ডিসেম্বর
ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে রেমিট্যান্স এসেছে সাড়ে ৬১ কোটি ডলার
ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে দেশে ৬১ কোটি ৬৪ লাখ ডলার রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা। এই হিসাবে প্রতিদিন গড়ে ৮ কোটি ৮১ লাখ ডলার প্রবাসী আয় পেয়েছে বাংলাদেশ।
রোববার (৮ ডিসেম্বর) বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
চলতি ডিসেম্বর মাসের প্রথম ৭ দিনে দেশে এসেছে ৬১ কোটি ৬৪ লাখ ৫০ হাজার মার্কিন ডলার রেমিট্যান্স। আর গত নভেম্বরের প্রথম সপ্তাহে রেমিট্যান্স এসেছিল ৫০ কোটি ৮৯ লাখ। নভেম্বরের তুলনায় ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে বেড়েছে রেমিট্যান্স প্রবাহ।
ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে রাষ্ট্র মালিকানাধীন ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে ১৮ কোটি ৫২ লাখ ২০ হাজার মার্কিন ডলার। এছাড়া বিশেষায়িত ব্যাংকের মাধ্যমে ৪ কোটি ৫৮ লাখ ২০ হাজার ডলার, বেসরকারি ব্যাংকের মাধ্যমে ৩৮ কোটি ৩৩ লাখ ৯০ হাজার ডলার ও বিদেশি খাতের ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে ২০ লাখ ৩০ হাজার ডলার রেমিট্যান্স।
আরও পড়ুন: নভেম্বরে দেশে রেমিট্যান্স এসেছে ২২০ কোটি ডলার
চলতি অর্থবছরের প্রবণতা
চলতি অর্থবছরে বাংলাদেশের রেমিট্যান্স প্রবাহে ওঠানামা প্রবণতা দেখা গেছে। গত জুনে ২৫৩ কোটি ডলারে রেমিট্যান্স আসার পর জুলাইয়ে তা কমে দাঁড়ায় ১৯১ কোটি ডলারে, যা গত দশ মাসের মধ্যে সর্বনিম্ন।
তবে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার দায়িত্ব গ্রহণ ও দেশের পরিস্থিতি স্থিতিশীল হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে রেমিট্যান্সের পালে ফের হাওয়া লাগতে শুরু করে।
আগস্টে দেশে রেমিট্যান্স আসে ২২২ কোটি ডলার এবং সেপ্টেম্বরে আসে ২৪০ কোটি ডলার যা চলতি অর্থবছরে এক মাসে সর্বোচ্চ।
এরপর অক্টোবরে (২৩৯ কোটি ডলার) ফের রেমিট্যান্স প্রবাহে ভাটা পড়ে যা নভেম্বরেও (২১৯ কোটি ডলার) অব্যাহত থাকে। তবে ডিসেম্বরে ফের ঊর্ধ্বমুখি প্রবণতা লক্ষ করা যাচ্ছে।
আরও পড়ুন: নভেম্বরের ২৩ দিনে রেমিট্যান্স এসেছে ১৭২.৬ কোটি ডলার
১ সপ্তাহ আগে
ডিসেম্বরের শুরুতেই শীতে কাঁপছে নওগাঁ, সর্বনিম্ন তাপমাত্রা
উত্তরের জেলা নওগাঁয় জেঁকে বসেছে শীত।
শনিবার (৭ ডিসেম্বর) সকাল ৯টায় নওগাঁর বদলগাছি উপজেলা আবহাওয়া পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রে ৯ দশমিক ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে। যা চলতি বছরে এখন পর্যন্ত এই জেলার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা।
স্থানীয়রা জানান, সন্ধ্যার পর তাপমাত্রা বাড়ছে। সেই সঙ্গে বয়ে যাচ্ছে হিমেল হাওয়া। আর এ হাওয়া শীতের তীব্রতা বাড়িয়ে দিচ্ছে কয়েকগুণ। সন্ধ্যার পর থেকেই গরম কাপড় পরে চলাফেরা করছে মানুষ। রাত থেকে ভোর পর্যন্ত কুয়াশায় আচ্ছন্ন থাকছে চারপাশ। তবে দ্রুতই কুয়াশা ভেদ করে দেখা মিলছে সূর্যের।এদিকে শীত বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে ছিন্নমূল মানুষ ও খেটে খাওয়া মানুষের দুর্ভোগ বাড়ছে।
