সংর্ঘষ
গোবিন্দগঞ্জে ট্রাক ও পিকআপের সংর্ঘষে পিকআপ চালক নিহত
গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জের বৈঠাখালিতে ট্রাক ও পিকআপের সংঘর্ষে পিকআপের চালক রিপন মিয়ার (২৮) মৃত্যু হয়েছে।
রবিবার (২৭ অক্টোবর) সকাল সাড়ে ১০টার দিকে ঢাকা-রংপুর মহাসড়কের কোমরপুরের বৈঠাখালিতে ঘটনাটি ঘটে।
রিপন ঢাকার মিরপুর মাজার রোডের ছোলেমান মাতুব্বরের ছেলে।
আরও পড়ুন: নরসিংদীতে ট্রাক ও অটোরিকশার মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ৬
স্থানীয়রা জানান, বৈঠাখালিতে রাস্তার পাশে দাঁড়িয়ে থাকা একটি ট্রাককে বগুড়ামুখি একটি পিকআপ ধাক্কা দিলে পিকআপটির সামনের অংশ ট্রাকের সঙ্গে আটকে যায়। এতে পিকআপ চালক রিপন ঘটনাস্থলেই মারা যান।
খবর পেয়ে পলাশবাড়ী ফায়ার সার্ভিসের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রবিউল ইসলামের নেতৃত্বে একটি দল আটকা পড়া চালকের লাশ উদ্ধার করে।
পরে গোবিন্দগঞ্জ হাইওয়ে থানার পুলিশ ক্ষতিগ্রস্থ পিকআপটি জব্দ করে এবং চালকের লাশ উদ্ধার করে হাইওয়ে থানায় নিয়ে আসে।
গোবিন্দগঞ্জ হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শরিফুল ইসলাম দুর্ঘটনার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
আরও পড়ুন: মেহেরপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১
১ মাস আগে
যাত্রাবাড়ীতে বাস-পিকআপ সংর্ঘষে নিহত ২
রাজধানীর যাত্রাবাড়ীতে যাত্রীবাহী বাস ও পিকআপ ভ্যানের মুখোমুখি সংঘর্ষে বাবুল চিশতী ও কবির হোসেন নামে দুইজন নিহত হয়েছেন।
রবিবার দিবাগত রাত ২টার দিকে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে পিকআপ ভ্যানটি ইউটার্ন নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করলে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
আরও পড়ুন: সারাদেশে বৃষ্টির পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর
নিহতরা হলেন- শরীয়তপুরের গোসাইরহাট থানার সামন্ত সাহা গ্রামের আব্দুর রশিদ আকন্দের ছেলে পিকআপ ভ্যানচালক বাবুল চিশতী এবং একই জেলার ভেদরগঞ্জ থানার সিংধলা গ্রামের আব্দুর রশিদ ব্যাপারীর ছেলে কবির হোসেন। তারা মাতুয়াইলের মৃধাবাড়ি এলাকায় ভাড়া বাসায় থাকতেন।
যাত্রাবাড়ী থানার উপপরিদর্শক (এসআই) আবু সায়েম বলেন, লাশ দুইটি উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক বাবুলকে মৃত ঘোষণা করেন। পরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ভোরে কবির হোসেনের মৃত্যু হয়।
ঢামেক হাসপাতালের ভারপ্রাপ্ত পরিদর্শক (পরিদর্শক) বাচ্চু মিয়া বলেন, লাশ হাসপাতালের জরুরি বিভাগের মর্গে রাখা হয়েছে। বিষয়টি সংশ্লিষ্ট থানায় জানানো হয়েছে।
আরও পড়ুন: কক্সবাজারে পাহাড়ি ছড়ায় গোসলে নেমে দুই শিশুর মৃত্যু
হিট স্ট্রোকে ১৪ দিনে ১৫ জনের প্রাণহানি: স্বাস্থ্য অধিদপ্তর
৭ মাস আগে
বাগেরহাটে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে বাবা ও মেয়ে নিহত
