জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান
১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধুর প্রতি শ্রদ্ধা জানানোর আহ্বান জয়ের
আগামী ১৫ আগস্ট ধানমন্ডির ৩২ নম্বরে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এবং তার পরিবারের সদস্যদের প্রতি শান্তিপূর্ণভাবে শ্রদ্ধা জানাতে দেশবাসীর প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয়।
বাংলাদেশ থেকে বঙ্গবন্ধুর স্মৃতি মুছে ফেলার ষড়যন্ত্র চলছে বলে অভিযোগ করেন তিনি।
তার ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে তিনি লেখেন, 'আপনার ও আমার শ্রদ্ধা নিবেদনই তারই প্রতিবাদ।’
ফেসবুক পেইজে এক ভিডিও বার্তায় তিনি উল্লেখ করেন, ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক বাড়িটি পুড়িয়ে দেওয়া হয়েছে।
আরও পড়ুন: দেশে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠিত হলেই শেখ হাসিনা দেশে ফিরবেন: জয়
তিনি বলেন, ‘আমি তাদের প্রটেস্টর বলব না, আমি তাদের মব বলব। তারা জাতির পিতার ঘর পুড়িয়ে দিয়েছে।’
জয় বলেন, ধানমন্ডির বাসায় জাতির পিতা ও তার পরিবারের সদস্যদের নৃশংসভাবে হত্যা করা হয়েছে।
এটি একটি জাদুঘর উল্লেখ করে তিনি বলেন, '৭৫ সালের খুনিরাও ওই বাড়িটি ধ্বংস করার সাহস দেখাতে পারেনি।’
ওয়াশিংটনে বসবাসরত জয় বলেন, বঙ্গবন্ধু কোনো দলীয় বিষয় নন।
তিনি বলেন, ‘তিনি জাতির পিতা, তাকে ছাড়া আমরা বাংলাদেশি হতে পারতাম না, আজ পাকিস্তানি হয়ে থাকতাম।’
তিনি বলেন, বাঙালি জাতির প্রতি আমার আহ্বান, আপনারা যদি স্বাধীনতার চেতনায় বিশ্বাস করেন, বাংলাদেশকে ভালোবাসেন, ৩২ নম্বরে (ধানমন্ডি ৩২) ফুল দিয়ে শান্তিপূর্ণভাবে প্রতি শ্রদ্ধা জানাবেন।’
তিনি সবাইকে মহান আল্লাহর কাছে বঙ্গবন্ধু, স্বাধীনতার চেতনা ও তার পরিবারের সদস্যদের জন্য দোয়া করার আহ্বান জানান।
১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টের কালরাতে একদল বিপথগামী সেনা সদস্যের হাতে নির্মমভাবে হত্যার শিকার হন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, তার সহধর্মিণী বেগম ফজিলাতুন্নেছা মুজিব, তাদের তিন পুত্র শেখ কামাল, শেখ জামাল ও শেখ রাসেল এবং বঙ্গবন্ধুর পরিবারের অধিকাংশ সদস্য এবং তার তিন ঘনিষ্ঠ আত্মীয়।
বঙ্গবন্ধুর দুই কন্যা শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানা সে সময় বিদেশে থাকায় ঘাতকদের হাত থেকে রেহাই পান।
৩ মাস আগে
শুরু হলো শোকের মাস
শুরু হলো জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে হারানোর মাস।
১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধুকে তার পরিবারের অধিকাংশ সদস্যসহ হত্যা করে একদল বিপথগামী সেনা কর্মকর্তা।
১৫ আগস্টের এই হত্যাকাণ্ড জাতির ইতিহাসের সবচেয়ে কুৎসিত অধ্যায় কারণ আত্মস্বীকৃত খুনিরা শুধু বঙ্গবন্ধুকে নয়, বরং তার পরিবারের সঙ্গে জড়িত অনেককে হত্যা করেছে।
