প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি)
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে নির্বাচনের তারিখ নিয়ে আলোচনা হয়নি: সিইসি
প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাতে জাতীয় নির্বাচনের তারিখ নিয়ে কোনো আলোচনা হয়নি বলে জানিয়েছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এএমএম নাসির উদ্দিন।
মঙ্গলবার (১ জুলাই) রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে নিজ কার্যালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এমন তথ্য দিয়েছেন তিনি।
সিইসি বলেন, ‘আসন্ন নির্বাচনকে ঘিরে প্রস্তুতির বিষয়েই মূলত কথা হয়েছে। নির্বাচনের তারিখ নিয়ে কোনো আলোচনা হয়নি। আপনারা সময়মতো নির্বাচন কমিশনের কাছ থেকেই নির্বাচনের তারিখ ও তফসিল জানতে পারবেন।’আরও পড়ুন: বাংলাদেশে আগামী বছরের জুনের মধ্যে জাতীয় নির্বাচন: প্রধান উপদেষ্টা
‘নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য করতে নির্বাচন কমিশন প্রস্তুত কি না বলেও প্রধান উপদেষ্টা জানতে চেয়েছেন,’ জানান তিনি।
সিইসি বলেন, প্রধান উপদেষ্টা একটি নিরপেক্ষ ও বিশ্বাসযোগ্য নির্বাচন আয়োজনের বিষয়ে অত্যন্ত আন্তরিক। আমাদের তরঙ্গ মিলে গেছে—এই বিষয়ে আমরা একই তরঙ্গে আছি।
ইসির প্রস্তুতির বিষয়ে নাসির উদ্দিন বলেন, ‘আমরা পুরোপুরি প্রস্তুতির পথে এগোচ্ছি।’
গত বৃহস্পতিবার ড. ইউনূসের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন সিইসি। সাক্ষাৎ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘এটি ছিল একটি সৌজন্য সাক্ষাৎ।’
১৫৭ দিন আগে
নিবন্ধন ও নির্বাচনী প্রতীক ফিরে পাবে জামায়াত: নির্বাচন কমিশনার
রাজনৈতিক দল হিসেবে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী নিবন্ধন ও নির্বাচনী প্রতীক ‘দাঁড়িপাল্লা’ খুব শিগগিরিই ফিরে পাবে বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশনের একজন সদস্য।
বুধবার (৪ জুন) আগারগাঁওয়ে নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ে এক বৈঠকের পর কমিশনার আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ সাংবাদিকদের এ কথা বলেন।
তিনি বলেন, ‘জামায়াতে ইসলামি শিগগিরই তার নিবন্ধন ফিরে পাবে। আমরা প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিচ্ছি। নির্বাচন কমিশন এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিয়েছে।’
প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এএমএম নাসির উদ্দিনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় অন্যান্য কমিশনার এবং ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
দলের নির্বাচনী প্রতীক সম্পর্কে বলতে গিয়ে কমিশনার সানাউল্লাহ বলেন, দলের নির্বাচনী প্রতীক দাঁড়িপাল্লা জামায়াতে ইসলামীর কাছে ফেরত দেওয়ার নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে ইসি।
আরও পড়ুন: বাজেটে দেশ পুনর্গঠনের প্রত্যয় প্রতিফলিত হয়নি: জামায়াত
জামায়াতকে ‘দাঁড়িপাল্লা’ প্রতীক ফেরত দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় নির্বাচন কমিশন আপিল বিভাগের পূর্বের অবস্থা ফিরিয়ে দেওয়ার নির্দেশ, ২০০৮ সালের ৫ নভেম্বর জারি করা নিবন্ধন বিজ্ঞপ্তি, জনপ্রতিনিধিত্ব আদেশ (আরপিও) ১৯৭২ এর ৯০এফ (১) (খ) অনুচ্ছেদ বিবেচনায় নিয়েছে।
