গয়েশ্বর চন্দ্র রায়
আটকের পর ডিবি প্রধানের সঙ্গে গয়েশ্বরের দুপুরের ভোজ
বিএনপি নেতা গয়েশ্বর চন্দ্র রায় ও ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) গোয়েন্দা শাখার (ডিবি) প্রধান মোহাম্মদ হারুন-অর-রশিদের একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে।
শনিবার (২৯ জুলাই) ছড়িয়ে পড়া ওই ভিডিওতে দেখা যায় বিএনপি নেতা গয়েশ্বর চন্দ্র রায় ও ডিবি প্রধান হারুন-অর-রশিদ এক সঙ্গে দুপুরের খাবার খাচ্ছেন।
শনিবার বিভিন্ন এলাকায় বিএনপির অবস্থান কর্মসূচি পালন করতে গিয়ে বিএনপির জ্যেষ্ঠ নেতা গয়েশ্বর চন্দ্র রায় ও আমানউল্লাহ আমানসহ বিএনপির বেশ কয়েকজন নেতাকে ধরে নিয়ে যায় পুলিশ। পরে তাদের ছেড়ে দেওয়া হয়।
আরও পড়ুন: বিএনপির অবস্থান কর্মসূচিতে সহিংসতা-অগ্নিসংযোগ
এর আগে পুলিশ তুলে নিয়ে গেলে আমান অসুস্থ হয়ে পড়েন। এসময় তাকে ঢাকার জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউট হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
পরে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশে তার সহকারী একান্ত সচিব-২ গাজী হাফিজুর রহমান হাসপাতালে বিএনপি নেতা আমানকে দেখতে যান।
প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের প্রেস উইং থেকে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, এ সময় হাফিজুর প্রধানমন্ত্রীর পাঠানো দুপুরের খাবার, এক ঝুড়ি ফল ও জুস গ্রহণের প্রস্তাব দেন এই বিএনপি নেতার কাছে।
তিনি আরও বলেন, আমান দেশের অন্য কোনো হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য যেতে চাইলে তার ব্যবস্থাও করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
হাফিজুর আরও বলেন, বিএনপি নেতা উপহার গ্রহণ করেন এবং প্রধানমন্ত্রীকে তার সদয় আচরণ এবং তার রাজনৈতিক শিষ্টাচারের জন্য ধন্যবাদ জানান।
আরও পড়ুন: যাত্রাবাড়ীতে পুলিশের সঙ্গে বিএনপির নেতা-কর্মীদের সংঘর্ষের সময় ২ বাসে আগুন
বিএনপি নেতা-কর্মীদের সঙ্গে সংঘর্ষে ২০ পুলিশ আহত, আটক ৯০: ডিএমপি
১ বছর আগে
ইসি নয়, নির্বাচনকালীন নিরপেক্ষ সরকারের প্রতিই বিএনপির মনোযোগ: গয়েশ্বর চন্দ্র রায়
বিএনপির জ্যেষ্ঠ নেতা গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেছেন, তাদের দল (বিএনপি) নির্বাচন কমিশন (ইসি) গঠনের খসড়া আইন নিয়ে কম চিন্তিত, কারণ তাদের মূল মনোযোগ নির্বাচনকালীন নিরপেক্ষ সরকারের প্রতি। তিনি বলেন, আমাদের দাবি একটি (নির্বাচনকালীন) নিরপেক্ষ সরকারের জন্য, নির্বাচন কমিশনের জন্য নয়।
বুধবার দলের প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের ৮৬তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বিএনপির নয়াপল্টন কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের ডক্টরস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ড্যাব) আয়োজিত বিনামূল্যে চিকিৎসা ক্যাম্পেইনের উদ্বোধনকালে গয়েশ্বর চন্দ্র এ মন্তব্য করেন।
