দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ
কেরানীগঞ্জে বাসা থেকে ডেকে নিয়ে যুবককে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ
ঢাকার দক্ষিণ কেরানীগঞ্জে এক যুবককে বাসা থেকে ডেকে নিয়ে হাতুড়ি দিয়ে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ উঠেছে। বৃহস্পতিবার উপজেলার তেঘরিয়া মোল্লা বাড়ি এলাকায় এ ঘটনা ঘটেছে।
নিহত ফয়সাল (২১) বরিশালের মুলাদীর পূর্ব চরপদ্ম গ্রামের আবু কালাম মিয়ার ছেলে। তিনি পরিবারসহ দক্ষিণ কেরানীগঞ্জের তেঘরিয়া মোল্লা বাড়ি এলাকায় মিজান মিয়ার বাড়িতে ভাড়া থাকেন। তিনি পেশায় রিকশাচালক।
আরও পড়ুন: কেরানীগঞ্জে দুজনের লাশ উদ্ধার: পুলিশ
নিহতের বাবা আবুল কালাম জানান, বুধবার ভোর রাত ৪টার দিকে মোবাইল ফোনে বাসা থেকে ডেকে তেঘরিয়া দক্ষিণপাড়া তিন রাস্তার মোড় এলাকায় নিয়ে যায়। সেখানে ৫/৬ জন যুবক ফয়সাল চুরির অপবাদ দিয়ে ঘণ্টাব্যাপী হাতুড়ি পিটিয়ে আহত করা হয়। ফয়সালের চিৎকারে স্থানীয়রা এগিয়ে আসলে অভিযুক্তরা পালিয়ে যায়। পরে ফয়সালকে স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করলে সে বৃহস্পতিবার দুপুরে মারা যায়।
দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো.শাহ জামান ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
ওসি জানান, বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় নিহতের বাবা আবুল কালাম বাদি হয়ে দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেছেন।
আরও পড়ুন: কেরানীগঞ্জে বাড়ছে মাদক বেচাকেনা
কেরানীগঞ্জে ৫ কোটি টাকার স্বর্ণ জব্দ, আটক ১২
১ বছর আগে
কেরানীগঞ্জে ২ তরুণীকে ‘সংঘবদ্ধ ধর্ষণ’, গ্রেপ্তার ৪
রাজধানী ঢাকার দক্ষিণ কেরানীগঞ্জে দুই কিশোরীকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের অভিযোগে চার অভিযুক্তকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
রবিবার দুপুর তাদের আদালতে পাঠানো হয়েছে।
গ্রেপ্তাররা হলেন- আতর আলীর ছেলে রিফাত (১৮) , হুকুম আলী ছেলে শাহীন (১৯), মঙ্গলের ছেলে আপু (১৮) ও আসিফ (১৯)।
আরও পড়ুন: গোসল করতে গিয়ে স্কুলছাত্রী ধর্ষণের শিকার, যুবক গ্রেপ্তার
জানা গেছে, রবিবার রাত ৯টার দিকে দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানার রাজাবাড়ি এলাকায় একটি পার্ক থেকে ডিউটি শেষে ফেরার পথে পূর্ব পরিচিত মামলার এক নাম্বার আসামি আসিফ কিশোরীদেরকে জনৈক ছবির উদ্দিনের পরিত্যক্ত টিনের ঘরে নিয়ে যায়। পরে সেখানে আগে থেকে অবস্থান করা আপু, রিফাত, শাহীনসহ ৯ জন মিলে তরুণীদের রাতভর ধর্ষণ করে। পরে এক তরুণীর মা ও অপর তরুণীর নানীর দায়ের করা মামলায় চার যুবককে আটক করে দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানা পুলিশ।
দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবুল কালাম আজাদ জানান, থানায় গ্রেপ্তার চার ধর্ষককে রবিবার দুপুর আদালতে পাঠানো হয়েছে। পাঁচ দিনের রিমান্ড আবেদন করেছেন তদন্তকারী কর্মকর্তা।
এছাড়া পলাতক আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযান অব্যাহত থাকবে বলে জানিয়েছেন ওসি।
৩ বছর আগে