তিনি আরও বলেন, উল্লেখিত বিধিবিধান ও রায়ে বলা হয়েছে, বরাদ্দকৃত প্রতীকগুলো তাদের জন্য সংরক্ষিত থাকবে, যদি না তারা অন্য কোনো নির্ধারিত প্রতীক পছন্দ করে। এছাড়া আদালতের অন্যান্য নির্দেশনা এবং পর্যবেক্ষণ বিবেচনা করে নির্বাচন কমিশন এই নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
কমিশনার আরও জানান, ‘‘সব কিছু বিবেচনা করে নির্বাচন কমিশন জামায়াতে ইসলামীকে তাদের আগের 'দাঁড়িপাল্লা' প্রতীক ফিরিয়ে দেওয়ার জন্য সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এর মানে হলো তারা তাদের দলীয় নিবন্ধন এবং প্রতীক ফিরে পাবে।’’
তবে, তিনি উল্লেখ করেছেন যে, নির্বাচন কমিশন প্রতীক ‘দাঁড়িপাল্লা’ ফিরিয়ে দিতে কিছু সময় নেবে, কারণ দাপ্তরিক প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে হবে।
এছাড়া, আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন জন্য নিবন্ধিত নির্বাচন প্রতীকের সংখ্যা ৬৯ থেকে বৃদ্ধি করে ১০০ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে নির্বাচন কমিশন।
গত ১ জুন আপিল বিভাগ ২০১৩ সালে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীকে রাজনৈতিক দল হিসেবে নিবন্ধন অবৈধ ঘোষণা করে দেওয়া হাইকোর্টের রায়কে বাতিল করে দেয়।
১৮৩ দিন আগে
নির্বাচন সুষ্ঠু করতে আইনের মাধ্যমে প্রিজাইডিং কর্মকর্তাদের ক্ষমতা বাড়ানো হয়েছে: সিইসি
প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেছেন, নির্বাচন সুষ্ঠু করতে আইনের মাধ্যমে প্রিজাইডিং কর্মকর্তাদের ক্ষমতা বাড়ানো হয়েছে।
শনিবার (২ সেপ্টেম্বর) রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটে এক অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন।সিইসি বলেন, ‘জনগণ অবাধে ভোট দিতে পারলেই নির্বাচন শতভাগ সুষ্ঠু হবে।’
নির্বাচন কমিশনার মো. আনিসুর রহমান বলেন, আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন জানুয়ারির প্রথম সপ্তাহে অনুষ্ঠিত হবে। তবে তিনি নির্দিষ্ট তারিখ জানাননি।
আরও পড়ুন: সংকট সমাধানে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে সংলাপ প্রয়োজন: মার্কিন রাষ্ট্রদূতকে সিইসি
তিনি বলেন, ‘এর মধ্য দিয়ে জাতীয় নির্বাচনের আনুষ্ঠানিক কার্যক্রম শুরু হয়েছে বলা যায়।’
প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) প্রশিক্ষকদের প্রশিক্ষণ (টিওটি) কর্মসূচির প্রথম পর্বের উদ্বোধন করেন।
নির্বাচন কর্মকর্তাদের জন্য আজ (শনিবার) থেকে শুরু হওয়া দুই মাসব্যাপী প্রশিক্ষণ ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত চলবে।
যেখানে নির্বাচন কমিশন কর্তৃক প্রশিক্ষিত প্রায় ৩ হাজার ৫০০ বিশেষজ্ঞ মাঠ পর্যায়ে প্রায় ৯ লাখ পোলিং কর্মকর্তাকে প্রশিক্ষণ দেবেন।
এ সময় আরও দুজন নির্বাচন কমিশনার (ইসি) এবং ইসি সচিব উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন: প্রধান বিচারপতির সঙ্গে সিইসির সৌজন্য সাক্ষাৎ
জাতীয় নির্বাচনের তফসিল অক্টোবরের শেষ সপ্তাহের আগে নয়: সিইসি
৮২৪ দিন আগে
জাতীয় নির্বাচনের তফসিল অক্টোবরের শেষ সপ্তাহের আগে নয়: সিইসি
প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেছেন, অক্টোবরের শেষ সপ্তাহের আগে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করা হবে না।
রবিবার দুপুরে নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে সিইসি এসব কথা বলেন।