১৫ আগস্টের হত্যাকাণ্ডে শহীদদের মধ্যে ছিলেন- বঙ্গবন্ধুর সহধর্মিণী বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন্নেছা মুজিব, ছেলে শেখ কামাল, শেখ জামাল ও শেখ রাসেল, পুত্রবধূ সুলতানা কামাল ও রোজি জামাল, বঙ্গবন্ধুর ভাই শেখ নাসের, ভগ্নিপতি আবদুর রব সেরনিয়াবাদ, ভাগ্নে ও প্রখ্যাত সাংবাদিক শেখ ফজলুল হক মনি, তার গর্ভবতী স্ত্রী আরজু মনি এবং সামরিক সচিব কর্নেল জামিল।
সেসময় বঙ্গবন্ধুর দুই কন্যা বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানা প্রবাসে থাকায় বেঁচে যান।
আগস্ট মাস আরও একটি হত্যার ষড়যন্ত্রের ইতিহাস ধারণ করে আছে।
১৯৭৫ সালে যারা বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করেছিলেন, সেই মহল ২০০৪ সালে ২১ আগস্ট বঙ্গবন্ধু এভিনিউতে সন্ত্রাসবিরোধী সমাবেশে আওয়ামী লীগ প্রধান শেখ হাসিনাকে গ্রেনেড ছুড়ে হত্যার চেষ্টা করে।
স্প্লিন্টারের আঘাত নিয়ে শেখ হাসিনা অল্পের জন্য বেঁচে গেলেও আওয়ামী লীগের মহিলাবিষয়ক সম্পাদক আইভি রহমানসহ ২৪ জন নিহত ও ৫০০ জন আহত হয়।
এই নৃশংস হামলার কথা জাতি কখনো ভুলতে পারবে না।
শোকের মাসে প্রতিবছরের মতো এবারও আওয়ামী লীগ ও এর সহযোগী সংগঠনসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠন মাসব্যাপী কর্মসূচি গ্রহণ করেছে।
৩ মাস আগে
শিশুদের সঙ্গে বন্ধুত্বপূর্ণ আচরণ করতে অভিভাবকদের প্রতি প্রধানমন্ত্রীর আহ্বান
সন্ত্রাস, জঙ্গিবাদ, মাদক ও দুর্নীতির মতো অভিশাপ থেকে দূরে রাখতে শিশুদের সঙ্গে বন্ধুত্বপূর্ণ আচরণ করতে অভিভাবকদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
তিনি বলেন, পিতা-মাতার সঙ্গে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক থাকতে হবে। এতে তারা (শিশুরা) বিপথগামী হতে পারবে না। সন্ত্রাস, জঙ্গিবাদ, মাদক ও দুর্নীতি থেকে দূরে রাখতে তাদের ছোটবেলা থেকেই সততার শিক্ষা দিতে হবে।
রবিবার জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ১০৪তম জন্মবার্ষিকী এবং জাতীয় শিশু দিবস-২০২৪ উদযাপন উপলক্ষে গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী এসব কথা বলেন।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, শিশুদের ক্লাসের পাশাপাশি খেলাধুলা, চিত্রাঙ্কন, সংগীত ও অন্যান্য সাংস্কৃতিক চর্চা এবং ধর্মীয় শিক্ষার মতো পাঠ্যক্রম বহির্ভূত কাজে নিয়োজিত করতে হবে।
তিনি আরও বলেন, ‘আমি অভিভাবক ও শিক্ষকদের অনুরোধ জানাব, আপনারা খেয়াল রাখবেন যাতে শিশুরা একদিকে মানবিক মূল্যবোধে উদ্বুদ্ধ হয়, অন্যদিকে তারা তাদের সুপ্ত প্রতিভা বিকাশের সুযোগ পায়।’
শিক্ষা অত্যন্ত প্রয়োজনীয় উল্লেখ করে শিক্ষার নামে শিশুদের ওপর কোনো ধরনের অন্যায্য চাপ সৃষ্টি না করতে অভিভাবক ও শিক্ষকদের প্রতি আহ্বান জানান শেখ হাসিনা।
তিনি বলেন, খেলাধুলার মাধ্যমে শিশুদের শিক্ষা নিতে হবে, যাতে তাদের সুপ্ত প্রতিভা বিকাশের সুযোগ সৃষ্টি হয়। আমরা সে অনুযায়ী কারিকুলাম প্রণয়নে এগিয়ে যেতে চাই।
তিনি বলেন, ডিজিটাল বাংলাদেশে শিশুরা এখন ডিজিটাল ডিভাইসের মাধ্যমে বিশ্বকে দেখতে পারছে।
