সাজাভোগ
ভারতে সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরল ৮ বাংলাদেশি নারী
ভারতে পাচার হওয়া ৮ বাংলাদেশি নারী বিভিন্ন মেয়াদে সাজাভোগ শেষে বেনাপোল চেকপোস্ট দিয়ে দেশে ফিরেছেন।
সোমবার (২০ মে) রাতে বিশেষ ট্রাভেল পারমিটে তারা দেশে ফিরেছেন।
আরও পড়ুন: সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরল এক শিশুসহ ২০ বাংলাদেশি নারী-পুরুষ
বেনাপোল চেকপোস্ট ইমিগ্রেশন পুলিশের কাছে তাদের হস্তান্তর করেন ভারতের পেট্রাপোল ইমিগ্রেশন পুলিশ।
দেশে ফেরত এসেছেন- মিনা বেগম, শিউলী বেগম, লিপি খাতুন, সুকজান বেগম, নাজমা খাতুন, ঝুমা খাতুন, মনি ও ফারহানা বেগম।
৮ বাংলাদেশি নারী খুলনা, নড়াইল, সাতক্ষীরা, মাদারীপুর, নরসিংদী ও নওগাঁ জেলার বাসিন্দা।
বেনাপোল চেকপোস্ট ইমিগ্রেশন পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আজহারুল ইসলাম বলেন, ভারত সরকারের দেওয়া বিশেষ ট্রাভেল পারমিটে ফেরত আসা ৮ বাংলাদেশি নারীকে বেনাপোল পোর্ট থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে। সেখান থেকে এনজিও সংস্থা জাস্টিস অ্যান্ড কেয়ার এবং রাইটস যশোর নামে দু’টি এনজিও সংস্থা তাদের পরিবারের কাছে হস্তান্তর করবেন।
যশোর জাস্টিস অ্যান্ড কেয়ারের সিনিয়র প্রোগ্রাম অফিসার মুহিত হোসেন বলেন, সাজার মেয়াদ শেষে সোমবার রাতে বিশেষ ট্রাভেল পারমিটের মাধ্যমে তারা দেশে ফিরেছেন। তাদের যশোর জাস্টিস অ্যান্ড কেয়ারের নিজস্ব শেল্টার হোমে রাখা হবে। পরে তাদের নিজ নিজ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হবে।
আরও পড়ুন: বরিশালে এক বছর সাজাভোগের পর মুক্তি পেল ৯টি ছাগল!
ভারতে অনুপ্রবেশের দায়ে সাজাভোগের পর দেশে ফিরলেন ১০ বাংলাদেশি
৬ মাস আগে
বরিশালে এক বছর সাজাভোগের পর মুক্তি পেল ৯টি ছাগল!
বরিশাল নগরীর মুসলিম কবরস্থানে ঘাস ও পাতা খাওয়ার অভিযোগে প্রায় এক বছর বরিশাল সিটি করপোরেশনের খোঁয়াড়ে (গবাদিপশু আটকে রাখার জায়গা) আটকে রাখা হয়েছিল ৯টি ছাগল।
সিটি মেয়রের নির্দেশনায় শুক্রবার মুক্তি পেয়ে মালিক শাহরিয়ার সাচিব রাজিবের কাছে ফিরে গেছে ছাগলগুলো। এর আগে ২০২২ সালের ৬ ডিসেম্বর সিটি করপোরেশন ছাগলগুলোকে আটক করে।
আরও পড়ুন: ছাতকে ছাগলে ধান খাওয়াকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, আহত শতাধিক
জানা গেছে, বিনা অনুমতিতে নগরীর মুসলিম কবরস্থানে ঢুকে ঘাস ও পাতা খেয়ে ফেলে ছাগলগুলো। এই অপরাধেই ছাগলগুলোকে আটক করা হয়েছে বলে গণমাধ্যমকে জানিয়েছিলেন তৎকালীন দায়িত্বশীল প্রশাসনিক কর্মকর্তা স্বপন কুমার দাস।
এ বিষয়ে ছাগলের মালিক রাজিব নবনির্বাচিত মেয়র আবুল খায়ের আব্দুল্লাহ খোকন সেরনিয়াবাতের কাছে মুক্তি চেয়ে আবেদন করেন। রাজিবের আবেদনের প্রেক্ষিতে সিটি মেয়রের নির্দেশনায় করপোরেশন কর্তৃপক্ষ ছাগলগুলোকে মালিকের কাছে হস্তান্তর করেন।
হস্তান্তরকালে করপোরেশনের বর্তমান প্রশাসনিক কর্মকর্তা আলমগীর হোসেন, রোড ইন্সপেক্টর রেজাউল কবির ও ইমরান হোসেন খান উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন: ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ছাগলবাহী ট্রাকচাপায় অটোরিকশার ২ যাত্রী নিহত
চুয়াডাঙ্গায় ট্রাকভর্তি আর্জেন্টিনা সমর্থক থানা হেফাজতে, ভুরিভোজের গরু-ছাগল চুরির অভিযোগ!
