গ্যাস লিকেজ
গ্যাস লিকেজ থেকে বিস্ফোরণে নারায়ণগঞ্জে ৪ জন দগ্ধ
নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁয়ে গ্যাস লিকেজ থেকে বিস্ফোরণে শিশু ও নারীসহ এক পরিবারের চারজন দগ্ধ হয়েছেন। বিস্ফোরণে দগ্ধদের রাজধানীর জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের জরুরি বিভাগে ভর্তি করা হয়েছে।
শনিবার (৬ ডিসেম্বর) ভোরে উপজেলার কাঁচপুর পাটাততা গ্রামে এই দুর্ঘটনা ঘটে।
দগ্ধরা হলেন— জরিনা বেগম (৬৫), আলাউদ্দিন (৩৫), সাঁথিয়া আক্তার (১৪) ও সাইমা (৪)।
জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের আবাসিক চিকিৎসক ডা. শাওন বিন রহমান জানান, আজ ভোরে সোনারগাঁও এলাকা থেকে শিশু ও নারীসহ চারজনকে বার্ন ইনস্টিটিউটের জরুরি বিভাগে নিয়ে আসা হয়েছে। তাদের মধ্যে জরিনা বেগমের শরীরের ২০ শতাংশ, আলাউদ্দিননের ৪০ শতাংশ, সাঁথিয়া আক্তারের ১২ শতাংশ এবং শিশু সাইমার শরীরের ৩০ শতাংশ দগ্ধ হয়েছে।
তিনি বলেন, আহতদের মধ্যে আলাউদ্দিনের দগ্ধের পরিমাণ বেশি হওয়ায় তাকে নিবিড় পরিচর্যা ওয়ার্ডে রাখা হয়েছে এবং অন্যদের জরুরি বিভাগে পর্যবেক্ষণে রাখা হয়েছে। প্রয়োজনে তাদেরও ওয়ার্ডে স্থানান্তর করা হতে পারে।
দগ্ধ আলাউদ্দিনের বোন সালমা আক্তার বলেন, ‘আমার ভাইয়ের বাসায় লাইনের গ্যাসের মাধ্যমে রান্নার কাজ চলত। গত রাতে গ্যাস লাইনের লিকেজ থেকে ঘরে গ্যাস জমে যায়। পরে তা থেকে হঠাৎ বিস্ফোরণ হয়ে আমার দুই ভাতিজিসহ ভাইয়ের পরিবারের চার সদস্য আহত হয়। পরে আজ ভোরে তাদের জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে নিয়ে আসি।’
এ বিষয়ে সোনারগাঁ ফায়ার সার্ভিসের স্টেশন অফিসার জাহিদুর রহমান বলেন, ‘এ ঘটনা আমাদের কেউ জানায়নি। শুনেছি দগ্ধদের জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে ভর্তি করা হয়েছে।’
১০ ঘণ্টা আগে
আগারগাঁওয়ে গ্যাস বিস্ফোরণ: এক পরিবারের ৬ জন দগ্ধ
রাজধানীর আগারগাঁওয়ের একটি বাসায় গ্যাস লাইনের লিকেজ থেকে বিস্ফোরণে নারী ও শিশুসহ একই পরিবারের ৬ জন দগ্ধ হয়েছেন।
শনিবার (৬ ডিসেম্বর) সকাল পৌনে ৮টা নাগাদ দগ্ধদের ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের বার্ন ইউনিটে নিয়ে আসা হয়েছে বলে জানান চিকিৎসকরা।
দগ্ধরা হলেন— মো. জলিল মিয়া (৫০), আনেজা বেগম (৪০), আসিফ মিয়া (১৯), সাকিব মিয়া (১৬), মনিরা (১৭) ও ইভা (৬)।
হাসপাতালে নিয়ে আসা দগ্ধ জলিল মিয়ার জামাই আফরান মিয়া জানান, আমার শ্বশুর আগারগাঁওয়ের পাকা মার্কেট ইসলামিক ফাউন্ডেশনের বাম পাশের একটি বাসায় পরিবার নিয়ে বসবাস করেন। আজ ভোর সাড়ে ৪টার দিয়ে আকস্মিক গ্যাসের লাইন বিস্ফোরণ ঘটে। এতে তার পরিবারের ছয়জন দগ্ধ হয়। পরে আমরা খবর পেয়ে আজ সকাল পৌনে ৮টার দিকে তাদের ঢামেকের বার্ন ইউনিটে নিয়ে আসি। বর্তমানে সেখানেই তাদের চিকিৎসা চলছে।
