তিন
দেশের তিন জেলায় বজ্রপাতে ৩ জন নিহত
দেশে বজ্রপাতে রবিবার ময়মনসিংহ, কুড়িগ্রাম ও রাজশাহীতে তিনজনের মৃত্যু হয়েছে।
ইউএনবির ময়মনসিংহ প্রতিনিধি জানান, জেলার হালুয়াঘাটে বজ্রপাতে এক হাঁস খামারীর মৃত্যু হয়েছে। রবিবার (২ জুলাই) সকাল ১১ টার দিকে উপজেলার বিলডোরা মোজাকান্দা গ্রামে ঘটনাটি ঘটে।
নিহত মো. ইন্তাজ আলী (৭০) ওই গ্রামের মৃত আমির উদ্দিনের ছেলে।
আরও পড়ুন: বগুড়ায় হালখাতার মাইক টানাতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু
পুলিশ ও নিহতের পরিবারের সদস্যরা জানায়, নিহত ইন্তাজ আলীর একটি হাঁসের খামার আছে। সকালে বাড়ির পাশে পতিত কৃষি জমিতে হাঁস চড়াতে যান তিনি। এ সময় বজ্রপাতে তিনি ঘটনাস্থলেই মারা যান।
হালুয়াঘাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সুমন চন্দ্র রায় ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, নিহতের পরিবারের আবেদনের প্রেক্ষিতে লাশ তাদের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।
ইউএনবির কুড়িগ্রাম প্রতিনিধি জানান, জেলার রৌমারী উপজেলায় বাড়ির পাশের বিলে মাছ ধরার সময় বজ্রপাতে এক যুবকের মৃত্যু হয়েছে। রবিবার দুপুর দুইটার দিকে বজ্রপাতে এ ঘটনা ঘটে।
নিহত শুকুর আলী (৩৫) রৌমারী উপজেলার বন্দবের ইউনিয়নের তিনতলী গ্রামের মজিবর রহমানের ছেলে।
স্থানীয়রা জানায়, রবিবার দুপুরের দিকে শুকুর আলী বাড়ির পাশের বিলে মাছ ধরতে গেলে বৃষ্টির সঙ্গে বজ্রপাত শুরু হয়। এসময় বজ্রপাতে তিনি গুরুতর আহত হন।
পরে স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে রৌমারী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করে।
কুড়িগ্রামের রৌমারী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিকিৎসক মাসুদ রানা ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, বজ্রপাতে নিহত ব্যক্তিকে মৃত অবস্থায় স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে আসা হয়েছিল।
অন্যদিকে ইউএনবির রাজশাহী প্রতিনিধি জানান, রাজশাহীর পবায় বোনের বাড়িতে বেড়াতে গিয়ে বজ্রপাতে কিশোরের মৃত্যু হয়েছে। রবিবার (২ জুলাই) বিকাল সাড়ে ৩টার দিকে উপজেলার নওহাটা পৌরসভার পাকুড়িয়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
নিহত জয় (১৭) মহানগরীর ১৭নং ওয়ার্ডের বড় বনগ্রাম শেখপাড়া এলাকার জিয়ারুলের ছেলে।
জয়ের চাচাতো দুলাভাই পাকুড়িয়া গ্রামের জিয়ারুল জানান, তার চাচাতো শ্যালক জয় ও তার বন্ধু সিয়াম সকালে এখানে ঈদের দাওয়াতে বেড়াতে এসেছিল। দুপুরের খাবার শেষে জয় ও সিয়াম বাড়ি থেকে বের হয়ে নওহাটা পৌরসভার পাকুড়িয়া ব্রিজের পাশে যায়। এর কিছুক্ষণ পর কোনোরকম বৃষ্টি ছাড়াই হঠাৎ বজ্রপাতের ঘটনা ঘটে। এতে জয় ঘটনাস্থলেই মারা যায় এবং সিয়াম আহত হয়। এদিকে সিয়ামকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
রাজশাহীর বিমানবন্দর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এমরান হোসেন বলেন, লাশের ময়নাতদন্ত হবে কী না সে ব্যাপারে এখনও সিদ্ধান্ত হয়নি। পরিবারের সদস্যরা লাশ নিতে চাইলে ময়নাতদন্ত ছাড়াই লাশ হস্তান্তর করা হবে।