আরও পড়ুন: জাতির পিতার জন্মবার্ষিকীতে প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা
তিনি আরও বলেন, ‘তাই তারা শুধু পাঠ্যবই পড়ে নয়, চোখ দিয়ে দেখেও শিখতে পারে। আর তখন তারাই হবে স্মার্ট বাংলাদেশের স্মার্ট সিটিজেন। আমরা এটাই চাই।’
গোপালগঞ্জ জেলা প্রশাসনের ব্যবস্থাপনায় মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয় এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।
এবারের দিবসটির প্রতিপাদ্য ‘বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন ধরে, আনব হাসি সবার ঘরে’।
অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য রাখেন- মহিলা ও শিশু বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী সিমিন হোসেন রিমি, মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব নাজমা মোবারেক এবং শিশু তৈয়বা তাসমিন।
শিশু পিয়াশা জামিলের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে যৌথভাবে সঞ্চালনা করেন দুই শিশু আব্দুর রহমান ও লামিয়াতুল বারী।
ঢাকা বিভাগীয় কমিশনার সাবিরুল ইসলাম ও গোপালগঞ্জের জেলা প্রশাসক কাজী মাহবুবুল আলম মঞ্চে উপস্থিত ছিলেন।
অনুষ্ঠানে মন্ত্রিপরিষদ সদস্য, সংসদ সদস্য, রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ এবং ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন: বঙ্গবন্ধুর জন্মদিনে রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা
অনুষ্ঠানে‘বঙ্গবন্ধু ও শিশু অধিকার’ শীর্ষক একটি প্রামাণ্যচিত্র প্রদর্শন করা হয়।
প্রধানমন্ত্রী জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ১০৪তম জন্মবার্ষিকী এবং জাতীয় শিশু দিবস-২০২৪ উপলক্ষ্যে গোপালগঞ্জ জেলা প্রশাসন আয়োজিত কুইজ, চিত্রাঙ্কন, আবৃত্তি, দেশাত্মবোধক গান ও নৃত্য প্রতিযোগিতায় বিজয়ীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ করেন।
এছাড়া বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন ও শিশু দিবস উপলক্ষে ১০৪ জন অসচ্ছল শিক্ষার্থীকে ৫ হাজার টাকা করে আর্থিক অনুদান হিসেবে প্রদান করা হয়।
আরও পড়ুন: বঙ্গবন্ধু চিরদিন আমাদের অনুপ্রেরণার উৎস: কাদের
৮ মাস আগে
‘শেখ রাসেল দিবস উপলক্ষে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পক্ষ হতে শ্রদ্ধা নিবেদন
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ছোট ছেলে শহীদ শেখ রাসেলের ৬০তম জন্মদিনে 'শেখ রাসেল দিবস ২০২৩' পালন উপলক্ষ্যে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পক্ষ হতে শ্রদ্ধাঞ্জলি নিবেদন করেছেন পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী মো. শাহরিয়ার আলম।
বুধবার (১৮ অক্টোবর) সকালে রাজধানীর বনানী কবরস্থানে তার সমাধিতে শ্রদ্ধাঞ্জলি নিবেদন করেন তিনি।
এ সময় পররাষ্ট্র সচিব (সিনিয়র সচিব) মাসুদ বিন মোমেনসহ মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারাও উপস্থিত ছিলেন।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে শেখ রাসেলের প্রতিকৃতিতে মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে শ্রদ্ধাঞ্জলি নিবেদন করা হয়। এ ছাড়া বিভিন্ন কর্মসূচির মাধ্যমে বিদেশস্থ বাংলাদেশ দূতাবাসসমূহেও যথাযোগ্য মর্যাদায় দিবসটি পালিত হচ্ছে।
