স্টার্টআপ
আইডিয়া প্রকল্পের স্টার্টআপদের অগ্রগতি বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের আওতায় বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিলের অধীনে ‘উদ্ভাবন ও উদ্যোক্তা উন্নয়ন একাডেমি প্রতিষ্ঠাকরণ’ শীর্ষক প্রকল্পের (আইডিয়া) আওতায় বিসিসির কর্মকর্তাদের নিয়ে একটি বিশেষ সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (১৮ জানুয়ারি) স্টার্টআপ ইকোসিস্টেম গঠনে ও দেশীয় স্টার্টআপদের অগ্রগতি চলমান রাখতে আইডিয়া প্রকল্পের কার্যক্রম সম্পর্কে অবহিতকরণ ও করণীয়বিষয়ক সেমিনারটি আগারগাঁওয়ের আইসিটি টাওয়ারে আইডিয়া প্রকল্পের কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত হয়।
আয়োজনে প্রায় ৫০ জন কর্মকর্তা অংশ নেন। প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের সচিব মো. সামসুল আরেফিন। বিশেষ অতিথি হিসেবে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের অতিরিক্ত সচিব মোহাম্মদ নাভিদ শফিউল্লাহ বক্তব্য রাখেন।
সভাপতি হিসেবে বক্তব্য রাখেন আইডিয়া প্রকল্পের ভারপ্রাপ্ত প্রকল্প পরিচালক ড. মো. মিজানুর রহমান।
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের সচিব মো. সামসুল আরেফিন বলেন, স্টার্টআপের যাত্রা একটি কঠিন যাত্রা। শুধু আইডিয়া থাকলেই হবে না এর পাশাপাশি বিজনেস মডেল, কমার্সিয়ালাইজেশন সম্পর্কেও স্টার্টআপদের ধারণা নিতে হবে।
তিনি আরও বলেন, যে সফলতার জন্যে পরিশ্রম করতে হবে। ব্যর্থ হলেও নতুন উদ্যম নিয়ে এগিয়ে যেতে হবে। তিনি বিদেশি স্টার্টআপ কালচার এর বিষয়ে ব্যাখ্যা করেন এবং বলেন বাংলাদেশে বড় সুবিধা হলো একেবারে শুরু থেকেই সরকার সহযোগিতা করছে।
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের অতিরিক্ত সচিব মোহাম্মদ নাভিদ শফিউল্লাহ বলেন, বাংলাদেশে বর্তমানে স্টার্টআপদের চাহিদা রয়েছে। আগে সুযোগ কম থাকলেও বর্তমানে বাংলাদেশ সরকার অনেক সুযোগ সৃষ্টি করছে।
রিসার্চ ও উদ্ভাবনের ওপর গুরুত্ব দিয়ে তিনি বলেন, সঠিক পদ্ধতিতে ডকুমেন্টশন করা প্রয়োজন। উদ্যোক্তাদের জন্য এই ডকুমেন্টশন অত্যন্ত জরুরি।
আইডিয়া প্রকল্পের ভারপ্রাপ্ত প্রকল্প পরিচালক ড. মো. মিজানুর রহমান বলেন, বর্তমানে স্টার্টআপদের জন্য সরকারের পক্ষ থেকে সুযোগ-সুবিধা রয়েছে।
তিনি বলেন, উদ্যোক্তাদের জন্য রয়েছে মেন্টরিং সাপোর্ট, অনুদান সাপোর্ট, ভেঞ্চার ক্যাপিটাল সাপোর্টসহ নানা সুযোগ যার মাধ্যমে তৈরি হয়েছে একটি সুন্দর ইকোসিস্টেম। এই সুযোগগুলো তরুণদের সঠিকভাবে কাজে লাগাতে হবে।
আরও পড়ুন: ইসলামী ব্যাংকের আরও ১২টি উপশাখা উদ্বোধন
তিনি আরও বলেন, স্টার্টআপদের জন্য আইডিয়া প্রকল্পের মাধ্যমে স্টার্টআপদের কল্যাণে এ ধরনের সহযোগিতা চলমান থাকবে। ২০৪১ সালের স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে সরকারের রূপকল্প বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে বাংলাদেশ সরকার এগিয়ে যাচ্ছে বলেও তিনি মন্তব্য করেন।
