ডাটা
শেয়ারবাজারে নিরবচ্ছিন্ন লেনদেনের জন্য নতুন ডাটা সেন্টার চালু ডিএসইর
স্বয়ংক্রিয় ও নিরবচ্ছিন্ন লেনদেন নিশ্চিত করতে রবিবার (১৯ নভেম্বর) বাংলাদেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) একটি নতুন ডেটা সেন্টার চালু করেছে।
এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে ডিএসই জানিয়েছে, এটি ১০৬ র্যাকসহ একটি অত্যাধুনিক ডেটা সেন্টার চালু করেছে।
এতে জানানো হয়েছে, ডাটা সেন্টার ইতোমধ্যে এএনএসআই /টিআইএ-৯৪২, রেট-৩ (ডিজাইন ও কনস্ট্রাকশন) আন্তর্জাতিক মানের সার্টিফিকেশন অর্জন করেছে।
রেট-৩ ডেটা সেন্টারে পাওয়ার, কুলিং ও অন্যান্য সিস্টেমগুলোকে অফলাইনে না নিয়েই আপডেট এবং চালানোর জন্য একাধিক পথ রয়েছে।
ডিএসই বলেছে, ফলে অ্যাপ্লিকেশন অপারেশনগুলোকে ব্যাহত না করে পরিকল্পিতভাবে সরঞ্জাম বা ডিভাইস অপসারণ, প্রতিস্থাপন, রক্ষণাবেক্ষণ করা যেতে পারে।
আরও পড়ুন: আইপিওর যাচাই-বাছাইয়ে স্টক এক্সচেঞ্জের আরও ভূমিকা থাকা উচিত: এটিএম তারিকুজ্জামান
১২ নভেম্বর ডিএসই ঘোষণা করেছে, নিকুঞ্জের ডিএসই টাওয়ারে নতুন ডেটা সেন্টার থেকে ট্রেডিং কার্যক্রম শুরু হয়েছে।
এতে আরও বলা হয়েছে, চালু হওয়ার পর থেকে নতুন ডেটা সেন্টারের মাধ্যমে ব্যবসায়িক কার্যক্রম সফলভাবে পরিচালিত হচ্ছে।
ডিএসইর মতে, নতুন ডেটা সেন্টারে অত্যাধুনিক সার্ভার, নেটওয়ার্ক উপাদান, স্টোরেজ ও বৈদ্যুতিক সরঞ্জাম রয়েছে। এই অত্যাধুনিক ডেটা সেন্টার চালু করার মাধ্যমে ডিএসই বিনিয়োগকারী ও সব অংশীজনদের সুবিধার জন্য একটি অত্যন্ত নির্ভরযোগ্য ও আধুনিক ট্রেডিং প্ল্যাটফর্ম নিশ্চিত করেছে।
উদ্বোধনী লেনদেন অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ডিএসইর চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. হাফিজ মুহাম্মদ হাসান বাবু, পরিচালক রুবাবা দৌলা, ব্যবস্থাপনা পরিচালক ড. এটিএম তারিকুজ্জামান, প্রধান পরিচালন কর্মকর্তা এম সাইফুর রহমান মজুমদার, ভারপ্রাপ্ত প্রধান প্রযুক্তি কর্মকর্তা তরিকুল ইসলাম প্রমুখ।
আরও পড়ুন: বিএসইসি স্টক মার্কেটের শরিয়াহ উপদেষ্টা পরিষদ গঠন
লন্ডন স্টক এক্সচেঞ্জে প্রথমবারের মতো তালিকাভুক্ত হচ্ছে বাংলাদেশি বন্ড
১ বছর আগে
ডাটা সুরক্ষা আইনে স্টেক হোল্ডারদের যৌক্তিক পরামর্শ গ্রহণ করা হবে: আইনমন্ত্রী
আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বলেছেন, ডাটা সুরক্ষা আইন প্রণয়নের ক্ষেত্রে স্টেক হোল্ডারদের যৌক্তিক পরামর্শ অবশ্যই গ্রহণ করা হবে। তবে কোন অযৌক্তিক পরামর্শ গ্রহণ করা হবে না।