১ বছর আগে
জাতির পিতার প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন নতুন বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সচিবের
গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সমাধিসৌধে শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন নবনিযুক্ত বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সচিব মো. আলী হোসেন।
শনিবার সমাধিসৌধে পুষ্পস্তবক অর্পণের পর তিনি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানসহ অন্যান্য শহীদদের আত্মার মাগফেরাত কামনা করে বিশেষ মোনাজাত করেন।
আরও পড়ুন: যুগ্ম সচিব পদে পদোন্নতি পেলেন ২২১ কর্মকর্তা
এর আগে বৃহস্পতিবার মো. আলী হোসেনকে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের সচিব হিসেবে পদোন্নতি দেওয়া হয়।
বৃহস্পতিবার জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় থেকে এ সংক্রান্ত একটি গেজেট প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়।
এ সময় মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন: এফবিসিসিআইয়ের নতুন মহাসচিব মো. আলমগীর
সার্কের পরবর্তী মহাসচিব গোলাম সারওয়ার
১ বছর আগে
ধানমন্ডিতে বঙ্গবন্ধুর প্রতি রাষ্ট্রপতির শ্রদ্ধা নিবেদন
জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন।
মঙ্গলবার (১৫ আগস্ট) জাতির পিতার ৪৮তম শাহাদাতবার্ষিকী উপলক্ষে সকাল সাড়ে ৬টায় ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে বঙ্গবন্ধু স্মৃতি জাদুঘরের সামনে মহান এই নেতার প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন তিনি।
এর আগে সকাল ৬টা ২৮ মিনিটে রাষ্ট্রপতি সেখানে পৌঁছালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তাকে স্বাগত জানান।
জাতির পিতার স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে পুষ্পস্তবক অর্পণের পর দু'জনেই কিছুক্ষণ নীরবে দাঁড়িয়ে ছিলেন।
বাংলাদেশ সেনাবাহিনী, নৌবাহিনী ও বিমান বাহিনী থেকে আগত একটি চৌকস দল রাষ্ট্রীয় সালাম প্রদান করেন।
আরও পড়ুন: টুঙ্গিপাড়ায় বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ ও মোনাজাত করেছেন প্রধানমন্ত্রীর
বঙ্গবন্ধুর ছোট মেয়ে শেখ রেহানা, জাতীয় সংসদের স্পিকার, প্রধান বিচারপতি, মন্ত্রিপরিষদের সদস্যরা, আওয়ামী লীগের জ্যেষ্ঠ নেতারা এবং তিন বাহিনীর প্রধানের অন্যান্যদের মধ্যে অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানসহ ১৫ আগস্টের অন্যান্য শহীদদের বিদেহী আত্মার মাগফেরাত কামনা করে ফাতেহা পাঠ ও মোনাজাত করেন বীর মুক্তিযোদ্ধা ও বর্ষীয়ান রাজনীতিবিদ রাষ্ট্রপতি সাহাবুদ্দিন।