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহ্মেদ পলকের প্রত্যক্ষ নির্দেশনা ও তত্ত্বাবধানে আইসিটি বিভাগের আওতায় ২০১৬ সাল থেকে উদ্ভাবন সহায়ক ইকোসিস্টেম ও উদ্যোক্তা সংস্কৃতি তৈরিতে কাজ করছে আইডিয়া প্রকল্প। তরুণ উদ্ভাবকদের সক্ষমতা বৃদ্ধি করার পাশাপাশি তরুণদের মাঝে ব্যাপকভাবে উদ্ভাবনী ধারণাকে ছড়িয়ে দেওয়ার লক্ষ্যে বিভিন্ন কার্যক্রম গ্রহণ করছে আইডিয়া। আইডিয়া প্রকল্পের অন্যান্য কার্যক্রম সম্পর্কে জানতে ভিজিট করতে হবে idea.gov.bd।
আরও পড়ুন: দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি ও মজুতদারি রোধে কঠোর হবে সরকার: বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী
১০ মাস আগে
ভারত-বাংলাদেশ স্টার্টআপ এক্সচেঞ্জ প্রোগ্রামের কার্যক্রম ও সুযোগ বৃদ্ধির প্রত্যয়
“স্টাটআপ বাংলাদেশ সামিট ২০২৩”- এ ভারত-বাংলাদেশ স্টাটআপ ব্রিজ অনলাইন পোর্টালের উদ্বোধন করা হয়েছে।
এ উপলক্ষে ভারত থেকে আসা ১২টি স্টার্টআপ এবং বাংলাদেশে নিযুক্ত ভারতীয় হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মার সঙ্গে মতবিনিময় করেছেন তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমদ পলক।
শনিবার (২৯ জুলাই) হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালের রবি হলে মতবিনিময় সভায় বাংলাদেশ-ভারত স্টাটআপ এক্সচেঞ্জ প্রোগ্রাম এবং ভার্চুয়াল পোর্টাল “ব্রিজ” এর কার্যক্রম ও সুযোগ আরও এগিয়ে নিতে প্রত্যয় ব্যক্ত করেছেন উভয় দেশের প্রতিনিধিরা।
আরও পড়ুন: স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণ নিয়ে সৌদি আরবের সঙ্গে কাজ করতে চাই: পলক
বৈঠকে দুই দেশের উদ্যোক্তাদের মধ্যে দক্ষতা উন্নয়ন, জ্ঞান, ধারণা ও অভিজ্ঞতা এবং পারস্পরিক তথ্য বিনিময়ে “ব্রিজ” পোর্টালকে আরও কার্যকর করার উপর জোর দেওয়া হয়।
অনুষ্ঠানে ভারতের প্রাইমারি হেলথ কেয়ারের সিইও সাহিল জাগনানি, ইনোভেশন লার্নিং সল্যুশনসের প্রধান নির্বাহী (সিইও) তারাঞ্জিত সিং, ট্রিস্টল ল্যাব এর মার্কেটিং লিড শিভানি ত্রিবেদী, জীবিকা হেলথ কেয়ারের প্রতিষ্ঠাতা জিগনেস প্যাটেল, নেক্স স্কিল ৩৬০ প্রতিষ্ঠাতা সুরাজ মিয়ার, জাস্ট ইলেকট্রিক এর সিএমও অনিরুধ বাপট, গোহেম্প অ্যাগ্রোভেঞ্চার্স সহ-প্রতিষ্ঠাতা গৌরব দীক্ষিত, অ্যাটম অ্যালোয় ইন্ডিয়া প্রাইভেট লিমিটেডের সিটিও বিনোদ মেনন এবং রিভ্যাম্প মোটর এর হেড অব পার্টনারশিপ রিধি মহাজন তাদের উদ্ভাবনগুলো উপস্থাপন করেন।
আইসিটি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক ভারতীয় সম্ভাবনাময় স্টার্টআপ বিষয়ে প্রধানমন্ত্রীকে জানাবেন বলে নিশ্চিত করেন তাদের।
তিনি বাংলাদেশ ও ভারতের সমগোত্রীয় স্টার্টআপগুলোর মধ্যে সেতুবন্ধনে উদ্যোগ গ্রহণের প্রতিশ্রুতিও দেন।
অপরদিকে ভারতীয় হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মা বলেছেন, ‘ডিজিটাল বাংলাদেশ ও স্মার্ট বাংলাদেশ নতুন সম্ভাবনার দুয়ার খুলেছে। আমাদের স্টার্টআপ কমিউনিটির যৌথ প্রচেষ্টায় দুই দেশের প্রবৃদ্ধি বাড়বে।’
