সিলেটের শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (শাবিপ্রবি)
বিশ্বসেরা তালিকায় শাবিপ্রবির ৮৫ গবেষক
অ্যালপার ডগার (এডি) সায়েন্টিফিক ইনডেক্স র্যাংকিং-২০২২ এ বিশ্বসেরা গবেষকদের তালিকায় সিলেটের শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (শাবিপ্রবি) ৮৫ জন শিক্ষক ও শিক্ষার্থী স্থান পেয়েছেন।
সম্প্রতি এডি সায়েন্টিফিক ইনডেক্সের ওয়েবসাইটে এ তালিকা প্রকাশ করা হয়। এতে বিশ্বের ১৪ হাজার ১২০টি প্রতিষ্ঠানের সাত লাখ ২৯ হাজার গবেষক এ তালিকায় স্থান পেয়েছেন বলে জানা গেছে।
আরও পড়ুন: করোনায় কর্মজীবন নিয়ে শিক্ষার্থীদের বিষন্নতা-মানসিক চাপ বেড়েছে: শাবিপ্রবির গবেষণা
ওয়েবসাইটে প্রকাশিত তথ্য মতে, গবেষকদের ১২ ক্যাটাগরিতে ভাগ করা হয়েছে। এডি সায়েন্টিফিক ইনডেক্স র্যাংকিং-২০২২ এর তালিকায় বাংলাদেশের দুই হাজার ৭৭১ জন গবেষক স্থান পেয়েছেন। এর মধ্যে বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে শাবিপ্রবির বিভিন্ন বিভাগের ৮৫ জন শিক্ষক ও শিক্ষার্থী স্থান পেয়েছেন।
তালিকায় শাবিপ্রবির গবেষকদের মধ্যে প্রথম ও বাংলাদেশের মধ্যে ৩৬তম স্থানে রয়েছেন কেমিকেল ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড পলিমার সায়েন্স (সিইপি) বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. আখতারুল ইসলাম, দ্বিতীয় স্থানে রয়েছেন বায়োকেমিস্ট্রি অ্যান্ড মলিকুলার বায়োলজি বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ড. নুরশাদ আলী, তৃতীয় স্থানে রয়েছেন রসায়ন বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. আবুল হাসনাত, চতুর্থ স্থানে রয়েছেন সিইপি বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. তামেজ উদ্দিন ও পঞ্চম স্থানে রয়েছেন একই বিভাগের অধ্যাপক ড. আবু ইউসুফ।
আরও পড়ুন: শাবিপ্রবিতে ঈদুল ফিতরের ছুটি ঘোষণা
সায়েন্টিফিক ইনডেক্স গবেষকদের গুগল স্কলারের রিসার্চ প্রোফাইলের বিগত পাঁচ বছরের গবেষণার এইচ ইনডেক্স, আইটেন ইনডেক্স ও সাইটেশন স্কোরের ভিত্তিতে এ র্যাংকিং প্রকাশ করা হয়েছে।
২ বছর আগে
ইউজিসির পোস্ট ডক্টরাল ফেলোশিপ পেলেন শাবিপ্রবি অধ্যাপক ফারুক মিয়া
বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন (ইউজিসি) কর্তৃক ‘পোস্ট ডক্টরাল ফেলোশিপ (২০২১-২২)’-এ মনোনীত হয়েছেন সিলেটের শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (শাবিপ্রবি) জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড বায়োটেকনোলজি বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. ফারুক মিয়া।
তার গবেষণার শিরোনাম ‘হিস্টোরিকাল অ্যারকিটেকচার ফর অভজারভিং টিস্যু ফিজিওলজি অব হিলশা স্বাদ, ট্যানুলোসা হিলশা ইন ডাইভারস হেবিট্যাটস অব বাংলাদেশ’। এই গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক একই বিভাগের অধ্যাপক ড. মো: শামসুল হক প্রধান।
সম্প্রতি ইউজিসির ওয়েবসাইটে প্রকাশিত এক বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এ তথ্য জানানো হয়। দেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ১০ জন শিক্ষক এ ফেলোশিপে মনোনীত হয়েছেন।
আরও পড়ুন: শাবিপ্রবির প্রক্টরিয়াল টিমে নতুন ৪ সদস্য