সংবিধান অনুযায়ী, আগামী জাতীয় নির্বাচন যদি বর্তমান সংসদকে বহাল রেখে অনুষ্ঠিত হয়, তাহলে ২০২৪ সালের ২৯ জানুয়ারি হতে পূর্বের ৯০ দিনের মধ্যেই তা হতে হবে। অর্থাৎ চলতি বছরের ১ নভেম্বর থেকে শুরু হবে দ্বাদশ জাতীয় নির্বাচনের কাউন্টডাউন।
আরও পড়ুন: সিইসি’র সঙ্গে জাপানের রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সুষ্ঠুভাবে নির্বাচন সম্পন্নে প্রশাসনকে প্রস্তুত থাকার নির্দেশ সিইসি’র
৮৫৯ দিন আগে
ফয়জুল করিমের ওপর হামলার বিষয়ে সিইসি’র মন্তব্যের তীব্র নিন্দা ফখরুলের
বরিশাল সিটি করপোরেশন (বিসিসি) নির্বাচনে মেয়র প্রার্থীর ওপর হামলার ঘটনায় প্রধান নির্বাচন কমিশনারের (সিইসি) মন্তব্যের সমালোচনা করে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, বর্তমান নির্বাচন কমিশন (ইসি) বিশ্বাসযোগ্য জাতীয় নির্বাচন আয়োজন করতে পারবে না।
তিনি বলেন, ‘সিইসি বলেছেন যে সোমবারের সিটি নির্বাচন নিয়ে তিনি খুবই সন্তুষ্ট। বরিশাল সিটি নির্বাচনে চরমোনাই পীর ফয়জুল করিমকে ক্ষমতাসীন দলের ক্যাডাররা পিটিয়ে রক্তাক্ত করলেও তারা (ইসি) তা প্রতিহত করতে পারেনি।’
মঙ্গলবার রাজধানীর গোপীবাগে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপি আয়োজিত পদযাত্রা কর্মসূচিতে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি বলেন, একজন সম্মানিত আলেম ও মেয়র প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে ইসি চরমভাবে ব্যর্থ হয়েছে।
আরও পড়ুন: গুরুতর অসুস্থতা নিয়ে জীবন-মৃত্যুর সঙ্গে লড়ছেন খালেদা জিয়া: ফখরুল
বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘আপনারা (ইসি) বলছেন যে আপনারা অবাধ ও সুষ্ঠুভাবে জাতীয় সংসদ নির্বাচন করতে পারবেন। আপনারা তা করতে পারবেন না। আমরা অনেক দেখেছি।’
ভোটের সময় ক্ষমতাসীন দলের নেতাকর্মীদের হামলায় ফয়জুল করিম মারা যাননি বলে সিইসি হাবিবুল আউয়ালের বক্তব্যের তীব্র সমালোচনা করেন তিনি।
ফখরুল বলেন, ‘আপনি কি তার লাশ চেয়েছিলেন? আপনি কি চেয়েছিলেন যে তিনি মারা যাক? আমরা এর তীব্র নিন্দা জানাই।’
দেশব্যাপী চলমান লোডশেডিং ও বিদ্যুৎ খাতে ব্যাপক দুর্নীতির প্রতিবাদে বিএনপির দেশজুড়ে কর্মসূচির অংশ হিসেবে গোপীবাগ সাদেক হোসেন খোকা কমিউনিটি সেন্টার থেকে রায়সাহেবের বাজার অভিমুখে পদযাত্রা করে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপি।
আরও পড়ুন: তত্ত্বাবধায়ক সরকার নিয়ে কোনো আপস নয়: ফখরুল
ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপিও একই মাঠে মহাখালী থেকে কারওয়ানবাজার অভিমুখে পযযাত্রা করে।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী এ কর্মসূচির উদ্বোধন করেন।
পদযাত্রা শুরুর আগে মির্জা ফখরুল বলেন, সরকার বারবার বিদ্যুতের দাম বাড়িয়েছে, কিন্তু সারাদেশে মানুষ লোডশেডিংয়ের সম্মুখীন হচ্ছে। কিন্তু তারা (সরকার) কিছুদিন আগে একটি আকর্ষণীয় আতশবাজি ও লেজার শো দিয়ে ক্ষমতায় স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জনের সাফল্য উদযাপন করেছে।
তিনি বলেন, সরকার জনগণের পকেট থেকে টাকা নিয়ে কুইক রেন্টাল পাওয়ার প্ল্যান্ট স্থাপন করেছে এবং উৎপাদন বন্ধ থাকা বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলোকেও টাকা দিয়েছে।
আরও পড়ুন: নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকার ‘ডেড’ নয়, ‘লাইফ’ ইস্যু: ফখরুল