ঢামেক পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ মো. ফারুক জানান, আজ সকালে আগারগাঁও এলাকা থেকে নারী ও শিশুসহ ছয় জনকে দগ্ধ অবস্থায় ঢামেকের বার্ন ইউনিটে নিয়ে আসা হয়েছে। বর্তমানে তাদের ড্রেসিং চলছে। তাই এই মুহূর্তে তাদের কে কতটা দগ্ধ হয়েছে, তা বলা সম্ভব হচ্ছে না। বিষয়টি আমরা সংশ্লিষ্ট থানা পুলিশকে জানিয়েছি।
১৫ ঘণ্টা আগে
যাত্রাবাড়ীতে বিস্ফোরণে শিশুসহ একই পরিবারের তিনজন দগ্ধ
রাজধানীর যাত্রাবাড়ীতে একটি বাসায় মশার কয়েল ধরানোর পর বিস্ফোরণ ঘটলে এক শিশুসহ এক পরিবারের তিন সদস্য মারাত্মকভাবে দগ্ধ হয়েছেন। গ্যাস লিকেজ থেকে বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে।
বুধবার (৯ জুলাই) দিবাগত রাত পৌনে ২টার দিকে ৩১/১ নম্বর শহিদ ফারুক রোডের একটি ছয়তলা ভবনের নিচতলার ফ্ল্যাটে এ দুর্ঘটনা ঘটে। ভবনটি খাদেমুল কোরআন মহিলা মাদরাসা গলির পাশে অবস্থিত।
দগ্ধদের রাজধানীর জাতীয় বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে ভর্তি করা হয়েছে। তারা হলেন— রিপন মিয়া (৪০), তার স্ত্রী ইতি বেগম (৩০) ও মেয়ে রাফিয়া (৪)।
বার্ন ইনস্টিটিউটের আবাসিক সার্জন শাওন বিন রহমান জানান, দগ্ধ প্রত্যেকের অবস্থা আশঙ্কাজনক। তারা সবাই বর্তমানে চিকিৎসা নিচ্ছেন।
আরও পড়ুন: গাজীপুরে গ্যাস লিকেজ থেকে বিস্ফোরণ, কলেজছাত্রী দগ্ধ
হাসপাতাল সূত্রে জানা যায়, রিপনের শরীরের ৭০ শতাংশ, ইতির ৪৫ ও রাফিয়ার ৯০ শতাংশ দগ্ধ হয়েছে। রিপনকে হাই ডিপেনডেন্সি ইউনিটে (এইচডিইউ), ইতিকে ইনস্টেনসিভ কেয়ার ইউনিটে (আইসিইউ) ও তাদের মেয়ে রাফিয়াকে এইচডিইউতে রাখা হয়েছে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, রাতে ঘরে মশার কয়েল জ্বালানোর পরই আগুন লেগে যায়। ধারণা করা হচ্ছে, গ্যাস লিকেজ থেকেই এই বিস্ফোরণ ঘটেছে।
১৪৯ দিন আগে
গাজীপুরে গ্যাস লিকেজ থেকে বিস্ফোরণ, কলেজছাত্রী দগ্ধ
গাজীপুরে বাসাবাড়ির গ্যাস লিকেজ থেকে বিস্ফোরণে এক কলেজ ছাত্রী দগ্ধ হয়েছেন। তাকে উদ্ধার করে ঢাকায় জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে ভর্তি করা হয়েছে।
বুধবার (২ জুলাই) ভোরে গাজীপুর সিটি করপোরেশনের বোর্ড বাজার এলাকার একটি ভবনে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
দগ্ধ মুক্তা আক্তার (১৮) ওই এলাকার নান্টু মিয়ার মেয়ে।
গাজীপুরের ভোগড়া ফায়ার স্টেশনের সিনিয়র স্টেশন অফিসার ইকবাল হাসান বলেন, বোর্ড বাজারের কলমেশ্বর এলাকার ৭ তলা ভবনে গ্যাসের পাইপ লিকেজ হয়ে গ্যাস বের হয়। ভবনের দরজা, জানালা বন্ধ থাকায় নির্গত গ্যাস বের হতে পারেনি। ভোরে মুক্তা আক্তার চুলা জ্বালাতে গেলে হঠাৎ বিস্ফোরণ ঘটে। এ সময় ঘরের দরজা জানালা উড়ে যায় এবং তিনি গুরুতর আহত হন। এরপর স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করেন।
খবর পেয়ে বুধবার সকালে ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন।
১৫৭ দিন আগে
নারায়ণগঞ্জে গ্যাস লিকেজ থেকে অগ্নিকাণ্ডে শিশুসহ দম্পতি দগ্ধ
নারায়ণগঞ্জের আড়াইহাজারে গ্যাস লিকেজ থেকে আগুনে শিশুসহ দম্পতি দগ্ধ হয়েছেন।
