বিইআরসি
ভোক্তা পর্যায়ে এলপিজির বর্ধিত দাম কার্যকর আজ থেকেই
তরলীকৃত পেট্রোলিয়াম গ্যাসের (এলপিজি) দাম কেজিতে ৬৬ পয়সা বাড়িয়ে ১২২.৮৬ টাকা থেকে ১২৩.৫২ টাকা নির্ধারণ করেছে বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন (বিইআরসি)।
রবিবার (৩ মার্চ) সন্ধ্যা ৬টা থেকে এই নতুন মূল্য কার্যকর হবে। এতে গৃহস্থালি ও বাণিজ্যিক খরচও বাড়তে চলেছে গ্রাহকদের।
বিইআরসি এক সংবাদ সম্মেলনে জানায়, ১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারের দাম বেড়ে এখন ভ্যাটসহ ১৪৮২ টাকা দাঁড়িয়েছে যা আগে ছিল ১৪৭৪ টাকা। এছাড়াও সাড়ে ৫ কেজি থেকে ৪৫ কেজি পর্যন্ত আকার অনুযায়ী ভোক্তা পর্যায়ে এলপিজি সিলিন্ডারের দামের পরিবর্তন হবে।
আরও পড়ুন: নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে এলপিজি ব্যবহারের জন্য সময়োপযোগী নীতি প্রয়োজন: নসরুল
এছাড়াও মোটর গাড়িতে ব্যবহৃত এলপিজি ভ্যারিয়েন্টের ‘অটো গ্যাস’-এর দামও বেড়েছে। ভ্যাটসহ প্রতি কেজি অটো গ্যাসের দাম দাঁড়িয়েছে ৬৮.০৫ টাকা, যা আগে ছিল ৬৭.৬৮ টাকা। পরিবহন এবং এর সঙ্গে সম্পর্কিত খরচের ওপর এই মূল্য বৃদ্ধির প্রভাব পড়বে।
তবে রাষ্ট্রায়ত্ত এলপি গ্যাস কোম্পানির বাজারজাত এলপিজির দাম অপরিবর্তিত থাকবে।
আন্তর্জাতিক বাজারে এলপিজির দাম বাড়তে থাকায় তার সঙ্গে সামঞ্জস্য করে বিশেষ করে সৌদি চুক্তির মাধ্যমে যারা মধ্যপ্রাচ্য থেকে এলপিজি আমদানি করে তাদের এলপিজির মূল্য বৃদ্ধির সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
আরও পড়ুন: এলপিজি সিলিন্ডার হোম ডেলিভারি দিচ্ছে ‘গ্যাস মাঙ্কি’ অ্যাপস
আবার বাড়ল এলপিজির দাম
আবারও বাড়ানো হলো তরলীকৃত পেট্রোলিয়াম গ্যাসের (এলপিজি) দাম।
বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশনের (বিইআরসি) ঘোষণায় বলা হয়, জানুয়ারি মাসে প্রতি কেজি এলপিজির দাম ছিল ১১৯ টাকা ৪০ পয়সা। যা এই ফেব্রুয়ারি মাসে বেড়ে দাঁড়ায় প্রতি কেজি ১২২ টাকা ৮৬ পয়সা।
বিইআরসি জানিয়েছে, রবিবার সন্ধ্যা ৬টা থেকে প্রতি কেজি এলপিজির জন্য খুচরা গ্রাহকদের অতিরিক্ত ৩ টাকা ৪৬ পয়সা পরিশোধ করতে হবে।
আরও পড়ুন: আগস্টে ১২ কেজি এলপিজির দাম বাড়ল ১৪১ টাকা
জ্বালানি নিয়ন্ত্রক সংস্থা এনার্জির নতুন দাম ঘোষণা করে বলেছে, বর্তমানে ১২ কেজি এলপিজির দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ১ হাজার ৪৭৪ টাকা (ভ্যাটসহ)। গত মাসে যা ছিল ১ হাজার ৪৩৩ টাকা।
ঢাকায় বিইআরসি কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে প্রতিষ্ঠানটির এক কর্মকর্তা বলেন, এলপিজি সাড়ে ৫ কেজি থেকে ৪৫ কেজি পর্যন্ত সিলিন্ডারের দাম একইভাবে বাড়বে।
বিইআরসির সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, প্রতি লিটার অটো গ্যাসের দাম (ভ্যাটসহ) ৬৫ টাকা ৭৬ পয়সা থেকে বাড়িয়ে ৬৭ টাকা ৬৮ পয়সা করা হয়েছে।
রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন এলপি গ্যাস কোম্পানির বাজারজাত করা এলপিজির দাম একই থাকবে, কারণ ৫ শতাংশের কম বাজার শেয়ার নিয়ে এটি স্থানীয়ভাবে উৎপাদিত।
আরও পড়ুন: ফের বাড়ল এলপিজির দাম
বিইআরসির কর্মকর্তারা জানান, সৌদি সিপির (কন্ট্রাক্ট প্রাইস) দাম বাড়ায় স্থানীয় বাজারে এলপিজির দাম বেড়েছে।
বাংলাদেশি এলপিজি অপারেটররা সাধারণত সৌদি সিপির ভিত্তিতে মধ্যপ্রাচ্যের বাজার থেকে তাদের পণ্য আমদানি করে থাকে।
২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ শুরুর পর গত বছরের ফেব্রুয়ারিতে স্থানীয় বাজারে এলপিজির সর্বোচ্চ দাম ছিল ১ হাজার ৪৯৮ টাকা (প্রতি ১২ কেজি সিলিন্ডার)।
আরও পড়ুন: ফের বাড়ল এলপিজির দাম
ফের বাড়ল এলপিজির দাম
প্রতি কেজি তরলীকৃত পেট্রোলিয়াম গ্যাসের (এলপিজি) দাম ১ টাকা ৯১ পয়সা বাড়ানো হয়েছে।
রবিবার (৩ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা ৬টা থেকে এই দাম কার্যকর হবে।
বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন (বিইআরসি) জানিয়েছে, এখন ১২ কেজি সিলিন্ডারের খুচরা মূল্য ১৪০৪ টাকা (ভ্যাটসহ), আগে এই সিলিন্ডারের দাম ছিল ১৩৮১ টাকা।
বিইআরসি জানিয়েছে, ডিসেম্বর মাসে প্রতি কেজি এলপিজির দাম বেড়েছে ১১৭ টাকা ০২ পয়সা, নভেম্বরে এর দাম ছিল ১১৫ টাকা ০৯ পয়সা।
রবিবার ঢাকায় বিইআরসি কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে বিইআরসি চেয়ারম্যান মো. নুরুল আমিন বলেন, সাড়ে ৫ কেজি থেকে ৪৫ কেজি পর্যন্ত বিভিন্ন আকারের এলপিজি সিলিন্ডারের দামও একই হারে বাড়বে।
আরও পড়ুন: এলপিজির দাম আবারও বাড়ল, চাপে গ্রাহকরা
বিইআরসির সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, অটো গ্যাসের (মোটর গাড়ির জন্য ব্যবহৃত এলপিজি) দাম লিটার প্রতি ৬৩ টাকা ৩৬ পয়সা থেকে বেড়ে ৬৪ টাকা ৪৩ পয়সা (ভ্যাটসহ) করা হয়েছে।
রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন এলপি গ্যাস কোম্পানির বাজারজাত করা এলপিজির দাম অপরিবর্তিত থাকবে। কারণ এটি স্থানীয়ভাবে উৎপাদিত হয় এবং এর বাজার শেয়ার ৫ শতাংশের কম।
বিইআরসি কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, সৌদি সিপির (চুক্তি মূল্য) দাম বৃদ্ধির কারণে স্থানীয় বাজারে এলপিজির দাম বাড়বে।
বাংলাদেশি এলপিজি অপারেটররা সাধারণত সৌদি সিপির ভিত্তিতে মধ্যপ্রাচ্যের বাজার থেকে তাদের পণ্য আমদানি করে।
গত বছরের ফেব্রুয়ারিতে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর চলতি বছরের ফেব্রুয়ারিতে স্থানীয় বাজারে এলপিজির সর্বোচ্চ দাম ছিল ১ হাজার ৪৯৮ টাকা (প্রতি ১২ কেজি সিলিন্ডার)।
আরও পড়ুন: নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে এলপিজি ব্যবহারের জন্য সময়োপযোগী নীতি প্রয়োজন: নসরুল
সেপ্টেম্বরে ১২ কেজি এলপিজির দাম বাড়ল ১৪৪ টাকা
ফের বাড়ল এলপিজির দাম