তবে এ ঘটনায় থানায় অপমৃত্যুর (ইউডি) মামলা করা হবে বলেও জানান তিনি
আরও পড়ুন: ঝিনাইদহে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে শিশুর মৃত্যু
নাটোরে পৃথক ঘটনায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে ৩ জনের মৃত্যু
১ বছর আগে
কুমিল্লায় সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ৩
কুমিল্লার ময়নামতিতে পাথর বোঝাই ট্রাকের চাপায় তিনজন নিহত হওয়ার ঘটনা ঘটেছে। শনিবার সকাল ৬টার দিকে কুমিল্লা-সিলেট আঞ্চলিক মহাসড়কের ময়নামতি এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।
জানা যায়, মহাসড়কের বুড়িচং উপজেলার ময়নামতি ইউনিয়ন পরিষদের সামনে সিলেট থেকে আসা কুমিল্লা মুখী পাথর বোঝাই একটি ট্রাক একইমুখী একটি রিকশাকে চাপা দেয়। ট্রাকের চাপায় রিকশা চালক ও দুই যাত্রী ঘটনাস্থলেই নিহত হয়।
আরও পড়ুন: বিয়ানীবাজারে সড়ক দুর্ঘটনায় স্কুলশিক্ষক নিহত
নিহতরা হলেন, কুমিল্লা জেলার বুড়িচং উপজেলার ডাকলাপাড়া গ্রামের ইসমাইল হোসেন সাগর, হবিগঞ্জ জেলার জুড়ী উপজেলার সাহাপুর এলাকার আব্দুল আহাদ এবং অপর এক জনের পরিচয় এখনো জানা যায়নি।
আরও পড়ুন: নেত্রকোণায় সড়ক দুর্ঘটনায় পুলিশের এসআই নিহত
দুর্ঘটনাকবলিত ট্রাক জব্দ এবং ট্রাকের চালক হেলপারসহ তিনজনকে আটক এবং নিহতদের মরদেহ উদ্ধার করেছে ময়নামতি হাইওয়ে থানা পুলিশ।
৩ বছর আগে
সিরাজগঞ্জে ট্রাকচাপায় নিহত ৩
ঢাকা-উত্তরবঙ্গ মহাসড়কের সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়া উপজেলার সলঙ্গা থানার পাঁচলিয়া বাজার এলাকায় ট্রাকচাপায় তিনজন নিহত হবার ঘটান ঘটেছে।
বুধবার ভোরে ট্রাকচাপায় ব্যাটারি চালিত রিকশার চালকসহ দুই যাত্রী নিহত হয়েছেন। নিহতরা হলো- সলঙ্গা থানার পাঁচলিয়া গ্রামের মৃত ফুলচাঁদের ছেলে হায়দার আলী (৫৫), একই গ্রামের মৃত মোতাহার হোসেনের ছেলে ভ্যানচালক খোদা বক্স (৩৫) ও কামারখন্দ উপজেলার পাইকোশা গ্রামের শাহাদৎ হোসেন (৫০)।
আরও পড়ুন: সিরাজগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় ২ সেনা সদস্য নিহত
হাটিকুমরুল হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শাহজাহান আলী এই দুর্ঘটনার তথ্য নিশ্চিত করেন।
তিনি জানান, বুধবার ভোর সাড়ে ৫টার দিকে দুইজন যাত্রী নিয়ে ব্যাটারিচালিত একটি অটো রিকশা পাঁচলিয়া বাজার এলাকায় মহাসড়ক পার হচ্ছিল। এ সময় রাজশাহীগামী রড বোঝাই একটি ট্রাক রিক্সাভ্যানটিকে চাপা দিয়ে পালিয়ে যায়।
আরও পড়ুন: সড়ক দুর্ঘটনায় দুই চীনা নাগরিকসহ নিহত ৩
এতে চালক ও দুই যাত্রী ঘটনাস্থলেই নিহত হয়। খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিস ও হাইওয়ে থানা পুলিশ নিহতদের লাশ উদ্ধার করে। তবে কোনও অভিযোগ না থাকায় লাশ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।
প্রতিবেদনটি লেখা পর্যন্ত ঘাতক ট্রাকটিকে শনাক্ত করতে পারেনি পুলিশ। এ ব্যাপারে সংশ্লিষ্ট থানায় মামলা দায়ের করা হয়েছে।
৩ বছর আগে
চাঁপাইনবাবগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে নিহত ৩
