সিরিজ জয়
নারী ওয়ানডে: বাংলাদেশের বিপক্ষে সহজেই অস্ট্রেলিয়ার সিরিজ জয়
এক ম্যাচ বাকি থাকতেই রবিবার ৬ উইকেটের বড় জয়ে বাংলাদেশের বিপক্ষে তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজ সহজেই নিশ্চিত করেছে অস্ট্রেলিয়া।
দ্বিতীয় ওয়ানডেতে প্রথমে ব্যাট করতে নেমে ৪৪ ওভার ১ বলে মাত্র ৯৭ রান তুলতে সক্ষম হয় বাংলাদেশ। এদিকে ৯ নম্বরে ব্যাট করতে নেমে সর্বোচ্চ ২২ রান করেন নাহিদা আক্তার।
জবাবে মাত্র ২৩ ওভার ৫ বলে লক্ষ্য তাড়া করে অস্ট্রেলিয়া ৬ উইকেট হাতে রেখে এবং ১৫৭ বল বাকি থাকতেই জয় তুলে নেয়।
আরও পড়ুন: সিলেট টেস্ট: খালেদের ৩ উইকেটে বাংলাদেশের দুর্দান্ত শুরু
এদিকে ৩ উইকেট নিয়ে অস্ট্রেলিয়ার বোলিং আক্রমণের নেতৃত্ব দেন সোফি মলিনেক্স। এছাড়া অ্যাশলে গার্ডনার, অ্যালানা কিং ও জর্জিয়া ওয়ারহাম ২টি করে উইকেট নেন।
এলিস পেরি অপরাজিত ৩৫ রান করেন। এছাড়া বাংলাদেশের হয়ে একটি করে উইকেট নেন রাবেয়া খান ও সুলতানা খাতুন।
ব্যাটিং ও বোলিং এই দুই বিভাগেই নিজেদের সামর্থ্য প্রমাণ করতে ব্যর্থ হয়েছে বাংলাদেশ। তাদের ফিল্ডিংও ভালো ছিল না।
সিরিজের আগে বাংলাদেশ বিশ্ব চ্যাম্পিয়নদের বিপক্ষে ভালো পারফরম্যান্সের প্রতিশ্রুতি দিলেও সেই প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়িত হয়নি।
সিরিজের তৃতীয় ও শেষ ওয়ানডে ২৭ মার্চ অনুষ্ঠিত হবে। ওয়ানডে সিরিজ শেষে তিন ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজে লড়বে দুই দল।
আরও পড়ুন: সিলেট টেস্ট: ধনঞ্জয়ার দ্বিতীয় সেঞ্চুরিতে বড় ব্যবধানের লিডে শ্রীলঙ্কা
সিলেট টেস্ট: ১৮৮ রানে গুটিয়ে গেল বাংলাদেশের প্রথম ইনিংস
৭ মাস আগে
আয়ারল্যান্ডকে ৭৭ রানে হারিয়ে টি-টোয়েন্টি সিরিজ জয় বাংলাদেশের
দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে আয়ারল্যান্ডকে ৭৭ রানে হারিয়ে এক ম্যাচ বাকি থাকতেই সিরিজ জিতে নেয় বাংলাদেশ।
বুধবার চট্টগ্রামে সাকিবের সর্বোচ্চ পাঁচটি উইকেটে এই জয় পায় টাইগাররা।
প্রথমে ব্যাট করতে নেমে বৃষ্টির কারণে ম্যাচটি প্রতি পক্ষ ১৭ ওভারে কমে যাওয়ার পরে টাইগাররা তিন উইকেটে ২০২ রান করে।
আরও পড়ুন: দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে প্রথমে বোলিংয়ের সিদ্ধান্ত আয়ারল্যান্ডের
লিটন দাস ও রনি তালুকদার প্রথম উইকেট জুটিতে মাত্র ৯ ওভার দুই বলে ১২৪ রান করেন। ১২তম ওভারে বেন হোয়াইটের কাছে পড়ার আগে লিটন ৪১ বলে ১০টি চার ও তিনটি ছক্কায় ৮৩ রান করেন।
উইকেটরক্ষক-ব্যাটার লিটন ১৮ বলে ফিফটি হাঁকান, যা টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশিদের দ্রুততম ফিফটি। ২০০৭ সালে মোহাম্মদ আশরাফুলের ২০ বলে ফিফটির রেকর্ড ভাঙেন তিনি।
তালুকদারও বেন হোয়াইটের বলে মার্ক অ্যাডেয়ারের হাতে ধরা পড়ার আগে ২৩ বলে ৪৪ রানের ফ্রি-ফ্লোইং নক খেলেন।
