ইপিজেডের কর্মকর্তা হত্যা
কুমিল্লায় ইপিজেডের কর্মকর্তা হত্যা: গ্রেপ্তার আরও ১
কুমিল্লা ইপিজেডের চায়না জুতা কোম্পানি সিং শ্যাং এর মানব সম্পদ কর্মকর্তা খায়রুল বাশার সুমন হত্যাকাণ্ডেরর ঘটনায় আরও একজনকে গ্রেপ্তার করেছে ডিবি পুলিশ।
রবিবার ভোরে কুমিল্লার ভারতীয় সীমান্তবর্তী গোলাবাড়ি এলাকা থেকে শাহরিয়ার রহমান জিহাদ নামে ওই আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়।
মামলার তদন্ত কর্মকর্তা শাহিন কাদির জানান, মূল হত্যাকাণ্ডে যে ক’জন অংশ নিয়েছে তাদের মধ্যে জিহাদ অন্যতম।
এর আগে গত শুক্রবার মহিউদ্দিন নামে আরও একজনকে গ্রেপ্তার করে র্যা ব।
আরও পড়ুন: কুমিল্লায় ইপিজেডের কর্মকর্তা হত্যা: প্রধান আসামি গ্রেপ্তার
এদিকে খায়রুল বাশার সুমনকে হত্যাকারী সবাইকে দ্রুত গ্রেপ্তার করে বিচারের আওতায় আনার দাবিতে মানবন্ধন করেছে তার সহপাঠী বন্ধু ও স্বজনরা।
সকালে কুমিল্লা প্রেসক্লাবের সামনে ঘণ্টাব্যাপী মানববন্ধনে অংশ গ্রহণকারীরা এই মামলায় অপরাপর আসামিদের দ্রুত সময়ে গ্রেপ্তার করে বিচার ও শাস্তি নিশ্চিত করার দাবি জানান।
উল্লেখ্য, ৩০ এপ্রিল বিকালে কুমিল্লা ইপেজেডের সামনে ঘাতদের ছুরিকাঘাতে মারা যান খায়রুল রাশার সুমন।
৩ বছর আগে
কুমিল্লায় ইপিজেডের কর্মকর্তা হত্যা: প্রধান আসামি গ্রেপ্তার
কুমিল্লা ইপিজেডের চায়না কোম্পানির মানব সম্পদ কর্মকর্তা খায়রুল বাশারকে হত্যার ঘটনায় প্রধান আসামিকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব।
শুক্রবার ভোরে জেলার সদর দক্ষিণ উপজেলার পদুয়ার বাজার বিশ্বরোড এলাকায় বিশেষ অভিযান পরিচালনা করে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তার মহিউদ্দিন নগরীর দক্ষিণ চর্থা এলাকার আবদুল হকের ছেলে।
আরও পড়ুন: কুমিল্লায় চাকরিচ্যুত কর্মচারীর ছুরিকাঘাতে কর্মকর্তা খুন
র্যাব জানায়, গত ৩০ এপ্রিল বিকালে জিং চ্যাং সু বিডি লিমিটেডের মানব সম্পদ কর্মকর্তা খায়রুল বাশার অফিস শেষে বাসায় ফেরার পথে ইপিজেড গেটের কাছে দুর্বৃত্তরা তাকে এলোপাথাড়ি ছুরিকাঘাত করে ও লাঠি দিয়ে পিটিয়ে গুরুতর আহত করে। পরে কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেয়া হলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
আরও পড়ুন: কুমিল্লায় ছেলের হাতে মা হত্যার অভিযোগ
র্যাব ১১ এর কোম্পানি কমান্ডার মেজর তালুকদার নাজমুছ সাকিব বলেন, ঘাতক মহিউদ্দিনের নেতৃত্বে একটি কিশোর গ্যাংয়ের ৭-৮জন সদস্য এই হত্যাকাণ্ডের সাথে জড়িত। মূলত চাকরিচ্যুতের একটি ঘটনাকে কেন্দ্র করে তারা এই হত্যাকাণ্ড ঘটায় বলে প্রাথমিকভাবে স্বীকার করেছে। পলাতক সব আসামিকে গ্রেপ্তার অভিযান অব্যাহত আছে।
৩ বছর আগে