চাঁপাইনবাবগঞ্জে পৃথক বিদ্যুৎস্পৃষ্টের ঘটনায় তিনজনের মৃত্যু হয়েছে বলে জানা গেছে। বৃহস্পতিবার রাতে জেলার শিবগঞ্জ উপজেলার দুলর্ভপুর ইউনিয়নের নামো জগন্নাথপুর ফুলদিয়ার ও চককির্ত্তী ইউনিয়নের দুবলিভান্ডার এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
নিহতরা হলেন, উপজেলার দুর্লভপুর ইউনিয়নের নামো জগন্নাথপুর ফুলদিয়ার এলাকার মৃত সাবুদ্দীনের ছেলে শিমুল (২৫) ও তার চাচি সায়েদ ঘোষের স্ত্রী সামনুর বেগম (৬৫) এবং চককির্ত্তী ইউনিয়নের দুবলিভান্ডার এলাকার আবদুল মজিদের ছেলে আবদুল মালেক (২৬)।
আরও পড়ুন: বিশ্বে করোনায় ৪৪ লাখের বেশি মানুষের মৃত্যু
দুর্লভপুর ইউপি চেয়ারম্যান আবদুর রাজিব রাজু জানান, বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে নামো জগন্নাথপুরের পদ্মা নদীর ফুলদিয়ার নদীর ঘাট থেকে নৌকায় করে দাদনচক আসছিলেন শিমুল ও সামনুর বেগম। নদীতে পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় নদীর ওপর ঝুলে থাকা পল্লী বিদ্যুতের তারের উচ্চতা কমে যায়।
ওই পথ দিয়ে যাবার সময় সেই তারে আটকিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে দু’জনের মৃত্যু হয়।
দুর্ঘটনার খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিস এবং পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে মরদেহ উদ্ধার করে এবং পরে পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়।
অন্যদিকে প্রায় একই সময়ে উপজেলার চককির্ত্তী ইউনিয়নের দুবলিভান্ডারে এলাকায় বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে আবদুল মালেক (২৬) নামে এক যুবকের মৃত্যু হয়েছে।
চককির্ত্তী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মোফাখ্খের আলম জানান, সন্ধ্যা সাড়ে সাতটার দিকে নিজ বাড়িতে বিদ্যুতের তার নিয়ে কাজ করছিলেন আবদুল মালেক। এসময় বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে তিনি মাটিতে লুটিয়ে পড়েন।
আরও পড়ুন: হেফাজতের ভারপ্রাপ্ত আমির মাওলানা মুহিবুল্লাহ
পরিবারের লোকজন তাকে উদ্ধার করে শিবগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
শিবগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ফরিদ হোসেন জানান, নৌ দূর্ঘটনার খবর পেয়ে দ্রুতই পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে মরদেহ উদ্ধার করে। পরিবারের অভিযোগ না থাকায় মরদেহ পরিবারের কাছে রাতেই হস্তান্তর করা হয়েছে।
৩ বছর আগে
জকিগঞ্জে মাইক্রোবাস খাদে পড়ে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ৩
সিলেটের জকিগঞ্জে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে একটি মাইক্রোবাস সড়কের পাশের খাদে ছিটকে পড়ে পানিতে ডুবে আরও একজনের মৃত্যু হয়েছে। এ ঘটনায় বর্তমানে মোট মৃত্যু সংখ্যা তিনজন। এ সময় চারজনকে আহতাবস্থায় মাইক্রোবাসের ভিতর থেকে উদ্ধার করে হাসপাতালে পাঠানো হয়।
বুধবার সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে সিলেট-জকিগঞ্জ সড়কের বারহাল ইউনিয়নের শাহবাগের নিজগ্রাম এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
আরও পড়ুন: এক অসহায় বৃদ্ধ বাবার সংবাদ সম্মেলন!