সদর উপজেলার সামনে কুরবার আলী নামে এক রিকশাচালক বলেন, ‘দিন যখন তাপমাত্রা একটু বেশি থাকে থাকে তখন যাত্রী পাওয়া যায়। রিকশাও ভালোভাবে চালানো যায়। কিন্তু সন্ধ্যার পর কিংবা খুব সকালে যাত্রী তেমন পাওয়া যায় না। শীতের কারণে রিকশা ঠিকভাবে চালানোও যায় না। ফলে আয় উপার্জন কমে গেছে।’
নওগাঁর বদলগাছী আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগারের কর্মকর্তা মিজানুর রহমান জানান, শনিবার সকাল ৯টায় জেলায় ৯ দশমিক ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে। এর আগে, শুক্রবার তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ১২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। সেই হিসেবে ২৪ ঘণ্টার ব্যবধানে এ জেলার তাপমাত্রা কমেছে ২ দশমিক ১ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
উত্তর দিক থেকে বয়ে আসা হিমেল হাওয়ায় শীতের তাপমাত্রা আগামীতে আরও বাড়তে পারে বলেও জানান তিনি।
২ সপ্তাহ আগে
পঞ্চদশ সংশোধনী নিয়ে জারি করা রুলের রায় ১৭ ডিসেম্বর
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বাতিলসহ সংবিধানের পঞ্চদশ সংশোধনী নিয়ে জারি করা রুলের রায়ের জন্য আগামী ১৭ ডিসেম্বর দিন ধার্য করেছেন হাইকোর্ট।
বৃহস্পতিবার (৫ ডিসেম্বর) বিচারপতি ফারাহ মাহবুব ও বিচারপতি দেবাশীষ রায় চৌধুরীর হাইকোর্ট বেঞ্চ রায়ের জন্য এ দিন ধার্য করেন।
দীর্ঘ ২৩ কার্যদিবস শুনানি শেষে হাইকোর্ট রায়ের জন্য এদিন ধার্য করেন।
আদালতে রাষ্ট্রপক্ষে শুনানি করেন অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান, ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদ উদ্দিন।
রিটকারী ‘সুজন’এর বদিউল আলমের পক্ষে শুনানি করেন সিনিয়র আইনজীবী ড. শরিফ ভূঁইয়া।
আরও পড়ুন: নওগাঁর পিপির বিরুদ্ধে বিচারকদের হুমকি-আদালত অবমাননার অভিযোগ
বিএনপির পক্ষে শুনানি করেন সিনিয়র আইনজীবী জয়নুল আবেদীন, ব্যারিস্টার বদরুদ্দোজা বাদল, ব্যারিস্টার রুহুল কুদ্দুস কাজল, অ্যাডভোকেট ফারজানা শারমিন পুতুল। জামায়াতের পক্ষে শুনানি করেন অ্যাডভোকেট মোহাম্মদ শিশির মনির, ব্যারিস্টার এহসান সিদ্দিকী। আর ইনসানিয়াত বিপ্লবের পক্ষে শুনানি করেন অ্যাডভোকেট ইশরাত হাসান, চার আবেদনকারীর পক্ষে শুনানি করেন ব্যারিস্টার জুনায়েদ আহমেদ চৌধুরী, ইন্টারভেনর হিসেবে শুনানি করেন ব্যারিস্টার হামিদুল মিসবাহ।
এর আগে তত্ত্বাবধায়ক সরকার বাতিল করে সংবিধানের পঞ্চদশ সংশোধনী বৈধতা প্রশ্নে জারি করা রুলে বিএনপির পক্ষে দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ও বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার পক্ষভুক্ত হন। এরপর ইনসানিয়াত বিপ্লব, গণফোরামসহ চার আবেদনকারী রুলে ইন্টারভেনর হিসেবে পক্ষভুক্ত হন।