এরপর রান সংগ্রহ করতে থাকেন অধিনায়ক সাকিব আল হাসান ও তৌহিদ হৃদয়। ২৪ বলে ৩৮ রানের অপরাজিত ইনিংসে তিনটি চার ও তিনটি ছক্কা মেরেছেন সাকিব।
আয়ারল্যান্ডের পক্ষে সেরা বোলার হোয়াইট চার ওভারে ২৮ রানে দুটি উইকেট নেন।
অ্যাডায়ারও একটি উইকেট নিতে সক্ষম হন তবে তার চার ওভারে ৫২ রান দেন।
২০৩ রান তাড়া করে আয়ারল্যান্ড বাংলাদেশের মানসম্পন্ন আক্রমণের বিরুদ্ধে কোনো প্রতিরোধ দিতে ব্যর্থ হয়। ইনিংসের প্রথম বলেই আয়ারল্যান্ডের অধিনায়ক পল স্টার্লিংয়ের উইকেট তুলে নেন ফর্মে থাকা তাসকিন আহমেদ।
তাসকিনের প্রথম উইকেটের পর, সাকিব তার প্রথম তিন ওভারে পাঁচ উইকেট নেন এবং চার ওভারে ২২ রানে পাঁচ উইকেট ফিরিয়ে দেন। এর মাধ্যমে তিনি নিউজিল্যান্ডের টিম সাউদিকে পেছনে ফেলে টি-টোয়েন্টিতে সর্বোচ্চ উইকেট শিকারী হন।
সাকিবের এখন ১১৪ ম্যাচে ১৩৬ উইকেট রয়েছে এবং সাউদির ১০৭ ম্যাচে ১৩৪ উইকেট রয়েছে। সাকিবের বোলিং স্পেলের পর তাসকিন আরও দুটি উইকেট নেন এবং চার ওভারে ২৭ রানে তিনটি নেন।
আয়ারল্যান্ডের হয়ে ৩০ বলে অপরাজিত ফিফটি হাঁকান কার্টিস ক্যাম্পার।
দুই দলই আগামী ৪ এপ্রিল ঢাকায় একক টেস্টে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবে।
আরও পড়ুন: টি-টোয়েন্টিতে সর্বোচ্চ উইকেট শিকারী সাকিব
দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে আয়ারল্যান্ডকে ২০৩ রানের টার্গেট দিল বাংলাদেশ
১ বছর আগে
ঢাকা টেস্ট: ১০ উইকেটে হারল বাংলাদেশ, লঙ্কানদের সিরিজ জয়
দ্বিতীয় ও শেষ টেস্টের পঞ্চম দিনে বৃহস্পতিবার শের-ই-বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে বাংলাদেশকে ১০ উইকেটে হারিয়ে সিরিজ জিতে নিয়েছে সফরকারী শ্রীলঙ্কা। এর আগে চট্টগ্রামে সিরিজের প্রথম ম্যাচটি ড্র হয়েছিল।
এই জয়ের ফলে শ্রীলঙ্কা গুরুত্বপূর্ণ ১২ পয়েন্ট অর্জন করেছে এবং আইসিসি বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের পয়েন্ট টেবিলে পাকিস্তানকে পেছনে ফেলেছে। অন্যদিকে, টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের বর্তমান চক্রে কিছু পয়েন্ট অর্জনের দারুণ সুযোগ হাতছাড়া করল বাংলাদেশ।
এই ম্যাচের প্রথম ইনিংসে ২৪ রানে পাঁচ উইকেট হারিয়ে ব্যাটিং বিপর্যয়ে পড়েছিল বাংলাদেশ। পরে সেখান থেকে মুশফিকুর রহিম ও লিটন দাসের জোড়া সেঞ্চুরিতে ৩৬৫ রান সংগ্রহ করে। দ্বিতীয় ইনিংসেও স্বাগতিকরা ২৫ রানের মধ্যে চার উইকেট হারিয়ে ফের ব্যাটিং বিপর্যয়ে পড়ে। তবে এবার আর মুশফিক-লিটনের জুটির মতো কেউ দাঁড়াতে পারেনি।
চতুর্থ দিন শেষে মুশফিক-লিটন অপরাজিত ছিলেন। তাই তাদের কাছ থেকে প্রত্যাশাও ছিল বেশি। কিন্তু মুশফিক এবার মাত্র ২৩ রান করে সকালের সেশনেই আউট হয়ে যান।
পড়ুন: দলের হাল ধরতে সাকিবের দ্রুত ফিফটি
