তিমি
মানুষের পরে পৃথিবীর সবচেয়ে বুদ্ধিমান ১০ প্রাণী
বিস্ময়কর সৃষ্টি জগতের স্পন্দনে মুখর প্রকৃতি অকপটে জানান দেয় জ্ঞানীয় ক্ষমতার দিক থেকে মানুষের সমকক্ষতার কথা। প্রাণের আশ্রয় এই নীল গ্রহের কিছু প্রাণীকুলের অদ্ভূত বুদ্ধিদ্বীপ্ততা পাল্লা দিয়ে চলে তাদের সহজাত প্রবৃত্তির সঙ্গে। সেখানে বিজ্ঞানের প্রখর বিশ্লেষণ অবাক বনে যায় তাদের জ্ঞানীয় ক্ষমতার কাছে প্রকৃতগত পাশবিকতাকে হার মেনে যেতে দেখে। আজকের নিবন্ধটি হাজির করতে চলেছে- মানুষের ব্যাতিত পৃথিবীর সবচেয়ে বুদ্ধিমান ১০ প্রাণীকে। আপনার চিরচেনা প্রাণীটিকেও হয়ত এদের মধ্যে পেয়ে যেতে পারেন। চলুন, বুদ্ধিমত্তা প্রকাশের এক ভিন্ন দিগন্তে প্রবেশ করা যাক।
মানুষ বাদে বিশ্বের সবচেয়ে বুদ্ধিমান ১০টি প্রাণী
ডলফিন
অসাধারণ বুদ্ধিমত্তা এবং উচ্চতর জ্ঞানীয় ক্ষমতার জন্য মানুষের পরেই সর্বাধিক পরিচিত প্রাণীটি হলো ডলফিন। বিশেষ করে বোটলনোজ ডলফিন সামাজিক কাঠামো গঠন, পারস্পরিক যোগাযোগ এবং সমস্যা সমাধান করতে পারে। এদের মস্তিষ্ক শরীরের তুলনায় বড় এবং এদের মস্তিষ্কের বিকশিত নিওকর্টেক্স অঞ্চলটি উচু স্তরের জ্ঞানীয় কার্য সম্পাদনে এদের সাহায্য করে।
ডলফিনের বুদ্ধিমত্তার একটি আকর্ষণীয় দিক হলো তাদের হাতিয়ার ব্যবহার। এই দক্ষতাটি যে তারা শুধু আত্মরক্ষায় ব্যবহার করে তা নয়; শিক্ষা প্রদানের মাধ্যমে তারা এটি ছড়িয়ে দিতে পারে তাদের প্রজন্ম থেকে প্রজন্মে।
ডলফিনরা সবচেয়ে বেশি জনপ্রিয়তা পেয়েছে তাদের নানা ধরনের কণ্ঠস্বর এবং শারীরিক অঙ্গ-ভঙ্গি ব্যবহার করে যোগাযোগের দক্ষতা দিয়ে। প্রতিটি ডলফিনের স্বতন্ত্র স্বাক্ষর হুইসেল রয়েছে, যা অনেকটা নাম বা সম্বোধনের মতো কাজ করে।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশের শীর্ষ ১৫টি ঐতিহ্যবাহী স্থান
বনমানুষ
শিম্পাঞ্জি, বোনোবোস, গরিলা এবং ওরাঙওটানের মত গ্রেট এপরা মানুষের নিকটতম আত্মীয়। এরা মানুষের মতোই সহানুভূতি, মনস্তত্ত্ব, হাতিয়ার ব্যবহার, যোগাযোগ এবং সুক্ষ্ম সমস্যা সমাধান করতে পারে। তাদেরকে যে বিষয়টি বিশেষত্ব দিয়েছে সেটি হচ্ছে- তাদের হাতিয়ার ব্যবহার করা এবং তা দিয়ে বিভিন্ন জিনিস তৈরি করা।