আরও পড়ুন: সংবিধানের পঞ্চদশ সংশোধনী কেন সাংঘর্ষিক নয়, হাইকোর্টের রুল
২ সপ্তাহ আগে
ডিসেম্বরে এলপিজির দাম অপরিবর্তিত থাকবে: বিইআরসি
তরলীকৃত পেট্রোলিয়াম গ্যাসের (এলপিজি) দাম ডিসেম্বর মাসেও অপরিবর্তিত রয়েছে।
বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশনের (বিইআরসি) জানায়, নভেম্বর মাসের মতো ডিসেম্বর মাসেও প্রতি কেজি এলপিজির দাম ১২১ টাকা ২৫ পয়সা থাকবে।
মঙ্গলবার (৩ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা ৬টা থেকে নতুন দাম কার্যকর হবে।
১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারের দাম অপরিবর্তিত রেখেই নতুন দাম ঘোষণা করেছে বিইআরসি।
মঙ্গলবার (৩ ডিসেম্বর) বিইআরসির ঢাকা কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, অন্যান্য আকারের এলপিজি সিলিন্ডারের দাম সাড়ে ৫ কেজি থেকে ৪৫ কেজি পর্যন্ত একই হারে নির্ধারিত হবে।
আরও পড়ুন: ডিসেম্বরের এলপিজি মূল্য সমন্বয় আজ
বিইআরসির কর্মকর্তারা জানান, বাংলাদেশি এলপিজি অপারেটররা সাধারণত সৌদি সিপির ভিত্তিতে মধ্যপ্রাচ্যের বাজার থেকে তাদের পণ্য আমদানি করায় স্থানীয় বাজারে এলপিজির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে।
বিইআরসির সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, অটো গ্যাসের (মোটরযানে ব্যবহৃত এলপিজি) দামও প্রতি লিটার (ভ্যাটসহ) ৬৬ টাকা ৮১ পয়সা রয়েছে।
স্থানীয়ভাবে উৎপাদিত ৫ শতাংশের কম বাজার শেয়ার নিয়ে রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন এলপি গ্যাস কোম্পানির বাজারজাত করা এলপিজির দামও একই থাকবে।
গত বছরের ফেব্রুয়ারিতে স্থানীয় বাজারে এলপিজির সর্বোচ্চ দাম ছিল ১ হাজার ৪৯৮ টাকা (প্রতি ১২ কেজি সিলিন্ডার)।
আরও পড়ুন: নভেম্বরে এলপিজির দাম প্রায় অপরিবর্তিতই থাকছে
২ সপ্তাহ আগে
ডিসেম্বরেই পদোন্নতি পাচ্ছেন বঞ্চিত উপসচিবরা
প্রশাসন ক্যাডার ছাড়া অন্যান্য ২৫ ক্যাডারের বঞ্চিত উপসচিবদের ডিসেম্বর মাসেই পদোন্নতি দেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের নিয়োগ, পদোন্নতি ও প্রেষণ (এপিডি) অনুবিভাগের অতিরিক্ত সচিব মো. ওবায়দুর রহমান।
মঙ্গলবার (৩ ডিসেম্বর) সচিবালয়ে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মো. ওবায়দুর রহমান ইউএনবিকে এসব তথ্য জানান।
তিনি বলেন, ‘প্রশাসন ক্যাডার ছাড়া বাকি ২৫ ক্যাডারের মধ্যে পদোন্নতির পাওয়ার যোগ্য- এমন উপসচিবদের নিয়ে আমরা কাজ করছি। এসএসবির যারা সদস্য রয়েছেন, তারা আমাদের বলেছেন- এই কাজটি আগে ধরে শেষ করুন। আমরা ওটা নিয়েই কাজ করছি। কাজ হয়ে গেলে আমরা একটি তারিখ নিয়ে এটা করে দেব।’
আরও পড়ুন: দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে সরকার বিশেষ নজর দিয়েছে: প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উপসচিব