বাগেরহাটে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংর্ঘষে বাবা ও মেয়ে নিহত হয়েছেন। এ সময় তার স্ত্রী ও ছেলে গুরুতর আহত হন।
বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে বাগেরহাট-খুলনা মহাসড়কের ফকিরহাট উপজেলার পিলজংগ এলাকায় দুর্ঘটনাটি ঘটে।
নিহতরা হলেন- বাগেরহাট জেলার শরণখোলা উপজেলার খোন্তাকাটা গ্রামের ব্যবসায়ী সোহেল ফরাজী (৩৭) এবং তার মেয়ে নওরীন আক্তার (৫)।
আহতরা হলেন- সোহেল ফরাজীর স্ত্রী মিমি আক্তার (৩২) এবং ছেলে নওসীন ফরাজী (১০)। গুরুত আহত অবস্থায় তাদের ২ জনকে খুলনা মেডিকেল কলেজ (খুমেক) হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
আটক ট্রাকচালক শাজাহান সরদারের (৩৮) বাড়ি সাতক্ষীরা জেলার সদর উপজেলার কাশেমপুর গ্রামে।
আরও পড়ুন: নাটোরে ট্রাক-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে ২ কলেজছাত্র নিহত
বাগেরহাটের কাটাখালী হাইওয়ে পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মিজানুর রহমান বলেন, বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে ব্যবসায়ী সোহেল ফরাজী, তার স্ত্রী, ছেলে ও মেয়েকে নিয়ে একটি মোটরসাইকেলযোগে শরণখোলা থেকে খুলনায় যাচ্ছিলেন। পথে পিলজংগ এলাকায় পৌঁছালে বিপরীতমুখী একটি ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংর্ঘষ হয়। এ সময় ওই মোটরসাইকেল আরোহী ৪ জন গুরুতর আহত হন।
তিনি আরও বলেন, দ্রুত তাদের উদ্ধার করে খুমেক হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক সোহেল ফরাজী এবং তার মেয়ে নওরীন আক্তারকে মৃত ঘোষণা করেন। গুরুতর আহত অবস্থায় সোহেল ফরাজীর স্ত্রী এবং ছেলেকে সেখানে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।
ওসি বলেন, পুলিশ ট্রাক জব্দ করেছে এবং চালককে আটক করেছে। শুক্রবার ২ জনের লাশ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। এ ব্যাপারে মামলা দায়েরের প্রস্তুতি চলছে।
আরও পড়ুন: খুলনায় ট্রাক-মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে নিহত ১
নারায়ণগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় অজ্ঞাত ব্যক্তি নিহত
১ বছর আগে
ভোলায় বিয়ের অনুষ্ঠানে বরের কাছে টাকা চাওয়াকে কেন্দ্র করে সংর্ঘষ, কনেসহ আহত ১৫
ভোলায় বিয়ে বাড়িতে গেটে অভ্যর্থনা জানাতে গিয়ে বরযাত্রীদের কাছে ৫ হাজার টাকা চাওয়াকে কেন্দ্র করে সংর্ঘষ ও ভাঙচুরের ঘটনা ঘটেছে। এতে কনে, তার বাবা ও শ্বশুরসহ অন্তত ১৫ জন আহত হয়েছেন।
এদের মধ্যে গুরুতর আহতদের হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। ঘটনাটির ফলে পন্ড হয়ে গেছে আয়োজনটি।
শুক্রবার (৩০ জুন) দুপুরে ভোলা সদর উপজেলার জামিরালতা এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
আরও পড়ুন: ভোলায় আ. লীগের দুই পক্ষের সংঘর্ষ, একজন গুলিবিদ্ধসহ আহত ২০
স্থানীয়রা জানান, ভোলার মুসলিম পাড়া এলাকার জাকির হোসেনের ছেলে শরিফের সঙ্গে জামিরালতা এলাকার হারুন মিয়ার মেয়ে নুপুরের দু’মাস আগে বিয়ে হয়। শুক্রবার দুপুরে জামিরালতায় মেয়ের বাড়িতে অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