তিনি জানান, ডাটা সুরক্ষা আইনের খসড়া চূড়ান্তকরণের আগে সংবাদ মাধ্যমের প্রতিনিধি, ব্যবসায়িক প্রতিনিধিসহ অন্যান্য স্টেক হোল্ডারদের সঙ্গে বৈঠক করে আলোচনা করা হবে। এর আগে তিনি জুন মাসের এক তারিখে আইসিটি প্রতিমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠক করবেন।
রবিবার ঢাকায় বিচার প্রশাসন প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটে চিফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট ও চিফ মেট্রোপলিটান ম্যাজিস্ট্রেটগণের জন্য আয়োজিত ১৪৫তম রিফ্রেসার কোর্সের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে একথা বলেন তিনি।
সারা বিশ্বে ডাটা সুরক্ষার ব্যাপারে কি কি আইন আছে, সেগুলো পর্যালোচনা করা হচ্ছে জানিয়ে আইনমন্ত্রী বলেন, সকলের কাছে গ্রহণযোগ্য এবং যে উদ্দেশ্যে এইআইন প্রণয়ন করা হচ্ছে, সেই উদ্দেশ্য যাতে সাধিত হয়, সেই আইন করা হবে ইনশাল্লাহ।
দণ্ডপ্রাপ্ত সংসদ সদস্য হাজী সেলিমের সংসদ সদস্য পদে থাকার সুযোগ আছে কি-না সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের উত্তরে আইনমন্ত্রী বলেন, এই ব্যাপারে সুপ্রিম কোর্টের ২-৩টি রায় আছে। তার জানামতে হাজী সেলিম এই মামলায় দণ্ডের বিষয়ে আপিল বিভাগে আপিল করেছেন।
আরও পড়ুন: মানব নিরাপত্তার জন্য সবচেয়ে বড় হুমকি সন্ত্রাসবাদ: আইনমন্ত্রী
তিনি বলেন, আমার জানামতে যতক্ষণ পর্যন্ত এই আপিলের চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত না হবে, ততক্ষণ পর্যন্ত সংসদ সদস্য পদ ‘ইফেক্টেড’ হয় না, এটাই কিন্তু রায়ে আছে।
এর আগে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি বলেন, বাক স্বাধীনতা ও সংবাদ মাধ্যমের স্বাধীনতা বন্ধ করার জন্য ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন করা হয়নি। ডিজিটাল মাধ্যমে যেসব অপরাধ হচ্ছে, সেগুলো দমন করার জন্য এই আইন করা হয়েছে।
মামলাজট কমানোর গুরু দায়িত্ব বিচারকের এ কথা জানিয়ে তিনি বলেন, এই জট কমানোর ব্যাপারে বিচারকদের আরও উদ্যোগী হতে হবে।
তিনি বলেন, মামলাজট কমানোর ব্যাপারে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকার বিভিন্ন পদক্ষেপ নিয়েছে। ২০০৯ সালের পূর্বে বিচারক ছিল মাত্র সাত থেকে আট শত। এখন এ সংখ্যা উনিশ শতের উপরে। এই কয় বছরে এক হাজার ২২৫ জন বিচারক নিয়োগ দেয়া হয়েছে। অবকাঠামো নির্মাণ করা হয়েছে। বিচারকদের যানবাহন সমস্যা সমাধানের পথে। অতি শিগগিরই তাদের জন্য জেলা পর্যায়ে বাসস্থানের ব্যবস্থা করা হবে।
বিচার প্রশাসন প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটের মহাপরিচালক বিচারপতি নাজমুন আরা সুলতানার সভাপতিত্বে ভাচুয়াল অনুষ্ঠানে আইন ও বিচার বিভাগের সচিব মো. গোলাম সারওয়ার বক্তব্য দেন।