অক্টোবর মাসে তরলিকৃত পেট্রোলিয়াম গ্যাসের (এলপিজি) দাম কেজিতে ৬ টাকা ৬ পয়সা বেড়ে ১১৩ টাকা ৬১ পয়সা হয়েছে। সেপ্টেম্বর মাসে প্রতি কেজি এলপিজির দাম ছিল ১০৭ টাকা ০১ পয়সা।
সোমবার (২ অক্টোবর) সন্ধ্যা ৬টা থেকে নতুন দাম কার্যকর হবে।
বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন (বিইআরসি) নতুন দাম ঘোষণা করে বলেছে, খুচরা ক্রেতাদের এখন ১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারের আগের দাম ১২৮৪ টাকার পরিবর্তে ভ্যাটসহ ১৩৬৩ টাকায় কিনতে হবে।
অর্থাৎ, ১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারের দাম ৭৯ টাকা বেড়েছে।
ঢাকায় বিইআরসি অফিসে সোমবার এক সংবাদ সম্মেলণে বিইআরসি চেয়ারম্যান মো. নুরুল আমিন বলেন, সাড়ে ৫ কেজি থেকে ৪৫ কেজি পর্যন্ত অন্যান্য আকারের এলপিজি সিলিন্ডারের দাম যুক্তিসঙ্গতভাবে বাড়বে।
আরও পড়ুন: সেপ্টেম্বরে ১২ কেজি এলপিজির দাম বাড়ল ১৪৪ টাকা
বিইআরসির সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, ‘অটো গ্যাস’ (মোটর গাড়ির জন্য ব্যবহৃত এলপিজি) এর দামও প্রতি লিটার (ভ্যাটসহ) ৫৮ টাকা ৮৭ পয়সা থেকে বেড়ে ৬২ টাকা ৫৪ পয়সা হয়েছে। অর্থাৎ, প্রতি লিটারে ৩ দশমিক ৬৭ টাকা বাড়ানো হয়েছে।
রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন এলপি গ্যাস কোম্পানির বাজারজাত এলপিজির দাম একই থাকবে, কারণ এটি স্থানীয়ভাবে ৫ শতাংশের কম বাজার শেয়ার নিয়ে উৎপাদিত হয়।
বিইআরসি কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, সৌদি সিপির (চুক্তি মূল্য) দাম বৃদ্ধির কারণে স্থানীয় বাজারে এলপিজির দাম বাড়বে।
বাংলাদেশি এলপিজি অপারেটররা সাধারণত সৌদি সিপির ভিত্তিতে মধ্যপ্রাচ্যের বাজার থেকে তাদের পণ্য আমদানি করে।
গত বছরের ফেব্রুয়ারিতে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর চলতি বছরের ফেব্রুয়ারিতে স্থানীয় বাজারে এলপিজির সর্বোচ্চ দাম ছিল ১ হাজার ৪৯৮ টাকা (প্রতি ১২ কেজি সিলিন্ডার)।
আরও পড়ুন: আগস্টে ১২ কেজি এলপিজির দাম বাড়ল ১৪১ টাকা
প্রতিকেজি এলপিজির দাম ১৩ টাকা ৪২ পয়সা কমেছে
প্রতিকেজি এলপিজির দাম ১৩ টাকা ৪২ পয়সা কমেছে
তরলীকৃত পেট্রোলিয়াম গ্যাসের (এলপিজি) দাম প্রতিকেজি ১৩ টাকা ৪২ পয়সা কমানো হয়েছে। এর ফলে প্রতিকেজির দাম পূর্বের ১০২ টাকা ৯ পয়সার বদলে ৮৯ টাকা ৪৮ পয়সা হয়েছে।
বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন (বিইআরসি) নতুন দাম ঘোষণা করে বলেছে, ১২ কেজির এলপিজি সিলিন্ডারের দাম ১৬১ টাকা কমেছে।
একজন খুচরা ভোক্তা এখন ১২ কেজির সিলিন্ডার ১ হাজার ২৩৫ টাকার পরিবর্তে (ভ্যাট সহ) ১ হাজার ৭৪ টাকায় কিনতে পারবেন।
বৃহস্পতিবার রাজধানীর বিইআরসি অফিসে এক প্রেস ব্রিফিংয়ে বিইআরসির নবনিযুক্ত চেয়ারম্যান মো. নুরুল আমিন বলেছেন, সাড়ে ৫ কেজি থেকে ৪৫ কেজি পর্যন্ত অন্যান্য আকারের এলপিজি সিলিন্ডারের দাম যৌক্তিকভাবে কমবে।