শনিবার দিবাগত রাত ৩টার দিকে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
দগ্ধরা হলেন- অরিজিৎ (৩৫), তার স্ত্রী রিংকু (২৮) ও তাদের ১৯ মাস বয়সী সন্তান কাব্য। অরিজিৎ একটি এনজিওতে চাকরি করেন। আর তার স্ত্রী গৃহিণী। তাদেরকে শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে ভর্তি করা হয়েছে।
রবিবার এ তথ্য নিশ্চিত করেন ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতাল পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ পরিদর্শক বাচ্চু মিয়া।
আরও পড়ুন: ফেনীতে আগুনে ঘুমন্ত ২ শিশুর মৃত্যু, দগ্ধ মা
তাদেরকে হাসপাতালে নিয়ে আসা প্রতিবেশি আরমান আলী মোল্লা বলেন, রাত ৩টার দিকে আড়াইহাজারের নাগেরচর এলাকার ৫ নম্বর ওয়ার্ডের একটি বাড়ির নিচ তলায় দুর্ঘটনার খবর পেয়ে ওই বাসা থেকে দগ্ধ ৩ জনকে উদ্ধার করা হয়।
তাদের মাধ্যমে তিনি জানতে পারেন, রাত ৩টার দিকে বাচ্চার জন্য দুধ গরম করতে রান্না ঘরে যান রিংকু। এরপর দিয়াশলাই জ্বালাতেই ঘরে আগুন ধরে যায়। এতে তারা ৩ জন দগ্ধ হন।
তার ধারণা- গ্যাস লিকেজের কারণে গ্যাস জমে ছিল। সেখান থেকেই আগুনের ঘটনা ঘটেছে।
বার্ন ইনস্টিটিউটের জরুরি বিভাগের চিকিৎসকরা জানান, রিংকুর অবস্থা খুবই আশঙ্কাজনক। তার শরীরের ৮০ শতাংশ পুড়ে গেছে। এছাড়া তার স্বামীর ১৪ শতাংশ এবং সন্তানের ২০ শতাংশ দগ্ধ হয়েছে।
আরও পড়ুন: নারায়ণগঞ্জে ডাইং কারখানায় বিস্ফোরণে দুই শ্রমিক দগ্ধ
সিলেটে ফিলিং স্টেশনে বিস্ফোরণ: দগ্ধ আরও ২ জনের মৃত্যু
৭৯০ দিন আগে
গাজীপুরে গ্যাস লিকেজ থেকে বিস্ফোরণ: নিহতের সংখ্যা বেড়ে ২
গাজীপুরে গ্যাস লিকেজ থেকে বিস্ফোরণে গুরুতর দগ্ধ একজন বৃহস্পতিবার সকালে ঢাকার একটি হাসপাতালে মারা গেছেন। এ নিয়ে মৃতের সংখ্যা দাঁড়াল ২ জনে।
নিহত মিনারুল ইসলাম (৩৫) জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের সেকশন অফিসার ছিলেন এবং তিনি গাজীপুর শহরের বোর্ড বাজার এলাকায় পরিবারের সঙ্গে থাকতেন।
ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতাল পুলিশ ফাঁড়ির পরিদর্শক বাচ্চু মিয়া বলেন, বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে ঢাকায় শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মিনারুল মারা যান। লাশ হাসপাতালের মর্গে রাখা হয়েছে।
আরও পড়ুন: গাজীপুরে গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণে একই পরিবারের ৩ জন দগ্ধ
উল্লেখ্য, গাজীপুরের বোর্ড বাজার এলাকায় গ্যাস লিকেজ থেকে বিস্ফোরণে একই পরিবারের ৩ জনসহ ৪ জন দগ্ধ হন।
আহতরা হলেন- মিনারুল, তার বাবা ফরমান মণ্ডল (৭৫), মা খাদিজা বেগম (৬৫) ও অজ্ঞাত পরিচয়ে একজন।
তাদের মধ্যে ফরমান মণ্ডল সোমবার বিকালে বিশেষায়িত হাসপাতালে ৯৫ শতাংশ দগ্ধ নিয়ে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান।
আরও পড়ুন: গাজীপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২