এসময় বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র বলেন, শেখ হাসিনা সরকারের গঠিত নির্বাচন কমিশনের অধীনে ২০০১ সালের জাতীয় নির্বাচন হয়েছিল এবং নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে অনুষ্ঠিত সেই নির্বাচনে বিএনপি ১৯৩টি আসন জিতেছিল।
সুতরাং নির্বাচন কমিশন বা এ বিষয়ে আইনের খসড়া নিয়ে আমাদের কোনো মাথাব্যথা নেই বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
আরও পড়ুন: বিদেশে লবিস্ট নিয়োগের অভিযোগ প্রত্যাখান বিএনপির
তিনি বলেন, খসড়া আইনে একটি বড় শর্ত হলো- গুরুত্বপূর্ণ সরকারি বা আধা-সরকারি অফিসে বা বিচার বিভাগে ২০ বছরের অভিজ্ঞতা না থাকলে কেউ নির্বাচন কমিশনের (ইসি) সদস্য হতে পারবেন না। এর মানে সরকারি কর্মকর্তা ছাড়া অন্য কাউকে কমিশনে নিয়োগ দেয়া হবে না। আর সরকারি কর্মকর্তারা তো শেখ হাসিনার কর্মচারী।
বিএনপির এই নেতা আরও বলেন, এমনকি সুশীল সমাজের সদস্য, শিক্ষাবিদ ও আইনজ্ঞরাও ইসির সদস্য হতে পারবেন না।
তিনি বলেন, সার্চ কমিটি আইনসম্মত ছিল না, কিন্তু আইন পাস হলেই তা আইনের আওতায় চলে আসবে। এর মানে অবৈধ জিনিস আইনের মাধ্যমে বৈধ হয়ে যাবে।
উল্লেখ্য, গত সোমবার মন্ত্রিসভায় ‘প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ আইন, ২০২২’-এর খসড়ায় সংবিধান অনুযায়ী আইন করার অনুমোদন দিয়েছে।
আরও পড়ুন: ‘খালেদা জিয়াকে মুক্ত করতে প্রয়োজনে রাজপথ রক্তে রঞ্জিত হবে’
প্রস্তাবিত আইন অনুযায়ী নির্বাচন কমিশন গঠনের বিষয়ে রাষ্ট্রপতির অনুমোদন নিয়ে সার্চ কমিটি গঠন করা হবে এবং সার্চ কমিটি সিইসি ও অন্যান্য নির্বাচন কমিশনার নিয়োগের জন্য রাষ্ট্রপতির কাছে উপযুক্ত প্রার্থীদের নাম সুপারিশ করবে।
গয়েশ্বর চন্দ্র প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ক্ষমতা ছাড়তে এবং নির্দলীয় প্রশাসনের অধীনে আগামী নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য প্রস্তুত হওয়ার আহ্বান জানিয়ে বলেন, আপনার (প্রধানমন্ত্রী) অন্য কোনো বিকল্প নেই। এখন আপনার ক্ষমতা ছাড়ার সময়ের ব্যাপার।
মেডিকেল ক্যাম্প থেকে চিকিৎসকরা ১৮০ জন দরিদ্র রোগীকে বিনামূল্যে চিকিৎসা ও ওষুধ বিতরণ করেন।
উল্লেখ্য, প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কে এম নুরুল হুদার নেতৃত্বাধীন বর্তমান নির্বাচন কমিশনের (ইসি) পাঁচ বছরের মেয়াদ শেষ হওয়া মাত্র এক মাস আগে বাকি থাকায় নতুন ইসি গঠনে পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে।
আরও পড়ুন: বিএনপির সমাবেশ বন্ধ করতে নতুন বিধিনিষেধ: রিজভী
২ বছর আগে
সরকার জনগণের শক্তিকে ভয় পায়: গয়েশ্বর চন্দ্র
