বিল্ডিং
ফ্রান্সের অ্যাপার্টমেন্টে অগ্নিকাণ্ডে ৫ শিশুসহ নিহত ১০
ফ্রান্সের লিওঁ শহরের দরিদ্র শহরতলির একটি আটতলা অ্যাপার্টমেন্টে শুক্রবার রাতে আগুন লেগে পাঁচ শিশুসহ ১০ জন মারা গেছে।
বিষয়টি নিশ্চিত করে ফরাসি কর্মকর্তা জানান, ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের কারণ খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
রোন অঞ্চলের এক দপ্তর অনুযায়ী, ছোট শহরতলির ভল্ক্স-এন-ভেলিন এলাকায় আগুনে ১৪ জন আহত হয়, যাদের মধ্যে চারজনের অবস্থা গুরুতর। রাত ৩টায় আগুন লাগার কিছুক্ষণ পরেই প্রায় ১৭০ জন দমকলকর্মীকে সেখানে নিয়োজিত করা হয়।
ঘটনাস্থলে থাকা একজন অ্যাসোসিয়েটেড প্রেস (এপি) রিপোর্টার এলাকাটির চারপাশে বেশ কয়েকটি ফায়ার ট্রাক ও নিরাপত্তা বেষ্টনী স্থাপন করতে এবং বিল্ডিংটির বিপরীতে একটি গাড়ি পার্ক এলাকায় ওই ভবনের বাসিন্দা ও আতঙ্কিত প্রতিবেশীদের জড়ো হতে দেখেন।
আরও পড়ুন: ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে লড়ছেন ম্যাক্রোঁ ও মেরিন লে পেন
৪৩ হাজার বাসিন্দার শহর ভল্ক্স-এন-ভেলিন রোন অঞ্চলের সবচেয়ে দরিদ্র অঞ্চলগুলোর মধ্যে একটি।
অভ্যন্তরীণ মন্ত্রী জেরাল্ড ডারমানিন মারাত্মক এই আগুনের ঘটনাকে ‘একটি ধাক্কা’ উল্লেখ করে বলেন যে প্যারিসের দক্ষিণ-পূর্বে ৪৭০ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত শহরতলিটিতে তিনি আগামী কয়েক ঘন্টার মধ্যে ভ্রমণ করবেন। আর্জেন্টিনা ও ফ্রান্সের মধ্যকার রবিবারের চূড়ান্ত নিরাপত্তা পরিকল্পনা উপস্থাপন করতে শুক্রবার লিওঁ-তে যাওয়ার কথা ছিল তার।
২০১৯ সালে প্যারিসে অগ্নিসংযোগের ঘটনায় ১০ জন নিহত ও ৩২ জন আহত হওয়ার পর এটি ফ্রান্সে সবচেয়ে মারাত্মক অগ্নিকাণ্ড।
আরও পড়ুন: অর্থনৈতিক ও সামাজিক সুবিধার জন্য বাংলাদেশের সঙ্গে কাজ করতে আগ্রহী ফ্রান্স
২ বছর আগে
রাস্তা না রেখে উঁচু উঁচু বিল্ডিং করা কি সমীচিন: স্থানীয় সরকারমন্ত্রীর প্রশ্ন
খেলার মাঠ, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, বাজার, বিনোদন কেন্দ্র, গ্রিনাইজেশন ও ওয়াটার বডি এবং পর্যাপ্ত রাস্তা না রেখে শুধু উঁচু উঁচু বিল্ডিং করা সমীচিন কি না সেই প্রশ্ন তুলেছেন স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায়মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম।
তিনি বলেছেন, ডিটেইল এরিয়া প্ল্যান-ড্যাপ গেজেট আকারে প্রকাশ করা হয়েছে। ঢাকাকে বাসযোগ্য এবং দৃষ্টিনন্দন করার ওপর সর্বোচ্চ গুরুত্ব দেয়া হয়েছে এই ড্যাপে। ঢাকায় শুধু মানুষের বাসস্থান নয় বরং এর সঙ্গে সকল নাগরিক সেবাও নিশ্চিত করতে হবে। যা এই ড্যাপ বাস্তবায়নের মাধ্যমে সম্ভব।
শনিবার রাজধানীর বনানীতে হোটেল শেরাটনে এক সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে মন্ত্রী এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, ঢাকায় সব মানুষকে সকল সুবিধা দিয়ে রাখা যাবে না। এজন্য নগরের সব সুযোগ-সুবিধা সুবিধা গ্রামে পৌঁছে দিতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা 'আমার গ্রাম আমার শহর' দর্শন বাস্তবায়ন করছেন। ইতোমধ্যে অনেক সেবা প্রত্যন্ত গ্রামাঞ্চলে পৌঁছে দেয়া হয়েছে। যার ফলে সারাদেশে কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরি হচ্ছে। এসব সুবিধা গ্রামে পৌঁছে গেলে ঢাকামুখী মানুষের চাপ কমবে।