সাকিব আল হাসান, লিটন ও মোসাদ্দেক হোসেনের ওপর ইনিংস যতটা সম্ভব বড় করার দায়িত্ব ছিল। পঞ্চম উইকেটে লিটন এবং সাকিব ১০৩ রান যোগ করেন এবং প্রথম ইনিংসের ষষ্ঠ উইকেটের মতো আরও বড় কিছুর ইঙ্গিত দিয়েছিল। কিন্তু আসিথা ফার্নান্দোর বলে ব্যক্তিগত ৫২ রানে লিটন বিদায় নিলে পরের ব্যাটাররা অসহায় আত্মসমর্পণ করেন।
লিটনের আউটের পর বাংলাদেশ যোগ করতে পেরেছে মাত্র ১৩ রান। স্বাগতিকরা তাদের দ্বিতীয় ইনিংস ১৬৯ রানেই গুটিয়ে যায়। ফলে লঙ্কানদের সামনে মাত্র ২৮ রানের টার্গেট দাঁড়ায়। মাত্র তিন ওভারে কোনো উইকেট না হারিয়েই জয় তুলে নেয় সফরকারীরা।
ম্যাচে ১৪৪ রানে ১০ উইকেট নিয়ে আসিথা ফার্নান্দো ম্যাচ সেরার পুরস্কার পান।
দুই টেস্টেই সেঞ্চুরি করা অ্যাঞ্জেলো ম্যাথিউস জেতেন সিরিজ সেরার পুরস্কার।
সংক্ষিপ্ত স্কোর:
বাংলাদেশ ১ম ইনিংস: ৩৬৫
শ্রীলঙ্কা ১ম ইনিংস: ৫০৬
বাংলাদেশ ২য় ইনিংস ১৬৯
শ্রীলঙ্কা ২য় ইনিংস: ২৯
ফল: শ্রীলঙ্কা ১০ উইকেটে জয়ী
২ বছর আগে
টস হেরে বোলিংয়ে বাংলাদেশ, একাদশে ৪ পরিবর্তন
বাংলাদেশের বিপক্ষে পাঁচ ম্যাচ টি-টোয়েন্টি সিরিজের শেষ ম্যাচে শুক্রবার মিরপুর শের-ই-বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে টস জিতে আগে ব্যাট করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে নিউজিল্যান্ড। এই ম্যাচে বাংলদেশ চারটি পরিবর্তন এনেছে।
খেলা শুরুর আগে সকালে মারা যাওয়া আম্পায়ার নাদির শাহের স্মরণে দুদল এক মিনিট নীরবতা পালন করে। গত দুই বছর ধরে তিনি ক্যান্সারে আক্রান্ত ছিলেন।
সিরিজ জয় নিশ্চিত করায় বাংলাদেশ সাকিব আল হাসান, মুস্তাফিজুর রহমান, মোহাম্মদ সাইফুদ্দিন এবং মেহেদি হাসানকে বিশ্রাম দিয়েছে। তাদের পরিবর্তে সৌম্য সরকার, শামীম হোসেন, শরিফুল ইসলাম এবং তাসকিন আহমেদ একাদশে জায়গা পেয়েছেন।
প্রথম চার ম্যাচে বাংলাদেশ অপরিবর্তিত একাদশ নিয়ে খেলেছে। অপরদিকে নিউজিল্যান্ড প্রতিতে ম্যাচেই কয়েকটি পরিবর্তন এনেছে।
ইতোমধ্যে বাংলাদেশ প্রথম চার ম্যাচের তিনটি জিতে সিরিজ জয় নিশ্চিত করেছে। এই সিরিজের আগে টাইগাররা পাঁচ ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজে অস্ট্রেলিয়াকে ৪-১ ব্যাবধানে হারিয়েছিল।
বাংলাদেশ একাদশ: লিটন দাস, মোহাম্মদ নাঈম, সৌম্য সরকার, মুশফিকুর রহিম, আফিফ হোসেন, মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ (অধিনায়ক), নুরুল হাসান সোহান, শামীম হোসেন, শরিফুল ইসলাম, নাসুম আহমেদ এবং তাসকিন আহমেদ।
নিউজিল্যান্ড একাদশ: ফিন অ্যালেন, রাচিন রবীন্দ্র, উইল ইয়াং, কলিন ডি গ্র্যান্ডহোম, টম ল্যাথাম (অধিনায়ক), হেনরি নিকোলস, কোল ম্যাকনি, স্কট কুগেলিজিন, আজাজ প্যাটেল এবং জ্যাকব ডাফি এবং বেন সিয়ার্স।
আরও পড়ুন: এক ম্যাচ হাতে রেখেই সিরিজ জয় টাইগারদের
সাবেক জাতীয় ক্রিকেটার নাদির শাহ মারা গেছেন
৩ বছর আগে
কিউইদের বিপক্ষে সিরিজ জয়ে প্রধানমন্ত্রীর অভিনন্দন