১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট শেখ মুজিবুর রহমান; তার সহধর্মিণী বেগম ফজিলাতুন নেছা মুজিব; তাদের তিন ছেলে শেখ কামাল, শেখ জামাল ও শেখ রাসেল এবং মুজিবের তিন ঘনিষ্ঠ আত্মীয়সহ পরিবারের অধিকাংশ সদস্যকে একদল সেনাসদস্য হত্যা করে।
সেসময় শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানা বিদেশে অবস্থান করায় তারা প্রাণে বেঁচে যান।
আরও পড়ুন: বঙ্গবন্ধু ও ১৫ আগস্টের অন্যান্য শহীদদের প্রতি প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা
১৫ আগস্টের পেছনে জিয়া, ২১ আগস্টের পেছনে তারেক: তথ্যমন্ত্রী
১ বছর আগে
ঐতিহাসিক ৬ দফা দিবসে বঙ্গবন্ধুকে স্মরণ করলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ঐতিহাসিক ছয় দফা দিবস উপলক্ষে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন।
বুধবার প্রধানমন্ত্রী ধানমন্ডিতে বঙ্গবন্ধু স্মৃতি জাদুঘরের সামনে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন।
সকালে পুষ্পস্তবক অর্পণের পর তিনি স্বাধীনতার স্থপতি বঙ্গবন্ধুর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে কিছুক্ষণ নীরবে দাঁড়িয়ে থাকেন।
আরও পড়ুন: ১৯৬৬ সালে ৬ দফা দাবির মাধ্যমে চূড়ান্ত স্বাধীনতার বীজ বোনা হয়: জয়
আওয়ামী লীগের জ্যেষ্ঠ নেতাদের সঙ্গে নিয়ে শেখ হাসিনা দলের সভাপতি হিসেবে প্রতিকৃতিতে আবারও পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন।
পরে ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগ, ছাত্রলীগ, যুবলীগ, শ্রমিক লীগ, কৃষক লীগ, মহিলা আওয়ামী লীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগসহ দলটির সহযোগী সংগঠনগুলো বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করে।
১৯৬৬ সালের এই দিনে বঙ্গবন্ধু তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের স্বায়ত্তশাসনের দাবিতে বাঙালির ম্যাগনা কার্টা ছয় দফার ভিত্তিতে পাকিস্তানিদের দুঃশাসনের বিরুদ্ধে ব্যাপক আন্দোলন শুরু করেন।
আরও পড়ুন: বঙ্গবন্ধু বিশ্ব শান্তির পক্ষে সোচ্চার ছিলেন: মোমেন
বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ ১৯৬৬ সালের ৭ জুন তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানে কেন্দ্রীয় সরকারের শোষণ, বঞ্চনা, পরাধীনতা ও স্বৈরাচারের অবসান ঘটাতে স্বায়ত্তশাসনের দাবিতে দিনব্যাপী হরতালের ডাক দেয়।
হরতাল চলাকালে ঢাকা, টঙ্গী ও নারায়ণগঞ্জে সেদিন বিক্ষোভকারীদের ওপর পুলিশ ও আধাসামরিক ইস্ট পাকিস্তান রাইফেলস (ইপিআর) গুলি চালালে শ্রমিক নেতা মনু মিয়া, শফিক ও শামসুল হকসহ ১০ জন নিহত হন।
পাকিস্তানি নৃশংসতা প্রাদেশিক স্বায়ত্তশাসনের আন্দোলনকে তীব্রতর করে ১৯৬৯ সালে ঐতিহাসিক গণঅভ্যুত্থানে পরিণত করে, যা পরবর্তীকালে ফিল্ড মার্শাল আইয়ুব খানের রাজত্বের পতন ঘটায়।
আরও পড়ুন: ঐতিহাসিক ৬ দফা দাবি ছিল বঙ্গবন্ধুর নিজস্ব চিন্তার ফসল: প্রধানমন্ত্রী
১ বছর আগে
বঙ্গবন্ধু বিশ্ব শান্তির পক্ষে সোচ্চার ছিলেন: মোমেন
পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন বলেছেন, ‘জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিশ্ব শান্তির পক্ষে সোচ্চার ছিলেন। মানুষের ন্যায্য অধিকার আদায়ে তিনি আজীবন সংগ্রাম করে গেছেন।’
বঙ্গবন্ধুর জুলিও কুরি পদক প্রাপ্তির ৫০ বছর পূর্তি উদযাপন উপলক্ষে শনিবার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে দেওয়া এক ভিডিও বার্তায় ড. মোমেন বলেন, ‘বঙ্গবন্ধুর জুলিও কুরি পদক প্রাপ্তির ৫০ বছর পূর্তি উৎসব আমরা আমাদের বিদেশস্থ সকল মিশনে উদযাপন করছি। জুলিও কুরি পদক ছিল জাতির পিতার কর্মের স্বীকৃতি এবং বাংলাদেশের জন্য প্রথম আন্তর্জাতিক সম্মান।’
পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘বাংলা ভাষাকে রাষ্ট্রভাষা করার দাবিতে কারাবরণ করেন বঙ্গবন্ধু। পূর্ব ও পশ্চিম পাকিস্তানের মধ্যে বৈষম্য, সংখ্যাগরিষ্ঠ বাঙালির ওপর নির্যাতন ও নিপীড়ন বঙ্গবন্ধু মেনে নিতে পারেননি। ১৯৭১ সালের ৭ মার্চের ভাষণে বঙ্গবন্ধু বাংলার নিপীড়িত, শোষিত, বঞ্চিত মানুষের ন্যায্য অধিকার আদায়ের লক্ষ্যে স্বাধীনতার ডাক দেন। বঙ্গবন্ধুর ডাকে সাড়া দিয়ে বাংলার মানুষ দীর্ঘ ৯ মাস যুদ্ধ করে দেশ স্বাধীন করে।’
আরও পড়ুন: জাতিসংঘে বাংলাদেশ স্থায়ী মিশনে বঙ্গবন্ধুর ‘জুলিও কুরি’ শান্তি পদক প্রাপ্তির সুবর্ণজয়ন্তী উদযাপন
ড. মোমেন বলেন, ‘স্বাধীন বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার পর ‘সবার সঙ্গে বন্ধুত্ব, কারও প্রতি বৈরিতা নয়’ এই বৈদেশিক নীতি ঘোষণা করেন।’
তিনি আরও বলেন, ‘বঙ্গবন্ধু আজ আমাদের মাঝে নেই, কিন্তু তার শান্তির বার্তা নিয়ে বাংলাদেশ বিশ্বে স্থায়ী শান্তি প্রতিষ্ঠার জন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে জাতিসংঘে এক নম্বর শান্তিরক্ষী দেশের মর্যাদা পেয়েছে এবং দেশে দেশে টেকসই শান্তি প্রতিষ্ঠার জন্যে ‘শান্তির সংস্কৃতি’ চালু করেছে।’
‘বঙ্গবন্ধুর জুলিও কুরি পদক প্রাপ্তির ৫০ বছর পূর্তি উদযাপনে আমাদের অঙ্গীকার হবে বিশ্বে স্থায়ী শান্তি প্রতিষ্ঠার জন্যে কাজ করে যাওয়া, তাহলেই বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন অর্জিত হবে’ বলে উল্লেখ করেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী।
উল্লেখ্য, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে ১৯৭৩ সালের ২৩ মে বিশ্ব শান্তি পরিষদ ‘জুলিও কুরি’ শান্তি পদকে ভূষিত করে।
আরও পড়ুন: ওয়াশিংটনে বাংলাদেশ দূতাবাসে বঙ্গবন্ধুর জুলিও কুরি শান্তি পদক প্রাপ্তির সুবর্ণ জয়ন্তী উদযাপিত
১ বছর আগে
বাংলাদেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে প্রধানমন্ত্রীর প্রতি ব্রিটিশ-বাংলাদেশিদের সমর্থন অব্যাহত রাখার আহ্বান
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এবং মহান মুক্তিযুদ্ধের শহিদদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জ্ঞাপনের মধ্য দিয়ে লন্ডনের বাংলাদেশ হাই কমিশন বাংলাদেশের গৌরবোজ্জ্বল স্বাধীনতার ৫২তম বার্ষিকী ও জাতীয় দিবস যথাযোগ্য র্মযাদা ও ভাব-গাম্ভীর্যের সঙ্গে উদযাপন করেছে।