বরকে অভ্যর্থনা জানাতে গেটে লাল ফিতা কেটে ভেতরে বরসহ অতিথিদের প্রবেশের ব্যবস্থা করা হয়। এ সময় বরের কাছে ৫ হাজার টাকা চাইলে দুই পক্ষের মধ্যে কথা কাটাকাটিসহ হট্টগোল বাধে। এক পর্যায়ে দুই পক্ষের মধ্যে ব্যাপক সংর্ঘষ, মারধরসহ চেয়ার-টেবিল, আসবাবপত্র ভাঙচুরের ঘটনা ঘটে।
অতিথি আপ্যায়নের জন্য দুপুরের খাবার ফেলে দেয়া হয়। এতে করে নুপুর, তার বাবা হারুন, বরের বাবা জাকির হোসেনসহ দুই পক্ষে ১৫ জন আহত হয়েছে।
এদের মধ্যে কনেসহ গুরুতর ৯ জনকে ভোলা ২৫০ শয্যার জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
এ ব্যাপারে ভোলা মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শাহিন ফকির জানান, বিয়ে বাড়িতে হামলার খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে। তবে এখনও কেউ অভিযোগ দেয়নি।
আরও পড়ুন: ভোলায় ধান রোপন নিয়ে দুই পক্ষের সংর্ঘষে নিহত ১
চট্টগ্রামে পুলিশের সাথে বিএনপি সংর্ঘষ, আটক ৪৪
১ বছর আগে
সিরাজগঞ্জে ট্রেন-বাস সংর্ঘষে নিহত ১, আহত ২৭
সিরাজগঞ্জের সদর উপজেলার শহীদ এম মনসুর আলী স্টেশনের কাছে রেলক্রসিংয়ে ট্রেন ও যাত্রীবাহী বাসের সংর্ঘষে একজন নিহত ও ২৭ জন আহত হয়েছে।
বৃহস্পতিবার ভোররাত সাড়ে ৪টার দিকে উপজেলার ঢাকা-ঈশ্বরদী রেলপথের স্টেশনটির কাছে কড্ডার মোড় রেলক্রসিং পার হওয়ার সময় ঢাকা থেকে রাজশাহীগামী আন্তঃনগর পদ্মা এক্সপ্রেস ট্রেনের সঙ্গে সংঘর্ষে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
এ দুর্ঘটনায় হতাহতদের নাম ঠিকানা জানা যায়নি।
আরও পড়ুন: নাটোরের সিংড়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় মোটরসাইকেল চালক নিহত
সিরাজগঞ্জ বাজার রেলওয়ে থানার (জিআরপি) ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হারুন-অর-রশিদ এ তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, ঠাকুরগাঁও থেকে ঢাকাগামী একটি যাত্রীবাহী বাস ঘন কুয়াশার কারণে মহাসড়ক দিয়ে না এসে সিরাজগঞ্জ শহর দিয়ে প্রবেশ করে। বাসটি বৃহস্পতিবার ভোররাত সাড়ে ৪টার দিকে উক্ত স্টেশনের সন্নিকটে কড্ডার মোড় রেলক্রসিং পার হওয়ার সময় ঢাকা থেকে রাজশাহীগামী আন্তঃনগর পদ্মা এক্সপ্রেস ট্রেনের সঙ্গে সংর্ঘষে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
তিনি আরও বলেন যে এ দুর্ঘটনায় আন্তঃনগর পদ্মা এক্সপ্রেস ট্রেনের ইঞ্জিন বিকল হয়ে যাওয়ায় ঢাকা-উত্তরাঞ্চল রেল যোগাযোগ বন্ধ হয়ে যায়। পরে জামতৈল স্টেশন থেকে বিকল্প ইঞ্জিন এনে পরিবর্তন করে পদ্মা এক্সপ্রেস রাজশাহীর উদ্দেশ্যে রওনা হয়। তবে ওই রেলক্রসিংয়ে নিয়োজিত গেটম্যান দায়িত্ব পালন না করায় এ দুর্ঘটনা ঘটে থাকতে পারে।
ওসি জানান, এ দুর্ঘটনা খবর পেয়ে পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরা ঘটনাস্থলে গিয়ে আহতদের উদ্ধার করে সিরাজগঞ্জ ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করে। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় একজনের মৃত্যু হয়।