আরও পড়ুন: গ্রামের বর্জ্য সংগ্রহ করে বিদ্যুৎ উৎপাদন করা হবে: স্থানীয় সরকারমন্ত্রী
এফবিসিসিআই আয়োজিত 'টেকসই প্লাস্টিক বর্জ্য ব্যবস্থাপনার জন্য নীতিমালা সক্রিয়করণ' শীর্ষক এই সেমিনারে বর্জ্য থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদনের মাধ্যমে বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় দেশে বৈপ্লবিক পরিবর্তন আসবে বলে জানিয়েছেন মো. তাজুল ইসলাম।
তিনি বলেন, মানুষের আয় বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে ভোগ বেড়েছে। যার ফলে আগের তুলনায় অধিক পরিমাণে ময়লা-আবর্জনা উৎপন্ন হচ্ছে। আর এসব বর্জ্য শুধু শহরে নয় বরং গ্রামগঞ্জেও উৎপন্ন হচ্ছে। আগের তুলনায় অধিক মাত্রায় বর্জ্য উৎপন্ন হওয়ায় সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনার মধ্যে নিয়ে আসা একটি বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে।
মো. তাজুল ইসলাম বলেন, দেশে উৎপন্ন সকল ধরনের বর্জ্য পুড়িয়ে বিদ্যুৎ উৎপাদনের উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। ঢাকাসহ কয়েকটি সিটি করপোরেশনে কার্যক্রম শেষ পর্যায়ে রয়েছে। আশা করছি খুব শিগগিরই বর্জ্য থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদন শুরু হবে। আর এই প্রক্রিয়া শুরু হলে দেশে বর্জ্য সমস্যা অনেকটাই সমাধান করা সম্ভব হবে।
এ প্রসঙ্গে মন্ত্রী বলেন, পৃথিবীর অনেক দেশে বর্জ্য থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদন করা হচ্ছে। এর জন্য বিভিন্ন মডেল আছে। উন্নত দেশের মডেল অনুসরণ করে আমাদের দেশেও অনুরূপভাবে বর্জ্য থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদনের ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। পরিবেশ রক্ষা এবং মানুষের স্বাস্থ্যের কথা মাথা রেখে আমাদের দেশের জন্য কার্যকর সেই মডেল বাস্তবায়ন করা হচ্ছে বলেও জানান তিনি।
আরও পড়ুন: ডেঙ্গুতে আক্রান্ত ও মৃত্যু কম, তবুও আমরা উদ্বিগ্ন: স্থানীয় সরকারমন্ত্রী
মন্ত্রী আরও বলেন, প্রতিটি পণ্যের জন্য আলাদাভাবে পলিথিন বা অন্য কোনো ব্যাগ দেয়া হয় যার জন্য গৃহস্থালি বর্জ্য বেশি উৎপন্ন হচ্ছে। পলিথিন চাইলেই একদিনে বন্ধ করা যাবে না। আবার পাটের ব্যাগ মানুষের হাতে ধরিয়ে দেয়া যাবে না। প্লাস্টিকের ব্যবহার অনেক গুণ বৃদ্ধি পেয়েছে। এটাকেও হঠাৎ করে নিষিদ্ধ করা যাবে না। তাহলে বিকল্প কি! এটি নিয়ে কাজ করতে হবে। বর্জ্য ডিসপোসাল করার জন্য একটি সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনা তৈরি করতে হবে।