এই বনমানুষেরা পরস্পরের আবেগ চিনতে ও বুঝতে পারে এবং সে অনুযায়ী প্রাসঙ্গিক সাড়াও দিতে পারে। নিজেদের গোষ্ঠীর মধ্যে বিভিন্ন তথ্য জানাতে তারা কণ্ঠস্বর, মুখের অভিব্যক্তি এবং শরীরের ভঙ্গিমা ব্যবহার করে। তারা অন্যান্য প্রাণী বিশেষ করে মানুষের সঙ্গে এই যোগাযোগটি রক্ষা করতে পারে।
বনমানুষের যুগান্তকারী বিকাশ হলো, তারা নতুন প্রতীক বা সাংকেতিক ভাষা শিখে নিতে পারে।
হাতি
স্থলজ প্রাণীদের মধ্যে সবচেয়ে বড় মস্তিষ্ক হলো হাতির। তাদের প্রায় ২৫৭ বিলিয়ন নিউরন রয়েছে, যা মানুষের মস্তিষ্কের প্রায় তিনগুণ।
হাতির বুদ্ধিমত্তার একটি আকর্ষণীয় বৈশিষ্ট্য হল তাদের মৃত সঙ্গীদের জন্য শোক করার ক্ষমতা। তারা মৃত পালের সদস্যের দেহ আলতো করে স্পর্শ করে বা আদর করে তাদের শান্তনা দেয়।
তারা হাতিয়ার ব্যবহার করে দূরের কোনো জিনিস তাদের নাগালের মধ্যে নিয়ে আনতে পারে। প্রতিকূল পরিবেশে নতুন কিছু শিখে নতুন পরিস্থিতির সঙ্গে মানিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করে।
হাতিরা বয়স্ক সদস্যের নেতৃত্বে একক পরিবার গঠন করে নির্দিষ্ট জায়গায় জটলা হয়ে বসবাস করে। নিজেদের মধ্যে যোগাযোগের জন্য অনেক দূর থেকে কম-ফ্রিকোয়েন্সির শব্দ ব্যবহার করে।
আরও পড়ুন: পানিতে ডুবে মৃত্যু প্রতিরোধে পর্যটক ও ভ্রমণকারীদের করণীয়
তিমি
অরকাস তিমি সামুদ্রিক প্রাণীদের মধ্যে সব থেকে বুদ্ধিমান এবং ভয়ঙ্কর শিকারী। ঘাতক তিমি নামে পরিচিত এই দৈত্যাকার প্রাণী সামাজিক কাঠামো গঠন করতে পারে। প্রতিটি একক পরিবার আলাদা ভাবে আঁটসাঁট হয়ে একত্রে থাকে।
অরকাসের আছে সমস্যা সমাধান, উন্নত যোগাযোগ এবং বৈচিত্র্যময় শিকারের কৌশল প্রদর্শনের ক্ষমতা। তাদের বৃহৎ মস্তিষ্ক এবং বিভিন্ন কণ্ঠস্বর তাদের উচ্চ স্তরের জ্ঞানীয় ক্ষমতার পরিচয় দেয়। তাদের স্বতন্ত্র আওয়াজ বা ডাকের জন্য তাদের রয়েছে বিশ্বব্যাপী জনপ্রিয়তা। তারা দলবদ্ধ হয়ে শিকার করে এবং বিভিন্ন সময়ে জায়গা বদলের জন্য তারা দীর্ঘ পথ পাড়ি দেয়।
এই অতিকায় প্রাণীগুলো সামুদ্রিক বাস্তুতন্ত্রে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
অক্টোপাস
বহু উপাঙ্গবিশিষ্ট অমেরুদণ্ডী প্রাণীদের মধ্যে তুলনামূলকভাবে অধিক বুদ্ধিমত্তা প্রদর্শন করে অক্টোপাস। অক্টোপাসের একটি সুক্ষ্ম স্নায়ুতন্ত্র রয়েছে এবং প্রতি উপাঙ্গতে রয়েছে নিউরনের একটি উল্লেখযোগ্য অংশ, যেটি স্বয়ংক্রিয়ভাবে মস্তিষ্কের জটিল কাজগুলো সম্পাদন করে।