এক ম্যাচ বাকি থাকতেই নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে টি-টুয়েন্টি সিরিজ জয়লাভ করায় বাংলাদেশ ক্রিকেট দলকে অভিনন্দন জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
বুধবার ম্যাচ শেষে পাঠানো এক অভিনন্দন বার্তায় জাতীয় ক্রিকেট দলের খেলোয়াড়, কোচ ও ম্যানেজারসহ সংশ্লিষ্ট সবাইকে অভিনন্দন জানান প্রধানমন্ত্রী।
পাঁচ ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজের চতুর্থ ম্যাচে মিরপুর শেরে-ই বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে নিউজিল্যান্ডকে ৬ উইকেটে হারায় স্বাগতিক বাংলাদেশ। এর ফলে এক ম্যাচ হাতে রেখেই টি-টুয়েন্টিতে কিউইদের বিপক্ষে প্রথমবারের মতো সিরিজ জিতে নিল টাইগাররা।
আরও পড়ুন: এক ম্যাচ হাতে রেখেই সিরিজ জয় টাইগারদের
জয়ে ফিরল কিউইরা
৩ বছর আগে
এক ম্যাচ হাতে রেখেই সিরিজ জয় টাইগারদের
পাঁচ ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজের চতুর্থ ম্যাচে বুধবার মিরপুর শেরে-ই বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে সফরকারী নিউজিল্যান্ডকে ৬ উইকেটে হারিয়েছে স্বাগতিক বাংলাদেশ। এর ফলে এক ম্যাচ হাতে রেখেই টি-টুয়েন্টিতে কিউইদের বিপক্ষে প্রথমবারের মতো সিরিজ জিতে নিল টাইগাররা।
নিউজিল্যান্ডের দেয়া ৯৪ রানের লক্ষ্যে খেলতে নেমে ১৯.১ ওভারে ৬ উইকেট হারিয়ে জয় নিশ্চিত করে মাহমুদউল্লাহ বাহিনী।
এর আগে টস জিতে আগে ব্যাট করার সিদ্ধান্ত নেন নিউজিল্যান্ডের অধিনায়ক টম ল্যাথাম। বাঁহাতি বোলার নাসুম আহমেদ ও মুস্তাফিজুর রহমানের অসাধারণ বোলিং নৈপুণ্যে ১৯. ৩ ওভারে ৯৩ রানে অলআউট হয়ে যায় সফরকারী দল। নাসুম ১০ রানে ও মুস্তাফিজ ১২ রানে চারটি করে উইকেট নেন।
জবাবে ৯৪ রানের লক্ষ্যে ব্যাটিংয়ে নেমে দলীয় ৮ রানেই ওপেনার লিটনকে হারায় বাংলাদেশ। এরপর দলীয় ৩২ রানে সাকিব আল হাসান এবং মুশফিকুর রহিম আউট হলে স্বাগতিকরা চাপে পড়ে যায়। ৬৭ রানের মাথায় ওপেনার নাঈম (২৯) রান আউটে ফিরে গেলেও অধিনায়ক মাহমুদউল্লাহ (৪৩) আফিফকে (৬ ) নিয়ে ৫ বল বাকি থাকতে জয় নিশ্চিত করে।
এর আগে প্রথম দুই ম্যাচ বাংলাদেশ জয়লাভ করলেও তৃতীয় ম্যাচে ৫২ রানে কিউইরা সিরিজে প্রথম জয় পায়। আগামী ১০ সেপ্টেম্বর একই ভেন্যুতে সিরিজের পঞ্চম ও শেষ টি-টুয়েন্টি ম্যাচ অনুষ্ঠিত হবে।
আরও পড়ুন: জয়ে ফিরল কিউইরা
নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে টানা দ্বিতীয় জয় বাংলাদেশের
৩ বছর আগে
সাকিবের অনন্য রেকর্ড, ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রীর অভিনন্দন
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের টি-টোয়েন্টি ফরম্যাটে বিশ্বের একমাত্র ক্রিকেটার হিসেবে সাকিব আল হাসান একইসাথে ১০০০ রান ও ১০০ উইকেটের মাইলফলক অর্জন করেছেন।