১১ মাস আগে
ভারতে অনুপ্রবেশের দায়ে সাজাভোগের পর দেশে ফিরলেন ১০ বাংলাদেশি
ভারতে দুই বছর সাজা কাটানোর পর দেশে ফিরেছেন ১০ বাংলাদেশি যুবক।
বিশেষ ট্রাভেল পারমিটের মাধ্যমে বৃহস্পতিবার (১৮ মে) রাতে বেনাপোল চেকপোস্ট দিয়ে তারা দেশে ফিরেছেন।
বেনাপোল চেকপোস্ট ইমিগ্রেশন পুলিশের কাছে তাদের হস্তান্তর করে ভারতের পেট্রাপোল ইমিগ্রেশন পুলিশ।
ফেরত যুবকরা হলেন-আরিফ মোল্লা (২৩), কোরবান আলী (২৫), পান্নু মোল্লা (২৮), সোলাইমান (২০), শরিফ (২৪), সাইফুল ইসলাম (১৯), ইয়াছিন শেখ (২৫), নজিবুল ইসলাম (২০), সুমন্ত মন্ডল (১৮) ও সোহেল হাওলাদার (২১)।
আরও পড়ুন: সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরলেন ৭ বাংলাদেশি যুবক
এরা রাজবাড়ি, বগুড়া, নড়াইল, গোপালগঞ্জ ও রাজশাহী জেলার বাসিন্দা।
বেনাপোল ইমিগ্রেশন পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আহসান হাবিব এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
তিনি বলেন, ভারত সরকারের দেওয়া বিশেষ ট্রাভেল পারমিটে ফেরত আসা ১০ বাংলাদেশিকে ইমিগ্রেশনের আনুষ্ঠানিকতা শেষে বেনাপোল পোর্ট থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে। সেখান থেকে তারা নিজ উদ্যোগে বাড়ি ফিরে যাবেন।
জাস্টিস এন্ড কেয়ারের ফিল্ড অফিসার রোকেয়া পারভিন বলেন, ফেরত যারা এসেছে তারা ভালো কাজের আশায় ভারতের চেন্নাই গিয়েছিল। সেখানে বিভিন্ন পেশায় কাজ করার সময় তারা পুলিশের হাতে আটক হয়।
তিনি আরও বলেন, পুলিশ তাদের জেলহাজতে পাঠায়। আদালত তাদের দুই বছরের সাজা দেয়। সাজার মেয়াদ শেষে ত্রিজি নামে একটি এনজিও সংস্থা ছাড়িয়ে নিজেদের শেল্টার হোমে রাখে। বৃহস্পতিবার (১৮ মে) বিশেষ ট্রাভেল পারমিটের মাধ্যমে তারা দেশে ফিরেছে।
আরও পড়ুন: সুদান থেকে দেশে ফিরলেন আরও ২৬২ বাংলাদেশি
সাজাভোগ শেষে ভারত থেকে দেশে ফিরলেন ৩ বাংলাদেশি নারী
১ বছর আগে
সাজাভোগ শেষে ভারত থেকে দেশে ফিরলেন ৩ বাংলাদেশি নারী
দুই বছর সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরেছেন ভারতে পাচার হওয়া তিন বাংলাদেশি নারী। বিশেষ ট্রাভেল পারমিটের মাধ্যমে বুধবার (১ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যায় বেনাপোল চেকপোস্ট দিয়ে দেশে ফিরেছেন তারা।
ভারতের পেট্রাপোল ইমিগ্রেশন পুলিশ বেনাপোল চেকপোস্ট ইমিগ্রেশন পুলিশের কাছে তাদের হস্তান্তর করেন।