ফেলোশিপে মনোনীত অন্যরা হলেন- রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ড. সরোয়ার আলী, বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্যারাসিটোলজি সহযোগী অধ্যাপক ড. অনিতা রাণি দে, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ফলিত রসায়ন ও কেমিকেল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. সুমন গাঙ্গুলী, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের অধ্যাপক ড. হালিমা খাতুন, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের গণিত বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. মোস্তাক আহমেদ, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী অধ্যাপক ড. মো. আনোয়ারুল হক, হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. মো খালেদ হোসেন, শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. মো. কাওছার হোসেন এবং নোয়াখালী সরকারি কলেজের সহকারী অধ্যাপক ড. বকুল ভট্টাচার্য।
অনুভূতি প্রকাশ করে অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ ফারুক মিয়া বলেন, এটি গবেষণার একটি সর্বোচ্চ ধাপ এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক তথা গবেষকদের জন্য এটি একটি স্বপ্ন। তাই আমি অত্যন্ত আনন্দিত এবং আমাকে পোস্ট ডক্টরাল ফেলো নির্বাচন করার জন্য ইউজিসিকে ধন্যবাদ। এই গবেষণার মাধ্যমে শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের উচ্চতর গবেষণার আরেকটি যাত্রা শুরু হবে এবং গবেষণার ধারাবাহিকতায় একসময় শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় শ্রেষ্টত্ব অর্জন করবে।
আরও পড়ুন: শাবিপ্রবিতে অনলাইনে ক্লাস শুরু
গত বছর ২৩ সেপ্টেম্বর সব পাবলিক/প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয় এবং সরকারি কলেজের শিক্ষকদের কাছ থেকে ফেলোশিপের জন্য দরখাস্ত আহ্বান করে বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন (ইউজিসি)।
২ বছর আগে
শাবিপ্রবি: আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের সঙ্গে শিক্ষামন্ত্রীর আলোচনা, অচলাবস্থা কাটেনি
ভিডিও কনফারেন্সে শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনির সঙ্গে সিলেটের শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (শাবিপ্রবি) আন্দোলনরত ও অনশনরত শিক্ষার্থীদের আলোচনা হয়েছে। তবে আলোচনায় শিক্ষামন্ত্রী নানা বিষয়ে আশ্বাস দিলেও উপচার্যের পদত্যাগের বিষয়ে কোনো আলোচনা হয়নি।
শনিবার (২২ জানুয়ারি) দিবাগত রাত আড়াইটার দিকে সাংবাদিকদের ব্রিফ করেন আলোচনায় উপস্থিত থাকা সিলেট মহানগর আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক শফিউল আলম চৌধুরী নাদেল এসব তথ্য জানিয়েছেন।
তিনি বলেন, ‘অনশনে ইতোমধ্যে ২৩ জন শিক্ষার্থী অসুস্থ হয়েছেন। শিক্ষার্থীরা আরও বেশি অবস্থান করলে অসুস্থতার সংখ্যাটা বাড়বে। আমরা শিক্ষামন্ত্রীকে বিষয়টি অবহিত করেছি। আমরা সাড়ে ১২টার দিকে প্রবেশ করি। একটার দিকে আলোচনা শুরু করি।’
আরও পড়ুন: ঢাকায় নয়, আলোচনা হবে সিলেটে: শাবিপ্রবির আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা
সিলেট মহানগর আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক বলেন, ‘ভিডিও কনফারেন্সে শিক্ষামন্ত্রী শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কথা বলেছেন। তিনি তাদের বিষয়টি বিবেচনা করার আশ্বাস দিয়েছেন। শিক্ষার্থীদের আইনগত ও একাডেমিক সমস্যা যাতে না হয়, সেজন্য তিনি সেটি দেখবেন। মন্ত্রী আন্দোলনরত ও অনশনরত শিক্ষার্থীদের অনুরোধ করেছেন তারা যেন অনশন ভেঙে আন্দোলন থেকে সরে আসেন। মন্ত্রী শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে সবকিছু শুনে তিনি আলোচনায় প্রস্তুত বলেও জানিয়েছেন।’
নাদেল বলেন, ‘রবিবার শিক্ষার্থীরা যেন লিখিতভাবে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিষয়ে প্রস্তাবনা পাঠান। এরপর সিদ্ধান্ত নেয়া হবে। অনশন ভাঙার বিষয়ে ইতিবাচক কোনো কথা আসেনি। শিক্ষার্থীরা বলেছেন, সবার সঙ্গে কথা বলে রবিবার আমাদের জানাবেন। ভিসিকে ছুটি দেয়া বা অপসারণের বিষয়ে কোনো আলোচনা হয়নি।’
এবিষয়ে শিক্ষার্থীরা জানিয়েছেন, তারা আলোচনা করতে আগ্রহী তবে অনশন ভাঙবেন না। সবকিছু ঠিক থাকলে রবিবার দুপুরে এ বিষয়ে তারা বিফ্রিং করবেন। মোট ২৩ শিক্ষার্থীর মধ্যে এখন পর্যন্ত ১৬ জন অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি আছেন। আর সাত জন ভিসির বাসভবনের সামনে আমরণ অনশন চালিয়ে যাচ্ছেন।
আরও পড়ুন: শাবিপ্রবিতে অনশনে অসুস্থ শিক্ষার্থী হাসপাতালে
আলোচনায় যুক্তরাজ্য আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরী, সিলেট মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক জাকির হোসেন, সিলেট মহানগর আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সম্পাদক বিধান কুমার সাহা, মহানগর ছাত্রলীগের সভাপতি-সাধারণ সম্পাদক, সিলেট ওসমানী মেডিকেল কলেজ ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদকসহ বেশ কয়েকজন উপস্থিত ছিলেন।
আন্দোলনকারীদের পক্ষ থেকে আলোচনায় অংশ নেন- শাহরিয়ার আবেদিন, অপূর্ব, মীর রানা, সাব্বির, নাফিসা আঞ্জুম ইমু, রোমিও, উমর ফারুক, ইয়াসির সরকার, সাদিয়া আফরিন ও মোহাইমিনুল বাশার রাজ।
২ বছর আগে
কাউনের চালের তৈরি নুডলস নিয়ন্ত্রণ করবে ডায়াবেটিস: শাবিপ্রবির গবেষণা
ইনস্ট্যান্ট নুডলস এখন পুরো বিশ্বে জনপ্রিয় হয়ে উঠছে। আমাদের দেশে এই নুডলস উৎপাদনের সাধারণত গম, চাল, আলু, মিষ্টি আলুকেই প্রধান কাঁচামাল হিসেবে বিবেচনা করা হয়। তবে উপাদানগুলোতে কার্বোহাইড্রেটের পরিমাণ বেশি থাকায় ওজন বৃদ্ধি, ডায়াবেটিসসহ নানারকম জটিল রোগের সহায়ক হিসেবে কাজ করে। এজন্য এর বিকল্প হিসেবে এসকল রোগ নিয়ন্ত্রণে সক্ষম এবং একই সঙ্গে জলবায়ু অভিযোজন সম্পন্ন শস্যকে কাচাঁমাল হিসেবে ব্যবহার করে সম্প্রতি সিলেটের শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (শাবিপ্রবি) একটি পিএইচডি গবেষণা সম্পন্ন হয়েছে।
এই গবেষণার গবেষক ছিলেন ফুড ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড টি টেকনোলজি (এফইটি) বিভাগের পিএইচডি ফেলো মোছা.মেহেরুন্নাহার। তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন একই বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. মোজাম্মেল হক। এছাড়া সহ-তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন বাংলাদেশ বিজ্ঞান ও শিল্প গবেষণা পরিষদের (বিসিএসআইআর) ইন্সটিটিউট অব ফুড সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজির (আইএফএসটি) সিএসও ড. মো. আব্দুস সাত্তার মিয়া।
