পলাশ
চাঁদপুর প্রেসক্লাবের নতুন সভাপতি বাদশা, সাধারণ সম্পাদক পলাশ
চাঁদপুর প্রেসক্লাবের ২০২৫ সালের কার্যকরী কমিটি গঠন করা হয়েছে। নবগঠিত কমিটির সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন বাংলাভিশনের প্রতিনিধি রহিম বাদশা ও সাধারণ সম্পাদক হয়েছেন যমুনা টিভির কাদের পলাশ।
শনিবার (২৮ ডিসেম্বর) বিকাল ৩টার দিকে বিদায়ী সভাপতি শাহাদাত হোসেন শান্তর সভাপতিত্বে প্রেসক্লাবের বার্ষিক সাধারণ সভায় পূর্ণাঙ্গ কার্যকরী কমিটি উপদেষ্টা পরিষদ ও বিভিন্ন উপপরিষদ সমঝোতা কমিটির মাধ্যমে সবার সম্মতিতে সিদ্ধান্ত নিলে তা অনুমোদিত হয়।
কমিটির অন্য সদস্যরা হলেন- জ্যেষ্ঠ সহ-সভাপতি সোহেল রুশদী (বিজয় টিভি), সহ-সভাপতি রিয়াদ ফেরদৌস (গাজী টিভি), মাহবুবুর রহমান সুমন (দৈনিক ইলশেপাড়), আলম পলাশ (প্রথম আলো), জ্যেষ্ঠ যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক শওকত আলী (আলোকিত বাংলাদেশ), যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মোশারফ হোসেন লিটন (চাঁদপুর সকাল), মোরশেদ আলম (চ্যানেল আই), আবদুল আউয়াল রুবেল (প্রভাতী কাগজ), সাংগঠনিক সম্পাদক ইব্রাহিম রনি (দীপ্ত টিভি), চৌধুরী ইয়াসিন ইকরাম ( চাঁদপুর কণ্ঠ), এ কে আজাদ (চাঁদপুর দর্পণ) ও তালহা জুবায়ের (এখন টিভি)।
এছাড়া, কোষাধ্যক্ষ হয়েছেন কে এম সালাউদ্দিন (চাঁদপুর দিগন্ত), প্রচার ও দপ্তর সম্পাদক শরীফুল ইসলাম (এনটিভি), সাহিত্য, প্রকাশনা ও লাইব্রেরি সম্পাদক হাসান মাহমুদ (চাঁদপুর প্রবাহ), ক্রীড়া সম্পাদক এম আর ইসলাম বাবু (সুদীপ্ত চাঁদপুর), সাংস্কৃতিক সম্পাদক আবদুস সালাম আজাদ (বাসস), সমাজকল্যাণ সম্পাদক আশরাফুল হক (আমাদের অঙ্গীকার), আপ্যায়ন ও বিনোদন সম্পাদক আশরাফুল আলম (আজকালের খবর) এবং তথ্য ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক করা হয়েছে মাজহারুল ইসলাম অনিককে (ঢাকা টাইমস)।
কার্যকরী কমিটির সদস্য যথাক্রমে- জালাল চৌধুরী (জনকণ্ঠ), বি এম হান্নান (ইনকিলাব), ইকবাল পাটোয়ারী (সমকাল), গিয়াসউদ্দিন মিলন (আমার দেশ), শাহাদাত হোসেন শান্ত (মানবকণ্ঠ), জি এম শাহীন (এসএটিভি), মির্জা জাকির (যুগান্তর), লক্ষ্মণ চন্দ্র সূত্রধর (ভোরের কাগজ), আল-ইমরান শোভন (চ্যানেল টুয়েন্টি ফোর), মুনির চৌধুরী (দিনকাল), অ্যাডভোকেট শাহজাহান মিয়া (সংগ্রাম), রোকনুজ্জামান রোকন (চাঁদপুরজমিন), ওমর পাটওয়ারী (চাঁদপুর প্রবাহ), ফারুক আহমেদ (সময় সংবাদ), এম এ লতিফ (আমাদের সময়), মুনাওয়ার কানন (মাই টিভি) ও আবদুল ওয়াদুদ রানা (বৈশাখী টিভি)।
এ সময় অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন বিদায়ী সাধারণ সম্পাদক মাহবুবুর রহমান সুমন, অধ্যাপক দেলোয়ার আহমেদ, অধ্যক্ষ জালাল চৌধুরি, ইকবাল পাটোয়ারি, অ্যাডভোকেট সোহেল রুশদী, আল ইমরান শোভন, ইব্রাহীম রণি, গিয়াসউদ্দীন মিলন, রহিম বাদশা, লক্ষণ চন্দ্র সূত্রধর, তালহা যুবায়ের প্রমুখ।
আগামী এক বছরের জন্য গঠিত এ কমিটির দায়িত্ব শুরু হবে ১ জানুয়ারি থেকে।
১১২ দিন আগে
ঘোড়াশাল-পলাশ সার কারখানার উদ্বোধন ১২ নভেম্বর
আগামী ১২ নভেম্বর নরসিংদীর পলাশ উপজেলায় নবনির্মিত ঘোড়াশাল-পলাশ ইউরিয়া সার কারখানা উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
এ উপলক্ষে কারখানা প্রাঙ্গণে শনিবার (৪ নভেম্বর) সার্বিক প্রস্তুতিমূলক কার্যক্রম পরিদর্শন করেন শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ুন।