আরও পড়ুন: জনগণের টাকায় স্বপ্নের পদ্মা সেতু, বিএনপির সহ্য হচ্ছে না: আইনমন্ত্রী
সাইবার ক্রাইম প্রতিরোধে সরকার ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন প্রণয়ন করেছে: আইনমন্ত্রী
২ বছর আগে
পৃথিবী হবে ডাটা নির্ভর: মোস্তাফা জব্বার
ডাক ও টেলিযোগাযোগমন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার বলেছেন, ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সংযোগ ও ডিজিটাল প্রযুক্তি প্রসারের ফলে আগামী দুই বছরের মধ্যে পৃথিবী হবে ডাটা নির্ভর। প্রচলিত মিডিয়ার জায়গা দখল করে নেবে ডিজিটাল মিডিয়া। এরই ধারাবাহিকতায় ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের চাহিদা ক্রমেই বাড়তে থাকবে।
তিনি বলেন, ডিজিটাল যুগে ডাটার চাহিদা মেটাতে ইকো সিস্টেম দাঁড় করাতে অপটিক্যাল ফাইভার নেটওয়ার্ক জনগণের দোরগোড়ায় পৌঁছে দেয়াসহ যে সব ক্ষেত্রে সহায়তা দরকার সরকার তাই করছে।
শনিবার রাতে ময়মনসিংহ টাউন হলে ইন্টারনেট সার্ভিস প্রোভাইডার অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (আইএসপিএবি) ময়মনসিংহ বিভাগীয় আহ্বায়ক কমিটির অভিষেক অনুষ্ঠানে মন্ত্রী এসব কথা বলেন।
আরও পড়ুন: নিজস্ব অর্থায়নে নির্মিত হবে বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-২: মোস্তাফা জব্বার
মোস্তফা জব্বার বলেন, সময়ের প্রয়োজনে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট ব্যবহারের বিকল্প থাকবে না। দেশে গ্রাহকদের মধ্যে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের চাহিদা উত্তরোত্তর বেড়েই চলেছে। বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস (বিসিএস), বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব সফটওয়্যার অ্যান্ড ইনফরমেশন সার্ভিসেস (বেসিস), ইন্টারনেট সার্ভিস প্রোভাইডারস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (আইএসপিএবি) ও ই-কমার্সসহ তথ্যপ্রযুক্তিখাতের ট্রেডবডিসমূহের অন্যতম এই সংগঠক ইন্টারনেট সেবা দানকারী প্রতিষ্ঠানসমূহের সংগঠন হিসেবে আইএসপিএবিকে শক্তিশালী করতে শাখা কমিটি গঠন অত্যন্ত ভালো একটি উদ্যোগ।
তিনি ইন্টারনেটকে মানুষের জীবনের শ্বাস-প্রশ্বাসের সঙ্গে তুলনা করে বলেন, ইন্টারনেটকে সহজলভ্য করতে আমরা এক দেশ এক রেট চালু করেছি। আমাদের এই উদ্যোগ বিশ্বে একটি অনুকরণীয় উদ্যোগ হিসেবে এফোরএআই প্রশংসা করেছে।