আজ বৃহস্পতিবার (১ জুন, ২০২৩) সন্ধ্যা ৬টা থেকে নতুন দাম কার্যকর হবে।
আরও পড়ুন: ১২ কেজি এলপিজির দাম ৫৭ টাকা বেড়ে ১২৩৫ টাকা
বিইআরসি কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, সৌদি সিপির (চুক্তি মূল্য) দাম কমে যাওয়ায় স্থানীয় বাজারে এলপিজির দাম বেড়েছে।
বাংলাদেশি এলপিজি অপারেটররা সাধারণত সৌদি সিপির ভিত্তিতে মধ্যপ্রাচ্যের বাজার থেকে তাদের পণ্য আমদানি করে।
বিইআরসি সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, ‘অটো গ্যাস’ (মোটর গাড়ির জন্য ব্যবহৃত এলপিজি) এর দামও প্রতিলিটার ৫৭ টাকা ৫২ পয়সা থেকে ৫০ টাকা ৯ পয়সায় (ভ্যাট সহ) নেমে এসেছে। অর্থাৎ প্রতিলিটারে দাম কমেছে ৭ টাকা ৪৩ পয়সা।
রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন এলপি গ্যাস কোম্পানির বাজারজাত এলপিজির দাম একই থাকবে, কারণ এটি স্থানীয়ভাবে ৫শতাংশের কম বাজার শেয়ার নিয়ে উৎপাদিত হয়।
গত বছরের ফেব্রুয়ারিতে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর চলতি বছরের ফেব্রুয়ারিতে স্থানীয় বাজারে এলপিজির সর্বোচ্চ দাম ছিল ১ হাজার ৪৯৮ টাকা (প্রতি ১২ কেজি সিলিন্ডার)।
আরও পড়ুন: ১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারের দাম কমল ২৪৪ টাকা
এলপিজির দাম প্রতি কেজিতে ৬.৩৩ টাকা কমেছে
১২ কেজি এলপিজির দাম ৫৭ টাকা বেড়ে ১২৩৫ টাকা
তরলীকৃত পেট্রোলিয়াম গ্যাসের (এলপিজি) দাম প্রতি কেজি ৪টাকা ৭৫ পয়সা বেড়ে ১০২ টাকা ৯ পয়সা হয়েছে; যা আগের মে মাসে ছিল ৯৮ টাকা ১৭ পয়সা।
বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন (বিইআরসি) নতুন দাম ঘোষণা করে বলেছে, ১২ কেজির এলপিজি সিলিন্ডারের দাম ৫৭ টাকা বেড়েছে।
একজন খুচরা ক্রেতাকে এখন ১২ কেজি সিলেন্ডার এক হাজার ১৭৮ টাকার পরিবর্তে এক হাজার ২৩৫ টাকায় (ভ্যাট সহ) কিনতে হবে।
ঢাকায় বিইআরসি অফিসে মঙ্গলবার এক প্রেস ব্রিফিংয়ে বিইআরসি-এর নবনিযুক্ত চেয়ারম্যান মো. নুরুল আমিন বলেন, সাড়ে পাঁচ কেজি তেকে ৪৫ কেজি পর্যন্ত অন্যান্য আকারের এলপিজি সিলিন্ডারের দাম অনুরূপভাবে বাড়বে।
নতুন দাম আজ (২মে) সন্ধ্যা ৬টা থেকে কার্যকর হবে।
আরও পড়ুন: ১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারের দাম কমল ২৪৪ টাকা
বিইআরসি কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, সৌদি সিপির (চুক্তি মূল্য) দাম বৃদ্ধির কারণে স্থানীয় বাজারে এলপিজির দাম বেড়েছে।
বাংলাদেশি এলপিজি অপারেটররা সাধারণত সৌদি সিপির ভিত্তিতে মধ্যপ্রাচ্যের বাজার থেকে তাদের পণ্য আমদানি করে।
বিইআরসি সিদ্ধান্ত অনুসারে, ‘অটো গ্যাস’ (মোটর গাড়ির জন্য ব্যবহৃত এলপিজি) এর দামও লিটারপ্রতি ২টাকা ৬২ পয়সা বাড়িয়ে ৫৪টাকা ৯০ পয়সা থেকে ৫৭ টাকা ৫২ পয়সা (ভ্যাট সহ)করা হয়েছে।
রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন এলপি গ্যাস কোম্পানির বাজারজাত এলপিজির দাম একই থাকবে, কারণ এটি স্থানীয়ভাবে ৫ শতাংশের কম বাজার শেয়ার নিয়ে উৎপাদিত হয়।
গত বছরের ফেব্রুয়ারিতে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর চলতি বছরের ফেব্রুয়ারিতে স্থানীয় বাজারে এলপিজির সর্বোচ্চ দাম ছিল এক হাজার ৪৯৮ টাকা (প্রতি ১২ কেজি সিলিন্ডার)।
আরও পড়ুন: এলপিজির দাম প্রতি কেজিতে ৬.৩৩ টাকা কমেছে
১৪৯৮ টাকার ১২ কেজি এলপিজি বিক্রি হচ্ছে ১৬০০-১৮০০ টাকায়: ডিএসসিআরপি
খুচরা পর্যায়ে বিদ্যুতের দাম আবারও ৫ শতাংশ বাড়ল, বুধবার থেকে কার্যকর
খুচরা পর্যায়ে বিদ্যুতের দাম আবারও পাঁচ শতাংশ বাড়ানো হয়েছে, যা বুধবার থেকে কার্যকর হবে।
মঙ্গলবার একটি গেজেট বিজ্ঞপ্তিতে প্রশাসনিক আদেশের মাধ্যমে বিদ্যুৎ বিভাগ এই মূল্য বৃদ্ধি করে।
বিদ্যুৎ সচিব হাবিবুর রহমান ইউএনবিকে বলেন, বিদ্যুতের দাম ৫ শতাংশ বাড়ানো হয়েছে।
দুই মাসে টানা তৃতীয়বারের মতো বিদ্যুতের দাম বাড়ানো হলো। এতে খুচরা পর্যায়ে প্রতিবার গড়ে ৫ শতাংশ মূল্য বৃদ্ধি পেয়েছে।
নতুন আদেশ অনুযায়ী ভোক্তাদের বিভিন্ন পর্যায়ে খুচরা শুল্ক বাড়ানো হয়। খুচরা পর্যায়ের ভোক্তাদের জন্য প্রতি ইউনিট চার দশমিক ১৪ টাকা (প্রতি কিলোওয়াট ঘন্টা) থেকে শুল্ক গড়ে পাঁচ শতাংশ বাড়িয়ে চার দশমিক ৩৫ টাকা করা হয়েছে।তবে এবার বাল্ক ট্যারিফ বাড়ানো হয়নি।
এর আগে চলতি বছরের ১৩ জানুয়ারি সরকার খুচরা পর্যায়ে বিদ্যুতের দাম পাঁচ শতাংশ বৃদ্ধি করে যা ১ জানুয়ারি থেকে কার্যকর হয় এবং ১২ জানুয়ারি আবারও পাঁচ শতাংশ বৃদ্ধি করে, যা ১ ফেব্রুয়ারি থেকে কার্যকর হয়েছে।
আরও পড়ুন: পাইকারি ও খুচরা পর্যায়ে বিদ্যুতের দাম বাড়ল, কার্যকর ১ ফেব্রুয়ারি
গত বছরের ২১ নভেম্বর বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন (বিইআরসি) ১ ডিসেম্বর থেকে কার্যকরভাবে বাল্ক বিদ্যুতের দাম ২০শতাংশ বাড়িয়ে প্রতি কিলোওয়াট ছয় দশমিক ২০ টাকা করেছে।
সরকার সম্প্রতি বিইআরসি আইন সংশোধন করে বিদ্যুৎ বিভাগকে যে কোনো সময় প্রশাসনিক ক্ষমতার মাধ্যমে বিদ্যুৎ, গ্যাস ও পেট্রোলিয়াম জ্বালানির দাম বাড়ানোর ক্ষমতা দিয়েছে।
সেই সংশোধিত আইনটি প্রয়োগ করে, জ্বালানি নিয়ন্ত্রকের কর্তৃপক্ষকে পাশ কাটিয়ে বাল্ক এবং খুচরা পর্যায়ে বিদ্যুতের দাম বাড়ানোর জন্য নতুন গেজেট বিজ্ঞপ্তি জারি করা হয়েছিল।
এদিকে, জ্বালানি বিশেষজ্ঞরা মনে করেন যে শুল্ক বৃদ্ধির সিদ্ধান্তটি আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) শর্ত মেনে এসেছে যা সম্প্রতি বাংলাদেশকে সাড়ে চার বিলিয়ন ডলার ঋণ অনুমোদন করেছে।
আরও পড়ুন: কেন আদানি গ্রুপের কাছ থেকে বেশি দামে বিদ্যুত নেয়া হচ্ছে, প্রশ্ন এমপি চুন্নুর
বিইআরসিতে ৩ সদস্য নিয়োগ দেয়া হয়েছে
বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশনে (বিইআরসি) তিনজন সদস্য নিয়োগ দেয়া হয়েছে।