ওবায়দুর রহমান বলেন, ‘যাদের এসিআর (বার্ষিক গোপনীয় প্রতিবেদন) ও ডিপি (ডিপার্টমেন্টাল প্রসেডিং) রয়েছেন, তারা পদোন্নতি পাবেন না। ১৯৪ জনের সবাই তো যোগ্য নন। বিভিন্ন ধরনের রিপোর্ট আছে, যারা যোগ্য আমরা তাদের পদোন্নতি দেব। ডিসেম্বর মাসের মধ্যেই এই কাজ শেষ করার চেষ্টা করছি আমরা।’
জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় জ্যেষ্ঠ কয়েকজন কর্মকর্তা ইউএনবিকে বলেন, যারা একটু বেশি সিনিয়র (জ্যেষ্ঠ) এবং যারা একটু দেরিতে উপসচিব হয়েছেন, আমরা তাদের আগে বিবেচনা করব। তাদের জন্য আমরা সর্বোচ্চটা করার চেষ্টা করব।
তারা জানান, পদোন্নতির ক্ষেত্রে একটি নিয়ম রয়েছে, যেখানে বলা হয়েছে, যদি কারও মোট চাকরিকাল ১৫ বছর হয় এবং উপসচিব হিসেবে তিনি ৫ বছরের বেশি সময় দায়িত্ব পালন করে থাকেন, তাহলে তাকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদোন্নতির দেওয়ার একটি বিধান রয়েছে। এছাড়া যদি কারও মোট চাকরিকাল ২০ বছর হয় এবং উপসচিব হিসেবে তিনি ৩ বছরের বেশি দায়িত্ব পালন করেন তাহলে তাকেও যুগ্মসচিব হিসেবে পদোন্নতি দেওয়ার একটি বিধান রয়েছে।
আরও পড়ুন: ডিসি নিয়োগে হট্টগোল ও বিশৃঙ্খলা করায় ১৭ উপসচিবকে শাস্তির সুপারিশ
২ সপ্তাহ আগে
ডিসেম্বরের এলপিজি মূল্য সমন্বয় আজ
ডিসেম্বরের মাসের জন্য তরলীকৃত পেট্রোলিয়াম গ্যাসের (এলপিজি) দাম নির্ধারণ করা হবে।
আজ মঙ্গলবার (৩ ডিসেম্বর) বেলা ৩টার দিকে নির্ধারিত দাম ঘোষণা করবে বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন (বিইআরসি)।
এরপর জানা যাবে, চলতি মাসের জন্য গ্রাহকদের এলপিজির খরচ বাড়বে, না কি কমবে।
এক বিবৃতিতে বিইআরসি জানায়, সৌদি আরামকো ঘোষিত ২০২৪ সালের ডিসেম্বরের সৌদি চুক্তি মূল্যের (সিপি) ভিত্তিতে নতুন দাম নির্ধারণ করা হবে।
আরও পড়ুন: নভেম্বরে এলপিজির দাম প্রায় অপরিবর্তিতই থাকছে
সাম্প্রতিক মূল্য প্রবণতা
নভেম্বরের জন্য ১২ কেজির এলপিজি সিলিন্ডারের দাম ১ হাজার ৪৫৫ টাকা নির্ধারণ করা হয়।
এর আগে অক্টোবর, সেপ্টেম্বর, আগস্ট ও জুলাই মাসে ধারাবাহিকভাবে এলপিজির দাম বেড়েছিল। তবে তারও আগে চলতি বছরের জুন, মে ও এপ্রিলে দাম কমানো হয়েছিল।
অটো গ্যাসের দামেও একই প্রবণতা দেখা গেছে।
নভেম্বরে বিইআরসি প্রতি লিটার অটোগ্যাসের দাম ০.০৩ টাকা কমিয়ে ভ্যাটসহ ৬৬.৮১ টাকায় নামিয়ে আনে।
তবে জুন, মে ও এপ্রিলে দাম কমলেও অক্টোবর, সেপ্টেম্বর, আগস্ট ও জুলাইয়ে দাম ধারাবাহিকভাবে বেড়েছিল।
২০১৪ সালে এলপিজি ও অটো গ্যাসের দাম ১২ বার সমন্বয় করা হয়েছিল। এর মধ্যে পাঁচবার কমানো এবং সাত বার বাড়ানো হয়। জানুয়ারি, মার্চ, এপ্রিল, জুন ও জুলাই মাসে মূল্য কমেছে এবং ফেব্রুয়ারি, মে, আগস্ট, সেপ্টেম্বর, অক্টোবর, নভেম্বর ও ডিসেম্বরে দাম বেড়েছে।
আরও পড়ুন: কুতুবদিয়ায় এলপিজি বহনকারী লাইটারেজ জাহাজে আগুন, ৩১ জন উদ্ধার
২ সপ্তাহ আগে
ডিসেম্বরের শুরুতে পদ্মা সেতু হয়ে ট্রেন চালুর আশা
পদ্মা সেতু হয়ে পরীক্ষামূলক শেষ ট্রেনটি খুলনা পৌঁছেছে। রবিবার (২৪ নভেম্বর) দুপুর ১টা ১০ মিনিটে ঘণ্টায় ১০০ কিলোমিটার গতিতে ঢাকা থেকে খুলনা স্টেশনে পৌঁছায় ট্রেনটি।