মঙ্গলবার অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে পঞ্চম ও শেষ টি-২০ ম্যাচে ৪ উইকেট তুলে নিয়ে বিশ্বসেরা অলরাউন্ডার সাকিব আল হাসান এই অনবদ্য রেকর্ড গড়েন। সাকিবের এমন অর্জনে প্রাণঢালা অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা জানিয়েছেন যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী মো. জাহিদ আহসান রাসেল, এমপি।
আরও পড়ুন: শেষ ম্যাচেও অস্ট্রেলিয়াকে হারাল বাংলাদেশ
অভিনন্দন বার্তায় প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘টি-টোয়েন্টি ফরম্যাটের ইতিহাসে বিশ্বসেরা অলরাউন্ডার সাকিব আল হাসান আজ এক অনন্য রেকর্ড গড়লো। তার এ অসামান্য অর্জনে আমি অত্যন্ত আনন্দিত ও গর্বিত। আমি তার সার্বিক সাফল্য কামনা করছি।’
আরও পড়ুন: বার্সেলোনা ছাড়ার জন্য প্রস্তুত ছিলাম না: মেসি
উল্লেখ্য, টি-টোয়েন্টিতে ১০০ উইকেট নেওয়ায় তালিকায় সাকিব দ্বিতীয় বোলার। তার আগে এই অর্জন আছে শ্রীলঙ্কান কিংবদন্তি লাসিথ মালিঙ্গার। তবে লাসিথ মালিঙ্গা শুধু ১০০ (১০৭) উইকেটের মালিক, ১০০০ রানের কোটা পার করেননি।
৩ বছর আগে
টস জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে টানা তিন ম্যাচ জয়ের পর শনিবার মিরপুর শের-ই-বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে টস জিতে প্রথমে ব্যাট করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ।
পাঁচ ম্যাচ সিরিজের প্রথম তিন ম্যাচ জিতে এরই মধ্যে সিরিজ নিজেদের করে নিয়েছে টাইগাররা। ক্রিকেটের যে কোন ফরম্যাটে দেশটির বিরুদ্ধে এটাই বাংলাদেশে প্রথম সিরিজ জয়।
চতুর্থ ম্যাচের একাদশে দুটি পরিবর্তন এনেছে অস্ট্রেলিয়া। দলে ফিরেছেন পেসার অ্যান্ড্রু টাই এবং লেগস্পিনার মিচেল সোয়েপসন। বিশ্রাম পেয়েছেন অভিষেক ম্যাচে হ্যাটট্রিক করা নাথান এলিস ও লেগস্পিনার অ্যাডাম জাম্পা।
বাংলাদেশ একাদশ: মোহাম্মদ নাঈম, সৌম্য সরকার, সাকিব আল হাসান, মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ (অধিনায়ক), নুরুল হাসান সোহান, আফিফ হোসেন, শামীম হোসেন, শেখ মেহেদী হাসান, মোস্তাফিজুর রহমান, শরিফুল ইসলাম ও নাসুম আহমেদ।
অস্ট্রেলিয়া একাদশ: অ্যালেক্স ক্যারি, বেন ম্যাকডারমট, জশ ফিলিপে, মিচেল মার্শ, মোয়াসেস হেনরিকস, ম্যাথু ওয়েড (অধিনায়ক), অ্যাস্টন টার্নার, অ্যাস্টন অ্যাগার, অ্যান্ড্রু টাই, জস হ্যাজেলউড ও মিচেল সোয়েপসন।
আরও পড়ুন: অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে বাংলাদেশের প্রথম সিরিজ জয়
দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টি: টসে জিতে ব্যাটিংয়ে অস্ট্রেলিয়া
৩ বছর আগে
বাংলাদেশ ক্রিকেট দলকে প্রধানমন্ত্রীর অভিনন্দন
দুই ম্যাচ বাকি থাকতেই অষ্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে প্রথম সিরিজ জয়ে বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের খেলোয়াড়, কোচ ও ম্যানেজারসহ সংশ্লিষ্ট সকলকে প্রাণঢালা অভিনন্দন জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