বুধবার জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের জারি করা পৃথক তিনটি বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী, বাংলাদেশের টেকসই ও নবায়নযোগ্য জ্বালানি কর্তৃপক্ষের (স্রেডা) চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন করা সাবেক অতিরিক্ত সচিব হেলাল উদ্দিন, হাইড্রোজেন ইউনিটের সাবেক মহাপরিচালক আবুল খায়ের মো. আমিনুর রহমান এবং ড. মো. ইয়ামিন চৌধুরীকে বিইআরস’র সদস্য করা হয়েছে।
৩১ জানুয়ারি চেয়ারম্যান ও তিন সদস্যের চুক্তির মেয়াদ শেষ হয়ে যাওয়ায় পদগুলো শূন্য ছিল।
বর্তমানে বিইআরসির ৫ সদস্যের মধ্যে মাত্র একজন সদস্য দায়িত্ব পালন করছেন।
আরও পড়ুন: জাতীয় সংসদে বিইআরসি আইনের সংশোধনী পাস
বিইআরসি খুচরা বিদ্যুতের দাম বৃদ্ধির প্রস্তাবে সিদ্ধান্তে বিলম্ব করলে, সরকার সিদ্ধান্ত নেবে: নসরুল হামিদ
জাতীয় সংসদে বিইআরসি আইনের সংশোধনী পাস
বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন (সংশোধন) বিল-২০২২ পাস করেছে জাতীয় সংসদ। এই আইনের দ্বারা বিশেষ ক্ষেত্রে গণশুনানি ছাড়াই সরকারকে গ্যাস ও বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করার ক্ষমতা প্রদান করা হয়েছে।
রবিবার বিরোধী দলের বিরোধীতার মধ্যেই আইনটির সংশোধনী পাস করে জাতীয় সংসদ।
জনমত যাচাই-বাছাই কমিটিতে পাঠানো এবং সংশোধনী প্রস্তাব ঠিক করার পরে বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ সংসদে বিলটি উত্থাপন করে। এরপর কণ্ঠভোটে তা পাস হয়।
আরও পড়ুন: হাট ও বাজার (প্রতিষ্ঠা ও ব্যবস্থাপনা) বিল জাতীয় সংসদে
তবে বিলটি পাসের প্রতিবাদে সংসদ থেকে ওয়াকআউট করেন গণফোরামের সংসদ সদস্য মোকাব্বির খান।
২০০৩ আইনের সংশোধনের ফলে, গ্যাস ও বিদ্যুতের নতুন মূল্য নির্ধারণে মন্ত্রণালয়কে আর বিইআরসি’র মাধ্যমে গণশুনানির প্রয়োজন হবে না।
এর আগে ২৮ নভেম্বর মন্ত্রিসভা কমিশনের গণশুনানি এবং সিদ্ধান্তের জন্য অপেক্ষা না করে সরকারকে বিশেষ পরিস্থিতিতে নিজস্বভাবে জ্বালানি শুল্ক নির্ধারণের ক্ষমতা দেয়ার জন্য বিইআরসি আইন-২০০৩ -এর একটি সংশোধনী অনুমোদন করে।
বিলে বলা হয়েছে, 'এই আইনের অন্য কোনো বিধান থাকা সত্ত্বেও, জ্বালানির নিরবচ্ছিন্ন সরবরাহ নিশ্চিত করতে সরকার বিশেষ ক্ষেত্রে প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে, বিপণন, সরবরাহ, বিতরণ এবং ভোক্তা পর্যায়ে শুল্ক নির্ধারণ, পুনর্নির্ধারণ বা সামঞ্জস্য করতে পারে। কৃষি, শিল্প, সার, বাণিজ্য ও গার্হস্থ্য কাজে জনগণের চাহিদার আলোকে যাতে নিরবচ্ছিন্ন জ্বালানি সরবরাহ এবং সঞ্চালন নিশ্চিত করা যায়।'
বিলের আলোচনায় অংশ নিয়ে জাতীয় পার্টির সংসদ সদস্য ফখরুল ইমাম বলেন, পানির ট্যাংক ফুটো থাকলে কখনও তা ভরাট করা যায় না। যতদিন ভাড়া বিদ্যুৎ থাকবে এবং কুইক রেন্টাল থাকবে ততদিন লোকসান বাড়তে থাকবে বলে জানান তিনি।