১২টি বগি নিয়ে সকাল ৯টা ১০ মিনিটে ঢাকার কমলাপুর রেল স্টেশন থেকে নড়াইল হয়ে খুলনা পর্যন্ত পরীক্ষামূলক ট্রেনের এটি তৃতীয় ট্রায়াল ছিল।
পরীক্ষামূলক ট্রেনে যাত্রী হিসেবে ছিলেন রেলপথ বিভাগের সচিব আবদুল বাকি, রেলওয়ের মহাপরিচালক সরদার শাহাদাত হোসেন, রেলওয়ের পশ্চিম অঞ্চলের মহাব্যবস্থাপক মামুনুল ইসলামসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।
ট্রেনটি খুলনায় গিয়ে পৌঁছালে রেলপথ বিভাগের সচিব ও রেলওয়ের মহাপরিচালককে ফুলেল শুভেচ্ছায় বরণ করে নেন খুলনা রেল স্টেশনের কর্মকর্তারা-কর্মচারীরা।
রেলপথ বিভাগের সচিব আবদুল বাকি বলেন, ‘প্রথমে আমরা এই অঞ্চলের যাত্রী ও জনসাধারণকে ধন্যবাদ জানাই। তারা অনেকদিন ধরে অপেক্ষায় আছে। আমরা সফলভাবে তিনটি ট্রায়াল সম্পন্ন করেছি।’
আরও পড়ুন: ১১ দিন পর খুলনা-বেনাপোল-মোংলা কমিউটার ট্রেন চালু
তিনি বলেন, ‘আমরা দেখলাম, (এই যাত্রায়) তিন ঘণ্টা ৪৫ থেকে ৫০ মিনিট সময় লেগেছে। আমাদের সঙ্গে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ ও টেকনিক্যাল কর্মকর্তাদের সবাই উপস্থিত ছিলেন। ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে বাণিজ্যিকভাবে এ রুটে ট্রেনের যাত্রা শুরু করার আশা করছি আমরা।’
রেলওয়ের মহাপরিচালক সরদার শাহাদাত হোসেন বলেন, ‘পদ্মা সেতু হয়ে ঢাকা-খুলনা রুটে কতটি ট্রেন চলবে তা এখনও চূড়ান্ত করতে পারিনি। আমাদের পর্যাপ্ত কোচের সংকট রয়েছে। ফলে চাহিদা তা পূরণ করতে হলে সমন্বয় করে চালাতে হবে। সীমিত সম্পদ নিয়ে মানুষকে সর্বোচ্চ সেবা দেওয়ার চেষ্টা করব আমরা।’
জানা গেছে, ফরিদপুরের ভাঙ্গা জংশন থেকে যশোরের পদ্মবিলা স্টেশন পর্যন্ত ঘণ্টায় ১০০ কিলোমিটার গতিতে ট্রেন চলবে। পদ্মবিলা থেকে সিঙ্গিয়া হয়ে খুলনা পর্যন্ত ৭৫ কিলোমিটার গতিতে ট্রেন চলার কথা রয়েছে।
পদ্মা রেল সংযোগ প্রকল্পের আওতায় ডিসেম্বরের শুরুতে ঢাকা-ভাঙ্গা-যশোর-খুলনা রুটে বাণিজ্যিক ট্রেন চলাচল শুরু হওয়ার কথা।
এর আগে, ২০২৩ সালের ১০ অক্টোবর পদ্মা সেতু রেল সংযোগ প্রকল্পের আংশিক খুলে দেওয়া হয়। তখন ঢাকা থেকে ফরিদপুরের ভাঙ্গা পর্যন্ত ৮২ কিলোমিটার রেলপথ চালু হয়। এবার ভাঙ্গা থেকে যশোর পর্যন্ত আরও ৮৭ কিলোমিটার যোগ হচ্ছে। এতে সরাসরি ঢাকা থেকে যশোরের ১৬৯ কিলোমিটার রেল যোগাযোগ চালু হতে যাচ্ছে।
ঢাকা থেকে পদ্মা সেতু হয়ে ভাঙ্গা-নড়াইল-যশোর হয়ে নতুন রেলপথে খুলনায় যাবে ট্রেন। ঢাকা থেকে রেলপথে খুলনার দূরত্ব কমবে।
আরও পড়ুন: চাঁপাইনবাবগঞ্জ-ঢাকা রুটে ম্যাংগো স্পেশাল ট্রেন চালু
৩ সপ্তাহ আগে
ডিসেম্বরের পর নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা করুন: গোলাম পরওয়ার
সংস্কার কাজ দ্রুত সম্পন্ন করে ডিসেম্বরের পর নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা করতে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার।
তিনি বলেছেন, ‘আওয়ামী লীগ গণতান্ত্রিক নয়, তারা ফ্যাসিস্ট। তাই গণতন্ত্রের সঙ্গে তাদের যায় না। এজন্য জনগণই সিদ্ধান্ত নেবে, আওয়ামী লীগ নির্বাচনে যাবে কি যাবে না।’