এ ঘটনায় সংশ্লিষ্ট থানায় মামলা করা হয়েছে বলে জানান তিনি।
আরও পড়ুন: চট্টগ্রামে সড়ক দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
পাবনায় পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় শিশুসহ নিহত ২
১ বছর আগে
কাপ্তাই হ্রদে স্পিডবোট ও বালুভর্তি ট্রলারের সংর্ঘষে আহত ৭, নিখোঁজ ২
রাঙামাটির কাপ্তাই হ্রদে যাত্রীবাহী স্পিডবোট ও বালুভর্তি ইঞ্জিন চালিত বোর্টের সংর্ঘষে ৭জন আহত ও ২ জন নিখোঁজ রয়েছে। শুক্রবার দুপুর ৩টার দিকে লংগদুর কাট্টলী বিল গাছখিলা এলাকায় কাপ্তাই হ্রদে এই দুর্ঘটনা ঘটে।
নিখোঁজ যাত্রীরা হলেন- রাঙামাটির বাঘাইছড়ি উপজেলার কেংড়াছড়ি গ্রামের মুক্ত লাল চাকমার ছেলে লিটন চাকমা (২০) এবং বরকল উপজেলার সুবলং ইউনিয়নের হাজাছড়া গ্রামের সুরুত চাকমার মেয়ে এলিনা চাকমা মহিলা (২০) । তারা দুজনেই উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে এইচএসসি পরীক্ষার্থী বলে জানা গেছে।
আরও পড়ুন: কাপ্তাই হ্রদে ডুবে পর্যটকের মৃত্যু
স্থানীয়রা জানায়, শুক্রবার দুপুরে রাঙামাটি থেকে যাওয়ার পথে লংগদুর কাট্টলী বিল গাছখিলা এলাকায় কাপ্তাই হ্রদে যাত্রীবাহী স্পিডবোট ও বালুভর্তি ট্রলারের সংর্ঘষ হয়। এতে স্পিড বোটে থাকা ৯জনের মধ্যে দুজন পানিতে তলিয়ে যায়। অন্যদের স্থানীয়রা উদ্ধার করে পাড়ে নিয়ে আসে।
স্থানীয়রা আরও জানায়, যাত্রীবাহী স্পিডবোট চলন্ত অবস্থায় চালকের চোখে ময়লা পড়ার কারণে চোখ পরিস্কার করতে গিয়ে হঠাৎ বালুভর্তি ট্রলারের সঙ্গে সংর্ঘষ হয়। এসময় যাত্রীবাহী স্পিড বোটে ৯জন যাত্রী ছিলো। এর মধ্যে দুজন যাত্রী পানিতে তলিয়ে যায়। এতে যাত্রীবাহী স্পিড বোটের এক অংশ ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্ত হয়।
দূর্ঘটনার খবর পেয়ে লংগদু ভারপ্রাপ্ত উপজেলা নিবার্হী কর্মকর্তা এসিল্যান্ড জনি রায় ও লংগদু থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আরিফুল আমিন ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
তিনি বলেন, ঘটনাস্থলে রাঙামাটি ফায়ার সার্ভিস ও আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী নিখোঁজ ব্যক্তিদের উদ্ধার কাজ চালাচ্ছে। নিখোঁজদের সন্ধান না পাওয়া পর্যন্ত উদ্ধার অভিযান চলবে।
আরও পড়ুন: আজ মধ্যরাত থেকে কাপ্তাই হ্রদে মাছ আহরণ শুরু
৯৯৯ এ কল: কাপ্তাই হ্রদে আটকে পড়া পর্যটকদের উদ্ধার
২ বছর আগে
বাগেরহাটে পিকআপের সঙ্গে সংর্ঘষে মোটরসাইকেল আরোহী স্বামী-স্ত্রী নিহত
বাগেরহাটের রামপালে পিকআপের সঙ্গে মুখোমুখি সংর্ঘষে মোটরসাইকেল আরোহী স্বামী-স্ত্রী নিহত হয়েছেন। শনিবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে খুলনা-মোংলা মহাসড়কের রামপাল উপজেলার বাবুর বাড়ি এলাকায় ওই দুর্ঘটনা ঘটে।
পুলিশ ঘাতক পিক-আপসহ চালককে আটক করেছে।
নিহতরা হলেন- মো. জাহাঙ্গীর হোসেন (৬১) ও তার স্ত্রী রেহেনা বেগম মুন্নি (৫৫)। তাদের বাড়ি বাগেরহাটের মোংলা উপজেলার বুড়িরডাঙ্গা এলাকায়।
জাহাঙ্গীর হোসেন তার স্ত্রীকে নিয়ে মোটরসাইকেল চড়ে মোংলা আসছিল। জাহাঙ্গীর হোসেন মোংলা বন্দরের অবসরপ্রাপ্ত কর্মচারি বলে পুলিশ জানায়।