এ উপলক্ষে লন্ডনের কেনজিংটন টাউন হলে এক বিশেষ আলোচনা অনুষ্ঠানে যুক্তরাজ্যের প্রযুক্তি ও ডিজিটাল অর্থনীতি এবং লন্ডন বিষয়ক মন্ত্রী পল স্কালি এমপি এবং ডিপার্টমেন্ট অব লেবেলিং-আপ, হাউজিং ও কমিউনিটি বিষয়ক মন্ত্রী ফেলিসিটি বুকান এমপি সম্মানিত অতিথি হিসেবে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও বাংলাদেশের মহান মুক্তিযুদ্ধের শহীদদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করে বক্তব্যে রাখেন।
যুক্তরাজ্যে নিযুক্ত বাংলাদেশের হাইকমিশনার সাইদা মুনা তাসনীম অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্যে জাতির পিতার ও মহান মুক্তিযুদ্ধের শহীদদের গভীর শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করে বলেন, ‘বঙ্গবন্ধুর দীর্ঘ ২৪ বছরের নির্ভীক, বিচক্ষণ ও ঐন্দ্রিজালিক নেতৃত্ব ছাড়া বাঙ্গালি জাতীয়তাবাদের ভিত্তিতে বিশ্বে বাংলাদেশ একটি স্বাধীন-সার্বভৌম রাষ্ট্র হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হতো না।’
হাইকমিশনার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রতি বিশেষ কৃতজ্ঞতা ও শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করে বলেন, ‘৭১-এর মহান মুক্তিযুদ্ধ ও জাতির পিতার আদর্শই অনুসরণ করে চলেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।’
এপ্রসঙ্গে তিনি বাংলাদেশকে একটি গণতান্ত্রিক, অসাম্প্রদায়িক ও প্রগতিশীল দেশ হিসেবে গড়ে তুলতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রতি ব্রিটিশ-বাংলাদেশিদের সমর্থন অব্যাহত রাখার আহ্বান।
হাইকমশিনার ১৯৭২ সালের ৮ জানুয়ারি যুক্তরাজ্যে বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক সফর এবং ১০ ডাউনিং স্ট্রিটে প্রধানমন্ত্রী এডওয়ার্ড হিথ-এর সঙ্গে তার আনুষ্ঠানিক বৈঠকই বাংলাদেশ-যুক্তরাজ্যের বিগত ৫০ বছরের কূটনৈতিক সম্পর্কের ভিত্তি তৈরি করেছে বলে উল্লেখ করে আগামীতে এই দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক বিভিন্ন ক্ষেত্রে বিশেষ করে বাণিজ্য, বিনিয়োগ, জলবায়ূ, প্রতিরক্ষা-নিরাপত্তা ও ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চলের সহযোগিতার বিষয়ে আরও গভীর হবে বলে দৃঢ় আশা ব্যক্ত করেন।
রাষ্ট্রদূত ৭১-এর মুক্তিযুদ্ধে এবং পরবর্তী সময়ে বাংলাদেশের উন্নয়নে যুক্তরাজ্য সরকার ও জনগণ এবং যুক্তরাজ্য ও আয়ারল্যান্ডে বসবাসকারী বাংলাদেশিদের অসাধারণ অবদানের কথা বিশেষভাবে উল্লেখ করেন।
ব্রিটিশ মন্ত্রী পল স্কালি বাংলাদেশের স্বাধীনতার ৫২তম বার্ষিকী ও জাতীয় দিবসে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, বাংলাদেশের জনগণ ও ব্রিটিশ-বাংলাদেশিদের আন্তরিক শুভেচ্ছা জানান এবং মায়ানমার থেকে বিতাড়িত রোহিঙ্গাদের আশ্রয় ও নিরাপত্তা দেয়ার জন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অনন্য মানবিকতার প্রশংসা করেন।
আরও পড়ুন: ইতালিতে স্বাধীনতার ৫২তম বার্ষিকী ও জাতীয় দিবস উদযাপন
১ বছর আগে
মাইক সিনেমার গান ‘একটা আঙুল’ এর মুক্তি