শনিবার (২৩ নভেম্বর) দুপুরে মানিকগঞ্জ সরকারি বালক উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে অনুষ্ঠিত জামায়াতে ইসলামীর কর্মী সম্মেলনে এসব কথা বলেন তিনি।
গোলাম পরওয়ার বলেন, ‘যারা গণতন্ত্র ও মানুষ হত্যা করেছে, লাশ পুড়িয়ে ছাই করেছে এবং মানুষকে হেলিকপ্টার থেকে গুলি করেছে, তাদের এদেশের মানুষ রাজনীতি করতে দেবে কিনা সেটা জনগণই সিদ্ধান্ত নেবে।’
আরও পড়ুন: কোনো রাজনৈতিক দলকে নিষিদ্ধের পক্ষে নয় জামায়াত: গোলাম পরওয়ার
তিনি বলেন, ‘শেখ হাসিনা দেশ থেকে পালিয়ে সষড়যন্ত্রে লিপ্ত হচ্ছেন।…তিনি পালানোর পর বাংলাদেশে তার লুকিয়ে থাকা দোসররা অনেক ধরনের ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হয়েছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘আন্দোলনে আমরা একসঙ্গে যেভাবে ঐকবদ্ধ ছিলাম, সেভাবে আগামী জাতীয় নির্বাচনে যদি আমরা ঐকবদ্ধ হয়ে নির্বাচন করতে পারি, তাহলে আওয়ামী ফ্যাসিবাদের রাজনৈতিক মৃত্যু এদেশে নিশ্চিত।’
এ সময় মানিকগঞ্জ জেলা জামায়াতের আমির হাফেজ মাওলানা মো. কামরুল ইসলামের সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথিদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ জামাতে ইসলামী কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ সদস্য অধ্যক্ষ মুহাম্মদ ইজ্জত আলী, ঢাকা উত্তর অঞ্চল টিম সদস্য মাওলানা মো. দেলোয়ার হোসেন, বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্র শিবিরের সাবেক কেন্দ্রীয় সভাপতি মো. জাহিদুর রহমানসহ দলটির বিভিন্ন নেতা।
আরও পড়ুন: খুলনা-৫: সম্পদ কমেছে নারায়ণ চন্দ্রের, মামলায় এগিয়ে গোলাম পরওয়ার
৪ সপ্তাহ আগে
এডিবি-বিশ্বব্যাংক থেকে ডিসেম্বরের মধ্যে ১১০ কোটি ডলার পাবে বাংলাদেশ: অর্থসচিব
এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি) বাংলাদেশকে ২০২৪ সালের ডিসেম্বরের মধ্যে ৬০ কোটি ডলার এবং বিশ্বব্যাংক ৫০ কোটি ডলার ঋণ সহায়তা দেবে বলে জানিয়েছেন অর্থ সচিব ড. মো. খায়রুজ্জামান মজুমদার।
মঙ্গলবার (১৯ নভেম্বর) অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের ১০০ দিন পূর্তি উপলক্ষে অর্থ মন্ত্রণালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ তথ্য জানান।
অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের কাছ থেকে পাওয়া ঋণের প্রতিশ্রুতির পরিমাণ সম্পর্কে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে ড. মজুমদার বলেন, আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ) এবং বিশ্বব্যাংকের মতো দাতা সংস্থাগুলো অন্তর্বর্তীকালীন প্রশাসনের বাস্তবায়িত নীতিগুলোকে ইতিবাচকভাবে গ্রহণ করেছে।
আরও পড়ুন: এডিবি-ইডিসিএফের অর্থায়নে একসঙ্গে কৃষি গবেষণা করবে ইউজিসি ও বাকৃবি