ইন্টারনেটের মূল্য সম্পর্কে মন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশে ইন্টারনেটের দাম অনেক কম। ৬০ টাকায় এক এমবিপিএস ব্যান্ডউদথ পাওয়া যায়। অথচ ২০০৬ সালে এক এমবিপিএস ইন্টারনেটের দাম ছিল ৭৮ হাজার টাকা, ২০০৮ সালে ২৭ হাজার টাকা এবং বর্তমানে একদেশ এক রেটের আওতায় এক এমবিপিএস ব্যান্ডউইদথ পাওয়া যায় মাত্র ৬০ টাকায়।
আরও পড়ুন: মার্চে বাণিজ্যিকভাবে ফাইভ-জি চালু হবে: মোস্তাফা জব্বার
তিনি বলেন, এখন মধুপরের পাহাড় বা হাওরে বসে ইন্টারনেটের সহায়তায় তরুণ তরুণীরা বিদেশে আউটসোর্সিংয়ের কাজ করতে পারে।
২ বছর আগে
আস্থা অর্জনে অপোর ট্রাস্টিওর্দি ক্যাম্পেইন
বিশ্বব্যাপী লাখ লাখ গ্রাহকের মন জয় করতে সম্প্রতি ট্রাস্টিওর্দি ক্যাম্পেইন শুরুর মাধ্যমে আস্থা অর্জনের প্রক্রিয়াকে আরো সামনে এগিয়ে নিয়ে গেছে অপো যা মানুষ দারুণভাবে গ্রহণ করেছে। ২০টির বেশি দেশ, অঞ্চলে চলছে এই ক্যাম্পেইন ।
এছাড়া তারা নিয়ে এসেছে একগুচ্ছ ডাটা সুরক্ষা সেবা যার মাধ্যমে মানুষ অনলাইন নিরাপত্তা সম্পর্কে নিশ্চিন্ত হতে পারে। বহুমুখী সেবা দিয়ে মানুষের বিশ্বাস ও আস্থা অর্জন করাই ছিল এসব ক্যাম্পেইনের মূল উদ্দেশ্য।
আরও পড়ুনঃ অপোর ‘ফ্ল্যাশ চার্জ ওপেন ডে’ পালন
অপোর অন্যান্য গ্রাহক সেবার মধ্যে রয়েছে আউটসোর্সিংয়ের বদলে নিজস্ব সার্ভিস সেন্টার নির্মাণ। এখন পর্যন্ত বিশ্বের ৬০টির বেশি দেশে আড়াই হাজারের বেশি সার্ভিস সেন্টার খোলা হয়েছে এবং ২০২০ সাল থেকে একস্থানে সব ধরনের সেবা দিতে পরীক্ষামূলকভাবে ‘এক্সপেরিয়েন্স স্টোর’ চালু করেছে অপো । এসব সার্ভিস সেন্টারে গ্রাহকদের সর্বোচ্চ সেবা দিতে কঠোরভাবে মান নিয়ন্ত্রণ করা হচ্ছে বলে জানিয়েছে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ।
আরও পড়ুনঃ অপোর ‘ট্রাস্টি রাস্টি’ ক্যাম্পেইন শুরু
তাছাড়া, এই পর্যন্ত অপো ৩৪টি ভাষায় হটলাইন সেবা দিয়ে আসছে। ব্যবহারকারী চাইলে যেকোন সময় এসব হটলাইনে ফোন দিয়ে বিশেষজ্ঞদের কাছ থেকে ডিভাইস সম্পর্কিত সব ধরনের সেবা নিতে পারবেন যার উদ্দেশ্য গ্রাহককে সর্বোচ্চ বিক্রয়োত্তর সেবা নিশ্চিত করা। এর সঙ্গে রয়েছে আন্তর্জাতিক ওয়্যারেন্টি সেবা, ফেস-টু-ফেস রিপ্যায়ার এবং ওয়ান আওয়ার ফ্ল্যাশ ফিক্স সেবাও ।
এছাড়া, চলমান মহামারি বিবেচনায় অপো কন্টাক্ট-লেস সেবায় জোর দিচ্ছে। এর মাধ্যমে ব্যবহারকারী ঘরে বসে অফিসিয়াল ওয়েবসাইট বা মাই অপো অ্যাপে ভিজিট করে স্পেয়ার পার্টস এর মূল্যসহ যাবতীয় তথ্যাদি জেনে ফোন মেরামত করাতে পারেন।
আরও পড়ুনঃ অপো রেনো৫ ও এ১৫ এর দাম কমলো
এক তথ্যে দেখা গেছে, ২০২০ সালে ১০ কোটির বেশি অপো ব্যবহারকারী কন্টাক্ট-লেস সেবা গ্রহণ করেছে। আর গ্রাহকদের এসব ধরনের প্রশ্নের জবাব ও পণ্য, সেবা ও নীতি সম্পর্কে জানাতে অপো প্রতিষ্ঠা করেছে ‘নলেজ বেজ’।
৩ বছর আগে