তিনি আরও বলেন, ‘এটা একটি দারুণ উদ্যোগ। স্টার্টআপ সামিটের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীকে পাওয়া আমাদের জন্য বোনাস। আমাদের নতুন ধারণা অনুযায়ী আমরা উভয় দেশ একসঙ্গে সম্ভাবনা দুয়ার খুলে একসঙ্গে এগিয়ে যাবো।’
মত বিনিময় সভায় উপস্থিত ছিলেন- আইসিটি সচিব মো. সামসুল আরেফিন, স্টার্টআপ বাংলাদেশ লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সামি আহমেদ, ভারতের ডিপিআইআইটি’র পরিচালক সুমিত কুমার জারাঙ্গাল ও স্টার্টআপ ইন্ডিয়ার ম্যানেজার প্রাভলিন কুমার প্রমুখ।
প্রসঙ্গত, সম্মেলনে অংশ নিচ্ছেন শতাধিক গ্লোবাল ভিসি/বিনিয়োগকারী, জাতীয়-আন্তর্জাতিক পর্যায়ের বক্তা এবং ৬ শতাধিক স্টার্টআপ প্রতিষ্ঠান।
দুই দিনে অনুষ্ঠিত হচ্ছে ৪০টি সেশন। উদ্বোধনের পর প্রথম দিনই হয়েছে ১৯টি সেশন। দ্বিতীয় দিনে সমাপনী বাদে হবে ২১টি সেশন।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশ ২০৪১ সালের মধ্যে স্মার্ট দেশ হবে: পলক
ঈদুল আযহা উপলক্ষে ৫দিন সাতক্ষীরার ভোমরা স্থলবন্দর বন্ধ থাকবে
১ বছর আগে
আইপিএমের উদ্যোগে বিনিয়োগকারী ও স্টার্টআপ সম্মেলন ‘ফান্ড ফরওয়ার্ড’ অনুষ্ঠিত
বৈশ্বিক বিনিয়োগ প্রতিষ্ঠানগুলোর সঙ্গে দেশীয় স্টার্টআপগুলোর পারস্পরিক সহযোগিতা টেকসই ডিজিটাল ইকোসিস্টেম ও অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির সুযোগ বাড়াতে পারে।
রবিবার সন্ধ্যায় গুলশান ক্লাবে অনুষ্ঠিত ইনডেস্ক প্রজেক্ট ম্যানেজমেন্ট লিমিটেড (আইপিএমএল) আয়োজিত ‘ফান্ড ফরওয়ার্ড’- শীর্ষক এক সম্মেলনে প্রযুক্তি বাজার, প্রযুক্তি ও বিনিয়োগ বিশেষজ্ঞরা এমন মন্তব্য করেন।
আরও পড়ুন: ১ হাজার স্টার্টআপ তৈরিতে সহায়তা করবে সরকার: পলক
বৈশ্বিক শীর্ষস্থানীয় একাধিক বিনিয়োগ প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধি ছাড়াও ‘ফান্ড ফরওয়ার্ড’ সম্মেলনে বাংলাদেশি অর্ধশতাধিক উদ্যোক্তা ও স্টার্টআপ অংশ নেয়।
১ বছর আগে
দেশে এক দশকে স্টার্টআপ খাতে সাড়ে ৭’শ মিলিয়ন ডলারের বেশি বিদেশি বিনিয়োগ এসেছে: আইসিটি প্রতিমন্ত্রী
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক বলেছেন, দেশে এক দশকে স্টার্টআপ খাতে সাড়ে সাতশ’ মিলিয়ন ডলারের বেশি বিদেশি বিনিয়োগ এসেছে।
দেশে বর্তমানে প্রায় ২২ হাজার পাঁচশ’ স্টার্টআপ রয়েছে উল্লেখ করে তিনি বলেন সরকার স্টার্টআপ বাংলাদেশ লিমিটেড, বঙ্গবন্ধু ইনোভেশন গ্র্যান্ড (বিগ) এর আইডিয়া প্রকল্প মাধ্যমে স্টার্টআপগুলোকে আর্থিক সহযোগিতা প্রদান করা হচ্ছে।
বুধবার আগারগাঁওস্থ আইসিটি টাওয়ারের বিসিসি মিলনায়তনে আইসিটি বিভাগের স্টার্টআপ বাংলাদেশে লিমিটেডের উদ্যোগে ‘শতবর্ষে শত আশা’ ক্যাম্পেইনের আওতায় দ্বিতীয় ধাপে স্টার্টআপদের বিনিয়োগ সহযোগিতা প্রদান অনুষ্ঠানে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন প্রতিমন্ত্রী।
অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিলের নির্বাহী পরিচালক ড. মো.আব্দুল মান্নান, বাংলাদেশে নিযুক্ত তুরস্কের রাষ্ট্রদূত মোস্তফা ওসমান তুরান, বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব কল সেন্টার অ্যান্ড আউটসোর্সিং এর সভাপতি ওয়াহিদ শরিফ, স্টার্টআপ বাংলাদেশ লিমিটেডের ম্যানেজিং ডিরেক্টর সামি আহমেদ।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী এবং বাংলাদেশের সুবর্ণ জয়ন্তীকে স্মরণীয় করে রাখতে আইসিটি বিভাগ ‘শতবর্ষের শত আশা’ উদ্যোগ গ্রহণ করে। এ উদ্যোগের লক্ষ্য হচ্ছে ৫০টি স্টার্টআপে ১০০ কোটি টাকা বিনিয়োগ ও দেশে উদ্যোক্তা সংস্কৃতি ও কর্মসংস্থান সৃষ্টি করা। এরই অংশ হিসেবে আজ দ্বিতীয় ধাপে আটটি স্টার্টআপকে ১৭ কোটি টাকা মূলধন সহযোগিতা প্রদানের লক্ষে বিনিয়োগ চুক্তি হয়েছে।
আরও পড়ুন: স্টার্টআপ ইকোসিস্টেমে ১০ কোটি মার্কিন ডলার বিনিয়োগ করবে হুয়াওয়ে
‘শতবর্ষে শত আশা’ ক্যাম্পেইন বৈশ্বিক অর্থনীতিতে বাংলাদেশকে এগিয়ে নিয়ে যাবে উল্লেখ করে প্রতিমন্ত্রী বলেন এই উদ্যোগ দেশে একটি জাতীয় উদ্যোক্তা প্লাটফর্ম তৈরি করবে এবং নতুন নতুন উদ্ভাবন বাস্তবায়নে গতি সঞ্চালন করবে।
তিনি আরও বলেন, এর ফলে সম্ভাবনাময় কোনো উদ্যোগই আর ঝরে পড়বে না ও উদ্যোগ বাস্তবায়নের আর্থিক সঙ্কট ঘুচবে এবং নতুন নতুন কর্মসংস্থান সৃষ্টি করবে।
তিনি বলেন চতুর্থ শিল্পবিপ্লব মোকাবিলায় ৫৩টি বিশ্ববিদ্যালয়ে বিশেষায়িত ল্যাব, ফোরথ ইন্ডাস্ট্রিয়াল রেভোল্যুশন সেন্টার, ৪৯৪টি উপজেলায় জয় ডিজিটাল সার্ভিস সেন্টার, ৩০০ স্কুল অব ফিউচার, শেখ হাসিনা ইনস্টিটিউট অব ফ্রন্টিয়ার টেকনোলজি প্রতিষ্ঠা করা হচ্ছে। তরুণ প্রজন্মের উদ্যোক্তারাই ভবিষ্যতে একটি জ্ঞানভিত্তিক, অর্থনীতিক ও উদ্ভাবনী বাংলাদেশ গড়ে তুলবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন প্রতিমন্ত্রী।
উল্লেখ্য, বিনিয়োগকারী হিসেবে স্টার্টআপ বাংলাদেশ ব্যবস্থাপনা পরিচালক সামী আহমেদ এবং সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের সিইওরা নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের পক্ষে চুক্তিতে সই করেন। প্রতিষ্ঠানগুলো হচ্ছে হ্যালো টাস্ক, ১০ মিনিটস স্কুল, আই ফারমার, ফ্রন্টিয়ার নিউট্রেশন, লুপ, যান্ত্রিক, সাটেল এবং ট্রাক লাগবে।
প্রথম ধাপে সাতটি স্টার্টআপকে ১৭ কোটি টাকা দেয়া হয়েছে।
আরও পড়ুন: স্টার্টআপ খাতের সম্প্রসারিত সহযোগিতা পারস্পরিকভাবে উপকারী হবে: পলক
স্টার্টআপ শুরুর চাপ: সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ অর্থায়ন
২ বছর আগে
স্টার্টআপ খাতের সম্প্রসারিত সহযোগিতা পারস্পরিকভাবে উপকারী হবে: পলক
বাংলাদেশ ও ভারতের স্টার্টআপ খাতের মধ্যকার সম্প্রসারিত সহযোগিতা পারস্পরিকভাবে উপকারী হবে বলে মন্তব্য করেছেন তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক।
২৬ জুলাই স্টার্টআপ বাংলাদেশ, আইসিটি বিভাগ ও স্টার্টআপ ইন্ডিয়ার যৌথ আয়োজনে ভারত ও বাংলাদেশের স্টার্টআপ ল্যান্ডস্কেপ বিষয়ক ছয় পর্বের ওয়েবিনার সিরিজ উদ্বোধনের সময় তিনি এ মন্তব্য করেন।
