বঙ্গবন্ধু বাঙালির অনুপ্রেরণার বাতিঘর
বঙ্গবন্ধু বাঙালির অনুপ্রেরণার বাতিঘর: খাদ্যমন্ত্রী
খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার বলেছেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাঙালির অনুপ্রেরণার বাতিঘর। বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের বাংলাদেশ গড়ার কাজে নিবেদিত হওয়া তার প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদনের সর্বোত্তম উপায়।
তিনি বলেন, ‘টুঙ্গিপাড়ার খোকার জন্ম না হলে বাঙালি স্বাধীন দেশ পেত না। বঙ্গবন্ধু মানেই একটি স্বাধীন দেশ, একটি পতাকা। মুজিব স্বাধীন বাংলাদেশের স্বপ্নদ্রষ্টা। যিনি সারা জীবন মানুষের সেবায় কাজ করে গেছেন।’
রবিবার সকালে ঢাকায় খাদ্যভবন অডিটোরিয়ামে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৬তম শাহাদাত বার্ষিকী ও জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে ‘বঙ্গবন্ধু ও বাংলাদেশ’ শীর্ষক আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
আরও পড়ুন: বস্তনিষ্ঠ সংবাদ পরিবেশনে সাংবাদিকদের আরও বেশি ভূমিকা চান খাদ্যমন্ত্রী
সাধন চন্দ্র বলেন, ১৫ আগস্ট প্রেক্ষাপট ছিল ভিন্ন। শেখ মুজিবকে স্বপরিবারে হত্যার পর প্রতিবাদ করা যায়নি। আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীরা ঘরে থাকতে পারেনি। শুধু তাই নয় পঁচাত্তরের পরবর্তী সময়ে টেলিভিশন কিংবা বেতারে বঙ্গবন্ধুর নাম পর্যন্ত প্রচার হতো না। ইনডেমিনিটি বিলের মাধ্যমে বিচারের পথ রুদ্ধ করা হয়েছিল। চক্রান্তকারীরা ভেবেছিল তাকে হত্যা করলে ইতিহাস থেকে বঙ্গবন্ধুকে মুছে ফেলা যাবে। তাদের সে চক্রান্ত মিথ্যা প্রমাণিত হয়েছে। ইতিহাস থেকে সত্যকে মুঁছে ফেলা যায়নি, জীবিত মুজিব থেকে মৃত মুজিব হয়েছেন আরও শক্তিশালী।
মন্ত্রী বলেন,বঙ্গবন্ধুর হত্যার বিচার বাংলার মাটিতে শুরু হয়েছে। এখনও যে সকল হত্যাকারী দেশের বাইরে পালিয়ে আছে দ্রুততর সময়ে তাদের দেশে ফিরিয়ে আইনের আওতায় আনা হবে। হত্যাকাণ্ডের মূল চক্রান্তকারী ছিলেন জিয়া, তার নেতৃত্বেই ১৫ আগস্ট কলঙ্কজনক হত্যাকাণ্ড সংঘঠিত হয়েছিল।
আরও পড়ুন: খাদ্য মজুদের জন্য স্থান সংকট হবে না: খাদ্যমন্ত্রী
খাদ্য অধিদপ্তেরর মহাপরিচালক শেখ মুজিবর রহমানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. মোছাম্মৎ নাজমানারা খানুম, খাদ্য মন্ত্রণালয়ের মহাপরিচালক (এফপিএমইউ) মো. শহীদুজ্জামান ফারুকী,অতিরিক্ত সচিব খাজা আব্দুল হান্নান, নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষের সদস্য রেজাউল করিম,খাদ্য অধিদপ্তেরর অতিরিক্ত মহাপরিচালক আব্দুল্লাহ আল মামুন বক্তব্য দেন।
৩ বছর আগে