অক্টোপাস বুদ্ধিমত্তার একটি উল্লেখযোগ্য দিক হলো- তাদের সমস্যা সমাধানের ক্ষমতা। অক্টোপাস সুনিপুণভাবে হাতিয়ার ব্যবহার দেখে অনুকরণ করে শিখে নিতে পারে। এই ক্ষমতাটি তাদের বিভিন্ন পরিবেশের সঙ্গে খাপ খাইয়ে চলতে সাহায্য করে।
গবেষণায় দেখা যায় যে, অক্টোপাস যে কোনো বন্দি দশা থেকে মুক্তি লাভের জন্য অদ্ভূত সব কৌশল অবলম্বন করে থাকে। মূলত তাদের অভূতপূর্ব অভিযোজন ক্ষমতাই এরকম নৈপুণ্য প্রকাশের জন্য দায়ী।
আরও পড়ুন: ২০২৩ সালে বিশ্বের শীর্ষ ১০ বিলাসবহুল গাড়ি
১ বছর আগে
সৈকতে ভেসে এলো বেলিন প্রজাতির মৃত তিমি!
পটুয়াখালীর কুয়াকাটা সমুদ্রসৈকতে ভেসে এসেছে বেলিন প্রজাতির বিশালাকৃতির একটি মৃত তিমি। এটির দৈর্ঘ্য ৩০ ফুট ও প্রস্থ ৬ ফুট। শনিবার সকাল ৯টার দিকে জোয়ারের পানিতে সৈকতের ঝাউ বাগান পয়েন্টে তিমিটি ভেসে আসে।
তিমিটি অর্ধগলিত অবস্থায় রয়েছে। বর্তমানে সৈকত এলাকায় পঁচা দুর্ঘন্ধ ছড়াচ্ছে।
আরও পড়ুন: আবারও কক্সবাজারের সৈকতে বিশাল মৃত তিমি
ডলফিন রক্ষা কমিটির টিম লিডার রুমান ইমতিয়াজ তুষার জানান, এটি দেখতে অনেকটা দৈত্যাকৃতির। এর আগে ২০১৮ সালে সৈকতে বড় আরও একটি তিমি ভেসে এসেছিল। তবে ঠিক কি কারণে এসব তিমি মারা যাচ্ছে সেটা বলা যাচ্ছে না।
এছাড়া সৈকতে ভেসে আসা মৃত তিমি ও ডলফিনের মৃত্যু রহস্য উন্মোচনের দাবি জানিয়েছেন তিনি।
মহিপুর বন বিভাগের রেঞ্জ কর্মকর্তা আবুল কালাম জানান, ঘটনাস্থলে বনকর্মীদের পাঠানো হয়েছে। এটির নমুনা সংগ্রহ করে মাটিচাপা দেয়া হবে।
আরও পড়ুন: একদিনের ব্যবধানে ভেসে এলো আরও একটি মৃত তিমি
হিমছড়ি সমুদ্র সৈকতে ভেসে উঠেছে বিশালাকৃতির মৃত নীল তিমি
২ বছর আগে
আবারও কক্সবাজারের সৈকতে বিশাল মৃত তিমি
কক্সবাজারের শামলাপুর সমুদ্র সৈকতে বিশাল আকারের তিমির মৃতদেহ ভেসে এসেছে। এটি জোয়ারের পানিতে ভেসে এসে বালিয়াড়িতে আটকা পড়ে। শুক্রবার সন্ধ্যার পরে তিমির মৃতদেহটি জেলেদের চোখে পড়ে।
এব্যাপারে শামলাপুর নৌকা মালিক সমিতির সভাপতি বেলাল উদ্দিন বলেন, ‘জেলেরা মৃত তিমিটা দেখার পর আমাকে অবগত করে। ধারণা করা হচ্ছে সপ্তাহ দুয়েক আগে তিমিটি মারা গিয়ে জোয়ারের সময় মৃতদেহ বালিয়াড়িতে ভেসে এসেছে। মৎস্য কর্মকর্তারা আসলে তাদের সাথে কথা বলে আরও বিস্তারিত জানা যাবে।’
আরও পড়ুন:একদিনের ব্যবধানে ভেসে এলো আরও একটি মৃত তিমি