ছয় পর্বের ওয়েবিনার সিরিজটি যৌথভাবে আয়োজন করেছে ভারতীয় হাইকমিশন, স্টার্টআপ বাংলাদেশ, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়, বাংলাদেশ সরকার এবং স্টার্টআপ ইন্ডিয়া।
স্টার্টআপ বাংলাদেশের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মিস টিনা জাবীন অনুষ্ঠানটি পরিচালনা করেন।
পড়ুন: স্টার্টআপ শুরুর চাপ: সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ অর্থায়ন
অনুষ্ঠানে বিক্রম দোরাইস্বামী বলেন, আগামী ছয় মাসের মধ্যে রাইজ আপ প্ল্যাটফর্মটি ভারত এবং বাংলাদেশ থেকে পরামর্শদাতা, উদ্ভাবক, উদ্যোক্তা ও বিনিয়োগকারীদের একত্রিত করবে।
তিনি এই প্ল্যাটফর্মটি কার্যকর পারস্পরিক শিক্ষণের সুযোগ সৃষ্টিতে উভয় দেশের মেধাবী উদ্যোক্তাদের উপকৃত করবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
এছাড়াও, হাইকমিশনার চলতি বছরের মার্চে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির বাংলাদেশ সফরকালে ৫০ জন বাংলাদেশি উদ্যোক্তাকে ভারত পরিদর্শন করার জন্য এবং ভারতের স্টার্ট আপ ও উদ্ভাবনী বাস্তুতন্ত্রের সাথে সংযুক্ত হওয়ার জন্য আমন্ত্রণ জানানোর বিষয়টি স্মরণ করিয়ে দেন।
হাইকমিশনার জোর দিয়ে বলেন, রাইজআপ সিরিজটি এই ধরনের সংযোগকে বাস্তব সহযোগিতায় পরিণত করতে সহায়তা করতে পারে।
পড়ুন: ‘এক্সিলারেট বাংলাদেশ’ স্টার্টআপ মডেলকে সুসংহত করবে: স্পিকার
ভারত সীমান্তে সীমান্তরক্ষীদের মিষ্টি এবং ঈদ শুভেচ্ছা বিনিময়
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের পর, ‘বাংলাদেশ ও ভারতের স্টার্টআপ ল্যান্ডস্কেপ- টেক স্টার্টআপস ট্রান্সফর্মিং দ্য ফিউচার’ বিষয়ক একটি প্যানেল আলোচনা অনুষ্ঠিত হয়। ভারত ও বাংলাদেশের স্টার্টআপ ক্ষেত্রে কর্মরত বিশিষ্ট প্যানেলিস্টরা এই বিষয়ে ফলপ্রসূ আলোচনা করেন।
মোহালির ইন্ডিয়ান স্কুল অফ বিজনেসের (আইএসবি) স্টার্টআপ ইনকিউবেশন অ্যান্ড এক্সিলারেশন বিভাগের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা যামিনী ভূষণ পাণ্ডে এবং ভারতের আইএসপিআরটি ফাউন্ডেশনের সহ প্রতিষ্ঠাতা এবং জাতীয় স্টার্টআপ উপদেষ্টা কাউন্সিলের সদস্য শরদ শর্মার সাথে যোগ দেন চালডালের সহ-প্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান নির্বাহী ওয়াসিম আলীম এবং অ্যাঙ্করলেস বাংলাদেশের প্রধান নির্বাহী রাহাত আহমেদ। আলোচনার সঞ্চালনা করেন লাইটক্যাসল পার্টনার্সের সহপ্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান নির্বাহী বিজন ইসলাম।
শত বর্ষ শত আশা- রাইজ আপ ওয়েবিনার সিরিজটিতে সহযোগিতা করেছে ইকোনমিক রিপোর্টার্স ফোরাম, বাংলাদেশ স্টার্টআপ কনসোর্টিয়াম এবং বিডি এয়ার।
৩ বছর আগে
এফবিসিসিআই-এমআইটির সলভেথন কর্মশালা অনুষ্ঠিত
বৈশ্বিক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় কার্যকরী উপায় বের করে আনার লক্ষ্যে দেশে প্রথমবারের মতো ‘এফবিসিসিআই ভার্চুয়াল সলভেথন পাওয়ার্ড বাই এমআইটি সলভ এক্সিকিউটেড বাই এফবিসিসিআই টেক সি’ কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
৩ বছর আগে