তিনি আরও বলেন, 'ভর্তুকি কি? মন্ত্রী ব্যাখ্যা করবেন। ভর্তুকির নামে জনগণকে বিভ্রান্ত করা হচ্ছে। এই টাকা দিয়ে বেসরকারি বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলোর বিল পরিশোধ করা হচ্ছে।
আরও পড়ুন: জাতীয় সংসদ এখন ‘একদলীয় ক্লাব’: ফখরুল
গণফোরামের সংসদ সদস্য মোকাব্বির বলেন, সরকার গত ১৪ বছরে ১১ বার বিদ্যুতের দাম বাড়িয়েছে।
এ আইনকে ‘কালো আইন’ আখ্যা দিয়ে তিনি বলেন, বিদ্যুৎ খাতের সংকটের কারণ লুটপাট ও দুর্নীতি।
তিনি বলেন, ‘অর্থনৈতিক মন্দার কারণে মানুষের দুর্ভোগ বেড়েছে। সামনে রমজান মাস। এর আগে বিদ্যুতের দাম বাড়ানো হলে মানুষের দুর্ভোগ বাড়বে।
তিনি বলেন, এই বিল জনস্বার্থবিরোধী।
জাতীয় পার্টির সংসদ সদস্য রওশন আরা মান্নান বলেন, ঢাকায় দিনের বেলা গ্যাস থাকে না।
তিনি বলেন, ‘সকাল থেকে তিন-চার ঘণ্টা গ্যাস নেই। গ্রামের অবস্থা আরও খারাপ। এ বিষয়ে ব্যবস্থা নেয়াই ভালো।’
আরও পড়ুন: দেশে শিশুশ্রমিকের সংখ্যা ১৭ লাখ: জাতীয় সংসদে প্রতিমন্ত্রী
গণশুনানি: খুচরা পর্যায়ে বিদ্যুতের দাম ১৫ দশমিক ৪৩ শতাংশ বৃদ্ধির সুপারিশ
বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশনের (বিইআরসি) কারিগরি মূল্যায়ন কমিটি (টিইসি) খুচরা পর্যায়ে বিদ্যুতের গড় দাম ১৫ দশমিক ৪৩ শতাংশ বাড়ানোর সুপারিশ করেছে।
রবিবার সকাল ১০টায় নগরীর বিয়াম মিলনায়তনে শুরু হওয়া গণশুনানিতে মূল্যায়ন কমিটির সুপারিশ করা হয়।
কমিটি প্রতি ইউনিট (প্রতি কিলোওয়াট ঘন্টা) ৭ টাকা ১৩ পয়সা থেকে প্রতি ইউনিট এক টাকা ১০ পয়সা বাড়িয়ে গড় খুচরা মূল্য আট টাকা ২৩ পয়সা নির্ধারণের পরামর্শ দিয়েছে।
তবে সংস্থাটির চেয়ারম্যান আব্দুল জলিলের নেতৃত্বে পাঁচ সদস্যের কমিশন বিইআরসি আইন ২০১০-এর সর্বশেষ সংশোধনী অনুসারে আগামী ৬০ দিনের মধ্যে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবে।
ছয়টি রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন বিদ্যুৎ বিতরণ সংস্থা- বাংলাদেশ পাওয়ার ডেভেলপমেন্ট বোর্ড (বিপিডিবি), বাংলাদেশ পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ড (বিআরইবি), ঢাকা পাওয়ার ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেড (ডিপিডিসি), ঢাকা ইলেকট্রিক সাপ্লাই কোম্পানি লিমিটেড (ডেসকো), নর্দান ইলেকট্রিসিটি সাপ্লাই কোম্পানি পিএলএস (নেসকো) ও ওয়েস্ট জোন পাওয়ার ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেড (ডব্লিউজেডপিডিসিএল) গত বছরের ২৩ নভেম্বর বিইআরসি-এর সিদ্ধান্তের পরে ১ ডিসেম্বর থেকে কার্যকরীভাবে বাল্ক বিদ্যুতের শুল্ক ১৯ দশমিক ৯২ শতাংশ বাড়ানোর পরে তাদের নিজ নিজ প্রস্তাব জমা দেয়।
একমাত্র রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন ট্রান্সমিশন সংস্থা পাওয়ার গ্রিড কোম্পানি অব বাংলাদেশ (পিজিসিবি)ও হুইলিং চার্জ বাড়ানোর জন্য একটি পৃথক প্রস্তাব দিয়েছে।