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ঐতিহাসিক ৭ মার্চের ভাষণকে উপজীব্য করে সরকারি অনুদানে নির্মিত প্রথম শিশুতোষ চলচ্চিত্র ‘মাইক’-এর ‘একটা আঙুল’ শিরোনামের গানটি মাইক সিনেমার ফেসবুক পেজ ও ইউটিউবে মুক্তি দেয়া হয়েছে।
তরুণ লেখক, কলামিস্ট ও সংগঠক এফ এম শাহীনের প্রযোজনায় চলচ্চিত্রটি যৌথভাবে পরিচালনা করছেন এফ এম শাহীন ও হাসান জাফরুল বিপুল।
আরও পড়ুন: দুই বছর পর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রাঙ্গণে ‘হাজারো কণ্ঠে দেশগান’
‘একটা আঙুল’ শিরোনামের গানটি ৭ মার্চ, মুক্তিযুদ্ধ ও বঙ্গবন্ধুর একটি তর্জনীকে নিয়ে করা হয়েছে। গানটি মঙ্গলবার ৭ই মার্চ উপলক্ষ্যে মুক্তি দেয়ার কথা থাকলেও গুলিস্তান ভয়াবহ বিস্ফোরণের কারণে নিহতদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে বুধবার ৮ই মার্চ মুক্তি দেয়ার কথা জানিয়েছে চলচ্চিত্র নির্মাতা এফ এম শাহীন।
গানের গীতিকার আশীষ ভট্টাচার্য্য ও এফ এম শাহীন, সুর করেছেন আশীষ ভট্টাচার্য্য এবং সংগীত পরিচালনা করেছেন লাবিক কামাল গৌরব।
গানটিতে কণ্ঠ দিয়েছেন লাবিক কামাল গৌরব, রিয়াজুল করিম লিমন, আশীষ ভট্টাচার্য্য, ফারশিদ আলম, মেহবুবা মিনহাজ ও তাসমীম আনছারী হৃদি।
মাইক চলচ্চিত্রটির পরিচালক ও প্রযোজক এফ এম শাহীন বলেন, ২০২২ সালের ৭ই মার্চ আমরা মাইক সিনেমার শুটিং লক্ষ্মীপুরে শুরু করি এবং ২০২৩ সালের এমন সময়ে মুক্তি দেয়ার পরিকল্পনা নিয়ে কাজ শেষ করে মাইক টিম। কিন্তু আপনারা জানেন ৮ ফেব্রুয়ারি মাইক সিনেমার কালার করা সর্বশেষ এডিটেড ফুটেজ চুরি হয়।
যার কারণে এই মাসে মুক্তি দেয়া ভীষণ চ্যালেঞ্জ হয়ে গেছে। আমরা খুব দ্রুত সময়ে মুক্তির ঘোষণা দিতে চাই।
তিনি আরও বলেন, চলচ্চিত্র আমাদের অনুভূতি ও স্বপ্নের দুনিয়ায় সরাসরি প্রবেশ করতে পারে, তাই এই শক্তিশালী মাধ্যমকে আমি শিশুদের মনোবিকাশে ব্যবহার করতে চাই। তারই ধারাবাহিকতায় শিশুদের নিয়ে প্রথম চলচ্চিত্র ‘মাইক’ নির্মাণ করা।
বাংলাদেশে চলচ্চিত্রে যে সংকট তৈরি হয়েছে সেখানে ‘মাইক’ আশার আলো দেখাবে বলেও আশাবাদ ব্যক্ত করেন তিনি।
ঐতিহাসিক ৭ মার্চের ভাষণকে কেন্দ্র করে ‘মাইক’ শুধু তার প্রথম সিনেমা নয়, বরং বাংলাদেশের ইতিহাসে প্রথম শিশুতোষ চলচ্চিত্র হতে যাচ্ছে বলেও জানান তিনি।
চলচ্চিত্র জগতে প্রথম হলেও সংগঠক, গণমাধ্যম কর্মী ও তরুণ লেখক হিসেবে প্রজন্মের কাছে পরিচিত মুখ এফ এম শাহীন।
২০২০-২০২১ অর্থবছরে মোট ২০টি পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্রে অনুদানের সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। এর মধ্যে মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক তিনটি, শিশুতোষ দুটি ও সাধারণ শাখায় ১৫টিসহ ২০টি পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্রে অনুদানের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।
আরও পড়ুন: জন্মদিনে রিহানার কিছু আইকনিক গান ফিরে দেখা
আলিয়ঁস ফ্রঁসেজে শুরু হচ্ছে ‘তিমির গান’
১ বছর আগে