সেভ দ্য নেচার অব বাংলাদেশের টেকনাফ উপজেলা সভাপতি জালাল উদ্দিন চৌধুরী বলেন, 'শুক্রবার বিকালের দিকে মৃত তিমির দেহ সৈকতের বালিয়াড়িতে ভেসে আসে। কিন্তু যে জায়গায় ভেসে উঠেছে সেখানে মানুষের সমাগম কম বলে প্রথমে কারো নজরে আসেনি। অবশেষে সন্ধ্যার পরপরই জেলেরা নৌকার ঘাটে এলে তিমির মৃতদেহ দেখতে পায়।’
তিনি বলেন, প্রাথমিকভাবে মেপে দেখা হয়েছে এই মৃত তিমিটি লম্বায় ২৩ ফুট ও চওড়া ৫ ফুট। মাছটির শরীরের বিভিন্ন অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ পচে পানিতে ভেসে যাচ্ছে এবং দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে।
আরও পড়ুন: হিমছড়ি সমুদ্র সৈকতে ভেসে উঠেছে বিশালাকৃতির মৃত নীল তিমি
কক্সবাজার জেলা মৎস্য কর্মকর্তা এসএম খালেকুজ্জামান বলেন, ‘খবর পাওয়ার পরপর ই উপজেলা মৎস্য বিভাগের কর্মকর্তাদের অবগত করেছি। তারা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে।’
উল্লেখ্য, এ বছরের ৯ এবং ১০ এপ্রিল দু’টি মৃত তিমি ভেসে আসে কক্সবাজার সৈকতে।
৩ বছর আগে
একদিনের ব্যবধানে ভেসে এলো আরও একটি মৃত তিমি
একদিনের ব্যবধানে কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতের হিমছড়ি পয়েন্টে আরও একটি মৃত তিমি ভেসে এসেছে।
শনিবার ভোরে এই মৃত তিমি সৈকতের বালুচরে দেখতে পায় স্থানীয়রা।
পরে জেলা প্রশাসন, বনবিভাগ, পরিবেশ অধিদপ্তর, মৎস্য বিভাগের কর্মকর্তারা ঘটনাস্থলে পৌঁছে তিমিটির প্রাথমিক তদন্ত করেন। এই সময় তারা তিমিটির মাপ, ওজন নির্ণয় করেন। সেই সাথে তিমিটির শরীরে আঘাত আছে কিনা তা দেখেন।
মৎস্য গবেষণা ইনস্টিটিউটের সিনিয়র বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা আশরাফুল হক জানান, এই তিমিটিও এর আগের দিন পাওয়া তিমির প্রায় সমান সাইজ। ওজন প্রায় আনুমানিক আড়াই টন। এটি ৪৬ ফুট দৈর্ঘ্য , ডায়া (প্রস্থ) ২০ ফুট ও উচ্চতা ৯ ফুট। আগের দিনের তিমিটি ৪৪ ফুট দীর্ঘ ও ২৬ ফুট ডায়া ছিল।
এর আগে, ৯ এপ্রিল কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতের মেরিনড্রাইভ সড়কের হিমছড়ি সৈকতে ভেসে এসেছে বিশালাকৃতির মৃত তিমি। তখনো পুরোপুরি জোয়ারের পানি নেমে যায়নি। জোয়ারের পানি নেমে যাওয়ার পর পূর্ণ ভাটায় সাগরের বালুতটে পড়ে থাকা মৃত তিমি স্পষ্ট দৃশ্যমান হয়। আনুমানিক ১৬ থেকে ১৭ বছর বয়সী এ তিমি দুইটি হয়তো সপ্তাহ পূর্বে মারা গেছে বলে জানান মেরিন লাইফ বিশেষজ্ঞ জহিরুল ইসলাম।