আরও পড়ুন: আদানির ৭৫০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ মার্চে জাতীয় গ্রিডে আসবে: নসরুল হামিদ
রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন বিপিডিবি প্রথমে ২৩ নভেম্বর খুচরা পর্যায়ে শুল্ক ১৯ দশমিক ৪৪ শতাংশ বৃদ্ধির জন্য তাদের প্রস্তাব দেয় এবং পরবর্তীতে অন্যান্য সমস্ত বিতরণ সংস্থাগুলোও প্রায় অভিন্ন প্রস্তাবের জন্য তাদের নিজ নিজ প্রস্তাব দেয়।
কনজ্যুমার অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ক্যাব) সহ সমস্ত ভোক্তা অধিকার গ্রুপ গণশুনানিতে অংশ নিয়ে বিতরণ এবং ট্রান্সমিশন সংস্থাগুলির প্রস্তাবের তীব্র বিরোধিতা করেছে।
ক্যাবের সহ-সভাপতি এএসএম শামসুল আলম বলেন, খুচরা পর্যায়ে বিদ্যুতের দাম বাড়ানোর উদ্যোগ জনস্বার্থ পরিপন্থী।
তিনি বলেন, ‘বিদ্যুৎ খাতে দুর্নীতি, অনিয়ম ও সিস্টেম লস কমানোর পরিবর্তে সরকার শুল্ক বৃদ্ধির মাধ্যমে সহজ সমাধানের চেষ্টা করছে’।
তিনি আরও বলেন, ‘বিদ্যুতের শুল্ক আরও বাড়ানো হলে এটি ২০২৩ সালে মূল্যস্ফীতিকে আরও বাড়িয়ে তুলবে। যা জনদুর্ভোগকে তীব্র করবে এবং সাধারণ মানুষ এর চূড়ান্ত শিকার হবে; কারণ তাদেরই শেষ পর্যন্ত মূল্য দিতে হবে।’
সর্বশেষ পরিসংখ্যান অনুযায়ী, বিদ্যুৎ খাতের প্রধান সংস্থা এবং বেসরকারি খাতের বিদ্যুৎকেন্দ্র থেকে বিদ্যুতের একক ক্রেতা রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন বাংলাদেশ পাওয়ার ডেভেলপমেন্ট বোর্ডের (বিপিডিবি) আর্থিক ক্ষতি ১৮ হাজার ৯৪ কোটি টাকা বাড়তে পারে।
বিপিডিবি এর নিজস্ব সর্বশেষ হিসাব অনুযায়ী, আর্থিক ক্ষতি ২০২১-২২ অর্থবছরের ২৯ হাজার ৯১৫ কোটি টাকা থেকে ২০২২-২৩ অর্থবছরে ৪৮ হাজার কোটি টাকা অতিক্রম করবে, যা প্রায় ৬৭ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে।
সূত্র জানায়, বেশি দামে বিদ্যুৎ ক্রয় ও কম দামে বিক্রি, পেট্রোলিয়াম জ্বালানির দাম বৃদ্ধি এবং মার্কিন ডলারের মূল্যবৃদ্ধির কারণে বিপিডিবির রাজস্ব ঘাটতি আরও বেড়েছে।
কর্মকর্তারা বলেছেন যে বাল্ক ট্যারিফের সাম্প্রতিক ১৯ দশমিক ৯২ শতাংশ বৃদ্ধি বিপিডিবিকে মাত্র পাঁচ হাজার কোটি টাকা লোকসান কমাতে সাহায্য করতে পারে। যেখানে একটি বিশাল রাজস্ব ঘাটতি একটি বড় বোঝা হয়ে থাকবে।
অন্যদিকে, বাল্ক বিদ্যুতের শুল্ক বৃদ্ধি পাওয়ার ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানিগুলোকে তাদের নিজস্ব রাজস্ব ঘাটতি মেটানোর জন্য বিইআরসিতে তাদের খুচরা শুল্ক বৃদ্ধির প্রস্তাব জমা দেয়ার জন্য চাপ দেয়।
এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত গণশুনানি চলছিল। রবিবার শুনানি শেষ করা সম্ভব না হলে সোমবার দ্বিতীয় দিনের জন্য শুনানি প্রক্রিয়া চালিয়ে যাবে বলে বিইআরসি থেকে একটি তফসিল রয়েছে।
আরও পড়ুন: রামপাল তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রে বাণিজ্যিক উৎপাদন শুরু
আমিনবাজার-গোপালগঞ্জ ৪০০ কেভি বিদ্যুৎ সঞ্চালন লাইন চালু