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেছেন, ‘সরকার জনগণের শক্তিকে ভয় পায়। তাই বিএনপিকে সমাবেশ আয়োজনে বাধা সৃষ্টি করছে। নওগাঁ জেলা বিএনপির ডাকা জনসমাবেশে বিপুল পরিমাণ জনগণের উপস্থিতি টের পেয়ে ১৪৪ ধারা জারি করে এই সরকার আবারও প্রমাণ করল তারা বাকস্বাধীনতায় বিশ্বাস করে না।’
বিএনপির সমাবেশ ঘিরে নওগাঁ পৌর এলাকায় ১৪৪ ধারা জারির প্রতিবাদে মঙ্গলবার দুপুরে শহরের একটি কনভেনশন সেন্টার মিলনায়তনে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ সব কথা বলেন।
আরও পড়ুন: খালেদা জিয়ার কিছু হলে এক মুহূর্তও সরকার ক্ষমতায় থাকতে পারবে না: গয়েশ্বর চন্দ্র রায়
লিখিত বক্তব্যে গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেন, ‘কেন্দ্রীয় কর্মসূচির অংশ হিসেবে দুপুর ২টায় নওগাঁ শহরের নওজোয়ান মাঠে বিএনপির চেয়ারপার্সনের মুক্তি ও তার বিদেশে উন্নত চিকিৎসার দাবিতে সমাবেশ হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু একই সময়ে একই স্থানে জেলা যুবলীগও সভার আহ্বান করে। এরপর জেলা বিএনপি শহরের এটিম মাঠে সমাবেশ করার সিদ্ধান্ত নেয়। সেখানে জেলা ছাত্রলীগ কর্মসূচি ঘোষণা দেয়। এর পরিপ্রেক্ষিতে প্রশাসন পৌর এলাকায় ১৪৪ ধারা জারি করেছে। সরকারকে বলব, এসবের অর্থ কী, দেশবাসী সব বোঝে। সমাবেশ ঘিরে সরকার পরিকল্পিতভাবে নাটক তৈরি করে ১৪৪ ধারা জারি করেছে।’
নেতাকর্মীদের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, ‘যেহেতু আজকে আমাদের সমাবেশ করার অনুমতি দেয়নি। তাই আগামীতে অনুমতি ছাড়াই এই নওগাঁতে সমাবেশ হবে। আপনাদের সেই ধরনের মানসিক প্রস্তুতি রাখতে হবে। স্থগিত হওয়া এই সমাবেশ যে কোনো সময় ডাকা হতে পারে। সেই সমাবেশ সফল করতে প্রস্তুতি নিয়ে রাখতে হবে।’
সরকারকে খালেদা জিয়ার মুক্তি ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের ব্যবস্থা করার আহ্বান জানিয়ে গয়েশ্বর চন্দ্র বলেন, ‘সময় থাকতে বেগম জিয়াকে মুক্তি দিন, নিরপেক্ষ সরকার ও নিরপেক্ষ নির্বাচন কমিশন গঠন করে নির্বাচনের ব্যবস্থা করুন। তা না হলে পালাবার পথটুকুও পাবেন না। এরই মধ্যে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় সেই পথও বন্ধ করে দিতে শুরু করেছে।’
সংবাদ সম্মেলনে বিএনপির চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়ার উপদেষ্টা মিজানুর রহমান মিনু, বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির রাজশাহী বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক রুহুল কুদ্দুস তালুকদার দুলু, সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক ওবায়দুল হক চন্দন, নওগাঁ জেলা বিএনপির আহ্বায়ক হাফিজুর রহমান, জেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি নজমুল হক সনি, সাবেক সাধারণ সম্পাদক জাহিদুল হক প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন: খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা আগের চেয়ে ভালো: মির্জা ফখরুল