অর্থ সচিব বলেন, ‘আমাদের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের নীতিগত পদক্ষেপগুলো ভাল ফলাফল দিয়েছে। তহবিলের ক্ষেত্রে আমাদের প্রাথমিক প্রত্যাশা ছাড়িয়ে গেছে। উদাহরণ হিসেবে বলা যায়, আমরা এডিবির সঙ্গে ৬০ কোটি ডলার ঋণ নিয়ে সফলভাবে আলোচনা করেছি এবং ডিসেম্বরের মধ্যে এই তহবিল পাওয়ার আশা করছি।’
একই সময়সীমার মধ্যে ৫০ কোটি ডলার ঋণ সহায়তা দিতে সম্মত হওয়া বিশ্বব্যাংকের সঙ্গে অগ্রগতির কথাও তুলে ধরেন তিনি। ‘শুরুতে, এই ঋণগুলো যথাক্রমে ৩০ কোটি ডলার এবং ২৫ কোটি ডলার নির্ধারণ করা হয়েছিল, তবে পরে অনুকূল আলোচনার কারণে তা দ্বিগুণ হয়।’
সরকার আইএমএফের কাছে আরও আর্থিক সহায়তা চেয়েছে উল্লেখ করে ড. মজুমদার বলেন, 'আমরা এ বছর আইএমএফের সহায়তায় অতিরিক্ত ১০০ কোটি ডলার চেয়েছি। ৪ ডিসেম্বর আইএমএফ’র প্রতিনিধি দল সফরের সময় আলোচনা শেষ হবে এবং আমরা আশাবাদী।
আরও পড়ুন: ২০২৪-২৫ অর্থবছরে বাংলাদেশের মূল্যস্ফীতি হবে ১০.১ শতাংশ: এডিবির পূর্বাভাস
অর্থ সচিব তার নীতিগুলো কার্যকরভাবে বাস্তবায়ন এবং আন্তর্জাতিক আর্থিক সংস্থাগুলোর কাছ থেকে অব্যাহত সমর্থন নিশ্চিত করতে সরকারের সক্ষমতায় আস্থা প্রকাশ করেন।
অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদের সভাপতিত্বে সংবাদ সম্মেলনে আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের সচিব নাজমা মোবারক, অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের (ইআরডি) সচিব শাহরিয়ার কাদের সিদ্দিকী, জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) চেয়ারম্যান আবদুর রহমান খান প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন: ২০২৪-২৫ অর্থবছরে বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধির পূর্বাভাস ৫.১ শতাংশে নামাল এডিবি
১ মাস আগে
ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহের মধ্যে জুলাই-আগস্টে গণঅভ্যুত্থানের নৃশংসতার প্রতিবেদন চূড়ান্ত করার আশা তুর্কের
জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক হাইকমিশনার ভলকার তুর্ক প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসকে বলেছেন, জুলাই-আগস্টের গণঅভ্যুত্থানের সময় সংঘটিত নৃশংসতার তদন্তকারী জাতিসংঘের স্বাধীন ফ্যাক্ট ফাইন্ডিং মিশন ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহের মধ্যে তাদের প্রতিবেদন চূড়ান্ত করবে বলে আশা করা হচ্ছে।
তিনি বুধবার (৩০ অক্টোবর) ঢাকার তেজগাঁওয়ে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে তার সঙ্গে সাক্ষাৎ করে এ কথা বলেন।
এ সময় তুর্ক ঢাকায় জাতিসংঘের ফ্যাক্ট ফাইন্ডিং মিশনের কাজ এবং উপদেষ্টা, সেনাবাহিনী প্রধান, সংস্কার কমিশনের প্রধান, শিক্ষার্থী ও কর্মকর্তাদের সঙ্গে তার বৈঠক সম্পর্কে প্রধান উপদেষ্টাকে অবহিত করেন।
ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে সাংবাদিকদের ব্রিফিংকালে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম বলেন, জাতিসংঘের টিম স্বাধীনভাবে তাদের কাজ করছে এবং এ বিষয়ে তাদের কোনো প্রভাব নেই।