আরও পড়ুন: চাঁদপুরে ট্রাক-অটোরিকশার সংঘর্ষে ব্যবসায়ী নিহত
আটক পিক-আপ চালকের নাম চান্দু মিয়ার (৪২) বাড়ি যশোর জেলায় বলে পুলিশ জানায়।
বাগেরহাটের কাটাখালী হাইওয়ে পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ আলী জানান, মোটরসাইকেল চড়ে স্বামী-স্ত্রী খুলনার দিক থেকে মোংলায় যাচ্ছিলেন। পথিমধ্যে রামপালের বাবুর বাড়ি এলাকায় পৌঁছালে মোংলা থেকে খুলনা অভিমুখে ছেড়ে আসা গ্যাসের সিলিন্ডার বোঝাই একটি পিক-আপের সঙ্গে মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংর্ঘষ ঘটে। এসময় ঘটনাস্থলে ওই নারী নিহত হয় এবং তার স্বামীকে রামপাল ঝনঝনিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেয়ার পথে মারা যায়।
তিনি আরও জানান, পুলিশ খবর পেয়ে দ্রুত ঘটনাস্থলে গিয়ে লাশ উদ্ধার করে এবং পিক-আপটি জব্ধ করে। এসময় আটক করা হয় ওই পিকআপ চালককে।
এব্যপারে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণের প্রস্তুতি চলছে বলেও জানান তিনি।
আরও পড়ুন: টাঙ্গাইলে পিকআপ-অটোরিকশার সংঘর্ষ, নিহত ২
মুন্সিগঞ্জে আধিপত্য বিস্তার নিয়ে সংঘর্ষ, নিহত ১
২ বছর আগে
চট্টগ্রামে পুলিশের সাথে বিএনপি সংর্ঘষ, আটক ৪৪
চট্টগ্রাম বিএনপির মানবনবন্ধনে নেতা-কর্মীদের সাথে পুলিশের ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া ও ইটপাটকেল নিক্ষেপের ঘটনা ঘটেছে। এসময় পুলিশ ৪৪ জন নেতা-কর্মীকে আটক করেছ।
বুধবার (০৫ জানুয়ারি) বিকেলে নগরীর জামালখান প্রেসক্লাবের সামনে গণতন্ত্র হত্যা দিবস’ উপলক্ষে চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির পূর্ব ঘোষিত মানববন্ধন পালন করতে গেলে পুলিশের বাঁধা দিলে এ সংর্ঘষ শুরু হয়।
আরও পড়ুন: খালেদা জিয়ার বিদেশে চিকিৎসা: আরও ৪০ জেলায় সমাবেশ করবে বিএনপি
কোতোয়ালি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ নেজাম উদ্দীন বলেন, বিএনপির মানববন্ধন থেকে পুলিশের ওপর ইটপাটকেল নিক্ষেপে চার জন পুলিশ সদস্য আহত হয়েছেন। ফুটপাতে মানববন্ধন করতে একশত জনের অনুমতি নিয়েছিল বিএনপি।
তিনি বলেন, বিএনপির নেতা-কর্মীরা বক্তব্য দেয়ার সময় রাস্তায় বসে পড়েন, এতে যান চলাচলে বিঘ্ন সৃষ্টি হয়। পরে পুলিশ যান চলাচল স্বাভাবিক রাখতে রাস্তা ছেড়ে ফুটপাতে উঠার অনুরোধ করেন। এসময় তারা রাস্তা না ছেড়ে পুলিশের সঙ্গে বাগবিতণ্ডায় জড়িয়ে পড়েন। পরে পুলিশকে লক্ষ্য করে ইটপাটকেল ছুড়তে শুরু করে বিএনপির কর্মীরা।
আরও পড়ুন: খালেদা জিয়ার কিছু হলে সরকারকে ‘হত্যা মামলার আসামি’ করার হুঁশিয়ারি বিএনপির
কক্সবাজারে বিএনপি-যুবলীগের পাল্টাপাল্টি সমাবেশে প্রশাসনের ১৪৪ ধারা জারি
২ বছর আগে
বিয়ের দাওয়াতকে কেন্দ্র করে সংর্ঘষে আহত ১৫
নড়াইলের লোহাগড়ায় উপজেলার রামেশ্বরপুর গ্রামে বিয়ের দাওয়াত না করাকে কেন্দ্র করে দু’পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষে নারীসহ ১৫ জন আহত হয়েছেন। ঘটনার সাথে জড়িত থাকার অভিযোগে তিনজনকে আটক করেছে পুলিশ।