এর আগে গত সোমাবার সকালে একই স্থানে একই সময়ে বিএনপি ও যুবলীগ-ছাত্রলীগের সভা আহ্বান করায় শান্তিশৃঙ্খলা ভঙ্গের আশঙ্কায় নওগাঁ পৌর এলাকায় ১৪৪ ধারা জারি করে প্রশাসন। সোমবার বিকাল ৩টা থেকে আগামীকাল বুধবার বিকাল ৩টা পর্যন্ত নওগাঁ পৌরসভা এলাকায় ১৪৪ ধারা জারি করা হয়। এরপর সোমবার দুপুরে সংবাদ সম্মেলন করে পূর্বঘোষিত স্থানে সমাবেশ আয়োজনের ব্যাপারে অনড় থাকার ঘোষণা দেয় জেলা বিএনপি। তবে রাতে সমাবেশ স্থগিত করার ঘোষণা দেয় জেলা বিএনপি।
এদিকে, আজ সকাল থেকেই নওগাঁ শহরের সঙ্গে দূরপাল্লা ও অভ্যন্তরীণ রুটে বাস ও অন্যান্য গণপরিবহন ঢুকতে দেয়নি পুলিশ। এতে সাধারণ মানুষকে চরম ভোগান্তিতে পড়তে হয়েছে।
২ বছর আগে
খালেদা জিয়ার কিছু হলে এক মুহূর্তও সরকার ক্ষমতায় থাকতে পারবে না: গয়েশ্বর চন্দ্র রায়
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশরচন্দ্র রায় বলেছে, রাষ্ট্রের দায়িত্ব হচ্ছে খালেদা জিয়াকে সুচিকিৎসা করানো। খালেদা জিয়ার সুচিকিৎসা যে দেশে হয় তাকে সে দেশেই পাঠানো। আর যদি খালেদা জিয়ার অনাকাক্ষিত কোনো ঘটনা ঘটে তাহলে এক মুহূর্তও এই সরকার ক্ষমতায় থাকতে পারবে না।
মঙ্গলবার বিকাল ৩টায় বিএনপির চেয়ার পার্সন খালেদা জিয়ার মুক্তি ও তাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য দ্রুত বিদেশে পাঠানোর দাবিতে খুলনা নগরীর কেডি ঘোষ রোডের দলীয় কার্যালয় চত্বরে বিএনপির খুলনা বিভাগীয় সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
বিএনপি নেতা বলেন, মন্ত্রীরা খালেদা জিয়াকে বিদেশ পাঠানোর প্রতিবন্ধকতার ভিত্তিহীন কথাবার্তা বলছেন। এর আগে যাবজ্জীবন কারাদন্ডপ্রাপ্ত আ স ম আব্দুর রবকে রাষ্ট্রের ৩৬ লাখ টাকা খরচ করে জার্মানিতে চিকিৎসা করানো হয়েছে।
খালেদা জিয়া সম্পর্কে যে সব মন্ত্রীরা ঠাট্টা-মস্করা করছেন তাদের হুঁশিয়ার করে দিয়ে তিনি বলেন, যারা এ ধরনের মন্তব্য করছেন ভবিষ্যতে তাদের কী পরিণাম হবে তা আমি বলতে পারি না।
যারা জনগণের ভোটে নির্বাচিত নয়, রাতের ভোটে নির্বাচিত তাদের কাছে কিসের অনুমতি চাইতে হবে।
আরও পড়ুন: খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা আগের চেয়ে ভালো: মির্জা ফখরুল
বিদেশে চিকিৎসা করাতে হলে আগে রাষ্ট্রপতির কাছে খালেদা জিয়াকে ক্ষমা চাইতে হবে আওয়ামী লীগ নেতা ও মন্ত্রীদের এই মন্তব্য সম্পর্কে তিনি বলেন, ক্ষমা চাওয়ার জন্য খালেদা জিয়ার জন্ম হয় নাই। তিনি হলেন, এ দেশের স্বাধীনতা ও গণতন্ত্রের প্রতীক। তিনি এদেশের আপসহীন নেত্রী। বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও গণতন্ত্রে তার অবদান রয়েছে। তিনি শুধু ক্ষমা চাইতে পারেন সৃষ্টিকর্তার কাছে। আর কারো কাছে নয়।
সরকারের উদ্দেশ্যে গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেন, আপনারা জানিয়ে দেন, খালেদা জিয়ার মৃত্যু না হওয়া পর্যন্ত তাকে মুক্তি দেয়া হবে না। তারপর এক মুহূর্তও আপনার ক্ষমতায় থাকতে পারবেন না।
সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন খুলনা মহানগর বিএনপির সভাপতি ও কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক নজরুল ইসলাম মঞ্জু। বক্তব্য দেন বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট নিতাই রায় চৌধুরী, বিএনপি চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা মশিউর রহমান, অধ্যক্ষ সোহরাব উদ্দীন, মেহেদী আহমেদ রুমি, বিএনপির তথ্য বিষয়ক সম্পাদক আজিজুল বারী হেলাল, খুলনা বিভাগীয় সহ সাংগঠনিক সম্পাদক অনিন্দ্য ইসলাম অমিত, জয়ন্ত কুন্ডু প্রমুখ।
দুপুর ২টায় সমাবেশ শুরু হওয়ার আনুষ্ঠানিক ঘোষণা থাকলেও সকাল থেকেই দূর-দূরান্ত থেকে সমাবেশস্থলে বিএনপির মিছিল আসতে থাকে। সমাবেশস্থলের প্রবেশ পথে বসানো পুলিশের ব্যারিকেট ভেঙ্গে মিছিলকারীরা সমাবেশে যোগ দেয়।
আরও পড়ুন: খালেদা জিয়ার বিদেশে চিকিৎসার দাবিতে নয়াপল্টনে বিএনপির সমাবেশ শুরু
খালেদা জিয়ার বিদেশে চিকিৎসার ব্যাপারে উচ্চ আদালতের উদ্যোগ চান সাংবাদিকরা
৩ বছর আগে
বিএনপি নেত্রী নিপুণ রায় জামিনে মুক্ত
বিএনপির নির্বাহী কমিটির সদস্য নিপুণ রায় চৌধুরী জামিনে মুক্তি পেয়েছেন। গ্রেপ্তারের আড়াই মাস পর শুক্রবার কেরানীগঞ্জে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে তিনি মুক্তি পান।
আরও পড়ুন: সরকারি অফিসে অস্ত্রের মহড়া: আ’লীগ-যুবলীগের ৩ নেতাকে বহিষ্কারের সুপারিশ
নিপুণ রায় দুপুর ১টার দিকে কারাগার থেকে বের হন বলে নিশ্চিত করেছেন তার বাবা বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট নিতাই রায় চৌধুরী।
কারাগারের সামনে বিএনপির নেতা-কর্মীরা নিপুণকে ফুল দিয়ে স্বাগত জানান। পরে তিনি বাসার উদ্দেশ্যে রওনা হন।
আরও পড়ুন: পরীমণির ঘটনায় সন্দেহের গন্ধ খুঁজছে বিএনপি
হেফাজতে ইসলামের হরতালের সময় বাসে আগুন দেওয়ার ষড়যন্ত্রের অভিযোগে গত ২৮ মার্চ র্যাপিড এ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব) রায়ের বাজারের বাসা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করে।
আরও পড়ুন: হৃদযন্ত্র, কিডনির সমস্যায় জ্বরে ভুগছেন খালেদা জিয়া: ফখরুল
গত ১৬ জুন উচ্চ আদালত নিপুণের জামিন আবেদন মঞ্জুর করায় তিনি কারাগার থেকে মুক্তি পেলেন। তিনি বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়ের পুত্রবধূ।
৩ বছর আগে
খালেদা জিয়া ও গয়েশ্বরের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা
মহান স্বাধীনতা যুদ্ধে শহীদ মুক্তিযোদ্ধা ও শহীদ বুদ্ধিজীবীদের নিয়ে বিরূপ মন্তব্য করার অভিযোগে নড়াইলে দায়ের করা প্রথক দুটি মানহানি মামলায় বিএনপি চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়া ও স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়ের বিরুদ্ধে বুধবার গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছে আদালত।
৩ বছর আগে