৯০৫ দিন আগে
সংলাপে নয়, অনানুষ্ঠানিক বৈঠকে বিএনপিকে আমন্ত্রণ: সিইসি
প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেছেন, নির্বাচন কমিশন (ইসি) বিএনপিকে সংলাপে নয়, বরং অনানুষ্ঠানিক বৈঠকে আমন্ত্রণ জানিয়েছে।
মঙ্গলবার রাজধানীর ইসি সচিবালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ কথা বলেন।
সিইসি বলেন, ‘আনুষ্ঠানিক না হোক, অনানুষ্ঠানিক আলোচনায় অংশগ্রহণ করতে পারেন এভাবে একটি চিঠি দিয়েছিলাম। আমরা সংলাপের আহ্বান করিনি। সংলাপ একটি আনুষ্ঠানিক ব্যাপার।’
এর আগে বৃহস্পতিবার সিইসি বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরকে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে মতবিনিময় সভায় অংশ নিতে একটি আধা-আনুষ্ঠানিক চিঠি পাঠান।
আউয়ালের নেতৃত্বাধীন বর্তমান নির্বাচন কমিশন গত বছর গঠনের পর থেকে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে দুই দফা সংলাপ করেছে। তবে বিএনপিসহ কয়েকটি রাজনৈতিক দল সংলাপে অংশ নেয়নি।
বিএনপিকে সংলাপের আমন্ত্রণ জানিয়ে নির্বাচন কমিশনের (ইসি) চিঠি জনগণের ভোটাধিকার থেকে বঞ্চিত করে আরেকটি নির্বাচন অনুষ্ঠানের সরকারের সর্বশেষ কৌশল ছাড়া আর কিছুই নয় বলে মন্তব্য করেছেন মির্জা ফখরুল।
আরও পড়ুন: অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন না হলে বিতর্ক সৃষ্টি হতে পারে: সিইসি
বিএনপি বা অন্য কোনো দলের সঙ্গে নতুন করে সংলাপ সম্ভব নয়: সিইসি
৯৮৩ দিন আগে
রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা ইসি’র, নির্বাচন ১৯ ফেব্রুয়ারি
নির্বাচন কমিশন (ইসি) বুধবার দেশের ২২ তম রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করেছে।
ঢাকায় নির্বাচন ভবনে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল এ ঘোষণা দেন।
তফসিল অনুযায়ী, বর্তমান রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদের মেয়াদ শেষ হওয়ার পথে, তাই আগামী ১৯ ফেব্রুয়ারি রাষ্ট্রপতি নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। মনোনয়নপত্র জমা দেয়ার চূড়ান্ত তারিখ ১২ ফেব্রুয়ারি এবং তা ১৩ ফেব্রুয়ারি পর্যালোচনা করা হবে বলে জানিয়েছে ইসি। আগামী ১৪ ফেব্রুয়ারি মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের শেষ দিন ধার্য করেছে নির্বাচন কমিশন। ১৯ ফেব্রুয়ারি দুপুর ২টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত জাতীয় সংসদ ভবনে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে।
আরও পড়ুন: রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা আজ
এর আগে মঙ্গলবার স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরীর সঙ্গে বৈঠক করেন সিইসি কাজী হাবিবুল আউয়াল।
সংবিধান অনুযায়ী, বর্তমান রাষ্ট্রপতির মেয়াদ শেষ হওয়ার ৯০ থেকে ৬০ দিনের মধ্যে নির্বাচন করতে হবে। এর আগে ২০১৮ সালের ২৫ জানুয়ারি প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করা হয়। আবদুল হামিদ ২০১৮ সালের ৬ ফেব্রুয়ারি দ্বিতীয় মেয়াদে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় রাষ্ট্রপতি নির্বাচিত হন। রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদের মেয়াদ শেষ হচ্ছে চলতি বছরের ২৩ এপ্রিল।
আরও পড়ুন: রাষ্ট্রপতি নির্বাচন ২৩ ফেব্রুয়ারির মধ্যে: ইসি সচিব
১০৪৫ দিন আগে
রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা আজ
প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেছেন, বুধবার (আজ) রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করা হবে।
মঙ্গলবার জাতীয় সংসদের স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরীর সঙ্গে বৈঠক শেষে রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নিজ কার্যালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ কথা বলেন।
কাজী আউয়াল বলেন, আগামীকাল (বুধবার) সকাল ১১টায় নির্বাচন কমিশনে (ইসি) সভা শেষে রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করা হবে।
সংসদ সচিবালয়ের সিনিয়র সচিব কে এম আবদুস সালাম এবং ইসি সচিব জাহাঙ্গীর আলম বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন: রাষ্ট্রপতি নির্বাচন: স্পিকারের সাক্ষাৎ চেয়েছেন সিইসি
জাতীয় সংসদের পরিচালক (জনসংযোগ) তারিক মাহমুদ বলেন, সিইসি স্পিকারের সঙ্গে সাক্ষাৎ করে রাষ্ট্রপতি নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করেছেন।
এ বিষয়ে অবহিত হওয়ার পর স্পিকার ড. শিরীন শারমিন প্রধান নির্বাচন কমিশনারকে ধন্যবাদ জানান। সিইসি স্পিকারকে অবহিত করেন যে তারা যথাসময়ে নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য প্রস্তুত।
সংবিধান অনুযায়ী, বর্তমান রাষ্ট্রপতির মেয়াদ শেষ হওয়ার ৯০ থেকে ৬০ দিনের মধ্যে নতুন প্রেসিডেন্ট নির্বাচন করতে হয়। এর আগে ২০১৮ সালের ২৫ জানুয়ারি রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করা হয়।
আবদুল হামিদ ১৮ ফেব্রুয়ারি নির্বাচন হলেও ৬ ফেব্রুয়ারি দ্বিতীয় মেয়াদে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় রাষ্ট্রপতি নির্বাচিত হন। রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদের মেয়াদ শেষ হচ্ছে চলতি বছরের ২৩ এপ্রিল।
আরও পড়ুন: রাষ্ট্রপতি নির্বাচন ২৩ ফেব্রুয়ারির মধ্যে: ইসি সচিব
১০৪৫ দিন আগে
গাইবান্ধা-৫ উপনির্বাচন: সিদ্ধান্তের বিষয়ে অপেক্ষা করতে বললেন সিইসি
প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেছেন, গাইবান্ধা-৫ আসনের স্থগিত উপনির্বাচনে নির্বাচনী অনিয়মের বিষয়ে কোনো হঠকারী সিদ্ধান্ত নেয়া হবে না। তাছাড়া উপনির্বাচনের সিদ্ধান্তের বিষয়ে অপেক্ষা করার কথাও জানান তিনি।
বুধবার সিইসি ঢাকায় সাংবাদিকদের বলেন যে যেহেতু কমিশন পুরো পরিস্থিতি এখনও খতিয়ে দেখছে, তাই এ বিষয়ে কোনো সিদ্ধান্ত নেয়া হবে না।
গাইবান্ধায় নতুন করে ভোট হবে কি না জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘এখন কিছু বলবো না। অপেক্ষা করুন, একটু অপেক্ষা করুন।’
১২ অক্টোবর ৫১টি কেন্দ্রে ব্যাপক অনিয়মের কারণে উপনির্বাচনের মাঝপথে ভোটগ্রহণ স্থগিতের নির্দেশ দেন সিইসি।
আরও পড়ুন: নির্বাচন কমিশন কোনো চাপে নেই: সিইসি
৭ দিনের মধ্যে গাইবান্ধা-৫ আসনে নির্বাচনের সিদ্ধান্ত নেয়া হবে: সিইসি
গাইবান্ধা-৫ আসনের স্থগিত নির্বাচন নিয়ে এখনও কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি: সিইসি
১১০৭ দিন আগে
চট্টগ্রাম সিটি নির্বাচন মার্চে হতে পারে: সিইসি
চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন নির্বাচন নতুন বছরের মার্চ মাসে হতে পারে বলে বুধবার জানিয়েছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কেএম নূরুল হুদা।
২১৬৫ দিন আগে