তারা হলেন-আফরোজা খাতুন (২২), সোনিয়া আক্তার (১৭) ও আলো আক্তার (১৯)। তাদের বাড়ি ঢাকা ও মাগুরা জেলার বিভিন্ন এলাকায়।
আরও পড়ুন: ভারত থেকে দেশে ফিরলেন আরও ৪৪ বাংলাদেশি
আফরোজা খাতুন বলেন, আমরা দালালদের মাধ্যমে বিভিন্ন সীমান্ত পথে ভালো কাজের আশায় ভারতে পাড়ি জমাই। এরপর ভারতের বেঙ্গালুরে বাসাবাড়িতে কাজের সময় ভারতীয় পুলিশের হাতে আটক হই। সেখান থেকে একটি এনজিও সংস্থা তাদের ছাড়িয়ে সংস্থার নিজস্ব শেল্টার হোমে রাখেন। ওই শেল্টার হোম থেকে বুধবার দেশে ফিরেছি। শেল্টারহোমে আমাদের বয়সী অনেক বাংলাদেশি নারী আছেন। তারা দেশে আসার অপেক্ষার প্রহর গুনছেন।
বেনাপোল ইমিগ্রেশন পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবুল কালাম আজাদ বলেন, ভারত সরকারের বিশেষ ট্রাভেল পারমিটে ফেরত আসা বাংলাদেশি নারীদের ইমিগ্রেশনের আনুষ্ঠানিকতা শেষে বেনাপোল পোর্ট থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে। সেখান থেকে এনজিও সংস্থা জাস্টিস অ্যান্ড কেয়ার তাদের পরিবারের কাছে হস্তান্তর করবে।
যশোর জাস্টিস অ্যান্ড কেয়ারের কো-অর্ডিনেটর রোকেয়া খাতুন বলেন, ফেরত আসাদের যশোর জাস্টিস অ্যান্ড কেয়ারের নিজস্ব শেল্টারহোমে রাখা হবে। এরপর পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগ করে তাদের স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হবে।
আরও পড়ুন: ভারত থেকে দেশে ফিরলেন ২৬ বাংলাদেশি জেলে
ভারত থেকে দেশে ফিরলেন আরও ৫০ বাংলাদেশি
১ বছর আগে
সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরলেন ৭ বাংলাদেশি যুবক
অবৈধপথে ভারতে গিয়ে আটক হওয়ার এক বছর পর দেশে ফিরলেন সাত বাংলাদেশি যুবক।
রবিবার (১১ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় ভারতের পেট্রাপোল ইমিগ্রেশন পুলিশ বেনাপোল চেকপোস্ট ইমিগ্রেশন পুলিশের কাছে তাদেরকে হস্তান্তর করেন।
ফেরত আসারা হলো-মুন্না খান (৫৩) আরিফুল ইসলাম (১৯), তোফায়েল আহম্মেদ (৩৪), হুমায়ুন কবির (২৮) আরিফুল হক (৩০), আল আমীন (৩০), মোকসেদ আলী (৩৩)।
আরও পড়ুন: ভারতে ২ বছর সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরলেন ৭ তরুণী
এদের বাড়ি দেশের যশোর, সাতক্ষীরা, নরসিংদী ও ময়মনসিংহ জেলার বিভিন্ন প্রান্তে।
বেনাপোল চেকপোস্ট ইমিগ্রেশনের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবুল কালাম আজাদ জানান, দেশের বিভিন্ন সীমান্ত দিয়ে এক বছর আগে অবৈধভাবে ভারতে গিয়ে চেন্নাই পুলিশের হাতে তারা আটক হয়। অবৈধ অনুপ্রবেশের দায়ে তাদেরকে এক বছরের সাজা দেয়া হয়।
