটির কো-স্পন্সর হিসেবে রয়েছে বাটা, ডেটল, লাইজল, স্টুডিওএক্স, সানসিল্ক ও শাওমি। ব্র্যান্ড পার্টনার হিসেবে রয়েছে ইমামি, ফোকালিউর, হারপিক, লিভিংটেক্স, প্যারাসুট ন্যাচারাল শ্যাম্পু, রিবানা, শেভারশপ বাংলাদেশ ও টিপিলিংক। দারাজের এই বৈশাখী মেলা ক্যাম্পেইনটির ইভেন্ট পার্টনার হিসেবে আছে বিঞ্জ, এক্সট্রা গিফট কার্ড, ঘুড়ি লার্নিং এবং লিংক থ্রি।
ক্রেতাদের কেনাকাটার সুবিধার কথা মাথায় রেখে দারাজ অফার করছে বিভিন্ন ধরনের পেমেন্ট পার্টনারদের মাধ্যমে ডিস্কাউন্ট ও ক্যাশব্যাক অফার। পেমেন্ট পার্টনারের মধ্যে রয়েছে বিকাশ, লংকাবাংলা ফাইন্যান্স, শাহজালাল ইসলামী ব্যাংক, প্রাইম ব্যাংক ও সিটি ব্যাংক।
আরও পড়ুন: হিরো বাংলাদেশ এখন দারাজে
এর আগে, চলতি বছর ৩১ মার্চ দারাজ এক সংবাদ সম্মেলনে এই ক্যাম্পেইনটি ঘোষণা করে। দারাজের ক্যাম্পেইন অ্যাম্বাসেডর তারকা ক্রিকেটার সাকিব আল-হাসান দারাজ ফেসবুক লাইভের মাধ্যমে এই ক্যাম্পেইনটি উন্মোচন করেন।
৩ বছর আগে
ভাইরাসের সংক্রমণ বাড়ায় নতুন কোয়ারেন্টাইন কেন্দ্র করছে চীন
চীনা চন্দ্র নববর্ষ উদযাপনের আগে ভ্রমণকারীদের ভিড়ের কারণে কোভিড-১৯ আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে যাওয়াদের চাপ সামলাতে দেশটির উত্তরাঞ্চলের একটি শহরে তিন হাজার ইউনিটের কোয়ারেন্টাইন কেন্দ্র তৈরি করা হচ্ছে।
৩ বছর আগে