এক অভিনন্দন বার্তায় প্রধানমন্ত্রী এই অভিনন্দন জানান।
শুক্রবার মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামে টি–টোয়েন্টি সিরিজের তৃতীয় ম্যাচে অস্ট্রেলিয়াকে ১০ রানে পরাজিত করে ৩-০ ব্যবধানে সিরিজ জয় করলো বাংলাদেশ।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশের জয়ে প্রধানমন্ত্রীর অভিনন্দন
বাংলাদেশ দলের ওয়ানডে জয়ে প্রধানমন্ত্রীর অভিনন্দন
৩ বছর আগে
অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে বাংলাদেশের প্রথম সিরিজ জয়
অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে টি–টোয়েন্টি সিরিজ জয় করেছে বাংলাদেশ। এটা একটি ঐতিহাসিক বিজয়। ক্রিকেটের কোন ফরম্যাটে দেশটির বিরুদ্ধে এটাই টাইগারদের প্রথম সিরিজ জয়।
শুক্রবার মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামে সিরিজের তৃতীয় ম্যাচে অস্ট্রেলিয়াকে ১০ রানে পরাজিত করে বাংলাদেশ। আর এর মাধ্যমে পাঁচ ম্যাচের সিরিজে দুই ম্যাচ বাকি থাকতেই ৩-০ ব্যবধানে সিরিজ নিশ্চিত করল সাকিব-মুস্তাফিজরা।
অস্ট্রেলিয়ার শেষ ছয় বলে ২২ রান প্রয়োজন ছিল। কিন্তু মেহেদি হাসানের বোলিং নৈপুণ্যে তারা মাত্র ১১ রান করতে পেরেছে। অ্যালেক্স ক্যারি শেষ ওভারের প্রথম বলে ছয় রান করেন। তবু তারা শেষ পর্যন্ত টিকতে পারেনি।
টসে জিতে বাংলাদেশ প্রথমে ব্যাটিং করে। ২০ ওভারে নয় উইকেটে ১২৭ রান করে। জবাবে অস্ট্রেলিয়া চমৎকারভাবে শুরু করলেও মাত্র আট রানের মাথায় প্রথম উইকেট হারায়। শেষ পর্যন্ত তারা চার উইকেটে ১১৭ রান করতে সক্ষম হয়।
যখন অজিদের ১৮ বলে ৩৪ রান প্রয়োজন, ঠিক তখনই ৫১ রানের মাথায় মিচেল মার্শকে প্যাভিলিয়নে ফেরত পাঠান শরিফুল ইসলাম। মুস্তাফিজ দুর্দান্ত বল করেন। চার ওভার বল করে যেখানে তিনি মাত্র ৯ রান দেন, সেখানে শরিফুল দিয়েছেন ২৯ রান। নাসুম ও সাকিব একটি করে উইকেট পান।
আরও পড়ুন: অস্ট্রেলিয়াকে আবার হারাল বাংলাদেশ
এই সিরিজের আগে বাংলাদেশ কখনোই টি-টোয়েন্টি ম্যাচে অজিদের বিপক্ষে জয় পায়নি। সিরিজের চতুর্থ ও পঞ্চম ম্যাচটি হবে যথাক্রমে শনি ও সোমবার।
বাংলাদেশ একাদশ: মোহাম্মদ নাঈম, সৌম্য সরকার, সাকিব আল হাসান, মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ (অধিনায়ক), নুরুল হাসান সোহান, আফিফ হোসেন, শামীম হোসেন, শেখ মেহেদী হাসান, মোস্তাফিজুর রহমান, শরিফুল ইসলাম ও নাসুম আহমেদ।
অস্ট্রেলিয়া একাদশ: অ্যালেক্স ক্যারি, জশ ফিলিপে, মিচেল মার্শ, মোয়াসেস হেনরিকস, ম্যাথু ওয়েড (অধিনায়ক), অ্যাস্টন টার্নার, অ্যাস্টন অ্যাগার, মিচেল স্টার্ক, অ্যান্ড্রু টাই, জস হ্যাজেলউড ও অ্যাডাম জাম্পা।
আরও পড়ুন: অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে প্রথম টি-টোয়েন্টি জয় টাইগারদের
৩ বছর আগে