গাজীপুরে ট্রেনে কাটা পড়ে প্রাইভেটকার চালক নিহত
৮৪২ দিন আগে
রাজধানীর জুরাইনে গ্যাস লিকেজ থেকে বিস্ফোরণ, একই পরিবারের ৫ জন দগ্ধ
রাজধানীর জুরাইনে গ্যাস পাইপলাইন লিকেজ থেকে বিস্ফোরণে শিশুসহ একই পরিবারের পাঁচ সদস্য দগ্ধ হয়েছেন।সোমবার ভোররাতে জুরাইন সরদার বাজারের সলিমুল্লাহ রোডের একটি বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে।
আহতরা হলেন- আলতাফ সিকদার (৭২), তার স্ত্রী মর্জিনা বেগম (৫০), মেয়ে মুক্তা খাতুন (৩০), তার স্বামী আতাহার (৩৫) ও তাদের মেয়ে আফসানা (৫)।
ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতাল পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ পরিদর্শক মো. বাচ্চু মিয়া জানান, আহতদের শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে ভর্তি করা হয়েছে।
তাদের হাসপাতালের পর্যবেক্ষণ ইউনিটে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে বলেও জানান তিনি।
আরও পড়ুন: গাজীপুরে গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণে একই পরিবারের ৩ জন দগ্ধ
ফতুল্লায় ভবনে বিস্ফোরণে দগ্ধ ৪, আহত ৬
৮৪৪ দিন আগে
তেজগাঁওয়ে গ্যাসের লিকেজ থেকে অগ্নিদগ্ধ স্বামী-স্ত্রীর মৃত্যু
রাজধানীর তেজগাঁও এলাকায় নাখালপাড়ায় গ্যাস লাইনের লিকেজ থেকে আগুনে পুড়ে যাওয়া স্বামী ও স্ত্রীর মৃত্যু হয়েছে।
বুধবার (২১ জুন) বিষয়টি নিশ্চিত করেন তেজগাঁও মডেল থানার উপ-পরিদর্শক সালেকিন মিল্লাত তৌফিক।
নিহতরা হলেন- গাইবান্ধা জেলার ফুলছড়ি উপজেলার কাতলামারী গ্রামের আব্দুল কুদ্দুস (৫৮) ও তার স্ত্রী আনিসা বেগম (৫০)।
আরও পড়ুন: শেরপুরে অগ্নিদগ্ধ হয়ে ৪ বছরের শিশুর মৃত্যু
তেজগাঁও মডেল থানার উপ-পরিদর্শক সালেকিন মিল্লাত তৌফিক জানান, ময়নাতদন্তের জন্য তাদের লাশ মর্গে পাঠিয়েছেন তেজগাঁও মডেল থানার পুলিশ।
ওই দম্পতির ছেলে মো. আনিসুর জানান, ১৫ জুন তার বাবা-মা ঘুমন্ত অবস্থায় গ্যাস লাইন লিকেজ থেকে অগ্নিকাণ্ডে দগ্ধ হয়েছেন।
পরে স্থানীয়রা তাদের উদ্ধার করে শেখ হাসিনা ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারিতে ভর্তি করলে সেখানে তারা মারা যান।
আরও পড়ুন: অবশেষে মারা গেলেন নবীনগরে পেট্রোলে অগ্নিদগ্ধ লতিফা
সীতাকুণ্ডে জাহাজ ভাঙা কারখানায় অগ্নিদগ্ধ হয়ে শ্রমিকের মৃত্যু
৮৯৯ দিন আগে
ভারতে কারখানার গ্যাস লিকেজে নিহত ১১
ভারতের পাঞ্জাবে একটি কারখানার গ্যাস লিকেজের ঘটনায় ১১ জন নিহত হয়েছেন। রবিবার দেশটির উত্তরাঞ্চলীয় রাজ্যটির লুধিয়ানা জেলায় একটি শিল্পাঞ্চালে এ ঘটনা ঘটে। এতে আহত চারজনকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
রাজ্য পুলিশ জানায়, কি কারণে গ্যাস লিকেজ হয়েছে তা এখনও পরিস্কার নয়।
রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী ভগবন্ত মন বলেন, একটি কারখানা থেকে গ্যাস লিকেজ হয়েছে।
রাজ্য সরকারের পক্ষ থেকে সকল সহযোগিতা দেওয়ার কথা জানান তিনি।
