গণহত্যা দিবসে
গণহত্যা দিবসে যেসব কর্মসূচি পালন করবে অন্তর্বর্তী সরকার
গণহত্যা দিবস উপলক্ষে ২৫ মার্চ রাতে ১ মিনিটের জন্য প্রতীকী ব্ল্যাক আউটসহ (জরুরি স্থাপনা ব্যতীত) যথাযোগ্য মর্যাদায় দিবসটি উদযাপনে জাতীয় পর্যায়ে নানাবিধ কর্মসূচি গ্রহণ করেছে অন্তর্বর্তী সরকার।
রবিবার (২৩ মার্চ) মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের তথ্য ও জনসংযোগ কর্মকর্তা মো. এনায়েত হোসেনের সই করা এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়েছে।
দিবসটি উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টা বাণী দেবেন বলে বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে।
এছাড়া সারা দেশের স্কুল, কলেজ, মাদরাসা ও কারিগরিসহ সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে বিশিষ্ট ব্যক্তি ও বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সমন্বয়ে ২৫ মার্চ গণহত্যার স্মৃতিচারণ ও আলোচনা সভা আয়োজনের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
আরও পড়ুন: ওএইচসিএইচআরকে ধন্যবাদ জানাল অন্তর্বর্তী সরকার
বিজ্ঞপ্তিতে জানা যায়, ২৫ মার্চ মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরে সকাল ১০টা কিংবা সুবিধাজনক যেকেনো সময়ে ‘গণহত্যা ও মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক’ সেমিনার অনুষ্ঠিত হবে। এ ছাড়াও ঢাকাসহ দেশের সব সিটি করপোরেশনে গণহত্যার ওপর দুর্লভ আলোকচিত্র ও প্রামাণ্যচিত্র প্রদর্শনীর আয়োজন করা হবে। এসব কর্মসূচি বাংলাদেশ টেলিভিশন ও বাংলাদেশ বেতার প্রচার করবে বলেও জানানো হয়েছে।
এসব আয়োজন ছাড়াও ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ রাতে নিহতদের স্মরণে বাদ যোহর/সুবিধাজনক সময়ে সব মসজিদে বিশেষ মোনাজাত ও অন্যান্য উপাসনালয়ে প্রার্থনার আয়োজন করা হবে বলে বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়েছে, ২৫ মার্চ রাত সাড়ে ১০টা থেকে ১০টা ৩১ মিনিট পর্যন্ত ১ মিনিটের প্রতীকী ব্ল্যাক আউট (কেপিআই/জরুরি স্থাপনা ব্যতীত) পালন করা হবে।
তবে বিজ্ঞপ্তিতে গণহত্যা দিবস উপলক্ষে ২৫ মার্চ রাতে সরকারি, আধা-সরকারি, স্বায়ত্তশাসিত এবং বেসরকারি ভবন ও স্থাপনাসমূহে কোনো ধরণের আলোকসজ্জা করতে নিষেধ করা হয়েছে।
৫ দিন আগে
রাতে সারা দেশে ১ মিনিট ব্ল্যাকআউট
আজ ২৫ মার্চ গণহত্যা দিবসে রাত ৯টা থেকে ৯টা ১ মিনিট পর্যন্ত সারা দেশে প্রতীকী ‘ব্ল্যাক আউট’ পালন করা হবে। তবে কেপিআই এবং জরুরি স্থাপনাসমূহ এ কর্মসূচির আওতামুক্ত থাকবে।
আরও পড়ুন: ‘মুজিব বর্ষ’ উদযাপনে নেতা-কর্মীদের বিভিন্ন কর্মসূচি গ্রহণের নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর
বুধবার মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয় থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ২৫ মার্চ রাতে সকল সরকারি, আধা-সরকারি, স্বায়ত্তশাসিত এবং বেসরকারি ভবন ও স্থাপনাসমূহে কোনো আলোকসজ্জা করা যাবে না। তবে ২৬ মার্চ সন্ধ্যা থেকে আলোকসজ্জা করা যাবে।
আরও পড়ুন: জাতির পিতার স্বপ্ন পূরণের প্রতিজ্ঞা নিন: প্রধানমন্ত্রী
২৫ মার্চ গণহত্যা দিবসের জাতীয় কর্মসূচি বাস্তবায়নে সরকার এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে। কর্মসূচিগুলো বাস্তবায়নে সংশ্লিষ্ট সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠান তথা সর্বসাধারণকে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের পক্ষ হতে অনুরোধ জানানো হয়েছে।
১৪৬৪ দিন আগে