কারাভোগ শেষে ভারতীয় ইমিগ্রেশন পুলিশ বেনাপোল ইমিগ্রেশন পুলিশের কাছে হাস্তান্তর করে।
এ সময় বিজিবি-বিএসএফ ও ইমিগ্রেশন পুলিশ উপস্থিত ছিলেন।
তাদেরকে বেনাপোল পোর্ট থানায় সোপর্দ করা হয়েছে।
বেনাপোল পোর্ট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কামাল হোসেন ভূঁইয়া বলেন, চেকপোস্ট ইমিগ্রেশন ভারত ফেরত সাত বাংলাদেশি যুবককে থানায় হস্তান্তর করেছেন।
অফিসিয়াল কার্যক্রম শেষে তাদেরকে এনজিও সংস্থা জাস্টিস এন্ড কেয়ার নামে একটি এনজিও সংস্থার হাতে তুলে দেয়া হবে।
সংস্থাটি পরিবারের কাছে হস্তান্তর করবেন বলে জানান জাস্টিস এন্ড কেয়ারের সিনিয়র প্রোগ্রাম অফিসার মুহিত হোসেন।
আরও পড়ুন: ভারতে সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরলেন ৬ বাংলাদেশি তরুণী
ভারতে সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরলেন ২ বাংলাদেশি
১ বছর আগে
ভারতে সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরলেন ৬ বাংলাদেশি তরুণী
ভারতে দুই বছর সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরলেন ছয় বাংলাদেশি তরুণী। তাদের বিশেষ ট্রাভেল পারমিটের মাধ্যমে বেনাপোল ইমিগ্রেশন পুলিশের কাছে হস্তান্তর করেছে পেট্রাপোল ইমিগ্রেশন পুলিশ।
মঙ্গলবার বিকাল সাড়ে ৩টার সময় ভারতের পেট্রাপোল ইমিগ্রেশন পুলিশ পাচার হওয়া ছয় তরুণীকে বেনাপোল ইমিগ্রেশন পুলিশের হাতে তুলে দেয়।
ফেরত আসারা হলেন- খুলনার খালিশপুরের আবুল হোসেনের মেয়ে তানিয়া আক্তার মিম (২১), বাগেরহাটের রামপাল উপজেলার শ্রীফুলতলার আশরাব শেখের মেয়ে আসমা খাতুন (১৭), নড়াইলের কালিয়া উপজেলার ছোট কালিয়া গ্রামের অলিয়ার রহমানের মেয়ে রিপা খানম (১৮), যশোর সদর উপজেলার সাজোয়ালী গ্রামের রবিউল ইসলামের মেয়ে শারমিন আক্তার (১৭), ঢাকার তেঁজগাও থানার মধ্যকুনি পাড়ার টুকু মিয়ার মেয়ে রাশিদা বেগম (১৭), ঢাকার খিলগাঁও থানার নুরজাহান মেনশনের আলমগীর হোসেনের মেয়ে প্রিয়া আক্তার (১৯)।
আরও পড়ুন: ভারতে সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরলেন ২ বাংলাদেশি
যশোর জাস্টিস অ্যান্ড কেয়ারের সিনিয়র প্রোগ্রাম অফিসার মুহিত হোসেন জানান, দালালদের মাধ্যমে পাসপোর্ট-ভিসা ছাড়াই ভালো কাজের আশায় তারা ভারতে পাড়ি জমায়। এ সময় অবৈধ অনুপ্রবেশের অভিযোগে ভারতীয় পুলিশ তাদের আটক করে জেলে পাঠায়। দুই বছর পর দুই দেশের সরকারের সহযোগিতায় বিশেষ ট্রাভেল পারমিটের মাধ্যমে তারা দেশে ফেরার সুযোগ পান।