আটক ব্যাক্তিরা হলেন, রামেশ্বরপুর গ্রামের আলমগীর শেখ, বাবু শেখ ও জিন্নাত শেখ।
মঙ্গলবারবিকালে উপজেলার কাশিপুর ইউনিয়নের রামেশ্বরপুর গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
আরও পড়ুন: ভোলায় ধান রোপন নিয়ে দুই পক্ষের সংর্ঘষে নিহত ১
ঘটনায় আহত রিপন শেখ, লোকমান মোল্লা, নজির শেখ, ইদ্রিস মোল্লা, জোহরা বেগম, রানা শেখ, জিন্না, নাইম, রাসেল শেখ জামাল শেখ , রাশেদুলকে লোহাগড়া হাসপাতালে ভর্তি করা হয়ছে।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, উপজেলার কাশিপুর ইউনিয়নের রামেশ্বরপুর গ্রামের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে বাবু শেখ ও আজগর মোল্লার লোকজনের মধ্যে বিরোধ চলে আসছিল।
আরও পড়ুন: গাইবান্ধায় জমি নিয়ে সংর্ঘষে নিহত ১
গত কয়েকদিন আগে বাবু শেখের পক্ষের রানা শেখের বিয়ে হয়। এ বিয়েতে প্রতিপক্ষ আজগর মোল্লার লোকজন কে দাওয়াত না দেওয়ায় ক্ষিপ্ত হয়। এরই জের ধরে মঙ্গলবার বিকালে আজগর মোল্লার লোকজন লাঠিসোটা নিয়ে প্রতিপক্ষ জামাল শেখের বাড়িতে হামলা চালায়।
এ সময় উভয় পক্ষের লোকজন লাটিসোঠা, রামদা নিয়ে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়লে বৃদ্ধ নারীসহ উভয় পক্ষের ১৫ জন আহত হয়।
আরও পড়ুন: নওগাঁয় ধানকাটা নিয়ে ক্ষুদ্র নৃ গোষ্ঠীর দু’পক্ষের সংঘর্ষে নিহত ১
লোহাগড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শেখ আবু হেনা মিলন ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
৩ বছর আগে
ভোলায় ধান রোপন নিয়ে দুই পক্ষের সংর্ঘষে নিহত ১
ভোলা সদর উপজেলায় বিরোধপূর্ণ জমিতে ধান রোপন নিয়ে দুই পক্ষের সংর্ঘষে একজন নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন বেশ কয়েকজন।
বৃহস্পতিবার সকালে উপজেলার পূর্ব ইলিশা ইউনিয়নের চরগাজীপুর এলাকায় সংর্ঘষের ঘটনায় সাত জনকে আটক করেছে পুলিশ।
নিহত নুরুল ইসলাম ওরফে কান্টু ব্যাপারী (৬৫) ওই ইউনিয়নের সোনাডোগি গ্রামের মো. মফিজুলের ছেলে।
আরও পড়ুন: ঠাকুরগাঁওয়ে পাগলু, নছিমন মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ২, আহত ৬
স্থানীয়দের বরাতে পুলিশ জানায়, সকালের দিকে কামাল তালুকদারের পক্ষের কান্টু ব্যাপারীসহ বেশ কয়েকজন চর গাজীপুরে জমিতে ধান রোপন করতে যান। ধান রোপন করতে গেলে প্রতিপক্ষ লাল মিয়া তালুকদারের লোকজনকে বাঁধা দেয়। এ সময় দুই পক্ষের মধ্যে সংর্ঘষ হয়। এতে কান্টু ব্যাপারী ঘটনাস্থলেই মানা যান। এই সংঘর্ষে বেশ কয়েকজন আহত হয়। এ সময় স্থানীয়দের সহযোগীতায় লাল মিয়ার পক্ষের সাত জনকে ধরে পুলিশের হাতে তুলে দেয়া হয়।
আরও পড়ুন: নওগাঁয় ধানকাটা নিয়ে ক্ষুদ্র-নৃ গোষ্ঠীর দু’পক্ষের সংঘর্ষে নিহত ১
ভোলা মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এনায়েত হোসেন জানান, গাজীর চরে জমির বিরোধ নিয়ে সংর্ঘষে এক জন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় সাত জনকে আটক করা হয়েছে। এ ব্যাপারে মামলার প্রস্তুতি চলছে।
৩ বছর আগে