তিনি বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান দেশকে স্বাধীন করে দিয়েছেন। আর তাঁর সুযোগ্য কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশকে উন্নত সমৃদ্ধ করার জন্য দিনরাত পরিশ্রম করে যাচ্ছেন। যার ফলে সব ক্ষেত্রে অভূতপূর্ব সাফল্য অর্জিত হয়েছে। এসব অর্জনের কথা বললে আবার অনেকের খারাপ লাগে। তিনি বলেন, দেশকে ২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত-সমৃদ্ধ করতে পথ নকশা তৈরি করা হয়েছে। আর এই পথ নকশা পরিকল্পিত এবং সুচিন্তিতভাবে প্রণয়ন করা হয়েছে।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে স্থানীয় সরকারমন্ত্রী বলেন, দেশপ্রেমে উজ্জীবিত হয়ে সবাই মিলে কাজ করলে যেকোনো সমস্যা সমাধান করা সম্ভব হবে উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে সকল শ্রেণি পেশার মানুষ আজ ঐক্যবদ্ধ। আন্দোলনের নামে মানুষ হত্যা, জ্বালাওপোড়াও করা এবং জনজীবন বিপর্যস্ত করা গণতন্ত্রের ভাষা হতে পারে না।
যেকোনো চ্যালেঞ্জ ও ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করে দেশকে বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলায় রূপান্তরিত করতে সবাইকে বর্তমান সরকারের পাশে থাকার আহ্বান জানান মো. তাজুল ইসলাম।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন বন ও পরিবেশমন্ত্রী মো. শাহাব উদ্দিন এবং প্রধানমন্ত্রী কার্যালয়ের সিনিয়র সচিব তোফাজ্জল হোসেন মিয়া।
এছাড়া, এফবিসিসিআইয়ের প্রেসিডেন্ট মো. জসিম উদ্দিনসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, ইউনিলিভার বাংলাদেশের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও জাভেদ আখতার, বাংলাদেশ প্লাস্টিক গুডস এন্ড ম্যানুফেকসার্স এক্সপোর্টার এসোসিয়েশনের প্রেসিডেন্ট শামীম আহমেদ এবং নগর পরিকল্পনাবিদ ও স্থপতি অন্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন।
আরও পড়ুন: পানিতে ভর্তুকি দেয়া বন্ধ করবে ঢাকা ওয়াসা: স্থানীয় সরকারমন্ত্রী
২ বছর আগে
ভূমিকম্প ঝুঁকি কমাতে বিল্ডিং কোড হালনাগাদ হচ্ছে: দুর্যোগ প্রতিমন্ত্রী
ঝুঁকিপূর্ণ ভবনসমূহ রেট্রোফিটিংসে'র মাধ্যমে ভূমিকম্প সহনীয় করার কাজ চলছে বলে জানিয়েছেন দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী ডা: মোঃ এনামুর রহমান।
তিনি বলেন, ভূমিকম্পে প্রাণহানি ও সম্পদের ক্ষয়ক্ষতি কমাতে ইতিমধ্যে দেশের ছয়টি সিটি করপোরেশন ও তিনটি জেলার ভূমিকম্প ঝুঁকি মানচিত্র তৈরি করা হয়েছে। ভূমিকম্পসহ যেকোনো দুর্যোগ থেকে উত্তরণের জন্য জাতীয় কন্টিনজেন্সি প্ল্যানও তৈরি করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: সপ্তাহের ব্যবধানে সিলেটে ফের ভূমিকম্প অনুভূত
বৃহস্পতিবার সিলেটে আয়োজিত "ভূমিকম্প ঝুঁকি হ্রাস বিষয়ক অবহিতকরণ সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন প্রতিমন্ত্রী। ভূমিকম্প সহনশীল ভবন নির্মাণে বিল্ডিং কোড হালনাগাদের লক্ষ্যে গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের সাথে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয় একযোগে কাজ করছে বলে জানান মন্ত্রী।