ফেরত আসারা যদি পাচারকারীদের শনাক্ত করে, তবে আইনি সহায়তা দেয়া হবে বলে জানান এনজিও সংস্থার কর্মকর্তা।
এ ব্যাপারে বেনাপোল ইমিগ্রেশন পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবুল কালাম আজাদ জানান, ইমিগ্রেশনের আনুষ্ঠানিকতা শেষে জাস্টিস অ্যান্ড কেয়ার নামে একটি এনজিও সংস্থা তাদের গ্রহণ করেছে।
আরও পড়ুন: ভারতে ২ বছর সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরলেন ৭ তরুণী
ভারতে সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরলেন ৮ নারী
২ বছর আগে
ভারতে সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরলেন ২ বাংলাদেশি
ভারতে চার বছর সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরলেন বাংলাদেশি এক নারী ও পুরুষ। বুধবার তাদের বিশেষ ট্রাভেল পারমিটের মাধ্যমে বেনাপোল ইমিগ্রেশন পুলিশের কাছে হস্তান্তর করেছে পেট্রাপোল ইমিগ্রেশন পুলিশ।
ফেরত আসা দু’জন হলেন, মোহাম্মদ হাসান (২৮) চট্টগ্রাম জেলার বাইতলি উপজেলার চন্দ্রনাসি গ্রামের আব্দুর রহমানের ছেলে ও কুমিল্লা জেলার বিথি (২৫)। তাদের আইনি সহায়তা দিতে পুলিশের কাছ থেকে জাস্টিস অ্যান্ড কেয়ার নামে এনজিও সংস্থা গ্রহণ করেছে।
আরও পড়ুন: চট্টগ্রামে ভারতের ভিসা নিতে গিয়ে পদদলিত হয়ে বৃদ্ধের মৃত্যু
জাস্টিস অ্যান্ড কেয়ারের বেনাপোল ফিল্ড অফিসার রোকেয়া খাতুন জানান, ভালো কাজের প্রলোভন দেখিয়ে পাসপোর্ট ভিসা ছাড়া অবৈধ পথে দালালের মাধ্যমে তারা ভারতে যায়। এসময় অবৈধ অনুপ্রবেশের অভিযোগে ভারতীয় পুলিশ তাদের আটক করে জেলে পাঠায়। চার বছর পর দুই দেশের সরকারের সহযোগিতায় বিশেষ ট্রাভেল পারমিটের মাধ্যমে তারা দেশে ফেরার সুযোগ পায়।
ফেরত আসারা পাচারকারীদের শনাক্ত করে আইনি সহয়তা চাইলে দেয়া হবে বলে জানান এনজিও সংস্থার এই কর্মকর্তা।
এ ব্যাপারে বেনাপোল ইমিগ্রেশনের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবুল কালাম আজাদ জানান, ইমিগ্রেশনের আনুষ্ঠানিকতা শেষে জাস্টিস অ্যান্ড কেয়ার নামে একটি এনজিও সংস্থা তাদের গ্রহণ করেছে।
আরও পড়ুন: ভারতে পাচারকালে অর্ধ কোটি টাকার ৪টি স্বর্ণের বার জব্দ
বেনাপোলে সড়ক দুর্ঘটনায় ভারতীয় ট্রাকচালক নিহত
২ বছর আগে