এসময় শিল্পমন্ত্রী বলেন, ‘ঘোড়াশাল-পলাশ ইউরিয়া ফার্টিলাইজার প্রকল্প’ বাস্তবায়নের মাধ্যমে বাংলাদেশের মধ্যে সর্ববৃহৎ সার কারখানা প্রতিষ্ঠিত হচ্ছে। এটি বাংলাদেশের অগ্রযাত্রায় বিরাট ভূমিকা রাখবে।
আরও পড়ুন: যা কিছু হবে সংবিধান ও আইনের মধ্যেই হতে হবে: আইনমন্ত্রী
তিনি আরও বলেন, এতে বিপুল পরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রা সাশ্রয়ের পাশাপাশি সার আমদানির উপর নির্ভরতা হ্রাস পাবে। কৃষিতে স্বয়ংসম্পূর্ণতা বাড়বে এবং দেশে কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি হবে।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন- স্থানীয় সংসদ সদস্য ড. আনোয়ারুল আশরাফ খান, শিল্প মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব জাকিয়া সুলতানা, বিসিআইসি’র চেয়ারম্যান মো. সাইদুর রহমান এবং শিল্প মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব এসএম আলম।
২০১৮ সালের অক্টোবরে নরসিংদী জেলায় ঘোড়াশাল-পলাশ ইউরিয়া সার কারখানার কার্যক্রম শুরু হয়। তবে করোনা পরিস্থিতির কারণে দীর্ঘদিন পর আনুষ্ঠানিকভাবে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তার সরকারি বাসভবন গণভবন থেকে ভার্চুয়ালি গত ২১ এপ্রিল, ২০২২ তারিখে এ প্রকল্পের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেছিলেন।
এর বার্ষিক সার উৎপাদন ক্ষমতা ধরা হয়েছে ৯ দশমিক ২৪ লাখ টন। খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিতকল্পে দেশের অভ্যন্তরীণ ইউরিয়া সারের চাহিদা মেটাতে এবং সুলভমূল্যে কৃষকদের কাছে সার সরবরাহ নিশ্চিত করতে এটি ভূমিকা রাখবে।
উল্লেখ্য, প্রকল্পটি বাস্তবায়ন কাজ সম্পন্ন হলে দৈনিক ২৮০০ টন (বার্ষিক ৯ লাখ ২৪ হাজার টন) গ্রানুলার ইউরিয়া সার উৎপাদন হবে। সর্বাধুনিক প্রযুক্তি সম্পন্ন, শক্তি সাশ্রয়ী ও পরিবেশবান্ধব গ্রানুলার ইউরিয়া উৎপাদনে সক্ষম এই সার কারখানা দেশে ইউরিয়া সারের স্বল্পতা ও ক্রমবর্ধমান চাহিদা পূরণে গুরু্ত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।
ঘোড়াশাল-পলাশ ইউরিয়া ফার্টিলাইজার প্রকল্পের ব্যয় হয়েছে ১৫ হাজার ৫০০ কোটি টাকা।
প্রকল্পের বিভিন্ন প্ল্যান্টের কাজ শেষ হয়েছে। ইতোমধ্যে প্রকল্পের অ্যামোনিয়া প্ল্যান্ট, ইউরিয়া প্ল্যান্ট ও ইউটিলিটি দৃশ্যমান।
এছাড়া, পিডিবি থেকে পাওয়ার রিসিভিং, ইমাজেন্সি ডিজেল জেনারেটরের লোড টেন্ট সম্পন্ন হয়েছে, কুলিং ওয়াটার সিস্টেমে ওয়াটার ফ্ল্যাশিং ও কেমিক্যাল ক্লিনিং, নাইট্রোজেন ইউনিটের ইন্সট্রুমেন্ট এয়ার কম্প্রেসারের প্রি-কমিশনিং এবং কমিশনিং কার্যক্রম শেষ হয়েছে এবং পরীক্ষামূলক সার উৎপাদন শুরু হয়েছে।
আরও পড়ুন: সমবায় শক্তিকে কাজে লাগাতে পারলে দেশের আমূল পরিবর্তন সম্ভব: স্থানীয় সরকারমন্ত্রী
বিএনপির ভোট চাওয়ার মুখ নেই: রেলমন্ত্রী
৫৩২ দিন আগে
নৌপথে প্রাণ খাদ্যপণ্যের প্রথম চালান গেলো ভারতে
স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীতে নৌ-প্রটৌকলের আওতায় বাংলাদেশ থেকে নৌপথে প্রথম চালানে গেলো প্রাণ গ্রুপের ২৫ হাজার কার্টন লিচি ড্রিংক। নরসিংদীর পলাশে প্রাণ ইন্ডাস্ট্রিয়াল পার্ক থেকে এ পণ্য রওনা হয়ে কলকাতা বন্দরে পৌঁছাবে।
১৪৯৫ দিন আগে