আরও পড়ুন: হিমছড়ি সমুদ্র সৈকতে ভেসে উঠেছে বিশালাকৃতির মৃত নীল তিমি
বাংলাদেশ মৎস্য গবেষণা ইনস্টিটিউট কক্সবাজারের মুখ্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. শফিকুরর রহমান জানান,এই দুইটি নীল তিমি নয়। এরা কুঁজো (হাম্পব্যাক হোয়েল) তিমি। বিশ্বেএই কুঁজো তিমি বিরল। বিরল প্রজাতির এই তিমি মহাসাগরে বিচরণ করে। দলবেঁধে বিচরণ করাই তাদের স্বভাব। একে অপরের প্রতি তাদের খুব মায়া মমতা থাকে।
তিনি ধারণা করেন, এই তিমি দুইটি দলছুট হয়ে যাওয়ায় মৃত্যু হয়। এরা খুব অভিমানি হয় তাই তাদের দল থেকে বের করে দেয়ায় এই তিমি হয়তো আত্মহত্যা করেছে। নিজেদের বিচরণ স্থান ত্যাগ করে খাদ্য গ্রহণ না করাসহ নানা বিপদের সম্মুখীন হয়ে মৃত্যু হতে পারে। বাংলাদেশের জলসীমার বাইরে মৃত্যু হয়ে পরে বঙ্গোপসাগর হয়ে কক্সবাজারের হিমছড়িতে ভেসে এসেছে।
কক্সবাজার বন ও পরিবেশ সংরক্ষণ পরিষদের সভাপতি দীপক শর্মা দীপু ধারণা করে বলেন, সাগরে কোনো বড় ধরনের প্রাকৃতিক দুর্যোগের কারণে এই তিমি দুইটির মৃত্যু হতে পারে। অথবা বড় কোনো জাহাজ থেকে ফেলা বিস্ফোরক দ্রব্য খেয়ে তাদের মৃত্যু হতে পারে। এছাড়া সাগরে পরিবেশ দূষণের কারণে এসব জলজ প্রাণীর মৃত্যু হতে পারে।
তিনি আরও বলেন, ভেসে আসা বিশাল আকারের এই দুইটি তিমি পঁচে গন্ধ ছড়াচ্ছে। দ্রুত সময়ের মধ্যে এটি মাটিতে পুঁতে ফেলা না হলে দুর্গন্ধে পরিবেশ বিপর্যস্ত হয়ে পড়বে। তিনি তার আগে তিমি দুইটির মৃত্যুর প্রকৃত কারণ জানতে ময়নাতদন্তের দাবি জানান।
কক্সবাজার জেলা মৎস্য কর্মকর্তা এস এম খালেকুজ্জামান বলেন, এ প্রজাতির তিমি আমাদের বঙ্গোপসাগরে রয়েছে। বিশেষ করে সুন্দরবনের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলে এসব তিমি দেখা যায়।
তিনি বলেন, 'মৃত তিমিটির নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে। তবে কি কারণে মারা গেছে সেটি জানা যাবে ময়নাতদন্তের পর।'
কক্সবাজারের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) মো. আমিন আল পারভেজ মৃত তিমি পরিদর্শন শেষে বলেন, প্রাণী সম্পদ অধিদপ্তর, মৎস্য সম্পদ অধিদপ্তরের বিশেষজ্ঞদের সমন্বয়ে তদন্ত কমিটি করে মৃত্যুর কারণ উদঘাটন করা হবে। তবু কোন কারণে তিমি দুইটি মারা গেছে, তা নির্ণয়ের চেষ্টা করা হবে।
৩ বছর আগে