আরও পড়ুন: বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি ফেলোশিপ পেলেন শাবিপ্রবির ২২ শিক্ষক
শরীরে ওজন বৃদ্ধি, ডায়াবেটিস সহ নানারকম জটিল রোগ নিয়ন্ত্রণের পাশাপাশি সময়ের চাহিদায় শস্য বৈচিত্র আনা এবং অল্প খরচে স্বাস্থ্যসম্মত খাবারের কাঁচামাল উৎপাদনের উদ্দেশ্যে এই গবেষণা।
২ বছর আগে
করোনা : শাবির ল্যাবে শনাক্তের হার ১৮ দশমিক ৮৭ শতাংশ
সিলেটের শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (শাবিপ্রবি) করোনা শনাক্তকরণ ল্যাবে শনাক্তের হার ১৮ দশমিক ৮৭ শতাংশে দাঁড়িয়েছে। ল্যাব চালুর পর থেকে এখন পর্যন্ত ৭৬ হাজার ৬৯৩ করোনার নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে। আর প্রাপ্ত ফলাফলের ভিত্তিতে ১৪ হাজার ৪৭২জন রোগীকে করোনা আক্রান্ত হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের করোনা শনাক্তকরণ ল্যাবের সবশেষ তথ্য থেকে এসব বিষয়ে নিশ্চিত করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: শাবির অনাবাসিক শিক্ষার্থীদের টিকা নিতে তথ্য দেয়ার আহ্বান
ল্যাব সূত্র জানায়, গত বছর ১৮ মে শাবিপ্রবির এই ল্যাবটির আনুষ্ঠানিক কার্যক্রম শুরুর পরবর্তী তিন মাসে(মে-জুলাই) ১১ হাজার ৩৪১ নমুনা পরীক্ষা করা হয়। এতে করোনা শনাক্তের হার ১৮ দশমিক ৬ শতাংশ দাঁড়ায়।
একই বছরের আগস্ট থেকে অক্টোবর এই তিন মাসে ১৭ হাজার ৬২৩ নমুনা পরীক্ষা করা হয়। সংক্রমণের হার ১৯ দশমিক ৫১ শতাংশ। এছাড়াও ২০২০ সালের নভেম্বর থেকে ২০২১ সালের জানুয়ারি পর্যন্ত ১১ হাজার ৬১৫টি নমুনা পরীক্ষায় শনাক্ত হয় ১০ দশমিক ৫ শতাংশ।
পর্যায়ক্রমে ফেব্রুয়ারি থেকে এপ্রিল পর্যন্ত ১৬ হাজার ৭৬৪টি নমুনায় শনাক্তের হার ১৫ শতাংশ এবং সবশেষ চলতি বছরের মে মাস থেকে জুলাই পর্যন্ত ১৯ হাজার ১৫০টি নমুনা পরীক্ষায় করোনা পজিটিভের হার ২৬ দশমিক ৮ শতাংশ। এছাড়া চলতি মাসেই ৮ হাজার ৩৪৮ নমুনা পরীক্ষায় শনাক্তের হার ৩৮ দশমিক ৭৬ শতাংশ পাওয়া যায়।
ল্যাব সূত্র আরও জানায়, বর্তমানে সিলেট বিভাগের তিন জেলার (হবিগঞ্জ, মৌলভীবাজার, সুনামগঞ্জ) সর্বত্র ও সিলেট জেলা সদরের আংশিক জায়গা থেকে সংগৃহীত নমুনা শাবিপ্রবির ল্যাবে পরীক্ষা করানো হয়। প্রতিদিন ৬০০ থেকে ৭০০ এর অধিক নমুনা ল্যাবে জমা হচ্ছে এবং দুটি পিসিআর মেশিনে ৫০০ এর অধিক নমুনা পরীক্ষা করা সম্ভব হয়। পরবর্তীতে প্রাপ্ত ফলাফল জেলাশহরগুলোতে দ্রুতই পাঠানো হচ্ছে।
আরও পড়ুন: শাবিতে মানসিক স্বাস্থ্যসেবায় ‘সাস্ট মনের কথা’
বিশ্ববিদ্যালয়ের জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড বায়োটেকনোলজি বিভাগের বিভাগীয় প্রধান ও কোভিড টিম লিডার অধ্যাপক ড. মো. শামসুল হক প্রধান বলেন, করোনার শুরুর সময় থেকেই শাবিপ্রবির এই ল্যাবটি সিলেট অঞ্চলের মানুষের জন্য আস্থার সঙ্গে কাজ করে যাচ্ছে। নমুনা পরীক্ষায় আমাদের ল্যাবে করোনা শনাক্তের হার ১৫ শতাংশের মধ্যেই ছিল। বর্তমান পরিস্থিতিতে সারাদেশের মতো এখানেও সংক্রমণের হার বৃদ্ধি পেয়েছে। প্রতিদিন আগের চাইতে অনেক বেশি নমুনা জমা পড়ায় ল্যাব স্বেচ্ছাসেবকদের কাজও বৃদ্ধি পেয়েছে। সকল স্বেচ্ছাসেবক দায়িত্ব ও স্বচ্ছতার সঙ্গে প্রতিনিয়ত কাজ করে যাচ্ছে।
৩ বছর আগে