ভারতে ২ বছর সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরলেন ৭ তরুণী
দীর্ঘ দুই বছর সাজাভোগ শেষে ভারত থেকে দেশে ফিরলেন সাত তরুণী। সোমবার সন্ধ্যায় বেনাপোল আন্তর্জাতিক চেকপোস্ট পুলিশ ইমিগ্রেশনের কাছে তাদের হস্তান্তর করেছে ভারতীয় পেট্রাপোল ইমিগ্রেশন পুলিশ।
ফেরত আসা তরুণীরা হলেন- তুলি বিবি (২৪), রাবেয়া বেগম (২৭), মুন্নি খাতুন (১৭), কোহিনুর বেগম (৩৬), রিতা বেগম (২১), জারা আক্তার (২২) ও চম্পা বেগম (২৭)। এরা খুলনা, মাগুরা ও নড়াইল জেলার বিভিন্ন এলাকার বাসিন্দা।
বেনাপোল চেকপোস্ট ইমিগ্রেশনের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবুল কালাম আজাদ জানান, দেশে ফেরত আসা এই সাত বাংলাদেশি তরুণী দুই বছর আগে দেশের সীমান্ত পাড়ি দিয়ে ভারতে যান। ভারতের মহারাষ্ট্রের পুনে এলাকায় বিভিন্ন বাসা-বাড়িতে অবৈধভাবে কাজ করার সময় সেখানকার পুলিশ তাদের আটক করে জেল হাজতে পাঠায়। ভারতের আদালত তাদের দুই বছরের সাজা দেয়। সেখান থেকে রেসকিউ ফাউন্ডেশন নামে একটি শেল্টার হোম তাদের ছাড়িয়ে নিজেদের হেফাজতে নেয়।
আরও পড়ুন: বেনাপোল বন্দর দিয়ে আমদানি-রপ্তানি বন্ধ
ভারত-বাংলাদেশ স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে দীর্ঘদিন চিঠি চালাচালির এক পর্যায়ে তাদের দেশে ফেরত পাঠানোর সিদ্ধান্ত হয়। পরে ভারত সরকারের দেওয়া বিশেষ ‘রিপেট্রিয়েশন’ এর মাধ্যমে তাদের আজ দেশে ফেরত আনা হয়।
ওসি আরও জানান, ইমিগ্রেশনের কার্যক্রম শেষ করে সাত তরুণীকে বেনাপোল পোর্ট থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে। থানায় আইনি প্রক্রিয়া শেষে যশোর জাস্টিস এন্ড কেয়ারের সিনিয়র প্রোগ্রাম অফিসার এবিএম মুহিত হোসেনের কাছে তাদের হস্তান্তর করা হয়। পরে তাদের নিজ নিজ অভিভাবকের হাতে তুলে দেবেন বলে জানা গেছে।
আরও পড়ুন: বেনাপোল চেকপোস্টে ইউএস ডলার উদ্ধার, নারী আটক
বেনাপোলে বিদেশি অস্ত্র ও গুলি উদ্ধার
২ বছর আগে
মেহেরপুরে সাজাভোগের পর কারামুক্ত আসামিকে সরকারি অনুদান
দীর্ঘ ১৫ বছর সাজাভোগের পর কারাগার থেকে মুক্তিলাভ করা এক ব্যক্তিকে স্বাবলম্বী করার লক্ষ্যে আর্থিক অনুদান দিয়েছে সমাজসেবা অধিদপ্তর।
৪ বছর আগে
১.৫ বছর সাজাভোগের পর ভারতীয় নাগরিক হস্তান্তর
অনুপ্রবেশের অভিযোগে দেড় বছর সাজাভোগের পর মঙ্গলবার সকালে দিনাজপুরের হিলি চেকপোস্ট দিয়ে মো. তরিকুল ইসলাম (২৮) নামে এক ভারতীয় নাগরিককে হস্তান্তর করা হয়েছে।
৪ বছর আগে