নদীর তীর
দিনাজপুরে নদীর তীর থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার
দিনাজপুরের ঘোড়াঘাটে নদীর তীর থেকে শাহিনুর নামে এক যুবকের লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। রবিবার (২৩ জুন) সকালে উপজেলার করতোয়া নদীর তীরবর্তী স্থান থেকে লাশটি উদ্ধার করা হয়েছে।
নিহত শাহিনুর (২৮) ওই উপজেলার নন্দনপুর গ্রামের বাবু মিয়ার ছেলে। তিনি পেশায় একজন রাজমিস্ত্রী ছিলেন।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, শাহিনুর কাজে যাওয়ার কথা বলে শনিবার বের হয়ে আর বাড়ি ফেরেননি। রবিবার সকালে করতোয়া নদীর তীরবর্তী স্থানে তার লাশ পড়ে থাকতে দেখতে পেয়ে পুলিশকে খবর দেওয়া হয়।
আরও পড়ুন: তিস্তায় নৌকাডুবি: নিখোঁজের ৩ দিন পর শিশুর লাশ উদ্ধার
ঘোড়াঘাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আসাদুজ্জামান আসাদ জানান, খবর পেয়ে লাশটি উদ্ধার করা হয়েছে। সুরতহাল রিপোর্টে লাশের শরীরে কোনো আঘাতের চিহ্ন চোখে পড়েনি।
ময়নাতদন্তের জন্য তার লাশ মর্গে পাঠানো হয়েছে বলে জানান তিনি।
আরও পড়ুন: চাঁপাইনবাবগঞ্জে যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আসামির লাশ উদ্ধার
৫ মাস আগে
নদীর তীরে থাকা আছিয়ার পাশে চাঁদপুরের জেলা প্রশাসক
মেঘনা নদীর পাড়ের বাসিন্দা অসহায় বৃদ্বা আছিয়া বেগমের পাশে দাঁড়িয়েছেন চাঁদপুরের জেলা প্রশাসন।
সোমবার বিকালে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে আছিয়া বেগমকে(৬০) ৬ হাজার টাকা নগদ অর্থ সহায়তা এবং একইসাথে তার ঘর মেরামতের জন্য ২ বান্ডেল টিন প্রদান করেন মানবিক জেলা প্রশাসক অঞ্জনা খান মজলিশ।
আরও পড়ুন: খুলনায় বন্ধ রাষ্ট্রায়ত্ত পাটকলের নারী শ্রমিকদের মানবেতর জীবন
চাঁদপুরের হাইমচর উপজেলার পূর্বচরকৃষ্ণপুর ইউনিয়নের বাসিন্দা আছিয়া বেগম। স্বামী মারা গেছেন ১৫ বছর আগে। থাকা খাওয়ার কোন ব্যবস্থা নেই বললেই চলে। নদীর পাড়ে ছোট জরাজীর্ণ ঘরে খুব কষ্টে বাস করেন তিনি। একমাত্র নাতিনকে নিয়ে কোনমতে দিনযাপন করেন। তার দু:খ কষ্ট জেলা প্রশাসক অঞ্জনা খান মজলিশের নজরে এলে তিনি এ সহায়তা প্রদান করেন।
আরও পড়ুন: কুড়িগ্রামে তৃতীয় লিঙ্গ সম্প্রদায়ের মাঝে খাদ্য সহায়তা প্রদান
অসহায় বৃদ্ধা আছিয়া বেগম বলেন, আল্লাহ ছাড়া সাহায্য করার কেউ ছিল না। অনেক কষ্টে দিন পার করছি।ডিসি আপা আমাকে যে সাহায্য করেছে, আমি অনেক খুশি হইছি।
আরও পড়ুন: শিক্ষকের মানবেতর জীবন: বিচারের জন্য নিরলস লড়াই
জেলা প্রশাসক অঞ্জনা খান মজলিশ ইউএনবি কে বলেন, ঘটনাটি জানতে পারার সাথে সাথে আছিয়া বেগমকে সহায়তা করেছি। আমরা চেষ্টা করছি, যাতে একটি মানুষও ভূমিহীন ও গৃহহীন না থাকে। আমাদের সরকারি নিয়মানুসারে আমরা কাজ করার চেষ্টা করছি। এটা মুজিব বর্ষের উপহার।
৩ বছর আগে