শফিকুল আলম আরও বলেন, ফ্যাক্ট ফাইন্ডিং মিশন প্রতিবেদনটি প্রধান উপদেষ্টার কাছে হস্তান্তর করবে এবং পরে তারা প্রতিবেদনটি সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় ও উপদেষ্টাদের কাছেও হস্তান্তর করবেন।
আরও পড়ুন: বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ ও সঠিক ব্যবস্থাপনায় বাংলাদেশ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ: পরিবেশ উপদেষ্টা
সংবাদ সম্মেলনে প্রেস উপসচিব অপূর্ব জাহাঙ্গীর ও মোহাম্মদ আবুল কালাম আজাদ মজুমদার বক্তব্য দেন।
জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক প্রধান বাংলাদেশের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের কাজ নিয়েও আলোচনা করেন, যা এখন দেশের প্রতিষ্ঠানগুলোর অর্থবহ সংস্কার পরিচালনার জন্য অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের গঠন করেছ। এটি বিপ্লবের সময় সংঘটিত জঘন্য অপরাধ ও মানবতাবিরোধী অপরাধের তদন্ত করছে।
স্বৈরশাসনের সময় গুমের শত শত ঘটনা তদন্তকারী তদন্ত কমিশনের সদস্যদের সঙ্গেও কথা বলেছেন জানিয়ে তুর্ক বলেন, 'অনেকগুলো আছে, যা নির্দিষ্ট করা দরকার।’
তুর্ক বলেন, তার অফিস তদন্ত কমিশনকে সহযোগিতা করছে।
তিনি জাতীয় মানবাধিকার কমিশনকে 'স্বাধীন' ও 'পূর্ণাঙ্গ কার্যকরী' করে শক্তিশালী করার জন্য প্রধান উপদেষ্টার প্রতি আহ্বান জানান।
তিনি বলেন, জাতিসংঘের মানবাধিকার সংস্থা ঢাকায় তাদের উপস্থিতি জোরদার করতে চায়।
প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ইউনূস জাতিসংঘ মানবাধিকার প্রধানকে বাংলাদেশে সফর এবং বিপ্লবের সময় তার সমর্থনের জন্য ধন্যবাদ জানান। ‘আপনাদের সফরে বাংলাদেশের মানুষ খুশি। তারা আপনাদের প্রতি কৃতজ্ঞ।’
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, তার সরকার প্রত্যেক নাগরিকের মানবাধিকার সমুন্নত রাখতে এবং উন্নয়ন ও মানবাধিকার যাতে একসঙ্গে চলতে পারে তা নিশ্চিত করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।
তিনি বলেন, তার সরকার আগের সরকারের ভুল ও অপরাধের পুনরাবৃত্তি করবে না।
জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক প্রধান ও প্রধান উপদেষ্টা রোহিঙ্গা সংকট বিশেষ করে মিয়ানমারে সহিংসতা থেকে বাঁচতে পালিয়ে বাংলাদেশে আশ্রয় নেওয়া নতুন করে হাজার হাজার রোহিঙ্গার অনুপ্রবেশ নিয়েও আলোচনা করেন।
তুর্ক রোহিঙ্গা শরণার্থীদের জন্য আরও আন্তর্জাতিক সমর্থন এবং সংকট সমাধানে অব্যাহত প্রচেষ্টার আহ্বান জানান।
প্রধান উপদেষ্টা মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে একটি নিরাপদ অঞ্চল গঠনে জাতিসংঘের সহায়তা কামনা করেন, যাতে এই অঞ্চলের অভ্যন্তরীণভাবে বাস্তুচ্যুত লোকজন তাদের বাড়ির কাছাকাছি থাকতে পারে।
উভয় বিশিষ্ট ব্যক্তি এই আঞ্চলিক ইস্যুটির দ্রুত টেকসই সমাধানের জন্য ‘কিছুটা গতিশীলতা’ আনার লক্ষ্যে জোরালো ভূমিকা রাখার আহ্বান জানান।
আরও পড়ুন: যেকোনো হত্যাকাণ্ডের তদন্ত হওয়া উচিত: জাতিসংঘ মানবাধিকার প্রধান
১ মাস আগে