পুলিশ সূত্র জানিয়েছে, দূর্ঘটনায় সুলতানপুর ইউনিয়নের গণিপুর গ্রামের আব্দুল মতিনের ছেলে মো. সামেল মিয়া (৩০), বারঠাকুরী ইউনিয়নের দৌলতপুর গ্রামের আব্দুল মানিকের ছেলে জুনেদ আহমদ (৩৩), একই ইউপির ছয়ঘরী গ্রামের অরুন বিশ্বাসের ছেলে শিপন বিশ্বাস (৩৬) নিহত হয়েছে।
স্থানীয়রা জানান, সিলেট থেকে জকিগঞ্জগামী মাইক্রোবাসটি (সিলেট-ট- ১১-০৫২২) নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে সড়কের পাশে ছিটকে পড়ে পানিতে ডুবে যায়। স্থানীয়রা তাৎক্ষণিক উদ্ধার কাজ শুরু করে ৭ জনকে উদ্ধার করেন। এরমধ্যে ঘটনাস্থলেই একজনের মৃত্যু ঘটে। পরে সিলেট নেবার পথে আরও দুই জন মারা যান।
আরও পড়ুন: শিমুলিয়া-বাংলাবাজার রুটে ফেরি বন্ধ
খবর পেয়ে জকিগঞ্জ সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার জাকির হোসেন, জকিগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবুল কাসেম ও জকিগঞ্জ ফায়ার সার্ভিসের উদ্ধারকর্মীরা ঘটনাস্থলে যান।
জকিগঞ্জ থানার ওসি আবুল কাসেম জানিয়েছেন, দূর্ঘটনায় তিনজনের মৃত্যু হয়েছে। নিহতদের লাশ ও গাড়ি উদ্ধার করে পুলিশ হেফাজতে আনা হয়েছে। তবে গাড়িতে মোট কয়জন ছিলেন তা নিশ্চিত হওয়া যায়নি।
৩ বছর আগে
সিলেটের দক্ষিণ সুরমা থেকে ৩ শিশু নিখোঁজ
সিলেটের দক্ষিণ সুরমা থেকে একসঙ্গে তিন শিশু নিখোঁজ হওয়ার খবর পাওয়া গেছে। এরা তিনজনই মাদ্রাসা শিক্ষার্থী।
নিখোঁজরা হলো- উপজেলার আহমদপুর গ্রামের মৃত সামছুল ইসলামের যমজ ছেলে হাসান (১৩), হোসেন (১৩) ও গৃহকর্মী সালমা বেগমের ছেলে অপু (১০)। গত বৃহস্পতিবার সকাল থেকে তারা নিখোঁজ রয়েছে বলে পরিবার সূত্রে জানা যায়।
আরও পড়ুন: সন্তানের নাম ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের নাম দিয়েই আসামি গ্রেফতার
নিখোঁজ হাসান ও হোসেন সিলেট নগরীর কুদরত উল্লাহ মাদ্রাসায় হিফজ বিভাগে এবং অপু দক্ষিণ সুরমার আহমদপুর এলাকার স্থানীয় একটি মাদ্রাসায় হিফজ বিভাগে অধ্যায়নরত রয়েছে বলে জানিয়েছেন তাদের চাচাতো ভাই সালাহ উদ্দিন আহমদ।
তিনি জানান, বৃহস্পতিবার সকাল ৬টায় বাসার কাউকে কোনও কিছু না বলে তারা বাসা থেকে বের হয়ে গেলে আর ফিরে আসেনি। করোনার কারণে মাদ্রাসা বন্ধ থাকায় তারা বাসায় থেকে পড়াশুনা করছিল।
আরও পড়ুন: কুড়িগ্রামে রাইস কুকারে রান্না করতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে নারীর মৃত্যু
এ ঘটনায় দক্ষিণ সুরমা থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করা হয়েছে (জিডি নম্বর-৮১১)। কেউ তাদের সন্ধান পেলে নিকটস্থ থানায় অথবা হাসান ও হোসেনের চাচাতো ভাই মোঃ সালাহ উদ্দিনের মুঠোফোন নম্বরে (০১৭১৫২৮৩৬৬২) যোগাযোগ করতে পরিবারের পক্ষ থেকে অনুরোধ করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: গোপালগঞ্জের চার এলাকায় সাত দিনের বিধিনিষেধ
বিষয়টি নিশ্চিত করে দক্ষিণ সুরমা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মনিরুল ইসলাম ইউএনবিকে বলেন, ‘এ ঘটনায় থানায় সাধারণ ডায়েরি করা হয়েছে। বিষয়টি আমরা গুরুত্বসহকারে দেখছি।’
৩ বছর আগে