ভারতের ন্যাশনাল ডিজাস্টার রেসপন্স ফোর্সেস জানায়, জনবহুল ওই এলাকা বন্ধ করে দিয়ে বাসিন্দাদের সরিয়ে নিয়েছে। তারা গ্যাসের ধরন শনাক্ত করার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।
জেলার ডেপুটি কমিশনার সুরভি মালিক বলেন, ‘ম্যানহোল থেকে গ্যাস ছড়িয়ে পড়তে পারে। গ্যাসের নমুনা সগ্রহ করার কাজ চলছে। ম্যানহোলেরর ভেতরে থাকা মিথেন গ্যাসের সঙ্গে রাসায়ানিক মিশে প্রতিক্রিয়া তৈরি করতে পারে ।’
আরও পড়ুন: ভারতে মিউজিশিয়ানদের বহনকারী বাস দুর্ঘটনায় নিহত ১৩
ভারতে মন্দিরে কূপ ঢেকে রাখার কাঠামো ভেঙে নিহত ৩৫
ভারতে বাস দুর্ঘটনায় ১৫ জন নিহত
৯৫০ দিন আগে
সিদ্দিক বাজারে বিস্ফোরণ গ্যাস লিকেজ থেকে হয়নি: তিতাস গ্যাস
তিতাস গ্যাস ট্রান্সমিশন অ্যান্ড ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, রাজধানীর সিদ্দিক বাজারে বিস্ফোরণের সঙ্গে গ্যাস লিকেজের কোনো সম্পর্ক নেই।
বুধবার বিকালে বিস্ফোরণস্থল পরিদর্শনের পর তিতাস গ্যাসের পরিচালক (অপারেশন) সেলিম মিয়া সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে বলেন, ‘প্রাথমিক তদন্তে আমাদের অনুসন্ধানে ইঙ্গিত করা হয়েছে যে বিস্ফোরণের সঙ্গে গ্যাস লিকেজের কোনও সম্পর্ক নেই।’
তিনি বলেন, মঙ্গলবার বিস্ফোরণের পর আংশিক ক্ষতিগ্রস্ত ভবনে গ্যাসের কোনো উপস্থিতি খুঁজে পায়নি তিতাস দল।
তিনি বলেন, দলটি পুরো এলাকা পরীক্ষা করে দেখেছে, কিন্তু কোনো প্রাকৃতিক গ্যাসের উপস্থিতি পাওয়া যায়নি।
সেলিম সাংবাদিকদের বলেন, ‘বিল্ডিংটিতে একটি গ্যাস-রাইজার ছিল, কিন্তু সেটি অক্ষত ছিল। দ্বিতীয়ত, যদি কোনো গ্যাস লিকেজ হতো তাহলে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটত।’
এর আগে মঙ্গলবার রাজধানীর গুলিস্তান এলাকার সিদ্দিক বাজারে বিআরটিসি বাস কাউন্টারের কাছে একটি পাঁচতলা ভবনে ভয়াবহ বিস্ফোরণে অন্তত ১৯ জন নিহত এবং শতাধিক আহত হন।
আরও পড়ুন: গুলিস্তানে বিস্ফোরণের কারণ নমুনা পরীক্ষা করে জানা যাবে: র্যাবের পরিচালক
আহতদের মধ্যে শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন রয়েছেন ১১ জন।
সকাল ১১টার দিকে ফায়ার সার্ভিস কন্ট্রোল রুমের ডিউটি অফিসার খালেদা ইয়াসমিন জানান, সকাল ৯টার দিকে ফায়ার সার্ভিসের তিনটি ইউনিট উদ্ধার অভিযান শুরু করে।
ঘটনা তদন্তে ফায়ার সার্ভিস অ্যান্ড সিভিল ডিফেন্সের পরিচালক (অপারেশন অ্যান্ড মেইনটেন্যান্স) লেফটেন্যান্ট কর্নেল মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম চৌধুরীর নেতৃত্বে চার সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে।
কমিটিকে পাঁচ কার্যদিবসের মধ্যে প্রতিবেদন জমা দিতে বলা হয়েছে বলে জানিয়েছেন ফায়ার সার্ভিস অ্যান্ড সিভিল ডিফেন্স সদর দপ্তরের মিডিয়া সেলের উপ-অতিরিক্ত পরিচালক শাহজাহান সিকদার।
আরও পড়ুন: গুলিস্তান বিস্ফোরণ: দ্বিতীয় দিনের মতো উদ্ধার অভিযান চলছে
বিস্ফোরণের পর গুলিস্তানের ভবনটি ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
১০০৪ দিন আগে