এ সময় তিনি বলেন, ভূমিকম্প এমন একটি প্রাকৃতিক দুর্যোগ যার পূর্বাভাস দেয়ার উপায় এখনো বের করা যায়নি। আমাদের দেশের প্রধান প্রধান শহরগুলোতে মানুষ বাড়ার পাশাপাশি আবাসিক-অনাবাসিক স্থাপনা বাড়ছে পাল্লা দিয়ে। কিন্তু এসব স্থাপনা কতটা মানসম্পন্ন, বড় ধরনের ভূমিকম্পে সেগুলো টিকে থাকবে কিনা এই আশঙ্কা প্রবল। ভূমিকম্পের মত দুর্যোগে নিরাপদ আশ্রয় হিসেবে প্রয়োজনীয় খোলা জায়গাও নেই আমাদের বড় শহরগুলোতে। অভিযোগ রয়েছে দেশে ভবন নির্মাণে বিল্ডিং কোড মানা হয়না। ফলে মাঝারি ধরনের ভূমিকম্পও বিপর্যয়ের কারণ হতে পারে। আর বড় ধরনের ভূমিকম্প ডেকে আনতে পারে ভয়াবহ মানবিক বিপর্যয়। তাই ভূমিকম্পের বিপর্যয় থেকে রক্ষা পেতে সব ধরনের অবকাঠামো দূর্যোগ মোকাবেলার উপযোগী করে গড়ে তুলতে কার্যক্রম চলমান রয়েছে ।
আরও পড়ুন: আবারও ভূমিকম্পে কেঁপে উঠলো সিলেট
এনামুর রহমান বলেন,বড় ধরনের ভূমিকম্পে ক্ষয়ক্ষতি কতটা নিয়ন্ত্রণে রাখা যাবে তা বলা মুশকিল, তবে প্রস্তুতি থাকলে মোকাবিলা করতে সুবিধা হবে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকার সে কাজটাই করে যাচ্ছে। এ জন্য দল-মত নির্বিশেষে সকলের সহযোগিতা কামনা করেন তিনি।
মন্ত্রণালয়ের সচিব মোঃ মোহসীন বলেন, বর্তমানে দেশে ভূমিকম্পন পরিমাপের জন্য ১০টি স্টেশন রয়েছে। জাপান থেকে ভূমিকম্প ও সুনামি বিষয়ে (জাপানের) টোকিও'র জিআরআইপিএস ইউনিভার্সিটি থেকে মাস্টার্স অব ডিজাস্টার ম্যানেজমেন্টে দুই বছরের কোর্স সমাপ্ত করে চারজন বিজ্ঞানীর মধ্যে একজন সিলেট স্টেশনে কর্মরত আছেন। ভূমিকম্পসহ অন্যান্য দুর্যোগে দ্রæত উদ্ধার ও অনুসন্ধান কার্যক্রম পরিচালনার জন্য সি সার্চবোট, মেরিন রেস্কিউ বোট, মেগাফোন সাইরেনসহ প্রয়োজনীয় সরঞ্জাম, যন্ত্রপাতি ও যানবাহন ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তর এবং সশস্ত্র বাহিনী বিভাগসহ সংশ্লিষ্ট অন্যান্য প্রতিষ্ঠানকে দেয়া হয়েছে। এ কাজ সহজ করার জন্য আরো অত্যাধুনিক যন্ত্রপাতি ও সরঞ্জামাদি সংগ্রহের কাজ চলছে ।
আরও পড়ুন: রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প
দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের সচিব মোঃ মোহসীনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আরো বক্তব্য দেন, বাংলাদেশ প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়(বুয়েট) এর অধ্যাপক ড. তাহামিদ এম আল হোসাইন, সিলেটের শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ডঃ জহির বিন আলম, আহসানউল্লাহ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ডক্টর শারমিম রেজা চৌধুরী, গণপূর্ত বিভাগের তত্ত¡াবধায়ক প্রকৌশলী রফিকুল ইসলাম, আবহাওয়া অধিদপ্তরের পরিচালক শামসুদ্দিন আহমেদ, ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) সাজ্জাদ হোসাইন, সিলেট সিটি কর্পোরেশনের মেয়র আরিফুল হক এবং সিলেট জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান এডভোকেট মোঃ লুৎফুর রহমান।
৩ বছর আগে